![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরীক্ষার নীয়ম-নীতি নিয়ে বেশি জানিনা তাই বলাটা বাহুল্য হয়ে যাবে। যাইহোক, সৃজনশীল মেধা যাচাইয়ের একটা ভাল পদ্ধতি বলে আমার মনে হয়। কিন্তু একটা প্রশ্ন… সৃজনশীল পদ্ধতি সামান্য কিছু হাতে গোনা শিক্ষক বাদে কজন বোঝেন? কতটুকু সৃজনশীলতা আশা করা যায় এমন এজন অসৃজনশীল শিক্ষকের কাজে যিনি সৃজনশীলতার মানেই বোঝেন না ? আর যিনি মানে বোঝেন না তিনি মান নির্ধারন করবেন কি করে ? আমাদের দেশের অবস্তা এখন চায়না মোবাইলের মত। আসলে চেক করতে গেলেই বোঝা যাবে ওটা কপি করা। আমরা বিদেশী পদ্ধতি অবলম্বন করতে গিয়া চায়না মোবাইল হয়ে গেছি। বিদেশে পরীক্ষা হয় হাতে গোনা আর যে পরীক্ষাগুলো হয় তাদের প্রশ্নপত্রগুলো নিরাপত্তার দায়ীত্ব দেওয়া হয় প্রশিক্ষিত লোকের হাতে আর আমাদের দেশে দেওয়া হয় এমন রাম-সাম-যদু-মধুর হাতে যারা নিরাপত্তার ন-ও বোঝেননা। আমাদের দেশের প্রশ্নপত্রের দায়িত্ব নিয়োজিত ব্যক্তিদের নামে হালনাগাদে চালু হওয়া কতগুলো কুচিং সেন্টার রয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়ে মনে হয় খুব একটা খারাপ হয়নি। অন্ততঃ দেশের লোক চুরির সাথে সাথে জানতে পারছে। কি নিশ্চয়তা আছে আগেও চুরি হোতনা্ হয়তো হোত কিন্তু জানতে পারতামনা আমরা। কিন্তু, ক্লাস ফাইভের থেকে যে চুরি বিদ্যা শিখছে তার ভবিষ্যত কি হবে ? জানিনা তবে এটা অনুমান করা যায়, খুব একটা আলোকজ্জ্বল নিশ্চয়ই হবেনা। সিনেমায় সারাজীবন চুরি করে ভাল হয়ে যাওয়ার নজীর থাকলেও বাস্তবে কিন্তু হয়না। আচ্ছা পদ্ধতির কচকচি না করে একটু প্রসঙ্গান্তরে যাওয়া যাক্। যদিও লেখাপড়া বেশিদূর জানিনা তবু বাবা-মা ছোটবেলায় বকবে ভেবে হোক আর যাইহোক অল্পবিস্তর পড়াশুনা করেছি আর পরীক্ষায় রেজাল্ট খারাপ করে বাবার হাতে ব্যাপক ধোলাই আর খেসারতস্বরুপ রাতে মা-বাবার মাঝে বসে স্পেশার পদের রান্নাও খেয়েছি। কিন্তু হায় এই প্রশ্নপত্র পেয়ে যাওয়া শিশূদের কাহিনী এতদূর যাবেনা ভেবেই আফসোস হচ্ছে। এরা আমাদের মত বাবা-মায়ের হাতে ধোলাই খেয়ে ত্রিশ বছর আগের সিনেমার রোমান্টিক নায়কদের মত কাঁদবেনা। সাবধান এরা কিন্তু ডিজিটাল পোলাপান এরা হিন্দী সিনেমা না হোক বাংলার শাকিপ ভাইয়ের ডায়ালগ হুবহু তুলে বলবে,‘‘বাবা, ছোট্টবেলায় তোমার হাত ধরে চুরি শিখেছি। তোমার। হ্যাঁ, তোমার চুরি করা প্রশ্নপত্র দিয়ে পিএসসি জেএসসি এত কষ্টে পাশ করছি আর এখন (ফোৎ ফোৎ ফোৎ) সামান্য এস এসসিতে পাঁচখান বিষয়ে ফেল করছি বলে তুমি আমাকে মারছ? ছিঃ বাবা ছিঃ। তোমাকে বাবা বলতে আমার ইত্যাদি ..ইত্যাদি। চুরি করে প্রশ্ন বাচ্চাদের দেন ঠিকাছে কিন্তু এসব আবেগভরা ডায়ালগের পরের ডায়ালগ না দিতে পারলে কিন্তু সিনেমা ফ্লপ ফলে আপনার ছেলে-মেয়েরা আপনার সাথে বসে তার জন্যে রান্না করা মায়ের স্পেশাল খাবারের স্বাদ হতে বন্চিত হবে। তবে সমস্যা নাই, যখন ক্লাস ফাইভের বাচ্চার হাতে যখন আগামপ্রশ্ন তুলে দিয়ে সেই পরীক্ষার রেজাল্টে গর্বে গর্বিত হয়ে মিষ্টি বিলাতে পারেন তখন আপনারাও ডিজিটাল এবং অনেক এ্যাডভান্স ডিজিটাল। আপনারা তাদের বেগ দিতে গিয়ে আবেগ কেড়ে নিচ্ছেন। চুরিবিদ্যা একটা মিথ্যা পদ্ধতি আর নিজে সৎ বা অসৎ হই এটুকু বলতে পারি মিথ্যা দিয়ে জীবন চলেনা। আর নিজের সন্তান আপনার কাছে পরম আদরের তাকে জীবনের পথের যাত্রার শূরুতে ভুলপথে চালনা করবেন না। যদিও আপনার সন্তান কিন্তু জীবনে যেহেতু পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি কোন উল্লেখযোগ্য পরীক্ষা নয় আর যদি জীবন পরীক্ষায় ব্যর্থ্ হয়ে আপনার কাছে কৈফিয়ত দাবী করে এর উত্তর দিতে পারবেন তো ? আমি-আপনি বাংলাদেশের আর দশটা লোকের মত সাধারন মানুষ। আমরা ইচ্ছা করলে শিক্ষা পদ্ধতি বদলাতে পারবনা। আর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মত ব্যাপারেও আমাদের পক্ষ নিয়ে মতবিরোধ ছিল তখন এই সাময়িক ব্যাপারটাতে আমার ধারনা আমরা বন্ধ করতে পারবনা বা অনেকটা সময় লেগে যাবে কিন্তু বাঁধা দিতে তো পারব। পন্চম বা অষ্টম শ্রেনীতে পড়ুয়া বাচ্চারা মনের দিক থেকে অপরিনত। তাদের মনে আমরা একটা ধারনার কি জন্ম দিতে পারবনা যে তারা নকল প্রশ্ন না দিয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্ততঃ বলতে পারবে। দ্যাখ, সবাই আমি নিজের গুনে পাশ করেছি। আর এতে কি আপনার মনটা একটু হলেও গর্বিত হবেনা ?
বর্তমানে চালু হওয়া মোবাইলের ব্লু-টুথ এবং শেয়ার-ইট এ্যাপস সন্মন্ধে কম বেশি সবাই জানেন। কিন্তু বর্তমানের এই ডিজিটাল প্রজন্ম এই ব্লুটুথ কিংবা শেয়ার ইটকে কিভাবে ব্যবহার করছে তা কি জানেন ? অনেকে জনেন আবার অনেকে জানেন না বা জেনেও না জানার ভান করে থাকেন্।
আপনাকে এমন একটা এইস.এস.সি.পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্ব দেওয়া হল যেখানে প্রায় ১০০ মিটার্ এর মাঝে সাধারন মানুষের প্রবেশাধিকার নেই। গেটে দেওয়া আছে সশস্ত্র পুলিস। দেওয়ালে নেই কোনও ফাঁক-ফোঁকর। তবু আপনি বুঝতেও পারছেন না কিভাবে আপনার সামনে দিয়ে বাতাসের তরঙ্গের মত প্রশ্নপত্র অবাধে বাইরে যাপচ্ছে উত্তরপত্র ভেতরে চলে আসছে। হ্যাঁ, প্রায় অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমন হচ্ছে আর সেটা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। একটা চালু বুদ্ধিমান বাচ্চার হাত ধরে পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতরে চলে যাচ্ছে আধুনিক ক্যামেরায় সজ্জিত একটা মোবাইল। সে প্রশ্নপত্র পাওয়ার সাথে সাথে তড়িৎ গতিতে একটা চকচকে ছবি তুলে বাইরে পাঠিয়ে দিচ্ছে।হ্যাঁ, সে ব্যবহার করছে মোবাইলের সবচেয়ে সাধারন ব্লুটুথ কিংবা শেয়ার ইটস এর মত এ্যাপ। এই প্রশ্নপত্র মোবাইলের ক্ষমতা অনুযায়ী ১৫০-২০০ মিটারের মাঝে থাকা আরেকটি মোবাইল তা রিসিভ করছে। বাইরের এরাও বসে নেই। কিছু শিক্ষিত-বইপুস্তক সজ্জিত জ্ঞান সমৃদ্ধ তৎপর যুবক রয়েছে এদের সহায়তার জন্যে সদা প্রস্তুত। এদের হাতে সুন্দর হাতের লেখায় তৈরী উত্তর আরেকটি মোবাইল ক্যামেরার একক্লিকে বন্দী করে ব্লুটুথ দিয়ে চলে যাচ্ছে ভেতরে।যে পাচ্ছে সে দিচ্ছে আরেকজনকে এভাবে ভাইরাসের মত কিছুক্ষনের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে একটি প্রতিষ্টাঠানের সম্পূর্ণ হলগুলোতে। আপনার কি কিছু করার আছে ?
না। ব্লু-টুথ ও শেয়ার ইটস এর মত এ্যাপ মূলত ব্যবহার করে থেটারিং ও ওয়াই-ফাই নামক টেকনোলজী। যা বর্তমানে বিশ্বের চালু কোন পদ্ধতিতে এ সিগন্যাল জ্যাম করতে পারবেন না। আর যতক্ষণ ঐ মোবাইলে সিকিউরিটি সেটিং এ Available Only For Paired Device করা থাকবে ততক্ষণ ব্যবহারকারী বাদে আপনি ঐ কাজে ব্যবহারকৃত মোবাইলের নাম বা অবস্থান কিছুই বুঝতে পারবেননা। ফলে বন্ধ করাটা বেশ কঠিন হয়ে যাবে।
যেহেতু আপনি প্রতিকার করতে পারবেন না সেহেতু আপনাকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করতে হবে। এটা ২ রকম পদ্ধতির একত্র প্রয়োগে সম্ভব।
(১) যারা এই কাজগুলো করে তাদের ভেতর মূল্যবোধ জাগ্রত করাতে হবে এবং
(২) তাদের বাবা-মাদেরকে প্রভাবিত করতে হবে এই পদ্ধতি বন্ধ করার জন্যে।
দুটো কাজ একসাথে না করলে এই নিশ্চিত কখনও সফল হওয়া যাবে না এটা নিশ্চিত। প্রথম কাজটা হবে এদের বাবা-মাদেরকে বোঝানো যে পদ্ধতিটি একটা উন্নত এবং ভাল প্রযুক্তি। এক্ষেত্রে তাদের হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নেওয়া যাবেনা। কারন আমাদের দেশের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী মোবাইলের অপব্যবহার সস্মন্ধে জানে।তাদের মোবাইরের কথা বলা মাত্রই তারা কিছু না বুঝে সন্তানের হাত থেকে এটা কেড়ে নেবে ফলে বাসা থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের দিয়ে নৈতিকতার অবক্ষয় ঘটিয়ে অল্পটাকায় পুরাতন/চোরাই মোবাইল কিনে তাদের কাজ সচ্ছন্দে চালিয়ে যাবে। কাজেই তাদের পিতামাতাকে আগে বোঝাতে হবে যে তার ছেলে অনেক ভালপ্রযুক্তি ব্যবহার করছে কিন্তু অতিসামান্য কিছু ভুল হচ্চে। তারা যেন এই ভুলটা সঠিক পথে পরিচালনার জন্যে তাকে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে ধর্মকে ব্যবহার করা যেতে পারে।এ বিষয়ে চিন্তা করে লাভ নেই ধর্ম যতক্ষণ অপব্যবহার হচ্ছেনা ততক্ষণে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতপ্রাপ্ত হেওয়ার কোনও কারন নেই। খারাপ জিনিস খারাপ পথে ব্যয় করা পাপ কিন্তু ভাল জিনিস ভালভাপবে ব্যয় করাতে কোনও পাপ নেই।পাপবোধ আর মূল্যবোধ জাগাতে ধর্মের কোনও বিকল্প নেই।
এরপর আসা যাক সাহায্যকারীদের কাছে। যারা যে জিনিস নিয়ে কাজ করে তারা এর ভুল-ত্রুটি সহজেই খুঁজে বার করতে পারে। ফলে জানতে হবে তারা যে পদ্ধতি ব্যবহার করছে সেটার সমস্যা কোথায়।দশজন ব্যবহার করলে এর খুঁত সস্মন্ধে একজন না একজন জানেই। ছোট বাচ্চাদের মন থেকেনসহজেই কিছু তুলে দেওয়া যায় কিন্তু এদের বয়স একটু বেশি ফলে তুলে দেওয়াটা খুব কঠিন না হলেও বেশ কঠিন।এদের থামাতে হলে এদের সাথে একটু খানি দৌড়াতে হবে, অবশ্যই সেটা মাথা দিয়ে।থেটারিং পদ্ধতির এ্যাডভান্স লেবেল যদি এরা বের করতে পারে তাহলে এদের চিন্তাশক্তি খাঁটাতে হবে। ফলে এদের মস্তিষ্ক যখন একটা বিশেষ পর্যায়ে চলে যাবে, তখন এরা বুঝবে এর অনেক ভাল ব্যবহার আছ। আর ততদিনে এরা পরীক্ষার এই পদ্ধতিকে ঘৃণা করার বয়স ও বুদ্ধিতে উপনিত হবে। আর সাথে তো বাবা- মা আছেনই এদের সাহায্য করার জন্যে।
ছাত্র আর সাহায্যকারীদের না হয় বন্ধ করা হল কিন্তু শিক্ষক কর্মচারীদের???
প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রের প্রধান সবকটি গেটে ব্যবহার করতে হবে মেটাল ডিটেক্টর। মোবাইল পকেটে নিয়ে গেলেই ধরা আর মেটাল ডিটেক্টরের ডিসপ্লে বাটন একটা সিসি ক্যামেরা সেট করতে হবে। যার কন্টেন্ট এমন একটি ডিস্তে ধারন করা হবে যা Overwrite বা Edit কখনই করা যাবেনা।এরপর প্রতি হলে বিশেষ এ্যাঙ্গেলে হলের আকার অনুসারে সিসিক্যামেরা সেট করতে হবে।যাতে ছাত্র ও শিক্ষকগন কোনওপ্রকার অনৈতিক ব্যাপারের জড়িত হওয়ার সাধ্য না হয়।প্রতিটি কেন্দ্রের পরীক্ষার খাতার সাথে সাথে ধারনকৃত ডিস্কগুলো চলে যাবে জেলা প্রশাসকের কাছে। তার নিবিড় তত্বাবধানে একটি দল ডিস্কগুলোর ভিডিও চেক করবে প্রতিদিন। আমাদের দেশের শিক্ষকগন মানুষ হিসাবে অতটা খারাপ নন। সামান্য ভয় এর উপর রাখলে তাদের আর ছাত্রদের অবৈধপথে সাহায্য করার কথা মনেই আসবে না। সরকার থেকে নিয়ম করতে হবে সমস্ত ডিস্কগুলো চেক করে দোষী শিক্ষকদের উপর উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে্। আর ডিস্কগুলো যাতে অবশ্যই সংরক্ষিত হয় সে ব্যাপারে জেলা প্রশাসককে কঠোরবাবে নিয়ন্ত্রন করবে সরকার। এতে দেশের সাক্ষরতার হার শুধু নয় শিক্ষার মানও বাড়বে। চাপ না দিলে বর্তমানে কেউই কাজ করেনা। ফলে এক্ষেত্রে চাপের কোনও বিকল্প নেই্।
চোরের পিছনে দৌড়াতে হরে চোরের মত চিন্তা করতে হয় কিন্তু আমাদের দেশের প্রতিভাবান ছাত্রদের পিছনে দৌড়াতে না পারলে আমরা কিসের আধুনিক আর প্রতভিাবান ?? আমাদের প্রতিভার সাক্ষর রাখতে গিয়ে যদি আমরা ধাক্কা দিয়ে রানা প্লাজা ভাঙা বা ফেসবুক বন্ধ করে দেব, বা বর্ষবরনে শ্লীলতাহানী হয়নি এমন কথা না বলি আর শুধু তর্কের খাতিরে তর্ক্ না করে জানার জন্যে তর্ক্ করি তাহলে দেশ আর দশ সবার জন্যেই ভাল। আর আমরা সেই ৫২’ থেকে ৭১’ পেরিয়ে আজ ২০১৫ তে। আমাদের বুদ্ধি, শক্তি আর সাহসের প্রমান রাখতে আমরা কখনই পিছপা হইনি। আর আমাদের দেশের সোনার ছেলেরা ধ্বংশ হয়ে যাচ্ছে তা কি আমরা চেয়ে চেয়ে দেখব ?? আমরা কি একটুকুও চেষ্টা করতে পারিনা ? আমরা কি বিদেশীদের কাছে বাংলাদেশের নাম শ্লেষের সাথে উচ্চারন না করিয়ে সম্মানের সাথে উচ্চারন করানোর চেষ্টা করতে পারিনা?আমরা কি পারিনা বিশ্বের দুর্নিতীর তালিকা থেকে নিজেদের বাদ দিতে? পছন্দ আপনার। আসুন আমরাও শুরু করি। আমার মনে হয় দশ বছরের বাচ্চার ইন্টারনেট চালানোর চেয়ে এটা বেশি গর্বের। আমার মনে হয় শুধু শিক্ষানীতি নিয়ে কচকচি না করে আমাদের নিজেদের ঘর সামলানোয় উচিৎ নিজেদের ঘরে আগুন লেগে পরে ক্ষতিপূরন দিলেও মন্ত্রী এসে আগুন নিভাবে না। আর সব ক্ষতি পূরন হয়না। তাই, নিজের আর দেশের ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রতিবাদের সাথে সাথে প্রতিরোধের চেষ্টাটাও করুন। কারন, সন্তানটা আপনার। আপনার চেয়ে অন্যের, তার উপর বেশি মায়াটা অস্বাভাবিক।
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
অযুক্তিবাদী বলেছেন: আজ যাকে তুচ্ছ বলে করছ অবহেলা
একদিন সেই কাঁদাবে তোমায়
বাড়াবে বুকের জ্বালা
সময় থাকতে বুকে টানো জড়াও ভালবাসায়
অজানা দেশে পথের শেষে
দেখবে কেউ আর নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
ময়না বঙ্গাল বলেছেন: এই যে
এসব ছোটখাটো পাইনি এদের কূলকিনারা ।
তুচ্ছ দিনের গানের পালা আজও আমাদের
হয় নি সারা ।