![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বপ্ন দেখি,আমি চাই সবার মাঝে থাকতে.।.।.।
Movie: The Edge of Heaven
(দি এজ অফ হেভেন)
সময়কালঃ ২০০৭ ; আইএমডিবি রেটিং : ৭.৮
মুভিটা হঠাত করেই দেখা হল দুপুরে। মুভিটি জার্মান, লোকেশন- জার্মানি, তুরস্ক।
ভাল,খারাপ (আমার হিসেবে) এর বিচারের আগে একটু কাহিনীর ছোয়া দেই।
আলি আকসু একজন টার্কিস বিপত্নীক মানুষ। বয়স ৭০ এর কোঠায়। একমাত্র ছেলে নেজাত জার্মানিতে জার্মান ভাষার একজন অধ্যাপক। বাপ-ছেলে তাই তুরষ্কের হলেও সেটেলড জার্মানিতে।
বিপত্নীক মানুষ, সারা দিন কোন কাজ ক্কাম নাই, মাস্তি /তামাশা করার শখ ষোল আনা! টাই তো ফুর্তি করতে যায় ব্রোথেলে,যেখানে পরিচয় হয় হুকার ইয়েতের এর সাথে। ফুর্তি করতে করতে হয়তো মন কিছুটা দিয়ে দিয়েছে;একদিন তাকে প্রস্তাব দিয়ে বসে যে তার বাড়িতে বউ এর মত থাকার,বিনিময়ে টাকা দিবে । মহিলা রাজি হয়।মহিলার সাথে ছেলের পরিচয় করায় দেয়।
ঘটনাচক্রে ঐ মহিলাকে মেরে ফেলে এবং জেলে যায় আলি।
ঐ মহিলার এক মেয়ে থাকে ইস্তাম্বুলে,আয়তিন, পলিটিক্স করে বেড়ায়, ছবির কেন্দ্রীয় নারী চরিত্র বলা যায়। ভাল কথা, ঘটনার প্যাচে মেয়েটা জার্মানিতে পালিয়ে যায় মাকে খুজতে, পরিচয় হয় জার্মান এক মেয়ের সাথে। মেয়েটা আয়তিনকে আশ্রয় দেয়;ক্রমেই ওরা একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যায়।
পরে জার্মান পুলিশ টের পেয়ে যায় আয়তিনের কথা।
ঐ দিকে মূল চরিত্র নেজাত কষ্ট পায় মহিলার মৃত্যুতে; জার্মানির চাকরি ছেড়ে দিয়ে হন্যে হয়ে খুজতে থাকে আয়তিনকে, তার দায়িত্ব নিজের কাঁধে নেবে বলে। কিন্তু খুজে আর পায় না,পায় না।খোজা চালিয়ে যায় সে এবং একটা বইয়ের দোকান কিনে ব্যাবসা শুরু করে পেটের তাগিদে।
ঐ দিকে আয়তিনকে সাহায্য করতে গিয়ে সুদুর জার্মানি থেকে তুরষ্কে এসে খুন হয় তার সখি। সখির মা ও আসেন তুরষ্কে। ঐ দিকে নেজাতের খোজা চলছে। নেজাতের বাবাও জেল থেকে বেড়িয়ে নাড়ীর টানে চলে আসে তুরষ্কে। আয়তিন তুরষ্কের জেলে অপেক্ষা করছে তার ১৫-২০ বছরের সাজার ঘোষণার।
এরপর???? কে কার দেখা পায়????
কাহিনী প্রায় তো বলেই দিলাম। বাকিটা দেখে নেবেন না,তা কি করে হয়!!
মুভিটা আমার কিছে অনেক অনেক ভাল লেগেছে, উপভোগ করেছি ; চোখ যায় নি পর্দা থেকে মুহুর্তের জন্য। যা যা প্রেডিক্ট করেছি মুভি দেখতে দেখতে মেলেনি তেমন,ফলে ভাল লাগা বেড়েছে আরো। অসাধারণ গল্প, মন কেড়ে নেয়া অভিনয়, কাহিনীর টুইস্ট অনেক ভাল সবই। টুকটাক খটকা তো লাগতেই পারে। যেমন অধ্যাপকের চাকুরী ছেড়ে দিয়ে নেজাত দুইদিনের পরিচয়ের এক মহিলার মেয়ের জন্য এতটা করল, কেমন না? খটকা উড়িয়ে দিয়ে মুভিটি দেখুন। ঠকবেন না।
শেষ দৃশ্যটা আক্ষেপটা বাড়িয়ে দিল!!
ভাল থাকুন।
২| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
স্বপনবাজ বলেছেন: দেখার ইচ্ছে জাগ্রত হয়েছে!
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৬
ঢাকারআশিক বলেছেন: তাইলে দেইখা ফালান।
৩| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৭
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: দেখেছি , দেখেছি
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৬
ঢাকারআশিক বলেছেন: ভাল,ভাল।
৪| ২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৭
নীল আদ্রিতা বলেছেন: দেইক্ষালাইসি.........danke schon für ihre suggestion.......
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
ঢাকারআশিক বলেছেন: জর্মন বুঝি না বাই।
৫| ২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
নিয়নের আলো বলেছেন: আপনে না জার্মান ভাষার বই কিনছিলেন,তাইলে আবার জার্মান বুজেন না ক্যান?
ব্লগে নিয়মিত দেইখা ভাল লাগতাছে,মুভি নামাইতে দিতাসি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৬
ঢাকারআশিক বলেছেন: না দেখলে অনেক বড় একখান মিস!!
ডাউনলোড লিঙ্কঃ
Click This Link