নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক্র্যাকড যীশু

ক্র্যাকড যীশুর সামাজিক নাম, ইমাম মুত্তাকীন।\nজাতীয় বস্ত্র প্রকৌশল ও গবেষনা ইন্সটিটিউট এর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। লিখতে ভাললাগা থেকে লেখা।..... চলবে

ক্র্যাকড যীশু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কলার-টিউন

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরণ ঃ ধুমপান স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকারক





১।

‘’এতক্ষণ কোথাই ছিলে?’’ ঘরে ঢুকতেই প্রশ্নের মুখে পড়ল দেবী। প্রশ্নকর্তা দেবী’র বাবা মাহফুজ সাহেবের। মাহফুজ সাহেব মেয়েকে তুই করেই বলেন।মাহফুজ সাহেব রেগে আছেন, তাই তিনি মেয়েকে তুমি করে বলছেন।তাই দেবী একটু সাবধান হওয়ার চেষ্টা করল। -এই তো বাবা, মিতাদের বাসায় গেছিলাম

-মিথ্যা বলবে না । সত্য লুকোবে কিন্তু, মিথ্যা বলবে না, যাক কোথাই ছিলি আর বলা লাগবে না।

- আচ্ছা বাবা। এই বলে সে রুমের দিকে পা বাড়াল।বাধা দিল বাবা।

-সে কি চলে যাচ্ছিস কেন ? বস কথা আছে।

বাবার মুখে তুই শুনে আশ্বস্ত হয় দেবী। বসে দেবী।

মাহফুয সাহেব মেয়ের মাথার উপর হাত রেখে বললেন, অনেক বড় হয়ে গেছিস রে মা, তোর মা তোর বিয়ে বিয়ে করে আমার মাথা ঝালাপালা করে দিচ্ছে। তোর মা, আজ তোর জন্যে একটা ছেলে দেখে এসেছে। ছেলের মা। তোর মায়ের বান্ধবি। ছেলে নাকি দেখতে শুনতে ভাল। ভাল বেতনের চাকরীও নাকি করে।

-কিন্তু বাবা! উৎকণ্ঠায় ডুবে যায় দেবী।

- বুঝি রে মা ! দেবীকে থামিয়ে দেন বাবা।

তুই তোর ঐ পাগলা টাকে, একটু ধাতু হতে বল। ও তো ভাল স্টুডেন্ট , একটা চাকরি যোগাড় করতে পারবে না ? তোর মা’কে আমি দেখব যা!!

মাযহার আর দেবীর প্রণয় নিয়ে জানেন মাহফুজ, আর তার স্ত্রী শারমিন। ছেলেটার খুব ভাল স্টুডেন্ট । চোখে মুখে মায়া আছে। বাবা মা নেই , চাচার কাছে মানুষ। টিউশনি করে চলে। কিন্তু বড্ড এলোমেলো ছেলেটা । যেদিন দেবী মাযহার কে নিয়ে মাহফুয সাহেবের অফিসে গিয়েছিল সেদিনই বুঝতে পেরেছিল, মাহফুজ সাহেব। মাযহার কে ভাল লেগেছিল মাহফুজ সাহেবের।

বাবার কথায়, উৎকণ্ঠা কেটে যায় দেবীর। বাবা ও চেষ্টা করছে, জানতো এখন চাকরী পাওয়া কত টাফ। তাছাড়া ও ফিজিক্সের বাইরে চাকরী নিতে চাই না।

-এ ক্যামন কথা। অর এমবিএ আছে। ও , ফার্স্ট ক্লাস পাওয়া ছেলে… এভাবে চাকরীর জন্যে বসে থাকবে? ওকে বল… নাহলে আমি তোর মা’কে বোঝাতে পারব না। আর তোর মায়েরই বা কি দোষ বল? জামাই প্রতিষ্ঠিত হক কে না চাইবে ?

- আচ্ছা বাবা। আমি মাযহার কে বলব

-হু যা ফ্রেশ হয়ে নে।









২।

-মাযহার মা, আমার বিয়ে ঠিক করেছে।

-তাই নাকি !! ছেলে কি করে?

- মজা পাচ্ছ মনে হয় ? পরশু বাবা-মা আমাকে নিয়ে ছেলে দেখত যাবে।

- বাহ! আজকাল মেয়েরা ছেলে দেখতে যায় নাকি ? আমাকে সাথে নিবে না?

-ফাজলামি কর না। এতগুলো ইন্টার্ভিউ দিয়ে আসলে, একটা চাকরী যোগাড় করতে পারলে না, আবার ফাজলামি কর ?

-চাকরী চাকরী করে, আমাকে আর বিরক্ত কর না। ফিজিক্স পড়ে আমি ব্যাংকের চাকরী করব না।

-তাইলে এমবিএ করলে যে?

-এমবিএ করেছি সংসার করার জন্যে। কোন স্কুল কলেজে যদি না ঢুকতে পারি তাহলে, তুমি চাকরী করবে! আর আমি সংসার দেখব।

-সংসার চালাতে এমবিএ , তোমাকে আমার একটুও সহ্য হচ্ছে না। আমার সাথে সংসার করতে হলে একটা চাকরী পাওয়া লাগবে।এই আমি বলে দিলাম।

পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার দরকার ভেবে , কিছু করতে চাইল মাযহার।

দেবী ,এক হাজার টাকা হবে?

সরু চোখে তাকায় দেবী। রাগের রেশ কাটতে না, কাটতেই এরকম প্রশ্ন তাকে আর রাগিয়ে তুলল।

একটা নিঃশ্বাস ফেলে, চোখ বুজেই উত্তর দিল দেবী!

কি হবে? এত টাকা ?

-একটা প্রাইভেট ফার্মে এপ্লিকেশন করব !! টিউশনির বেতন পাইনি। তাই!!! হাত চুলকাতে চুলকাতে বলল মাযহার।

- এত টাকা লাগে নাকি?

- সাড়ে পাঁচশ লাগবে।আর বাদলের কাছে সেদিন কিছু টাকা ধার করেছিলাম।খুব বিপদে পড়েছিলাম, আরও কি যেন বলতে চাইছিল মাযহার

হাত তুলে, থামিয়ে দেয় দেবী মাযহার কে।

ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে একটা এক হাজার টাকার নোট বের করে দিল।

-মাযহার বলল, পঁয়ত্রিশশো হল। শোধ করে দিবনে।

- শোধ করা লাগবে না... তুমি একটা চাকরি যোগাড় কর তাইলেই হবে। গজরাতে গজরাতে চলে যায় দেবী।

দেবীর চলে যাওয়ার পথের দিকে চেয়ে কিছু একটা করার প্রয়োজনবোধ করল, রূপে গুনে সরস্বতী মেয়ে দেবী। এই মেয়েটা পাগলের মত ভালবাসে মাযহার কে। এবারে একটা চাকরি নিতেই হবে। এই মেয়ে কে কষ্ট দিলে, খোঁদা তাকে মাফ করবে না।









৩।

ভাইভা বোর্ড, চার জনের সামনে বসে আছে মাযহার। সবাই যেন প্রশ্নবাণে মাযহার কে হত্যা করতে প্রস্তুত। টাক মাথা করে শহীদ সাহেব , আখতার সাহেব, বিমল বাবু আর কোম্পানির মালিক রিজাউল সাহেব বসে আছেন। টেবিলে ক্যামেরা রাখা আছে, প্রার্থীদের ভিডিও করা হচ্ছে, সুচারু বিচারের জন্য এই ব্যবস্থা।এই বুদ্ধি দিয়েছে রিজাউল সাহেবের স্ত্রী, রিমি চৌধুরীর, কোম্পানির অনেক কাজ তিনিও সিধান্ত নেন। পঁচিশ পারসেন্ট শেয়ার আছে তার । আগের বারের চিফ একাউন্টেন্ট দু লাখ টাকা নিয়ে ভেগে গেছে। তাই কড়া নজরদারি। চিফ একাউন্টেন্ট পোস্টের জন্য সাত জন ভাইভা দিচ্ছে। মাসে ৪০হাজার বেতন। দুই ঈদে বোনাস। ফোন বিল, অফিসের গাড়ি নিয়ে যাবে। দিয়ে আসবে। এক বছর পর কোম্পানি থেকে ফ্ল্যাট ও দেবে। এক কথায় লোভনীয় চাকরী যাকে বলে।



সাত জনের মধ্যে মাযহার চতুর্থ। প্রথম তিনজন ভাল করতে পারেন নি। একজন তো একাউন্টেন্ট বানান করতে পারলেন না। আরেকজন কে ইংরেজিতে জিজ্ঞাসা করা হল, চাকরী কেন চাই! সে ইংরেজিতে জবাব দিতে পারল না। তৃতীয় জনের এমবিএ করা নেই।সবগুলিতে সেকেন্ডক্লাস।

চতুর্থতে এসে, প্রশ্নকর্তা বাঘেরা, একটা পুষ্ট হরিণ পেলেন তারা বুঝল। শহীদ সাহেব বললেন, মাযহার, আপনি বলুন মিথ্যা তুমি দশ পিঁপড়া যদি লেফটেন্যান্ট হয়, তাহলে পিশি চল যায় কি হবে?

মাযহার, একটু অবাক হল, এটা সে জানে, তার মা শিখিয়েছিল। বোধ হয় উত্তর সাইকোলজি।মাযহার উত্তর দিল। প্রশ্নকর্তারা একে অপরের দিকে চাইলেন। কোন দেশের কি মুদ্রা, কোথাই কি নদী, হাবিজাবি প্রশ্ন করলেন তিন জন।

রিজাউল সাহেব শেষ প্রশ্ন করলেন, মাযহার সাহেব চাকরী কেন চান?

-স্যার, আমার প্রেমিকার মা, তার অন্যত্র বিয়ে ঠিক করেছে, ছেলে অনেক টাকা বেতন পাই। আমার তাকে বিয়ে করার জন্য ভাল একটা চাকরীর দরকার ছিল, প্রশ্নকর্তারা, হতভম্ব !

রিজাউল সাহেব, শান্ত গলাই বললেন, আপনি ফিজিক্সে ফার্স্টক্লাস পাওয়া, এরকম উত্তর দিতে বাধল না?

নির্ভীক চিত্তে মাযহার বলল, স্যার আমি মিথ্যা বলি না, আমি মনে করি ফার্স্টক্লাস হোক আর থার্ডক্লাশ হোক মিথ্যা কারোর বলা উচিত না।

আচ্ছা, আপনি আসতে পারেন। মাযহার উঠে এলো ।

বাইরে এসেই সে বুঝল, সে ভয়াবহ একটা কাজ করে ফেলেছে। এভাবে বলা তার উচিৎ হয় নি। এই গণ্ডগোলটা না বাধালে হয়ত, চাকরী পেয়ে যেত। এখন নিজের মাথার চুল নিজেরই ছিঁড়তে ইচ্ছে করছে। দেবী কে সে কি বলবে ? এই এপ্লিকেশনের টাকাটাও দেবীর ব্যাগ থেকে বেরিয়েছে।







৪।

বাবা-মা মেয়ে মিলে ছেলে দেখতে গিয়েছিল, একটা রেস্টুরেন্টে। ছেলেরা গাড়ি করে বাসাতেও পৌঁছে দিয়ে গেছে দেবীদের। এখন এসব নিয়েই আলাপ চলছে। মিসেস শারমিনের ছেলে পছন্দ হয়েছে, কিন্তু সে মেয়ের আচরণে ক্ষুব্ধ। মেয়ে গাইগুই করছে।

-ছেলে মাসে পঁয়তাল্লিশ করে বেতন পাই, দেখতেও ভাল, চুল একটু কম এই যা।তোর সাথে ভাল মানাবে

- আমার সাথে ভাল মানানোর দরকার নেই, দেবী বলল

-কেন তোর ভাল লাগে নি?

- না

-তা কেন লাগবে, তোর তো ভাল লাগবে, বাউন্ডুলে ঐ মাযহার ছোড়াটাকে।

-বাজে কথা বলবে না, আমি ওকে ভালবাসি।

- ও চাকরী পেয়েছে? ভালবাসি ভালবাসি তো বলছিস। ওর ঘরে গেলে, অভাব আসলে ভালবাসা জানালা দিয়ে পালাবে, বুঝলি?

-না, মা অভাব আসলে ভালবাসা জানালা দিয়ে পালায় না। ধৈর্য আর বিশ্বাস হারালে ভালবাসা পালায়। তোমার সাথে কথা বলতে ভাল লাগছে না তুমি যাও।

-যাচ্ছি , এও বলছি ঐ বেকার ছোকরার কাছে, তোর বিয়ে আমি দেব না।

ঘরের দরজা দিয়ে দিল দেবী, এখন সে কাঁদবে, পাঁচ বছরের ভালবাসার পরিনতি নিয়ে সে সন্দিহান।







৫।

রিজাউল সাহেব আর মিসেস রিমি ভাইভা বোর্ডের ভিডিও দেখছেন। বাকি তিন জন কাকে নির্বাচন করবেন তা নিয়ে দ্বিধা বিভক্ত। তাই রিজাউল-রিমি নেমেছেন নির্বাচন করতে। প্রার্থীদের কেউ মাযহারের মত প্রজ্ঞা রাখে না। কিন্তু তার উদ্ভট উত্তর নিয়ে চিন্তিত রিজাউল, রিমি বললেন মাযহারা কে রেখে দাও। ছেলেটা ভাল।

-কিন্তু ও একটু খ্যাপাটে না?

- ওসব প্রেম ভালবাসা ,মানুষ কে একটু খ্যাপাটে করেই

-তাই বলে?

-কি তাই বলে? ও তো... তোমাদের প্রশ্নের ভালই উত্তর দিয়েছে। পিশি চল যাই... এর উত্তর টা তো দারুন দিয়েছে।

-তা ঠিক। কিনু এত বড় পোস্টের জন্য।এরকম ছেলে

-কি রকম ছেলে ? ও হয়ত সত্যিটাই বলেছে। আর তুমি কি করেছিলে মনে নাই? আমার বাসার সামনে কতদিন ধরে দাঁড়িয়েছিলে?

-আছে মনে আছে, স্মৃতি রোমন্থন করেন রিজাউল।

আচ্ছা ঠিক আছে... মাযহার সিলেক্টেড







৬।

দেবীর ফোনে ঘুম ভেঙেছে মাযহারের।দেখা করার তাড়া দিয়েছে সে। মাযহারকে ভাইভার কথা বলতে, মাযহার ভীতু হয়ে যায়। নিজের পাগলামির জন্য দেবীর কাছে ঝাড়ি খেয়েছে সে। দেবী বলেছে, আজই সে সব ক্লোজ করবে। এরকম পাগলের সাথে সে থাকবে না। মন খারাপ হয়ে যায় তার। ফোনে কথা বলতে বলতেই, দরজার নিচ দিয়ে পেপার আর একটা খাম রুমে ঢুকল। খেয়াল করল মাযহার। ফোন রেখে। খাম আর পেপার নিয়ে আসল মাযহার।



চিঠি এসেছে প্রতিপ্রভা মালতিফেসেটেড কোম্পানি থেকে। মাযহার চিঠি পড়ল । চিঠি পড়া শেষে সে মোবাইল হাতে নিয়ে, এসএমএস করে একটা কলার টিউন সেট করল।

হাত মুখ ধুয়ে সে বের হল। আজ দেবীর সাথে তার শেষ দিন। দেবীর মুখে, সব ক্লোজ।







কাল এইটা কি সিগ্রেট খাচ্ছ ? সন্দিগ্ধ প্রশ্ন দেবী'র ব্ল্যাক,পনের টাকা দাম , নির্লিপ্ত উত্তর মাযহারের আবার টাকা ধার করছ?কত টাকা ধার করছ? আচ্ছা তোমার মত মানুষ কে কে টাকা ধার দেয় ?ধারের টাকায় দামি সিগ্রেট খেতে লজ্জা করে না? এবারে তোমার ধার আমি শোধ দিতে পারব না, বুঝলা? গজরাতে গজরাতে বলল দেবী। ধার করি নি। সংক্ষিপ্ত উত্তর মাযহারের। আজ সে মুখে কুলুপ এটে থাকবে, দৃঢ় প্রতিজ্ঞা তার।

মা, আমাকে কাল ছেলে দেখাতে নিয়ে গেছিল । এরকম করে আর দিন কাটানো যাচ্ছে না। কিছু একটা কর । ভাইভা বোর্ডে তো সবকিছু গুবলেট করে আসছ , আমার বিয়ে হয়েই যাবে। ছেলে মাল্টিন্যাশ্নাল কোম্পানিতে চাকরি করে, পঁয়তাল্লিশ হাজার টাকা বেতন পায়, ওদের গাড়িও আছে মাযহারের ভ্রুক্ষেপ নেই। সে অয়াজ পুরোই গুমট মেরে থাকবে।

দেবী মাযহারের নির্লিপ্ততায় খুব বিরক্ত হচ্ছে। তার চোখ ফেটে জল আসছে। মাযহার আর দেবীর মাযখানে একটা সিএনজি ওয়ালা এসে দাঁড়াল ।

মাযহার কে উদ্দেশ্য করে বলল, স্যার ভাড়া টা দেন, আমি যাইগা। অনেক্ষন তো হইল।

রক্ত চক্ষু নিয়ে দেবী মাযহারের দিকে তাকাল।

তারপর সিএনজি ওয়ালাকে নিয়ে বাসায় চলে আসল সে। সিএনজি ভাড়া হল সাতশ টাকা।





রুমে বসে বসে কাদছে দেবী। তার ভালবাসার ভবিষ্যৎ অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। ঠাই পাচ্ছে না সে।

ভাইব্রেশন করে, মেসেজ আসল দেবীর মোবাইলে... মাযহার পাঠিয়েছে... 3500+700=4200

ফাজলামোর একটা সিমা আছে… মাযহার কে প্রচণ্ড ক্ষোভ নিয়ে ফোন দেয় সে… একটা কলার টিউন বাজছে,

“চাকরীটা আমি পেয়েগেছি বেলা শুনছ, এখন আর কেউ আটকাতে পারবে না...

সম্বন্ধটা এইবার তুমি ভেস্তে দিতে পার,

মা’কে বলে দাও বিয়ে তুমি করছ না”



মাযহার ফোন তোলেনি, ইচ্ছে করেই তোলেনি... দেবীও ফোন দিয়ে যাচ্ছে... কলার টিউন শোনার জন্যে.... আর কাদেনি দেবী... বারবার দেবী ফোন দিয়ে দেবী কলার টিউন শুনছে

চাকরীটা আমি পেয়েগেছি বেলা শুনছ, এখন আর কেউ আটকাতে পারবে না...

সম্বন্ধটা এইবার তুমি ভেস্তে দিতে পার,

মা’কে বলে দাও বিয়ে তুমি করছ না”

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: কলার টিউন গল্পটা ভালো লাগলো। আপনার লেখার হাত বেশ ভালো। বেশি করে লিখতে থাকুন।


গল্পটা পোস্টে দুইবার এসেছে, এডিট করে নিলে ভালো হয়।


লিখতে থাকুন, পড়তে থাকুন। শুভ ব্লগিং :)

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

ক্র্যাকড যীশু বলেছেন: ধন্যবাদ দাদাভাই!!! আপনার শুভকামনা পেয়ে ভাল লাগল।

এডিট করে অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল টা শুধরে নিয়েছি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.