![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি আমার গান শুন তে মন চায় কুরানের সুর তুমি শুনে নিয়ো। যদি আমার গান বুঝতে মন চায় মজলুমানের ব্যাথা বুঝে নিয়ো।
লক্ষ্মীপুর-১ রামগঞ্জ আসনের সাবেক এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়া (৬৩) আর বেঁচে নেই। ( ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)। শুক্রবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৬টায় থাইল্যান্ড রাজধানী ব্যাংকক বামরুলগ্রাদ হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
তিনি গত প্রায় ৫বছর যাবত ক্যান্সার,কিডনী,ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ছিলেন। জিয়াউল হক জিয়ার মৃত্যুর সংবাদে উপজেলা ব্যাপী জনগণের মাঝে শোকের মাতাম বয়েছে।
মরহুম জিয়াউল হক জিয়া বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটিতে এক যুগধরে গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক,বিএনপি মনোনয়ন নিয়ে ৩বার এমপি নির্বাচিত হয়। ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত রাষ্টীয় ক্ষমতা আসার মন্ত্রী সভায় এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালন করে।
জিয়াউল হক জিয়া ১৯৮৬ সালে জাসদ থেকে বিএনপিতে যোগদান করে। তিনি বিএনপি রাজনীতি স্বক্রীয় হওয়ার আগে পূর্বালী ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশ পূর্বালী ব্যাংক কর্মচারী পরিষদের চেয়ারম্যানও ছিলেন। তিনি ১৯৫৩ সালের ১১ই মার্চ উপজেলার কেথুড়ী গ্রামে জন্ম গস্খহন করে।
মৃত্যকালে তিনি স্ত্রী,১পুত্র,১মেয়ে সহ বহু গুন গ্রাহী রেখে যান। তাঁর মৃত্যু সংবাদে উপজেলার হাজার জনতা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। জিয়াউল হক জিয়াকে আধূনিক রামগঞ্জের রুপকার হিসেবে পরিচিতি ছিলেন।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এ রকম সকলের জন্য উত্তম প্রস্তাব । দেশের যত রাজনৈতিক নেতা শেষ চিকিৎসা করার জন্য তাদের পছন্দের বিদেশের হাসপাতালে গিয়ে মারা যাবেন সকলেই যেন চীর নিদ্রায় সেখানেই থাকেন!!!! । নীজেরাতো দেশে উন্নতমানের চিকিৎসা সুযোগ সৃজন করেন নাই, তার পরেও দেশের ১৭ কোটি মানুষের ভরসার স্থলেও তাদের নেই কোন ভক্তি বিশ্বাস । মরনে তাই দিয়ে যান তারি প্রমান । বলা যায় তারা সাথে করে এনেছিলেন বৈদেশিক ভালভাসার প্রাণ, মরনে তাই তারা সেখানেই তা করে যান দান !!!
কথাগুলি মৃত কিংবা মৃত্যু পথযাত্রী নিরোপায় কাওকে নিয়ে বলা নয় , শোকাতুর মন সমবেদনাই খুঁজে জানি । তাই তাঁর শোক সনতপ্ত নিকটজনের প্রতি রইল সমবেদনা । উপরের কথাগুলো প্রসঙ্গক্রমে বলা তাদের জন্যই যাদের জন্য তা প্রযোয্য । তাদের যেন চেতনা হয়, দেশেই উন্নত মানের চিকিৎসা সুযোগ সৃস্টি হয় , সকলেই যেন দেশেই এই সেবা গ্রহন করতে পারেন, দেশের মাটিতেই পরিবারের ও সকল শুভানুধ্যায়ীর সহচর্যে তাদের জীবনাবসান হয় ।
ধন্যবাদ ব্যক্তিগতভাবে সফল একজন রাজনীতিবিদের জীবনাবসানের কাহিণী আমাদেরকে শুনানোর জন্য ।
তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি জীবিত থাকাকালে, মন্ত্রী থাকাকালে, ঢাকায় যাতে মরতে পারেন,সেটার ব্যবস্হা করতে পারেননি? একটা হাসপাতাল করতে পারতেন না? থাইল্যান্ডে মরতে গেছেন কেন, বেকুব ছিলেন?
উনার তো একা এসব রোগ হয় না; মন্ত্রী থাকাকালীন জাতির টাকায় হাসপাতাল করলে ওখানে আজ উনার মৃত্যু হলে, মৃতয়ুর আগে মানুষজন নাকে দেখতো। থাইল্যান্ডে যখন মরেছেন, ওখানেই থাকুক।