![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন সময় এসেছে না বলা কথা গুলো বলে বধীর মানুষের বধীরতা ঘোঁচানো, এখন সময় এসেছে আলোর বাঁধ ভাঙ্গার। যে আলোয় অন্ধকারগামী মানুষ চলতে শিখবে। আমি ভীতু, আমার গলার স্বরও নরম। আমি বলতে সাহস করবনা বললেও কেউ শুনতে পাবেনা। যাদের সাহস আছে, যাদের গলা উঁচু আছে তাদেরকে সমবেত স্বরে বলতে হবে। আলোর বাঁধ ভেঙ্গে দাও! অন্ধকারকে হটাও!
ভূমিকা :
সংখ্যা তত্ত্বের আলোকে শিল্প ও সাহিত্য বিষয়ক ব্লগিং বিশ্বে ও বাংলাদেশে কতটা জনপ্রিয় সেটা আমার জানা নেই। জানা খুব একটা জরুরীও নয়। তবে ব্লগিং নিয়ে আমি যা কিছু এই লেখাটাতে লিখছি তা বেশ কিছুদিন ধরেই লেখার প্রয়োজন বোধ করছি। কারণ একজন ব্লগার হিসেবে ব্লগিং-এর নানান বিষয় আমার কাছে কু-দৃষ্টিগোচরীভূত হয়েছে। যার কিছু অংশ নিম্নে অতি সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরার প্রায়াস চালাচ্ছি।
ব্লগে পাঠকের চেয়ে লেখক সংখ্যা বেশি:
আমাদের দেশের অনেকেই একটা কথা বলে থাকেন, সেটা হলো ‘এদেশে পাঠকের চেয়ে লেখকের সংখ্যা বেশি’। অবশ্যই কথাটা আমার কাছে কম বেশি সত্য মনে হয়। আমি এমন দু’একজন মানুষকে জানি যারা কখনই কোন বই পড়েন না যদিও তারা নিয়মিত ভাবে সংবাদপত্র পাঠ করেন। অবশ্যই সংবাদপত্রও সেই কারণে পাঠ করেন যে কারণে আমাদের দেশে টিভিতে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানের মধ্যে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানের চেয়ে সংবাদই বেশি জনপ্রিয়। উনারা আবার হয়তোবা যৌক্তিক কারণে নিয়মিত ভাবে আঞ্চলিক, জাতীয় এমনকি আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রেও লেখেন। এক্ষেত্রে দু:খটা হলো তারা কোন প্রকার বই না পড়েও শুধুমাত্র সংবাদপত্র পড়ে পত্রিকা বা সংবাদপত্রগুলোতে শিল্প ও সাহিত্য বিষয়ক লেখা লেখেন। আবার এইরকম দু’একজন পেয়েছি যারা পড়ার ব্যস্ততার কারণে লেখার সময় পান না। আর ব্লগিং নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি এখানেই। ব্লগ পড়তে গিয়ে যেটা যথেষ্ট পরিমাণ লক্ষ্য করি সেটা হলো, অনেক লেখক আছেন যারা তেমন পড়া লেখা করেন না কিন্তু লেখা-লেখি করেন। আমার ঐ পরিচিতনজনদের মতই। হ্যাঁ অবশ্যই কিছু ভাল লেখক বা লেখা পাওয়া যায় যেগুলো পড়তে ভাল লাগে। মুশকি হলো প্রচুর লেখকদের ভীড়ে ভাল লেখক বা ভাল লেখা খুঁজে পাওয়া। সুতরাং এ থেকেই বোঝা যায় ব্লগে পাঠকের চেয়ে লেখক বেশি।
ব্লগে লেখার ভাল ও মন্দ দিক:
ব্লগে লেখার সবচেয়ে ভাল দিক হলো লেখা বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে পাঠকদের প্রতিক্রিয়া জানা যায়। কিন্তু এই প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আবার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত ব্যক্তির আত্মকেন্দ্রিক বা প্রতিক্রিয়াশীল মানষীকতার পরিচয় পাওয়া যায়। যেটা কিছুটা ফেসবুকী কৌশল। আর সেটা হলো ব্লগে যারা পড়েন তারা মুলত ব্লগার, উনারা অন্যের ব্লগ পড়ুক বা না পড়ুক অন্যের ব্লগে নিয়মিত ভাবে মন্তব্যও করেন। তারা অন্যের লেখায় মন্তব্য করেন এই কারণে যে, তিনি যদি কারওর লেখায় মন্তব্য করেণ তাতে তিনিও তার লেখায় মন্তব্য পাবেন বা হিট পাবেন। অবাশ্যই এর ব্যতিক্রম আছে। ব্লগার হিসাবে এর অনেক প্রমাণ আমি অনেক বার পেয়েছি। এইতো কয়েক দিন আমি একটা গল্প ব্লগে প্রকাশ করলাম লেখাটি বড় করার অনিচ্ছা সত্ত্বেও বড় হয়ে গেলো। লেখার সাইজ ইউনিকোড ১১ ফন্ট, প্রায় ৮ পৃষ্ঠা, অথচ আমার লেখায় আমি প্রথম যে মন্তব্যটি পায় তা হলো-আপনার গল্পটি পড়ে খুব ভাল লাগল, উক্ত মন্তব্যটি লেখা প্রকাশের ১/২ মিনিটের মধ্যেই পেয়ে যায়। ওনি ৮ পৃষ্ঠা লেখা ১/২ মিনিটের মধ্যে পড়ে কেন মন্তব্য করলেন সেটা বুঝতে সমস্যার হবার কথা নয়। আরেকবার আমি সংশ্লিষ্ট ব্লগ সাইটের নিয়মের মধ্য থেকে কবিগুরুর শেষের কবিতা স্বীকারোক্তি দিয়েই নিয়মিত ভাবে শেয়ার করছিলাম। সেই শেয়ারে কয়েকজন ব্লগার মন্তব্য লিখে বসলেন এই রকম- আপনি কঠিন কিছু লেখা লিখে ফেললেন, খুব চমৎকার একটা লেখা লিখেছেন, আপনি এত সুন্দর ভাবে লেখেন যা আমি কখনই পারিনা, আপনার লেখা বরাবরই ভাল।
এরকম মন্তব্য পাওয়ার একমাত্র কারণ হলো উনারা লেখক, অবশ্যই পাঠক নন। যেহেতু তাদের লেখায় হিট ও মন্তব্য পাওয়া দরকার সেহেতু তারা অন্যের লেখা না পড়েই ভাল মন্তব্য করেছেন। সাধারণ মানুষ ও রাজনীতিবীদদের থেকে ব্লগরদের বোধহয় এই পার্থক্যটুকু আছে। সাধারণ মানুষজন ও রাজনীতিবীদ কোন কিছু না দেখে, না জেনে, না শুনে সহযেই বলতে পারেন ওটা একদম ঠিক হয়নি বা ভাল হয়নি, আর ব্লগারগণ না পড়েই বলতে পারেন লেখাটি খুব সুন্দর হয়েছে। যেটা পূর্বেই বলেছিলাম ব্লগিং-এর সবচেয়ে মজার বিষয় হলো লেখার সাথে সাথেই মন্তব্য পাওয়া। কিন্তু মন্তব্যগুলো যদি এত বেশি ভাল হয়ে যায় তহলে তো মুশকিল। এত ভাল মন্তব্য নিশ্চয় ভাল লেখক তৈরীতে বড় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করবে।
ব্লগের পাঠ বিষয়ে কিছু সমস্যা :
ব্লগের যারা পাঠক তাদেরকে মুলত কম্পিউটার বা মোবাইল স্ক্রিনে পড়তে হয়। একটু বড় লেখা এখানে পড়া খুবই মুশকিলের ব্যাপার হয়ে যায়। স্ক্রীনের আলো খুবই বিরক্ত তৈরী করে বা পড়ার ব্যাপারে মনসংযোগ ব্যাপক ভাবে ব্যহত করে। এর কোন সমাধান আছে কিনা আমার জানা নেই। আবার বড় লেখাগুলি ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ করার সমস্যা হলো যেহেতু অনলাইনে প্রকাশের ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে স্ট্রিমিং হয়ে থাকে সেহেতু ধারাবাহিক লেখাগুলোর সবগুলো পর্বের স্ট্রিমিং আপনার সামনে পড়বে না সেটাই স্বাভাবিক। তাহলে বড় ধারাবাহিক লেখাগুলো কিভাবে পড়া সম্ভব সেটাও আমার জানা নেই। যেহেতু ব্লগের যারা পাঠক তারা মুলত লেখক পাঠক নন সেহেতু এখানের পাঠের চেয়ে লেখাটায় অধিংকাংশের কাছে মুখ্য সেহেতু এটাও একটা বড় সমস্যা। এর সমাধান কি সেটাও আমার জানা নেই।
উপসংহার :
সবশেষে এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই যে শিল্প ও সাহিত্য বিষয়ক ব্লগগুলিতে যারা বিচরণ করেন তারা অপেক্ষাকৃত মনন চর্চায় অন্যান্য ব্লগ-গুলিতে বিচরণকারীদের চেয়ে একটু এগিয়ে থাকবেন। সুতারং মনন চর্চার জন্য সহায়ক লেখক ও পাঠকগণ এখানে তাদের মেধার সর্বোচ্চ প্রয়োগ করবেন এবং ভালবাসা উজাড় করে দিয়ে তাদের লেখাগুলো লিখবেন অত:পর ব্লগে প্রকাশ করবেন এবং ভাল করে পড়ে অন্যের লেখায় সুন্দর সমালোচনামূলক মন্তব্য লিখবেন ব্লগার হিসেবে সেটাই আপনাদের কাছে আমার প্রত্যাশা। এতে কোন সন্দেহ নেই যে লেখক বা ব্লগারের লেখায় যে মন্তব্যটি করা হয় সেটা সংশ্লিষ্ট ব্লগার বা লেখকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় তো নয়ই, কোন সময়ই ভাল হয়েছে, সুন্দর হয়েছে জাতিয় মন্তব্য এড়িয়ে লেখার ত্রুটি বিচ্যুতিসহ সুন্দর দিক তুলে ধরে সত্যিকার অর্থেই সমালোচনামূলখ মন্তব্য লেখা উচিৎ। তাহলে এইসব নবীন লেখকগণ তাদের ত্রুটি বিচ্যুতিগুলো এড়িয়ে ভাল ভাল লেখা উপহার দিতে পারবেন বলে আশা করছি
সকলকে ধন্যবাদ।
আলমগীর কবির
১৮ অক্টোবর ২০১৫
দর্শনা, চুয়াডাঙ্গা।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১১
আলোর_পথিক বলেছেন: পূর্বের মতই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বাস্তবধর্মী বিশ্লেষন,
যথোপযোগী উপসংহার এবং আসলেই ভীষন গুরুত্বপূর্ণ।
(চকচক করিলেই যেমন সোনা হয়না তেমনি পোষ্ট করিলেই ব্লগার হয়না)
ভালো কথা,মন দিয়ে পুরোটাই পড়েছি.........কসমসে
চাঁদগাজী বলেছেন:
কেরু কোম্পানী কি এখনো আছে দর্শনায়?
সাব্বাস.......এই নাহলে আর দর্শনবিদ!!!
হা হা হা
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১২
আলোর_পথিক বলেছেন: সব মিলিয়ে মন্তব্য খুব ভাল লাগল। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
@কি করি আজ ভেবে না পাই ,
এই পোস্টের লেখকের টাই ইত্যাদি দেখে কেরুর কথা মনে পড়ে গেলো।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
আলোর_পথিক বলেছেন: তবে কেরু কোম্পানির গলার টাই হিসেবে এর চিমনি দু’টি চোখে পড়ার মতই।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
"ব্লগে পাঠকের চেয়ে লেখক সংখ্যা বেশি: "
- অবশ্যই ভুল ধারণা
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
আলোর_পথিক বলেছেন: আমার ধারনা ভুল হলে আমি খুব খুশি হব। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: ম্যান ঠিক এই কথা গুলি আমিও লিখতে চেয়েছিলাম , একেবারে মনের কথা বলেছেন । আমি এই ব্লগের অনেক হিট ব্লগার কে চিনি যারা স্রেফ অন্যের ব্লগে মন্তব্য করে হিট হয়েছেন । কিছু না পরেই মন্তব্য করা এদের অভ্যাস । নাম বলতে চাই না ।
এই ব্লগে একজন পাগল আছে , নাম চাদ্গাজি , একটা তৃতীয় শ্রেণির উন্মাদ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২১
আলোর_পথিক বলেছেন: যারা ব্লগে লেখা লেখি বা সামান্য পড়া-পড়ি করেন তাদের এই ধারনা হতেই পারে। তবে আমার এই ধারনা খুব শিঘ্রই ভুল প্রমাণিত হওয়া উচিৎ। সাদী ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ব্যক্তিগত আক্রমন পরিত্যাজ্য !!
পাঠক থেকে লেখক বেশী
কাকের চেয়ে কবি!!
কি যে লেখে মানে কি তার
পন্ড শ্রম সবই...........
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
আলোর_পথিক বলেছেন: তাৎক্ষণিকভাবে কবিতা রচনা করে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মন্তব্য করেও কেউ যদি হিট হতে পারে তবে দোষের কিছু দেখি না। আমার রাগ হয় যখন দেখি কতিপয় লেখক (ব্লগার না ছাই) অন্যের পোস্টে যাওয়াটা সবসময় এড়িয়ে চলেন যাতে মন্তব্য না করা যায়, এমনকি নিজের পোস্টের মন্তব্যের উত্তর দিতেও কার্পন্য করেন। আমি তাদের এড়িয়ে চলি সচেতনভাবেই।
অবশ্য আপনার বর্ণিত টাইপের লোক(যারা না পড়ে মন্তব্য করে) লোক আমি খুব কমই পেয়েছি। আশা করি সবাই নিজের ভূল শুধরাবেন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
আলোর_পথিক বলেছেন: অবশ্যই পড়ে বস্তুনিষ্ঠ্ মন্তব্য করে হিট প্রত্যাশার মধ্যে দোষের কিছু নাই, সে বিষয়ে আমি আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি না। তবে না পড়ে মন্তব্য করে হিট পাওয়ার প্রত্যাশা অবশ্যই দোষের। আপনার মতে না পড়ে মন্তব্য করে এহেন লোকের সংখ্যা যদি কম হয়ে থাকে সেটা খুব ভাল কথা। আপনাকে ধন্যবাদ।
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মন্তব্য করা না করা, কীরকম মন্তব্য করব এই বিষয়গুলি নিয়ে বেশ কনফিউসড| ভাল লাগল, এটা একটা সাধারণ মন্তব্য| কিন্তু অনেকসময় এরচেয়ে বেশি বলার থাকে না| যেমন একটা কবিতা পড়ে আপনি কী বলবেন? কবিকা বিশ্লষণ করবেন? অথচ কবিতা তো বিশ্লষণের দাবি রাখে না| আবার গল্পের বেলায়ও অনেকটা তাই| যাই হোক, আমার প্রশ্নগুলোর যথাযথ জবাব চাই
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০০
আলোর_পথিক বলেছেন: যদি যৌক্তিক কারণে কোন লেখায় যদি মন্তব্য করতে হয় “ভাল লাগল’ সেটা ভাল কথা তবে না পড়ে যদি ভাল লাগল বলা হয় সেটা খুবেই অশ্লিল ব্যাপার। কবিতার ব্যাপারে ভাব-আবেগ প্রকাশের যথার্থতা নিয়ে পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। গল্পের ব্যাপারে লেখনির বলিষ্টতা নিয়ে পর্যালোচনা করা যেতেই পারে। যেমন আপনার মন্তব্যতে যথেষ্ঠ আত্ম বিশ্বাস আছে এটা আমার ভাল লেগেছে। আপনাকে ধন্যবাদ।
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। কিছু জায়গায় সহমত, সব জায়গায় নয়।
তবে বক্তব্যে যুক্তি আছে। +।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০২
আলোর_পথিক বলেছেন: যে কোন লেখার সাথেই দ্বিমত করার ইস্যু অনেক থাকতে পারে, সেই রকম ইস্যু থাকলে দ্বিমত পোষণ অবশ্যই করা উচিৎ। তবে বিষয়গুলি সুনির্দিষ্ট হলে লেখকের উপকার হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কেরু কোম্পানী কি এখনো আছে দর্শনায়?