নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুয়োরের খামার থেকে ফিরে নিজেকে বড্ড শীর্ণ মনে হচ্ছে, বড্ড হালকা লাগছে। খামার থেকে ফিরেই রহস্যময় এ পরিবর্তন। এই যেমন সড়ক সংলগ্ন টংয়ের দোকানে চা পান করছি। কাপের ওপর লিকলিকে একটা মাছি বারবার উঠছে বসছে, বসছে উঠছে, উড়ছে ইতিউতি। আর আমার মনে হচ্ছে, ডালভাতের মতো সহজ। চাইলে আমিও পারি। লাল রঙের টিশার্ট পরা লোকটা থেকেথেকে বাঁ হাত বুকের কাছে এনে ডান হাত দিয়ে চুলকোচ্ছে। ইচ্ছে করছে, ওর বদলে আমি একটু চুলকে দেই। দু’টো হাতই বিশ্রাম পাক দু’দণ্ড! অদূরের ওই ক্ষীণকায় খোঁড়া কুকুরটার সঙ্গে কিছুক্ষণ গলাগলি আড্ডা মারি। এক ফাঁকে জেনে নেবো দুর্ঘটনার ইতিবৃত্ত। আহ বেচারা, খুব কষ্ট হচ্ছে! আর ওই যে পিঁপড়েগুলো, এই একরত্তি পাউরুটি টুকরোর ঘ্রাণ শুকেশুকে মার্চ করে আসছে। আজ আর কিছুতেই ওদের মন ভাঙার কারণ হবো না। থাক ওভাবেই পড়ে। আগে কখনও হলে লাথি মেরে সরিয়ে দিতাম, কিম্বা পা’য়ে দলে মিশিয়ে দিতাম মাটিতে; ঘ্রাণহীন। কিন্তু শুয়োরের খামার থেকে ফিরে, আমি এখন অন্য মানুষ।
২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৫
অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ সোহাগ তানভীর সাকিব ভাই। পত্রিকায় লেখাটি কবিতা হিসেবে প্রকাশ হয়েছিলো। এখানে পরিষ্কার একটি বক্তব্য আছে। আপনি লেখাটি শুধুমাত্র পড়েও যদি আনন্দ পান, তাহলেই খুশি। সার্থক মনে করবো আমার সময় নির্বাপণকে।
অনেক ধন্যবাদ। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
২| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:২৬
অর্ক বলেছেন: লেখাটি ওপার বাংলার শিল্প সংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা অন্যদেশ এ প্রকাশিত। আমার নিজেরও খুব প্রিয় একটি লেখা। মনে পড়ছে, দুতিন বছর আগে, এক ঈদের দিন মাথায় ভূত চাপলো, এই বিষয়ের ওপর একটি সম্পূর্ণ লেখা লেখার। কয়েক ঘন্টা লেগেছিল। তারপর কবিতা বিষয়ক এক সাইটে প্রকাশ করি। চমৎকার একটি অভিজ্ঞতা। শিল্পের সর্বোৎকৃষ্ট শাখা কবিতা। এ নিজস্ব এক অদ্ভুত আনন্দের জগত। পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:২১
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: এটা কবিতা নাকি গল্প? কিংবা ভ্রমণ কাহিনি? কিছুই বুঝলাম না। এ লেখার মাধ্যমে পাঠকদের কোন বিষয়টি ইঙ্গিত দিয়েছেন সেটাও পরিষ্কার বুঝতে পারলাম না।