নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যৎ সামান্য ডাম্ব (DUMB) কাহানী!!!!

৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭



আগেই বলে নেই, বিভ্রান্ত হবেন না। এটা কোন ভাষা শিক্ষার ক্লাশ না, এটা হলো তবলার টুকটাক।

ইংলিশ DUMB শব্দের ট্র্যাডিশনাল মানে হলো বোবা। তবে অধুনা ইংল্যান্ডে ''বেকুব'' কিংবা ''উজবুক'' বোঝাতে বহুলভাবে ব্যবহৃত হয় শব্দটা। যদিও এটাকে খানিকটা ভদ্রস্থ বলা যায়, অর্থাৎ পরিচিত কাউকে দাত কেলিয়ে বললে খুব একটা মাইন্ড খায় না। অঞ্চলভেদে এটা অনেকভাবেই বলা হয়, তবে আমি ইংল্যান্ডের যে অঞ্চলটাতে থাকি সেখানে সমার্থক হিসাবে ''প্রিক'' আর ''ডিকহেড'' শব্দদু'টা খুবই জনপ্রিয়। জনপ্রিয় গালি বলতে পারেন! আমারও প্রিয়। যারা বৈদেশে ইংলিশ ভাষাভাষী দেশে থাকেন, তাদের অঞ্চলে ডাম্ব এর লোকাল স্ল্যাংটা পারলে জানায়েন। কোনোটা পছন্দ হলে এইখানে ব্যবহার শুরু করে দিবো।

যাকগে, আসল কথায় আসি। আমাদের প্রাত্যাহিক যোগাযোগে ডাম্ব বা বেকুব শব্দ যখন ব্যবহার করা হয়, তার বহুরকমের মানে করা যায়। অনেক সময়ে কাউকে বা কোন জনসংখ্যাকে শব্দগুলো ব্যবহার না করেও আকার-ইঙ্গিতে উজবুক বানানো বা প্রকাশ করা যায়। কিছু ঘটনা বলি আপনাদের। কোনো কোনোটাতে আমি আমার মতামত দিলেও দিতে পারি; তবে সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। মতামত দেই অথবা না দেই, দিনশেষে আপনারাই ঠিক করবেন সেই ঘটনাতে উজবুক কে বা কাহারা!!!

বেশ আগে একটা ভিডিও দেখেছিলাম। এক ইংলিশ ব্লন্ডি বা স্বর্ণকেশী ফ্রান্সের কোন এক গ্রামে বেড়াতে গিয়েছে। হাটতে হাটতে পথ হারিয়ে ফেলায় তার কাউকে সঠিক রাস্তার নিশানা জানার জন্য কথা বলার প্রয়োজন হলো। পথ চলতি এক পথিককে তার জিজ্ঞাসা,

- আচ্ছা, এখানে ইংলিশ বলতে পারে এমন কাউকে কি পাওয়া যাবে? আমি পথ হারিয়ে ফেলেছি। মূল রাস্তায় যাওয়ার দিক নির্দেশনা দরকার।

- ইংলিশ বলতে পারা মানুষ তো এখানে পাওয়া খুবই কঠিন। তবে তুমি আরেকটু সামনে গেলে একটা দোকান পাবে। সেখানে কাউকে পেলেও পেতে পারো। পথিক জানালো।

- কি সমস্যায় যে পড়েছি!! আমার বন্ধুরা মূল রাস্তার কাছে পিকনিক করছে। আমি একটু হাটতে গিয়ে এই বিপদে পড়লাম। এদিকে আমি আবার ইংলিশ ছাড়া আর কোন ভাষা জানি না। স্বর্ণকেশী করুণস্বরে জানালো।

- আসলেই দুঃখজনক। তবে যেভাবে বললাম........একটু সামনে গেলেই তোমার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। মুচকি হাসি দিয়ে পথিকের জবাব।

এরই মধ্যে আরেকজন পথিকের আগমন। সেও ঘটনা শুনে জানালো যে, এখানে ইংরেজি জানা মানুষ পাওয়া বেশ কঠিন, তবে ওই দোকানে সে বেশ ক'জন ইংরেজকে দেখেছে। সম্ভবতঃ ওরাই স্বর্ণকেশীর বন্ধুরা। দ্রুত গেলে তাদের পাওয়া যাবে। মেয়েটা ওদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দিয়ে দ্রুত হাটা দিলো।

দুই পথিক একজন আরেকজনের দিকে তাকিয়ে অট্টহাসিতে ফেটে পড়লো। তারপর হ্যান্ডশেইক করে যে যার পথে হাটা দিলো।

বলাই বাহুল্য, তিনজনের এই পুরো কথোপকথনটা হয়েছে ইংলিশে। শেতাঙ্গদের মধ্যে একটা জনপ্রিয় ধারনা হলো, স্বর্ণকেশীরা খানিকটা বেকুব কিসিমের হয়। এটা নিয়ে বহু জোকস প্রচলিত আছে। এখন তাদের সমাজের একটা অংশকে নিয়ে এই যে হাসাহাসি, এটাকে কি বর্ণবাদী বা সভ্য আচরণ বলা যায়? যারা শেতাঙ্গদেরকে দেবতাসম জ্ঞান করেন, তারা আমার কথায় হয়তো মাইন্ড করতে পারেন। কি আর করা!!!!

আরেকটা ঘটনায় আসি। ক'দিন আগে কোন এক অনুষ্ঠানে এক পাকিস্তানীর সাথে পরিচয় হলো। আমি মুসলমান শুনে আলাপ-আলোচনার এক পর্যায়ে সে মুসা (আঃ)কে নিয়ে একটা ঘটনা বয়ান করতে গিয়ে হঠাৎ থেমে আমাকে বললো, আপনি মুসা (আঃ)কে তা তো জানেন। তাই না? আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম, না তো!! উনি কে?

ভদ্রলোক তখন মুসা (আঃ) কে চেনানোর জন্য উনার আল্লাহ-দর্শন সংক্রান্ত ঘটনা বর্ণনা করা শুরু করলো, এবং এক পর্যায়ে সেই পাহাড়ের নাম ভুলে যাওয়াতে আমি মনে করিয়ে দিলাম, সেটার নাম তুর পাহাড়। ভদ্রলোক ঘটনার বয়ান শেষ করলেন। আমি তাকে ধন্যবাদ দিয়ে বললাম, ''আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আসলে শেখার কোন শেষ নাই।'' একজন মুসলমানকে মুসা (আঃ) সম্পর্কে জানাতে পেরে ভদ্রলোকের চোখে-মুখে সুস্পষ্ট পরিতৃপ্তি লক্ষ্য করেছিলাম!!!

দেশে আজিজ-বেনজীর-মতিউরকে নিয়ে উথাল-পাতাল কান্ড ঘটে যাচ্ছে। এই নিয়ে যখনই কোন আওয়ামী নেতা-সাপোর্টারের বক্তব্য শুনি, জানতে পারি, এসবই আমাদের প্রধানমন্ত্রীর দূর্নীতির প্রতি ''জিরো টলারেন্স'' এর কারনে ঘটছে। এতেই প্রমানীত হচ্ছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দূর্নীতিকে শক্তহাতে প্রতিহত করতে কতোটা বদ্ধপরিকর! কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না। আমি যখন জিজ্ঞেস করি..........আচ্ছা, এই লেভেলের একজন কর্মকর্তার পক্ষে বছরের পর বছর হাজার কোটি টাকার দূর্নীতি করা কি প্রধানমন্ত্রীর অগোচরে সম্ভব? আর যদি সম্ভব হয়ও তাহলে এতো এতো গোয়েন্দা সংস্থা কি ছিড়ছে? তারা কি উপর লেভেলে কে কি করছে তা প্রধানমন্ত্রীর দফতরে রিপোর্ট করছে না? কোন উত্তর পাই না। আমি বেকুবের মতো আরো জিজ্ঞেস করি, এই ধরাধরির ব্যাপারটা প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পরে তারা বিদেশে চলে যাওয়ার সুযোগ পায় কিভাবে? এই সেইফ এক্সিটটা তাদেরকে কে দেয়? দুদকই বা এর অনুসন্ধান বা তদন্তে এতো গড়িমসি করে কেন? উত্তর আসে, বেশী বোঝা ভালো না। বুঝি না, এখানে আসল বেকুব কে?

আমাদের দেশে ক্ষমতাসীন নেতা-নেত্রী-ডাইহার্ড সমর্থকরা সাধারন জনগনকে ডাম্ব মনে করে। আবার সাধারন জনগন নেতা-নেত্রী-ডাইহার্ড সমর্থকদেরকে ডাম্ব মনে করে। তবে আমার মতে দেশের নেতা-নেত্রীদেরকে ডাম্ব না বলে ডিকহেড বলাটাই যুক্তিযুক্ত, কারন জনতার নীরবতাকে 'বোঝার অক্ষমতা' মনে করা একমাত্র ডিকহেডদের মনোভাব। প্রধানমন্ত্রী ভারত থেকে ঘুরে এসে সংবাদ সম্মেলনে বেশ ঘটা করে জানিয়েছেন, ''ভিসা সহজ করে দিয়েছি। ভারতে চিকিৎসা নেওয়া সুবিধা হবে।'' প্রকারান্তরে কি উনি দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার দৈন্যদশা কিংবা নিজের অযোগ্যতাকেই স্বীকার করে নিলেন না? মানুষ কেন ভারতে চিকিৎসা নিতে যাবে?

১৯৮৯ সালে মালয়েশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদের হার্ট এ্যাটাক হয়। অবস্থা খানিকটা নিয়ন্ত্রণে এলে ডাক্তাররা উনাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু উনি সেখানে না গিয়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে অপেক্ষা করেছিলেন আর নিজের দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়েছিলেন যাতে করে সিঙ্গাপুরের উন্নত চিকিৎসা দেশেই পাওয়া যায়। এরপরে উনার আরো দুইবার হার্ট এ্যাটাক হয় এবং প্রতিবারই উনি দেশে চিকিৎসা করান। আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিজের দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়ে ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার সুবিধা করে দিয়ে আবার সেটা ঘটা করে দেশবাসীকে জানাচ্ছেন। এখন তো মনে হচ্ছে, ইচ্ছে করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে রাখা হয়েছে, যাতে মানুষ ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করায়। অবশ্য এটা হয়তো একজন বিশিষ্ট ডাম্ব হিসাবে আমার উজবুকীয় চিন্তা...........কি বলেন!!!

আচ্ছা, বাদ দেন এসব অং বং। বরং ব্লগ নিয়ে কিছু কথা বলি।

ব্লগের এক অতি গেয়ানী বিসিএস শিক্ষক নাকি অন্যের লেখা চুরি করে ব্লগে পোষ্টায়ে ধরা খেয়েছে!! বড়ই আচানক কথা। সাধারন চোর আর শিক্ষক চোরের মধ্যে বিরাট তফাৎ আছে, না কি বলেন!!! যেমন ওপার বাংলার এক হনুমানও অন্যের লেখা চুরি করে ব্লগে পোষ্ট দেয়। তা সে দিতেই পারে। ওই মাল যে এর চেয়ে উন্নত কিছু করার ক্ষমতা রাখে না, সেটা আমরা বহুবারই দেখেছি। তাই বলে শিক্ষক!! ছ্যা ছ্যা ছ্যা...............লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছে!!!

বড় বড় নীতি কথা বলা একজন মানুষ যখন এমন নীতিহীন কাজ করে, তখন বুঝি না আসলে ডাম্ব কে? চোর-শিক্ষক কি সাধারন ব্লগারদেরকে এতোটাই ডাম্ব মনে করে যে, ধরেই নিয়েছে তার চৌর্যবৃত্তি কেউ ধরতে পারবে না! এই পদের শিক্ষক তার ছাত্রদেরকে কি শিক্ষা দিবে? দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি আসলে এদের হাত ধরেই সম্ভব হচ্ছে। আর শিক্ষক সাহেবের ভাষাও মাশাল্লাহ, লা-জওয়াব!!! মিছা কিছু কি কইলাম? ;) এসব দেখে আমার বুকের গভীর থেকে একটা শব্দই দীর্ঘশ্বাসের মতো উঠে আসে...........আফসোস!! বড়ই আফসোস!!!

পোষ্টের শুরুতে যা বলেছিলাম। মনুষ্য সমাজে এমন বহু মানুষ আছে যারা নিজেদেরকে অতি-চালাক আর অন্যদেরকে ডাম্ব ভাবে। আসলে তারা জানেও না যে, অন্যকে ডাম্ব ভাবা এই মানুষগুলো নিজেরাই কত্তো বড় ডাম্ব। স্মার্টনেস উপকারী জিনিস, কিন্তু ওভার স্মার্টনেস? নো ওয়ে!!!!

আশেপাশে এমন গলায় দড়ি দেয়া অতিচালাকের অভাব নাই। এমন দু'একটা কাহিনী আপনাদের কাছ থেকে শুনতে পারলে মন্দ হতো না। ''অতি চালাকের গলায় দড়ি'' নিয়ে একটা আড্ডা দিলে কেমন হয়? হে হে হে..........না থাক। আমার বড়ভাই আবার ব্লগে আড্ডা দেয়া পছন্দ করে না!!!!!

ছবিসূত্র।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৪

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট হয়েছে ভাই। ইনার মিনিং খুবই স্ট্রং!

৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার মন্তব্যও অসাধারন হয়েছে, তবে এই মন্তব্যের কোন ইনার মিনিং আছে কিনা বুঝতে পারছি না। :P

২| ৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: যাক এতক্ষনে মনে হচ্ছে বাংলাদেশি ব্লগে আছি। বাংলাদেশের সরকারী কলেজের শিক্ষক মহোদয় ও সেই সাথে এদেশি ভা-দাদের হনুমানের মত লম্ফে ঝম্পে বোঝার উপায় নাই যে এইটা বাংলাদেশি ব্লগ! যাউকগা , দিন কয়েক আগে মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে যাবার দরকার পড়ছিল। যাইয়া মনে হইসে সিঙ্গাপুরের ভিতরেই বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছি। কাস্টমার কেয়ারে বাংলাদেশি মহিলা স্টাফ। পেশেন্ট বেশিরভাগ বাংলাদেশী। পুরাই মনে হচ্ছিল , আহা প্লেনে না চইরাও দেশে আইসা পড়অলাম। সোজা হিসাব মতিউর, বেনজিরের মত হাজারো ডাকাতেরা চিকিৎৎসার জন্য মাউন্ট এলিজাবেথে আসবে আর দেশের মানুষ জমি জিরাত বিক্রি কইরা ইন্ডিয়া যাবে। আর যাগো কোন উপায় নাই তারা অলিতে গলিতে খোলা প্রাইভেট মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের চিকিৎসা নিব। মরন বাচনতো আল্লাহর হাতে -এইটা ভাইবা নিলে অবস্য সমস্যা নাই।



৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কথা যা কইলেন, ব্যাকডিই হাচা কইলেন।

হ...........কোন একবার আমারও মনে হইলো এইটা কইলকাত্তার ব্লগ না তো!!!! কিছু ভাদার লম্ফঝম্ফতে টাসকি খাওয়া অসম্ভব না। বাংলাদেশ যে একটা দেশ আর তারাও যে ক্রিকেট খেলে তা মনে হয় নাই। মনে হইলো এই পিতিবীতে.........থুক্কু এই তল্লাটে ভারতই একমাত্র দেশ যেইটা ক্রিকেট খেলে। বাংলাদেশ যখন সুপার এইটে উঠলো, তখনও কাউরে এতো খুশী হইতে দেখি নাই।

সবই আমাগো কপাল। :((

৩| ৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

ক্রেটোস বলেছেন: প্রশ্ন তুললেই যখন এই ব্লগে প্রশ্নকারী মৌলবাদী হয়ে যায় সেক্ষেত্রে মনে হয় আপনিও বর্ণবাদী হবেন। তবুও দেখা যাক এই ব্লগের ট্যাগদানকারী মহান ট্যাগবীর ("দানবীর" শব্দ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে) কেউকেটারা কী বলে!

৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ব্লগে ব্লগিং করতে করতে ইতোমধ্যেই বহুকিছু হয়েছি। বর্ণবাদীও না হয় হলাম। অসুবিধা কি? তারপরেও প্রশ্ন করা বন্ধ করা যাবে না। :P

তবুও দেখা যাক এই ব্লগের ট্যাগদানকারী মহান ট্যাগবীর ("দানবীর" শব্দ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে) কেউকেটারা কী বলে! তাহলে অপেক্ষা করি...........কি বলেন? B-)

৪| ৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

রাফখাতা- অপু তানভীর বলেছেন: দেশে ঝামেলাহীন থাকার জন্য এই ডাম্ব না সেজে উপায় আছে ?
আমাদের বিশ্বাস করে নিতেই হয় যে দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বজায় আছে আবার এদিকে সরকারী অফিসের দারোয়ানের শত কোটি টাকা সম্পদ থাকে, পিয়নের চারটা ফ্লাট থাকে।
আমাদের বিশ্বাস করে নিতে হয় বেনজীর সাহেবের সরকারের কোন লোক নন। তার এই দুর্নীতির কথা সরকারের কেউ জানতো না। তারা খুব ভাল । তারা দুর্নীতি সহ্য করেন না । তারা আমাদের যা বোঝায় আমরা তাই বুঝি । না বুঝলে আমাদের দেশ ছাড়া হতে হয় ! পার্থক্য হচ্ছে তাদেরটা হয় সেফ এক্সিট আমারদেরটা জান নিয়ে পলায়ন !

তবে একটা কথা মনে রাখবেন, সবাইকে কেনা গেলে একজনকে কেনা যায় না ।
বলেন তো কাকে? :D

''ট্যাগবীর'' টার্মটা পছন্দ হইছে ! :D

৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঝামেলাহীন বললে বিষয়টা হাল্কা হয়ে যায়। বলেন, পরিবার আর নিজের জান নিয়ে বাচতে চাইলে ডাম্ব না সেজে উপায় নাই। বেশী চালাকী করবেন তো গলায় দড়ি পড়তে সময় লাগবে না।

আমাদের এই ব্লগেই বলতে শুনি, দেশে যাও বা কিছু দূর্নীতি হয়, একসময়ে না একসময়ে ধরা পড়ে। বাচতে পারে না। আসল সত্যটা হলো আমরা শুধু আইসবার্গের টিপটা দেখি। বিশাল অংশ থাকে পানির নীচে, চোখের আড়ালে। আমরা ততোটুকুই দেখি, যতোটুকু আমাদেরকে দেখানো হয়। একজন দারোয়ান-পিয়ন-ড্রাইভার যেই পরিমান সম্পদ করে তা জানলেই আমাদের মাথা ঘুরে যায়। এলিটদের আসল সম্পদের পরিমান জানলে তো হার্ট এ্যাটাক হয়ে যাবে।

তবে একটা কথা মনে রাখবেন, সবাইকে কেনা গেলে একজনকে কেনা যায় না । বলেন তো কাকে? :D বুঝতে পারছি আপনে কার কথা বলতে চাচ্ছেন। তবে আমি বলবো, সেটা ঠিক না। সঠিক উত্তর হবে.........ভুয়া মফিজকে!!!! :P

আজকাল ''রাফখাতা'' নিয়ে ঘোরাঘুরি করার কারনটা কি? আসল খাতা খুজে পাচ্ছেন না? :-B

''ট্যাগবীর'' টার্মটা পছন্দ হইছে ! :D আমারও!!! :-B

৫| ৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২

রাফখাতা- অপু তানভীর বলেছেন: ভিডিওটা আমিও দেখেছি সম্ভবত । বিবিসি কমেডির ভিডিও মে বি। ইয়ে মানে আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা কী বলে? স্বর্ণকেশী কন্যারা কি আসলেই একটু ডাম্ব হয়? আমার যদিও পরিচিত কোন স্বর্ণকেশী নেই । কৃষ্ণকেশী যত কন্যার সাথে আমার পরিচয়, এরা আর যাই হোক, ডাম্ব না।

৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভিডিওটা দেখতেই পারেন। ইউটিউবে আছে।

স্বর্ণকেশী কন্যারা কি আসলেই একটু ডাম্ব হয়? আরে না...........স্বর্ণকেশীর সাথে ডাম্বের কোন সম্পর্ক নাই। বরং আমি যে কয়জনকে চিনি, তারা কেউই ডাম্ব না। এটা আসলে একটা মিথ।

আপনে বাংলাদেশে স্বর্ণকেশী পাইবেন কোত্থেকে। বিদেশী ডিগ্রী নিতে চলে আসেন। তাইলে দেখবেন। আরেকটা কারনে আপনের বিদেশী ডিগ্রী দরকার। সেটা হলো, তাহলে আপনে ''লেখা'' শিখবেন আর সু-সাহিত্যিক হয়ে উঠতে পারবেন। ;)

৬| ৩০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিসিএস ক্যাাডার শিক্ষক মহাদয়ের পোস্টের অবস্থাতো দেখেছেন। ভাবেন যে বাংলাদেশের সরকারী কলেজের শিক্ষক হয়ে তিনি ভারতের পক্ষ নিয়ে পোস্ট দেন। মোদীর নির্বাচনে জয়লাভের আগেই অভিনন্দন জানিয়ে এই ব্লগে পোস্ট করেছেন। ভারতের কোন কলেজ শিক্ষকও মনে হয়না এইভাবে নিজ দেশের কোন রাজনৈ্তিক দলের পক্ষালম্বন করে সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেয়। সরকারী চাকুরির কিছু '' কোড অভ কন্ডাক্ট'' ও রুলস রেগুলেশন আছে। আমাদের দেশে ইনারা মনে হচ্ছে সব কিছুরই উর্ধে উঠে গেছে!!!

এই শিক্ষকের বেশিরভাগ রাজনৈতিক পোস্টের তথ্য যে সংবাদপত্র থেকে নেয়া এটা বুঝতে অতি গিয়ানি হবার দরকার নাই। অবস্য তিনি হয়ত দাবী করে বসতে পারেন যে এইসব তথ্য তিনি সরজমিনে গিয়ে সংগ্রহ করেছেন =p~ যেমনটা আগে ২৪শে জুনের পোস্টে বলেছেন যে তিনি নাকি লিঙ্ক দিয়েছিলেন কিন্তু সামুর ওয়ার্ড লিমিট এর কারনে তা বাদ গিয়েছে =p~ যাক উনার জন্য মনে হয় মডু স্পেশাল ব্যবস্থা করে রাখসে যে কারনে পোস্ট প্রিভিউ ছাড়াই উনার পোস্ট সররাসরি প্রকাশিত হয় =p~

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কথায় আছে, দূর্জনের ছলের অভাব হয় না। এইসব প্রবাদবাক্য তো এমনে এমনেই হয় নাই। ;)

আসলে দালালী করতে করতে মানুষ যখন তার বিবেক বন্ধক রাখে, তখন তার পক্ষে যে কোনও কিছুই সম্ভব। চাটাচাটি তে ইনাদের কাছে নস্যি। যতো চাটাচাটি, ততো সুযোগ-সুবিধা।

সরকারী চাকুরির কিছু '' কোড অভ কন্ডাক্ট'' ও রুলস রেগুলেশন আছে। আপনে কই আছেন? আওয়ামী শাসনামলে ভারতের দালালী করলে আবার কিয়ের কোড অভ কন্ডাক্ট আর কিয়ের রুলস এন্ড রেগুলেশনস!!! দেশটাই দেখেন আর কয়দিন বাদে দেশ থিকা ''প্রদেশ'' না হয়া যায়!!!!

৭| ৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ ক্রেটোস , আপনি কি মা-হা নাকি ? মন্তব্যেতো মা-হা বলে মনে হচ্ছে। এমন ক্রিয়েটিভ মন্তব্যতো এই ব্লগে কেবলই ভু-ম এবং মা-হা ই করে থাকে।

আপনার মন্তব্যে পাচঁঁ তারা ।

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নাহ............মাহা বইলা মনে হয় না। খুব একটা গবেষণা করি নাই উনারে নিয়া। করলে আন্দাজ করা যাইতে পারে। কি দরকার? সবারই আড়াল দরকার। যে আড়ালে আছে, তারে আড়ালেই থাকতে দেন। :)

৮| ৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

রাফখাতা- অপু তানভীর বলেছেন: আমার এই নিক হচ্ছে আর্কাইভ নিক । যখন আর্কাইভে কিছু যোগ হয় তখন এই নিকে লগিন করি । :D

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের ইঙ্গিতটা কাজে লাগাইলাম!!!! ;)

৯| ৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

ক্রেটোস বলেছেন: ধন্যবাদ ভুয়া মফিজ আমাকে নিয়ে রিসার্চ না করবার সিদ্ধান্ত নেবার জন্য।

এর আগে আপনি জনারণ্যে একজনকে আপনি আর ইউ বলে ধরেছিলেন। এরপর একদিন দেখলাম এরা দুজনেই নিমোর পশ্চাৎদেশের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছেন। এই ঘটনার পর থেকে আমি রীতিমত ভয়ে আছি আপনি আমাকে নিয়েও রিসার্চ করলে না জানি কী অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে।

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশেষ কারন ছাড়া কিংবা একান্ত বাধ্য না হলে আমি এই কাজ করি না। কারন এই কাজে প্রচুর সময় নষ্ট হয়, আর এই সময়েরই খুব অভাব আমার। রুটি-রুজির ধান্ধায় দৌড়াতে হয় সর্বক্ষণ।

এর আগে আপনি জনারণ্যে একজনকে আপনি আর ইউ বলে ধরেছিলেন। এরপর একদিন দেখলাম এরা দুজনেই নিমোর পশ্চাৎদেশের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছেন। এই ঘটনার পর থেকে আমি রীতিমত ভয়ে আছি আপনি আমাকে নিয়েও রিসার্চ করলে না জানি কী অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে। হাহালুখুগে আপনার মন্তব্য পড়ে। একেবারেই টেনশান নিবেন না। আপনাকে নিয়ে রিসার্চ করার কোন কারন ঘটে নাই!!!! :-B

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে..........আমি লুঙ্গি পড়ি না। ওইটা একটা কথার কথা। সিরিয়াসলি নিবেন না আবার!!! ;)

১০| ৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

ক্রেটোস বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে..........আমি লুঙ্গি পড়ি না। ওইটা একটা কথার কথা। সিরিয়াসলি নিবেন না আবার!!! ;)

সিরিয়াসলি নিলেও তো সমস্যা নেই মফিজ সাব, জানেন তো এই দেশে আবার কৌপিনটাও খুলে গেলে তাকে উদারবাদী বলে আপনার ক্ষেত্রেও তা জুটতো ক্ষতি কী ছিল! ;)

অসুস্থ বলে ঘরে বসে গিন্নির সেবাযত্নে হাজার হালে দিন কাটাচ্ছি বলেই আমি সময় দিতে পারছি নতুবা আমি তাও পারতাম না পেটের দায়ে আমাকেও দৌড়াতে হয়। যাইহোক ভালো থাকবেন। এখানে অনেক বৃষ্টি হচ্ছে বৃষ্টির শুভেচ্ছা নেবেন।

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সিরিয়াসলি নিলেও তো সমস্যা নেই মফিজ সাব, জানেন তো এই দেশে আবার কৌপিনটাও খুলে গেলে তাকে উদারবাদী বলে আপনার ক্ষেত্রেও তা জুটতো ক্ষতি কী ছিল! ;) অতি সত্যি কথা বলেছেন। সামার চলছে এখন। আপনার কথার সত্যতা পাওয়া যায় ঘর থেকে দু'পা বাইরে বের হলেই। উদারবাদীদের থেকে চোখ ফেরানো দায় হয়ে পড়ে।

আমি মনে হয় আপনাকে চিনেছি!!!!!! :-B

এখানে অনেক বৃষ্টি হচ্ছে বৃষ্টির শুভেচ্ছা নেবেন। আপনি ভাগ্যবান। আমরা বৃষ্টির অপেক্ষায় আছি। আগামী এক সপ্তাহেও কোন বৃষ্টির সম্ভাবনা নাই এখানে।

আপনিও খুব করে ভালো থাকবেন। :)

১১| ৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মতিউর সাহেবের সহকর্মীরা নাকি জানিয়েছেন আর সব কর্মকর্তার চেয়ে তিনি সৎ। ফেসবুকে ভাইরাল উনি হজ করেছেন। মসজিদ-মাদ্রাসাও করেছেন। তওবা করলে নিশ্চয়ই মাফ পেয়ে যাবেন। এখন দেখুন এমন ভালো লোক যদি খারাপ হয়, তাহলে খারাপদের কী অবস্থা? যারা দুর্নীতি বা অন্যায়ের বিরোধিতা করেন তারা যে ভালো; এটা নিশ্চিত হব কেমনে? তারা তো ওই পদে যাননি।মতিউর-বেনজীর- এরা কম বুঝে বলছেন? বিসিএস ক্যাডার যারা হয় তাদের পড়ালেখা সম্পর্কে আপনার ধারণা না থাকার কথা না; এদের বোঝাবেন কেমনে? এরা অনেক বুঝে; বিসিএস ক্যাডার না হলে এরাও আপনার আমার মতো ভালো মানুষই থাকত।

৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মতিউর সাহেবের সহকর্মীদের কথা সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নাই। চোরে চোরে মাসতুতো ভাই সবগুলো। সৎ-অসৎ এর সংজ্ঞা এদের কাছ থেকে জানারও কোন দরকার নাই। মতিউর তওবা করলে মাফ পাবে কিনা, সেটা মাফ করার মালিকই ভালো জানে। আমরা শুধু জানি, অন্যের হক যারা মেরে খায়, তাদের কপালে বিরাট দুঃখ আছে.........ইহকালে তো বটেই, পরকালেও।

যারা দুর্নীতি বা অন্যায়ের বিরোধিতা করেন তারা যে ভালো; এটা নিশ্চিত হব কেমনে? তারা তো ওই পদে যাননি। সবার ওই পদে যাওয়ার দরকার নাই। প্রত্যেকেরই সুযোগ আছে যার যার নিজের ক্ষেত্রে অসৎ হওয়ার। কাজেই ভালো-খারাপ বুঝতে পারা খুব একটা কঠিন কিছু না।

বিসিএস ক্যাডার যারা হয় তাদের পড়ালেখা সম্পর্কে আপনার ধারণা না থাকার কথা না হ্যা..........বিসিএস ক্যাডার কি জিনিস, কিভাবে হয় সে সম্পর্কে আমার পরিস্কার ধারনা আছে। এদের সম্পর্কে অতিরিক্ত উচ্চ ধারনা পোষণ করার কোন কারন নাই।

১২| ৩০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সবার আগে সবচাইতে দুর্নীতিগ্রস্ত জায়গাটা চিহ্নিত করা প্রয়োজন। দুর্নীতির মাধ্যমেই যদি আপনি সবার শীর্ষে ওঠেন, আর দুর্নীতি দ্বারাই যদি সেই শীর্ষপদ ধরে রাখেন, তখন দুর্নীতি দূর করার যাবতীয় পন্থা অবলম্বন করলে জনগণের ডাম্ব হওয়া ছাড়া আর কোনো গতি থাকে না।

শুরু থেকেই নিপুন কথন ও গেছো দাদাকে ভারতীয় ভেবে আসছিলাম, কারণ, তাদের লেখালেখি দেখে ওরকমই মনে হচ্ছিল। পরে একদিন নিপুন কথনের প্রোফাইল পড়ে দেখি তিনি বাংলাদেশী এবং একজন শিক্ষক। এটা আমাকে বেশ বিস্মিত ও ব্যথিত করেছিল। কারণ, তিনি খুবই উগ্রভাবে বাংলাদেশ-বিদ্বেষী ও মুসলমান বিদ্বেষী পোস্ট লিখে আসছিলেন। একই কাজ করছিলেন গেছো দাদাও। আমিই প্রত্থম গেছো দাদার বাংলাদেশ-বিদ্বেষের প্রতিবাদ করি। আমি আশ্চর্য হয়েছিলাম, সেই পোস্টে আমাদের বাংলাদেশী কয়েকজন ব্লগার গিয়ে মহানন্দে তাকে হাগ করছিলেন, তাদের মাথায় এতটুকুও ঢুকলো না যে পোস্টটা বাংলাদেশকে চরমভাবে হেয় করেছে। শিক্ষক নামধারী এই নিপুন কথনকে দেখলাম কোনো এক পোস্টে খুবই হাস্যকর ভাবে নিজেকে 'বুদ্ধিজীবী' হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন। আমি নিজেই ডাম্ব হয়ে গেলাম, কীভাবে একজন শিক্ষক এতখানি চটুল ও হাস্যকর হতে পারেন।

এটা একটা বাংলাদেশী ব্লগ। এ দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো পোস্ট এলে তার প্রতিবাদ করা ও রিপোর্ট করা আমাদের সবারই কর্তব্য। কিন্তু আমরা তা না করে তাদের পোস্টে লাফিয়ে পড়ে যখন পীর বলে পা চাটতে থাকি, তখন খুবই ঘৃণা হয়।

পোস্টটা পড়ে প্রথম ইন্সট্যান্সেই যা মনে হয়েছে তা ১ নম্বর কমেন্টে নয়ন ভাই বলে দিয়েছেন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবার আগে সবচাইতে দুর্নীতিগ্রস্ত জায়গাটা চিহ্নিত করা প্রয়োজন। আমাদের দেশে দুর্নীতি হয় টপ-ডাউন পদ্ধতিতে। সেইজন্যই দুর্নীতির পরিসরটা এতো বিসৃত।

গেছো দাদাকে নিয়ে বলার কিছু নাই। এর সম্পর্কে বলতে গেলে আমার মুখ থেকে ভালো কিছু বের হবে না। আপনি তার যেই পোষ্টে প্রতিবাদ করেছিলেন, সেই পোষ্টে আমিও প্রতিবাদ করেছিলাম। তার প্রতি-মন্তব্য দেখে বুঝেছিলাম যে এর সাথে কথা বলে লাভ নাই। তারপরেই আমি একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম। সেই পোষ্টেও কতিপয় দালাল চলে এসেছিলো। আর নিপুন কথন হলো বাংলাদেশের আলো বাতাসে বেড়ে উঠা দেশ বিরোধী এবং একজন উচ্চমানের ভারত-প্রেমী। আমি বুঝি না, দেশ বাদ দিয়ে যাদের এতো ভারত-প্রেম, তারা ভারতে মাইগ্রেট কেন করে না!!! X(

পা-চাটা দালালদেরকে আমি মানুষ হিসাবেই গন্য করি না। এদেরকে জানোয়ার বললে জানোয়ারদেরকেও অপমান করা হয়।

১৩| ৩০ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

আরইউ বলেছেন:



ভুয়া,
লোকজন কপিপেস্ট, লেখাচুরির আগে কেন একবার ভাবেনা কেউ না কেউ চোখ রাখছে! এই এআই-এর যুগে আবার কপিপেস্ট করতে হয়? ব্লগেই অনেকে এইআই দিয়ে ধামাধাম পোস্ট করে যাচ্ছেন। এআই দিয়ে লেখার বিষয়টা এখনো একটা গ্রে এরিয়ায় আছেঃ এইআই দিয়ে লেখা সন্দেহ করা যায়, প্রমান করা বেশ কঠিন আর তাই এটা নিয়ে কিছু বলাও যায়না। শিক্ষক মহাশয় দেখলাম আবার গালাগালও করেছেন। দেখি মডারেটর মহাশয় কী "ব্যবস্থা" নেন!!!

আড্ডার আইডিয়া মন্দনা, হয়ে যেতে পারে। আপনার বড় ভাই যেন মাইন্ড করতে না পারে সেভাবে আড্ডার বিষয়বস্তু নির্ধারণ করতে হবেঃ "সোনার গলায় দড়ি" বা এ জাতিয় কোন টপিক হলে সে মাইন্ড করবেনা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কয়েকদিন ধরে এতোটাই ব্যস্ত যে, একটু সময় করে বসে ভালোভাবে মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছি না। শীঘ্রই আসছি!!! :)

০৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগে যারা লেখাচুরির মতো অপকর্মের সাথে জড়িত, তাদেরকে আমার মানসিক রোগী বলেই মনে হয়। কারন এতো লজ্জা দেয়া, এতো কটু কথা শোনানোর পরও এরা চুরি করা বন্ধ করতে পারে না। অবশ্য এর জন্য চোরের কিছু তালতো ভাই-বোনও দায়ী। এরা ইনিয়ে বিনিয়ে বলার চেষ্টা করে যে, এইসব চুরি বড় কোন ক্রাইম না। ফলে চোরের লজ্জাবোধ বেশ খানিকটা কমে যায়।

এআই দিয়ে লেখাটা ব্লগের মূল স্পিরিটের সাথে যায় না। তবে যুগের কারনে মেনে নিতে হবে। এদের লজ্জা-শরমও বেশ খানিকটা কম। আরেক নির্লজ্জ গ্রুপ আছে, যারা পত্রিকার খবরাখবর সরাসরি ব্লগে পোষ্ট করে। আসলে এদের ব্যাপারে করুণা ছাড়া অন্য কোন বোধ হয় না।

শিক্ষকের ব্যাপারে আর কি বলবো? এই ধরনের কিছু লোকের জন্যই সমাজের আজকে এই অবস্থা। নীতি-নৈতিকতা বন্ধক দিয়ে কতোদিন এরা চলতে পারবে তা সময়ই বলে দিবে।

আড্ডার বিষয়বস্তু নির্ধারণ করতে হবেঃ "সোনার গলায় দড়ি" বা এ জাতিয় কোন টপিক =p~ =p~

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০২৪ রাত ১:০৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:
একটা প্রবাদ আছে না- ঝড়ে বক মরে আর হুজুরের কেরামতি বাড়ে। ভোট চোর হাসিনা হইছে সেই দশা। নিজেদের কোন্দলে বেজুর দূণীর্তি প্রকাশ হয়ে যায় আর হাসিনা সংসদে দাঁড়িয়ে লেকচার দেয় শুরু করছি।

০৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বেজু বা বাকীগুলার দূর্ণীতি প্রকাশ কোন কোন্দল বলে মনে হয় না। এইটা একটা সূদূঢ়প্রসারী পরিকল্পনার ফসল বলে মনে হয় আমার কাছে। এইসব প্রকাশের আগেই এদেরকে সাবধান করা হয়েছে, যাতে এরা ধনে-মানে সেইফ এক্সিট নিতে পারে। ;)

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: প্রথমে আমার পোস্টে আপনার মন্তব্য পড়লাম পরে অনেক আশা নিয়ে আপনার পোস্টে আসলাম;
আপনার লেখা পড়ে বেশ করে লিখব বলে মন্তব্য গোছালাম- এর পরে অন্যদের মন্তব্য প্রতি মন্তব্য পড়ে কি মন্তব্য করতে চেয়েছিলাম সব ভুলে গেলাম!!~ আমি কি ডাম্ব, বেকুব বা খাস বাঙলায় ভুদাই বা বোকাচোদা?
আমাদের স্থানীয়ভাবে বলে ওই 'বলদ' বা 'আবাল' কেউ এটাকে আরো পোক্ত করে বলে 'বলদা'। 'ভুদাই' বা 'বোকাচোদা' এইটা আড্ডায় বহুল ব্যাবহৃত শব্দ। রাশিয়ানেরা ব্যাপকভাবে 'কাইজোল' (ছাগল) শব্দটা ব্যাবহার করে। আমার সিলোটি বন্ধুরা বলত ; 'ঘাড়িয়ার ফুঁয়া'(ফুঁয়াইন) কিংবা 'ভুকাছুধা' - তখন শুনতে বড় মধুর লাগে :) খুলনোর ভাষাও বড় মিষ্টি। 'তুই শাওও মারানি আস্ত একটা বোকাচুদা' এমন কথায় 'বেকুব' বন্ধুর পড়ানটা ভরে যায়। ওদিকে বরিশালের বন্ধুরা 'বাচ্চা' যোগ করতে ভীষন উস্তাদ। ওরা বলে, বলদার বাচ্চা বলদা। 'হেইয়্যা শালা এট্টা আস্ত বেকুবের বাচ্চা বেকুব'!
আবার ঘটি বন্ধুরা বলে, 'তোর মাথা গণ্ডগোল রয়েছে। এমন বোকার মত কথা বলিস, না'! বোকাচোদা টাইপ কথা বলতে গেলে এদের কান মুখ লাল হয়ে যায়। বাড়িতে সারাদিন শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে আড্ডায় এসে এরা খানিকটা বেকায়দায় পড়ে- তাল মেলাতে সমস্যা হয়। সহজে এরা কোন বন্ধুকে বাসায় দাওয়াত দেয় না।
( আঞ্চলিক ভাষাগত ভুল-ভ্রান্তি মার্জনীয়)
আমার প্রধানমন্ত্রী এক ডঃ ইউনুস-এর দুর্নীতি নিয়ে যতটা সোচ্চার ও চিন্তিত বাকি পুরো দেশের আমলা ও রাজনীতিবিদ ও ব্যাবসায়ীদের ও সরকারী কর্মচারিদের দুর্নীতি নিয়ে তাঁর ১ ভাগও চিন্তিত নন বলে আমার মনে হয়। একথা মনে হবার কারন সেদিন সংবাদ সম্মেলনে বেনজীর মতিউরের দুর্নীতি নিয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে তিনি বললেন; ওরা যদি অবৈধ টাকা উপার্জন করে দেশেই থাকতে না পারে তবে সেই টাকা উপার্জন করে লাভ কি? ( সুত্রঃ দৈনিক প্রতিদিন)
আহ্‌ কি যুক্তি!!!!!!!!!!!!!!!!!
অথচ সুদীর্ঘ সময় ধরে সেদিন শুধু ডঃ ইউনুসকে নিয়ে বলেছিলেন তিনি।
******
সকাল থেকে মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে আছে! আজ একটা অতি গুরুত্বপূর্ন ডেলিভারি দেবার কথা ছিল কিন্তু অনাকাঙ্খিত ঘটনায় সেটা সম্ভব হলনা। ভোর চারটা থেকে ফ্যাক্টরি এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। এমনিতেই ১২/১৪ ঘন্টা থাকে না। এখন মনে হয় ২০/২২ ঘন্টা লোড শেডীং হবে। দিনের বেলায় না হয় জেনারেটর দিয়ে ফ্যাক্টরি চালাই। কিন্তু রাতে যখন বিদ্যুৎ থাকে না তখন কর্মীরা এই গরমে ঘুমাবে কেমনে? ভ্যাট, ইনকাম ট্যাক্স, কলকারখানা অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, ফায়ার সহ অসঙ্খ্য সরকারী প্রতিষ্ঠান বাঁশ দেবার জন্য চারপাশে হায়নার মত ঘুরছে। ঞ্জের পয়সায় খুটি কিনলাম ইলেকট্রিক তাঁর কিনলাম, ট্রান্সফরমার, মিটার এমনকি সুইচবোর্ড কিনে ওদের কয়েক লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে তদবির করে কমার্শিয়াল লাইন লাগিয়ে এখন সারাদিন বিদ্যুৎ পাই না। উল্টো প্রিপেইড মিটারে মাস গেলেই দুই হাজার টাকা মিটার চার্জ দিতে হয়। ফের সেদিন এসে হুমকি দিয়ে গেছে জুন মাসে কোনভাবে মিটার মাইনাসে গেলে লাইন কেটে দেয়া হবে।
কি এক ভয়াবহ চক্করে আটকে গেছি আমরা। ভাইরে ওদেশে আছেন ভাল আছেন।

০৬ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে বেশ করে লিখব বলে মন্তব্য গোছালাম- এর পরে অন্যদের মন্তব্য প্রতি মন্তব্য পড়ে কি মন্তব্য করতে চেয়েছিলাম সব ভুলে গেলাম!!~ আমি কি ডাম্ব, বেকুব বা খাস বাঙলায় ভুদাই বা বোকাচোদা? সম্ভবতঃ!! :P
ব্লগে বোকাচোদা শব্দটা সম্ভবতঃ এই প্রথম পড়লাম। আমার খুবই প্রিয় একটা শব্দ, অনেকবারই ব্লগে ব্যবহার করতে চায়াও পারি নাই!!! =p~

এইজন্যই লেখা পড়ে নিজস্ব মন্তব্য আগে লেখবেন, সেটা পাবলিশ না করে অন্যদের মন্তব্য পড়বেন। তারপরে যদি কিছু যোগ-বিয়োগ করতে হয়......করবেন!! তারপরে পাবলিশ করবেন!!! B-)

আপনের মন্তব্য থিকা ডাম্বের অনেকগুলা দেশী-বিদেশী প্রতিশব্দ পাইলাম। ধন্যবাদ।

আমার প্রধানমন্ত্রী এক ডঃ ইউনুস-এর দুর্নীতি নিয়ে যতটা সোচ্চার ও চিন্তিত বাকি পুরো দেশের আমলা ও রাজনীতিবিদ ও ব্যাবসায়ীদের ও সরকারী কর্মচারিদের দুর্নীতি নিয়ে তাঁর ১ ভাগও চিন্তিত নন বলে আমার মনে হয়। নিজের প্রোডাক্ট নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর চিন্তিত হওয়ার তো কোন কারন নাই। উনারা উনারাই তো, তাই না!!! :-B

আপনার মেজাজ তিরিক্ষি হওয়ার কারন বিস্তারিত জানলাম। এখন বলেন, সরকারের এইসব সমস্যা সমাধানের জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত? নাকি ফ্লাইওভার, এক্সপ্রেসওয়ে, পাতাল রেলের দিকে নজর দেওয়া উচিত? বলছি না যে, এসবের দরকার নাই। কিন্তু কোনটা প্রায়োরিটি? এইসব বিশাল বিশাল প্রোজেক্ট থেকে টাকা চুরি যে কতোটা সহজ, সেটা নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে.....তাই না?

কি এক ভয়াবহ চক্করে আটকে গেছি আমরা। ভাইরে ওদেশে আছেন ভাল আছেন। এই দেশে তো থাকতে চাই না। খাতা-কলমে এটাও আমার দেশ, তারপরেও এটা তো আমার শেকড় না। আমাদের দেশটা কেন এমন হয় না?

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এক দিন না একদিন মানুষের আসল পরিচয়টা বেড়িয়ে পড়ে তখন মুখোশ ছাড়া মুখটিকে অদ্ভুত লাগে।

০৬ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিন্তু মুখোশ ছাড়া মুখটাতো ভাবে আশেপাশের সবাই ডাম্ব। তার আসল চেহারা কেউ ধরতে পারছে না।

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভুয়া ভাই,ব্লগে একটা ভুয়া একাউন্ট খুলে খুব সত্যি কথা বলা হচ্ছে।পারলে নিজে নামে কিছু সত্যি কথা বলে যান।মুরিদগন আপনাকে আর আস্ত রাখবে না ;)

০৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বুঝতে পারলাম, আপনি আমার ভালো চান না, হুদাই বিপদে ফেলার পায়তারা করছেন। তবে আপনার বোধহয় জানা নাই, বেশীরভাগ মুরীদও ভুয়া একাউন্ট খুলেই মাস্তানী করছে। :P

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার পাগলা ঘোড়ারে কইথন কই লইয়া যাস

কী মার প্যাঁচের কথা,,,,,,,, এত প্যাঁচ গোচ আমি বুঝি না

কিন্তু শিক্ষকটা কে? আমি কিছুই জানি :(

কপি পেস্টের দুনিয়াটাই এইটা

মানুষের লজ্জা শরম থাকলে আর একই করলো না হইলে

০৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে কিছুই বুঝেন না, কিন্তু বেজায়গাতে লাইক ঠিকই দ্যান!!! =p~

শিক্ষক তো ব্লগে অনেক আছে। খুইজা বাইর করেন। কানে কানে কই.......আমাগো শায়মাও কিন্তু একজন শিক্ষক। :-B

কপি পেস্টের দুনিয়াটাই এইটা মানুষের লজ্জা শরম থাকলে আর একই করলো না হইলে হাচাই কইছেন।

১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:২৭

সোহানী বলেছেন: ব্লগে দেখি চরম উত্তেজনা B:-) । এইটা একটা ভালো লক্ষন...... কি কন মিয়া ভাই B-))

মাগার কাহিনী যে কি তা জানি না বা জানার মতো সময় নাই :(

আর ভাইজান, উপ্রের মহলের আশীর্বাদ আছে বইলা তারা আছে ও থাকবে। আফনে আমি সহ সব্বাই হইলাম গিয়া ডাম্ব জনগন...........

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হ............ব্লগে উত্তেজনা মানেই বেশী বেশী অংশ গ্রহন। এইটা একটা ভালো দিক। :)

মাগার কাহিনী যে কি তা জানি না বা জানার মতো সময় নাই :( কাহিনী তো অনেক লম্বা আর বহুমুখী। কোনটা থুইয়া কোনটা কমু!!!! :(

আর ভাইজান, উপ্রের মহলের আশীর্বাদ আছে বইলা তারা আছে ও থাকবে। আফনে আমি সহ সব্বাই হইলাম গিয়া ডাম্ব জনগন........... আর কি কমু..........সবাইরে ডর দেখায়া ডাম্ব বানায়া রাখছে। X(

২০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩০

ধূম্র ধূম্রাট বলেছেন: আমাদের বিখ্যাত কবিগুরু নিজেই তো নকলবাজ ছেলো, তিনি কত্ত গান রচনা কৈরেছেন অন্যের থেইকে মাইরে দিয়ে সেইখানে মনে কয় চুরি করা কোন দোষের কিছু নয় আমার তো মনে কয় বোলগারদির তো চুরি করা জায়েজ আছে, দেইখছেন না কিরাম করে কেউ মুক্তিযুইদ্ধে গিয়েছে বৈলে মাইনষের থেকে সম্মান চুরি করতিছে কেউ আবার মুখোশ আঁইটে ভালো সাইজে ইমেজ চুরি করতিছে আবার দেখেন এই বোলগের কিছু বুইড়া বোলগার নারী মন চুরি করতি এক পায়ে খাড়া । ইরাম বড় বড় চোর যখন বোলগারদির মধ্যে থাইকে চুরি করতিছে তালি তো কওয়াই যায় চুরি নিদেন পক্ষে বোলগারদির জৈন্যে দোষের নয় ।


একমত হলি পরে হাঁ কবেন আর না হলি পরে আর কী গাইল পারবেন !

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের বিখ্যাত কবিগুরু নিজেই তো নকলবাজ ছেলো আরে সর্বনাশ!! আপনে তো বিরাট জ্ঞানী!!! কেডা রে ভাই আপনে? আপনের লাইগা একটা উপহার। কবুল করিতে আজ্ঞা হয়..........বিশ্বকবি রবিঠাকুরের অনুপ্রেরণা বনাম আমজনতার নকল

আবার দেখেন এই বোলগের কিছু বুইড়া বোলগার নারী মন চুরি করতি এক পায়ে খাড়া । দুই একটা নাম কন দেহি!!! আমরাও পরিচিত হই!!! =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.