![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারী ও পুরুষরে সম অধকিাররে দাবতিে শুধু নারী নয়, পুরুষরাও একমত পোষন করছ।ে হাজার বছররে প্রথা ভঙেে নতুন করে এমন সমাজ প্রতষ্ঠিার দাবি এখন সকল প্রগতশিীলরে। নারী বা পুরুষ নয়, সবাই মানুষ, এমন দৃষ্টভিঙ্গী করতে তরৈী হয়ছেে সামাজকি আন্দোলনরে। তারপরওে ইদানংি নারী স্বাধীকার আন্দোলনরে নামে নারীদরে পুরুষ বদ্বিষেী হবার উৎসাহ দওেয়া হচ্ছ।ে এতে করে নারী ও পুরুষরে সমান অধকিাররে পরর্বিতে একে অপররে প্রতপিক্ষ হসিবেইে তরৈী হচ্ছ।ে বষিয়টা কি এমন নয় য,ে ঘর বাঁচাতে গ্রাম ধ্বংস করা ?
এটাতো চরম সত্য য,ে মানুষ এখনো সৃষ্টরি ইতবিৃত্ত আবষ্কিার করতে সর্মথ হয়ন।ি অন্যদকিে সৃষ্টরি ইতহিাস ঘটেে দখো যায় শত শতাব্দী ধরইে পুরুষরা নারীদরে ওপর র্কতৃত্ব প্রতষ্ঠিা করে আসছ।ে র্ধম, সমাজ সবকছিুই পুরুষ শাসতি হবার কারণ,ে পুরুষদরে সুবধিার জন্য বভিন্নিরকম আইন প্রনয়নও করা হয়ছে।ে সে কারণ,ে নারীরা পুরুষদরে কাছ থকেে নানা রকম অবহলো, বঞ্চনা, নর্যিাতন সহ্য করে আসতে বাধ্য হয়ছে।ে প্রায় অধকিাংশ র্ধমইে পুরুষদরেকে একইসাথে একাধকি নারীর সাথে বসবাসরে আইন প্রনয়ন করা হলওে নারীদরে ক্ষত্রেে ভন্নি প্রথার কথা বলা হয়ছে।ে র্অথাৎ নারীরা একাধকি পুরুষরে সাথে সর্ম্পক স্থাপন করতে পারবনো। এরকম সামঞ্জস্যহীন আইন অনকে প্রশ্নরে মুখোমুখি কর।ে
সৃষ্টরি ইতহিাসে মানুষরে জীবন চক্র পরর্বিতন এবং আধুনকি হবার ক্ষত্রেে পুরুষদরে অবদানকে বশে উজ্জ্বল করে দখো হলওে নারীর অবদানকে সভোবে স্বীকার করা হয়না। এটা ন:িসন্দহেে পুরুষদরে র্স্বাথপরতা।
এখন সময় বদলছে।ে যসেব দশে নারী ও পুরুষরে সমান অধকিার নশ্চিতি করতে পরেছেে তারা উন্নয়নরে শখিরে পৌছছে।ে উন্নয়নশীল দশেওে নারী ও পুরুষরে সমান অধকিার প্রতষ্ঠিার জন্য আন্দোলন, সামাজকি সচতেনতা সহ আইন প্রনয়ন নশ্চিতি হচ্ছ।ে সমান অধকিার আন্দোলনরে এমন ধারাবাহকিতায় কছিু কছিু নারী পুরুষ সুকৌশলে পরস্পর বরিোধী প্রচার প্রচারনায় অংশ নয়িছে।ে তাদরে বভিন্নি লখোয়, কাজ র্কমে এবং আন্দোলনে নারী গোষ্ঠরি সমষ্টগিত র্স্বাথ লাভরে পরর্বিত,ে ব্যক্তি র্স্বাথরে রখো স্পষ্ট হয়ে উঠছে।ে এতে করে নারী স্বাধকিার আন্দোলনরে মূল লক্ষ্য বচ্যিুত হচ্ছে বলে আমি বশ্বিাস করছ।ি এমন অবস্থা চলতে থাকলে নারীদরে মনে পুরুষ বদ্বিষেী মনোভাব তরৈী হয়ে বশিৃঙ্খল সমাজ ব্যবস্থার অবতারনা হব।ে যা মোটইে কাম্য নয়।
পুরুষ নয়িন্ত্রতি শাসন ব্যবস্থার কারণ,ে নারীরা বষৈম্যরে শকিার হয়ে এসছে,ে এটা সত্য। পুরুষরা নারীদরে সর্ম্পকে অনকে খারাপ বশিষেন তরৈী করছেে এটাও সত্য। নারীদরে নজিরে অধকিাররে রাখবার জন্য পুরুষরা আইন প্রনয়নরে পাশাপাশি নারীদরে জন্য অপমান মূলক বভিন্নি উক্তরি প্রর্বতন করছে।ে
তবে আমরা আশাবাদি য,ে নারীদরে প্রতি এমন বষৈম্য আচরন বন্ধ হবে এবং নারী ও পুরুষ সমান অধকিার ভোগ করব।ে
তব,ে এখানে নরিাশ হবার মত বষিয় হচ্ছে য,ে কছিু কছিু নারী ও পুরুষ তাদরে ব্যক্তি জীবনে ঘটে যাওয়া কছিু ঘটনার সাথে সামগ্রকি আন্দোলনকে জড়াতে চাইছ!ে আমি বশ্বিাস করি য,ে নারী ও পুরুষ পরস্পররে প্রতি আস্থাশীল হলইে একটি র্পূণাঙ্গ এবং প্রগতশিীল সমাজ ব্যবস্থায় রুপ নবে।ে
আমি কারো নাম বলতে চাইনা। তব,ে কছিু লখোর উদাহরন সামনে আনতে চাই। এতে করে বষিয়টি পরষ্কিারভাবে ফুটে উঠব।ে লখো এবং উদাহরনরে র্স্বাথইে অনচ্ছিার্পূবক কছিু অশ্লীল লখো, শব্দ, বাক্য ব্যবহার করতে হচ্ছে বলে আমি দু:খতি।
পুরুষ মাত্রই একজন নারী সর্ম্পকে তার বন্ধু, বান্ধবী বা যে কোথাও খোলামলো মন্তব্য করে থাক।ে এমনকি যদি কোন পুরুষ কোন নারীর সম্মতক্রিমে বা র্অথরে বনিমিয়ে যৌন মলিন ঘটয়িে থাকে তাহল,ে ওই পুরুষটি সংশ্লষ্টি নারী সর্ম্পকে খোলামলো মন্তব্য করে থাক।ে পরস্থিতিি ববিচেনায়, তা হয়তো ওই পুরুষরে জন্য মোটওে লজ্জার বষিয় নয়। ধরুন কোন নারী রাস্তা দয়িে হাটছ,ে তখন হয়তো কোন পুরুষ ও তার বন্ধুরা মলিে ওই নারীর শরীররে বভিন্নি র্স্পশকাতর অঙ্গ নয়িে তামাশায় মতেে উঠ।ে পুরুষ শাসতি সমাজ ব্যবস্থা এবং সামাজকিভাবে তা আইন প্রনয়নরে ফলইে নারীদরে ভোগ আর বলিাসরে বস্তু হসিবেে গন্য করা হচ্ছ।ে
এমন পরস্থিতিি থকেে সমাজরে পরর্বিতন আনতে হলে নারীরা তাদরে অধকিার নয়িে আন্দোলন করবে এবং সে যৌক্তকি আন্দোলনে পুরুষরাও অংশ নবি,ে এমনটা হওয়া উচতি।
সমাজ ব্যবস্থা কোন যুদ্ধক্ষত্রে নয়। কোন যুদ্ধক্ষত্রেে শত্রুপক্ষ শক্তশিালী কোন অস্ত্র ব্যবহার করল,ে প্রতপিক্ষও শক্তশিালী অস্ত্র ব্যবহার কর।ে যুদ্ধরে ক্ষত্রেে জয় আর পরাজয়রে বষিয় রয়ছে।ে কন্তিু সামাজকি অবস্থানরে ক্ষত্রেে জয় পরাজয়রে কোন বষিয় নইে। এখানে পরস্পররে সমঝোতায় একটি সুন্দর সংসার, সমাজ ব্যবস্থা ও দশে গড়ে উঠব।ে
অসামঞ্জস্য দৃষ্টি ভঙ্গীর কারণে অততিে নারীদরে সর্ম্পকে যসেব খারাপ ও অপমানজনক বশিষেন তরৈী করা হয়ছেে তা বলিুপ্ত করার মাধ্যমইে নারীর সমান অধকিার প্রতষ্ঠিা করার লক্ষ্য নর্ণিয় হওয়া উচতি। একটি অশ্লীল বা অপমানজনক শব্দ বা বাক্য বলিুপ্ত করার উদ্যোগ না নয়ি,ে প্রতপিক্ষ তরৈী করার জন্য আর একটি অশ্লীল বা অপমানজনক শব্দ বা বাক্য তরৈী করা উচতি নয়। এতে পক্ষে বপিক্ষে শুধু বর্তিকই হবে আর উভয়রে অশ্লীলতা প্রকাশ পাব,ে যা কোন অবস্থাতইে কাম্য নয়।
হ্যা, এটা সত্য য,ে আজকরে এই উন্নয়নশীল পরস্থিতিতিওে নারীরা বঞ্চতি হচ্ছ।ে নারীরা র্ধষনরে শকিার হচ্ছ,ে অপমানরে শকিার হচ্ছ।ে নারীরা তাদরে ইচ্ছামত চলাচল করতে পারছে না। নজিদেরে প্রসার ঘটাতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছ।ে
তব,ে লক্ষ্যনীয় বষিয় য,ে সামাজকি উন্নয়নরে ধারাবাহকিতায় নারীরা এখন পুরুষদরে মতই সহাবস্থান করতে পারছ,ে যদওি তা র্পযাপ্ত নয়।
আমি খুব ভীত য,ে নারী অধকিার আন্দোলনরে নামে অশালীন পথকে অবলম্বন করছনে কউে কউে। এমনও কছিু নারী নত্রেী বা লখেক বা সংগঠক আছনে যারা অনকে খারাপ অশালীন শব্দ ব্যবহার করছনে এবং লখিছনে। আমি ঠকি জাননিা, এতে তনিি কি বুঝাতে চাইছনে।
" তনিি তার অনকে লখোর মধ্যে বলছেনে য,ে পুরুষরা রাস্তার পাশে বা যখোনে ইচ্ছা সখোনে দাড়য়িে দাড়য়িে প্রস্রাব করতে পারলে নারীরা তা পারনো কনে ? পুরুষরা খালি গায়ে বড়োতে পারলওে নারীরা তা পারবনো কনে ? পুরুষরা একাধকি নারীর সাথে যৌন সর্ম্পক করতে পারল,ে নারীরা তা পারবে না কনে? কোন নারীকে পুরুষরা খুব সহজইে বশ্যো বলতে পারলওে, একই জাতীয় পুরুষদরে কি বলা দরকার ?"
কছিু কছিু নারী এরকম হাজারো প্রশ্ন হাজরি করছেনে। আবার, কোন কোন লখোর মধ্যে এসব প্রশ্নরে উত্তর নজিরোই দচ্ছিনে। তারপরওে বলা আবশ্যক য,ে আমার ব্যক্তি জীবনরে কোন প্রত্যাশা পূরন না হওয়ার র্অথ কন্তিু সমগ্র জাতীর প্রত্যাশা পূরন হয়ন,ি এই র্অথে ব্যবহার করা উচতি নয়।
ধরুন, একজন পুরুষ ইচ্ছা করলইে খুব সহজইে রাস্তার পাশে বসে প্রস্রাব করতে পার,ে আবার পুরুষরা খালি গায়ে থাকলওে খুব একটা বমোনান হয়না। এক্ষত্রেে একজন নারী হসিবেে আপনার আক্ষপে করার কছিু নাই। আর এটা কোন স্বাধীনতার প্রশ্নও নয়। বষিয়টি হলো শালীনতার। আমাদরে মাথায় রাখা উচতি য,ে শালীনতা রক্ষা করইে স্বাধীনতা ভোগ করতে হব।ে বশৈষ্টিগত কারণ,ে পুরুষরা যা করতে পার,ে একজন নারী হয়তো তা করতে পারছনে না। অথবা একজন নারী যা করতে পারছ,ে একজন পুরুষ তা করতে পারছে না। এরকম বষিয় নয়িে যদি মনরে মধ্যে অতৃপ্তি কাজ কর,ে তবে সটো একান্তই ব্যক্তগিত। এখন চকিৎিসা বজ্ঞিান অনকে উন্নত। আপনি আপনার লঙ্গি পরর্বিতন করয়িে ননি। তারপর আপনি যাকে প্রতপিক্ষ ভাবছনে, সইে প্রতপিক্ষরে সকল সুবধিা আপনি ভোগ করতে পারবনে।
একজন লখেকিা সম্প্রতি তার লখোর মধ্যে একটা উদাহরন দয়িে বলছেনে য,ে ত্রশি বছর আগে ভালোবসেে র্কোটরে মাধ্যমে এক লোককে তনিি বয়িে করছেলিনে। বয়িরে পরে যখন তনিি জানতে পারলনে য,ে তার স্বামী একজন বহুগামী। তনিি নর্দ্বিধিায় তার স্বামীকে তালাক দয়িে চলে আসনে। (অবশ্য ময়েরো আত্মহত্যা করে কনে, এমন একটি বষিয়রে ওপর তনিি তার ব্যক্তি জীবনরে উদাহরন দয়িছেনে)
বহুগামী সর্ম্পকে আমি বলতে চাই য,ে বহুগামী কোনভাবইে সম্মানজনক কছিু নয়। আপনি যদি একজন নারী হয়ে থাকনে, তাহলে আপনি কোন অবস্থাতইে চাইবনে না য,ে আপনার স্বামী অপর কোন নারীর সাথে যৌন সর্ম্পক, ভালোবাসার সর্ম্পক স্থাপন করুক। কারণ, আপনি কখনই আশা করনে না য,ে কোন নারীর লালা, যৌন নর্যিাস বা র্বজ্য কোন কছিু যা আপনার স্বামীর শরীরে লগেে আছ,ে তা আপনি র্স্পশ করবনে। অথবা আপনার বছিানায়, অন্য কোন নারী এসে আপনার স্বামীর সাথে শারীরকি সর্ম্পক স্থাপনরে মাধ্যমে আপনার বছিানা নোংরা করুক। এরকম অবাধ যৌন মলিনরে বষিয়ে চকিৎিসা বজ্ঞিানে স্বাস্থ্য নরিাপত্তার বষিয় উল্লখে রয়ছে।ে অপরদকিে কোন পুরুষও চায় না য,ে তার স্ত্রী অন্য কোন পুরুষরে লালা, যৌন নর্যিাস বহন করুক, যা হয়তো স্বামীকে র্স্পশ করতে হতে পার।ে একাধকি স্বামী বা স্ত্রী গ্রহণরে বষিয়টি সর্ম্পূণ নজিরে রুচরি ওপর নর্ভির কর।ে
তব,ে এটা ঠকি য,ে বভিন্নি র্ধমগ্রন্থে একাধকি নারীকে বষিয়ে করার বষিয়ে কোন নষিধোজ্ঞা আরোপ না করা হলওে নারীদরে ক্ষত্রেে একজন স্বামী থাকা অবস্থায় অন্য কোন পুরুষকে বয়িে করা যাবনো এমন বষিয় উল্লখে রয়ছে।ে শুধু তাই নয়, কোন কোন র্ধমগ্রন্থে নারীদরে ভোগরে বস্তু হসিবেওে ঈঙ্গতি বহন করছে।ে যুদ্ধক্ষত্রেে পরাজতি সনৈকিরে স্ত্রী ও অন্যান্য নারীদরে ভোগ করার অধকিার দওেয়া আছ,ে দাসীর সাথওে যৌন সর্ম্পক স্থাপন করা বধৈ এমন বষিয়ও উল্লখে রয়ছে।ে র্ধমগ্রন্থরে এসব নর্দিশেনাকে ব্যক্তগিতভাবে আমি নারীর প্রতি বষৈম্যমূলক আচরন বলে মনে কর।ি এইক্ষত্রেে নারীর সম্মান ক্ষুন্ন করা হয়ছেে বলে বশ্বিাস কর।ি
তাই, একজন সাংবাদকি, ব্লগার ও মানবাধকিার র্কমী হসিবেে আমার মনে হয়ছেে য,ে নারী ও পুরুষরে সমান অধকিাররে বষিয়ে র্ধম, সামাজকি অবস্থা একটা প্রতবিন্ধক। তাই এই প্রতবিন্ধকতা দূর করত,ে নারী ও পুরুষ সকলে মলিে সামাজকি সচতেনতা তরৈী করার আন্দোলন গ্রহণ করা উচতি। অশালীন মন্তব্য, র্কমকান্ড প্রতপিক্ষ তরৈী করতে সক্ষম। তাই, ব্যক্তি জীবনরে কোন প্রভাব সমষ্টগিত আন্দোলনরে সাথে যুক্ত করা ঠকি হবনো। আপনার সমস্যা, আপনার প্রত্যাশা পূরন না হওয়া, আপনার অতৃপ্ত,ি আপনার অনুভুতি সবই আপনার নজিস্ব বষিয়। এটা মনে করার কোন কারণ নাই য,ে আপনার ব্যক্তি জীবনরে এমন অবস্থা একটা জাতী বা গোষ্ঠরি প্রকৃত অবস্থা বলে ববিচেতি হতে পারনো।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫
বিভক্ত আত্মা বলেছেন: না বুঝেই মন্তব্য করে ফেললেন ? মোল্লা শফীর বক্তব্য, মনোবাসনা কোনটার সাথেই আমি একমত নই। সংঘাতময় পরিস্থিতি থেকে উঠে আসবার প্রয়াসে এই লেখা। কষ্ট পেলাম তেতুল হুজুরদের সারীতে ফেলার জন্য। লেখাটা পড়ার পরে সরি বলা উচিত। ভদ্রলোক মাত্রই ইহা কাম্য।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮
কানিজ রিনা বলেছেন: তবে আমি বুঝি ছেলেরা বাঘ মেয়েরা হরিন
তাই নয় কি? হাজার হাজার বছর ধরে
এমনইত হয়ে আসছে। ইতিহাসত তাই বলে।
আর এদেশে তেতুই হুজুরা যতদিন থাকবে
ততো দিন ছেলেরা বাঘ মেয়েরা হরিণ হয়েই
চলা আবশ্যক।
তাই আসুন আমরা আমাদের চাকরানী দাশীর
সাথে আমাদের সামী হুজুরদের নিকাহ্ করাই।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:৫৯
বিভক্ত আত্মা বলেছেন: আমার চাওয়ার বিষয় ছিল, কারো স্বাধীনতা হরণ নয় বা কোন দলাদলী নয়। আমি কোন অবস্থাতেই নারীকে পুরুষের দাসী বলতে রাজী নই। আবার অন্যদিকে পুরুষকে নারীর শাসনকর্তা বলতেও রাজী নই। আন্দোলনের সমতা রাখা খুবই দুরহ, তারপরেও আমরা পরষ্পর বিদ্বেষী না হয়ে বরং এই বলে আন্দোলন করতে পারি যে, কেউ কারো চেয়ে ছোট নয়। মানুষের মর্যাদায় নারী ও পুরুষ আসীন রয়েছে। এখানে তেতুল হুজুর বা ফতোয়া অবশ্যই পরিত্যায্য। সেই সাথে পরষ্পর উষকানীমূলক কর্মকান্ড পরিহারযোগ্য। সাবলিল সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলতে পরস্পরের সহাবস্থানের কোন বিকল্প নাই। হোক না সে নারী বা পুরুষ। যোগ্যতার মাপকাঠিতেই তার অবস্থান নির্ণয় হবে। কেন আমি বলবো, আসেন আমরা পুরুষের দল গঠন করি বা কেনি বা বলতে হবে আমরা নারী দল গঠন করি।
সমঅধিকার তখনই প্রতিষ্ঠা হবে, যখন পরস্পরের বিরোধীতা থেমে শাসন ব্যবস্থায় সহাবস্থান আসবে। আর আজকের নারী অবহেলার অন্যতম কারণ হলো সহাবস্থানের পক্ষে পুরুষদের বিমুখ হওয়া, অন্যদিকে নারীরা নারীদের আলাদা করে ভাবতে চাওয়া। আলাদা ভাবার দরকার নাই। গঠনমূলক বৈষম্য হয়তো ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু কর্ম বৈষম্য ভিন্ন হবার জন্য দল তৈরীই দায়ী। এক্ষেত্রে অবশ্যই পুরুষরা অনেকটাই দায়ী। তবে নারীরা আন্দোলনের কৌশল পরিবর্তন করলে সমাজের পরিবর্তনের রুপরেখা আরো সহজ হবে বলে বিশ্বাস। আর সে বিশ্বাসের আলোকেই আমি দল তৈরীর আন্দোলনের বিরোধিতা করি এবং নারী ও পুরুষ, সবাই মানুষ, আর মানুষের বৈষম্য দূর করার আন্দোলনে আমি সামীল। আমার লেখার ধরনে হয়তো কেউ কেউ মনোক্ষুন্ন হয়েছেন, তবে একটু ভেবে দেখলে বুঝবেন, আমরা সবাই মানুষের মর্যাদার জন্যই লড়াই করছি।
------------------
জয় হউক মানুষের, জয় হউক মানবতার
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
দরিদ্রদেশগুলোতে নারীকে বেশী কস্ট করতে হয়, সেটার সমাধান চাচ্ছে মানুষ; আপনার মাথায় মোল্লা শফির মগজ, ওখানে ভালো কিছু ঢুকবে না।