নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাম্ভিকতাই হাসিনাকে ধ্বংস করবে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫



লুটপাট করে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার। ধর্ষণ, গুম খুন, ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থা ও সামাজিক অবক্ষয়, সন্ত্রাসের অভয়রন্য দেশে পরিণত করেছে এই অনৈতিক সরকার। যুক্তির খাতিরে হয়ত বলবেন পূর্বের ধারাবাহিকতা সরকার এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে কিন্তু তার তো একটা সীমা থাকা চাই। কিন্তু সাথে শেখ হাসিনা এই যে দম্ভক্তি দেখানো শুরু করেছে এটা কিন্তু আগে ছিলনা। স্বৈরাচার শাসকরা দম্ভোক্তি করে তবে সেই মাত্রাও হাসিনা ছাড়িয়ে গেছে। এক রাজনৈতিক ব্যাক্তি বা দল অন্য ব্যাক্তি বা দলকে উদ্দেশ্য করে কোন দম্ভোক্তি করলে হয়ত গ্রহণযোগ্য না হলেও অন্তত সহনীয় হয়ে থাকত। কিন্তু হাসিনা বারবার জনগণকে জুজুর ভয় দেখাতে চাই। সে জনগণকে তার প্রতিপক্ষ বানিয়েছে। কিন্তু এর পরিনাম যে ভয়াবহ ক্ষমতায় থেকে সে টের পাচ্ছেনা। কথায় কথায় জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস দিচ্ছে আবার অন্যকিকে দাম্ভিকতা দেখাছে।
বিদ্যুৎ খাতে প্রচুর দুর্নীতি আর অনিয়মের কথা বলায় জনগণকে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার হুমকি। বলছে দেশের জনগণকে নাকি মোবাইল কিনে দিয়েছে এই সরকার। ফেসবুক, ইউটিউব এসব নাকি তারা বানিয়েছে! সাথে আবার কোটা আন্দোলন নিয়ে হুমকি দিয়েছে। যেদিন কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে ছাত্র জনতা মাঠে নামল হাসিনা ঘোষণা দিলেন কোন কোটাই তিনি রাখবেন না। সেই দিনই লিখেছিলাম এটা একটা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই না। চাইল কোটা সংস্কার উনি বললেন কোটাই রাখবেন না। ঐ ১০ টাকা সের চালের মত মিথ্যা আশ্বাস। এখন কোটা বিলুপ্তির পরিবর্তে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতাদের বিলুপ্তির কাজ করছে হাসিনা।
আবার বলছে ছাত্ররা ১৫ টাকায় খাবার খাওয়া আর ৩৮ টাকায় ভাড়া দিয়ে হলে থাকে সেই জন্যও হুমকি দিচ্ছেন। যেন তার নিজের সম্পদ। দম্ভোক্তিগুলো শুনে পরিস্কার যে শেখ হাসিনা মনে করেন এই দেশ তার নিজের সম্পত্তি। তার ইচ্ছা হলে জনগণকে দিবে না হলে দিবেনা। এখন হাসিনার আশ্বাস এমন বিষয়ে পরিণত হয়েছে যে, সে যা বলবে তার উল্টা কাজ করবে। ছি ধিৎকার মিথ্যাচার-----

দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আমৃত্যু সংগ্রামী মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী বলেছেন ' পশ্চিমের শুকুর সাদা আর পূর্বের শুকুর কালো কিন্তু দুটোই খাওয়া হারাম, তেমনি পশ্চিমের জুলুমবাজ শাসক আর পূর্বের জুলুমবাজ শাসক একই রকম জালিম।'

তেমনি ভাবে মহামানব কবি নজরুল ইসলামও বলেছেন যথার্থ .-------

তোমরা শুয়ে র'বে তেতালা্র পরে, আমরা রহিব নীচে
অথচ তোমারে দেবতা বলিব, সে ভরসা আজ মিছে!


জয় হোক মেহনতি মানুষের।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

রাকু হাসান বলেছেন: কিছু অংশে সহমত পোষণ করছি .....এগুলো বুঝবে না । কারণ ক্ষমতার অন্ধত্ব যখন মানুষ কে পেয়ে বসে তখন সে স্বৈরাচারী হয়ে উঠে । আর যখন বুঝ আসবে তখন পথ পাবে না । সামনে অন্ধকার আসছে আমাদের

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যে করে সহমত জানানোর জন্য।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনাকে ধ্বংস থেকে রক্ষা করার মতো কোন পথ আপনার জানা আছে?

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

সিগন্যাস বলেছেন: আমরা সবাই গনহারে ফাঁসি নিলে হয়তো এই সরকার থামবে । কারণ তখন আর বাংলাদেশে কেউ থাকবে না উনাকে ভোট দেওয়ার মতো । তবু কে জানে এই মহিলা হইতো আফ্রিকানদের ধরে এনে বাংলাদেশে ভরবে ভোটার বানানোর জন্য

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: ফাঁসি নিয়ে লাভ হবেনা। আর আপনি যে আশংকা প্রকাশ করেছেন তা অমুলক নহে। পত্র পত্রিকা ও গণমাধ্যমে তো কিছু কিছু রিপোর্ট এসেছে যে, প্রায় সাড়ে চার লাখ ভারতীয় কোন প্রকার ভিসা ছাড়া বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকুরী করে এবং অনেক ভারতীয় নাগরিক পুলিশ বিভাগে চাকুরী নিয়েছে। বিদেশী ভোটার বানানো তো তাদের জন্য তেমন কোন জটিল বিষয় হওয়ার কথা নয়! ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

নাবিল বিন মুমিন বলেছেন: ki ar komu kisu koilei to abar jongi hoia jaibo................kota andolon karider jemon banaise DU VC .

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন। কিছুদিন পূর্বে আমরা দেখেছি কেউ সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললেই সে রাজাকার। তারা তো বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি সাহেবকেও রাজাকার বানিয়েছে। এখন কিছু বললে তাকে বলে জুংগি। তাই বলে ন্যায়ের জন্য সংগ্রাম বন্ধ করা যাবে না। ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

নাবিল বিন মুমিন বলেছেন: ঢাবি ভিসি কার পাওয়ার এ এত বড় কথা কইতে পারল ............যারা দেখেন নাই দেখে নিতে পারেন এখান থেকে

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অহংকার পতনের মূল!!

স্বৈরাচার নিপাত যাক
গণতন্ত্র মুক্তি পাক

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩২

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


গনতন্ত্রের আশিক মাসুক, জেনারেলরা ফিরে আসুক

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

করুণাধারা বলেছেন: তিনি অপ্রতিহত, কিছুই তাকে দমাতে পারবে না।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩১

বিদ্যুৎ বলেছেন: হয়ত আপনিও ঠিক বলেছেন! কিন্তু ইতিহাস তা বলেনা। ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪১

ঢাবিয়ান বলেছেন: পতন হবেই এই পিশাচের। একটা সময় ছিল মানুষ জানের ভয়ে চুপ করে থাকত। এখন মানুষ সেই ভয়টা অতিক্রম করে ফেলেছে। একবার যদি জেগে উঠে সারা দেশ, হাতুড়ি আর বন্দুকে কাজ দেবে না। তার নিজের লোকেরাই সবচেয়ে আগে বেইমানি করবে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪

বিদ্যুৎ বলেছেন: হয়ত হবে কিন্তু তার আগে সে অনেক ক্ষতি সাধন করবে বা করেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দাম্ভিকতা কারা আগে করলো?

প্রথমে বঙ্গবন্ধুর ছবি হাতে নিয়ে শাহাবাগ দখল করলো।
এরপর ছবি ফেলে "তোর বাপের দেশ"? বলে গালাগালি।
এরপর তো সরাসরি হত্যার হুমকি। দেশ ছেড়ে পালিয়েও কুল পাবি না, শুধু দেশ না পৃথিবীছাড়া করবো।
সবচেয়ে জঘন্ন কাজ বুকে-হাতে "আমি রাজাকার" লেখা।
আন্দোলনকারিরা ঘিরে না রাখলে সে নর্মালি বাইরে এসব কখনোই পারতো না।

এসব দাম্ভিকতা না ৩৮টাকার খোটা দাম্ভিকতা?

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: সারাদেশের মানুষ সব দেখেছে। কারা কি করছে। আন্দোলনের প্রথম ভাগ খুব শান্তিপূর্ণ ছিল। শেখ হাসিনা মহান সংসদে দাঁড়িয়ে মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছিল কোটা বাতিলের। কিন্তু সময় ক্ষেপণ করেছে কিন্তু গেজেট প্রকাশ করেনি। মতিয়া চৌঃ সংসদে দাঁড়িয়ে আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা বলে অপবাদ দিয়েছে। তারপর আন্দোলনকারীরা রাজাকার লেখা নিয়ে অবস্থান নিয়েছে।

এখান শেখ হাসিনা বলছে কোটা বাতিল করা হবেনা। তাহলে মিথ্যা আশ্বাস কেন দিল?

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৩৮

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: চুপ থাকেন এত বেশি কথা কইয়েন না। ;)

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: উচিৎ কথা বললে চুপ থাকেন।

১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৪৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: তিনি ধ্বংস হবেন কিনা জানিনা, তবে ইতিহাস তাকে স্বৈরাচারী হিসেবেই জানবে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: হয়ত আপনি ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: একছিল দোপেয়ে বলদ। তার মুনিব তাকে বলল বলদ তুই এই দুটি বিষয় মনে রাখবি এবং তা থেকে বিরত থাকবি। এক, বিষ পান করবিনা, করলে তুই মরে যাবি। দুই, গলায় ফাঁসি দিবি না, দিলে মরে যাবি।

বলদ মুনিবকে প্রশ্ন করে এ থেকে বাঁচার পথ কি?

১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তিনি হলেন নারী জাতির কলঙ্ক।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: হয়ত আপনি ঠিক বলেছেন তবে প্রতিটা মানুষের মত তারও কিছু ভাল গুণ থাকতে পারে। তবে পরিমাণে হয়ত ভাল গুণ খুব কম।

১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

অক্পটে বলেছেন: পতন নিশ্চিত হলেই শাসক স্বৈরাচার হয়। স্বৈরাচারের পথ ধরেই এই লোভি মহিলা সর্বনাশের দিকে এগুচ্ছে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

বিদ্যুৎ বলেছেন: ঠিক তাই স্বৈরশাসক পতন নিশ্চিত জেনে তখন মারণ কামড় দেয়। তাই তো বিরোধী মত ও দলের বিরুদ্ধে অমানবিক হতে হতে এখন সাধারণ জনগণের বিরুদ্ধচারন করছে। জনগণকে সে এখন বিরোধী দল বানিয়েছে। পরিনাম হয়ত খুবই ভয়াবহ হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

কলকন্ঠ বলেছেন: উনিই কিন্তু এই দেশের একমাত্র অভিজ্ঞ নেত্রী।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: এখানে অভিজ্ঞতার কথা আসেনি। কথা হচ্ছে তার দাম্ভিকতা নিয়ে এবং তাও আবার সরাসরি সাধারণ জনগণের বিরুদ্ধে। সাধু সাবধান। ধন্যবাদ।

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

ঋতো আহমেদ বলেছেন: চোখ রাখুন :: '''অহঙ্কার পতনের কারণ'' -- এই কথা ভুল' -- প্রমাণ করবেন এই দেশে পেত্নি ও ভূতেরা। :D

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

বিদ্যুৎ বলেছেন: চেষ্টার তো কমতি রাখবেনা নিশ্চয় কিন্তু ইতিহাস তো তা বলেনা। অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১২

ক্স বলেছেন: হাসিনাই একমাত্র শাসক যে জানে বর্বর বাঙালিকে কিভাবে সামলাতে হয়।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪২

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ হয়ত আপনি ঠিক বলেছেন তবে আমরা জনগণ কোন শাসক চাইনা আমরা চায় জনগণের সত্যিকার প্রতিনিধি যারা জনসেবা করবে, জন শাসন নয়। তবে জনগণও জানে কিভাবে এই রকম শাসকদের শায়েস্তা করতে হয়। সময়ই সব বলে দিবে।
ধন্যবাদ।

১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ কিন্তু উন্নয়ের দিকেই ধাবিত হচ্ছে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫২

বিদ্যুৎ বলেছেন: উন্নয়ন বলতে আপনি কি বুঝাতে চাইছেন তা আমার বোধগম্য নয়। উন্নয়ন তো সরকার দেখাচ্ছে শুধু খাতা কলমে কিন্তু বাস্তবে কি হচ্ছে। ব্রিজ নির্মাণের পরে উদ্বোধনের দিনে ট্রাক সহ নদীতে পতন। রডের বদলে বাঁশ! পদ্মা সেতুর নামে উন্নয়ন খরচ চার গুণ বৃদ্ধি, অর্থ লুটপাট ইত্যাদি।
ভাই যেখানে কোন জবাবদিহিতা নেই, সন্ত্রাস, মাদক আর ধর্ষণ, সামাজিক অবক্ষয়, বিশৃঙ্খল শিক্ষা ব্যবস্থা, আরও কত বলব আপনাকে। একটি চোখ খুলে দেখেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নিয়তির মার বড় ভয়ংকর!

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

আখেনাটেন বলেছেন: ক্ষমতার মসনদে বসে আমাদের গোলাপী ম্যাডাম এবং মহান যুবরাজাধীরাজ কিন্তু এই বিশেষণে বিশেষিত হয়েছিল। যার ফলটাও হাতে নাতে পাচ্ছে সাবেক মহাপরাক্রমশালীরা। অার যুগ যুগ ধরে এ দেশে এই দাম্ভিকতার কুফল বহন করে চলেছে সাধারণ জনগণ। নাকি আমরা জনগণরাও এই দোষে দুষ্ট। একটা কথা আছে না, 'যেমন জনগণ তেমন তাদের নেতা'।

অাশা করি পরের ধাপে গোপালী ম্যাডাম এবং অতিথি যুবরাজাধীরাজও গোলাপীকে অনুসরণ করে একইভাবে...। সেই দিনটির জন্য আম পাবলিকেরা অপেক্ষা করতেই পারে। অামরাতো শুধু দেখনেওয়ালা।



১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: আমজনতার একটি সমস্যা হল নানা মনির নানা মত। এরা কেউ ঐক্য হতে পারেনা। আসলে পারেনা বললে ভুল বলা হবে জনগণকে ঘুনে ধরা রাজনৈতিক সংস্কৃতি ঐক্যবদ্ধ হতে দেয়না। তবে ইতিহাস বলে যখন ঐক্যবদ্ধ হয় তখন ইতিহাস নতুন করে লেখা হয়।

২২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

শোভ বলেছেন: শেখ হাসিনার একটা পশমের দামও নাই খালেদা আর তারিকের ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১২

বিদ্যুৎ বলেছেন: এখানে কোথায় খালেদা আর তারেকের কথা বলা হয়েছে। তারপরও বলছি আপনি শেখ হাসিনার কোন পশমের কথা বলছেন আমি জানিনা। আমিও মনেকরি অন্য সব দল শেখ হাসিনার বালের যোগ্য না। কারণ শেখ হাসিনার বাল আসলেই অন্যরকম।

আমি কিন্তু শেখ হাসিনার বাল বলতে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কে বুঝাচ্ছি। আপনি যদি শেখ হাসিনার গাত্র বাল মনে করেন এটা আপনার নিচু মানুসিকতা। কারণ আপনি বিনা কারণে এখানে তারেক এবং খালেদাকে হাসিনার অনেক ভাল ভাল গুণ থাকার পরও তার পশমের সাথে তুলনা করেছেন। আপনার নীচ মানুসিকতার জন্য আপনাকে ধিৎকার না দিয়ে আমি ধন্যবাদ দিতে পারছিনা।

মন বা হৃদয়ের নীচতা যে কত খারাপ জিনিস যা থেকে বাঁচার জন্য স্বয়ং মহামানব নজরুল বলেছেন,

ক্ষুদ্র করোনা হে প্রভু আমার
হৃদয়ের পরিসর,
যেন হেথা সম ঠায় পায়
শত্রু মিত্র পর।

নিন্দা না করি ঈর্ষায় কারো
অন্যের সুখে সুখ পায় আরো,
কাঁদি তারি তরে অশেষ দুঃখী
ক্ষুদ্র আত্মা তার।।

২৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হয়ত উনার কোনো দোষ নেই যত দোষ ওই গডিটার।উনি ভালো কাজই করতে চান কিন্তু গদির আশেপাশে
থাকা মানুষেরা তাকে দিয়ে মন্দ কাজ করায়।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: আপনি যদি গদির আশেপাশে মন্দ লোক রাখেন তাহলে তারা কি আপানকে ভাল কাজ করাবে নাকি মন্দ কাজ করাবে? আবার আপনি যদি ভাল মানুষ হন তাহলে আপনার পাশে কি মন্দ লোক নিয়ে পদ দিবেন নাকি ভাল মানুষ নিয়ে পদ দিবেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.