নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথে পথে চিরকাল

মানুষের সবচেয়ে বড় ক্ষমতা কিংবা অক্ষমতা এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত। তা হলো নিজের উপর নিয়ন্ত্রন

আহমেদ রাকিব

যন্ত্র মানবে পরিনত হতে খুব বেশি দেরি নেই। কষ্টের অনুভূতিগুলো আগের মতন ধারালো নাই আর। অযাচিত আঘাতে হৃদয়ে আগের মতন রক্তক্ষরণ হয় না। ধীরে ধীরে আমি অজেয় হয়ে উঠছি। বিবর্তনের এই ধাপটা খুব আনন্দদায়ী নয়। বরং একটু বেশি অস্বস্তিকর।

আহমেদ রাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্ধুত্বের বয়স বাড়ে না

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৫

ইউনিতে এডমিশনের সময় একটা ছেলের সাথেই শুধু আমার পরিচয় হয়েছিল। দুজন মিলে একসাথে সব ফরমালিটিজ গুলো শেষ করেছিলাম। তারপর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই ক্লাস শুরু হলো। প্রথম ক্লাসেই ছেলেটি আমাকে দেখে এগিয়ে এসে বললো



“এই কেমন আছ? তুমি নিশ্চয় আমার নাম ভুলে গেছ,তাই না? আমিও তোমার নাম ভুলে গেছি।”



আমি যথাসম্ভব মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বললাম “কেমন আছ শিপলু?”



একেবারেই থতমত খেয়ে গেল ছেলেটি। তারপর দুঃখ প্রকাশ করে আমার নাম জানতে চাইলো। আমার মাথায় কি ভুত চাপলো জানি না,আমি কিছুতেই তাকে আমার নাম বললাম না। সে ক্লাসের পর ক্লাস আমার কাছে একি আবদার করে। একে ওকে জিজ্ঞেশ করে। কেউ আমার নাম জানে না তখনো। আমি মুখ টিপে টিপে হাসি আর অকারনেই তার নাম ধরে ডাকি।



একদিন ক্লাসে বসে আছি। যথারিতী সে আমার পাশে, মুখ কালো করুন সুরে বললো



“বলনা প্লীজ?”



আমি শুধু হাসি। তারপর সে আমার পাশের ছেলেটাকে আমার নাম জিজ্ঞেশ করলো। কালো মতন হাসি মুখের ছেলেটা আমার খাতা দেখে ওকে আমার নামটা বলে দিল। আমারতো গেল মেজাজ খারাপ হয়ে। খেলা ভঙের বেদনায় আমি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে কষে ছেলেটার পিঠে একটা কিল বসিয়ে দিলাম। হতভম্বের মতন হা করে ছেলেটি আমার দিকে তাকিয়ে রইল।



“তুমি ওকে কেন আমার নাম বললে?”



“একজন নাম জানতে চাইল,তাই বললাম। এটা কি অপরাধ হয়ে গেল নাকি?”



এটাই ছিল আমার সাথে তার প্রথম পরিচয়। গায়ের রঙ কালো হলেও দেখতে মন্দ না ছেলেটা। আর খুব সুন্দর করে কথা বলে। সুন্দর করে মানে কিছুটা ক্যালকেশিয়ান বাংলা। তবে এসব কোনো কিছুই তখন আমার চোখে পড়ছিল না। তার কয়েকদিন পর আবিষ্কার করলাম কিভাবে কিভাবে যেন ক্লাসে সে প্রায়ই আমার পাশে বসে। তারপর বুঝতে পারলাম আসলে এটা হলো একি লজিক মেনে চলার ফল। ক্লাসে ঢুকেই আমি প্রথমে তাকাতাম উপরের দিকে। তারপর পেছনের দিকে। মানে পেছনের সারির ফ্যানের নিচের সিট ছিল আমার পছন্দের। ছেলেটারও তাই। এভাবেই একসাথে পথ চলার শুরু। ছেলেটা আর কেউ নয়। ব্লগার সব্যসাচী প্রসূন।



একটু পেছনে যাই। প্রথম ক্লাস। সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নিজেদের পরিচয় দিচ্ছিল। আমি পরিচয় দিয়ে মাত্র বসলাম। পেছনে একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে বললো জয়া দাশ,চিটাগাং কলেজ। তাকিয়ে দেখি অপরিচিত মুখ। অথচ আমরা একি কলেজে পড়েছি।আরেকবার নিজের পরিচয় দিয়ে পরিচিত হলাম। চট্টগ্রাম থেকে এত দূরে গিয়ে চট্টগ্রাম শুনলেই কেমন যেন আপন মনে হত। তারপর কিছু সময় খুব দ্রুতই কেটে গেছে। ফ্যানের নিচে বসতে বসতে তখন আমার আর প্রসূনের মাঝে মোটামুটি একটা ভালোই বোঝাপড়া হয়ে গিয়েছিল।আর আমাদের সাথে আরেকজন ছিল। প্রসূনের স্কুলের বন্ধু আরাফাত। প্রসূন আর আরাফাত দুজনেরই মেয়ে মহলে বেশ ভাল সাড়া ছিল। ইউনিতে শুরুর দিকে বেশিরভাগ ইমেজ গড়ে উঠত এসাইনমেন্টকে কেন্দ্র করে। এরা দুইটাই আঁতেল ছিল। তাই সবসময় দেখতাম কোনো ক্লাসে এসাইনমেন্ট থাকলেই এই দুইটাকে ঘিরে ব্যাপাক ভীড়।আর ওদের মুড দেখলেই বোঝা যেত,যতটা না এসাইনমেন্ট করার জন্য করা তার চেয়ে বেশি মেয়েদের এই ক্ষনিকের ভীড়ের মধ্য মনি হবার জন্যই এত আয়োজন।



একদিন আমরা বসে আছি। হঠাৎ জয়া আমাদের সামনে এসে বললো “প্রসূন,আজকে তুমি আমাকে আইসক্রিম খাওয়াবে।” প্রসূন আনন্দে আত্নহারা হয়ে বললো “আচ্ছা। ক্লাস শেষে খাওয়াব।” ঠিক এই সময় আরাফাতের মাথায় কুবুদ্ধি চাপল। সে গিয়ে ক্লাসের সব মেয়েকে বললো প্রসূন আজকে জয়াকে আইস্ক্রিম খাওয়াবে। ব্যস আইসক্রিমের প্রতি মেয়েদের আজন্ম দূর্বলতার কথা কে না জানে,সব কয়টা মেয়ে মিলে প্রসূনকে চেপে ধরল আইসক্রিমের জন্য। প্রসূনের ঠোঁটে তখন শুকনা হাসি। খড়ার উপর মরার ঘা হলো আরাফাত, এই দুঃসময়ে প্রসূনের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে সদম্ভে ঘোষনা করলো প্রয়োজনে সে টাকা ধার দিবে। এইবার প্রসূনের আত্নসন্মান বোধ মাথা চাড়া দিয়ে উঠল, এত বড় অপমান, আর মনে মনে আরাফাতকে বললো এক মাঘে শীত যায় না। আর আমরা দল বেধে রওনা হলাম আইসক্রিম খেতে। সেদিন থেকেই প্রসূন আর জয়ার সম্পর্কের মাঝে একটা অন্যরকম গন্ধ পেতে শুরু করে সবাই। আর এই গন্ধের সমাপ্তি টানতে ওরা সময় নিয়েছিল মাত্র ৫০ দিন। আমাদের ব্যাচের দ্রুততম জুটির অঘোষিত স্বীকৃতিটা ওরা আদায় করে নিল।



প্রসূন আর আমি একি সাথে ছিলাম ইউনির পাঁচ বছর। ততদিনে সময়ের সাথে সাথে হয়তো বন্ধুত্ব অনেক গভীর হয়েছে। কিন্ত বন্ধুত্ব ব্যাপারটা এমন কিনা ঠিক জানি না,কাছে থাকলে ঠিক ফিল করা যায় না। কিন্ত দূরত্ব একটু বাড়লেই অদ্ভুত অদৃশ্য টানটা টের পাওয়া যায়। ইউনির পাট চুকিয়ে সবাই যখন একে একে বিদায় নিচ্ছিল, মনে আছে এখনো খুব ভালো ভাবে, খুব শক্ত অদৃশ্য সেই টানের কথা। তবে মজার ব্যাপার হলো খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি আমাদের। সৌভাগ্যই বলতে হবে,পাশ করে বের হবার এক মাসের মধ্যেই চাকরী হয়ে গেল। আমি, প্রসূন আর আরাফাত, একি অফিসে। সে কি আনন্দ আমাদের। আবার একসাথে থাকতে পারবো কখনো ভাবিনি। তাই ইউনি জীবনটা যেন শেষ হয়ে আবার নতুন করে শুরু হলো।



ও মাঝ খানে আসল কথা বলতে ভুলেই গেছি। ইউনির প্রথম মাসের মধ্যেই সবচেয়ে দ্রুততম জুটির সাথে সাথে ইউনি শেষ হবার সময় দীর্ঘতম জুটির খেতাবটাও ছিনিয়ে নেয় প্রসূন আর জয়া। এরপর আরো একটা বছর। তারপর ওদের বিয়ে হয়। বিয়ের পরেও কিছুদিন প্রসূনকে আমাদের সাথে থাকতে হয় জয়ার চাকরী সংক্রান্ত ঝামেলায়। একসময় জয়ার ঢাকায় চাকরী হয়। প্রসূন নতুন করে সত্যিকারের নিজের সংসার শুরু করে। আমি আর আরাফাত দুজন মিলে সব কিছু গুছিয়ে দিয়েছি। ওদেরকে বাসায় তুলে দিয়ে যখন আমরা ফিরছিলাম,আরাফাত আমাকে বললো



“ছয় বছর অনেক লম্বা সময়, তাই না?”



আমি আনমনে দাঁত দিয়ে ঠোঁট কাটতে কাটতে বললাম “হমম্ অনেক লম্বা সময়।” এই অনেক লম্বা সময়ের অর্ন্তনিহিত অর্থ নিয়ে আমরা আর কখনই কথা বলিনি। তবে অদৃশ্য সেই টানটা আরো একবার অনুভূত হলো যেন সেদিন।



এইবার মোদ্দা কথায় আসি। আমি বেশি কথা বলা প্রজাতীর মানুষ। অল্প কথায় কিছুই বলতে পারিনা। এই পোষ্টটা লেখার পেছনে একটা কারন আছে। কয়েকদিন ধরে আবারো চিন চিন ব্যথা অনুভব করছি। সাথে একটা অন্যরকম টেনশন। চাপা উত্তেজনাও বটে। প্রতিদিনই কিছু না কিছু সময় নিয়ে ভাবি,কি কি করবো। কিংবা কি কি করা উচিত। কতটা দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। কতটা নিজে থেকেই করবো? মাঝে মাঝে এটা ভাবতেই অবাক লাগে, আমাদের প্রসূন বাবা হবে। প্রসূনের অনাগত সন্তানের কারনে বুকের চিন চিন ব্যাথাটা অন্যরকম আনন্দ হয়ে এসেছে। আমি আসলে ঠিক জানি না প্রসূনের অনুভূতিটা কি। সেটা বোঝার কোনো রকমের চেষ্টাও করছি না। ওর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন,উৎকন্ঠা এবং একই সাথে আনন্দের সময়ে ওর পাশে থাকতে পারবো, এটা ভেবেই ভালো লাগছে। ওই ছোট্ট শিশূটির আলোর কাছাকাছি আসার অপেক্ষাকে কেন্দ্র করে হঠাৎ করে আবার যেনো নিজেদেরকেই আবিষ্কার করা।ঠিক একি সময় নুশেরা আপুর গান ও গল্পের চরিত্রেরা পড়তে পড়তে মনে পড়ে গেল অঞ্জনের সেই গান বন্ধুত্বের বয়স বাড়ে না।



পুরোটা লেখাটা পড়ে স্মৃতিচারন মূলক পোষ্ট মনে হতে পারে। স্মৃতিচারন করা আমার উদ্দেশ্য ছিল না। সেটা অন্য আরেকদিন অন্য কোনো পোষ্টে করা যাবে। আসুন সবাই প্রসূনের সামনের দিনগুলোর জন্য প্রার্থনা করি। আর প্রার্থনার শুরুটা নাহয় আমিই করে দিলাম এটাকে একটা প্রার্থনামূলক পোষ্ট হিসেবেই ট্যাগ করে।

মন্তব্য ৭৭ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫

শ।মসীর বলেছেন: বলনা প্লীজ?

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:০৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধৈর্য্য ধর বাছা। হবে, সময় আসবে, সানাই বাজবে। তখন চোখ খুলেই দেখবে তমার আত্না তোমার সামনে দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে। :)

২| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

কঁাকন বলেছেন: ভালো লসগলো ভালো থাকুন
বন্ধুত্বের ছায়ায় থাকুন

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:১৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বন্ধুত্বের ছায়ায় থাকবো, বন্ধুত্বের ছায়ায় রাখবো।
ধন্যবাদ কঁাকন ।

৩| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:০৮

শ।মসীর বলেছেন: বন্ধুত্বের বয়স বাড়ে না। কথাটা ঠিক না।বয়স বাড়ার সাথেসাথে ওটা আরও মজবুত হয়।দৃঢ় হয়। দায়িত্ব বোধ ও অধিকার আর ও বাড়তে থাকে।
বন্ধুদের বয়স বাড়েনা এটাই মনে হয় ঠিক।

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:১৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বয়স বাড়ার সাথে সাথে বন্ধুদের যা যা মজবুত হয়, দৃঢ় হয় সেটাই বন্ধুত্ব।তাই বন্ধুদের বয়স বাড়তে পারে কিন্তু বন্ধুত্বের বয়স কখনো বাড়ে না। :)

৪| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:২০

শ।মসীর বলেছেন: যা কইছি কইছি।মাইনা ল।তর্ক করস কেন।

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: তর্ক আমি করি নাতো। তর্ক করো তুমি। :)

৫| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩১

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: প্রসূইন্যা কই? যারে নিয়া এতো কিছু সে কই? প্রসূনরে কইলাম যে ভিয়েতনাম ভালো জায়গা না। ওইখানে রাস্তাঘাটে ড্রাগন ঘুইরা বেরায়। শুনলো না।:(

লেখাটা খুব ভালো হয়েছে। আজ আমাদের ব্যাচের আট বছর পূর্তি। গ্রুপ মেইলে মেইল বক্স ভরে গেছে। ক্যাম্পসের দিনগুলো মনে পড়ে গেলো।

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হা হা হা আট বছর পূর্তি। কনগ্রেটস।

৬| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৪১

দ্রগবা বলেছেন: মনটা ছুঁয়ে গেলো।

স্মৃতিচারন ভালু হয়েচে। ;)

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৪৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বার্সেলোনা ফাইনালে উঠে গেল। আপনি এভাবে দুইটা সুযোগ মিস না করলেও পারতেন। :) আর খেলা শেষে ওভাবে রেফারীকে গালিগালাজ করাটাও ঠিক হয়নি। তারউপর ক্যামেরায় উত্তেজিত চেহারা দেখানো,ঠিক হয়নি। :) আমি কিন্ত বার্সা সাপোর্টার।

ধন্যবাদ দ্রগবা। লেখা পড়ার জন্য। কমেন্টের জন্যও। ভাল থাকুন।

৭| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৪১

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: :#>

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :)

৮| ০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৪৭

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: এইবার আসি আজাইরা আলোচনাই ... তুমি আইসক্রিমের ঘটনা ঠিক বল নাই... আর আমাকে আঁতেল বললি তুই !!!! :(( ... আবে সারা ভার্সিটি লাইফ কাটালাম ডেটিং করে ... আর তুমি বল আঁতেল ... গাঞ্জা আর হ্যারি কচুগাছের সাথে দড়ি দিয়া সুইসাইড খাবে :| ... ;) ...

০৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: তোর সাথে থাকায় পাব্লিক যে আমারে আঁতেল বলত সেটার কি হবে? শালা বোটেল। গাঞ্জা আর হ্যারীরে নিয়া ইস্পিশাল পোষ্ট দিব। আপাতত তুই হইলি আলোচনার বিষয় বস্তু। :)

৯| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: @সিজার ভাই আপনি কি কইছেন!!! ভিয়েতনাম ভাল না ... আপনি তো বলছিলেন ঐখানে কারা জানি বড়ই সৌন্দর্য্য ;)

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: কারা? মাইয়ারা?

১০| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:০৮

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: @সব্যসাচী প্রসূন:সব মগ বংশদ্ভুত।

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হু কেরায়স? :)

১১| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২১

লাল দরজা বলেছেন: বাহ্, কি সুন্দর প্রার্থনা! শুভ কামনা।

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ লাল দরজা।

১২| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: রাকিব বড় হও ... নাবালকের মত প্রশ্ন করা লাগে না... আর আমার মধ্যে জন এলটনের বীজও নাই... সুতরাং লিঙ্গ উচ্চারণ অযাচিত... :P ....

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: শালা মাত্রই তোর প্রেম কাহিনি নিয়া উপাখ্যান দিলাম আর তুমি এক্ষুনি মাইয়া দেখতে ভিয়েত্নাম যাইবার চাও। দাড়া জয়ারে খবর দিতাছি। তোর ভিসা ও ঘরে বইসাই ক্যান্সেল কইরা দিবে। :)

১৩| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪০

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: ড্রাগন কি পুং লিঙ্গ? তাইলে এটা স্ত্রী লিঙ্গ কি হবে? :|

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: খুইজা বাহির করেন। জলদি।

১৪| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩

জেরী বলেছেন: বেঁচে থাকুক এমনি সুন্দর বন্ধুত্বের সর্ম্পক

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:০০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ জেরী।
জেরীর লেখা আমার খুব ভালো লাগে। :)

১৫| ০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

অন্যরকম বলেছেন: ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা..... টাচি! +
স্মৃতিচারণ মূলক আমিও একটা পোস্ট দিয়েছি কিছুক্ষণ আগে। টাইম্পাইলে ঘুইরা আইসেন!

০৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:৩৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে পড়ে দেখব।

১৬| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০

ঈশান৭২৮৫ বলেছেন: ভালো লাগল।

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ। পড়ার জন্য, কমেন্টের জন্যও

১৭| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৯

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: ড্রাগনের স্ত্রী লিংগ হইতাছে মগী :-B

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:০৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: গুড। এবার তুই ড্রাগন আর মগী সিরিজ লেখা শুরু কর। :)

১৮| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:২০

কালপুরুষ বলেছেন: ভাল লাগলো লেখাটা।

"বন্ধুত্বের বয়স বাড়ে না" সেটা যেমন ঠিক আরো একটা কথা সাথে যোগ করতে চাই- "বন্ধুত্ব করতে বয়স লাগে না"। বন্ধুত্বের জন্য শুধু একটা নির্মল মন থাকা দরকার- আর কিছু নয়।

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: দাদা ভাই হাইকু কমেন্ট দিলেন না? :)
ঠিক বন্ধুত্বের বয়স যেমন বাড়ে না ঠিক তেমনি বন্ধুত্ব করতে বয়স লাগে না। কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।আমার ব্লগে আসার জন্যও ধন্যবাদ।

১৯| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: ঐ তুই আমারে কালো কইছিস ক্যা.. রচনার শিল্পগুণ পড় নাই .. বড় জোর শ্যামলা কইতে পারতি X(

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমিতো প্রথমে ভাবছিলাম কমু গায়ের রঙ ময়লা। তারপর রচনার শিল্পগুনের কথা মনে পড়ল।তাই এডিট কইরা লিখলাম কালো। :)

২০| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: রাকিব পুলাটা ফাজিল হৈয়া গেছে। বড়ই আফসুস। ছোড কালে ইনভার্সিটিতে দেখছি। কতো ভালো আছিলো।

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: খিকজ খিকজ খিকজ। সিজার ভাই ডাইনোসর নিয়া একটা সাই ফাই লেইখা ফালান। ভুলেও রোহানের নাম দিবেন না। :)

২১| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪২

শাওন৩৫০৪ বলেছেন: দারুন লেখা......
দারুন বন্ধুত্ব......

সব্যসাচী কে অভিনন্দন....
আপনার লেখায় প্লাস.....

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ শাওন। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২২| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৫০

চাঙ্কু বলেছেন: সুন্দর বন্ধুত্ব ।

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: চাঙ্কু থাঙ্কু। :)

২৩| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৬

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: রাকিবের ফাইজলামি মুক্তি নিয়া আমি একটা উপাসনামূলক পোষ্ট দিমু ঠিক করছি :-B

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বিসমিল্লাহ বলে শুরু করবেন জনাব। ঈশ্বর আপনার সহায় হোন।

২৪| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০০

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: @শাওন ধন্যবাদ... রাকিব ছেলেটার ছোটবেলা থেকেই একটা রোগ আছে ... সেটা হল পরোপকার.... ওর টেনশান দেখে আমি ওকে নিয়েই টেনশিত আছি... ওতো তাও সাহস করে বন্ধুত্ব নিয়ে কিছু লিখে ফেলেছে ... আমার সে সাহসটাই হয় না... কারণ বিষয়টাকে কোন ব্যপ্তিতে বাধার চেষ্টা করার মত যোগ্যতা এখনও আমার হয়নি
:( .... অদ্ভুত এক ব্যাপার... এটা নিয়ে একটা অদ্ভুতুড়ে সিরিজ লেখা যাবে মনে হয় ... :|

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: নিজের রোগের কথা শুনে খুব আতংকে আছি। তুই উপসনাটা রোগমুক্তি নিয়া করনা ভাই। অদ্ভুতুড়ে লিখে ফেল আরেকটা। :)

২৫| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০১

দ্বিধা বলেছেন: প্রাসুন এখনও আমারে ললি খাওয়ায় নাই... X(

তয় ক্লাসে সিট খোঁজার সূত্রটা ভালো কইসস...এক্কেরে মনের কথা!!... B-)

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ভাগ্যিস তুই এ সেকশনে ছিলি। নইলে দেখা যাইতো, আজকের লেখাটাতে ৪ নাম্বার চরিত্রটা তুই। :)

২৬| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬

শূন্য আরণ্যক বলেছেন: সকাল বেলা মনটা ভালো হয়ে গেলো লেখাটা পড়ে ।

এমন বন্ধুত্বের জয় হোক।

আর প্রসূনের সুসংবাদটা মিষ্টির ব্যাখা সহ ওর কাছে শুনতে চাচ্ছি :)

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ শূন্য আরণ্যক। আমার ব্লগে আজকে প্রথম্বারের মতন এত এত প্রিয় মুখ দেখে খুব ভালো লাগছে। মন ভালো হয়েছে শুনে খুব ভালো লাগলো।

@ প্রসূনঃ এইবার শুকনা হাসি হাসিসি না প্লিজ। প্র্যোজনে এইবার মানিব্যাগটা না হয় আমি বের করবো। অবশ্যই আরাফাতের মতন। :)

২৭| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:১৪

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: @আরণ্যক ভাই মিষ্টির ব্যাখা মানে কি :-B মিষ্টি তৈরির ইতিহাস!!! লেডি কেনি ... রস গোল্লা ... রস কদম্ব ... জিভে জল চলে আসল যে

@ দ্বিধা খামোস তোরে না ঐদিন ললি খাওয়ালাম ... :| ... কস কি রে মমিন... বেভুল কোনহানকার :P

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ঐদিন খাওয়াইছিলি তো ডাইনোসর দেখতে যাওয়া উপলক্ষে। :)

২৮| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:১৮

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: ওরে রাকিব তুই বিরাট ভুল করছস ভাগ্যিস হ্যারি তোর লেখা পড়ে নাই.... আমি তো জানতাম না ও আমার প্রেমে পড়েছে :#> ... ও জানতো কিনা সন্দেহ :D .... বাট আমাদের লাভগুরু হ্যারি ওর চোখে আমার জন্য ভালবাসার প্রশান্ত মহাসাগর দেখছিল .... :P ... জলদি এডিট কর নইলে তোর খবর আছে হুমমম

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: লাভগরু হ্যারীরে নিয়া একটা আলাদা পোষ্ট দিমু। ওই পোষ্টে বিষধ বিবরন থাকবে ইনশাল্লাহ।

২৯| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:২০

শূন্য আরণ্যক বলেছেন: মিষ্টির ব্যাখা মানে সংবাদ উইথ ভার্চুয়াল মিষ্টি।

:(

তবে এইসব নাম উচ্চারন করে অত্যাচার করছো।
যেখানে থাকি সব প্লাষ্টিকের মিষ্টি।

০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) প্রসূন আমিও মিষ্টি খাইতে চাই শূন্য আরণ্যক ভাইয়ের সাথে।

৩০| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬

দ্বিধা বলেছেন: আমারে তুই সেইদিন চকবার খাওয়াইসোস...।ললি খাইবার চাই! :D

০৭ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমিও আছি সাথে। হালায় সেইদিন আমারে খাওয়ায় নাই। :(

৩১| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৫

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: সংবাদ হয়নি তবে জলদি হবে.।.। দোয়া করেন ... :)





৩২| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন:




ওরে বেভুল দ্বিধা তোর জন্য :)

০৭ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ইয়াম ইয়াম ইয়াম

৩৩| ০৭ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৬

দ্বিধা বলেছেন: রসগোল্লা দেক্কা মনডা উদাস হইয়া গেল!!!... /:)

০৭ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমারো মন উদাস। দ্বিধা, ল চল যাই মিষ্টি খাইয়া আসি।

৩৪| ০৭ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পড়লাম!
ঘটনা পুরোটাই তো আমার আগে থেকেই জানা!
তবু অন্য রকম ভাল লাগলো।
ইতিহাবেত্তা প্রসূন- মাষ্টারনী জয়ার জন্য আগাম শুভেচ্ছা।

০৭ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: শুভেচ্ছা পরে দোয়া আগে।
ভাল লাগলো শুনে আমারো ভাল লাগলো।

৩৫| ১০ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮

অদ্রোহ বলেছেন: বেঁচে থাকুক বন্ধুত্ব ।

১০ ই মে, ২০০৯ রাত ১০:৩৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অদ্রোহ। আপনার নিকটা সুন্দর। পছন্দ হইছে।

৩৬| ১২ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪

এফ আই দীপু বলেছেন: কোন রাকিব? ওয়ান টু ট্রান্সফার দেশ?

১২ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) নাহ ভাই, মিডিয়া থেইকা অনেক দূরে থাকা রাকিব। ওয়ান ও না দেশ ও না। তা ছাড়া কোন রাকিব তাতে কিইবা আসে যায়?

৩৭| ১৯ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪

রোডায়া বলেছেন: প্রার্থনা মূলক পোষ্ট? বাহ বেশ৷

১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ৮:৫৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ রোডায়া। প্রসূনের একটা মেয়ে হয়েছে গতকাল। :)

৩৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:২৫

প্রতীক্ষা বলেছেন: অসাধারণ বন্ধুত্ব আপনাদের! :)
বাবুটার প্রায় এক বছর হয়ে গেল!

২৮ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:১৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হ্যা তা হয়ে গেল বটে। দেখতে দেখতে সময় চলে যাচ্ছে। :(

৩৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

প্রতীক্ষা বলেছেন: হুমম সময় চলে যাচ্ছে।

২৯ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :( যায় দিনগুলা নাকি অসাধারন হয়। :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.