নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে আর কি লিখবো, অন্যেরা যা ভাবছে তা-ই শেয়ার করবো...
আমাদের প্রতিদিনের অস্তিত্বে সুক্ষ্মতর পর্যায়ে অনেক কিছু ঘটছে। আমরা এগুলোর অস্তিত্ব টের পাইনা কিংবা বলা চলে স্বীকার করি না। এমনও হতে পারে আমরা এগুলো বুঝিই না। আমাদের দেহ মূলত কোষের সমষ্টি। কোটি কোটি কোষের সমন্বয়ে মানবদেহ গঠিত। আমাদের শরীর থেকে প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ কোষ ঝরে যাচ্ছে। আবার নতুন করে উৎপন্নও হচ্ছে। আমরা টের পাইনা।
আমাদের শরীরে অসংখ্য রোগজীবাণু বাসা বেঁধে আছে। কিছু রোগজীবাণু ভয়াবহ। যেমন- ক্যান্সারের জীবাণু, এইডসের জীবাণু। সাধারণ জ্বর বা ডাইরিয়ার জীবাণুও ভয়াবহ হয়ে ওঠতে পারে যদি না শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়। উপকারী জীবাণু অপকারী জীবাণুর চেয়ে শক্তিশালী হলে তবেই আমরা সুস্থ শরীরে বেঁচেবর্তে থাকি ।
শরীরের ভিতরে খুবই সুক্ষ্ম পর্যায়ে জীবাণুদের মধ্যে এই যুদ্ধ অনবরত চলছে। আমরা টের পাইনা। উপকারী জীবাণুরা হেরে গেলে বিভিন্ন রোগশোক এসে বাসা বাঁধে শরীরে।
একটা সহীহ হাদীস এটি। বুখারী ও ইবনে মাজাহ হাদীসে বর্ণিত আছে, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, ‘যদি তোমাদের কারো পাত্রে মাছি পতিত হয় সে যেন উক্ত মাছিটিকে ডুবিয়ে দেয়। কেননা তার একটি ডানায় রোগজীবাণু রয়েছে, আর অপরটিতে রয়েছে রোগনাশক ঔষধ’(বুখারী)।
মহানবীর ওফাতের প্রায় ২০০ বছর পর হাদীস সংকলিত হয়। উপরোক্ত হাদীসটির সত্যতা নিরূপণে পরীক্ষা করে দেখা গেছে মাছির এক ডানায় প্রাণঘাতী জীবাণু। আরেক ডানায় জীবাণু নাশক। প্রায় ১৪ শ' বছর আগে বিজ্ঞান এত অগ্রসর ছিল না। কিন্তু মহানবী বিজ্ঞানের এই অদৃশ্য জগতের কথা কীভাবে জানলেন?
আজকাল সুক্ষ্মতর যন্ত্রপাতি দিয়ে অদৃশ্য জগতের কিছু কিছু দেখা সম্ভব হচ্ছে যা খালি চোখে দেখা যায় না। আর খালি চোখে দেখতে পেলে আপনার জীবন হয়ে উঠবে দুর্বিষহ। এক গ্লাস পানির মধ্যে যেই পরিমাণ জীবাণু থাকে তা চোখে দেখে আপনি কখনোই গিলতে পারবেন না। খালি চোখে দেখি না বিধায় অবলীলায় আমরা অনেক কিছু খেয়ে ফেলি। অদৃশ্য জগতের এই খেলা যদি কেউ দেখতে পেতো তাহলে তার জীবন দর্শনটাই পরিবর্তিত হয়ে যেতো।
আমরা ভেজাল খাদ্য খাই। ভেজাল খাবার আমাদের কোষের রাসায়নিক গঠনকে পরিবর্তন করে দেয়। এতে উপকারী জীবাণুকে মেরে অপকারী জীবাণুর আধিপত্য চলে। এই পরিবর্তন এত সুক্ষ্ম পর্যায়ে ঘটে যে আমরা টের পেতে পেতে জীবন সায়াহ্নে চলে আসি। তারপর মৃত্যুবরণ করি। মৃত্যুর পর আরেকটা অদৃশ্য জগত। সেটা নিয়েও ইহজগতে তেমন একটা ভাবি না।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: যেহেতু ২০০ বছর পর হাদীস লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। তার মানে কোনো হাদীস'ই সহী না। ভুল ও মিথ্যায় ভরা।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাববার লোক কই!!!
অ অজগর আসছে তেড়ে পড়েই মহাগিয়ানী ভাব ধরে কতজনায়!!!
অন্তজ্ঞান অধরাই রয়ে যায় তাদের কাছে।
বস্তুগত দুর্বলতা মানবজাতির । সকল কিছূই বস্তুদিয়ে বুঝতে চায়। যদিও তার এই যে বুঝতে চাওয়া
বেঁচে থাকা সবই অবস্তু
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একই পোস্ট পর পর দুই বার !!
শুধু শুধু যায়গা দখল !!
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একই পোস্ট পর পর দুই বার !!
শুধু শুধু যায়গা দখল !!
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: আজমান আন্দালিব ,
অনেকদিন পরে দেখা গেলো আপনাকে ।
অদৃশ্য রোগ জীবানু নিয়ে লিখেছেন । তাই আমার লেখার কিছু লিংক দিলুম প্রাসঙ্গিকতার কারনে .......সুন্দরী মুখের আড়ালে মৃত্যুর পরোয়ানা...........
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া তব মুখখানি.....
ইমিউনিটির সাথে টিউনিং........
শুভেচ্ছান্তে ।
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অবশ্যই ভাবনার অনেক কিছু আছে...
৮| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ৩:৪০
নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=Z8CE_MI0R9U
মাছি মাইক্রোস্কোপের নিচে দেখতে কেমন সেটা নিজেই দেখে নিন...
৯| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ৩:৪৪
নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=KEKtekOEBuM
https://www.youtube.com/watch?v=ib_c3Pn_S2c
মাছিকে আরো উচ্চ ক্ষমতা সম্প`ন ইলেকট্রন মাইক্রোসকোপে দেখুন...
১০| ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:২৯
আজমান আন্দালিব বলেছেন: আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ পোস্টটিতে কমেন্টের মাধ্যমে প্রাণবন্ত রাখার জন্য। মোবাইল থেকে প্রতিটি কমেন্টের জবাব দেওয়া দূূরূহ। @ আহমেদ জী এস ভাই লিংকের জন্য ধন্যবাদ। আমি পড়ে মন্তব্য রেখে আসবো। @ নতুন, লেখাটিকে তথ্যসমৃদ্ধ করার জব্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। @ বিচার মানি তালগাছ আমার, ধন্যবাদ আপনাকে। @ নূর মোহাম্মদ নূরু, দুঃখিত ভাই মোবাইল থেকে এডিট করতে পারছি না। @ বিদ্রোহী ভৃগু, চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সময় পেলে আপনার এই চমৎকার মন্তব্য নিয়ে আবার আসবো। @ রাজীব নূর, হাদীস সংকলনের ইতিহাস জানলে আপনি এক কথায় হাদীসকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিতে পারতেন না। @ চাঁদগাজী, নবী (সঃ) সম্ভবতঃ মাছি নিয়ে কিছু বলেন নি- আগে এই কনফিউশনটি দূর করে আলোচনায় আসুন।
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: এসব নিয়ে আপনি ভেবেছেন, ভাবার পর স্বীয় ভাবনাগুলোকে আমাদের কাছে তুলে ধরেছেন, এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এক প্রতিমন্তব্যে সবার মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন, সেটাও ভালভাবে দিয়েছেন, তার জন্যেও ধন্যবাদ।
এখন করোনা নিয়ে আপনি কী ভাবছেন?
পোস্টে প্লাস +
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যথাসম্ভব নবী(স: ) মাছি নিয়ে কিছু বলেননি; আর বললে, হয়তো বলেছেন যে, মাছি বসলে সেই খাবার না খেতে; কিন্তু তখন আরব ছিল খুবই দরিদ্র, মাছি বসলে খাবার ফেলে দেয়ার মত অবস্হা নিশ্চয় ছিলো না। মাছিকে ডুবানো মুবানোর ব্যাপার যোগ করেছে আপনার মতো লোকজন, মাছি পন্ডিতেরা।