নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইংরেজি Defamation শব্দটাকে উন্নত বিশ্বে একটা সিরিয়াস অফেন্স হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটা একই সঙ্গে দেওয়ানী এবং ফৌজদারী অপরাধ। আমাদের দেশের সরকার অবশ্য আইন কানুন প্রণয়নের ক্ষেত্রে উন্নত বিশ্বকেই অনুসরণ করে, তবে প্রয়োগের ক্ষেত্রে নিজস্ব জংলী বিচার-বিবেচনা প্রয়োগ করে। বর্তমানের কোটা সংস্কার আন্দোলন বা সংক্ষেপে কোটা আন্দোলন এর একটা প্রকৃষ্ট উদাহরন।
কোটা আন্দোলন নিয়ে তোলপাড় দেশে; সারা বিশ্বই কম-বেশী এটা নিয়ে তাদের উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেছে। বর্তমান জেনারেশান, যেটা Gen Z নামে দুনিয়াব্যাপী পরিচিত, তাদেরকে বাংলাদেশে আমরা অনেকেই ব্যঙ্গ করে এতোদিন বলেছি..........ফেইসবুক, প্রশ্নফাস, টিকটক জেনারেশান। এদের বুদ্ধিবৃত্তি, আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু, দেশপ্রেম ইত্যাদি নিয়ে প্রতিনিয়ত প্রশ্ন তুলেছি। কিন্তু এরা আজ দেখিয়ে দিয়েছে যে, এরা অকুতোভয়; এরাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক। এরা স্বৈরাচারের অনাচারের বিরুদ্ধে ফুসে উঠেছে। এদের বেশীরভাগই সরকারী চাকুরীর চাইতে বেসরকারী চাকুরীর বা বিদেশে স্থায়ী হওয়ার পক্ষপাতি। তারপরেও এরা কোটা আন্দোলন করছে, কারন এরা অনুধাবন করেছে কোটা নামের বৈষম্যকে। দেখেছে স্বৈরাচারী সরকার এই কোটাকে ব্যবহার করছে একটা তাবেদারী প্রশাসন গড়ে তোলার কাজে। যার ফলে আজ আমরা দেখছি, প্রতিটা বাহিনীর প্রধান বা শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা, আমলারা আওয়ামী লীগের দলীয় ভাষায় কথা বলছে। আন্দোলনকারী ছাত্রদেরকে দেশদ্রোহী, নাশকতাকারী বলছে আর ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মকান্ড নিয়ে মুখে কুলুপ এটে রেখেছে।
এই আন্দোলনে শহীদ হয়ে যাওয়া রংপুরের আবু সাঈদ তার ফেইসবুক ওয়ালে লিখে রেখেছিল, ''যতোদিন বেচে আছেন, মেরুদন্ড নিয়ে বাচুন''। আরেক শহীদ ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ছাত্র ১৭ বছরের ফারহান ফাইয়াজ রাতুল। তার ফেইসবুক ওয়ালে লেখা, ''One day you'll leave this life behind, so live a life you'll remember''. কি গভীর এদের জীবন-দর্শন!!! এদেরকে দেখে বোঝা যায়?
সরকার গেস্টাপো কায়দায় এখন এদের, এদের আন্দোলনের চরিত্র হননে নেমেছে। আন্দোলনকারী ছাত্রদেরকে শুরুতেই উস্কে দিয়েছিল রাজাকার বলে। সেনাবাহিনী প্রধান, আনসারের মহাপরিচালক আওয়ামী সুরেই কথা বলছে, কারন এদের আছে সরাসরি আওয়ামী কানেকশান। তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাত বলেছে, ছাত্ররা নাকি নেশা করে আন্দোলনে নামে। যার হিরো আলমের সাথে জেতার মুরোদ নাই, সে আসে ছাত্রদের নিয়ে আবোল-তাবোল কথা বলতে!! কত্তোবড় ফাউল!!! দেখেন, সরকার একবার বলছে ছাত্ররা ডেটা সেন্টার পুড়িয়ে দিয়েছে; আবার বলেছে, ছাত্ররা সাবমেরিন কেবল কেটে দিয়েছে, ফলে দেশ ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। পলক বলেছিল, মেরামতের কাজ চলছে। সবকিছু ঠিক হলেই ইন্টারনেট আবার চালু হবে। আরে......সব তো ঠিকই ছিল রে। নিজেরা বন্ধ করে আবার নিজেরাই খুলেছো। এই হলো অবস্থা!!! প্রমাণ দেখেন।
সরকার নেট আংশিক খুলে দিয়েছে। এখন আস্তে আস্তে বহুকিছুই সামনে আসবে।
এতো গেলো সরকারের ক্রিয়াকর্ম। এই ব্লগে ওপার বাংলার এক পোষা হনুমানের বাচ্চা আছে। মোদির পোষা। সেও নেমেছে আন্দোলনকারীদের চরিত্র হননে। আন্দোলনকারীরা নাকি কেউ কেউ জঙ্গী। বাংলায় একটা বাগধারা আছে, ''চালুন সুইকে বলে, তোর পাছায় ফুটা''। এই হনুমানের বাচ্চার পাছায় শত শত ফুটা, তার কোন খবর নাই, সে এসেছে সুইয়ের একটা ফুটার হিসাব নিতে!!! অবশ্য মোদির পদলেহি এক চেলার কাছ থেকে এই ধরনের মিথ্যাচার আর উগ্রতাই আশা করা যায়।
এদিকে এপার বাংলার, অর্থাৎ বাংলাদেশের কিছু বনিতা-হীন আবাল বৃদ্ধ আর কতিপয় আওয়ামী দালালও কম যায় না। এরাও সক্রিয় আছে, তাদের উপর অর্পিত মহান দায়িত্ব পুরোদমে পালন করছে। এরা কোটা আন্দোলনকে লোটা আন্দোলন, বিএনপি, জামাত-শিবিরের নাশকতা, দেশে অরাজকতা সৃষ্টিকারী ইত্যাদি উপাধীতে ভূষিত করছে। দালালী করতে করতে এদের বিবেক, মানবতা, চৈতন্য কিংবা মানবিক বুদ্ধিবৃত্তি..........কিছুই আর কাজ করছে না। এরা পরিণত হয়েছে মানুষরুপী এক ধরনের জানোয়ারে!!! এই জানোয়াররা জানে না, সবকিছুরই একটা শেষ আছে।
আন্দোলনরত ছাত্রদের বলছি, আমরাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সারা দেশে এক স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। অনেক ত্যাগের পর জয়ীও হয়েছিলাম। সেই স্বৈরাচার শেষ পর্যন্ত কার্ফ্যু দিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারে নাই। তোমাদের জয়ও সুনিশ্চিত। হতাশ হবে না, আমাদের ঐকান্তিক দোয়া থাকবে তোমাদের জন্য।
কোটা দিয়ে করবো কি? আমার ভাই ফিরবে কি?
তোর কোটা তুই নে, শহীদ ভাইদের ফিরিয়ে দে।
শিরোনামের ছবি ''আজকের পত্রিকা''র সৌজন্যে। পিস্তল লোড করছে একজন হেলমেট বাহিনীর সদস্য। আজকের এই চেতনা-প্রেমিকই আগামীর ভবিষ্যত।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এদের এখন বেদিশা অবস্থা। কিভাবে কি করবে বুঝে উঠতে পারছে না। কাজেই যেভাবে পারে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করছে। সে গ্রেফতার করেই হোক, গুলি করে কিংবা চাপা মেরে।
কিছু শুয়োর ওপেন ফায়ার করেছে, মারতে ইচ্ছা হলে হাতে/ পায়ে করতি, বুকে করে মেরে ফেললি কেন? শুয়োর দেখেই করেছে। মানুষ হলে তো আর করতে পারতো না।
এই ধরনের অন্দোলনে সিচুয়েশনের বেনেফিট নেয়ার চেষ্টা মানুষ করবেই, যে যার অবস্থান থেকে। এটাই বাস্তবতা। কিন্তু কথা হলো, সরকারকে এর সূ্ত্রপাত কেন করতে হলো?
২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
নতুন বলেছেন: সরকারের অহংকারের ফলে ছাত্রলীগ আক্রমন করে আন্দোলনকে সহিং বানিয়েছে।
আন্দোলন যেন সরকার পতনের আন্দোলনে রুপ না নেয় তার জন্য ২০০+ মানুষ হত্যা করেছে।
আর সন্ত্রাসী, দূনিতি বাজ নেতাদের কথায় যেহেতু বিশ্বাস করা যায় না। তাই অনেক বড় বড় আগুনের ঘটনা আয়ামীলীগের ই কাজ হবার সম্ভবনা বেশি।
* বিটিভি ভবনে পুলিশ গুলি করে নাই কেন?
* ইন্টারনেট বন্ধ হলে কার লাভ? যেখানে ছাত্ররা ইন্টারনেটকে আন্দোলনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে তারা কেন ইন্টারনেট বন্ধে আগুন দেবে?
* জেল হামলার ঘটনায় কতজন পুলিশের সাথে গুলিতে মারা গেছে??? ঐ খানে পুলিশ কেন গুলি করে ২০-৫০ জন হত্যা করলো না , ঐটা তো আসল হামলা ছিলো?????
যারা ২০০ মানুষ হত্যার পরেও দেশের সম্পদ নস্টে কান্নাকাটি করছে তারাই বরং এই কাজগুলির ঠিকাদারী করে কোটি টাকা কামাবে।
অতএব এদের কান্না শুধুই লোক দেখানো।
* সরকার ক্ষমতায় থাকতেই এতোগুলি মানুষ হত্যা করেছে
* ভারত যেহেতু ট্রান্সিট পেতে যাচ্ছে তারা চাইবেনা এখন সরকার বদল হউক
* পুলিশে আয়ামীকরন সাধারন মানুষ হত্যার পেছনে দায়ী।
* সুশীল দেশপ্রমিক নেতারা তাদের আত্না বিক্রি করেছে তাই তারা ২০০+ মানুষের লাশ পার হয়ে অন্যায়টা দেখতে পারছে না।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখেন, শেখ হাসিনা কোন সময়েই সারা দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে উঠতে পারে নাই। সারা জীবন, সব সময়েই আওয়ামী লীগের কর্মী, সমর্থকদের প্রধানমন্ত্রী হয়ে থেকেছে। ফলে এই ধরনের বিষয়গুলো অবশ্যম্ভাবীই ছিল। দেশের জন্য কাজ না করে প্রতিনিয়ত ভারতের স্বার্থ দেখাটাও একটা বিরাট কারন। কাজেই দেশ ও জাতির প্রতি কোন দায়বদ্ধতা না থাকলে এমনটাই কি হওয়ার কথা না!!!
আপনি যেই প্রশ্নগুলো করলেন, এগুলো কমনসেন্স। এর উত্তর যে কোনও সেন্সিবল মানুষেরই জানার কথা। আপনি-আমি এটা বুঝলেও দালালদের পক্ষে বোঝা সম্ভব না। কারন তাদের বিবেক অন্যের কাছে বন্ধক দেয়া।
ভারত কেন, বিশ্বের প্রতিটা দেশই তাদের নিজেদের স্বার্থ দেখে। ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন সরকার। এরা নিজের (মানে একেবারেই নিজের) আর ভারতের স্বার্থ দেখে। ভারতের কাছে আত্মা বিক্রি করে বসে আছে। এর একটা সমাধান হওয়া জরুরী।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
রাসেল বলেছেন: আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা অবৈধ মাদক সেবনের সুযোগ (যদি এটা সত্য হয়) পাচ্ছে, এটা কার ব্যর্থতা?
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা দেশের যে কোনও সাফল্য-ব্যর্থতা সবই বর্তায় সেই দেশের সরকারের উপর। এদের কাজ-কারবার, কথা-বার্তা খুবই হাস্যকর। এরা জনগনকে গাধা মনে করে। কিন্তু বুঝতে পারে না, কিংবা চায় না যে, জনগন এদের সব চালাকীই ধরতে পারে। তবে এরা এতোটাই নির্লজ্জ যে, তাদের কার্যক্রম ননস্টপ চালিয়ে যায়।
৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৭
নতুন বলেছেন: দেশের জনগন আসলেই গাধা।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আইকিউ জাপানীদের ১০৬.
আর বাংলাদেশীদের গড় হইলো ৭৪.৩৩
https://worldpopulationreview.com/country-rankings/average-iq-by-country
এদের মেনুপুলেট করা খুবই সহজ।
দুনিতি বাজ রাজনিতিকরা কোটি কোটি টাকা লুট করছে আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করছে, কোটি সাধান মানুষ সেই নেতাদের কথা সত্যি বলে মেনে নিচ্ছে।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের জনগন আসলেই গাধা। বিষয়টা এতো সহজ সরল না। এর সাথে শিক্ষার লেভেল, শিক্ষার মান, আর্থ-সামাজিক অবস্থা, জীবন ধারনের মানসহ আরো বহু বিষয় জড়িত। বরং আমি বলবো, সকল সুযোগ সুবিধা আর পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনায় নিলে বাংলাদেশের সাধারন মানুষ অনেক সচেতন। আপনি যখন একজন স্বৈরাচারকে ক্ষমতায় দেখবেন, তখন অটোম্যাটিক্যালি আপনি অনেক কিছুই বলবেন না ভয়ে।
আমার এই পোষ্টেই কয়জন কথা বলে দেখেন!!!!
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি প্রথমদিন থেকেই বলছি সে যুগ হয়েছে বাসি যে যুগে বাচ্চাদেরকে যা বলা হত তাই বেদ বাক্য মনে করে সু সভ্য হয়ে অন্যায় মেনে নিত, যা আমরাও নিয়েছি। আমি আজ নিজেই ওদের দিকে তাকিয়ে ভাবি একটা সময় মা যদি বলতো তোকে বাড়ি থেকে বের করে দিলে বুঝবি সবাই তোকে শয়তান বাচ্চা/ কিশোরী/ বালিকা/ তরুনী বলবে। সেদিন কেনো তাদেরকে বাড়ি থেকে বের করে দিতে দেইনি? কেনো ভেবেছি আমার সাথে কেউ এমন অন্যায় আচরণ করলে আমিই শয়তান বেয়াদপ হয়ে যাবো? তাদের অন্যায়কে মেনে নিয়েছি যা বলেছে তাই শোনার চেষ্টা করেছি অন্যায় ভেবেও নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেও। ভেবেছি বড়রা যা বলবে তাই শুনে চলাই একমাত্র বেদবাক্য। আমাদের নিজেদের মত করে ভাবতে নেই বলতে নেই চলতে নেই।
কিন্তু আজকাল সেটা সম্ভব না। ছোট একটা বাচ্চাও প্রতিবাদ করার ভাষা জানে। তারাও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে পারে বাবা মা নানী দাদীকেও যে তুমি বা তোমরা এটা ভুল করছো। এটার সংশোধন হওয়া উচিৎ এসব। জেনােশন জি এর পরেও আরও কিছু জেনারেশন জন্ম নিয়েছে। আমাদেরকে তাদের মনস্তত্ব বুঝেই কথা বলতে হবে কাজ করতে হবে। যা খুশি তাই গায়ের জোরে বলে দিলেই তারা মানবে না। কোনো অস্ত্রেই কাজ হবেনা একমাত্র মনস্তত্ব বুঝে না এগুলে।
তাই অভিভাবক, শিক্ষক, সমাজের প্রতিটি মানুষ এবং রাজনৈতিক দলগুলোকেও এই নতুন জেনারেশনের কথা মাথায় রেখেই পা বাড়াতে হবে। দরকারে পড়াশোনা করতে হবে।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই করতে হবে, সেই করতে হবে..........খুবই সত্যি কথা। কিন্তু করবে কে? যাদের করার কথা, তারা তো চুরি-ডাকাতী আর লুটপাটে ব্যস্ত। দেশ তো দেশ, পারলে নিজেদের মা-বাবা-বউ-সন্তানও বিক্রি করে দেয়।
আর যারা এইসব করতে পারছে না, তারাও ধান্ধায় আছে, কবে তাদের হালুয়া-রুটি খাওয়ার সুযোগ আসবে। সেইজন্য পা জড়িয়ে ধরে চাটাচাটি করায় ব্যস্ত।
তাই অভিভাবক, শিক্ষক, সমাজের প্রতিটি মানুষ এবং রাজনৈতিক দলগুলোকেও এই নতুন জেনারেশনের কথা মাথায় রেখেই পা বাড়াতে হবে। দরকারে পড়াশোনা করতে হবে। স্বৈরাচার ক্ষমতায় থাকলে এই কালচারই গড়ে উঠবে না, উন্নতি তো বহু দূরের কথা। যুগের সাথে তাল মিলাতে যে দূরদর্শী নেতৃত্বের দরকার, সেটা কি আমাদের দেশে আছে?
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: এই মুহুর্তে শায়মা আপুর ন্যকামিপুর্ন কমেন্ট দেখে চরম বিরক্তিবোধ করছি । স্তব্দধ হয়ে যাচ্ছি মানুষের নির্লিপ্ততায়। কি শান্ত , স্বাভাবিক সব -----------
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আওয়ামী বাহিনী কারো হাতে মোবাইল দেখলেই ভয় পাচ্ছে যে, আবার ভিডিও না করে। ফলে, দেশে মানুষ এখন রাস্তায় মোবাইল বের করতেও ভয় পাচ্ছে। সেখানে আন্দোলন নিয়ে কিছু বলতে যাওয়া তো আরো দুরের কথা। দেশের অবস্থা এখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে জার্মানীর হিটলার রেইজিমের চাইতেও ভয়াবহ। এই পরিস্থিতিতে কাউকেই দোষ দেয়া যায় না। এখন শুধুমাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধ-কথনই নিরাপদ!!!
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮
যাযাবর চখা বলেছেন: সহমত জানালাম।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭
জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: ছাত্ররা আন্দোলন করেছে, অধিকাংশ পাবলিক সেটাকে সমর্থন করছে। ছাত্রদের উপর পুলিশের গুলি চালানো, লাঠিচার্জ কোন কিছুই সমর্থন করার মত না।
কিন্তু ছাত্রদের এই আন্দোলনকে এতটা ভয়ংকরভাবে যারা ব্যবহার করছে, এরারও দেশের শত্রু।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সময়ে সবাই সুযোগ নেয়, যে যেভাবে পারে। কাকে দোষ দিবেন?
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: সময়ে সবাই সুযোগ নেয়, যে যেভাবে পারে। কাকে দোষ দিবেন?
-আপনিও সুযোগ নিচ্ছেন; "সবাই"এর ভেতর আপনিও আছেন।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অত্যন্ত গেয়ানী কথা বলছেন। খুব জানতে মন চায়...............এই গেয়ান কি আপনে মায়ের পেটে থাকতেই অর্জন করছেন, নাকি বাইরে আসার পরে?
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১১
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক কিছুই দেখছি অনেক কিছুই শুনছি। চাইলেও অনেক কিছু বলতে পারি না।
তবে এইবার যা হল তাঁর পরেও যদি ইয়াং জেনারেশনের পালস না বুঝতে পারে কিংবা সরকার সবাইরে বোকাচোদা মনে করে তবে সামনে ভয়ঙ্কর বিপদ অপেক্ষা করছে। তবে কষ্টের কথা যে এইসব আগুনে বারবার আমাদের মত সাধারণ জনগনই পুড়ছে- আফসোস!!
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আওয়ামী লীগ সবাইরে বোকাচোদা না, কেনা গোলাম মনে করে। তাদের ধারনা, এই দেশটা তারাই উদ্ধার করছে, এখনও করতেছে। এইটা যে কতোবড় ভুল, সেইটা এইবার ছাত্ররা বুঝাইছে। শিক্ষা না নিলে সামনের বার জনগনও বোঝাবে।
তবে আমার ধারনা, তারা শিক্ষা নিবে না। আরো এগ্রেসিভ হবে। তারপরে একটা সময় আসবে যখন জনতা এদের ল্যাংটা করে রাস্তায় হাটাবে। শ্রীলংকার লোকজন তাদের নেতাদের জাইঙ্গা খোলে নাই, তবে বাংলাদেশে খোলা হবে। নিশ্চিত থাকেন।
তবে কষ্টের কথা যে এইসব আগুনে বারবার আমাদের মত সাধারণ জনগনই পুড়ছে- আফসোস!! সব ত্যাগ জনগনকেই করতে হয়। এটাই নিয়তি!!!!
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ছাত্রদের এই আন্দোলন দেখে মনে হল। বর্তমান সরকারি দল তাদের নিজেদের কবর খোরা প্রায় শেষ করে ফেলেছে।
বর্তমান আওয়ামীলীগ দল তাদের শাখা সরকারের সকল শক্তিশালী বিভাগে সফলভাবে বিস্তৃত করেছে। কিন্তু এই পদ্ধতি একদিন তাদের জন্য মহা বিপদ ডেকে আনবে। এই ছাত্র আন্দোলনেই তারা হিসাবে ভুল করেছে। এটা প্রমাণিত। একই ভুল তারা করে যাচ্ছে ক্রমাগত তাদের পেশীশক্তি বিস্তারের ক্ষেত্রে।
বিশ্বের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে পেশীশক্তির স্থায়িত্ব বেশী দিন থাকে না।
আমরা নতুন প্রজন্মকে আন্ডারএস্টিমেট করি, ব্যাঙ্গ, বিদ্রুপ করি অনেক সময়। কিন্তু তারা বুঝিয়ে দিয়েছে যে তাদের সক্ষমতা কোন প্রজন্মের চেয়ে কম ছিল না।
অনেক কিছুই বলা যায় বিস্তারিত ভাবে। কিন্তু এখন বলার মত পরিবেশ নাই।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আওয়ামী লীগ আসলে ওভার কনফিডেন্ট হয়ে গেছে। ভাবছে, সবখানে তাদের লোক আছে। তারাই বিপদে রক্ষা করবে। এটা যে কতোবড় ভুল, সেটা তারা বুঝতে পারছে না। সমস্যা হলো, কোন স্বৈরাচারই এইটা বোঝে নাই। বিদেশ বাদ দেন, নিকট অতীতে আমাদের দেশেই এরশাদকে দেখেন। সেও বোঝে নাই। তারে আমরা লাত্থি দিয়া ক্ষমতা থেকে নামায়ে বুঝাইছিলাম।
নতুন প্রজন্মের ব্যাপারে আমি আশাবাদী ছিলাম না একেবারেই। কিন্তু এখন আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, এরাই আমাদের দেশটাকে সঠিক পথে নিয়ে যাবে। এতো ত্যাগ, এতো রক্তপাত তারা কোনদিনই ভুলবে না। তারপরেও আমি চাই, আওয়ামী লীগ শেষবারের মতো একটা চেষ্টা করুক নিজেদের সংশোধনের। যদিও আমার এই আশা একদম দুরাশা।
কুত্তার লেজ কোনদিন সোজা হয় না।
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আলচুদুরওয়ালবুদুর সাহেব, এই রকমের একটা জঘন্য ছবি আপনে আমার পোষ্টে কেমনে দিলেন? ছবিটা ডিলিট করতে মন্তব্যই ডিলিট করা লাগলো। চাইলে কোন ভদ্রস্থ ছবি দিতে পারেন, অথবা ছবি ছাড়া মন্তব্য করতে পারেন। ছবি কোন জরুরী বিষয় না। ধন্যবাদ।
১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১৮
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: ভুয়া মোফিজ সাহেব, আপনিতো কচি এলেবেলে খুকিদের মত কথা বলছেন, ফুলের আঘাতে মূর্ছা যান, এত তুলতুলে নরম হলে কি হবে?
এদের জ্বালায় গোটা দুনিয়া অতিষ্ঠ, এখন বাংলাদেশের ব্লগস্ফিয়ারে এসে সমানতালে হ্যাড়হ্যাড় করে লেদে দিয়ে যাচ্ছে।
এইসব রাস্তাহাগানীদের সোজা করতে গেলে তাদেরকে কন্টিনিউয়াসলি বাঁশডলার উপরে রাখতে হবেরে ভাই।
যান, আপনার কথাই রাখলাম, এবার সুন্দর ছবি দিলাম।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ফুলের আঘাতে মুর্ছা যাই না। আমার সম্পর্কে আপনের ধারনা নাই। আস্তে আস্তে হবে। ছবিটা খুবই ডিজগাস্টিং ছিল।
বাশডলা দিবেন, ভালো কথা। আমার পোষ্টে দিলে কি লাভ? হনুমানের পোষ্টে গিয়া দিলেই তো পারেন। ভারতীয় হনুমান, খুবই খুশী হবে। নতুন ছবির জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৩১
করুণাধারা বলেছেন: বেঁচে থাকলে সকালে ভালো ভাবে পড়বো। মন্তব্য করবো।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে কি বলেন..........ইন শা আল্লাহ বেচে থাকবেন। আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:৪৬
সোহানী বলেছেন: কিছু হলেই ওমুক তমুকের ঘাড়ে বন্দুক রাখতে চায়।
কিন্তু আমার প্রশ্ন,
রাজাকার হলেই কি তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারতে হবে?
জামাত শিবির হলেই কি তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারতে হবে?
বিএনপি হলেই কি তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারতে হবে?
সরকার বিরোধী হলেই কি তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারতে হবে?
অধিকার নিয়ে কথা বললেই কি তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারতে হবে?
দেশে কি কোন আইন নেই?
আর স্বৈরাচারের সংজ্ঞা কি? একটু যদি বলতেন?
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের প্রশ্নগুলির উত্তর আপনেও জানেন, আমিও জানি। যে কোনও সচেতন আর মানবিক মানুষই জানে। জানে না শুধু দালালরা। এদের কান, চোখ আর মগজকে অকেজো করে দেয়া হয়েছে। ফলে এরা ঠিকমতো দেখে না, শোনে না। আর যতটুকু দেখে আর শোনে, সেটা প্রসেস করতে পারে না।
১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:০৩
রবিন_২০২০ বলেছেন: দেশে তো বটেই, শিক্ষিতদের জায়গা এই ব্লগেও কিছু মানুষের কাছে দেশের চেয়ে দল বড়ো, দলের চেয়ে নেত্রী বড়ো। আর সবার চেয়ে বড়ো মোদীজি ও তার দেশের স্বার্থ। এরাই সাধারণ ছাত্রদের উপর ছাত্রলীগের কুকুর গুলোর হিংস্র আক্রমণের ব্যাপারটা চেপে গিয়ে শুধু জ্বালাও পোড়াও নিয়ে বাকবাকুম করছে।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দালালদের কোন শিক্ষা টিক্ষা নাই, সে ব্লগে হোক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হোক কিংবা বুদ্ধিজীবী শ্রেণীর প্রতিনিধিই হোক। এদেরকে একটাই শিক্ষা দেয়া হয়। সেটা হলো, দ্য আর্ট অফ পা চাটাচাটি!!!
১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: ছাত্ররা ন্যায্য দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছে আমাদের কিছু বুড়ো অকেজি মাল বিদেশে বসে ছাত্রদের আন্দোলনকে প্রশ্ন বিদ্ধ করার নানা চেষ্টা করেই চলেছে । আমাদের ব্লগেরই মোদির ভাই কামাল মিয়া এই কাজে সব থেকে এগিয়ে !
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: নামই হলো ''কা-মাল''। এইসব অকেজো মালদের ডিএনএতে যে দালালী কোড ইমপ্ল্যান্ট করা হয়েছে, সেটা মৃত্যুর আগে পর্যন্ত এক্টিভেট থাকবে। যেই কারনে দেখেন, এদের গালি দিলেও আবার সেখানেই ফিরে আসে। আবার সেই একই কথা বলে। এখন সহ্য করা ছাড়া আর কি করবেন?
১৮| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোটা আন্দোলন টা কেন? কি কারনে এটা এখনো আমার কাছে বোধগম্য না।
মুক্তিযোদ্ধা কোটা দূরে থাক বাংলাদেশে কোটাই ছিল না, ছয় বছর যাবত দেশে কোন কোটা নেই। আদালতে রিসেন্ট একটি রায় দিয়েছিল, কিন্তু সরকার সেটা আপিল করে থামিয়ে রেখেছে।
তার অর্থ দেশে কোন কোটা নেই ছিলও না।
এরপরেও কথিত আন্দোলন চালানো হলো, একপর্যায়ে বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার উপর বসে গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দিল, এমন কি হেটেও যেতে দিচ্ছিল না, কর্তব্যরত লেডি ডাক্তার কে কাজে যেতে দিচ্ছিল না, ঘিরে ধরে অশ্লীল সব প্রশ্ন করছিল।
এগুলো কিসের আন্দোলন, কিসের জন্য আন্দোলন। দেশে যখন কোটা নেই।
প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ভাষণ দিয়ে বলেছেন যে ন্যাশনাল শাটডাউন দিও না, আপিল বিভাগ কি বক্তব্য দেয় একটু অপেক্ষা কর।
কিন্তু কিছুতেই কথা শুনল না। কিভাবে শুনবে, এরাতো হাই কমান্ডের নির্দেশ মোতাবেক চলছিল।
এরপর কেয়ামত নাযিল করে দিল।
কি কারনে? দাবিটা কি?
এখন পর্যন্ত আজকের দিন পর্যন্ত তাদের কোন সুনির্দিষ্ট দাবি দৃশ্যমান নয়।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কোটা আন্দোলন টা কেন? কি কারনে এটা এখনো আমার কাছে বোধগম্য না। আপনের বোধগম্য হবেও না, শুধু শুধু চেষ্টা কইরেন না। এইটা আসলে আপনের দোষ না, দালালী করতে করতে এক সময়ে এমন হয়। মগজ কাজ করা একেবারেই বন্ধ করে দেয়। দালালরা আসলে অনেকটা বেশ্যার মতো। আবার বইলেন না, ''কি কারনে বেশ্যার মতো, বোধগম্য হয় নাই''। আপনের বোধগম্য করার জন্য অনেক কিছু বলতে হবে। কিন্তু ইচ্ছা নাই, সময় নাই আর আজাইরা কামের এনার্জিও নাই।
১৯| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ছাত্রলীগের এই হায়েনার মত আক্রমন করা কি কোন ভাবে মেনে নেয়া যায়।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছাত্রলীগকে হায়েনার সাথে তুলনা করলেন? দেইখেন, হায়েনারা না আবার এর প্রতিবাদে হাঙ্গার স্ট্রাইক শুরু করে!!!!!
২০| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩
করুণাধারা বলেছেন: খালি ওই পার বাংলার হনুমান না, আমাদের দেশের কিছু জানোয়ার এই ব্লগে ব্লগিং করে। এদের মানসিকতা দেখে ঘৃণায় নির্বাক হয়ে যাই। তাই ১৮ নম্বর মন্তব্যের ব্যাপারে কিছু বললাম না। ব্লগে আরো কিছু ইমো দরকার। যেমন থুতু দেওয়ার ইমো।
নতুন বলেছেন, যারা ২০০ মানুষ হত্যার পরেও দেশের সম্পদ নস্টে কান্নাকাটি করছে তারাই বরং এই কাজগুলির ঠিকাদারী করে কোটি টাকা কামাবে।
এটাই কথা। এজন্যই এইসব ভাঙচুর আগুন দেয়া। কারা এসব করেছে? একটা খবর হঠাৎ করে পত্রিকায় চলবে চলে এসেছে! বাসে আগুন দেবার ব্যবস্থা করেছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
একটা কথা বলেন তো, দীর্ঘ সময় ধরে এত ভাঙচুর যখন হল তখন পুলিশ কোথায় ছিল? ঠিক আছে ধরেই নিলাম তারা তখন আন্দোলনকারীদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে ছিল, কিন্তু মহাখালীর জ্বালানি পুড়ানি হয়েছে বৃহস্পতিবার। দেখা গেল শুক্রবার মেট্রো রেল আঞ্চল করা হয়েছে। মেট্রোরেল রক্ষায় কোন ব্যবস্থা কেন নেয়া হয়নি? দেখে শুনে মনে হচ্ছে ভাঙচুরের জন্য রেডি করে রাখা হয়েছিল।
কি আর বলবো! মনের ভিতর অনেক কথা, কিন্তু এতটা বিক্ষুব্ধ হয়ে আছি যে কোন কিছু ঠিক মতো লিখতে পাচ্ছি না।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি অনেক অনেক আগে সামু'র ইমোকে আরো আপগ্রেড করার দাবী জানিয়েছিলাম। তখন কাজ হলে আজ আমাদের এই অসুবিধায় পড়তে হতো না। এখন লিখে থুতু দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় নাই।
হনুমানের বাচ্চাটাকে নিয়ে আমি ততোটা চিন্তিত না। মোদি হনুমানের চেলা হিসাবে ওটা ওটার দায়িত্ব পালন করছে। আমি চিন্তিত এদেশী জানোয়ারগুলোকে নিয়ে। এরা তো ঘরের শত্রু বিভীষণ!!! এই বিভীষণরাই এইসব অগ্নিসংযোগ, ভাঙ্গচুর করেছে। ভবিষ্যতেও করবে, যাতে দমন-পীড়ন আর হত্যাকান্ডকে জাস্টিফাই করা যায়। আপনার দেয়া লিঙ্কের ওই জানোয়ারটাতো একটা অতি ক্ষুদ্র খেলোয়াড়!!! রাঘব-বোয়ালরা আড়ালে আছে।
একটা কথা বলেন তো, দীর্ঘ সময় ধরে এত ভাঙচুর যখন হল তখন পুলিশ কোথায় ছিল? ঠিক আছে ধরেই নিলাম তারা তখন আন্দোলনকারীদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে ছিল, কিন্তু মহাখালীর জ্বালানি পুড়ানি হয়েছে বৃহস্পতিবার। দেখা গেল শুক্রবার মেট্রো রেল আঞ্চল করা হয়েছে। মেট্রোরেল রক্ষায় কোন ব্যবস্থা কেন নেয়া হয়নি? দেখে শুনে মনে হচ্ছে ভাঙচুরের জন্য রেডি করে রাখা হয়েছিল। একই কথা বিটিভি ভবনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। দেশের মানুষ এতো বোকা না যে এসব বুঝবে না। তারা সবই বোঝে। কাজেই এসব বলে কিছু জানোয়ারের আত্মতৃপ্তিতে ভোগা ছাড়া অন্য কোন উপকার নাই।
২১| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩০
রাফখাতা- অপু তানভীর বলেছেন: শুনলাম আমাদের একজন ব্লগার নাকি আন্দোনের ভেতরে নিজ চোখে পাকিস্তান দেখতে পেয়েছেন ?
২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওইটা ব্লগার না, বাল-গার। টিয়ার গ্যাস চোখে যাওয়ার পরে পাকিস্তান তো দুরের কথা, নিজের বাপের চেহারাও দেখতে পাওয়ার কথা না। আবালদের কথার গুরুত্ব না দেওয়াই ভালো।
আপনের পোষ্টে হাজিরা দিয়া আসলাম।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনেরে বেশ কিছু স্ক্রীণশট পাঠাবো, সময় করে উঠতে পারছি না।
২২| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যখন কোন জবাব খুজে পাওয়া যায় না তখন অকথ্য গালাগালি করাই ভরসা।
শনি বার টাইম স্কোয়ারে দেখলাম একদল লোক মিছিল করছে। একটাই স্লোগান "ভুয়া ভুয়া ভুয়া" একটাই দাবি "ভুয়া"
পথচারিরা ভাবছে - এগুলো কি পাগল না মাতাল?
২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গালি দিলাম কখন? সত্য কথা বুঝি গালি? জানতামই না আসলে।
টাইম স্কোয়ারের মিছিলকারীরা সবার জন্য এই শ্লোগান দেয় নাই। যারা বাংলা জানে, বিশেষ করে দালাল, তাদের জন্য দিয়েছে। কাজেই যাদের বোঝার ঠিকই বুঝেছে; যেমন আপনি। অন্য ভাষাভাষী পথচারীরা কি ভাবলো না ভাবলো তাতে কি যায় আসে?
একটা কথা মনে রাখবেন, দেখতে মানুষের মতো হলেই মানুষ হয় না। তাই যদি হতো, তাহলে ''মানুষরূপী অমানুষ'' অথবা ''লোকটা মানুষ নাকি আওয়ামী লীগার?'' কথাগুলো বাংলা ভাষায় থাকতো না। আপনি যদিও একজন ইসলাম-বিদ্বেষী, তারপরেও দোয়া করি, মহান আল্লাহ যেন আপনাকে মানুষ হওয়ার তৌফিক দান করেন। আমীন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১
আমি সাজিদ বলেছেন: সুইজারল্যান্ড থাকে, এক্স ব্লগার/ একসময়ের যৌবনজ্বালায় যুদ্ধের গল্প শুনানো এক সরকার দলের একটিভিস্ট একটা পোস্ট দিসিল যে ছাত্রদের মাদক মিশিয়ে আন্দোলনে উস্কে দেওয়া হয়েছে। একই দিনে আরাফাত একই কথা বললেন সংবাদ সম্মেলনে। একই ন্যারোটিভ। চাপা মারার জন্য সরকারের শীর্ষস্থানীয় একজনকে যে ফেসবুকের গালগল্প ধার করা লাগে কেমনে কি বুঝলাম না। একটা দ্বায়িত্ব নিয়ে কথা বলা যাইতো।
কিছু শুয়োর ওপেন ফায়ার করেছে, মারতে ইচ্ছা হলে হাতে/ পায়ে করতি, বুকে করে মেরে ফেললি কেন?
সিচুয়েশনের বেনেফিট নিতে অন্যদের কেউ কেউ কারাগার ভেঙ্গেছে নাকি ছাত্ররা ভেঙে অস্ত্র লুট করেছে আমার মাথায় আসছে না। তবে এই আন্দোলনে অনেকেই ভিড়েছে। আজকে কালকে সরকার পড়ে যাবে বলে প্যারিসের এক প্রবাসী এন্টি গভ একটিভিস্ট নানা ভাবে নাটক করছে ( আমার কাছে ওর অনেক কিছু অতিরঞ্জিত মনে হয়)
সব কথার শেষ কথা। গুলি করলি কেন? ইউনিভার্সিটিতে গুলি চললো কেন?
ভালো লাগতেসে না।