নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের পক্ষে কথা বললেই হালাল লেখক সাহিত্যি উপন্যাসিক এর উপাধি পাওয়া যায়

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটখাটো ভ্রমণ - খাশিয়াপুঞ্জি গ্রাম, বাহুবল, হবিগঞ্জ (ছবি ব্লগ)

২২ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬

০১।

ঈদের পরে বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। ভুল করে ফেলছিলাম। এত গরম উফ সর্বনাইশ্যা গরম। তাছাড়া কারেন্ট থাকেই না। রাতে ঘুমাইলাম কোনোমতে, মাঝরাতে কারেন্ট চলে গেল। কষ্ট করতে করতে দুই তিন ঘন্টার পর যদিও আসলো.....শেষ রাতে আবার কারেন্ট চলে যায়। কষ্টের চোটে কান্না এসে যায়। গ্রামে তুলনামূলক শহরের চেয়ে গরম বেশী না কেবল অত্যদিক বেশী।বৃষ্টি আসলে কিছু শান্তি দায়ক হয় পরিস্থিতি। আমি যাওয়ার পর বৃষ্টিও আসলো না । একদিন এসেছিল মাত্র।

ছোট ছেলের পরীক্ষা শেষ হওয়ায়, তার বেড়ানো প্রয়োজন। তাই বাধ্য হয়ে ঈদের পরেরদিন গেলাম বাড়িতে। তার ইচ্ছে ছিল দূর দূরান্তে ঘুরতে যাবে। কিন্তু গরম হওয়াতে কাপড় চেঞ্জ করতেও ভয় লাগছিল। ঘামে সব সময় শরীর ভেজা থাকে। তারপরও কিছু জায়গায় ঘুরেছি। চা বাগান তো আছেই। বাড়ি যাবো চা বাগানে যাবো না, তা কখনো হয়নি। এবার গেলাম আরেকটি নতুন জায়গায়। আমাদের হবিগঞ্জেই পড়েছে জায়গাটি। নাম হলো আলিয়াছড়া (গুল বাহার) খাসিয়াপুঞ্জি, বাহুবল, হবিগঞ্জ। খাসিয়াদের আবাসিক এলাকা। সর্বসাধারণ ঢুকতে পারে না। বোনের জামাই এসআই হওয়াতে সেদিন ঢুকতে দিল আমাদের। কী যে সুন্দর এদের বসত বাড়ি। এত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ইশ। আর এদের ঘর বাড়ি সব টিলার উপরে, সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে হয়।প্রত্যেকটি বাড়িই অপূর্ব সুন্দর। চারিদিকে কেবল পানের গাছ। বরজ না গাছে গাছে পানের লতানো গাছ।

আমাদের হাতে সময় কম ছিল আর অত্যধিক গরম হওয়াতে বেশী দূর আগাতে পারিনি। যেটুকু সময় ছিলাম মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দেখেছি পরিচ্ছন্ন গ্রামটি।

০২। সিঁড়ি এখান থেকে শুরু। উপরে উঠতে মানা আছে


০৩। গ্রামে ঢুকতে পরিচ্ছন্ন পথ


০৪। ঐ এ বাড়ি দেখা যাচ্ছে


০৫। পরিপাটি গুছানো গ্রাম


০৬। বাড়ির পাশে ফুলগাছ


০৭। পাগলা ঘন্টা। কোন ঘটনা/দুর্ঘটনা ঘটলে এই ঘন্টা নাকি বাজানো হয়।


০৮। পাগলা ঘন্টার নিচের পরিবেশ


০৯। ভাই, বোন জামাই, বোনের মেয়ে ঘুরে দেখছে


১০। টিনের ঘরের সামনে সুন্দর একটি কাঠবেলী


১১। ছোট ছেলে তামীম গ্রামের ছবি তুলছে


১২। টিলার উপরে বাড়ি ঘর


১৩। বাড়ির সামনে ফুল বাগান


১৪। গ্রামের ভিতরে একটা সুন্দর স্কুল


১৫। স্কুলের পাশেই গীর্জা


১৬। স্কুলের মাঠ


১৭। উপরে সুন্দর একটি বাড়ী


১৮। আকাশ ছোঁয়া বাড়ি ঘর


১৯। স্কুলের টগর ফুল


২০। গীর্জার আশে পাশে জঙ্গলের ভেতরেও ঝাড়ু দেয়া। কী সুন্দর পরিস্কার


২১। জংগলের ভেতরের রাস্তা


২২। আমার তো উপরে উঠার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু দুপুর বেলা যাওয়াতে গরম বেশী ছিল


২৩। চারপাশ সবুজে ঘেরা


২৪। সবুজ আর নীল মিশে সুন্দরে একাকার


২৫। এবার ফেরার পালা।


২৬। গাছগাছালি


২৭। এখানে এসে চা খাওয়ার জন্য থেমেছিলাম। খুব সুন্দর এলাকা


২৮। এই জায়গাটি খুব সুন্দর লাগছিল


২৯। কাঁচা পাতার চা, স্বাদ আছে।


৩০। উনাকে পেয়েছিলাম সেখানে


৩১। রশিদপুর রাবার বাগান। সবুজ আর সবুজ।


গরম ক্লান্তি তবুও ভালো লেগেছিল আলহামদুলিল্লাহ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওয়াও! ছবিগুলো দেখে পরাণ জুড়িয়ে গেলো, সত্যিই অসাধারণ কিছু ক্লিক করেছেন।

২| ২২ শে জুন, ২০২৫ রাত ১১:০৯

সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি, খুব ভালো লাগলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.