![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
A student of BUTex(Bangladesh University of Textiles)love very much for net surfing and blogging.
সমাজের ছেলেমেয়েদের শরীর-মনের চাওয়া, বিলম্ব
বিয়ে এবং চিন্তা-প্রতিবন্ধী অভিভাবকদের কথাঃ
একটি উচ্ছ্বল তরুণী যখন অনেক সাজুগুজু করে একটা ছেলের হাত
ধরে রাস্তায় উড়ে উড়ে চলে — তখন
তাকে দেখলে কে কী মনে করেন জানিনা, আমার মনে হয়
অন্যকিছু। এই মেয়েটা অনেক প্রস্তুতি নিয়েই রাস্তায় বের
হয়েছে, সাজুগুজু মেয়েরা অনেক সময় নিয়ে চিন্তা করে।
কালার ম্যাচিং, ফিটিং এটা ওটা। এরপর রাতের
বেলা একটা ছেলের হাত ধরে পার্কে হাঁটা। হয়ত বাবা-
মা তখন ভাবছেন — মেয়েটা ঢাকায় পড়াশোনা করছে। অন্তত
তারা অনেক বড়ো কিছু স্বপ্ন নিয়েই তাদের পাঠান শহরে।
ঢাকার মধ্যবিত্ত মেয়েরা রাত ঘরে পথে ঘুরেনা সচরাচর।
পরিবারগুলো একদমই বিকিয়ে যায়নি।
বিকিয়েছে সংস্কৃতি। এখন প্রতিটি ঘরেই স্যাটেলাইন
কানেকশন। হিন্দি নায়িকারা বিকিনি, টপস পড়ে নিজেদের
শরীরের বিভঙ্গকে পুরোপুরি তুলে দেয় ক্যামেরার কাছে।
সারাদিন সিরিয়ালে দেখা যায় সুন্দরী প্রদর্শনক্ষম মেয়েদের
মূল্য, আকর্ষণ। ‘সিক্সপ্যাক’ শব্দটা আগে শোনা যেতনা — এখন
ছেলেরা প্যাক অর্জনের যন্ত্রণায় অস্থির থাকে। যতই
জ্ঞানীগুণী আর হুজুরের পরিবার হোক, এখনকার কিশোর-
কিশোরীরা এগুলো অবশ্যই অবশ্যই জানে –এগুলোই তাদের
চারপাশ। তাদের এফএম রেডিও সারাদিনই প্রেমের গানে,
প্রেমের আলাপে, লাভগুরুতে ভরপুর থাকে। ফ্রেন্ডসদের
আড্ডাবাজির এসএমএস পড়ে শোনায়। যাদের কোন মেয়ে/
ছেলে নাই “আড্ডা” মারার, “গল্প” করার, “পিকনিক” করার,
“ফোনে কথা” বলার — তারা নিজেদের অসহায় ভাবতে বাধ্য
হয়। পারিবারিক জ্ঞান বাবা-মা দিয়ে রাখলে সেক্ষেত্রেও
তাদের যুদ্ধ হয় কঠিন যুদ্ধ। প্রতিদিন, অনেকবার। বয়ষ্করা এসব
জানেনা, বুঝতেও পারবে না ভিতরে এসব কালচার
কীভাবে কাজ করে, আমরাই পারিনা ঠিকমতন! মাত্র ১০বছর
আগে অমন ছিলাম তাই অনেক ব্যাকডেটেড আছি!!
একটা ছেলে তার বন্ধুদের মাঝে গিয়ে শুধু গার্লফ্রেন্ডের
আলাপ শুনে — তার কাছে মনে হতে থাকে, আমারো হয়ত
থাকা উচিত ছিল। তার সামনে অকূল পাথার, নৈতিকতার
সাথে যুদ্ধ। ক’দিন? শরীর আর মনের এই অমোঘ চাওয়ার
সাথে ক’দিন যুদ্ধ? ১৬-১৭ তে পরিপূর্ণ বড়
হয়ে যাওয়া ছেলেটি সামনে ১০ বছরের বেশি সময়ের
নিরাশার দেখা খুজে পায়। বিয়ে হয় এখন প্রায় ৩০ বছরে।
আগে তাদেরই কেবল বিয়ে হয় — যাদের সম্পদ বেশি;
এবং তারা প্রেম করে ধনী মা-বাবার ঘাড়ে উঠেই
খরচা করে বিয়ে করে। তাহলে? ১৫ বছর এই
ছেলেটা প্রতিটি দিন, প্রতিবেলা যুদ্ধ করে যাবে? আর বাবা-
মা কখনই তাদের হয়ে ভাবেন না। আর সম্ভাবনার
সীমানা দেখতে না পাওয়ায় তাদের “স্বাভাবিকভাবেই”
হতাশা আগলে ধরে।
অনেক সুশীল ইতর লোক আছে — এমন আলোচনায়
এসে টাকা ইনকামের প্রয়োজনীয়তার গল্প ফাঁদবেন।
টাকা দিয়ে বিয়ে হয়না, চলার পথেও টাকার ব্যাপার যা —
তার চাইতে অনেক বেশি স্বভাব আর চরিত্র। চরিত্রহীন সন্তান
বা স্বামীর টাকা দিয়ে কারো কিছুই আসে যায় না। অথচ, এই
টাকার দেখা, উপার্জনক্ষমতা তখন আপনার কাছে মূল্যহীন হবে,
যখন আপনার সন্তান অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে বাসায় ফিরবে। হয়ত
তাকে এই শহরের চিপায় চাপায় দেখা যাবে আর ক’দিন পরেই।
তখন উপার্জন ধুয়ে পানি খেতে হবে এইসব বেকুব অভিভাবকদের।
পূর্বের প্রজন্মের পাপ, অলসতা, বুদ্ধিবৃত্তিক অসারতার খেসারত
আমাদের নোংরা সংস্কৃতি। সেই অভিভাবকরা আবার
সংস্কৃতির উত্তাপের কড়াইতে পরের
প্রজন্মকে ভেজে ভেজে লবণ ছিটিয়ে দেন তাদের কথার
বুলিতে। অভিভাবকরা তো তাদের উপযুক্ত শিক্ষা পাবেই —
তারা কোনদিনই শান্তি পাবেন না অন্তরে — এইটা আমি হলফ
করে বলতে পারি। বেকুবদের শান্তি পাবার অধিকার নেই।
একটা ছেলে ভার্সিটি লাইফে ক্লাস করে ফিরে পরের দিন
ল্যাব/কুইজ না থাকলে কি করে বাসায়/হলে? তার আশেপাশের
সবই তার পশুত্বকে জাগিয়ে তোলার জিনিসপত্র।
টিভি চ্যানেল, মুভি, নাটক, গান, পত্রিকা, টেলিভিশনের
অ্যাড — সে যদি শুধুই যুদ্ধ করে।
ঘরে শিক্ষা না থাকলে ফোনে মেয়েদের
কাছে পৌছাতে চায়। রোমান্স আজকাল পথে ঘাটেই থাকে।
ভ্যাসলিনের কোমলতা বুঝাইতে টপস পরা মেয়েদের
বিলবোর্ডে দেখা যায়। নারীর উন্মুক্ত বগল
প্রদর্শনী থাকে ডিওডোরেন্টের অ্যাডে — ধানমন্ডীর মূল
রাস্তায়। বছরের পর বছর ‘ভালোবাসার টানে, পাশে আনে’ —
বিলবোর্ডে ছেলের বুকে একটা মেয়ে মাথা রেখে হেলান
দিয়ে থাকে বিশাল মাঠের ঘাসে। আর এসব থেকে বছরের পর
পছর একটা ছেলে যুদ্ধ করতে থাকবে —
তাকে অভিভাবকরা সন্নাসী মনে করে, নাকি নপুংসক
মনে করে — কে জানে? নীতিকথায় শরীর ভিজে? ক’দিন
থিওরি বুঝিয়ে সামলাবেন এইসব?
যেই সমাজে বিয়ে কঠিন হয়, সেই সমাজে ব্যভিচার
সস্তা হয়ে যায়ঃ
আমার এই লেখা কেউ পড়ুক না পড়ুক। আমি জানি এই ভয়াবহতা কত
বেশি। একটা মানুষ কল্পনাও করতে পারবে না এই প্রজন্মের
ছেলেমেয়েদের হাল। যারা সংকীর্ণমনা নির্বোধ ইতর,
তারাই কেবল এই কথার প্রতিবাদ করবে — চিন্তিত না হয়ে।
কেননা, আপনি/আপনার সন্তান হয়ত সাময়িকভাবে মুক্ত
(আমি বিশ্বাস করিনা, কেননা পদস্খলনে কয়েক মূহুর্ত লাগে),
কিন্তু তারা যাদের সাথে চলে — অথবা এই সমাজেরই
আরো অনেক ছেলেমেয়ে সম্পূর্ণ অন্যরকম হয়ে চলেছে। নীতির
কথা তাদের কাছে হাস্যকর। তারা আপনাদের ভেজে খাবে।
আপনাদের চিন্তার অসারতার কারণেই তা হবে, হবেই।
আমি হলফ করে বলতে পারি।
একটা ছেলে পাশ করে চাকরি করলেও হয়না। তাকে অনে-এ-এ-
এ-ক টাকা ইনকাম করতে হবে। এই ছেলের সম্ভাব্য বউ
ততদিনে কলেজ ভার্সিটিতে ডজনখানেক রোমিওর প্রস্তাব
ফিরিয়ে দিয়ে বসে থাকে। এরপর ৩০বছর, ৩২ বছরে সবাই
ছেলেটিকে বিয়ে দিতে অস্থির হবে — তখন তার চরিত্র কেমন
আছে কে জানে, মেয়েটারটাও কে জানে। বিয়ের পবিত্র
আবেগ বহু আগেই তাদের হারিয়ে ক্ষয়ে যায় — তা যে কেউ
বুঝে। শারীরিক-মানসিক এই চাওয়া পূরণে তারা যে আগেই
কোথাও সাময়িক ঢুঁ মারেনি তাইবা কে জানে?
মুর্খ অভিভাবকদের চোখে পড়েনা এখনকার ডিভোর্স রেট?
চোখে পড়েনা সবখানে অশ্লীলতা দেখে? তার
সন্তানটি কী ভাবছে মনে করেন তারা? বিয়ের বয়সটা ছাত্র
জীবনে রাখলে কী সমস্যা হবে? দায়িত্ববোধ যার কখনই
ছিলনা, তার কখনই হবেনা। ছেলের ও মেয়ের
বাবা মা আরো কিছুদিন (বিয়ের পরেও) ভরণপোষনের দায়িত্ব
নিলে কি সমস্যা? তাদের কি সন্তানের চরিত্রের
চাইতে লোকে কি বলবে –সেটাই বড় বিষয়? এই প্রজন্মের
ছেলেমেয়েরা অনেক অল্পতেই শারীরিক
ব্যাপারগুলো ভালো করে বুঝে ফেলে। দায়িত্ববোধের
শিক্ষা দিয়ে সপাত্রে/সপাত্রীতে হস্তান্তর
করে দিতে না পারলে ভুক্তভোগী পরিবারের হর্তাকর্তারাই
হবে — হচ্ছে হরদম।
অথচ এসব ভাবার কেউ যেন নাই। একদিন পারিবারিক
বন্ধনগুলো সব ধ্বংস হবে –তখন হয়ত টের পাবে।
প্রতিটি পরিবারের অবস্থা সঙ্গীন। প্রতিটি ছেলেমেয়েরই
নৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। এখানে এগিয়ে আসার কেউ নাই।
আফসোস। সজ্ঞানে বিগত ৫-৭ বছর ধরে এসব
দেখতে দেখতে আজকে প্রথম লেখলাম। না লিখে পারলামনা।
এই চিন্তাগুলা প্রতিদিনই আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করে।
যারা সবকিছুকে এড়িয়ে চলতে পারে — তারা এই লেখাকেও
এড়াবে। আমি এই চিন্তাগুলোর বাস্তবতা খুব
ভালো করে দেখছি। শত শত সমসাময়িক ছেলেমেয়েকে উদাহরণ
হিসেবে জানি। হাজারখানেক ছেলেমেয়ের সার্কেলের ও
কালচারাল ট্রেণ্ড জানি। অভিভাবকরা পদক্ষেপ
না নিলে একটা ধ্বংস অবধারিত। যেহেতু সাংস্কৃতিক
আগ্রাসনকে ঠেকানোর উপায় নেই — পরিবারকে ‘ঠ্যাক’ দেয়াই
এখনকার প্রথম কর্তব্য হওয়া উচিত। তাই বলছি, বিপদে যাবার
আগে, সমাজকে ধ্বংস হতে দেবার আগে সুশিক্ষায় শিক্ষিত
করে, নৈতিক শিক্ষা বলীয়ান করে সন্তানদের
বিয়েকে এগিয়ে নিয়ে আসুন। ৩০-৩২ বয়েসের ছেলেদের, ২২-২৫
বয়সে আর মেয়েদের বিয়ে যথাক্রমে ২৫-২৮ থেকে ১৮-২০
বছরে নামিয়ে আনলে সামগ্রিক ক্ষতি নেই। অন্যথায়? সাধু
সাবধান!!
লিখেছেনঃ সাফওয়ান ভাই।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: মনে হয় ভুলে মন্তব্য করে ফেলেছেন ।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: দু:খিত ভুলে কমেন্ট করে ফেলেছি। দয়া করে মুছে দেবেন এবং নিজ গুণে ক্ষমা করবেন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ব্যাপার না। বুঝতে পেরেছি।
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
রাজিব বলেছেন: আমাদের দেশে একটা বিয়ের খরচ গরীব হোক বড় লোক হোক অনেক। মধ্যবিত্ত হলে তো আরও ঝামেলা। অন্তত ৯০% ছেলেমেয়েই ২৫ এর মধ্যেই বিয়ে সারতে চায় কিন্তু টাকার জন্য পারেনা।
সমাজের নিয়ম বদলাতে হবে যে বিয়ের খরচ কোন ভাবেই ৫০,০০০ টাকার বেশী হবে না। দেন মোহর আলাদা বিষয়। কিন্তু বিয়ের শাড়ি, শেরওয়ানী, বিরিয়ানি, কমিউনিটি সেন্টার আলিশানি এসবের খরচ বাদ দিতে হবে।
তার থেকেও বড় কথা হল বিয়ের পর ছেলে পর হয়ে গেছে, ছেলের বউ পরম শত্রু, মেয়ের জামাই পরম শত্রু এসব মানসিকতা বাদ দিতে হবে। মূলত এই ভয়েই অনেকে টাকা পয়সা না জমিয়ে বিয়ে করতে চায় না।
আর ছেলে কাউকে পছন্দ করলে ঐ মেয়ের এই দোষ সেই দোষ আর মেয়ে কাউকে পছন্দ করলে তো রক্ষাই নেই না জানি কি পাপ করে ফেলেছে। অথচ প্রেম করছে দেখেও অনেকে না দেখার ভান করেন। একটা মেয়ের সঙ্গে আপনি সারাজীবন কাটাবেন। তাকে পছন্দ না হলে তার সঙ্গে সারাজীবন কিভাবে এক সঙ্গে থাকবেন।
আমাদের সমাজে প্রেম করলে তেমন সমস্যা নেই কিন্তু পছন্দ করে বিয়ে করতে গেলেই হাজারো বাধা আর ভেজাল।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২০
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: হম ঠিকই বলেছেন। কেউ যখন কাউকে পছন্দ করে থিক দেখা জায় যে পরিবার থেকে প্রথমে তার হাজার দোষ খুজে বের করার চেস্তা করা হয়। মনে করা হয় যে সেই এই পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ।
৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
শ্রাবণ আহমেদ হিমু বলেছেন: সত্যিই অনেক চমৎকার এবং সময়োপযোগী বার্তা। “কটা মানুষ কল্পনাও করতে পারবে না এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের হাল।” - এই কথাটা এতই সত্য যার কোন যুক্তি দিয়ে খণ্ডন করার উপায় নাই, ঠিক - “যারা সংকীর্ণমনা নির্বোধ ইতর, তারাই কেবল এই কথার প্রতিবাদ করবে — চিন্তিত না হয়ে।”
নব্য ধনী যারা মুলত্ব অশিক্ষিত আর অশিক্ষিত সমাজপতি (যাদের আমরাই নির্বাচিত করি), মুখোশধারী সুশীল সমাজ, শিক্ষার মোড়কে ঢেকে থাকা বন্য আর আদিম মানষিকতার কিছু প্রথম সাড়ির মানুষ - যাদের আমরা শ্রদ্ধা করতে বাধ্য হই, তারাই পরিবর্তন, আধুনিকতার, অধিকারের উম্মাদনা তৈরি করে শ্রেণী বিভাজন মুলক সমাজ ব্যবস্থা তৈরি করছে। আর আমরা এবং আমাদের পরিবারগুলো তার সন্তানদের এর রাহু থেকে রক্ষা বদলে করছি কি - যার তার সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে তাকে বাহবা দেই, আর যে সন্তানটি নিজের আত্ম-মানবিকতার সাথে অবিরত যুদ্ধ করে সরে দাড়াচ্ছে তার জন্যে অবধারিত থাকে পরিবার থেকে সমাজ সবার ভ্রুকুটি।
এর থেকে উত্তোরণের পথ যদি অভিসংশন হয় যান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে তা হয়তো বর্তমান প্রজন্মের কাছে উদ্ভট কিছুই মনে হবে। ধন্যবাদ লেখক।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা মন্তব্বের জন্ন্য অনেক থাঙ্কস।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: প্রতিবার লঞ্চডুবি হয়, মানুষ মারা যায়, তারপর লঞ্চ উদ্ধারে আসে, নৌবাহিনী। কিন্তু কথা হচ্ছে, কেন বার বার লঞ্চ মালিকরা সরকারী নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করছে আর লাভের টাকা পকেটে পুড়ছে। সরকারী আইনের পুরোপরি বাস্তবায়ন কবে হবে? আর কবে মাঝনদীতে লঞ্চ ডুবিয়ে মানুষ হত্যা বন্ধ হবে?