![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন সময় এসেছে না বলা কথা গুলো বলে বধীর মানুষের বধীরতা ঘোঁচানো, এখন সময় এসেছে আলোর বাঁধ ভাঙ্গার। যে আলোয় অন্ধকারগামী মানুষ চলতে শিখবে। আমি ভীতু, আমার গলার স্বরও নরম। আমি বলতে সাহস করবনা বললেও কেউ শুনতে পাবেনা। যাদের সাহস আছে, যাদের গলা উঁচু আছে তাদেরকে সমবেত স্বরে বলতে হবে। আলোর বাঁধ ভেঙ্গে দাও! অন্ধকারকে হটাও!
জীবন্ত শহর আজ নগর হয়ে বেঁচে আছে ধরণীর বুকে,
সমস্ত কোলাহল শেষে নির্বিঘ্নে ঘুমিয়ে আছে মশাড়ীর ভেতরে!
সমস্ত প্রকৃতি আজ রাস্তায় নেমেছে, মিছিলে মিছিলে;
মুখরিত করে রেখেছে শহরের রাজপথ,
কারা যেন তাদের নি:শ্বাস ছিনিয়েছে বলে।
শহরের গলিপথে প্রকৃতির অর্ধাহারী শিশুরা আজ না খেয়ে ঘুমিয়ে আছে;
আযানের সুর অথবা মন্দিরের ঘন্টা তাদের ঘুম ভাঙাবে বলে!
নগরীর জোছনার মত যোনিতে আজ কোন প্রেম নেই!
ঢেউয়ের মত ঠোঁটের উরুতে আজ ভালবাসাও নেই!
সমস্ত প্রকৃতি কোনমতে বেঁচে আছে প্রেমহীন এক প্রেমিকের বুকে!
আর নগরী উদ্ধ্যত এক অন্ধ বিশ্বাসে বিকশিত সহস্র নক্ষত্রের নীচে।
সমস্ত শহর আজ এক পতিতা নগরী,
এখানে খরিদ করা প্রেমের ডিম্বাশয়ে জমা হয় নিষিক্ত নগরীর শুক্রাণু;
অত:পর জন্ম হয় মাতৃ পরিচয়হীন হাজারো জারজ ভবিষ্য পিতা।
ধরনীর সমস্ত প্রকৃতি এখন নংপুংসক পিতামহ,
তার সমস্ত জননকোষ নিষ্ফল হয়ে গেছে!
কোন মৈথুনে এখন তার শরীর থেকে ঘাম ঝরেনা।
তাই জন্ম হয়না কোন পবিত্র শিশু!
সমস্ত প্রকৃতি বেঁচে আছে শেষকৃত্যের প্রহরগুণে,
আর নগীর তার শরীরের ঘাম ঝরানোই ব্যস্ত;
হাজারো স্বাস্থবান অসুস্থ্য শিশু জন্ম দেবে বলে।
-------------সমাপ্ত----------
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১১
আলোর_পথিক বলেছেন: আপনি সত্যিই চমৎকার মন্তব্য করেছেন, তবে সুনির্দিষ্ট ভাবে বলেল আমার জন্য আরও ভাল হতো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো!
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১২
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১২
আলোর_পথিক বলেছেন: নুর ভাই আপনাকেতো সব সময় পাওয়া যায়। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩
হাবিব বলেছেন: অসাধারন................
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৪
আলোর_পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার, আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছু কিছু উপমা আরোপিত এবং কবিতায় অনাবশ্যকভাবে টেনে আনা হয়েছে বলে মনে হয়েছে।