নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন শিশুটি ভূমিষ্ঠ হলে ওর নানী আমাকে
ওদের বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল আযান দেবার জন্য।
ছেলে সন্তান জন্মালে আযান দেবার এক পুরনো
রীতি চলে আসছে এখানে। আমি আযান দিয়েছিলাম।
আজ প্রায় দেড় যুগ পর খবর পেলাম, সেদিনের
সেই সদ্যোজাত শিশুটি ক্রিকেট খেলতে যেয়ে
গা’য়ে কোথাও বলের আঘাতে মারাত্মক আহত
হয়ে, পরবর্তীতে দীর্ঘদিন রোগে ভুগে মারা যায়।
খবরটা শুনে সহসা মনে হলো, সেদিন যদি আমার
জায়গায় অন্য কেউ আযান দিতো, তাহলে হয়তো
এভাবে মৃত্যু নাও হতে পারতো কিশোর ছেলেটির!
আশৈশবই আমি ঘোর অবিশ্বাসী, নেহাত পাঠ্যসূচিতে
ছিল বলে আযান মুখস্থ করেছিলাম।
২| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
শায়মা বলেছেন: পিয়াসের আত্মা শান্তি পাক। কবিতাতেও তার কথা জানা হলো এবং অনেক অনেক দোয়া রইলো তার জন্য।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫০
অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বিন্দুমাত্র অপরাধ নেই জেনেও একটি কিশোরের মৃত্যুতে নিজেকে দায়ী ভাবা নিশ্চয়ই মহৎ মনের অধিকারী হবারই বহিঃপ্রকাশ।
বিশ্বাসী, অবিশ্বাসী এসব কেবল মানুষের মনের ধারনা।
পিয়াস নামের ছেলেটির জন্য মায়া লাগছে।
০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
অর্ক বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য। ঘটনাটা সত্যিই স্তব্ধ করার মতো দুঃখজনক। অজস্র ধনবাদ ও শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩
অর্ক বলেছেন: এটা হচ্ছে ভাব জাগা কবিতা। আমার বড় বোনের কাছে পিয়াসের যারপরনাই দুঃখজনক মৃত্যু সংবাদ শুনে দারুণ রকম আন্দোলিত হয়েছিলাম, ব্যথিত হয়েছিলাম। নেহায়েতই কিশোর ছেলে! খুব ইচ্ছে করছিল কিছু লিখি, কিছু একটা লেখা দরকার। এই সেই লেখা। যে লেখা পৃথিবীতে একজনই লিখতে পারতো। সে আমি। আমি চাই না, আর কোনওদিন কারও এরকম লেখার উপলক্ষ ঘটুক।