![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন সময় এসেছে না বলা কথা গুলো বলে বধীর মানুষের বধীরতা ঘোঁচানো, এখন সময় এসেছে আলোর বাঁধ ভাঙ্গার। যে আলোয় অন্ধকারগামী মানুষ চলতে শিখবে। আমি ভীতু, আমার গলার স্বরও নরম। আমি বলতে সাহস করবনা বললেও কেউ শুনতে পাবেনা। যাদের সাহস আছে, যাদের গলা উঁচু আছে তাদেরকে সমবেত স্বরে বলতে হবে। আলোর বাঁধ ভেঙ্গে দাও! অন্ধকারকে হটাও!
এখানে নক্ষত্রেরা আলো দেয় পাখির পালকের মত করে,
অপূর্ব লাল সন্ধ্যায় তারা নীড়ে ফিরে যায় প্রেমিকার বুকে।
পাখির নীড়ের মত করে নক্ষত্রের প্রেমিকেরা অপেক্ষা করে-
প্রহর গুণতে গুণতে তারাও একসময় সুনিদ্রা যায় আঁধারের বুকে।
এখানে নক্ষত্রেরা নীড়ে ফিরে শকুনের ঠোঁটের মত করে,
দীপ্ত বীথির দ্যুতিতে নীলাভ আকাশের নীচে ঘুমবে বলে।
নিশ্চল সমুদ্রের মত জোয়ারের অপেক্ষায় থাকে শকুনের খাদ্যগুলো
ভুল তিথিতে অপেক্ষিত খাবারেরা সমুদ্রের বুকে শুকিয়ে মরে।
এখানে প্রেমিকেরা নক্ষত্রের আলোয় স্নান করে পবিত্র হবে বলে,
তাদের ভেজা শাড়ীতে জড়িয়ে থাকে কলঙ্কিত শরীরের শীরা
আর পবিত্র যোনিতে মধ্যরাতে জড় হয় একদল শুকরের শুক্রাণু
দিনের পর দিন সেখান থেকে জন্ম নেয় সহস্র দানবীয় ব্ল্যাক হোল।
এখানে রাতের আলোয় দিনের আঁধার লুকিয়ে থাকে সহস্র বছর ধরে
শরীরের পচা দুর্গন্ধ এক প্রহরের রোদে শোকাবে বলে-
লুকায়িত রোদের শরীররে সেই পচা গন্ধে ছুটে আসে হাজারো নীল কাক
রাতের পর রাত সে শুধু ছুটেই চলে অন্তহীন পথে।
এখানে নিষ্পাপ চাঁদের বুকে লুকিয়ে থাকা ব্যথাকে কলঙ্ক বলে;
রাশি রাশি ব্যথা তখন বুক চিতিয়ে ধরে নক্ষত্রের আলোর পানে,
লক্ষ বছরের ব্যথা উপশম করবে বলে।
সুদীর্ঘ সময়ে চিতিয়ে রাখা বুকে ব্যথা আরও বাড়ে তবু নক্ষত্ররা আলো দেয়না ।
আলমগীর কবির
দর্শনা
২০ অক্টোবর ২০১৫
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
আলোর_পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে..................
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২
অবনি মণি বলেছেন: সুদীর্ঘ সময়ে চিতিয়ে রাখা বুকে ব্যথা আরও বাড়ে তবু নক্ষত্ররা আলো দেয়না ।
উফফফফফ !!!