নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে বর্তমানে ভারতীয় পন্য বয়কটের একটা আন্দোলন চলছে। অনেকেই এটাকে 'ভারত বয়কট' বলার চেষ্টা করছেন, যা আদপে ঠিক না। এটা আসলে ভারতীয় পন্য বয়কটের আন্দোলন যা মূলতঃ FMCG'র মধ্যে সীমাবদ্ধ। দেশ থেকে যতোটুকু খবর পাচ্ছি, সাড়া ভালোই পাওয়া যাচ্ছে। বিদেশেও অবস্থা আশানুরুপ।
আমি থাকি ইংল্যান্ডের একটা ছোট্ট শহরে। এখানেও এই পন্য বয়কটের প্রভাব দেখা যাচ্ছে। আমাদের শহরের টাউন সেন্টারে দু'টা বাংলাদেশী গ্রোসারী শপ আছে। এরা নতুন করে ভারতীয় পন্য দোকানে তোলা বন্ধ করে দিয়েছে। বেশ কিছু চেইন সুপারস্টোর আছে, যেখানে ভারতীয় বাসমতি চালের পরিবর্তে পাকিস্তানী বাসমতি চালের বিক্রি বেড়েছে। আমি বহু বছর ধরে ভারতীয় অরিজিনের টিলডা অথবা কোহিনুর ব্র্যান্ডের বাসমতি চাল খাচ্ছি। এবার কিনলাম পাকিস্তানের লায়লা ব্র্যান্ডের চাল। অতোটা ভালো না, তবে চলে; দামও খানিকটা কম। এখন থেকে এটাই খাবো। আমার এক বন্ধু কানাডার সাস্কাটুনে থাকে। তার কাছ থেকেও একই রকমের তথ্য পেলাম। বিভিন্ন দেশে অবস্থান করা আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকেও বয়কট সম্পর্কে যা তথ্য পাচ্ছি ….….শুরু হিসাবে খারাপ না।
আমার অফিসে তিনজন ভারতীয় সহকর্মী আছে। দুইজনের এই নিয়ে কোন হেলদোল নাই। আরেকজন গুজু; মোদীর চেলা। স্টাফরুমে একদিন আমি, ক্রিস আর ওই ব্যাটা বসে কফি খাচ্ছি। এই কথা সেই কথায় একসময়ে আমাকে বললো, তোমরা বয়কট যখন করবা, তখন শুধু পন্য কেন? হিম্মত থাকলে সবকিছুই বয়কট করো। তাকে বললাম, ডোন্ট গেট অফেন্ডেড। জাস্ট ফর ইনস্ট্যান্স…... মনে করো আমি তোমাকে প্যাদানী দিচ্ছি। এখন তোমার বডির কোথায় কোথায় প্যাদানী দিবো সেটা কি তুমি ঠিক করবা, নাকি আমি? সে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলো। তারপরে হজম করতে না পেরে ''হঠাৎ কালবৈশাখী''র মতো অন্ধকার মুখ নিয়ে উঠে চলে গেল। সামনে বসা ক্রিস সবগুলো দাত বের বললো, এইটা কি কইলা! ওর তো এখন রাগের চোটে পায়খানা কষা হয়া যাবে!!!
ব্লগে আমার খুবই প্রিয় একজন ব্লগার আছেন। প্রিয় এই কারনে যে, উনি আমাকে ভীষণভাবে আমোদিত করেন। যখনই উনাকে অনলাইনে দেখি, খুবই আশায় থাকি আর উৎসাহে বুক বাধি; কারন কিছু না কিছু বিনোদনের উজ্জল সম্ভাবনা থাকে। উনি সর্বশেষ বলেছেন……..আমাদের পাশে ভারতের মত একটি ''ভদ্র সুপ্রতিবেশী'' ছিল বলেই বাংলাদেশ আজ একটি সফল সচ্ছল রাষ্ট্র। এটা পড়ার পর থেকেই পেটের মধ্যে কেমন একটা যেন গুড়গুড় করা আনন্দময় অনুভূতি হচ্ছে। ভারতের অবদান অবশ্যই অনস্বীকার্য। দেখি, সুযোগমতো এই পোষ্টের পরতে পরতে এই বিষয়ে আলোকপাতের চেষ্টা করবো।
তবে, ''ভদ্র সুপ্রতিবেশী'' কথাটায় আমার প্রবল আপত্তি আছে। এটা কেমন যেন খানিকটা পর পর শোনায়। ভারতকে এতোটা ডাউনস্কেলে ভাবা কি ঠিক? কথাটা সম্ভবতঃ 'নিকটাত্মীয়' অথবা মোর প্রিসাইসলি 'আত্মার আত্মীয়' হবে। একটু ব্যাখ্যা না করলে বিষয়টা মনে হয় পরিস্কার হবে না। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একসময়ে বলেছিলেন, ''আমি কোন প্রতিদান চাই না। প্রতিদানের কি আছে এখানে? আর কারো কাছে চাওয়ার অভ্যাস আমার কম, দেয়ার অভ্যাস বেশী। ভারতকে যা দিয়েছি, সেটা ভারত সারাজীবন মনে রাখবে।'' অনেস্টলি বলেন, এটা আপনাদের কাছে কি আন্তর্জাতিক রাজনীতির ভাষা মনে হচ্ছে, নাকি রোমান্টিক ভাষা মনে হচ্ছে? এই যে দেয়া-নেয়ার দুইটা পক্ষ, এদের সম্পর্কটা কিন্তু আসলেই বেশ রোমান্টিক!! সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলগা মোমেন সাহেবের কাছে এই বিষয়ে আমার সবিশেষ কৃতজ্ঞতা। উনি অসম্ভব রকমের একজন সৎ মানুষ। কোনরকমের ধোয়াশা ছাড়াই বিষয়টাকে খুবই সফলতার সাথে ব্যাখ্যা করেছিলেন; এক্কেবারে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার। ভারত ঘুরে এসে উনি আরো বলেছিলেন, শেখ হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখতে যা যা করা দরকার, তার জন্য আমি ভারত সরকারকে অনুরোধ করেছি। আহা…….সাধু সাধু!! এমন একজন অতি কামিলদার বান্দার জন্য হ্যাটস অফ!!!
আসলে প্রিয়জনকে দেয়ার মধ্যে যে আনন্দ আছে, সেটা স্বর্গীয় আনন্দ। ভারতের সেভেন সিস্টার্সে মাল পরিবহনের জন্য আওয়ামী সরকার ভারতকে লম্বা করিডোর দিচ্ছে। আমাদের সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করে সেই সাত বোনকে মালামাল পরিবহনে সহায়তাও দিচ্ছে। কিন্তু ভারত আমাদেরকে নেপাল বা ভুটানের সাথে বানিজ্য করার জন্য ছোট্ট একটুখানি করিডোর দিচ্ছে না। সোজা কথায়, বাংলাদেশের ৪০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার সড়ক ব্যবহার করে ভারত তার দেশে পণ্য পরিবহন করছে। কিন্তু নেপাল-ভুটানে সরাসরি পণ্য পাঠাতে ভারতের মাত্র ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার সড়ক ব্যবহার করার বাংলাদেশের অনুরোধ তারা ঝুলিয়ে রেখেছে। তবে আমরা কিন্তু সেটা নিয়ে একেবারেই মর্মাহত না। কারন, যে সুবিধা নিচ্ছে; তার তো বিশেষ সম্পর্কের কারনে নেয়ার অধিকার আছে, তাই না!!! এক্ষেত্রে প্রতিদান কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না।
তারপরে মনে করেন, ভারত আমাদের সাথে ৫৪টা নদীর পানি-বন্টন নিয়ে গড়িমসি করছে। তিস্তা আর খোয়াই নদী তো বহুল চর্চিত একটা বিষয়। সেখানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিনা দ্বিধায় ফেনী নদীর পানি ভারতকে দিয়ে দিয়েছেন। একেই বলে অমর প্রেম। এই প্রেমে যে বা যারা বাধা হয়ে আসবে, তাদেরকেই চরম শিক্ষা দেওয়া হবে। কোন এক প্রেম-বিদ্বেষী নাদান আবরার ফাহাদ এই দুঃসাহস দেখিয়েছিল। ব্যাস…….ফুট্টুস!!!! কাজেই এই অবৈধ প্রেমের প্রতিবাদ জানানোর যে হাতিয়ার জনগনের কাছে আছে, সেটার ব্যবহারই তারা করছে। তাদের টাকা তারা কোথায় ব্যয় করবে, সেই সিদ্ধান্ত একান্তই তাদের। আমাদের পুরানো ঢাকায় এই প্রক্রিয়াকে বলে.........আমার চ্যাটের খুছি!!!
আমার এদেশীয় বেরাদার, বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ রবার্ট ম্যালথাসের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ তত্ত্বকে প্রতিষ্ঠিত করতেই যেন ভারত সরকার বাংলাদেশ সীমান্তে যুদ্ধাবস্থার চেয়েও ভয়ংকর পরিবেশ সৃষ্টি করে রেখেছে। সুপ্রতিবেশী হিসাবে সীমান্তে ভারতের বিএসএফ জওয়ানরা আমাদের দেশের জন্যসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আর খাদ্য সংকট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। খবরে দেখলাম, দেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ সামগ্রীর বিক্রয়/ব্যবহার কমে গিয়েছে। কিন্তু সেই রিপোর্টে এর পেছনের কারনটা ব্যাখ্যা করা হয় নাই। এখন কারনটা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন!! এটাই একটা ''ভদ্র সুপ্রতিবেশী''র দায়িত্ব এবং কর্তব্য। তবে কানে কানে বলে রাখি, ভারত-পাকিস্তান বা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার বর্ডারেও এতো খুন হয় না। বিশ্বের অন্যতম ভয়ংকর সীমান্ত হলো বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত। আহা…….প্রেমের কি প্রতিদান!! আপনাদের কি মনে হচ্ছে, বড় প্রেম কাছে না টেনে দূরে ঠেলে দিচ্ছে? কাভি নেহি। পরে একসময়ে এই বিষয়ে আলোকপাত করবো নে!!!
এ ছাড়াও প্রেমের আরো অনেক অনেক সেক্টর আছে। সেসব দেখলে প্রেম যাদের কাছে এখন পুরানো বিষয় মনে হয়, তারাও আবার কোমর বেধে প্রেমে পড়তে ঝাপিয়ে পড়বেন। তবে, এক পোষ্টে তো আর সব নিয়ে কথা বলা সম্ভব না! তাই এখানে কয়েকটা স্যাম্পল দিলাম আর কি! একটা বিষয় জানিয়ে রাখি, এই প্রেম আমাদের দিক থেকে আসলে একমুখী প্রেম। ভারত ভন্ড প্রেমিকের মতো প্রেমের ভান করছে, আর বাংলাদেশকে যথেচ্ছ ব্যবহার করছে। কিসের মতো, তা আর বললাম না। আমার কথা বিশ্বাস হয় না, না? একটা উদাহরন দেই। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে তারা প্রতিবছর একটা বন্ধুদেশের রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানকে প্রধান অতিথি করে সন্মান দেখায়। আমাদের আশেপাশের সব দেশকেই তারা এই সন্মান দেখিয়েছে; শুধুমাত্র বাংলাদেশ বাদে। কারন তারা জানে অসন্মান করলেও বাংলাদেশের ক্ষমতার লোভে মত্ত আত্মসম্মানহীন একটা রাজনৈতিক দল পদলেহন কখনও বন্ধ করবে না। এই ব্যাপারে আরো জানতে চাইলে এখানে দেখেন।
আচ্ছা, আপনাদের কি ধারনা আছে ভারতীয় পন্য বয়কট কেন হচ্ছে? একটাই কারন। বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন রাজনীতিতে ভারতের নাক গলানোর প্রতিবাদ। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে গুম-খুন করার একমাত্র সহযোগী হয়ে ওঠার কারনে প্রতিবাদ। এখন কান (এই ইস্যু) টানলে স্বাভাবিকভাবেই মাথাও (অন্যান্য ইস্যু) চলে আসবে; যদিও অনেকেই এটাতে ভারত বিরোধীতার রং চড়ানোর চেষ্টা করছে। বিষয়টা আদপে ভারত বিরোধীতা না, কিংবা ভারতকে শত্রু ভাবার বিষয় না। বিষয়টা ভারতের ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রতিবেশী দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। একটা উদাহরন দিয়ে বিষয়টা পরিস্কার করার চেষ্টা করি। প্রায়শঃই লন্ডনের আন্ডারগ্রাউন্ড রেল কর্মীরা কর্ম-বয়কট করে। এর মানে কিন্তু রেইল কর্তৃপক্ষের সাথে তাদের শত্রুতা না; বরং তাদের কিছু সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো, দাবী-দাওয়া আদায়ের জন্য বার্তা দেয়া। আর ভারতে যে একটা ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতাসীন, এটা আমার কথা না। ভারতের সবচাইতে জনপ্রিয় ইউটিউবার ধ্রুব রাঠির কথা। যারা ধ্রুবকে চেনেন না তাদের বলছি, এর সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ১৬ মিলিয়নের উপরে। একটা পোষ্ট দিলে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয়ে যায় অল্প সময়েই। সময় করে মোদী সরকারের অকাম-কুকামের উপরে করা এই ভিডিওটা দেখবেন।
জানুয়ারীর তথাকথিত নির্বাচনের পর অনলাইন একটিভিস্টদের মাধ্যমে এই আন্দোলনের সূত্রপাত এবং গতিশীলতা; আর পরবর্তীতে দেশে-বিদেশে সমমনা বাংলাদেশী জনসাধারনের সম্পৃক্ততা। এটা এখনও তাদের দ্বারাই চলমান। যে কোনও আন্দোলন জনপ্রিয় হলে তার রাজনৈতিক চরিত্রায়ন পুরানো স্ট্র্যাটেজি। বিএনপি সেটাই করার চেষ্টা করছে। করুক; তাতে যদি এই আন্দোলনে আরো গতি আসে, ক্ষতি কি? তবে এটাকে বিএনপির ব্রেইনচাইল্ড বলার কোন অবকাশ নাই। যারা বলছে, তাদের ব্যাক্কল বললেও কম বলা হয়। এরা উটপাখীর মতো বালুতে মাথা গুজে থাকা প্রজাতি। এদের কোন নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা, চেতনা বা আত্মসন্মানবোধ নাই।
এই উটপাখীরা বলছে এই আন্দোলনের কোন বেইল নাই। তাহলে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার ফোকাস; ভারতীয় দাদাদের গাত্রদাহ আর তাদের এদেশীয় দালালদের নর্তন-কুর্দনের কারন কি? আন্দোলন যদি কোন ফলই বয়ে না আনে, সফলই যদি না হয় তাহলে তো তাদের চুপচাপ ফজা মিয়ার মতো মজা লোটার কথা। সমস্যাটা কোথায়? সত্যি বলতে ভারতীয় দাদা, তাদের দোসর আর দালালদের ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মতো দৌড়-ঝাপ দেখলেই আসল পরিস্থিতি আচ করা যায়। এসব দেখি আর বিমলানন্দ অনুভব করি। কিছু মানুষের কাছে দালালী পেশাটা দেশপ্রেমের চাইতেও মহান!!!
মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী বলেছিলেন, যদি কখনো ভারতীয় দাদাদের মুখে আমার প্রশংসা শোনো তাহলে বুঝে নিবা আমি আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছি। এই বাণীর তাৎপর্য বুঝতে হবে। দাদারা যেহেতু আওয়ামিলীগ সরকারকে মন-প্রাণ উজার করে ভালোবাসা দিচ্ছে, বাংলাদেশের ক্ষমতায় টিকে থাকার নেপথ্যে কাজ করছে; কাজেই ……………….।
আকালমান্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি!!!
শিরোনামের ছবির লিঙ্ক।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমরা তো মনে হয় শৈবাল ছাড়া আর কিছুই না।
আপনি চাইলে শৈ টাও বাদ দিয়ে পড়তে পারেন।
এইটা অবশ্য আপনার আত্মসমালোচনা, আমার না। সমালোচনা ভালো হইছে।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমাদেরও আছে পিকানী ভট্টাচার্য।
তিনি থাকতে আমরা রাখি মাখি কেন দেখবো।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: না দেখলে নাই। আপনের মাথায় তো বন্দুক ধরি নাই!!!
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: পোন্দে নাই দোম, দেওয়ালে মারলাম বোম।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশী আবাল তাও সহ্য করা যায়, ভারতীয় আবাল একেবারেই না। এগুলির লজ্জা-শরমও নাই। আরেকবার আসলে ঘাড়ধাক্কা দেওয়া হবে।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কয়েক মাস আগে বিএনপি-জামাত পন্থিরা বাংলাদেশকেই বয়কট করেছিল।
বিএনপি নেতা রিজভি ভিডিও বার্তায় বলেছিল এ সরকার বিদায় না হওয়া পর্যন্ত রাষ্ট্রকে খাজনা দিবে না, ভ্যাট দিবে না, বিদ্যুৎ বিল পানির বিল ফোনের বিল কিছুই দেওয়া হবে না। এমনকি কোর্ট ফিও দিবে না আদালতেও হাজির হবে না। টোটাল 'বাংলাদেশ রাষ্ট্র বয়কট' যাকে বলে ।
এই 'বাংলাদেশ রাষ্ট্র বয়কট' অন্য বিএনপি নেতারাও প্রকাশ্যে জনসভায় বলেছিলেন।
এখন কোথায় সেই বয়কট?
সেই বয়কটের হিসেব দিয়ে এরপর বারত বয়কটের আলাপ করেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সেই বয়কটের হিসেব দিয়ে এরপর বারত বয়কটের আলাপ করেন। বেশী উত্তেজিত হয়েন না। উত্তেজিত হয়ে তো প্রেমিকের নামটাও ঠিকমতো লিখতে পারেন নাই। এই বয়সে অধিক উত্তেজনা হার্টের জন্য খারাপ।
কয়েক মাস আগে বিএনপি-জামাত পন্থিরা বাংলাদেশকেই বয়কট করেছিল। এইটা আমার এই পোষ্টের আলোচ্য বিষয় না। অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা না বলাই ভালো।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনার আলোচনা অসাধারণ। বাংলাদেশ দমে যাবে না।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। অসাধ্য কিছুই নাই।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪২
যাযাবর চখা বলেছেন: পোষ্টের সাথে সহমত।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনে রোমান্টিক সম্পর্কে ফাটল ধরাইতে চাইতেসেন , আপাওনের সাহসতো কম না পগোতশীলরা আজকে ঝাপাইয়া পড়ব
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওই লাইনটা পড়েন নাই............আমি কি ডরাই সখা (সখী) ভিখারী রাঘবে?
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার শহরে রেগুলার বাজার যেই সুপারমার্কেটে করি , সেইখানে ইন্ডিয়ান প্রডাক্ট নাই। সব জিনিষ চায়না, মালয়েশিয়া , থাইল্যন্ড , ফিলিপাইন থেকে আসে। কাজেই সেইখানে কষ্ট করে আর বর্জনের দরকার হয় না।
বাংলাদেশী বা ইন্ডিয়ান জিনিষ কিনতে হলে বাংলাদেশী/ ইন্ডিয়ান এলাকায় যাই। মুস্তাফা হল এখানে বিশাল ইন্ডিয়ান সুপার মার্কেট । আগে রেগুলার সেখানে বাজার করতাম। এখান আর যাই না। গত উইকেন্ডে বাংলা দোকানে গেলাম। গিয়ে দেখি অসম্ভব ভীড়। অনেক কষ্টে প্রান, রাধুনির বিভিন্ন প্রডাক্ট কিনা আনলাম সেই সাথে দেশি ইফতারী ।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কথা হইলো, যার যা ক্ষমতা আছে তাই নিয়া ঝাপায়া পড়তে হবে। এই আন্দোলনটা দেশী পন্যকে প্রমোট করার একটা দারুন আর কার্যকর উপায়। এই আন্দোলন তাদের জন্য, যাদের দেশপ্রেম আছে। যারা চায় দেশী পন্যের বিক্রয় বাড়ুক। আর যারা ভারতীয় দালাল, তাদের কাছে দেশী পন্য / উৎপাদনকারী কোন বিষয় না। যে কোনও ভাবে ভারতীয় পন্যকে পেট্রোনাইজ করাই তাদের মূল উদ্দেশ্য। এরা হলো নব্য রাজাকার। এদের থেকে সাবধান থাকতে হবে। এদেরকে বর্জনের মাধ্যমেই দেশ এগিয়ে যাবে।
আসলে বাংলাদেশী দোকানগুলোতে সবই পাওয়া যায়। ভারতীয় পন্য কিনতেই হবে কেন? আপনের মতো সচেতনতা সবার থাকলে আজকে দেশের সব পন্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানই আরো বড় হতো। চক্রান্ত করে এদের গ্রোথকে ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে শুধুমাত্র ভারতকে নাজায়েজ সুবিধা দেওয়ার জন্য।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: এক্কেরে আইক্যু ওয়ালাডাই দিছেন।
তয় ক্রিকেট(পুরুষ), ফুটবল(নারী) খেলার প্রসঙ্গ টা মনে হয় বাদ পড়ে গেছে।
একটুপর দেখবেন কমেন্টে দাদাদের চুল কানি শুরু হয়ে যাবে।
আর সেটা খুচে রক্ত বের করে তাতে বিনাশ মলম লাগাতে মরিয়া হয়ে মন্তব্য প্রসব করবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তয় ক্রিকেট(পুরুষ), ফুটবল(নারী) খেলার প্রসঙ্গ টা মনে হয় বাদ পড়ে গেছে। প্রসঙ্গ তো বহু। এক পোষ্টে কয়টার উপ্রে ফোকাস করবো কন? সময় সুযোগ পাইলে আবার আইক্যু দিবো নে। আগে তো এই পোষ্টের কারনে পশ্চাদ্দেশের রক্তক্ষরণ বন্ধ হোক!!!
চুলকানী যার বা যাদেরই হোক, অষুধ রেডি আছে। এই জন্য কোন ফী নেওয়া হবে না। সুচিকিৎসা নিশ্চিত করাই আমার প্রধান লক্ষ্য।
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৫১
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন:
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫০
পুরানমানব বলেছেন: প্রতিদিন একটি করিয়া হইলেও ভারতীয় পন্যের বয়কট করা উচিৎ। আর যাহারা পোগতিশীল বলিয়া নিজেরা শিতকার করছেন ইহারা মুলত মূর্খ। সুন্দর পোস্ট,
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বয়কট ছাড়া কোন কথা নাই। মাইর হবে বিনা সাউন্ডে!!!
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ভারতীয় বাসমতির বদলে পাকিস্তানী বাসমতি কিনছেন? এত দেরীতে? বিদেশে জামাতীরা ১৯৭১ সাল থেকেই পাকিস্তানী জিনিষ কেনে।
***** বাংলাদেশে ভারতীয় ও পাকিস্তানী বাসমতির বাজার নেই।
আপনি বাসমতির ক্রেতা; কিন্তু যারা বুলডজার, ট্রাক, ট্রাক্টর, কষ্ট্রাকশান ক্রেন, মটর-পার্টস, মেসিনারিজ কিনেন, তারা কি পাকিস্তানী প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন?
আপনি কুপের মাঝে বাস করেন!
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে ছাগলভাই যে............আইতে এতো দেরী করলেন? ঘটনা কি? শুনলাম শইল নাকি খারাপ। কাঠাল পাতার সাপ্লাই কি বন্ধ হয়া গেছে?
আপনের সাথে কথা কওন, আর গাবগাছের সাথে কথা কওন একই কথা। সেই জন্য বাকী আলাপ বাদ।
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
নাহল তরকারি বলেছেন: আসুন। আমরা সবাই মিলে দেশীয় পন্য ক্রয় করি। হউক সেটা ভালো, বা খারাপ।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হক কথা বলেছেন। আর দেশী পন্য পাওয়া না গেলে অ-ভারতীয় অন্য যে কোনও দেশের পন্যকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আবার আসার জন্য ধন্যবাদ রামছাগল ভাই।
-আমাকে গালি দেয়নি একম ব্লগারের সংখ্যা হাতে গোনা সম্ভব। কিন্তু আপনাদের মতো লোকজন কি দেশের মানুষকে চিকিৎসার জন্য ভারত যাওয়া বন্ধ করতে পারবেন? ভারতীয়রা চাকুরী পাচ্ছে ঢাকার অফিসে ও কলকারখানায়; এক্সপার্ট লোক দিচ্ছে কমপ্লেক্স মেশিন চালাতে ও উৎপাদনে; এয়ার পোর্টে, ঢাকায় এনজিও ও বিদেশী অফিসে সব ভারতীয় চাকুরী করছে; এগুলো জানেন?
পাকিস্তানী বাসমতি না কিনে, দেশের নাজির শাইলের চাউল খান, সময়ের সাথে মানুষে পরিণত হবেন।
পাকিস্তানী
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের নাজির শাইলের চাউল খান আরে ছাগল.........দেশের চাউল এইখানে পাওয়া যায় না। গেলে তো খাইতামই।
সময়ের সাথে মানুষে পরিণত হবেন। আমি মানুষই আছি। আমি কি তা নিয়া স্বপ্ন দেখা বন্ধ করেন। আপনেরে নিয়া টেনশানে আছি, শেষে আবার স্বপ্নদোষ না হয়া যায়!! এই শীতের রাইতে বুইড়া মানুষের কষ্ট দেখতে পারি না!!!
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি, ঢাবিয়ান, ও আরো কয়েকজনে দাবী করেন যে, আপনারা ঢাকা বিশ্ব বিদয়ালেয়ের গ্রেজুয়েট! আপনাদের লেখা ও মন্তব্য জাতীয় ইউনিভার্সিটিট লোকদের চেয়েও নীচু মানের।
ভারত ও চীনকে আমেরিকা, কানাডা ও ইউরোপও বয়কট করতে পারছে না; অথচ আপনি দেড় পাতার একটা গার্বেজ পোষ্ট লিখে ছেড়ে দিয়েছেন। যদি কোন কারনে, আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক কোন সেক্টরে ঋণ না'দেয়, বাংলাদেশ কার কাছে হাত পাতবে?
বিদেশে আছেন, ওখানকার মিডিয়াতে বিশ্বের খবর শুনুন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বারে বারে পোষ্টে আইসা আবলামী করার জন্য অনেক ধন্যবাদ!!!
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার লেখায় অবশ্যই সত্য কথন ও জাতীয়তাবাদী একটা জোশ আছে। কোন কথাই ফেলে দেবার মত বা অগ্রাহ্য করার মত নয়।
পরামর্শঃ
ভাই গত সপ্তাহে আমি আড্ডায় বসে নিত্য মশার কামড়ের যন্ত্রনায় ভারতীয় ব্রান্ডের 'ওডোমাস' অয়েনমেন্ট কিনে ফেলেছি- বাংলাদেশী একগাদা নামীদামি ব্রান্ডের মাল আছে কিন্তু একটাও কামের না। বহু টাকা জলে গেছে।
মালডার দাম ২১০ টাকা। এত টাকার জিনিশ ফেলতেও কষ্ট লাগছে।
এখন কি বলেন ওই মলম লাগাইতাম না মশার কামড় খাইতাম?
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পরামর্শঃ
এখন কি বলেন ওই মলম লাগাইতাম না মশার কামড় খাইতাম? ট্যাকা খরচা কইরা কিনছেনই যখন, অবশ্যই ব্যবহার করবেন। দেশী জিনিস কি একেবারেই কাম করে না? দেশে ইন্ডিয়ান ছাড়া আর কোন দেশের ভালো অল্টারনেটিভও কি নাই? আমার দুই প্রশ্নের উত্তরই যদি না হয় তাইলে ইন্ডিয়ানটাই ব্যবহার করেন আর কি করা!!
১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৬
বিষাদ সময় বলেছেন: এ দেশে ১০% ভারত প্রেমি পাবেন কিনা সন্দেহ তাও এই ১০% এর ৮০% এর ভারত প্রেম বিভিন্ন ধান্দায়। কিন্তু সাচ্চা পাকিস্তান প্রেমি পাবেন কমপক্ষে ৫০%। পাকিস্তান ৯ মাসে আমাদের যা দিয়ে গেছে তার প্রেম জন্ম জন্মান্তরে শেষ হবার না।
আমি বহু বছর ধরে ভারতীয় অরিজিনের টিলডা অথবা কোহিনুর ব্র্যান্ডের বাসমতি চাল খাচ্ছি। এবার কিনলাম পাকিস্তানের লায়লা ব্র্যান্ডের চাল। অতোটা ভালো না, তবে চলে; দামও খানিকটা কম।
ভাল। এই বোধদয় হতে ৫০ বছর লাগলো কেন তা ঠিক বুঝলাম না।
আমাদের দেশের মানুষ ভারতীয় পণ্য কেন কিনে। গরীবরা কিনে সস্তায় তুলনমূলক ভাল জিনিষটা পায় দেখে আর উচ্চ বিত্তরা কিনে বোম্বে ফিল্মের প্রভাবে। হয়তো উচ্চ শ্রেণীর মানুষরা বয়কটে অংশ নিবে কিন্তু গরিবেরা যেটা সস্তায় পাবে সেটাই কিনবে।
ভারত যে সুপ্রতিবেশি নয় তাতো ৫০ বছর ধরে দেখে আসছি কিন্তু হঠাৎ এখন বয়কট শুরু হলো কেন?
পণ্য বয়কটে আমার কোন আপত্তি নাই, বরং আমি নিজে আরো অনেক আগে থেকেই চেষ্টা করি শুধু ভারত না বিদেশী পণ্য বয়কটের। কিন্তু ভারত যদি হঠাৎ করে বাংলদেশে তার পণ্য রাপ্তানী কয়েক মাসের জন্য বন্ধ রাখে তবে কি হতে পারে ভেবে দেখেছেন কি?
বিশ্বের অন্যতম সামরিক এ অর্থনৈতিক শক্তি ভারত দ্বারা আমরা তিনদিকে বেস্টিত এমন একটি দেশের সাথে সৎভাব বা তোয়াজ করে না চলে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সাথে কোলাবেরশন করে সে দেশের বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠিকে অস্ত্র সাপ্লাই দিয়ে ভারতের কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু আদায় করতে পারবো বলে মনে হয়?
এই বয়কটের দ্বারা যদি এ দেশের মঙ্গলজনক কিছু হয় তবে উত্তম। কিন্তু বরাবরের মতো লেজে গোবরে হয়ে গেলে তখন কান্নাকাটি করে লাভ হবে না। এর আগেও ভারতীয় রাষ্ট্রপতির সাথে দেখা না করে পরে অনেক নেতাকে কান্নাকাটি করতে দেখা গেছে। আপনাদেরই কথা ভারত এ দেশের নির্বাচনে একটা ফ্যাক্টর কাজেই ভারত কি ভারতীয় পণ্য বযকটের পেট্রােনাইজারদের কথা মনে রাখবে না।
যাহোক ভারত আজ বিভিন্ন দিক দিয়ে ভালো অবস্থানে থাকার অন্যতম কারণ তাদের দেশপ্রেম। আমাদের দেশের মতো তারা কেউ ভারত প্রেমী আর কেউ পাকিস্তান প্রেমী না। তাই দেশপ্রেমই হলো ভারতকে মোকবেলা করার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার অন্য কিছু নয়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এ দেশে ১০% ভারত প্রেমি পাবেন কিনা সন্দেহ তাও এই ১০% এর ৮০% এর ভারত প্রেম বিভিন্ন ধান্দায়। কিন্তু সাচ্চা পাকিস্তান প্রেমি পাবেন কমপক্ষে ৫০%। আপনার এই স্ট্যাটিসট্ক্সি এর কোন অথেনটিক সোর্স আছে? নাকি মনের মাধুরী মেশানো?
পাকিস্তান ৯ মাসে আমাদের যা দিয়ে গেছে তার প্রেম জন্ম জন্মান্তরে শেষ হবার না। আপনার এই বক্তব্য পরিস্কার না। কোন ৯ মাসের কথা বলছেন, আর সেই ৯ মাসে তারা কি কি দিল?
ভাল। এই বোধদয় হতে ৫০ বছর লাগলো কেন তা ঠিক বুঝলাম না। এই মন্তব্যের উত্তর দেয়ার আগে একটা প্রশ্ন করি। বৃটিশরা ভারতবর্ষ কব্জা করা শুরু করে ১৭৫৭ সালে। আর প্রথম অর্গানাইজড বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় ১৮৫৭ সালে। ১০০ বছর লাগার কারন কি বলে আপনার মনে হয়?
কোন মানুষ কি জন্য ভারতীয় পন্য কিনে সেটা বিবেচ্য বিষয় না। দীর্ঘদিন কোন প্র্যাক্টিস করলেই সেটা জাস্টিফায়েড হয়ে যায় না। কোন একটা সময়ে মানুষের বোধোদয় হয়। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়, তখন রিয়্যাক্ট করে। কি বললাম, বুঝলেন?
ভারত যদি হঠাৎ করে বাংলদেশে তার পণ্য রাপ্তানী কয়েক মাসের জন্য বন্ধ রাখে তবে কি হতে পারে ভেবে দেখেছেন কি? সাময়িক অসুবিধা হয়তো হবে। কিন্তু তারপরে সরকার সেটা কাটিয়ে উঠবে, যদি সদিচ্ছা থাকে। উদাহরন বহু আছে। খুজলেই পেয়ে যাবেন, যদি চান।
যাহোক ভারত আজ বিভিন্ন দিক দিয়ে ভালো অবস্থানে থাকার অন্যতম কারণ তাদের দেশপ্রেম। সেটার অভাবই আমাদের মধ্যে আছে। আমাদের অনেকের মধ্যে পূর্ণ মাত্রায় যেটা আছে, সেটা হলো দালালী মনোবৃত্তি। চেষ্টা করার আগেই হেরে যাবার মনোবৃত্তি। এটা থেকে বের না হতে পারলে কিছুই হবে না। পাকিস্তানের পর ভারতের গোলামী করতে হবে।
ব্লগারদের থেকে আমি আরো যুক্তিযুক্ত আলোচনা আশা করি। সোনাগাজীর মতো আবালতা না। ভালো থাকবেন।
১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: রকো হল আবার কি জিনিষ ভাই ? আমরা ভুয়া তাই এমন স্থানের নাম জিন্দেগিতেও শুনি নাই
যাই হউক , ব্লগের আপু ও ভাবিরা ( এই ব্যপারে ভাইদের উদ্যোগ লইতে হবে ) সবচেয়ে আগে বর্জন করেন ভারতীয় টিভি চ্যানেল। এই জিনিষ বাংলাদেশ থেকে খেদাইতে পারলে স্বদেশপ্রীতি আপনাতেই জোড়দার হবে। ই্নডিয়ান চ্যানেল বর্জন আমরা চাইলেই করতে পারি। প্রয়োজন শুধু সদিচ্ছা।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রকো হল আবার কি জিনিষ ভাই? ওই জিনিস বাংলা ঠিকমতো লিখতে পারে? '৭২ এর গণ নকলের সময়ে পাশ করা মালের কাছ থেকে কি আশা করেন?
১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন:
মাই ডিয়ার ফ্রেন্ড ভুম,
দেশী পন্যকে প্রমোট করার সুন্দর আহ্বান, এপ্রিশিয়েট করি কিন্তু আমি একটু অন্যভাবে দেখি।
দেশীয় প্রোডাক্ট অলওয়েজ প্রায়োরিটি। সেটা যদি ভালো হয়, অবশ্যই সেটা কেনা হবে।
আমার দেশের প্রোডাক্ট দেশের বাইরেও সমাদৃত হোক, এটা যেমন আমি চাইবো, একইভাবে বাইরের প্রোডাক্টও এভেইলেবল থাকবে এটা স্বাভাবিক। ট্রেডিং মানেই গিভ এন্ড টেইক।
একটা স্কিন কেয়ার বা হেয়ার কেয়ার প্রোডাক্ট, একই জিনিস কারো ত্বকে বা চুলের জন্য স্যুট করে, আবার কারো করে না।
সব ধরণের প্রোডাক্ট এভেইলেবল থাকলে, মানুষ যার যেটা স্যুট করে সে সেটা কিনতে পারে।
শুধু ভারতের পণ্য ছাড়াও বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন পণ্য আমাদের দেশে সমাদৃত। দেশী পণ্য প্রমোট করতে হলে সেগুলো কি আমরা ছাড়তে পারবো, অল্টারনেটিভ দেশী পণ্য কি আছে সেই কোয়ালিটির!
যেহেতু অন্য দেশের বিভিন্ন পণ্য ব্যবহারে সমস্যা নাই, সেই ক্ষেত্রে দেশী পণ্য নিয়েও কারো মাথাব্যথা নাই,
তাহলে এই আন্দোলনে দেখা যাচ্ছে সমস্যা ভারতের পণ্যতে না, ভারতের সাথে।
এক্ষেত্রে ক্লিয়ারলি বলতে হবে যে তুমি আমার শত্রু, তাই তোমার জিনিস নিবো না।
এখানে দেশী প্রোডাক্ট ব্যবহারের স্লোগান অবান্তর!!!
চাল ডাল আটা ময়দাই সবকিছু না, দুনিয়ার আরও প্রোডাক্ট আছে।
বিশেষ করে মানুষ যখন ম্যক্সিমাম জিনিসই বাইরের দেশের ভালো প্রোডাক্ট ব্যবহার করে মুখে দেশী পণ্যের কথা বলে তখন সেটা কপটতা মনে হয়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সপ্তাহ দুই হলো, রাশেদভাইকে বাসায় নিয়ে এসেছি। উনার কিছু মানসিক সমস্যা দেখা দিয়েছে। ফলে, ডাক্তারের সাজেশান অনুযায়ী উনাকে প্রচুর সময় দিচ্ছি। নিজেদের সব কাজ শেষে বাকী সময়টা উনাদের সাথেই কাটে। মিড সার্টেইনলি নৌজ.....বিদেশে আত্মীয়হীন পরিবেশে আমরা একে অন্যকে বিপদে-আপদে কিভাবে সাপোর্ট দেই, দিতে হয়!! তাই আজকাল ব্লগে একেবারেই আসতে পারি না।
এবার পোষ্টের বিষয়ে আসি।
আমি যেটা বুঝি, দেশী পন্যকে প্রমোট করতে হলে কিছু স্যাক্রিফাইস তো করতে হবে। আর ভারতীয় পন্য বয়কটের কারন শুধু দেশী পন্যকে প্রমোট করা না। ইটস এবাউট সামথিং মোর দ্যান দ্যাট।
একটা স্কিন কেয়ার বা হেয়ার কেয়ার প্রোডাক্ট, একই জিনিস কারো ত্বকে বা চুলের জন্য স্যুট করে, আবার কারো করে না। এইসব কনসিডার করেই যতোটা সম্ভব দেশী পন্য কেনার চেষ্টা করা। বিষয়টা এমন না যে, রাতারাতি সবকিছু করে ফেলতে হবে। এখানে আন্তরিকতাটা গুরুত্বপূর্ণ।
যেহেতু অন্য দেশের বিভিন্ন পণ্য ব্যবহারে সমস্যা নাই, সেই ক্ষেত্রে দেশী পণ্য নিয়েও কারো মাথাব্যথা নাই, তাহলে এই আন্দোলনে দেখা যাচ্ছে সমস্যা ভারতের পণ্যতে না, ভারতের সাথে। এক্ষেত্রে ক্লিয়ারলি বলতে হবে যে তুমি আমার শত্রু, তাই তোমার জিনিস নিবো না। এখানে দেশী প্রোডাক্ট ব্যবহারের স্লোগান অবান্তর!!! এই বিষয়টা আমার মনে হয় পোষ্টে পরিস্কার বাংলায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কোন জায়গাটা পরিস্কার না জানলে অন্য কোন ভাষায় বোঝানোর চেষ্টা করতে পারতাম!!!
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: বয়কট বয়কট খেলায় একটা জিনিস ভালো হইছে। তরমুজের দাম কিছুটা কমেছে। দেখি গরুর মাংসের দাম কমানো যায় কি না। প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ থাকবে ভারতীয় গরু আমদানীর উপর নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে দেয়ার। বাংলাদেশের স্বল্প কিছু প্রতারক নিজেদের পকেট ভরার জন্য পুরা জাতি কে এতো সুস্বাদু খাবার থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে। গরু ছাড়া সকল ভারতীয় পন্যের বয়কট চাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্রাজিলের গরু আসতেছে। ভারতের গরুও খাওয়ার দরকার নাই।
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ভুম আমার ভালো বন্ধু। কিন্তু নানাভাবে আমার কাছ থেকে সুবিধা নিচ্ছে, স্বার্থপরের মতো বিহেব করছে। যতটুকু দেয়, তার চেয়ে বেশি নেয়। সেই ক্ষেত্রে ভুমের সাথে বন্ধুত্ব রাখবো কিনা সেটা আমার সিদ্ধান্ত। এখন আমি যদি স্টুপিডের মতো ভুমকে সেইভাবেই চলতে দেই আর এই ফ্রেন্ডশিপ এইভাবে কনটিনিউ করি, এর দায়ভার কি ভুমের নাকি আমার?
I proved myself I'm a stupid, isn't it?
আমার ঘটে যদি সামান্য বুদ্ধি থাকে, তাহলে আমি এই ফ্রেন্ডশিপ অন্যভাবে হ্যান্ডেল করবো। দুজনের মাঝে মিউচুয়াল রেস্পেক্ট থাকবে, সমঝোতা থাকবে, কেউ কাউকে ঠকাবো না, অন্যায়ভাবে সুবিধা নিবো না, দিবোও না। কেউ যদি সেটা করতে না পারে এটা তার ব্যর্থতা।
আমাদের হাসিনা আপার ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে।
পোষ্টে উল্লেখিত ঘটনাগুলো স্মার্টলি অন্যভাবে হ্যান্ডেল করতে পারতেন, যেটা উনি করেন নি বা এখনও করেন না।
বাই দ্যা ওয়ে, ভুম যে প্রেম বিশারদ আগে জানতাম না।
কতরকম প্রেমের কথা যে এই পোষ্টে জানলাম!!!
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এখানে একটা ইভিল ফ্রেন্ডশীপ বিদ্যমান। আমাদের দিক থেকে এখানে দেশপ্রেমের অভাবের ব্যাপার আছে। ক্ষমতা আকড়ে ধরে রাখার জন্য দেশকে বিক্রি করার ব্যাপার আছে; সেই কারনেই ভারতের বদমায়েশীকে লাই দেওয়ার ব্যাপারও আছে। বিষয়টা এতো সহজ না। আদ্যোপান্ত অনেক কিছু বলতে হবে। আই নো, মিডের এই ব্যাপারে আগ্রহ কম, কাজেই শুধু শুধু সময় নষ্ট করার কোন মানে নাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভাবছি, প্রেমের একটা কোচিং সেন্টার খুলবো।
২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৪
এম ডি মুসা বলেছেন: দেশের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সরকারের কর্তৃক চাষাবাদ শুরু করা হোক ৬৪ জেলার, এইবার যে হারে ধানের জমিতে তরমুজ চাষ করে লাভ বান হয়, এই তরমুজ তো গুদাম ঘরে রেখে খাদ্য ঘাটতি দূর করে না। এই সব লোভী নতুন চাষীর জন্য এই দেশের অবস্থা
দাম বৃদ্ধি এবং আমদানি নির্ভর হয়...
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভালো কইছেন।
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আকালমান্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি!!!
হুজুগে বাঙালির উত্তেজনার আয়ুষ্কাল সর্বোচ্য কতক্ষন হয় আপনার নিশ্চয় জানা আছে, বাকিটুকু আর কইলাম না। এই বেকুবের এই কমেন্ট খানা বেশি না মাত্র ছয় মাস পর কষ্ট করে আরেকবার পরে দেখার জন্য বিনীত অনুরোধ রইল।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখা যাক।
২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দেশে হঠাৎ করেই তরমুজের দাম হয়ে ওঠে আকাশচুম্বী; গরু ও খাঁসির মাংসের দাম, বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোরগ-মুরগি, পেঁয়াজের দামসহ অন্যান্য খাদ্যদ্রব্যের দামও ক্রমশ অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাচ্ছিল। রোজার সময় জিনিসের দাম কমানোর উদ্যোগসহ বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার জন্য সরকার অনেক কলাকৌশল করছে বলে খবর হতো প্রতিদিন। তারপরও দ্রব্যসামগ্রীর দাম এভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ায় জনগণও সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ ও বিরক্ত হচ্ছিল। তখনো কোনো জিনিস বয়কটের কথা তখনো শুনি নাই। কিন্তু হঠাৎ করে এভাবে ভারতীয় পণ্য বয়কটের আন্দোলন কীভাবে শুরু হলো, তা বুঝতে পারছি না। যখন খাদ্যদ্রব্যের দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে যাচ্ছে, তখন ভারতীয় পণ্য বয়কট করলে দ্রব্যের দাম তো কম্বেই না, বরং আরও উর্ধ্বমুখী হবে, কারণ, বাজারে দেশীয় ও অন্যান্য দেশের পণ্যের পাশাপাশি ভারতীয় পণ্যের বিরাট একটা অংশ বেচাকেনা হয়। হঠাৎ করে ভারতের ঐ পণ্যটা বয়কট করলে জনগণের লাভ হবে কীভাবে, বা কতখানি?
ভারতীয় পণ্য বয়কট আন্দোলন প্রকৃত অর্থেই ভারতীয় পণ্য বয়কট নয় বলে আমার মনে হচ্ছে, এটা মূলত একটা প্রতীকী আন্দোলন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে জানা যায়, প্রতীকী আন্দোলন হলেও কার্যক্ষেত্রেও এ আন্দোলন অনেক সাফল্য পাচ্ছে, অর্থাৎ সচেতন ব্যক্তিবর্গ চেষ্টা করছেন ভারতীয় পণ্য না কেনার জন্য।
কিন্তু প্রতীকী হোক বা প্রকৃত হোক, হঠাৎ এ আন্দোলনের কারণ আসলে ভারতীয় পণ্য বয়কট নয়, কিংবা ভারত বয়কটও নয়। একটা গণতান্ত্রিক দেশে যখন নৈরাজ্য, অরাজকতা, বিচারহীনতা ও আইনের শাসন প্রয়োগে ব্যর্থতা দেখা দেয়, গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা প্রহসনে রূপ নেয়, আর এসবের মূলে যখন ভিন্ন একটা দেশ কলকাঠি নাড়ে, তখন জনগণের ভেতরে দীর্ঘদিন ধরে জমতে থাকা ক্ষোভ একটা রাস্তা খোঁজে সেগুলোর বহিঃপ্রকাশ ঘটানোর জন্য। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে এই মনে হয়।
আমার বাজার আমি নিজে করি। আমার পছন্দের জিনিসটা ভালো হতে হবে এবং দামে সর্বনিম্ন হতে হবে, আমার উদ্দেশ্য থাকে এটা। বিলাসী জীবন যাপন করার খুব একটা সামর্থ্য নেই, সাধারণ জিনিসে সাধারণ ভাবে চলি। এতে বেশিরভাগ জিনিসটা অটোমেটিক্যালি মেইড ইন বাংলাদেশ হয়ে থাকে। এর বাইরে যা কিনি তার সিংহভাগই হলো চায়না ও ভারতের। কিন্তু বিদেশী জিনিসের দাম সচরাচর বেশিই হয়ে থাকে। তবে, এই আন্দোলনের কারণে যদি বিদেশী জিনিসের দাম কমে আসে, তাহলে সেটা এই আন্দোলনের একটা সাফল্য হিসাবেই দেখতে হবে।
তবে, দেশের স্বার্থেই আমাদের দেশীয় পণ্য কিনতে হবে, যতটা পারা যায়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সব কিছুরই শুরু কোন না কোন পর্যায়ে হয়। ভারতীয় পণ্য বয়কটের আন্দোলনও তেমনই একটা ব্যাপার।
যখন খাদ্যদ্রব্যের দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে যাচ্ছে, তখন ভারতীয় পণ্য বয়কট করলে দ্রব্যের দাম তো কম্বেই না, বরং আরও উর্ধ্বমুখী হবে, কারণ, বাজারে দেশীয় ও অন্যান্য দেশের পণ্যের পাশাপাশি ভারতীয় পণ্যের বিরাট একটা অংশ বেচাকেনা হয়। হঠাৎ করে ভারতের ঐ পণ্যটা বয়কট করলে জনগণের লাভ হবে কীভাবে, বা কতখানি? এই ব্যাপারে পুরোপুরি দ্বি-মত আছে আমার। দেশে জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ে সিন্ডিকেটের কারনে। এটার সাথে সরকারের লোকজনরাই মূলতঃ জড়িত। এটা আপনার জানার কথা। কাজেই এই দাম বৃদ্ধির সাথে ভারতীয় পন্য বয়কটের সম্পর্ক নাই। তবে দেশের স্বার্থে যে কোনও আন্দোলন করলে তাতে জনগনের ভোগান্তি হবেই। এটা এড়ানোর কোন উপায় নাই। বৃহত্তর স্বার্থে অতীতেও এটা আমরা মেনে নিয়েছি, বর্তমান ও ভবিষ্যতেও এর কোন হেরফের হবে না। আর এই আন্দোলনে জনগনের লাভ প্রত্যক্ষ না, পরোক্ষ।
পরের দুই প্যারাতে যা বলেছেন, সেটা আমারও কথা। পোষ্টে এটা নিয়ে আলোচনা করেছি। তাই আর নতুন করে কিছু বলার নাই।
ভারতের এমন কোন পন্য আমাদের দেশে আসে না, যেটার কোন বিকল্প নাই। ফলে চাইলেই দেশী বা বাজারে উপস্থিত অন্য দেশের পন্য কেনা যায়। ভারতের পন্য তারপরেও কিছু মানুষ কিনবে। তাদের মধ্যে দালাল আর কিছু পন্যের কম দামের কারনে ক্রেতা আছে। এটা মেনে নেয়া ছাড়া কোন উপায় নাই। তবে, ব্যবসায়ীরা তো আর দালালদের উপর নির্ভর করে ব্যবসা করে না!! ফলে আস্তে আস্তে এসবের বিক্রি কমে আসবে আশা করছি।
অ.টঃ আপনার ১৯৭১ : অস্পষ্ট স্মৃতি থেকে পোষ্টে আমার একটা মন্তব্য ছিল। প্রতি-মন্তব্য না করার কি কোন বিশেষ কারন আছে?
২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: মোটা দাগে এই আন্দোলনের ফল নিয়ে আপনি কেমন আশাবাদী?
যাদের কেনার তারা ঠিকই কিনবে কিনছে ! যাদের কেনার নয় কিনবে না । এটা নিয়ে আমার কোন বক্তব্য নেই ।
আমার বাপের ফুড সাপ্লাইয়ের ব্যবসা বিজিবির সাথে । আমরা অবশ্য অনেক দিন থেকেই তীর দেই । চিনি একেবারে কেরুর চিনি!
আমি আশাবাদী না কারণ বাংলাদেশে ভারতীয় পন্যের বাজার বেশি না । যদি পুরোপুরি বন্ধও হয়ে যায় তাতে ওদের আসলে কিছু হবে না । উল্টো এর প্রভাব আমাদের উপরে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে । ইন্ডিয়ান গরুর ব্যানের পরেই কিন্তু আমাদের গরুর মাংসের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়েছে । আমাদের দেশে ব্যবসায়িদের তো আপনি চিনেন । ধরেন এমন হল যে ইন্ডিয়ানরা ওদের সোয়াবিন তেলের ব্যবসা একেবারে তুলে নিয়ে গেল আমাদের দেশ থেকে । তখন এই সোয়াবিনের বাজার পুরোপুরি চলে যাবে দেশীয় হাতে গোনা কয়েকজনের হাতে । তখন কী হতে পারে একবার ভেবে দেখুন !
তবে সীমান্ত নিয়ে ব্লগ বা অনলাইনের অনেকের কোন পরিস্কার ধারণা নেই । সত্যিই নেই । বাবার ব্যবসার কারণেই আমাদের সারা জীবন থাকতে হয়েছে এই বর্ডার জেলা গুলোতে । এই বর্ডারে বিজিবি ক্যাম্পে আমাদের ফুড সাপ্লাইয়ের কাজ ! এখানে আসলে কী হয় সেটার নিয়ে অনেকের কোন ধারণা নেই।
আর আপনাকে নিয়ে আর পারা গেল না । বলদের সাথে বাতচিত মানে পোস্টের সৌন্দর্য নষ্ট করা ! সময়ও নষ্ট করা !
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
মোটা দাগে এই আন্দোলন অলরেডি সফল। সময় করতে পারলে এটা নিয়ে একটা বিষদ পোষ্ট করার ইচ্ছা আছে।
বাংলাদেশে ভারতীয় পন্যের বাজার বেশি না । যদি পুরোপুরি বন্ধও হয়ে যায় তাতে ওদের আসলে কিছু হবে না । উল্টো এর প্রভাব আমাদের উপরে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে । এই ব্যাপারে আরেকটু পড়ালেখা করেন।
হ্যা, আন্দোলনে একটা থ্রেট আছে। সেটা হলো, সরকার এটার বিরুদ্ধে। কাজেই প্রভাব যেটুকু পড়বে, সেটা সরকারের কারনে আরোপিত। মীর জাফরের কারনে ইংরেজরা ভারতবর্ষ শাসন করার সুযোগ পেয়েছিল.......এই ধরনের ব্যাপারই এই আন্দোলনের একমাত্র দূর্বলতা।
আপনি সময় করতে পারলে সিকিমের লেন্দুপ দর্জির ব্যাপারেও একটু পড়ালেখা করতে পারেন, যদি ইতোমধ্যে না করে থাকেন।
আমাদের দেশে সিন্ডিকেটের কারনে যেই সমস্যাটা হয়, সেটা একেবারেই ভিন্ন একটা কারন। এর সাথে আন্দোলনের কোন সম্পর্ক নাই। এটা সরকারী লোকজনরাই করে, এটা ঠেকানোর দায়ও তাদের।
বলদের সাথে বাতচিত মানে পোস্টের সৌন্দর্য নষ্ট করা ! সময়ও নষ্ট করা ! কথা সত্য। তবে বলদের বলদামী দেখে যে আনন্দ পাই, সেটার কি হবে?
২৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
ঊণকৌটী বলেছেন: Click This Link এইটা দেখেন পাকিস্তানের আর ভারতের
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তাতের শাড়ি শুধু ভারতেই বানানো হয়? এই নাজিয়া এলাহি ইডিয়েটটা বলে কি, এইটুকু জ্ঞানও নাই?? এইসব অর্ধ-শিক্ষিত মানুষের পুরোটা ভিডিও দেখে নষ্ট করার মতো সময় আমার নাই। স্যরি।
২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
ঊণকৌটী বলেছেন: Click This Link এইটা দেখেন পাকিস্তানের আর ভারতের
২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
ঊণকৌটী বলেছেন: Click This Link এইটা দেখেন পাকিস্তানের আর ভারতের
২৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি এখনো ক্লিয়ার না এই ভারত বয়কট আন্দোলনের কারণ কি? ভারত কি হঠাৎ করে কাশ্মীরের জনগণের উপর অত্যাচার শুরু করে দিয়েছে, নাকি নিজ দেশের মুসলিম/বাঙ্গালির সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করছে, নাকি অন্য কোন ব্যাপার আছে? আমি এই হঠাৎ ভারতবিদ্বেষের কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছিনা।
আর একটা কথা, ভারতের চিপস চক্লেট বর্জন করে আপনি যত লস করাবেন - এক আদানী পাওয়ার বাংলাদেশের ৬ টাকার বিদ্যুৎ ১৯ টাকায় বিক্রি করে তার কয়েক হাজার গুণ লস উসুল করে নেবে। তাহলে এই বয়কটে লাভ কি?
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোষ্টে এতো বিস্তারিত লেখার পরেও যদি আপনার বিষয়টা ক্লিয়ার না হয় তাহলে আপনাকে ক্লিয়ার করা আমার কম্মো না।
আর একটা কথা, ভারতের চিপস চক্লেট বর্জন করে আপনি যত লস করাবেন - এক আদানী পাওয়ার বাংলাদেশের ৬ টাকার বিদ্যুৎ ১৯ টাকায় বিক্রি করে তার কয়েক হাজার গুণ লস উসুল করে নেবে। তাহলে এই বয়কটে লাভ কি? আপনার যুক্তিটা এমন........চোর যেহেতু তালা খুলেই ফেলে কাজেই দরজায় তালা মারারই দরকার নাই। চোর ঢুকে সব লুটে পুটে নিয়ে যাক! আপনার চিন্তা-ভাবনা অতি সরলীকরনের ফলাফল।
৩০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতি উত্তম সিদ্ধান্ত; কারন আপনার মাথা দিয়ে কি বের হবে, সেটা আমি আগেই জানি!!
৩১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: https://www.prothomalony.com/news/9100
স্বদেশি পন্য কিনে নিজ দেশের পন্যকে সমাদর করুন , প্রমোট করুন, দেশীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে প্রসারিত হতে সাহায্য করুন। দেশী পন্য বাদ দিয়ে যারা ইন্ডিয়ান পন্য্ কিনে সোস্যালমিডিয়ায় ছবি পোস্ট করছে , তারা নিজেদের দাস মনোবৃত্তি প্রকাশ করছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভারতীয় দালালদের দাস মনোবৃত্তি না, এরা পুরাপুরি দাস। বিবেক-বুদ্ধি, চেতনা, নীতি-নৈতিকতা সব বেইচা খাইছে!!! এদেরকে কেন জানি আমার মানুষ মনে হয় না।
৩২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
করুণাধারা বলেছেন: আমাদের মাথাই তো বিকিয়ে দিয়েছি, পণ্য তো অতি তুচ্ছ...
কদিন আগে একজনের সাথে আমার পরিচয় হলো। আর্থিকভাবে সে প্রচণ্ড দূর অবস্থায় আছে। একটা বায়িং হাউসে ভালো চাকরি করতো ১৬ বছর ধরে। সেখানকার সব উচ্চপদে এখন ভারতীয়দের নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই ভারতীয়রা তাকে ছাঁটাই করেছেন কারণ সে দাড়ি কাটতে রাজি হয়নি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের অবস্থা নিয়ে আমি আসলেই চিন্তিত আপা। চিন্তার বহুবিধ কারন আছে। এসব নিয়ে লেখার মতো প্রচুর বিষয় আছে। লিখি না, কারন মনে হয় এতো সময় নষ্ট করে, কষ্ট করে এসব লিখে কি লাভ? তারপরেও মাঝে-মধ্যে লিখি যখন আর থাকতে পারি না। দেশের প্রতিটা সেক্টরে কিভাবে ভারত জেকে বসেছে, সেটা যারা জানে কিংবা জানতে চায়.......তারা জানে। আপনার উল্লেখিত ঘটনা এর বাইরের কিছু না। এমন আরো বহু ঘটনা নজরে আসে, কিন্তু কিই বা করার আছে?
রক্ষকরা যখন ভক্ষক হয়ে যায়, আর দালালী যখন মহান পেশা হয়ে যায় তখন লেখালেখি করে কি বিশেষ কিছু হয়?
৩৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪
আরোগ্য বলেছেন: পানি তো অহন মাথার উপ্রে দিয়া গেসেগা তাও জান বাচাইতে যা করণ যায় তাই করণ লাগবো। বেশি কথা কমুনা। সুরা হুজুরাতের তিনটা আয়াত দিমু। আমগো এই দুরাবস্থার কারণ ক্লিয়ার। অতীত বর্তমান ভবিষ্যত সবই পাইবেন।
49:6
يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ إِن جَآءَكُمْ فَاسِقٌۢ بِنَبَإٍۢ فَتَبَيَّنُوٓا۟ أَن تُصِيبُوا۟ قَوْمًۢا بِجَهَـٰلَةٍۢ فَتُصْبِحُوا۟ عَلَىٰ مَا فَعَلْتُمْ نَـٰدِمِينَ ٦
হে ঈমানদারগণ, যদি কোন ফাসিক তোমাদের কাছে কোন সংবাদ নিয়ে আসে, তাহলে তোমরা তা যাচাই করে নাও। এ আশঙ্কায় যে, তোমরা অজ্ঞতাবশত কোন কওমকে আক্রমণ করে বসবে, ফলে তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের জন্য লজ্জিত হবে।
— Rawai Al-bayan
49:9
وَإِن طَآئِفَتَانِ مِنَ ٱلْمُؤْمِنِينَ ٱقْتَتَلُوا۟ فَأَصْلِحُوا۟ بَيْنَهُمَا ۖ فَإِنۢ بَغَتْ إِحْدَىٰهُمَا عَلَى ٱلْأُخْرَىٰ فَقَـٰتِلُوا۟ ٱلَّتِى تَبْغِى حَتَّىٰ تَفِىٓءَ إِلَىٰٓ أَمْرِ ٱللَّهِ ۚ فَإِن فَآءَتْ فَأَصْلِحُوا۟ بَيْنَهُمَا بِٱلْعَدْلِ وَأَقْسِطُوٓا۟ ۖ إِنَّ ٱللَّهَ يُحِبُّ ٱلْمُقْسِطِينَ ٩
আর যদি মুমিনদের দু’দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়, তাহলে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর বাড়াবাড়ি করে, তাহলে যে দলটি বাড়াবাড়ি করবে, তার বিরুদ্ধে তোমরা যুদ্ধ কর, যতক্ষণ না সে দলটি আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। তারপর যদি দলটি ফিরে আসে তাহলে তাদের মধ্যে ইনসাফের সাথে মীমাংসা কর এবং ন্যায়বিচার কর। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালবাসেন।
— Rawai Al-bayan
49:10
إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌۭ فَأَصْلِحُوا۟ بَيْنَ أَخَوَيْكُمْ ۚ وَٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ ١٠
নিশ্চয় মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। কাজেই তোমরা তোমাদের ভাইদের মধ্যে আপোষ- মীমাংসা করে দাও। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আশা করা যায় তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হবে।
— Rawai Al-bayan
সৎ ভাই কানপড়া দিয়া আপন দুই ভায়ের মইদ্যে কাইজা লাগায়া দেয় যাতে ওগো ইউনিটি নষ্ট হয়া ওরা দুর্বল হয়া পড়ে আর ওই নিজের স্বার্থ সিদ্ধি করবার পারে। সোজা হিসাব।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের এই মন্তব্যে চিন্তাশীলদের জন্য চিন্তার উপকরন আছে, আছে বুঝদারদের জন্য বুঝার উপকরণ। আর আবালদের জন্য আরো আবলামীর উপকরণ!!!
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করি শির....
আমরা তো মনে হয় শৈবাল ছাড়া আর কিছুই না।
আপনি চাইলে শৈ টাও বাদ দিয়ে পড়তে পারেন।