নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময়ের কাছে পরাজিত শিক্ষা আজ সম্পদ নয়, বোঝা।।

অযুক্তিবাদী

হাজার যুক্তির ভীড়ে বিন্দু বিন্দু আবেগ মেশানো আমি, অযুক্তিবাদী।

অযুক্তিবাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামীলীগের রাজনীতি : শক্তি, বুদ্ধি, আবেগ ও প্রযুক্তির ব্যবহার

০১ লা মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

রাজনীতি একটা অনেক বড় খেলা। একথা বলা হয়ে থাকে যে, রাজনীতির মাঠে যে দীর্ঘ্ক্ষণ ভালভাবে টিকে থাকতে পারে সে হচ্ছে সবচেয়ে বড় খেলোয়াড়। খেলার মাঠে টিকে থাকতে হলে যেমন শক্তি ও বুদ্ধি দিয়ে টিকে থাকতে হয় তেমনি রাজনীতির মাঠেও টিকে থাকার জন্যে প্রয়োজন শক্তি, বুদ্ধি আর আবেগ।

বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের রাজনীতির জন্ম মাত্র চুয়াল্রিশ বছর হলেও খেলোয়াড়দের জন্ম অনেক আগে। এদের কেউ কেউ উত্তরাধীকার সূত্রে খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন, কেউ কেউ নিজের পারফরমেন্সে, কেউ কেউ সংগঠন হতে আবার কেউ কেউ খুবই নবীন। নবীন খেলোয়াড়রা তাদের নবীনত্ব ঢেকে দিচ্ছেন তাদের পেশাদারীত্ব এবং শিক্ষা দিয়ে।

বাংলাদেশের প্রধান দল চারটি। আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং জামায়াত ইসলামী। অন্যান্য দলগুলো প্রায়ই এর শাখা বা মতানুসারী সংগঠন। তাই আলাদা করে উল্রেখ করার প্রয়োজন পড়েনা। বাংলাদেশের জন্মের পরে বিভিন্ন দলের ক্ষমতা পাওয়া ও হারানোর পরে এখন আসনে বর্তমান আওয়ামীলীগ।

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু মানুষ ও রাজনীতিবীদ হিসাবে প্রথম সারির ছিলেন একথা ঠিক। কিন্তু তিনি রাজনীতির খেলাটা ( অবশ্যই খেলাটা খুব বেশি খারাপ বা নোংরা) ভাল বোঝেননি। তিনি অত্যন্ত আবেগী ছিলেন। তিনি একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে উদারতার পরিচয় দিয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু তিনি আবেগতাড়িত হয়ে বুঝতে পারেননি খেলার মাঠে শত্রুকে শত্রু হিসাবেই দেখতে হয়,প্রেম আর যুদ্ধে ভাইকে ভাই ছুরি বসাতে দ্বিধা করেনা। তাই আবেগ প্রকাশ করে ভাইকে বাঁচানো মানুষ হিসাবে উদার করলেও রাজনীতির খেলায় মৃত্যু অবধারিত। কালসাপকে যতই দুধ-কলা দিয়ে পোশা হোকনা কেন ছোবল মারবেই (এর মানে এই নয় যে কেউ কাওকে মাফ করবেনা)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান রাজনীতিকে মানবিক চোখে দেখতে চেয়েছিলেন, খেলোয়াড় হিসাবে নয় কিন্তু জানতেন না রাজনীতিতে মানবিক আবেগগুলো উপরে ওঠার সিঁড়ি, আবেগতাড়িত হওয়ার খেলা রাজনীতি নয়। রাজনীতিতে শুধু আবেগ মহত্ব বাড়ায় আয়ু কমায়। রাজনীতিকে মানবিক বোধের সাথে গুলিয়ে ফেলার কারনে তাকে খুন হতে হয়। খেলার মাঠে আঘাতপ্রাপ্ত খেলোয়ার বা মৃত খেলোয়াড়ের ছবি দেওয়ালে বা কিছু মানুষের হৃদয়ে শোভা পাওয়ার জন্যেই উপযুক্ত অন্য কোথাও খুব বেশি জায়গা নেই। কিছুসংখ্যক সাধারন মানুষ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কেন এত তামাশা করে ? কারন তাদের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু নিজের স্থায়ী আসন তৈরী করতে পারেন নাই।

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর থেকে বর্তমানের কাহিনীগুলো একই রকম। এরশাদ নিজের সামরিক বাহিনী নিয়ে ক্ষমতা প্রদর্শনের চেষ্টা করেছে এবং ক্ষমতা দখল করে রেখেছে দীর্ঘ সময় যেটা অনেক আলো চিড়া পানিতে না ভিজিয়ে খাওয়ার মত। বেশিক্ষণ খাওয়া যায়না বা খাওয়ানোয় যায়না ফলে সরকার থেকে সরে গেছে। পক্ষান্তরে বিএনপিও বহুবছর ধরে আলো চিড়া গেলানোর চেষ্টা করে এসেছে মানুষকে এর ফলে গলায় বেঁধেছে এবং চেয়ার থেকে নেমে গেছে। জামায়াত অতি ধুরন্ধরের মত সময়ের বিবর্তনে আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও অন্যান্য দলের রাখা চিড়া এদেরই ঝুলির দই দিয়ে ভিজিয়ে খেয়ে গেছে। দলগুলো বুজতে পারেনি এমনটা নয় কিন্তু এমন সময়ে বুঝেছে তখন চিড়া সবই শেষ, প্রতিবাদ করতে হলে নিজের চিড়াটাও ফুরিয়ে যাবে। সুঁইয়ের মত ঢোকা তলোয়ারকে বাঁধা দিতে গেলে রক্তাক্ত হওয়ার ভয় আছে।

এবার আসা যাক্ আওয়ামীলীগর বর্তমান সময়ের রাজনীতিতে। এরা নতুন করে রাজনীতিতে আসার সাথে সাথেই বুঝে গেছে শুধু চিড়া মানুষকে গেলানো যাবে না। তাই সামান্য দইয়ের ছিটা দিয়েই খাওয়াতে হবে। যে মানুষ দীর্ঘকাল ধরে শুধু চিড়া খেয়ে এসেছে তাকে তার কাছে তো সামান্য দউযুক্ত চিড়া অসামান্য লাগারই কথা।

আওয়ামীলীগ রাজনীতিতে শক্তির সাথে ব্যবহার করছে আবেগ, প্রযুক্তি ও মানুষের মনকে। শহরে বোমা পড়ছে। ১ম ধাপে, আওয়ামীলীগ, বিএনপিসহ সমস্ত রাজনৈতিক দল বোমার আঘাতে আঘাতপ্রাপ্তদের মৃত্যুতে চোখের জল ফেলছে। ২য় ধাপে, জামায়াত এক ধাপ এগিয়ে মসজিদে মসজিদে গায়েবী জানাজার ব্যবস্থা করছে। আর তৃতীয় ধাপে, আওয়ামীলীগ আঘাতপ্রাপ্তদের আত্মীয়দের টিভির সামনে হাজির করিয়ে তাদের দিয়ে মৃত মানুষদের জন্যে আহাজারি টিভিতে প্রচার করছে।

ভেবে দেখুন বিএনপি থেমে আছে প্রথম ধাপে, জামায়াত দ্বিতীয় ধাপে আর আওয়ামীলীগ তৃতীয় ধাপে। যে তৃতীয় ধাপে থাকে হিসাব অনুযায়ী তারই তো জেতবার কথা।

ব্রিটিশ আমলের একটা সাধারন ঘটনায় আসা যাক্। এরা বিনামূল্যে মোড়ের মাথায় গাড়ি দাঁড় করিয়ে মানুষকে চা খাওয়াত। সাধারন মানুষও খেত। এরপর যখন তাদের চায়ের নেশা বেড়ে গেল তখন ফ্রিতে চা খাওয়ানোও বন্ধ হয়ে গেল। ফলে মানুষ চা কিনতে বাধ্য হল। ব্যবসাটাও জমে উঠল। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রযুক্তিও কি তাই ? আমি জানিনা, হয়তো হতে পারে।

আমাদের দেশের মানুষ ইন্টারনেটের সাথে পরিচিত নয়। ফেসবুক বা ইউটিউব কি তাও জানেনা। অজানাকে জানার ইচ্ছা মানুষের স্বভাবগত। একজন মানুষকে যখন ফেসবুক চেনানো হবে সে চিনবে, আগ্রহী হবে, তারপর নেশাগ্রস্থ হবে। আর তখন তার ফেসবুকে যদি একটা অজানা লিংক ধরিয়ে দেন, আর লিংক করা পেজে যদি আওয়ামীলীগ সরকারের কোনও কর্মকান্ড বা বিএনপির কোনও খারাপ কর্মকান্ডের কথা লেখা থাকে তা কি বিশ্বাস যোগ্য হবেনা ? হ্যাঁ অবশ্যই হবে কারন মানুষটা ইন্টারনেটের প্রতি নির্ভরযোগ্য ও নেশাগ্রস্থ। সরকার কৃষকদের ব্যবসার কথা চিন্তা করে ই-কমার্স সাইট চালু করছে। অবশ্যই এবং নিঃসন্দেহে একটা ভাল পদক্ষেপ। কিন্তু ফলাফলটা কি হবে ? কতজন কৃষক ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারনে ?সেখানেও ব্যবস্থা আছে। দালালের কাছে যান অথবা সরকার নিয়ন্ত্রিত ইউনিয়ন পরিষদে চলে যাবেন। ইউনিয়ন পরিষদে যে অপারেটর থাকেন তারা কার টাকায় নিজেদের ভরনপোষন চালান ? সরকারী টাকায় নিশ্চয়ই। আর যার টাকায় নুন খান গুনটা কি অন্যজনের গাইবেন?

বাংলাদেশের শিক্ষার হার কত ? এমন প্রশ্নটা শুনলে অবজ্ঞায় গলে গিয়ে বাঁকা চোখে তাকিয়ে হয়তো আপনি একটা সংখ্যা ধরিয়ে বলবেন …%। আমি কিন্তু শিক্ষার হার বলেছি স্বাক্ষরতার হার বলিনি। ধরলাম একশো জনের মাঝে ষাটজন সই করতে পারেন। সই করা মানেই কি শিক্ষা ? আমিও তো শেখালে তিন-চারটা জাপানি অক্ষর লিখতে পারি তার মানে কি আমি জাপানী ভাষায় শিক্ষিত। হ্যাঁ, এটা রাজনীতি, একটা অনেক বড় মাঠের অনেক বড় খেলা। সেই খেলায় আপনি দর্শক। আপনাকে যেমন দেখাবে, আপনাকে দেখতে হবে, তেমনভাবে দেখার জন্যেই আপনাকে প্রস্তুত করা হয়েছে।

আপনার ভেতরের মূল্যবোধ জাগিয়ে তোলা হচ্চে। ভবিষ্যতে আপনি অন্যায় দেখলে মাথা উঁচা করে প্রতিবাদ করতে পারবেন্ সেটা যদি আওয়ামীলীগ করে! তখনও পারবেন কারন যে আপনাকে ক্লাস ওয়ানে এবিসিডি শেখাতে পারছে ক্রাস টুতে এ ফর আপেল শেখানোর ক্ষমতাও তার আছে। দেশে আরও বড়বড় প্রযুক্তি আমদানী করা হবে যা আপনার ধরার বাইরে থাকবে। শুধু আওয়ামীলীগ না এমনটা যদি হয় বিএনপি, জাতিয় পার্টি বা জামায়াত যে দলই ক্ষমতায় আসুক মূলধারার পরিবর্তন কারও কাছে আশা করতে পারবেন না। কারন কেউই মূলধারার বিপরীতে না। কারও খেলা( রাজনীতি) আপনাকে বেশি আবেগ আর অল্প শক্তি দিয়ে বোঝাবে আবার কেউবা বেশি শক্তি আর অল্প আবেগ দিয়ে বোঝাবে। কেউ পুরোটা বুঝবেন না এমনটা কখনই হবেনা। বেঁচে থাকতে হলে আর ভালভাবে বেঁচে থাকতে হলে আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে। মূলধারার বিপরীতে গেলে সেটা তো আর রাজনীতি থাকবে না, তাই না ?

আপনাকে একজন মানুষ নির্বাচনের কথা বলা হল। আপনি যদি সামান্য বুদ্ধিমান হন এমন কাওকেই নির্বাচিত করবেন যার বুদ্ধি ও শক্তি দুটোই আছে। আওয়ামীগের দুটোই আছে। আওয়ামীলীগ যা করছে ১০০% ভাগ ঠিক করছে না, বিএনপি বা অন্যান্য কোনও দলও একই রকম বা এরচেয়ে বেশি ভুল করত। কিন্তু ভুলটাকে সঠিক করে দেখানোর ক্ষমতা আছে আওয়ামীলীগের। এরা শক্তি, বুদ্ধি, আবেগ ও প্রযুক্তি একইসাথে ব্যবহার করছে। যে ক্ষেত্রে বিএনপি এখনও ব্যর্থ। বর্তমান সময়ে রাজনীতির খেলায়, খেলোয়াড় হিসাবে শেখ হাসিনার কাছে খালেদা জিয়া তুচ্ছ। এর মানে এই নয় তিনি হেরে গেছেন। কিন্তু রাজনীতির খেলায় হেরে যাওয়া মানে মৃত্যু। আর জিততে হলে শক্তির সাথে সাথে তাকে বুদ্ধিটাও ব্যবহার করতে হবে কারন যুদ্ধে কখনও শুধু শক্তি দিয়ে জেতা যায়না। সামান্য বুদ্ধির ব্যবহার বদলে দিলে পারে রাজনীতির খেলা। রাজনীতি এমন একটা খেলা যা কাওকে হত্যা করে থামানো যায়না। কাওকে হত্যা করলে আরেকজন সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে যাবে, জনগনের সিম্ফেতি পাবে। তাই খেলোয়াড়দের খেলার মাঠে রেখেই প্রত্যেক রাজনীতিবীদদের খেলতে হয়। এটা কোনও নির্দিষ্ট দলের জন্যে নয় সমস্ত রাজনৈতিক দলের জন্যেই প্রযোজ্য।

মন্দের ভাল এর ভেতর একটাই, দেশের মানুষ চায়ের দোকানে যে সময় নষ্ট করছে তার একটা সময় ইন্টারনেটে ব্যয় করছে। আওয়ামীলীগ সরকার শেখাচ্ছে। নিজের বা জাতির, যে উদ্দেশ্যেই হোক শেখাচ্ছে তো !!

কেও হরতালের মাঠে ককটেলের ডিম রেখে যাচ্ছে আর বাচ্চা নিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে কোকিল। শুধু এইনা সেই বাচ্চাকে আবার বোমা বানিয়ে মিডিয়াতে ফেরৎ পাঠানো হচ্ছে। মাঝখানতেকে রাজনীতির খেলায় গতি আসছে, চার –ছক্কা হচ্ছে, হাতের টানে রানা প্লাজা ঢসে পড়ছে, ফেবু বন্ধ হচ্ছে, ভাইবার রেকর্ড হচ্ছে, চ্যানেলের প্রচার বাড়ছে, দেশের টাকা বিদেশে পাঠিয়ে নামের পাশে চোরা শব্দটা যুক্ত হচ্ছে, ব্লগে আমার মত পাগল-ছাগলরাও বিভিন্ন ভাষায় আপনাদের উপদেশ দিচ্চে। কোকিলটা কে সেটা নিয়ে কেউই কি মাথা ঘামাচ্ছেনা ? মাঝখান থেকে কোকিল বাচ্চা নিয়ে উড়ে বেড়াচ্ছে। আহা..!! কি রঙ্গ !!

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১৫ রাত ২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

মোটামুটি।

সনাতন রাজনীতি নয়, বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ধারণা।

২| ০১ লা মে, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪

অযুক্তিবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি একদম ঠিক বলেছেন। এটা নিতান্তই বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ধারনা। উন্নত দেশে “রাজনীতির খেলা” খেলার সুযোগ বিস্তৃত নয়।

৩| ০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ৮:০৬

রিয়াসাত মোর্শেদ খান বলেছেন: সত্যি বলতে কি, ভাইয়ের লেখার হাত বড় মিষ্টি।

তবে লেখার বেশ কিছু জায়গায় ঠিক দ্বিমত নয় বরং দৃষ্টিভঙ্গিগত দ্বিমত পোষণ করছি। যেমন আওয়ামীলীগ সরকারের উদ্দেশ্যমূলকভাবে ইন্টারনেটের প্রচলনের কথা বলা হয়েছে লেখায়। কিন্তু জিনিসটাকে এভাবে দেখলে কেনো জানি অযথা সন্দেহপ্রবণতা বলে ভ্রম হয়।

বরং জিনিসটাকে দেখা যেতে পারে এভাবে, যে, আওয়ামীলীগ ইন্টারনেট জিনিসটাকে তুলনামূলক বেশি ব্যবহার করতে জানছে যেখানে প্রচলন ছিলো সময়ের দাবি।

৪| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১:৫৮

অযুক্তিবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ রিয়াসাত ভাই। আমি উদ্দেশ্যমূলক ভাবে ব্যবহার করছেই একথা জোর দিয়ে বলছি না, হতে পারে সময়ের দাবী কিন্তু আমি যেটা বলছি সেটাও অসম্ভব কিছু নয়। সত্য বা মিথ্যা চিরস্থায়ী নয়। আমার সন্দেহ মিথ্যা হলেই খুব বেশি খুশি হব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.