নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমার এক বন্ধু ছিল। ঘনিষ্ঠ বন্ধু। নামায, রোযা করতো। হঠাৎ একদিন শুনি, সে নাকি কাদিয়ানী। তখন ইন্টারনেট ছিল না। তথ্য-উপাত্ত এখনকার মতো এতোটা সহজলভ্যও ছিল না। অল্প কিছু বই-পত্র পড়ে বেশ কনফিউজড হয়ে গেলাম। শেষে আব্বাকে জিজ্ঞেস করতে উনি জানালেন, এদের মধ্যে সমস্যা আছে। এদের থেকে দূরে থাকবে। আব্বা এমনিতে আমাদেরকে ''তুই'' করে বলতেন, তবে সিরিয়াস হলে ''তুমি'' বলতেন। ফলে আমার যা বার্তা পাওয়ার, পেয়ে গেলাম। তাছাড়া তখন আমার প্রেমের মাত্র সূত্রপাত হয়েছে, বৃহসপতি তুঙ্গে! আমার প্রেমিকা ছাড়া চোখের সামনে অন্যকিছুই দেখি না, কাদিয়ানীদের দিকে নজর দেয়ার সময় কই? ফলে, কাদিয়ানী অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটলো তখনকার মতো।
তবে আমার সেই বন্ধু হাল ছাড়লো না। সে বিভিন্ন রকমের বই-পুস্তক সরবরাহ করতেই থাকলো। তখন সের দরে কাগজ-পত্র বিক্রি করার চল ছিল। টাকার খুব টানাটানি থাকায় খানিকটা পড়ে খবরের কাগজের সাথে বিক্রি করে দিতাম। ঢাকার বখশিবাজারে তাদের একটা সেন্টার ছিল, সেখানে যাওয়ার জন্য আমার সাথে সবসময়ে ঝুলাঝুলি করতো। ঘনিষ্ঠ বন্ধু, কড়া করে কিছু বলতেও পারতাম না। শেষে একদিন বললাম, দ্যাখ, প্রেম আর একাডেমিক পড়ালেখা নিয়া আমি চরম মাত্রার ব্যস্ত। পাশ করার পরে বিয়াটা কইরা লই, তারপরে তোর লগে এই নিয়া ফাইনাল ডিসকাশান হবে। তাছাড়া আব্বার সাথেও এই নিয়া আলাপ করতে হবে। ফলে সেও বার্তা পেয়ে গিয়ে আমাকে নিস্তার দিলো।
পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন কারনে এই বিষয়ে আমাকে পড়ালেখা করতে হয়েছে। তার মধ্যে যতোটা না অন্যদেরকে কাউন্টার দেয়ার জন্যে; তার চাইতে বেশী কৌতুহল থেকে। কারন, যতো যাই হোক, তাদের এই যে মুসলমান হিসাবে পরিচয় দেয়া, মেইনস্ট্রিমের মুসলিমদের থেকে বিশ্বাসগত পার্থক্য আর বিভিন্ন বিষয়ে চমকপ্রদ কথাবার্তা……..সেসবই আমাকে তাদের ব্যাপারে আরো জানতে উৎসাহিত করেছে।
ইদানীং দেশে আবার কাদিয়ানী বিষয়টা সামনে এসেছে। ব্লগেও দেখলাম কিছু কথাবার্তা হচ্ছে। বিবিসি বাংলাও একটা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কাজেই ভাবলাম, আবার একটু পুরানো পড়ালেখাগুলো ঝালিয়ে নিয়ে এই বিষয়ে একটা পোষ্ট ঝেড়ে দেই।
সাদা চোখে দেখলে, কাদিয়ানীরা মুসলমানদের সব রকমের আচার-আচরণই পালন করে। নিজেদেরকে মুসলমান হিসাবে পরিচয়ও দেয়। তাহলে সমস্যা কোথায়? কেন তাদের নিয়ে এতো বিতর্ক? সংক্ষেপে পয়েন্ট আকারে বলার চেষ্টা করি।
তার আগে বলে নেই, এদের পোষাকী নাম, আহমদিয়া মুসলিম জামাত। আর ডাকনাম হলো কাদিয়ানী। এতো বড় নাম বারে বারে লেখা ঝামেলা, তাই পোষ্টে আমি ডাকনামই ব্যবহার করেছি। কাদিয়ানীদের উৎপত্তি আর ব্যুৎপত্তি কোথা থেকে হলো, কিভাবে এরা বিবর্তিত হলো, কিংবা কিভাবেই বা তারা আজকের পর্যায়ে উপনীত হলো……….সে‘সবে আর যাচ্ছি না। কারন, আমার এই পোষ্টের মূল উদ্দেশ্য সেটা না। তবে, একটা গুরুত্বপূর্ণ নাম জানিয়ে রাখি, মির্জা গোলাম আহমদ। ব্রিটিশ ভারতে জন্ম নেয়া এই ভদ্রলোকই আহমদিয়া মুসলিম জামাত তথা কাদিয়ানীতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা। এই মির্জা সাহেব কিন্তু লেখালেখিতে অতিশয় দক্ষ ছিলেন। আজকের যুগে জন্ম নিলে উহাই ''যুগশ্রেষ্ঠ ব্লাগার'' হইতেন। দুর…….কি বলতে কি বলি!! আসল কথায় আসি। অনেক লেখালেখির মধ্যে ইহার অন্যতম কীর্তি ৮৪টা বই, যেটা ২৩ খন্ডে প্রকাশিত। নাম ''রুহানী খাজায়েন''। সেটারই পরতে পরতে বিভিন্ন বানী ছড়িয়ে আছে।
সে যাই হোক; চলেন, শুরু করা যাক।
১। আমরা মুসলমানেরা জানি যে, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আমাদের ধর্মের শেষ নবী এবং রাসুল। উনার পরে আর কোন নবী বা রাসুল এই পৃথিবীতে আসবেন না। আর উনার উপর নাজিলকৃত কোরআন শরীফের মাধ্যমেই আল্লাহ ইসলামকে পূর্ণতা দান করেছেন। ফুলস্টপ!!! তবে, মির্জা সাহেব দাবী করেন যে, ''আমি রাসুল, এবং নবীও''। (রুহানী খাজায়েনের ১৮তম খন্ডের ২১১নং পৃষ্ঠা) । ইসলামের পূর্ণতা লাভের পর মির্জা সাহেবের নবী বা রাসুল হিসাবে কামটা কি? প্রথমে ইমাম মাহদী, তারপরে প্রতিশ্রুত মসীয়াহ অর্থাৎ হযরত ইসা (আঃ) এবং সর্বশেষ নবী তথা মুহাম্মদ। এইটাকে বলে থ্রি-ইন-ওয়ান। এমন লোকের হাতে ইসলাম পড়লে তার সাড়ে-সর্বনাশের আর কিছু বাকী থাকে?
২। উহা নিজেকে নবী দাবী করেই থেমে থাকে নাই। নিজেকে আল্লাহও দাবী করেছে (রুহানী খাজায়েনের ৫ম খন্ডের ৫৬৪ নং পৃষ্ঠা)। সেখানে বলা আছে, ''স্বপ্নে দেখলাম আমিই আল্লাহ। এবং আমি নিশ্চিত হয়েছি যে, আমিই আল্লাহ।'' আবার রুহানী খাজায়েনের ১৩তম খন্ডের ১০৩ নং পৃষ্ঠাতেও একই দাবী করা হয়েছে। সে আরো বলেছে, Quran is God's Book and words of my mouth. (Roohani Khazain vol.22 p.87) ফেরাউন নিজেকে খোদা দাবী করার কারনে অভিশপ্ত হয়েছিল। মির্জা সাহেবকে কি বলা যায়? আর যাই বলা যাক, মুসলমান কি বলা যায়? আর তার অনুসারীদেরকে?
৩। এরা কালেমা তাইয়্যেবা পড়ার সময়ে যে ধারনা অন্তরে পোষণ করে, সেটা পৃথিবীর বাকী তাবৎ মুসলমান থেকে ভিন্ন। সেই অনুযায়ী তাদের দৃষ্টিতে বাকী সব মুসলমান কাফের। এখন তারাই আবার অভিযোগ করে যে, তারাও কালেমা পড়ে, তাহলে তাদেরকে কেন কাফের বলা হবে? তাছাড়া মির্জার বইতে আছে, 'যে ব্যক্তি মির্জার নবুওয়াত মানে না সে জাহান্নামী কাফের' (রবয়ীন পৃ.৪. আদইয়ানে বাতেলা পৃ. ১৩২)। অথচ সমগ্র দুনিয়ার উলামায়ে কেরামের ফতোয়া হলো, যে ব্যক্তি মির্জাকে নবী মানবে সে কাফের। কি তামশা!!! কয়েকদিন আগে একটা ভিডিও দেখেছিলাম, এক চোর গণপিটুনি খাওয়ার পর অভিযোগ করছে, আমি না হয় চুরি করলাম। তাই বইলা আমারে এইভাবে মারবে? একটা ভিডিও দিলাম। আগ্রহীরা দেখেন। বিষয়টা পরিস্কার হবে।
৪। যতোদূর জানি যে, মির্জা সাহেব পুরুষ ছিল। তবে, উহার একজন অনুসারী, কাজী ইয়ার মোহাম্মদ; যার কাজ ছিল মির্জা সাহেবের মুখ-নিঃসৃত বিভিন্ন বানী লিপিবদ্ধ করা……...''ইসলামের কোরবানী'' নামক একটা বইয়ের ১৩নং পৃষ্ঠায় বর্ণনা করেছে, মির্জা সাহেব একজন নারী এবং আল্লাহ নাকি তার সাথে ''ইয়ে'' করেছে (নাউজুবিল্লাহ)। এই দাবী যখন আমার পড়ার সৌভাগ্য হয়, তখন খাড়ার উপ্রে আমার আর্নল্ড শোয়ার্জনিগার অভিনীত ''দ্য টার্মিনেটর'' মুভিটার কথা মনে পড়ে যায়। কেন? তাহলে এটা পড়েন (বাংলায় আর তরজমা করলাম না। আমার কেন জানি মনে হলো ইংরেজিতে যেই মজাদার ফ্লেভারটা আছে, সেটা নষ্ট হয়ে যাবে)…….He claimed to be the mother of Prophet Jesus and then he claimed to be Prophet Jesus himself. He said the 'first God' converted him into Mary. After two years, God made him pregnant for ten months, after which God converted him into Jesus. [Roohaani Khazaain]
হে হে হে……….কি বুঝলেন?
৫। মির্জার বইতে আছে, 'ফেরেশতা বলতে কিছু নেই' (তাওযীহে মারাম পৃ. ২৯, আদইয়ানে বাতেলা পৃ. ১৩৩) তাহলে মহান আল্লাহ আল ইমরান. ১৮, সূরা বাকারা.৩০,১৬১, সূরা নিসা. ৯৭ তে কি বলেছেন? আর হাশর সম্বন্ধে মির্জা ফরমায়, 'মৃত্যুর পর হাশরের ময়দানে কেউ একত্র হবে না। বরং সরাসরি জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ করবে।' (ইযালায়ে আহকামে কুলাঁ পৃ.১৪৪, আদইয়ানে বাতেলা পৃ.১৩৩)। অন্যদিকে এই বিষয়ে সূরা আনআম. ২২, সূরা কাহাফ. ৪৭ এবং সূরা ফাতিহা. ৩ যদি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন মির্জার বুজরুকি!!
আমি পাচটা পয়েন্ট তুলে ধরলাম। আরো অনেক দেখাতে পারি, তবে মনে হয় তার আর দরকার নাই। শুধু শুধু পোষ্ট বড় করে কি লাভ? যেটুকু দেখিয়েছি, সেটাই যথেষ্ট। হাড়িতে চাল ফুটালে ভাত হয়েছে কিনা বোঝার জন্য সবগুলো চাল টেপাটেপি করার দরকার পড়ে না। কয়েকটা টিপলেই ঘটনা পরিস্কার বোঝা যায়।
এইবার আসেন, কাফেরের ক্লাসিফিকেশান সম্পর্কে একটা ধারনা নেই। কাফের হলো তিন প্রকারের।
১। প্রকাশ্য কাফেরঃ এতে ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু ইত্যাদি সকলেই অন্তর্ভুক্ত। এরা প্রকাশ্য এবং সুস্পষ্ট কাফের। এদের প্রত্যেকেরই নিজস্ব ধর্ম আছে, এবং সেইসব ধর্মকে সমীহ করার কথাও ইসলামে বলা আছে।
২। যারা ভেতরে ভেতরে কাফের, কিন্তু প্রকাশ্যে নিজেকে মুসলমান বলেঃ এদেরকে মুনাফিক বলা হয়। এরা ভয়াবহ এবং এদের ব্যাপারে সাবধান থাকা প্রতিটা মুসলমানের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনের সূরা মুনাফিকূনে এদের সম্পর্কে বলা আছে।
৩। যারা নিজের কুফরকে ইসলাম প্রমাণ করার চেষ্টা করেঃ এরা হলো ভয়াবহতম। মুনাফিকদের কুফর সাধারণ কাফেরদের চেয়েও বড়। কেননা তারা কুফর ও মিথ্যাকে ব্লেন্ড করে। মুনাফিকদের চেয়েও এই তৃতীয় প্রকারের কাফেররা বড় অপরাধী, যারা নিজেদের কুফরকে ইসলাম বলে। তাদের আকীদা সুস্পষ্ট কুফুরী। অথচ তারা একে ইসলাম বলে উপস্থাপন করে। শরীয়তের পরিভাষায় এদেরকে 'যিনদীক' বলা হয়।
কাদিয়ানীরা হলো এই যিনদিক!!!
কাজেই এসব ফেতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের থেকে সাবধান। এরা মুসলমান নাম ধারন করে, তাদের আচার-আচরণকে ধারণ করে। তারপরে মুসলমানদের সাথে মিশে তাদের ক্ষতি করে।
আমাদের এই উপমহাদেশেই শিখ সম্প্রদায় হিন্দু এবং ইসলাম ধর্ম থেকে আইডিয়া নিয়ে একটা স্বতন্ত্র ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছে। তারা অন্যান্য ধর্মের সাথে সহাবস্থানও করছে। কাদিয়ানীদের প্রতি আমার আহ্বান, আপনারা শিখদের মতো করে নতুন একটা ধর্মের কনসেপ্ট নিয়ে আসেন। নিজেদেরকে মুসলমান বলা বাদ দেন। তাহলেই একমাত্র আপনাদের সাথে মিলেমিশে থাকা যাবে। বিভ্রান্তী সৃষ্টিকারীদেরকে কেউই পছন্দ করে না।
আমি কোন ইসলামী স্কলার না, একজন মামুলী ছা-পোষা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন মানব। আমার লেখায় ভূল-ত্রুটি থাকতেই পারে। সেসবসহ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনাও হতে পারে। তবে একজন সাধারন মানুষ হিসাবে আমি রাগ-বিরাগের উর্ধে না। সেসব মহামানবদের বিষয়। উনারা শত খোচাখুচিতেও নির্বিকার থাকতে পারেন। আমার পক্ষে সেটা যেহেতু সম্ভব না, তাই ব্লগের চিহ্নিত ইসলামোফোবরা পোষ্ট থেকে দূরে থাকেন। আগেই বলে রাখছি, আমার এই পোষ্টে কোন ফাজিল-মার্কা মন্তব্য কিন্তু আমি সহ্য করবো না। তবে যেহেতু লক্ষ্য করেছি, ইসলামোফোবরা ইসলাম নিয়ে বেশ পড়ালেখা করে; তো, তেনাদের জ্ঞানগর্ভ, প্রাসঙ্গিক এবং যুক্তিসঙ্গত আলোচনাকে স্বাগতম!!!
ছবিসূত্র।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গুগল বলছে, ১০ থেকে ২০ মিলিয়নের মতো হবে।
২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: কাদিয়ানা মূলত পথভ্রষ্ট। এদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
সমস্ত আলেমগন কাদিয়ানীদেরকে কাফের বা অমুসলিম মনে করে। মির্জা গোলাম মোহাম্মদ ও তাহার অনুসারীরা ভুল পথে আছে।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সঠিক বলেছেন। এসব বাদ দিয়ে তারা একটা নতুন ধর্মের প্রবর্তন করুক। সেটা সবার জন্যই ভালো হবে।
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব ভালো একটা পোস্ট। সংগ্রহে রাখলাম।
আমার মতামত- কে মুসলমান, কে নয় তা নিয়ে আমরা কাইজ্যা ফ্যাসাদ করছি- যা একেবারেই অনাকাংখিত। কাদিয়ানী ছাড়াও অনেক ধর্মাবলম্বী দুনিয়ায় আছে- যারা কাদিয়ানীদের চাইতেও ইসলাম ধর্মের জন্য বিপদজনক তাদের বিরুদ্ধে আমাদের দেশীয়
'ইসলাম জানবাজ' মুসুল্লিরা একেবারেই নিরব!
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কে মুসলমান, আর কে মুসলমান না; সে ব্যাপারে আমাদের ধর্মে পরিস্কার ব্যাখ্যা দেয়া আছে। এরপরে অন্য সব কিছুর মতো মুসলমানদের মধ্যেও অবশ্যই ভালো-মন্দ আছে। ধর্ম মানার ব্যাপারে অনেক রকমের গাফিলতিও আছে, তবে সেটা মূল বিশ্বাসের বাইরে গিয়ে না। মূল বিশ্বাসের বাইরে গেলে তো আর মুসলমানই থাকে না।
অন্য ধর্মাবলম্বী যারা কাদিয়ানীদের চাইতেও ইসলাম ধর্মের জন্য বিপদজনক, তাদেরকে আমরা চিনি-জানি, কিন্তু ঘরের শত্রু বিভীষণ হলে বিষয়টা জটিল হয়ে যায়.........সমস্যাটা সেখানেই। আমরা, মুসলমানরা অনেক ব্যাপারেই নীরব, সে'জন্যে সাফারও করছি আমরা।
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: সময় সুযোগ করে মন্তব্যে আসব- আপাতত পড়ে গেলাম। যদিও এই বিষয়ে জ্ঞান আমার অতি সীমিত
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জ্ঞান তো আমারও সীমিত। তবে আজকাল কোন বিষয় জানতে চাইলে সেটা খুব বেশী কঠিন না গুগল মামার কল্যানে।
আপনার বিস্তারিত মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: এরা বিবাহের আগেই প্রেম ভালোবাসা যেনা করে, যেটা আবার ইসলামে পাথর ছুড়ে হত্যা করার মত সাজা আছে, অথচ এরাই আবার ইসলামিক পোস্ট দেয়, আবার এদের বাপেই ঠিক করে দেয় কে আসল মুসলমান, আর কেডায় নকল। কাফেরের সংজ্ঞা এদের মুখস্থ মানুষকে বিচার করে তাদের কাজ দিয়ে নয়, কাদিয়ানী দিয়ে। আসলে এরা মানুষ নয় এরাই মুসলমান। আলহামদুনিল্লাহ।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দামড়া ছাগলদের এর থেকে বেশী কিছু বোঝার কথা না। আবলামী করার জন্য এই পোষ্টে আসতে নিষেধ করেছি শেষের প্যারাতে, নজরে কি পড়ে নাই রে ছাগল? নাকি খাটি বাংলা বুঝতে অসুবিধা হয়?
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪
নতুন বলেছেন: সব কিছুর মূলেই আছে ধান্দাবাজী।
ঐ সময়ে ইসলাম ধর্মের অনুসারীরদের মাঝে ঝামেলার দরকার ছিলো তাই তারা মির্জা সাহেবেকে মালপানি দিছে তিনি নতুন নবী হইছে। বাজারে তো অনেক পীরই জন্মায় উনাকে নবি বানাইছে।
কিন্তু মজার বিষয় হইলো এই সবের অনুসারীদের দেখলে ধর্মের অন্ধবিশ্বাসের প্রভাব বোঝা যায়।
সকল ধর্মের অনুসারীরাই অন্ধবিশ্বাসী হয় এবং ভেড়ার পালের মতন প্রচলিত বিশ্বাসকে অনুসরন করে।
এই সকল ক্যাচালের মাঝে একটা জিনিস হচ্ছে সেটা হইলো মানুষ আস্তে আস্তে বুঝতে পারছে ধর্মের নামে কত রকমের ধান্দা মানুষ করতেছে।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধান্দাবাজদের কাজই ধান্দাবাজী করা। আপনি সঠিক বলেছেন, ''ডিভাইড এন্ড রুল'' ইংরেজদের একটা পুরানো কিন্তু খুবই কার্যকর পন্থা। তবে ইংরেজরা পাগলকে সাকো নাড়াতে বলেছিল মনে হয়, কিন্তু পাগল সাকো নাড়াতে গিয়ে সাকোই ভেঙ্গে ফেলেছিল।
সকল ধর্মের অনুসারীরাই অন্ধবিশ্বাসী হয় ঠিক, তবে তারা নিজের ধর্ম নিয়ে থাকে। নিজের ধর্মকে বিকৃত করে উপস্থাপন করা ভিন্ন জিনিস।
ধর্মের নামে যারা ধান্দাবাজী করে, তারা ধর্ম ব্যবসায়ী। প্রকৃত ধার্মিক না। এদের ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। যার যার ধর্ম সে সে পালন করুক। সঠিকভাবে পালন করুক। অন্যের বা অন্যের ধর্মের বিশ্বাসের ক্ষতি করে না।
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মেসেজ একদম ক্লিয়ার।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। ক্লিয়ার মেসেজই দেয়ার চেষ্টা করেছি। সবাই বুঝলেই হয়!!!
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১৫
শায়মা বলেছেন: আমি তো জানতাম কাদীয়ানীরাও মুসলমান।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এখন কি মনে হচ্ছে তোমার?
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৩
দারাশিকো বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার পোস্ট দিয়েছেন। এই বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতা আছে, তবে পড়াশোনা আপনার মতো নাই। আমার বিশ্বাস, মীর্জা গোলাম আহমদ এর ঐ বই তার বর্তমান সময়ের অনুসারীরাও পড়েন নাই। মূলত এই কারণেই আহমদিয়াদের বিষয়ে অনেক সাধারণ মুসলমান ইতিবাচক ধারণা পোষণ করেন। আমাদের আলেম সমাজ আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে যত মতামত দিয়েছেন তার সবই গোলাম আহমদ রচিত এবং সেই সময়কার পুস্তক ইত্যাদি থেকে রেফারেন্স দেন৷আমার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, বর্তমান সময়ের অনুসারীরা তাকে নবী হিসেবে দাবী করেন না, বরং ইমাম মাহদী মনে করে। এ বিষয়ে আমাকে বকশিবাজার অফিস থেকে কিছু পুস্তিকা দেয়া হয়েছিল, সেগুলা পড়ে দেখেছি, সেখানেও সেরকম নবী হিসেবে দাবী করা হয়নি। সম্ভবতঃ তারা সেই লিটারেচার পরিবর্তন করে নিয়েছে। তবে, আন্তর্জাতিকভাবে কাদিয়ানিদের পৃষ্ঠপোষক আছে, এ জন্য বিশাল ফান্ড আছে, সেই ফান্ড দিয়ে কাদিয়ানিদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য নানাভাবে সহায়তা করা হয়। বাংলাদেশে প্রান-আরএফএল গ্রুপের মালিক কাদিয়ানী - এ কথা সবাই জানলেও আরও বেশ কিছু জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান/ব্যবসায় রয়েছে যাদের কথা কেউ জানে না বললেই চলে।
তথ্যবহুল পোস্ট লেখার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ প্রিয় ভুয়া মফিজ। ভালো থাকবেন।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার যেই বন্ধুর কথা পোষ্টে বলেছি, আমার জানামতে সে আমাদেরই আরেক বন্ধুকেও তার রাস্তায় নিতে সমর্থ হয়েছিল, যদিও সেই বন্ধু সেটা খোলাখুলিভাবে স্বীকার করে না। আমার এটা নিয়ে ঘাটাঘাটি করার সেটাও একটা কারন। বকশিবাজার থেকে যেসব পাবলিকেশান বের হয়, তাতে অনেক কিছুই গোপন করা হয়। এসব তাদের না জানার কোন কারন নাই। এতো বিস্তারিত বললে তারা গণপিটুনির শিকার হতে পারে; সেই ভয় তো তাদের আছেই।
যে কোনও কার্যক্রম চালাতেই আজকাল প্রচুর টাকা-পয়সা লাগে। টাকা ছাড়া কোন প্রচারণা কি টিকে থাকে? আর এই ধরনের সেক্টগুলো তাদের সদস্যদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করে..........এটা সর্বজনবিদিত!!!
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৬
শাওন আহমাদ বলেছেন: তথ্য দেবার জন্য ধন্যবাদ। অনেক কিছুই জানতে পারলাম।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জানাতে পেরে ভালো লাগছে। আপনাকেও ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: এখনও মনে হচ্ছে মুসলমানই।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভেরি গুড। তোমার পারসেপশান দেখে আমি মুগ্ধ!!!!
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০
শায়মা বলেছেন: ঐ!!!
মুগ্ধ হওয়া যাবে না!! কারণ এত মাথা খাঁটাইনি। আমি অনেক সিক! আমার নিমুনিয়া! আমি হসপিটাল ছিলাম!
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হায় হায়.....বলো কি! কি সর্বনাশের কথা!!! তুমি সিক, সেটাই তো জানি না।
নিউমোনিয়া তো কাদিয়ানীদের থেকেও ভয়ংকর!! এখন কি অবস্থা। বাসায় যেহেতু চলে এসেছো, নিশ্চয়ই ভালো?
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪
বিটপি বলেছেন: ওদের মধ্যে একজন মাত্র মাওলানা আছে, যার নাম আবদুল আউয়াল। সবার সব ধরণের প্রশ্নের জবাব সেই দিয়ে থাকে। একটা প্রশ্ন ছিল এরকমঃ আপনারা গোলাম আহমদকে শেষ নবী মানেন কিনা?
উত্তর আসল এরকমঃ আমরা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফাকে (স) শেষ নবী মানি। তার মাধ্যমে নব্যুয়াতের দরজা বন্ধ হয়ে গেছে - পবিত্র কুরআনে সেই ঘোষণা আছে - কাজেই এটা আমরা অস্বীকার করিনা। কিন্তু হযরত গোলাম আহমদ আলাইহিস সালাতু আসসালাম নব্যুয়তের ধারক বাহক কোন নবী নন। তিনি হচ্ছেন উম্মতী নবী। হযরত ঈসা (আ) যেমন রাসূলের আগে জন্ম নিয়েও রাসূলের পরে উম্মতী নবী হিসেবে আগমন করবে, তিনিও সেরকম একজন উম্মতী নবী।
এরা কি মানুষকে ছাগল মনে করে? উম্মতী নবী আবার কি? এইটার ডেফিনিশন রূহানী খাজায়েনের কয় নম্বর পৃষ্ঠায় দেয়া আছে? রাসূল (স) যেখানে পরিষ্কার বলেছেন, "মোর পরে যদি নবী হত কেউ, হত সে এক ঊমর"। ঊমর (রা) যেহেতু নবী হননি, তাই অন্য কারো আর নবী হবার যোগ্যতাই নেই।
আসলে চাপে পড়লে কথা ঘুরে যায়। আগে এরা রাসূল (স) কে শেষ নবী মানতোই না। খাতামুন নাবীঈন বলতে এরা নবীর সীলমোহরকে বুঝাত। এখন গাতায় পড়ে চামচিকার লাথি খাচ্ছে। উম্মতী নবী নামে নতুন কনসেপ্ট বের করেছে। এটাই বা কতদিন টিকে থাকবে কে জানে!
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এদের চালাকীর কোন সীমা-পরিসীমা নাই। যখন যেখানে যেটা বললে সুবিধা হয়, সেটাই বলে। এদের এসব চালাকীর কথা বলে আপনি শেষ করতে পারবেন না। আমার বন্ধুকে এসব নিয়ে প্রশ্ন করলে সে এড়িয়ে যেতো। শেষে যখন আমি রেফারেন্স দেয়া শুরু করলাম, তখন যোগাযোগই বন্ধ করে দিল। বহু বছর হয়ে গেল, সে কানাডা প্রবাসী। ফোন করলে ফোন ধরে না। মেসেজের রিপ্লাইও দেয় না।
১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: একটু একটু ভালো! বেশি ভালো না! নিউমুনিয়া কাদীয়ানী থেকেই মেডিসিন রিয়াকশন আরও ভয়ংকর ছিলো! যাইহোক এখন অনেক ভালো আছি!
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বেশ বেশ! শুনে খুশী হলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
ভালো হওয়া যখন শুরু করেছো, তখন পুরানো ফর্মে ফেরা সময়ের ব্যাপার মাত্র। কাজেই নো টেনশান। পরে পোষ্ট ভালো করে পড়ে মতামত দিও। তোমাদের মতো জ্ঞানী-গুনীদের মতামত জরুরী। সমাজে এর ইমপ্যাক্ট আছে।
১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
উহারা সাধু শয়তান। আবার মুসলিম দাবী করে !!!
@চৌধুরী আসিফ- ব্লগে আপনি কাদিয়ানীদের নিয়ে অহেতুক মায়া কান্না করবেন না।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উহারা সাধু কিভাবে হবে, সেটাই তো বুঝতে পারি না। শয়তান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।
কেন বাবা তোরা ইসলাম নিয়ে টানাটানি করিস? নিজেরা আলাদা একটা ধর্ম খুললেই তো হয়!!! কি বলেন, ঠিক কিনা?
১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
এম ডি মুসা বলেছেন: ভুয়া মফিজকে বহুদিন পর দেখলাম না আমি বহুদিন পর আসলাম বুঝলাম না
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দুইটাই ঠিক, আবার কোনটাই ঠিক না।
১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাদিয়ানি ভন্ড। তিনি নবি দাবি করায় তার অনুসারি মুসলমান নয়। কাদিয়ানিদের ঈমান আক্বীদা বিষয়ক সমস্যা আছে। যারা রসুল ষাং কে সর্বশেষ নবী ও রাসুল মানে না তা মুসলিম নন। ফলে কাদিয়ানিদের অনুসারীগণ মুসলিম নন।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সঠিক বলেছেন সেলিমভাই। সবাই, বিশেষ করে কাদিয়ানীরা এইভাবে বুঝলে আর কোন সমস্যা থাকে না।
১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রসুল সাঃ হবে। আল্লাহ ক্ষমা করে ।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সংশোধন করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ ক্ষমাশীল।
১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কিলিয়ার একেবারে কিলিয়ার !
++
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে কিলিয়ার করতে পারায় শান্তি পেলাম!!!
২০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: কাদিয়ানীদের সম্পর্কে তেমন কিছুই জানতাম না। ইসলাম ধর্মের মুল ভিত্তি যারা মানবে না , তারাতো আর মুস্লিম হতে পারে না। এদের নিজেদের মুসলিম দাবী করার দরকারটা কি? ভিন্ন এক ধর্মের অনুসারী বললেইতো আর কোন ঝামেলা থাকে না।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমারও সেই কথা। হুদাই ক্যাচাল বাধানোর দরকারটা কি?
২১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩
অধীতি বলেছেন: যেহেতু এদের সম্পর্কে ভালই পড়াশোনা করেছেন সেহেতু এদের প্রতিষ্ঠান কি কারণে বৃটিশ মদদপুষ্ট সেটা নিয়েও একটু লিখবেন। কাদিয়ানী কাফের হইলেও ঠিক ছিল কিন্তু বৃটিশ এদের তৈরিই করেছিল বিভেদ সৃষ্টির লক্ষ্যে।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাদিয়ানী কাফের হইলেও ঠিক ছিল কিন্তু বৃটিশ এদের তৈরিই করেছিল বিভেদ সৃষ্টির লক্ষ্যে। এদের প্রতিষ্ঠান কি কারণে বৃটিশ মদদপুষ্ট ছিল, সেটা আপনিই এক কথায় বলে দিয়েছেন। সময় করতে পারলে কোন এক সময় হয়তো বিস্তারিত লিখতে পারি। এমনিতেই অনেক লেখা পড়ে আছে, পোষ্ট করতে পারছি না।
২২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
ব্লগের চিহ্নিত ইসলামোফোবরা পোষ্ট থেকে দূরে থাকেন।
ইসলামোফোবরা ইসলাম নিয়ে বেশ পড়ালেখা করে; তো, তেনাদের জ্ঞানগর্ভ, প্রাসঙ্গিক এবং যুক্তিসঙ্গত আলোচনাকে স্বাগতম!!!
দূরেও থাকবে, আবার আলোচনা হবে, কিভাবে কি
কনফিউজড!!!!
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি তো ভেবেছিলাম, আমার শেষের প্যারাটা সেল্ফ এক্সপ্লানেটরী! মিডের মতো একজন চরম মাত্রার জ্ঞানী এবং সচেতন ব্লগারকে যে এটা ব্যাখ্যা করতে হবে, বুঝি নাই।
''যে সকল ইসলামোফোব খোচাখুচি করার জন্য আসবে, তাদেরকে দূরে থাকতে বলেছি। তবে যারা প্রাসঙ্গিক এবং যুক্তিসঙ্গত আলোচনা করবে, তাদের স্বাগতঃ জানিয়েছি।'' এখন ক্লিয়ার?
২৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
পোষ্টের বিষয়ে আমার জিরো আইডিয়া, তাই কিছু না বলি।
আমার কাছে ধর্ম একটা বিলিফ, তাও ব্যক্তিগত বিশ্বাস।
যে যেটা যেভাবে বিশ্বাস করে, সেইভাবে চর্চা বা প্রার্থনা করে।
দিনের শেষে যে যেভাবে মানসিক প্রশান্তি খুঁজে পায়।
তবে ধর্মের নামে ব্যবসা বা লোক ঠকানো, এগুলো নিন্দনীয়।
সেটাও শুধু ধর্মের নামেই না, যে কোনকিছু মিসইন্টারপ্রেট করা, মিসইউজ করা, ধান্ধাবাজি এগুলো কখনোই কাম্য না।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
ধর্ম অবশ্যই একটা ব্যক্তিগত বিষয়, তবে কেউ যদি তার আচার-আচরণ দিয়ে কিংবা অন্য কোন উপায়ে ধর্ম সম্পর্কে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, অন্য ধার্মিকদের মনে ক্ষতের সৃষ্টি করে, মাত্রা অতিক্রম করে........তখন এসব মুখস্থ কথা বলে পার পাওয়া যায় না। তখন এর জন্য তাকে বা তাদেরকে সমাজের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। এটাই অল্পকথায় শুদ্ধ ব্যক্তি আচরণ। অন্যকে অশান্তি দিয়ে নিজে শান্তি পাওয়া একধরনের হঠকারিতা।
তবে ধর্মের নামে ব্যবসা বা লোক ঠকানো, এগুলো নিন্দনীয়। সেটাও শুধু ধর্মের নামেই না, যে কোনকিছু মিসইন্টারপ্রেট করা, মিসইউজ করা, ধান্ধাবাজি এগুলো কখনোই কাম্য না। এটা নিয়ে কোন দ্বি-মত নাই। তবে, গভীরভাবে দেখলে কাদিয়ানীদের গুরু এগুলোই করেছে।
২৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পরও আপনি কাদিয়ানীদের সম্পর্কে জানতেন না? আমি ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়ার সময়, সুন্নী, শিয়া, ওয়াহাবী, বাহাই, আহমেদিয়া ও ইয়াজিদি সম্পর্কে জানতাম।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়ার সময়, সুন্নী, শিয়া, ওয়াহাবী, বাহাই, আহমেদিয়া ও ইয়াজিদি সম্পর্কে জানতাম। বলেন কি? এইটা আমারে বিশ্বাস করতে কন? দেরী হয়া গেল না!!! আমার তো ধারনা, আপনে জন্মের আগে থিকাই এইসবসহ পিতিবির আরো যা তাবৎ বিষয় আছে সবই জানতেন!!!
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
নতুন বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন:
ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পরও আপনি কাদিয়ানীদের সম্পর্কে জানতেন না? আমি ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়ার সময়, সুন্নী, শিয়া, ওয়াহাবী, বাহাই, আহমেদিয়া ও ইয়াজিদি সম্পর্কে জানতাম।
একজন ইউনিভার্সিটিতে হবার পরেও না কোন কিছু না জানার কি কোন সমস্যা আছে?
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সকল গেয়ানের অধিকারী একজন মানুষ কিভাবে মেনে নিবে যে, একজন ভার্সিটি-পড়ুয়া ছাত্র কাদিয়ানীদের সম্পর্কে জানে না?
২৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: মারামারি করে যারা জিতবে তারাই সঠিক।এটা একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য।মিলে মিসে থাকাই ভালো।তাতে অন্তত জীবন নষ্ট হবে না।দুটো মিথ্যার মাঝে সত্য নির্ণয় করা অসম্ভব কাজ।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা মারামারি করে প্রতিষ্ঠা করার বিষয় না।
মিলে মিসে থাকাই ভালো। এই ফর্মুলা সব জায়গায় কাজ দেয় না।
২৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
মামুinসামু বলেছেন: Rowland Allanson-Winn, 5th Baron Headley কে ছিলেন?
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পদবীসহ নামের বানানটা যখন নির্ভূলভাবে লিখতে পেরেছেন, তখন তো আপনার জানার কথা উনি কে ছিলেন। পরীক্ষা নিচ্ছেন?
২৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৩৫
করুণাধারা বলেছেন: খুবই ভালো একটা পোস্ট!
কয়দিন পরপর কাদিয়ানীদের নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। নিজেরাই আলোচনায় আসার জন্য মারধরের নাটক করে কিনা কে জানে!! আমাদের ব্লগেও মাঝে মাঝেই লেখা হয় কাদিয়ানীদের নিয়ে, সেই সব লেখকেরা আবার কোথায় হারিয়েও যান। কয়েকদিন আগে একজন কাদিয়ানীদের সমর্থনে লিখে আবার মিনমিন করে বলেছেন, উনি কাদিয়ানী নন, কাদিয়ানীদের খুব ভালো করে জানেন তাই তাদের জন্য লিখেছেন।
কেন তারা মুসলমান নয় এই জিনিসটা আমি জানতাম না, আপনার পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম।
আমি দুজন কাদিয়ানীকে কাছ থেকে দেখেছি একজন আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় আপা, আরেকজন আমার ব্যাচে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী। প্রথমজন অতীব সুন্দরী, প্রেম প্রার্থীর অভাব নেই, কিন্তু সকলে পিছিয়ে যায়। পরে শুনলাম তিনি কাদিয়ানী তাই সকলে পিছিয়ে যায়...
আমি একটি জিনিস দেখেছি, এরা সকলেই শিক্ষিত এবং গুছিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারে। আমাদের ব্লগেও কাদিয়ানীরা সুন্দরভাবে মিথ্যা পরিবেশন করতে পারে।
( একটা কথা, আমি জানতাম আল্লাহকে অস্বীকারকারীকে কাফের বলে। কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টান তো আহলে কিতাব, তারা কাফের হয় কি করে?)
পোস্টে +++++। উপকারী পোস্ট।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাদিয়ানীরা নিজেদেরকে মুসলমান বলে অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করছে। ইসলামের বেসিক জিনিসগুলো যাদের ঠিক নাই, তাদের মুসলমান দাবী অনেকটা একজন ঘুষখোরের নিজেকে সৎ দাবী করার মতো শোনায়। নীতি-নৈতিকতার প্রশ্নে সমস্যাটা এখানেই।
প্রেম করতে চাইলে কাদিয়ানী শুনে পিছিয়ে যাওয়া ঠিক না। একজন সুশিক্ষিত মানুষকে বোঝানো তুলনামূলকভাবে সহজ। বুঝিয়ে শুনিয়ে সোজা পথে নিয়ে এনে প্রেম করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রেমিকের লড়াকু মনোভাব থাকতে হবে।
মিথ্যাকে সত্যভাবে উপস্থাপন করা বেশ কঠিন একটা কাজ। এটা করতে হলে সোজা বাংলায় 'চাপার জোর' থাকতে হয়। এরা জানে, বিভিন্ন আড্ডায়, আলোচনায় এরা পাল্টা যুক্তির শিকার হতে পারে যখন-তখন। তাই এদের সেই কারনে পূর্ব-প্রস্তুতিও থাকে। এদের সেন্টারগুলোও এই ব্যাপারে সক্রিয় সহযোগিতা করে। সেজন্যেই আপনার কাছে এদের বক্তব্য গোছানো মনে হয়।
আপনার শেষের প্রশ্নের জন্য দু'টা রেফারেন্স দিলাম। ইচ্ছা করেই হাদিস থেকে কোন রেফারেন্স দিলাম না।
মহান আল্লাহ্ বলেছেন "আর ইয়াহুদীরা বলে, উযাইর আল্লাহর পুত্র এবং খ্রিষ্টানরা বলে, মসীহ আল্লাহর পুত্র । এটা তাদের মুখের কথা মাত্র (বাস্তবে তা কিছুই নয়)। তারা তো তাদের মতই কথা বলছে, যারা তাদের পূর্বে অবিশ্বাস করেছে। আল্লাহ্ তাদেরকে ধ্বংস করুন, তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে! তারা আল্লাহকে ছেড়ে নিজেদের পণ্ডিত-পুরোহিতদেরকে প্রভু বানিয়ে নিয়েছে এবং মারইয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদেরকে শুধু এই আদেশ করা হয়েছিল যে, তারা শুধুমাত্র একক উপাস্যের উপাসনা করবে, যিনি ব্যাতিত (সত্য) উপাস্য আর কেউই নেই, তিনি তাদের অংশী স্থির করা হতে পবিত্র " (সুরা তাওবাহঃ ৩০-৩১)
নিশ্চয় তারা অবিশ্বাসী (কাফের) যারা বলে মারইয়াম তনয় মসীহই আল্লাহ্ (সুরা মায়ীদাহঃ ১৭,৭২)
২৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: কাদিয়ানীরা মুসলমান হলে মুসলমান, না হলে নয়।
ধর্ম যেখানে অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং ব্যক্তিগত বিশ্বাসের বিষয়, তখন কে মুসলমান, কে মুসলমান নয়, এই নিয়ে রায় দেবার দায়িত্ব আমাদের কে দিল?
যে ধার্মিক মানুষটি সত্যিকার ধর্মপালনের মাধ্যমে নিজের আত্মার পরিশুদ্ধতায় ব্যস্ত, তার কি সময় আছে অন্যের ধর্ম পালনের বিষয় নিয়ে মাথা ঘামানোর?
আপনার এই পোস্ট এবং আপনার সমর্থনকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের বুদ্ধি-বিবেচনা-শিক্ষার একটা ধারনা পাওয়া যায়, যেটা হতাশাজনক।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইসলাম ধর্মে কি কি কাজ করলে কাফের হয়ে যায় সেটার পরিস্কার ব্যাখ্যা দেয়া আছে। আমি এই পোষ্টে কোন রায় বা ফতোয়া দেই নাই, সেই এক্তিয়ারও আমার নাই। শুধু তাদের কার্যকলাপের কিছু নমুনা এবং আমার মতামত তুলে ধরেছি আলোচনার জন্য যাতে করে ব্লগারগন এবং আমি সঠিক বিষয়টা বুঝতে পারি। শুধু ধর্মীয় না, যে কোনও ব্যাপারেই বিভ্রান্ত সৃষ্টিকারীদের স্বরুপ উন্মোচন করা অন্যদের নৈতিক দায়িত্ব। আপনি সেই দায়িত্ব পালন করবেন কি করবেন না, সেটা আপনার ব্যাপার। তেমনি আমি বা অন্য কেউ সেই দায়িত্ব পালন করবো কি করবো না, সেটা আমাদের ব্যাপার। এখানে কার কিসে সময় আছে, কিংবা নাই, সেটা নিয়ে আপনার মাথা না ঘামালেও চলবে।
সমাজ-ধর্ম-রাষ্ট্রের অরাজকতা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষই মুখ খুলতে চায় না, নিজের পিঠ বাচানোর স্বার্থে। এরা সেল্ফ সেন্টারড প্রাণী। আর কিছু মানুষ আছে আপনার মতো.........যখন কেউ তার ব্যস্ত সময় থেকে কিছুটা সময় বের করে এসব বিষয়গুলোকে সামনে তুলে আনার চেষ্টা করে, তাদেরকে ডিজহার্টেন্ড করার জন্য। এরা হলো জ্ঞান পাপী। নিজেও দায়িত্ব পালন করবে না, অন্যকেও করতে বাধা দিবে; কিন্তু মুখে বড় বড় নীতি-কথা বলবে।
আপনার এই পোস্ট এবং আপনার সমর্থনকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের বুদ্ধি-বিবেচনা-শিক্ষার একটা ধারনা পাওয়া যায়, যেটা হতাশাজনক। এতো অল্পতেই গোটা বাংলাদেশের মানুষের বুদ্ধি-বিবেচনা-শিক্ষার ধারনা পেয়ে গেলেন? আপনি তো দেখা যাচ্ছে নমস্য ব্যক্তি! ''বাংলাদেশের মানুষ'' এই কনসেপ্টের মধ্যে কি আপনি পড়েন নাকি নিজেকে ময়ুরের পুচ্ছ লাগানো কাউয়া মনে করেন? উত্তর দেয়ার জন্যে আবার কষ্ট করে আসার দরকার নাই। আপনার মানসিক পরিপক্কতা কোন লেভেলের, সেটা আমার বোঝা হয়ে গিয়েছে।
৩০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাদিয়ানীরা আলাদা ধর্ম হিসাবে আত্মপ্রকাশ করতে পারতো। সেটা না করে ইসলামকে কলুষিত করার চেষ্টা করছে।
পরে চেষ্টা করবো কিছু কারণ উল্লেখ করতে, কেন কাদিয়ানীরা মুসলমান না।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার প্রথম বক্তব্যই আমি বলার চেষ্টা করেছি পোষ্টে। আর দ্বিতীয় বক্তব্য অনুযায়ী অপেক্ষা করার কোন বিকল্প দেখছি না।
৩১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৯
মুক্তা নীল বলেছেন:
মাশাআল্লাহ অনেক তথ্যবহুল লেখা । অনেক কিছু জানতাম না তাও জানলাম ।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে অনেক না-জানা কথা জানাতে পেরে ভালো লাগলো। তার চেয়ে ভালো লাগলো অনেকদিন পরে আপনাকে দেখে।
৩২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খুবই ভালো অভ্যাস!!!
৩৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এরা অমুসলিম শতভাগ। কিন্তু কিছু মুসলিম এদের সমর্থন করে এখন রাজনীতি করছে
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধান্দাবাজ মানুষ সব জায়গাতেই আছে। এদের থেকে সাবধান থাকতে হবে। এর কোন বিকল্প নাই।
৩৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:১৮
আল ইফরান বলেছেন: গতবছর ইইউর সিভিল সোস্যাইটি-বেইজড ইন্টারফেইথ কনসাল্টেশনে জাকার্তায় এইধরনের একটা গ্রুপের সাথে আমাদের কথা হয়েছিল। আমি তাদের জিজ্ঞেস করলাম আপনারা যেহেতু ইসলামের বেসিক টেনেট মানেন না, তাইলে অযথাই মুসলিম বলে নিজেদের পরিচয় দেয়ার প্রয়োজন কোথায়? আর আমাদের বেসিক চাইরটা স্কুল অফ ফিলোসফির বাইরে তো অন্যান্য কোন ধারার স্বীকৃতি নেই, এখন নতুন ধারা চালু করার যৌক্তিকতা কোথায়?
যেহেতু ফ্রেন্ডলি কনসাল্টেশন ছিলো তাই বেশি এগ্রেসিভ টোন ব্যবহার করি নাই! এই এক প্রশ্নের উত্তর দিতেই দেখি তারা শুধু বামে-ডানে পিছলায় আর রিকনসিলিয়েশনের কথা বলে।
আমি মনে মনে বলি ইন্দোনেশিয়ান কাদিয়ানিদেরই এই অবস্থা, তাইলে আমার দেশীগুলোর অবস্থা নিশ্চয়ই আরো খারাপ
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলে কায়দামতো ধরলে পিছলানো ছাড়া এদের কোন গতি নাই। এদের একটা বিষয় আছে; রংচং মাখানো কথা এরা এতো কনফিডেন্টলি বলে যে, তৎক্ষনাৎ মানুষ কনফিউজড হয়ে যায়। একটু গভীরভাবে চিন্তা করতে হয়। তারপরেই বোঝা যায় এদের কথাবার্তার অসাড়তা।
আমাদের দেশীগুলাও এর বাইরে না। আসলে এরা ''কেন্দ্র থেকে নিয়ন্ত্রিত'' হওয়ার মতো একটা প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যায়। কাজেই মোর অর লেস, তাদের বক্তব্য একই ধরনের।
৩৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:৪৫
মামুinসামু বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: পরীক্ষা নিচ্ছেন...
মোটেই না, মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: না রে ভাই, কষ্ট পাই নাই। কাজেই আপনার ক্ষমা চাওয়ারও কিছু নাই। শুধু ভাবলাম, আপনি যেই নাম দিয়েছেন, সেটা সেভাবেই কপি/পেষ্ট করে গুগল করলেই সব জানতে পারতেন। আমাকে প্রশ্ন করার কারনটা বুঝি নাই।
৩৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:১৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: যুক্তি না থাকলে গালি দেয়, কাছে পাইলে কোপ দেয়। আপাতদৃষ্টিতে এদের জঙ্গি টঙ্গী মনে হতে পারে, কিন্তু এরাই সামুর ব্লগার, শুধু সুযোগের অপেক্ষায় আছে, তবে লেঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছাগলকে ছাগল বললে যে গালি হয়, জানতাম না। যার দুই কলম লেখার যোগ্যতা নাই, অন্যের পোষ্টে গিয়ে ল্যাদানো যার স্বভাব তাকে এর চেয়ে ভালো কিছু বলা আমার পক্ষে সম্ভব না। এই পোষ্টে আবার ইতরামী করতে আসলে ব্লগীয় গলাধাক্কার ঘটনা (অর্থাৎ মন্তব্য মুছে দেয়া) ঘটতে পারে। ইতরদের পিছনে দেয়ার মতো টাইম আমার নাই।
৩৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩
সোহানী বলেছেন: এ নিয়া কোন জ্ঞান নাই তাই কিছু বলার সাহস নাই। কিংবা আগ্রহই নাই।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জ্ঞান নাই.......এইটা কোন কথা না। দুই একজন অসাধারন জন্মগত গেয়ানী মানুষ ছাড়া বাকী আমাদের সবারই জ্ঞান অর্জন করতে হয়। আগ্রহ নাই.........এইটাই গুরুত্বপূর্ণ। সবার সব কিছুতে আগ্রহ থাকবে, এমন কোন কথা নাই।
৩৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৮
বিটপি বলেছেন: করুণাধারা, ধর্মের ভিন্নতা থাকলে বিয়ে করতে সমস্যা, কিন্তু প্রেম করতে তো কোন সমস্যা হবার কথা না। আমার ভার্সিটি বন্ধু রেশমী এক মুসলিম ছেলের সাথে ৯ মাসেরও বেশি সময় প্রেম করেছে। কিন্তু ঐ ছেলে যখন বিয়ের জন্য প্রেশার দিচ্ছিল - সে পরিষ্কার বলে দেয় - সে ধর্ম পরিবর্তন করতে পারবেনা। তাই ঐ ছেলের আর পিছিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকেনা।
৩৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: আল্লাহ ব্ লেছেন, তিনি মানুষ সবাইকে মুসলিম করে এই জগতে পাঠিয়েছেন, ফ লে তারা যদি নিজেদের মুস লিম ব লে প রিচয় দেয় তাতে আমাদের কি অসুবিধা?
আল্লাহ বিচার করবেন তাদেরকে, তারা যদি ভুল প থে থাকে।
আমরা কে বিচার করার?
আমরা মুস্ লিম রা বাদে সারা বিশ্বের মানুষেরা ধর্ম গুলিকে মানুষে র বানানো ম্ নে করে, তারা ভালই আছে।
আর আমরা ধর্ম নিয়ে বাড়া বাড়ি করে মারামারি কাটাকাটি ক রে শেষ হ্ ইয়ে গেলাম।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আল্লাহ ব্ লেছেন, তিনি মানুষ সবাইকে মুসলিম করে এই জগতে পাঠিয়েছেন এটা কোথায় পেলেন, রেফারেন্স দিতে পারেন? আমার জানার জন্য জিজ্ঞেস করছি আর কি।
আমার এখানে কিন্তু কোন বিচারের আয়োজন করা হয় নাই। রেফারেন্সের ভিত্তিতে কিছু কথা বলা হয়েছে। আর প্রতিটা মানুষকেই বিবেক-বুদ্ধি, বিশ্লেষনী ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। কে কিভাবে কোথায় তা কাজে লাগাবে, সেটা যার যার ব্যাপার। কোন ধর্মের কারা ভালো আছে, বা কারা খারাপ.......সেটা অন্য প্রসঙ্গ, এই পোষ্টের আলোচ্য বিষয় না।
ভালো থাকবেন।
৪০| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সাধু শয়তান হলো যে শয়তান সাধুর বেশ ধরে থাকে। তাই এই শব্দটা ব্যবহার করেছি ভাই।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইবার বুঝতে পারলাম। বিষয়টা পরিস্কার করার জন্য ধন্যবাদ।
৪১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৮
সোনালি কাবিন বলেছেন: ক্লাস সিক্সেই উনারে নুবেল দেওন উচিতাছিল ।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হ............সর্বনাশটা তো এইখানেই হইছে!!!
৪২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলামের শুরুতেই ইসলাম ধর্মে শিয়া সুন্নি ইত্যাদি ভাবে বিভক্তি ছিল।
এমনকি রসুল (স) বেচে থাকতেও ৭২ ভাগে বিভক্ত ছিল। কাইজ্জা কলহ লেগেই থাকতো। আন্ত কলহের কারনে রসুলের জানাজা পর্যন্ত দেয়া সম্ভব হয় নি। ৪ খলিফার ৩ খলিফাই আন্ত কলহে মুসলিমদের হাতেই নিহত হয়েছিল।
বেশিরভাগ বিভক্ত মুসলিম গোষ্টি সহনশীল, একে অন্যের উপর হামলা করে না। ঘ্নৃনা ছড়ায় না।
কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সালাফি জামাতি আলকায়দা ব্রাদারহুড ভিত্তিক কট্টরপন্থিরা, ভিন্ন মতাবলম্বি মুসলিমদের ঘৃনা করে পির-দরবেশ ভিত্তিক সূফীবাদীদের বিরুদ্ধে ঘৃনা ছড়ায়। বাংলাদেশের জামাতিরাও ভিন্ন ধর্মি ও মুসলিম ভিন্ন মতাবলম্বীদের ঘৃনা করে। মসজিদে মাজারে হামলা করে।
পাকিস্তান আমলেই গণহত্যা শীয়া হত্যা সহিংসতার কারনে জামাত নেতা মওদুদির ফাঁসির রায় হয়েছিল। জামাতকে দুইবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। ব্রাদারহুডরা মধ্যপ্রাচ্যে কোথাও প্রকাশ্যে রাজনীতি করতে পারে না।
উপমহাদেশে পারে। একমাত্র সালাফি ওহাবি জামাতিরাই ভিন্ন মতাবলম্বী মুসলিমদের মসজিদে মাজারে বোমা মারে বাড়ি ঘরে হামলা চালায়। ঘৃনার চাষাবাদ করে।
উপমহাদেশে ইসলামের আগমন ঘটেছিল সুফিবাদের দ্বারা। তথা পীর দরবেশদের মাধ্যমে। এরা শান্তি পন্থি কখনোই ঘৃনা ছড়ায় নি, বাড়ীঘড়ে আগুন দেয় নি। আহমদিয়া/কাদিয়ানিরাও কখনো কাউকে অমুসলিম বলে না হামলা করে না।
এমনকি তাদের মতবাদ প্রচারও করে না। ওয়াজ করে না, নিভৃতে ধর্ম পালন করে গুটিকয় নিরিহ কাদিয়ানি, কিন্তু জামাতি সালাফিরা এদের খুজে খুজে পিটায়, জবাই করে বাড়ীঘরে আগুন দেয়।
আর ব্লগের জামাতি ওহাবি সমর্থকরাও অগ্নিসংযোগ ও নৃসংসতা অব্যাহত রাখতে বিভিন্ন মিথ্যা অযুহাত খুজে বের করে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আহমদিয়া/কাদিয়ানিরাও কখনো কাউকে অমুসলিম বলে না হামলা করে না। এমনকি তাদের মতবাদ প্রচারও করে না। ওয়াজ করে না, নিভৃতে ধর্ম পালন করে গুটিকয় নিরিহ কাদিয়ানি, কিন্তু জামাতি সালাফিরা এদের খুজে খুজে পিটায়, জবাই করে বাড়ীঘরে আগুন দেয়। এই মন্তব্য করার আগে উপ্রে যা যা বলছেন, তার উত্তর আছে। ব্যাখ্যা বিশ্লেষন কইরা বলতে গেলে অনেক অনেক কিছু বলা লাগবে। সেইসব এই পোষ্টের সাথে প্রাসঙ্গিক না। শুধু বলি, যে কোনও কিছু বলতে গেলে এর প্রেক্ষাপট, পারিপার্শ্বিকতা, ঐতিহাসিক ব্যাকগ্রাউন্ডসহ আরো অনেক বিষয় কনসিডার করা লাগে। সেইসব না কইরা কোন জেনারালাইজড মন্তব্য করা কোন জ্ঞানী মানুষের লক্ষণ না।
এইবার আসি, এই মন্তব্যে। এইখানেও আপনে কোন ব্যাখ্যা-বিশ্লেষনে না গিয়া জেনারালাইজড মন্তব্য করছেন। আপনেরে শুধু একটা পয়েন্ট ধরায়ে দেই। মির্জার বইতে আছে, 'যে ব্যক্তি মির্জার নবুওয়াত মানে না সে জাহান্নামী কাফের' (রবয়ীন পৃ.৪. আদইয়ানে বাতেলা পৃ. ১৩২)। এখন মনে করেন, কাদিয়ানীরা যদি সংখ্যাগুরু হইতো, শক্তিশালী হইতো তাইলে এই ক্ষেত্রে তাদের স্ট্যান্ড কি হইতো, সেইটা গুরুত্বপূর্ণ। সারা দুনিয়াতেই সংখ্যালঘুরা লো-প্রোফাইলে থাকে। এইটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। কাজেই আপাতঃ লো-প্রোফাইলের একটা গোষ্ঠিরে শান্তিপ্রিয়, নিরীহ মনে করার যৌক্তিকতা কতটুকু? আমাদের চোখের সামনে ফিলিস্তিনের উদাহরন তো আছে, তাই না? আপনেরে কি বুঝাইতে পারছি?
৪৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০১
রানার ব্লগ বলেছেন: কাদিয়ানিদের নিয়ে হৈচৈ অনেকদিন ধরেই শুনছি ! কিন্তু সত্যি কথা বলতে এদের নিয়ে ভাবার মতো কোন উৎসাহ পাই নাই ।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উৎসাহ না পাইলে ভাবার দরকার নাই। বেহুদা টাইম নষ্ট করার কোন মানে আছে?
৪৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
রেজাউল৬২ বলেছেন: ৫২ বছর আগে গলুর জাতি ভাইয়েরা বলেছিল বাঙালিরা ভালো মুসলমান না। গত বছর তৌহিদী জনতার নেতা সালমান সাহেব পুনরায় কনফার্ম করেছেন বাঙালিরা ভালো মুসলমান না। কাজেই নিজের ঈমান নিয়ে সন্দেহে আছি। লন্ডনের মুসলমানরা কেমন ধারণা নাই। তবে এই ব্লগে যদি সাচ্চা মুসলমান কেউ থাকেন তিনি হলেন বলদস্টাইন ( কোড নেম গলু)। জানুয়ারির চার তারিখে তিনি লিখেছিলেন তার এক পেয়ারা পাকিস্তানি ভাই তাকে চাকরি দিয়ে বলেছিলেন তুমি আমার মুসলমান ভাই বলে তোমাকে চাকরি দিলাম।
https://www.somewhereinblog.net/blog/sonagaji/30344574
উনাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম আপনার কী দেখে সেই পাকিস্তানি বুঝতে পারল আপনি মুসলমান? জবাবে উনি আমাকে বাঙালি থেকে পিগমি বানায়ে দিয়েছেন। আচ্ছা পিগমিরা কিধরনের মুসলমান?
যাহোক ধর্ম বিষয়ে কিছু লেখা হলে সেটি গলুর কাছ থেকেই আসা উচিত। আপনি ভ্রমণ কাহিনী পোস্ট করতে পারেন। পলিটিক্স অর্থনীতি ধর্ম সাহিত্য এসব জটিল বিষয় গলুর জন্য রেখে দেওয়াই ভালো।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গলুটা কে? এরে তো চিনলাম না। ৫২ বছর আগে মানে তো পূর্ব-পাকিস্তান আর বাংলাদেশের সন্ধিক্ষণ। গলু কি তবে রাজাকার জাতীয় কিছু? যাকগে, কে কি বললো তা নিয়া নিজের ঈমান বিষয়ে সন্দিহান হওয়া কোন কাজের কথা না। লন্ডনের মুসলমানরা এই ব্যাপারে অগ্রগামী। তারা সন্দেহের ধার ধারে না।
আচ্ছা......দাড়ান, গলু কি তবে..........(লিঙ্কটা দেখে তো আমার ভিরমি খাওয়ার দশা!!)। পিগমীরা কি ধরনের মুসলমান এটা গুগল বলতে পারবে না। চ্যাটজিপিটিকে একটা এসাইনমেন্ট দিয়ে দেখতে পারেন। ওইটার কাজকাম প্রশ্নফাস জেনারেশানের সদস্যদের সাথে মিল আছে। কোন না কোন আইডিয়া আপনাকে অবশ্যই দিবে।
যাহোক ধর্ম বিষয়ে কিছু লেখা হলে সেটি গলুর কাছ থেকেই আসা উচিত। আপনি ভ্রমণ কাহিনী পোস্ট করতে পারেন। পলিটিক্স অর্থনীতি ধর্ম সাহিত্য এসব জটিল বিষয় গলুর জন্য রেখে দেওয়াই ভালো। বলছেন? তাহলে এইসব বাদ। এখন থেকে খালি ভ্রমন কাহিনীই লিখবো। যে ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় থেকেই নোবেল পাওয়ার দাবী রাখে, তার কাছে তো আমি নস্যির থেকেও অধম!!!
৪৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ভাইয়া আমি দুঃখিত ।
এইটা হাদিস।
হাজিব ইবনু ওয়ালীদ (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ প্রতিটি নবজাতক স্বভাবজাত ইসলাম নিয়ে জন্মলাভ করে। অতঃপর তার বাবা-মা তাকে ইয়াহুদী বানিয়ে দেয়, খ্ৰীষ্টান বানিয়ে দেয় এবং আগুনপূজারী বানিয়ে দেয়,
২৭ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এবার ঠিক আছে মনে হচ্ছে, তবে বিষয়টা এতোটা সোজা-সাপ্টা না। এর মধ্যে কিছু বোঝার ব্যাপার আছে।
৪৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্রিয় মফিজ ভাই, চমৎকার একটা পোস্ট পড়লাম। কাদিয়ানীরা নিশ্চিতভাবেই কাফের, তাতে সন্দেহের বিন্দুমাত্র সুযোগ নেই। বোঝাই যাচ্ছে, বেশ সময় এবং শ্রম দিয়েছেন পোস্টের পেছনে। প্লাস এবং প্রিয়তে।
সামুতে ধর্ম বিষয়ক পোস্টে দুই ধরণের ঘটনা ঘটে। একটা গ্রুপ নিশ্চিত ভাবেই আসবে ত্যান প্যাচানো+ট্যাগিং এর উদ্দেশ্য নিয়ে। নতুন ব্লগাররা অনেক সময় এসব দেখে ভয় পেয়ে যায়। তবে কেউ কনফিডেন্স নিয়ে নিজের গ্রাউন্ড ডিফেন্ড করতে পারলে, তখন তারা স্ট্র্যাটেজি পালটায়, ত্যানা প্যাচানোর দিকে মনযোগ দেয়। তাতেও সফল না হলে "মুসলিমরা উগ্র, তারাই শান্তিপ্রিয় লোকজনকে আক্রমণ করে, মুসলিমরা ধর্মান্ধ"- এসব বলে পাঠকের মনযোগ সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। আপনার পোস্টেও এই শ্রেণীর বেশ কয়েকজন দালালের আনাগোণা দেখা যাচ্ছে। আপনি চমৎকারভাবে তাদের গদামের ওপর রেখেছেন, সেজন্য একটা বড়সড় ধন্যবাদ পাবেন।
পোস্টের সাথে সবগুলো মন্তব্য+প্রতিমন্তব্য বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম। বেশ কিছু ব্লগার সম্পর্কে কিছু কথা লিখতে হচ্ছে, কিন্তু আবার ব্যাক্তি আক্রমণের দোহাই দিয়ে শেষ পর্যন্ত আইডিটাই না বেহাত হয়ে যায়, সেজন্য স্পেসিফিক নাম মেনশন করে কিছু লিখলাম না।
ভাল থাকুন। শুভকামনা রইল।
২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি ধর্ম বিষয়ক লেখা খুবই কম লেখি। ধর্ম-বিষয়ক পোষ্টে মন্তব্যও পারতে করি না। কারন করলে ত্যানা-প্যাচানোকারীদের সাথে আমার লেগে যাওয়ার চান্স থাক। লাগা নিয়ে অবশ্য আমার টেনশান নাই, তবে একবার লেগে গেলে যে পরিমান মন্তব্য চালাচালি করতে হয়, তার জন্য সময় বের করাই আমার জন্য ভীষণ কঠিন একটা ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।
নাস্তিক মানেই আসলে সমস্যা না। সেটাও তো আদতে একটা বিশ্বাস, যাকে আমি সন্মান করি। অনেকেই সীমার মধ্যে থেকেই আলাপ করেন। তবে কিছু ছাগল আছে, খামাখা গায়ে পড়ে লাগতে আসে। এরা নির্লজ্জ টাইপের। এদের সাথে ধৈর্য ধরে বাতচিৎ করা আমার জন্য অসম্ভব।
যৌক্তিক হলে নিক উল্লেখ করেও মন্তব্য করতে পারেন। কোন অসুবিধা নাই। এমন অনেক স্ক্রীণশট আমার কাছে আছে, যেসব মন্তব্য আর মন্তব্যকারীরা বহাল তবিয়তে সামুতে আছে। কাজেই মন খুলে মন্তব্য করেন। লাগলে স্ক্রীণশট সাপ্লাই দিব।
''প্লাস এবং প্রিয়'' এর জন্য কৃতজ্ঞতা আর সেইসাথে অনেক অনেক শুভ কামনা।
৪৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: অনামিকাসুলতানা বলেছেন: ভাইয়া আমি দুঃখিত ।
এইটা হাদিস।
হাজিব ইবনু ওয়ালীদ (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ প্রতিটি নবজাতক স্বভাবজাত ইসলাম নিয়ে জন্মলাভ করে। অতঃপর তার বাবা-মা তাকে ইয়াহুদী বানিয়ে দেয়, খ্ৰীষ্টান বানিয়ে দেয় এবং আগুনপূজারী বানিয়ে দেয়,
হুবাহু একি কথা বা শ্লোক সনাতন ধর্মেও আছে বা অন্যান্য ধর্মেও আছে ।
২৮ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে রানার ব্লগ, আর আমি ভুয়া মফিজ। খুজলে আমাদের মধ্যে কিছু না কিছু মিল তো অবশ্যই পাওয়া যাবে, নাকি!!! ঠিক তেমন ভাবে প্রচলিত ধর্মগুলিতেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে মিল থাকাটা স্বাভাবিক! কি বলেন?
৪৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
জটিল ভাই বলেছেন:
আসসালামুআলাইকুম। কেমন আছেন প্রিয় ভাই? এখন শারীরীক আর মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা কি? অনেকদিন পর পেয়ে ভালো লাগলো।
আর পোস্টের বিষয়ে প্রিয় জুল ভার্ন ভাইয়ের সঙ্গে সুর মিলাচ্ছি।
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব ভালো একটা পোস্ট। সংগ্রহে রাখলাম।
আমার মতামত- কে মুসলমান, কে নয় তা নিয়ে আমরা কাইজ্যা ফ্যাসাদ করছি- যা একেবারেই অনাকাংখিত। কাদিয়ানী ছাড়াও অনেক ধর্মাবলম্বী দুনিয়ায় আছে- যারা কাদিয়ানীদের চাইতেও ইসলাম ধর্মের জন্য বিপদজনক তাদের বিরুদ্ধে আমাদের দেশীয়
'ইসলাম জানবাজ' মুসুল্লিরা একেবারেই নিরব!
২৮ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওয়ালেইকুম সালাম। আলহামদুলিল্লাহ.........ভালো আছি। আপনের খবর কি? সমাজ, সংসার, কর্মক্ষেত্র সবকিছু মিলায়ে শারীরিক, মানসিক দুই স্বাস্থ্যই উঠানামা করে। অনেকটা 'কাভি খুশী, কাভি গম' এর মতো!!
পোষ্টের বিষয়ে জুল ভার্ন ভাইয়ের সাথে সুর মিলানোর কারনে উনাকে দেয়া প্রতি-মন্তব্য দ্রষ্টব্য!!!
৪৯| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
জ্যাকেল বলেছেন: কি থেকে কি, কোথায় কাদিয়ানী নিয়ে মন্তব্য করবে সেখানে তো দেখা যাচ্ছে নানান অপ্রাসঙ্গিক বিষয় জোর করে অনেকেই তুলে নিয়ে আসল। এই যেমন মহাগেয়ানি হাসান কালবুশেখি সাহেব সোজা সাপ্টা রাসুল সাঃ ও উনার সাহাবাদের নিয়ে কলঙ্কের কালিমা বসায়ে গেলেন। অথচ কি মিথ্যা ও ইসলাম বিদ্বেষ এখানে যে জড়িত তা পরিস্কারভাবে দেখা যায়।
আমার জানামতে কাদিয়ানি সম্প্রদায় ব্রিটিশ শাসন বিরোধিদের বিভ্রান্ত করতে এমআই এর প্রচেস্টা; ব্যাস।
৩০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কালবৈশাখী সাহেব আসলে অল্প কথা বলা লোক না। এখন কোন বিষয়কে রাবারের মতো টানাটানি করলে প্রাসঙ্গিক কথা কত আর বলা যায়? তাছাড়া উনি অল্পতেই এক্সাইটেড হয়ে যান। ব্যাপারটা আপনাকে বুঝতে হবে!!
আমার জানামতে কাদিয়ানি সম্প্রদায় ব্রিটিশ শাসন বিরোধিদের বিভ্রান্ত করতে এমআই এর প্রচেস্টা; ব্যাস। এমআই বলতে কি আপনি এমআই ফাইভ বোঝাচ্ছেন? এমআই ফাইভের জন্মের বেশ আগেই কিন্তু কাদিয়ানীতন্ত্রের জন্ম। যাই হোক, বৃটিশ রাজের স্বার্থ রক্ষার জন্যই যে কাদিয়ানীতন্ত্রের জন্ম, সেটা সহজভাবেই অনুমেয়!
৫০| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার কোটেড করা অংশটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজেকে নবুয়তি পাওয়ার জন্য মির্জা দাবি করেন
তিনি তার নবুয়তি পাওয়ায় ব্যাখ্যায় বলেন, একদা রাতের স্বপ্নে তিনি নিজেকে নারীর আকৃতিতে দেখতে পান, স্বয়ং খোদা তার সাথে মিলিত হয়ে পড়েন এতে খোদায়ী নুর, তার দেহে প্রবেশ করে! এভাবেই তিনি নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছেন বলে দাবী করেন।
কাদিয়ানী সম্পর্কে সামান্য ই জানতাম। বৃটিশরা এদেশে ষড়যন্ত্র করে ইসলামকে বিপথগামী করতে মূলতঃ উষ্কানি দিয়ে মির্জা সাহেবকে দিয়ে এমন সব কথা বলিয়ে উপমহাদেশের প্রচারের যাবতীয় ব্যবস্থা করে। মূলত বৃটিশের চেষ্টায় উপমহাদেশের সীমান্ত ছাড়িয়ে ওরা লন্ডনে পৌঁছে যায়।এটা বলা যেতে পারে বৃটিশের প্রত্যক্ষ মদতে ওরা গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তকারী একটা মুসলিম ধর্ম চালু রাখতে পেরেছে।উত্তরভারতের পর বাংলাদেশে ওদের রমরমা। তবে ওদের লিগাল অ্যাকসেস নেই বোধহয় আরবে হজ করতে যাওয়ার।
৩১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নবুয়ত প্রাপ্তির এই অভিনব পদ্ধতির চিন্তা করা একমাত্র বিকৃতমস্তিষ্ক না হলে সম্ভব না।
বৃটিশরা এদেশে ষড়যন্ত্র করে ইসলামকে বিপথগামী করতে মূলতঃ উষ্কানি দিয়ে মির্জা সাহেবকে দিয়ে এমন সব কথা বলিয়ে উপমহাদেশের প্রচারের যাবতীয় ব্যবস্থা করে। বৃটিশদের এই ''ডিভাইড এন্ড রুল'' পদ্ধতিটা অনেক পুরানো, কিন্তু অত্যন্ত কার্যকর একটা পদ্ধতি।
এটা বলা যেতে পারে বৃটিশের প্রত্যক্ষ মদতে ওরা গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তকারী একটা মুসলিম ধর্ম চালু রাখতে পেরেছে। বৃটিশ কেন, মুসলমানদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য নষ্ট করা এখন বিশ্বের সব সুপার পাওয়ারদেরই অন্যতম লক্ষ্য। কারন, মুসলমানরা যদি এক হতে পারে, তাহলে সবার খবর আছে।
না, সৌদি আরবে ওদের এ্যকসেস নাই। হজ্ব করা তো অনেক দূরের কথা! এয়ারপোর্টে যদি জানতে পারে কেউ কাদিয়ানী, তাহলে সাথে সাথে ডিপোর্ট! তবে, ওদের নাম যেহেতু মুসলমান নাম, পরিচয় দেয়ও মুসলমান, তাই কেউ বলে না দিলে ধরা মুশকিল। কাজেই কেউ ইচ্ছা করলে হজ্বও করতে পারে।
৫১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি বিভিন্ন সূত্র থেকে এই ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। কিছু তথ্য নীচে দিলাম;
১। উনবিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশদের দ্বারা কাদিয়ানী মতবাদ তৈরি করা হয় যেন মুসলমানদের বিভ্রান্ত করা যায় এবং তাদের অনুগত মুসলমান তৈরি করা যায়। যারা ব্রিটিশের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে না। ঐ সময় এই মতবাদ প্রচারে সাহায্য করতো একটা পত্রিকা যেটার নাম ছিল 'মাজাল্লাত আল আদিয়ান'। এই পত্রিকাটা ইংরেজিতে প্রকাশিত হতো।
২। মির্জা গোলাম কাদিয়ানী প্রথমে নিজেকে যুগের মুজাদ্দিদ তার পরে ইমাম মেহেদি এবং অবশেষে নবী দাবী করেন। এমন কি তার মর্যাদা রসূলের (সা) চেয়েও বেশী বলে দাবি করেন। তারা বিশ্বাস করে যে নবীদের আগমন শেষ হয়নি। মির্জার নিজস্ব লেখা এবং বক্তৃতা থেকে এই বিষয়গুলি জানা যায়।
৩। মির্জার সাথে বিতর্ক করেন ভারতের শায়েখ আবুল ওয়াফা। তবুও মির্জা তার অবস্থান থেকে ফিরে আসেনি। শেষ পর্যন্ত শায়েখ আবুল ওয়াফা বলেন যে আমাদের দুইজনের মধ্যে যে সঠিক জীবদ্দশায় অপরজনের মৃত্যু হবে। দেখা যায় শায়েখ সাহেবের জীবদ্দশাতেই মির্জার মৃত্যু হয়। যদিও পার্থিব দৃষ্টিতে সঠিক বা ভুল মাপার এটা কোন পদ্ধতি না।
৪। কাদিয়ানীদের প্রথম খলিফা নূর আল দিন। ওনার মাথায় ব্রিটিশদের পক্ষ থেকে খলিফার মুকুট পড়ান হয়।
৫। কাদিয়ানীদের নেতা মোহাম্মাদ আলী কোরআনের একটা বিকৃত অনুবাদ প্রকাশ করেন। এই ব্যক্তি ছিলেন ব্রিটিশদের চর।
৬। কাদিয়ানীরা বিশ্বাস করে যে আল্লাহ রোজা রাখেন, এবাদত করেন, ঘুমান, লেখেন, ভুল করেন এবং এমন কি যৌন মিলন করেন।
৭। কাদিয়ানীরা বিশ্বাস করে যে জিবরীল ফেরেশতা মির্জার কাছে আসত।
৮। কাদিয়ানীরা বিশ্বাস করে যে কোরআনের মত একটা কিতাব মির্জার উপর নাজিল হয়েছে যেটার নাম 'কিতাব আল মুবিন'।
৯। কাদিয়ানীরা ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদের বিপক্ষে অবস্থান নেয়। তাদের মতে ব্রিটিশ বিরোধিতা করা কোরআনের পরিপন্থি।
১০। এরা এলকোহল, আফিমকে হালাল মনে করে।
১১। ১৯৭৪ সালে মক্কায় মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সভা হয়। প্রায় সকল মুসলিম দেশ এতে অংশ নেয়। এই সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ঘোষণা করা হয়ে যে কাদিয়ানীরা কাফের।
১২। পাকিস্তানের পার্লামেন্টে কাদিয়ানী নেতা মির্জা নাসির আহমদের সাথে পাকিস্তানের শেখ মুফতি মাহমুদের ৩০ ঘণ্টা ব্যাপী বিতর্ক হয়। বিতর্কে মির্জা নাসির বহু প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারেনি। যার ফলে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা করা হয়।
১৩। মির্জা গোলাম কাদিয়ানী মক্কায় হজ্জ করার বিরোধী ছিলেন এবং ভারতের কাদিয়ানকে হজ্জের স্থান বলে মনে করতেন।
১৪। সে নিজেকে আল্লাহর অবতার মনে করতো এবং নিজেকে আল্লাহর পুত্র মনে করতো।
১৫। কাদিয়ানীদের সাথে ইসরাইলের শক্ত মৈত্রী আছে। ইসরাইল সরকার অনেকভাবে ইসরাইলে কাদিয়ানীদের প্রচার কেন্দ্র খুলতে সহায়তা করে।
কাদিয়ানীরা আফ্রিকা এবং পশ্চিমের দেশগুলিতে খুব তৎপর। পশ্চিমা দেশগুলির সমর্থন আছে এদের পিছনে। যুক্তরাজ্যে কাদিয়ানীদের নিজস্ব টিভি চ্যানেল আছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন। আফসোস..........আগে করলেন না। বেশীরভাগ ব্লগারই যারা পড়ার, পোষ্ট পড়ে ফেলেছেন। সবচাইতে ভালো হয়, এগুলোসহ আরো তথ্য যোগাড় করে সুন্দরমতো একটা পোষ্টানো। এই ব্যাপারগুলোর প্রচার-প্রচারণা হওয়া দরকার। অনেকেই ভুল জানে, ভুল বোঝে। সবার মধ্যেই সচেতনতা জাগিয়ে তোলা দরকার।
বড় করে একটা থ্যাঙ্কু!!!!
৫২| ০২ রা মে, ২০২৩ সকাল ৮:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শিয়ারা কি মুসলমান? আপনার পর্যবেক্ষণ কী বলে?
০২ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানের পর্যবেক্ষণ বলে যে, শিয়ারাও মুসলমান।
৫৩| ০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: মুসলমান হওয়ার অন্যতম আবশ্যিক একটি ব্যাপার হলো নবী মুহাম্মদকে শেষ নবী হিসেবে মানা। এই তথ্য কি ঠিক, না আমার জানায় গলতি আছে?
শিয়ারা কি তা মানে?
না মেনে থাকলে তারা কেন মুসলিম?
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মুসলমান হওয়ার অন্যতম আবশ্যিক একটি ব্যাপার হলো নবী মুহাম্মদকে শেষ নবী হিসেবে মানা। এই তথ্য কি ঠিক, না আমার জানায় গলতি আছে? তথ্য ঠিক, কোন গলতি নাই।
শিয়ারাও এটা মানে। সুন্নীদের সাথে তাদের মতাদর্শের পার্থক্য মহানবী (সাঃ) পরবর্তী খলিফাদের নিয়ে। মুসলমান হওয়ার জন্য যে ৬টা আবশ্যিক বিশ্বাসের শর্ত আছে, তার সবগুলোই শিয়ারা মানে। এটাই আমার জানা। আপনার কাছে কোন তথ্য থাকলে জানাবেন কাইন্ডলি!!
৫৪| ০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাহলে শিয়া-সুন্নী দ্বন্দ্ব কী কারণে?
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওই যে বললাম, সুন্নীদের সাথে তাদের মতাদর্শের পার্থক্য মহানবী (সাঃ) পরবর্তী খলিফাদের নিয়ে (মহানবীর উত্তরসূরীদের যথাযোগ্য মর্যাদা নিয়ে)। এটাই প্রধান। আরো কিছু বিষয় আছে, তবে সেখানে মূল বিশ্বাসগুলোর কোন দ্বন্দ্ব নাই। বিস্তারিত টাইপ করা আমার জন্য কষ্টকর। তারপরেও আপনার জানার আগ্রহ অত্যাধিক হলে জানাবেন। চেষ্টা করবো বিস্তারিত বলতে কিংবা কোন লিঙ্ক দিতে।
০৩ রা মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা লিঙ্ক দিলাম।
https://shorturl.at/fAGJR
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বিশ্বে কত কোটি কাদিয়ানী সমর্থক হতে পারে?