নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

লুটপাটের বাজেট,এর শেষ কোথায়?

১৩ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:২৫



১) সবচেয়ে মান সম্পন্ন কাগজ তৈরি হয় পাকশী কাগজ কলে, এই কাগজ পাকিস্তানীরা বাংলাদেশ (পূর্ব পাকিস্তান) থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায়। সেই কাগজে সিল লাগিয়ে বাংলাদেশে (পূর্ব পাকিস্তানে) বেশি মূল্যে বিক্রি করে। আমরা এটা মানিনা মানব না।
২) চাকুরী ক্ষেত্রে সব বড় বড় পদে পশ্চিম পাকিস্তানীরা আর নিম্ন পদে বাংলাদেশীরা (পূর্ব পাকিস্তানীরা) তাও যদি শূন্য পদ থাকে। এটা চরম বৈষম্য আমারা মানিনা মানব না।
৩) রাষ্ট্রীয় খাতে বাজেটের বড় অংশ –ই খরচ হত পশ্চিম পাকিস্তানে যদিও পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশে বসবাসকারী জনসংখ্যা আনুপাতিক হারে অধিক ছিল। এটা মারাত্মক অন্যায় অতএব আমরা এই চরম অর্থনীতিক বৈষম্য মানিনা মানব না।
এই সবগুলোই হল অর্থনৈতিক বৈষম্য। আর মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র মূল চেতনা হল বাংলাদেশ তথা তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের “অর্থনৈতিক মুক্তি”। যে যত চেতনার কথাই বলুক সব হল অর্থনৈতিক মুক্তির অনুষঙ্গ মাত্র। ভুয়া বানানো চেতনা দিয়ে কাজ হবে না। মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা হল বাংলার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি। এখন কিছু চেতনাধারীরা ঐচ্ছিক চেতনা নিয়ে গলাবাজি করছে। তাতে মূল চেতনা আড়াল হয়ে যাচ্ছে। নারীমুক্তি বল নাগরিক মুক্তি বল সব কিছুর মুলে হল অর্থনৈতিক মুক্তি। যদি নারী তাঁদের অর্থনৈতিক মুক্তি লাভ করতে পারে তাহলে তাঁরা সহজেই স্বাধীন হয়ে যাবে। আইনে স্বাধীনতা নারী পুরুষ সবার সমান কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তি বা স্বাবলম্বী না হওয়ায় আজও নারীরা পরাধীন। তাই অর্থনৈতিক মুক্তি হওয়া চায় সবার একমাত্র মূল চেতনা। যার জন্য আমরা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে জীবন দিয়েছি।
বাঙ্গালী জাতি বীরের জাতি, জাত চেনাতে সময় নেয়নি। শুরু হল দূর্বার আন্দোলন, মুক্তির আন্দোলন, স্বাধীনতার আন্দোলন, বাংলার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির আন্দোলন। মূলত ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে শুরু হওয়া বাংলার মানুষের সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয় অর্জিত হয় ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে।
বাঙ্গালী জাতি যেমন বীরের জাতি তেমনি আবেগ প্রবণ জাতি হিসাবেও বেশ পরিচিত। বাঙ্গালী জাতি এক লম্বা সময় ধরে সংগ্রাম করে আসছিল। সঠিক দিক নির্দেশনা, দক্ষ নেতৃত্বের আর সুসময় এর সম্মিলন না হওয়ায় সংগ্রাম কোন সাফল্য আনতে পারছিল না। ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক ও সাধারণ নির্বাচনকে বাংলার মানুষ সেই শৃঙ্খল ভাঙ্গার সুসময় হিসেবে বেছে নেন, আর যোগ্য নেতা হিসেবে বেছে নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে। যে নেতা বাংলার মানুষকে অর্থনীতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন বাংলার রাজনীতি অসচেতন মানুষ সেই নেতাকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করে বিশ্বকে জানিয়ে দিল আমরা পারি। রাজনীতি অসচেতন এই জন্য বললাম যে, ভোটবিহীন নির্বাচনে যে দেশে সরকার থাকতে পারে তারা আর যায় হোক নির্বাচন বা রাজনীতি সচেতন অবশ্যই নয়! কিন্তু ১৯৭০ সালে নির্বাচনে বাংলার মানুষ ভোট বিপ্লব ঘটিয়েছিল শুধু অর্থনীতিক মুক্তি বা স্বাধীনতার জন্য। কারণ দেওয়ালে যে পিঠ ঠেকে গিয়েছিল। আবেগে মানুষ কি না করে। নিরস্ত্র হয়েও জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল শুধু অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে। দেশ স্বাধীন হল কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তি! নাহ তা আর হল না নেতা ব্যস্ত হয়ে পড়লেন কিভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় তাই নিয়ে। তাঁর অনুসারীরা শুরু করলেন জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে ব্যাংক লুট, সরকারী ও ব্যাক্তি প্রতিষ্ঠান এর অর্থ লুট আবার অনেকে মত্ত হলেন সুন্দরী নারীর সর্বনাশের কাজে। দেশ এক বিশৃঙ্খল অবস্থায় পতিত হল। জাতি হয়ে গেল দ্বিধা বিভক্ত। যে জাতি এক মহান নেতার আহ্বানে জীবনের মায়া ত্যাগ করে, নিজের অনাগত সন্তানের কথা চিন্তা না করে, ঘরে নব বিবাহিত সুন্দরী প্রিয়তমার ভালবাসার কাছে ফিরে আসার মিথ্যে আশ্বাস দিয়ে, মায়ের বুকে শেষ বারের মত মাথা রেখে মায়ের আশীর্বাদ নিয়ে দেশ মুক্ত করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়লেন যুদ্ধে। এই জাতি পরে দ্বিধা বিভক্ত হয়ে পড়লেন সেই অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে। শুধু তাই নয় এই নেতার নির্মম হত্যাকাণ্ড বা নিহতের খবরে দ্বিধা বিভক্ত জাতি মিষ্টি বিলিয়েছে, আনন্দ মিছিল করেছে। যা সামাজিক,ধর্মীয়,মানবিক সব বিবেচনায় ঘৃণিত কাজ ছিল। কিন্তু কতটা ক্ষোভ থাকলে মানুষ এই কাজ করতে পারে তা খুবই ভাবনার বিষয়।
অর্থনৈতিক বৈষম্য যেমন প্রকট তেমনি ভাবে আর্থিক নিরাপত্তা ব্যাপক ঝুঁকির মধ্যে। অর্থনৈতিক মুক্তি না আসা পর্যন্ত আরও ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। আর্থিক নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি কিছু করার দরকার নেই, শুধু কিছু পদক্ষেপ সাথে সৎ ইচ্ছা দিতে পারে এর সুন্দর সমাধান। আর তা করতে হবে সরকারকেই। সুশাসন! হ্যাঁ একমাত্র সুশাসন ই পারে দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে। বিশ্বের সব দেশেই কম বেশি অপরাধ সংঘঠিত হয়, তার সুবিচার ও হয়। কিন্তু আমাদের দেশে অপরাধ সংঘঠিত হয় কিন্তু তার কোন সুবিচার হয় না।
“আয় বুঝে ব্যয় কর” এই কথা এখন আর চলে না, এখন “ ব্যয় বুঝে আয় কর” এই ধারার সময়। তাই প্রতি বছর প্রচুর ঘারতি নিয়ে বাজেট পাস করা হয়।মানুষ বিশেষ করে তরুন সমাজ কাজ করতে চাই কারণ তাদের অনেক চাহিদা আছে, আছে দেশ গঠনের প্রাণান্তর চেষ্টা কিন্তু সরকারী ভাবে তেমন কোন সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় সোনার বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হচ্ছে না। সরকার বাহাদুরি করে বলে দেশে আজ প্রায় ৩০ বিলিয়ন রেকর্ড বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আছে। কিন্তু যারা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠায় তাঁদের প্রতি কি দায়িত্ব পালন করে সরকার? রাজনীতিকদের হয়ত ধারণা যে, প্রবাসীরা দেশে অর্থ পাঠায় তাঁদের পরিবার পরিজনদের জন্য এটা দেশের জন্য নয়! কারণ আমাদের বেশির ভাগ নেতা নেত্রী যে নগদ গ্রহণে অভ্যস্ত। সেই জন্যই হয়ত প্রবাসে হাইকমিশন এমনকি দেশে ফিরতে বিমান বন্দরে প্রবাসীদের হেনস্তা হতে হয়। এত অর্থ জমা আছে ভাল কথা কিন্তু এই বিপুল পরিমাণ অর্থ যে অলস পরে আছে তা কি দেশের জন্য ভাল। অদক্ষ সরকার তাই এই বিপুল অর্থের কোন সৎ ব্যবহার করতে পারছে তো না-ই অন্যদিকে নিজেদের গুন্ডা-পাণ্ডা দিয়ে অর্থ লুটপাট করছে। দেশের সমস্ত ব্যাংক, শেয়ার বাজার লুটকরে এখন হাত বাড়িয়েছে রিজার্ভ চুরিতে। শুধু পাঁচটি প্রতিষ্ঠানেই ৩০ হাজার কোটি টাকা তসরুপ করেছে এই আওয়ামী সরকারের অধীনে। কোন অনিয়ম ঘটলে ঘটা করে তদন্ত কমিটি করা হয়। ব্যাংক জালিয়াতির তদন্ত কমিটি হয়েছিল। তাঁরা নাকি তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে। অথচ দেশের মানুষ কিছুই জানেনা। এখন বলা হচ্ছে তদন্ত প্রতিবেদন নাকি বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা ছিল। শুধু জমা থাকলে হবে? কার্যকর কোন পদক্ষেপ আমরা দেখছিনা। উল্টো শোনা যাচ্ছে ব্যাংকে আগুন লেগে সব বিনষ্ট হয়ে গেছে। কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে দুর্নীতি আর অনিয়মের শেকড়। সচ্ছতা,জবাবদিহিতা নিশ্চিতের জন্য মানুষকে ব্যাংকিং মুখী না করে উল্টো মানুষের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য আবগারি শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। ব্যাংকিং খাতে দুর্নীতি, আর্থিক অনিরাপত্তা ও ব্যাংকে জমানো অর্থ থেকে টাকা কেটে নেওয়ায় মানুষ এখুন ব্যাংকিং বিমুখ।
বিশ্ব ব্যাংকের এক জরিপে প্রকাশ করা হয়েছে যে বাংলাদেশে প্রায় ৭ কোটি ৪০ লাখ মানুষের অর্থ লেনদেনের কোন ব্যাংক হিসাব নেই। তাহলে ভাবুন তো তাঁরা কিভাবে টাকা লেনদেন বা জমা রাখেন? তাঁরা টাকা জমা রাখেন লেপ,কাঁথা,বালিশ, বাঁশের চোঙ অথবা বাক্সে। ভারসাম্যহীন বাজেট দিয়েছেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বাজেটে বাস্তবায়নে জন্য একেবারে অযোগ্য। শুধু বড় অংকের বাজেট দিলেই দেশ উন্নয়ন মুখী তা কেউ বলতে পারবে না। বাজেট বাস্তবায়নে সক্ষমতা থাকতে হবে। বড় অংকের ঘারতি বাজেট দিয়ে গর্ব করার কিছু নেই। যদি কেউ জানে যে, বাজেটের ঘারতি পুরনের জন্য কেউ ব্যাংকে এক লক্ষ টাকা রাখার সাথে সাথে ৮০০ টাকা সরকার নিয়ে নেবে তাহলে কে চাইবে সে ব্যাংকে টাকা জমা রাখবে। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যারা নিম্ন,নিম্নমধ্য আয়ের মানুষ তাঁরা কোন ভাবেই ব্যাংকে টাকা জমা রাখতে উৎসাহিত হবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে এক লক্ষ থেকে দশ লক্ষ আছে এমন হিসাবের সংখ্যা রয়েছে ৭৩লক্ষ ১৬হাজার ৮৬৯ টি। তার মধ্যে শুধু ১-২ লক্ষ টাকার আছে এমন হিসাবের সংখ্যা ৩৩লাখ ৬২হাজার ৯১৪টি। যাদের বেশি অর্থ আছে তাঁদের কথা বাদ দিলাম কিন্তু যারা ১-২ লক্ষ টাকার বা ১-১০লাখ টাকার হিসাবধারী তাঁরা কি আদৌ ব্যাংক হিসাবে টাকা জমা রাখবে? নাকি সেই ঘরে লেপ,কাঁথা,বালিশ, বাঁশের চোঙ, বিছানার নিচে অথবা বাক্সে রাখবে? এই ভাবে সরকারি ছত্রছায়ায় ব্যাংক লুট,জমা অর্থের উপর অতিরিক্ত আবগারি শুল্ক, ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে ঝুকির মুখে ঠেলে দেওয়া মানুষকে পুরোপুরি ব্যাংকিং বিমুখ করবে। প্রবাসীরা বৈধ পথে দেশে টাকা পাঠাতে নিরুৎসাহিত হবে। এমনিতেই গত অর্থ বছরে রেমিটেন্স প্রবাহ কমে গেছে। ফলশ্রুতিতে দেশে তারল্য সংকট দেখা দিবে এবং ব্যাংকিং খাত ধ্বংস হয়ে যাবে এক সময়।
বাংলাদেশ ব্যুরো অফ স্ট্যাটিস্টিক এর তথ্য মতে, ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় ১,৪৬৬ ডলার। যদি এই ৭ কোটি ৪০ লাখ মানুষের অর্থ লেনদেন ব্যাংকিং ব্যবস্থায় হত তাহলে ৭ কোটি ৪০ লাখ গুণন ১,৪৬৬ ডলার সমান প্রায় ১০৯ বিলিয়ন ডলার মানুষের ঘরে লেপ,কাঁথা,বালিশ, বাঁশের চোঙ, বিছানার নিচে অথবা বাক্সে অলস পরে থাকত না। যদি সরকার ব্যাংকিং ব্যবস্থা সহজ এবং সুকঠিন নিরাপত্তা বিধান করত তাহলে সরকারের হাতে গড়ে বার্ষিক অতিরিক্ত প্রায় ১০৯ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ অর্থ জমা থাকত।
বিশ্বে অনেক দেশে যেমন যুক্তরাজ্যে ব্যাংকগুলো তাঁদের গ্রাহকদের সেবা ও বিনিয়োগ বান্ধব সার্ভিস দিয়ে থাকে। যেমন হিসাব খুলতে কোন অর্থ লাগে না। আবার যদি কোন গ্রাহক মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ লেনদেন করে তাহলে তাঁদের ইন্টারেস্ট দেওয়া হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ, এমন কি মাসিক বা বাৎসরিক কোন চার্জ গ্রাহককে দিতে হয় না । অর্থাৎ ব্যাংকে অর্থ জমা এবং নিয়মিত লেনদেন হল গ্রাহকের জন্য এক ধরনের বিনিয়োগ। তাছাড়া আরও অনেক সুবিধা গ্রাহকরা পেয়ে থাকেন যেমন, বিনামুল্যে বা স্বল্প খরচে বিমা সুবিধা, ঋণ প্রদান সুবিধা ইত্যাদি। সবচেয়ে বড় কথা এখানে আর্থিক নিরাপত্তা খুবই সুনিশ্চিত। গ্রাহক পুরোপুরি বিশ্বাস নিয়ে ব্যাংকিং করতে পারে। সুশাসনের অংশ হিসেবে শুধু আর্থিক লেনদেনের নিরাপত্তা দেশকে, দেশের মানুষের জীবন মানের উন্নয়নে এক অপরিসীম ও অপরিহার্য হিসেবে অগ্রগণ্য।
কিন্তু বাংলাদেশে তেমন কোন ব্যবস্থা নেই। ১০ টাকা দিয়ে কৃষকের ব্যাংক হিসাব খোলার একটা সুবিধা চালু হয়েছিল। ভেবেছিলাম খুব ভাল একটি কাজ হবে। কিন্তু নাহ! তা আর হল না। আওয়ামীলীগ সরকার নারীদের যেমন সমান অধিকারের কথা বলে রাস্তায় নামিয়ে তাদের সোনার ছেলেদের দিয়ে ধর্ষণ করাচ্ছে, শেয়ার বাজারের বিনিয়োগের জন্য মানুষকে ডেকে নিয়ে ধোঁকা দিয়ে সর্বস্বান্ত করেছে, এমনি ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ করে দিয়ে জনগণের ব্যাংকের টাকা লুট করেছে। অনিয়ম যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনৈতিক সরকার বলেই আপনারা দেশের জনগণের উপর কোন অন্যায়, জুলুম চাপিয়ে দিতে পারেন না। এর প্রতিক্রিয়া হতে পারে ভয়াবহ। সৃষ্টি হতে পারে নির্মম ইতিহাস।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.