নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যে এলাকাতে থাকি, সেখানকার আঞ্চলিক প্রভাব আগে থেকেই বিএনপির হাতে। আর এখানে দুর্নীতিতে সবাই ভাগ বাটোয়ারা পায়। আমি শুনে আশ্চর্য হই, এই তো কিছুদিন আগের ঘটনা তখনও শেখ হাসিনা ক্ষমতায়। আমাদের এলাকার বেশিরভাগ মানুষই জানে, একটা কোম্পানি তাদের কাজ শুরু করছিল, তখন দু’জন নেতা গোছের লোক সেই কোম্পানির কাছে ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে। দু’জন লোকের মধ্যে একজন হলো তৎকালীন সময়ের আও/য়ামীলীগের মেম্বার আরেকজন বিএনপির ছাও নেতা। দুর্নীতিতে দু’জনেই এক্সপার্ট।
শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাল, কিছুদিন আগেও যাদের দেখতাম মাঠে ঘাটে কাজ করে খেত, মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কামলা দিত, রোজে কামলা দিত, রাজমিস্ত্রীর কাজ করত, দোকানদারী করত এরা সবাই আজ একেকটা রাজনৈতিক হয়ে উঠেছে। ঠিকমত খেতে পারত না তারা এখন মোটরবাইক নিয়ে চলে। কিছুদিন আগেও যারা নিজ এলাকায় পা রাখতে পারত না, রাজনৈতিক কারণে নয়, মানুষেরা টাকা পায় সেজন্যে। আজ কোটি টাকার অধিকারী হয়ে গেছে। মানুষেরা আজ তাদের জন্য পেরেশান হয়ত, নতুন সরকার আসলে পাওনাদাররা সবাই মামলা খাবে কিংবা কেউ কেউ তো ইতোমধ্যে খেয়ে ফেলেছে।
একই বাপের তিন সন্তান। একজন করে আও/য়ামীলীগ, ওয়াইফ তার ওয়ার্ড মেম্বার। এই লোক আও/য়ামীলীগের আমলেও মানুষের ক্ষতি করার কারণে মামলায় পড়েছিল। স্ত্রী মেম্বারনি হওয়ার পরে এলাকার মানুষকে উল্টো মামলায় ঝুলিয়েছে। শেখ হাসিনা চলে যাবার পরেও তার ভয় নেই, কারণ তার আরও দু’ভাই বিনএপির রাজনীতিতে জড়িত। এদের কিছুই হবে না। নতুন নতুন পদ্ধতি সৃষ্টি হবে মানুষকে লুট করার আর চাদাবাজি করার।
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭
নতুন বলেছেন: সমাজের রাজনিতিক দের নীতি হলো।
এলো মেলো করে দে মা. লুটে পুটে খাই
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে লুটপাট কি শুধু আওয়ামীলীগই করছে, আর কেউ করে নাই?
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: অনেক এলাকাতেই এই ব্যবস্থা আছে।আমাদের এলাকায় আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আছে।কোন সমন্বয় কারীর ক্ষমতা নাই ওখানে যেয়ে কথা বলে।রংপুরেরও তাদের আর্মির ছত্র ছাযায় যেতে হয়।