![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক
আজ ২ রা রমজান। ধর্ম প্রাণ মুসলমান আজ দ্বিতিয় দিনের জন্য আল্রাহ দরবারে সংযম সাধনের মাধ্যমে তাদের ঈমানী শক্তির প্রানদানে অবতীর্ণ। আগামী প্রায় এক মাস কাল মুমিন মুসলমানদের ঈমানী পরীক্ষা শেষে আল্লাহ আনন্দময় ঈদ-উ-ফিতর উপহারের প্রতিশ্রুতি প্রদান করেছেন।
ঈদ মানে আনন্দ। তুলনামূলক ভাল / নতুন জামা কাপড় পড়া , সবাই কে নিয়ে উন্নত মানের খাওয়া দাওয়া করা ঈদের শরিয়ত সম্মত অংশ। ঈদ কে কেন্দ্র করে যে কিছু বাড়তি আয়োজন, তার জন্য প্রয়োজন কিছু অতিরিক্ত অর্থ । কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই প্রয়োজনীয় অর্থে উৎস কি হবে? এ সংক্রান্ত ইসলামের বিধান কি?
দুই
মুসলমান মাত্রই বিশ্বাস করেন যে ইসলাম একটি পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান। পবিত্র কোরান মজিদ তাদের গাইড লাইন এবং নবীকরিম (সাঃ) এর জীবন অনুশীলণ হচ্ছে ইসলামি জীবন বিধানের প্রয়োগিক উদহারণ। নবীজি (সাঃ) নিজেই বলেছেন, হদিস অর্থ তাঁর জীবন যাপণে কোন প্রশ্নের জবাব পাওয়া না গেলে খোলাফায়ে রাশেদিন বা সাহাবায়ে একরামদের জীবন কে অনুসরণ করতে।
আজ সার মুসলিম বিশ্বে যেমন ঈদ পালিত হয়, নবীজি (সাঃ) এর জামানায় একই ভাবে ঈদ আনন্দের বার্তা নিয়ে আসতো। সে জামানায় ঈদের আনন্দ কি ঈদ বোনাস (ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্র ঈদের কথা বলে অতিরিক্ত মূল্য নেওয়া বা বকশিশ সংস্কৃতির) উপর সমানুপাতিক ভাবে নির্ভরশীল ছিল?
খুলাফায়ের রাশেদীনদের জামানায় শুধু মাত্র রাজকর্মচারীরা কি পদ মর্যদা অনুয়ায়ী রাজকোষাগার /বায়তুল মাল থেকে ঈদ বোনাস পেতেন? আমি বিগত কয়েক দিন এই প্রশ্ন উত্তর খুজেছি। কোন উত্তর পাইনি।
তিন
তবে এ সংক্রান্ত হযরত উমর (রাঃ) জামানার একটি কাহিনী পেলেলাম , যাতে দেখা যায় সকল কে রাষ্ট্র তহবিল থেকে ঈদ উপলক্ষে কাপড় প্রদান করা হযেছে। ।ঈদ নামাযে ইমামতী করতে হযরত উমর (রাঃ) দাড়িযেছেন। ঠিক সেই সময় একজন উচ্চ স্বরে বলে উঠলেন,''হে উমর! যে কাপড় প্রত্যেক কে প্রদান করা হযেছে তা দিয়ে তো এত লম্বা জামা তৈরি সম্ভব নয়।তুমি কি খলিফা হিসাবে বেশি কাপড় নিয়েছো?' হযরত উমর (রাঃ) উত্তর করলেন,' না। দেখ আমার পুত্র পুরাতন জামা পড়ে ঈদ নামাযে এসেছে; কারণ তার কাপড় আর আমার কাপড় মিলিত করে আমার পরিধেয় জামা টি লম্বা করে বানানো সম্ভব হয়েছে।'
চার
আমি নিজে ভেবে ঈদ আনন্দে প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত ব্যয়ের উৎস বিষয়ে সিদ্ধান্তে এসেছি।সারা দিন পনাহার বর্জন করা কারণে এক মাস কাল ব্যাপী সীয়াম সাধনের মাধ্যমে প্রতিটি পরিবারে এক মাসের প্রয়োজনীয় খাদ্য বা খাদ্য বাবদ ব্যয় সাশ্রয় হবার কথা। এ ছাড়া সুগন্ধী ব্যবহার সাশ্রয়। (যা আরব সমাজে মুসলিম যুগের পূর্ব হত সমাদৃত ছিল এবং এই সুগন্ধি আরব সমাজে সম্পূণৃ আমদানী পণ্য ছিল।)
বিশেষ ভাবে লক্ষনীয় যে, ফিতরার বিধান কিন্তু খাদ্য উপাদান নির্ভর এবং ব্যক্তি বিশেষের সম্পদের পরিমাণ দ্বারা নিধারিত নয়। সারা মাসের সাশ্রয়কৃত খাদ্য থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফিতরা হিসাবে দেওয়াই বিধান। এবং হত দরিদ্র সেই সব মানুষ সীয়াম সাধনের পরও যাদের ঈদ আনন্দের জন্য কোন সাশ্রয় হয় না; যারা বৎসরের সকল দিন দু মোঠ খাবার বিষয়ে অনিশ্চয়তায় ভোগে; তারা যেন ফিতরার অর্থে ঈদ আনন্দে সামির হতে পারে।
উপসংহার
রমজান মাসে দৈন্দিন জীবনে সীয়াম সাধনের মাধ্যমে যে সাশ্রয় তাই ঈদ আনন্দে ব্যয়িত হবে। ঈদ বোনাস কিংবা ঈদ বকশিস অথবা ঈদের দোহাই দিয়ে পণ্যের উচ্চ মূল্য গ্রহন সম্পূর্ণ রূপে রোজার মৌলিক দৃস্টি ভঙ্গির বিরোধী ।
[ পুনশ্চঃ যুক্তি দিয়ে আমাকে ভুল প্রামন করতে পারলে খুশি হব।]
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৭
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: রোজা রেখেও কি টাই পরে আছেন? ওটা বিধর্মীদের লেবাস। আপনার রোজা মাইনাসের খাতায় চলে যেতে পারে।
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪০
রোহান বলেছেন: ভালো লিখছেন...
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৯
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: রোহান@ আমার সব কিছুই ভালো লাগে আপনার।
চিন্তা কে স্বচ্ছ ও সৎ রাখাও কিন্তু রোজার অংশ।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪০
বৃত্তবন্দী বলেছেন: যুক্তি ছাড়া একটা মাইনাস পড়ে গেছে দেখি...
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: বেশি কথা বললে...............মিথ্যা কথা বললে...........মিথ্যা যুক্তি করলে.... বুঝেও না বুঝার ভান করলে.......... রোজা নষ্ট হয়।
তাই চুপ চাপ মাইনস দেওয়া শ্রেয়। কুযুক্তি করে কষ্টের রোজাকে মাইনসের খাতায় ঠেলে না দেন নাই তিনি। চলাক ব্যক্তি।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪১
মদন বলেছেন: ভালো লাগলো
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: রোজা রমজানের দিনে কলা হাতে ঘুরছেন।!!!!!!!!!!!
মনে করেন না............. বানর বলে ঈমান ও আকিদা রক্ষাকারী সমিতির চড় থাপ্পর থেকে নিস্তার পাবেন।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: আপনে শিরোনামে কইলেন
"ঈদ বোনাস দেওয়া ও গ্রহণ করা কি ইসলাম সম্মত ?"
আর উপসংহারে কইলেন :
"ঈদ বোনাস কিংবা ঈদ বকশিস অথবা ঈদের দোহাই দিয়ে পণ্যের উচ্চ মূল্য গ্রহন সম্পূর্ণ রূপে রোজার মৌলিক দৃস্টি ভঙ্গির বিরোধী ।
"
আপনের যুক্তি আর শিরোনামের তো মিল বুইঝা পাইলাম্না...তাইলে আপনেরে যুক্তি দিয়া ভুল প্রমান কেম্নে করুম??
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৮
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: আমি ভীষণ...........লজ্জিত লেজে গবরে করে ফেলায়!!!!!!!!!!!!???????//
তবে , রোজদারের সাফ দিলে নিজে প্রশ্ন করুন আরেক বার সত্যি কি আমার যুক্তি বুঝেন নাই।
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: চিন্তার বিষয়
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৯
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: রোজা রেখে বেশি চিন্তা করেন না............ বেশি চিন্তা রোজা হালকা হয়।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
সুবিদ্ বলেছেন: উমর (রা-এর সময় ঈদ উপলক্ষ্যে জামা বানাতে কাপড় দেয়া হয়েছে.......এখন বোনাস দিলে কি সমস্যা???
আর আমাদের সমাজে কিন্তু সারাবছর সবাই কেনাকাটা করেনা.....ঈদকে উপলক্ষ্য করে সারাবছরের চাহিদা মেটানোর ব্যবস্থা করা হয়......সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষগুলোকে একটু সহায়তা করেন অনেকে.......এত্তগুলো ইতিবাচক দিক এড়িয়ে যাওয়া যায় কি???
আর রমযানে সংযম??? বাজারে যান না কতদিন???
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৩
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: ৭ নম্বরে আপনার মন্তব্যে খুব ভাল লাগল। আপনি যুক্তি করা চেস্টা করেছেন।
১। উমর (রা-এর সময় ঈদ উপলক্ষ্যে জামা বানাতে কাপড় দেয়া হয়েছে.......এখন বোনাস দিলে কি সমস্যা??? .................................
দেওয়া হয়েছে সবাই কে। রাজকর্মচারীকে শুধু নয়।
২। উৎসব ছাড়া জীবন অর্থহীন এটা সকরের জন্য সত্য। সকলের উৎসবে অংশ গ্রহনের সমান সুযোগ করে দেওয়া রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব।
যে সার্ট টি আমি ঈদ উপলক্ষে কিনবো........ সে সার্ট টি যে বোনটির সযত্ন হাতের ছোয়ায় তৈরি ... সেই বোনটিকে যেন রোজা রেখে ঈদ বোনাসের দাবীতে রাস্তায় দাড়াতে না হয়।
৩।আর রমযানে সংযম??? বাজারে যান না কতদিন???
লজ্জা ফেলেন। সরকারী চাকুরের বেতণ বুঝেন অবস্থা।
মাসের প্রথম ২ সপ্তাহ বাজার করি আমি। বাকি দিনগুলো খরচ যখন মেলাতে পারি না বাজারে থলে বউ বেচারা হতে ধরিয়ে দেই।
আমার বাজার জ্হানে দৌড় বুঝুন।
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৬
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: বিসর্গ সমস্যা জনিত আপনার পরের মতন্তব্য টা মুছে দিলাম।
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৮
আজম ইউসুফ ঠাকুর (মহব্বত) বলেছেন: আপনার টপিক টা ঠিক বোঝা গেল না। মাথার কয়েকটি সমস্যা মনে হয় একসাথে ঘুরপাক খাচ্ছে। আলাদা আলাদাভাবে পোস্ট দিলে মনে হয় বিষয়টি পরিস্কার হতো।
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৫
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: আপনি তো ভাই দেখে বুজুরগো ব্যক্তি...... নানা সমস্যা মাথায় তাল গোল পাঁকানো অবস্থা।
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৭
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: আপনি যে আমার মাথার কতাই বলেচেন সেটা বুঝেছি। তাই আপনার পরের মন্তব্য টি মুছে দিলাম।
৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৩০
ফান্টুস বলেছেন: +
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫১
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: বুঝে ২ য় রোজাতেই এতো কাহিল .............. নাকি ১ ম রোজার ইফতারি ভাজা ভুজি বেমি কেয়ে চেহার এই দশা................ মুকে রাঁ নাই । শুধু + ,ঈদ বাজারে খুশি হতে পারলাম না, কিছু ঈদ বকশিস প্রত্যাশা করেছিলাম।
১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৩১
ওরাকল বলেছেন: ঈদ বোনাস মূলত চাকুরিজিবিদের জন্য প্রযোজ্য এবং তা চাকুরির নিয়োগ পত্র/ চূক্তিপত্রে উল্লেখ করা থাকে। সুতরাং ঈদ বোনাস নেয়া ঠিক আছে
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: চাকুরির চুক্তি পত্রে লিখা থাকলেই ধর্মীয় দৃষ্টি ভঙ্গি সাথে শত বিরোধ হালাল হয়ে যাবে!!!!!!!!!!!!
একই বলে রবোট্রনিস ব্রেন !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪১
অন্যআনন বলেছেন: " সীয়াম সাধনের মাধ্যমে যে সাশ্রয় " আসলেই কি সাশ্রয় হয়? বরং এই মাসে আমাদের খরচ আরো বাড়ে। আপনি অবশ্য লেখার মাধ্যমে যে ইঙ্গিত করছেন সেটা হচ্ছে " বাংলাদেশে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা" দরকার। সেই ব্যবস্থায় কি হুজুররা টিভির টক শোগুলোতে রমজান মাসে বেশি বেশি করে এ্যাপায়ার করতে পারবে, বাড়তি ইনকামের আশায়?
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৭
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: একাবিংম শতাব্দীতে ইসরামী সমাজ ব্যবস্থা বলে কিছুই নেই । .................
.....................আপনি আমার ইঙ্গিত টা ধরেচেন ঠিক উল্টা।দরকার ' সাম্যবাদ"।
১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: তবে কেউ যদি খুশী হয়ে বখশীশ দেয় তাতে কোন অসুবিধা নেই।
আর রমজান মাসে খরচ বেশী হয়। তাই সংসারের টাকার প্রয়োজন ও বেশী। তাই বলে অসৎ পথের আশ্রয় নেয়া ঠিক নয়।
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:০০
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: রমজান মাসে করচ বেশি হয় কেন?
নবী করিম বা সাহাবা একরামদের এক জনের নাম বলতে পারবেন ... যাদের সংসার চালাতে রমজান মাসে বেশি খরচ হত? বরং সংযমী জীবনের মাধ্যমে খরচ কম হবার কথা।
১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১২
নকীবুল বারী বলেছেন: বেশি বোজা ভালা না...............যারা বেশি বোজে তারাই ক্যাচাল লাগায়...........................
বোনাস দিলে সমস্যা কুথায় সেই, আর ইসলামের দৃষ্টিতে বোনাসের মাসআলা কি সেইটা পোষ্টে কুনু উল্লেখ নাই।
লিটল নলেজ ইজ ডেন্জারাস জিনিস....
মাইনাচ দিছি...
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:০৪
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: বেশি বোজা ভালা না...............যারা বেশি বোজে তারাই ক্যাচাল লাগায়...........................
মাপ করবেন ।
লিটল নলেজ ইজ ডেন্জারাস জিনিস..............বাংলিশ এই প্রবাদের সুন্দর বাংলা ভার্সন আছে।
ফাঁটা কলসি বাজে বেশি।
১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৩
মাঈনুদ্দীন বলেছেন: বোনাস দিলে আপনার সমস্যাটা কোথায়। আমরা যখন কোন চাকুরীতে নিয়োগপ্রাপ্ত হই তখন তো ঐ নিয়োগপত্রে বোনাসের কথাটা উল্ল্যেখ করা থাকে। আর এটা তো এমন কিছু না যে আমি চুরী করে টাকাটা উপার্জন করছি। আমার প্রাপ্য টাকা আমি নিচ্ছি। এইসব জিনিস নিয়া ভন্ডামী বাদ দেন।
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:১২
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: উৎসবে জন্য বোনাস আমি খুব সমর্থক। আমি মনে করি............... ১ লা বৈশাখ বাংলাদেশে এখন জাতি ধর্ম নির্বিশেষে বড় উৎসব। সে উপলক্ষে বোনাস দেওয়া উচিত।
কিন্তু যদি নবী করিম (সাঃ) ও সাহাবাদের জীবনাচরন অক্ষরে অক্ষরে অনুসরণ করি ......তারা যেবারে কাপড় পড়তেন সে ভাবে কাপড় পরি.... যে ভারে হাটু মুড়ু খেতেন সে ভাবে খাই...........ইত্যাদি ইত্যাদি ............ তবে ঈদের অতিরিক্ত ব্যয় টুকু সংযম সাধনের মাধ্যমে সাশ্রযী অর্থে কেন হওয়া হওয়া উচিত নয়।
১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫
সিউল রায়হান বলেছেন: ভুল "প্রামন" করতে পারব না ভাই, প্রমাণ করতে পারব.....
ঈদ বোনাস কবে,কখন,কত দেয়া হবে তা চাকরীর চুক্তিপত্রে স্পষ্ট করে লিখা থাকে সুতরাং এটাকে যদি অবৈধ বলেন তাহলে বেতনকেও অবৈধ বলা লাগে....
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:১৪
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: ভয় পেয়ে না। বোনাস যে ঈদেই দিতে হবে তার কোন মানে নেই।
আমার কথা হচ্ছে..................... রোজা সংযম সাধনা এ কথা মিথ্যাচার।
১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৯
মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেছেন: অনেকেই এই ব্যাপারটা জানে অথচ মানে কতটুকু তা বলাই বাহুল্য। তবে আপনার টপিকটা ভালো লাগলো, সবাই তা কাজে লাগালেই হয়!
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:১৬
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: আপনার কেন ভালো লাগল আরেক বিস্তারিত জানষে খুশি হতাম।
আপনার মন্তব্য টা রিপিট হয়েছে তাই পরের টা মুছে দিলাম।
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৫
রোহান বলেছেন: চিন্তা ভাবনা স্বচ্ছই আছে, আপনার যুক্তি ভাল লাগছে তাই কমেন্ট সহ যোগায়িত করে গেলাম
১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৭
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
তবে , রোজদারের সাফ দিলে নিজে প্রশ্ন করুন আরেক বার সত্যি কি আমার যুক্তি বুঝেন নাই।
ভাই, এইসব কথা-বার্তা শুনলেই হাসি পায়....সাফ দিল..রোজাদারের সাফ দিল...ইত্যাদি আরকি..
কথা হইলো, আমি আসলেই নাদান...
ভাবছিলাম আপনের শিরোনামের উত্তর দিমু, নিজে যা বুঝি...কিন্তু পোষ্ট আপনে কই থেইকা কই লৈয়া গেলেন...
কি উত্তর দিমি বুঝতারিনাই...
আপনের কি অফিসে বোনাস দিলে সমস্যা নাকি জিনিষ-পত্রের দাম বাড়াইলে সমস্যা?? দুইডা তো একজিনিষ না, নাকি??
১৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:০৭
মো: আজিজুল হক বলেছেন: বিভিন্ন কোম্পানী বা অফিসে যারা চাকুরী করি তাদের যে বোনাস দেওয়া হয় তা কোম্পানীর একটি লাভের অংশ থেকে দেওয়া হয়। আর চাকুরীর নিয়োগপত্রে তার উল্লেখ থাকে। তাই এটি নাজায়েজ হওয়ার কোন কারন নাই।
ওমর রা: এর সময়ে যে কাপড় দেওয়ার কথা বলছেন তা এই খানে যুক্তিতে আসে না কারন রাষ্ট্র থেকে দিলে তা সকলে পাবে । আর অফিস থেকে যদি বোনাস দেয় তাহলে অফিসের কর্মরত সকলে পাবে তাতে সমস্যা কোথায়।
আপনি সহজ জিনিসটা কে জটিল করে অনেক মনে দন্দ সৃষ্টি করতেছেন।
যুক্তি দেখানোর মানে এই নয় যে তার যুক্তিকে হেয় করতে হবে । এটা বললাম এ জন্য যে আপনি যে উত্তরগুলো উপরে সকলে গুলিতে দিয়েছেন তাতে মনে হয় আপনি যে যাই দেকনা কেন তার বিরুদ্ধে যুক্তি দিবেনই।
তাই বলব অযথা ধর্ম্ নিয়ে খেলবেন না।
২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কমেন্টের উত্তরগুলা বিরক্তিকর লাগল।
তাই মাইনাস।
পোস্টের সাথেও একমত না। কারও ক্ষতি না করে যার যেমনে ইচ্ছা উৎসব করবে, কার কী সমস্যা??? কার সময়ে কী হইছে তার চেয়ে আমার সময়ে কী হওয়া উচিত সেটাই ফ্যাক্ট।
যদি এভাবে দেখাতে পারতেন যে, বোনাস নিলে দেশের কোন সমস্যা হচ্ছে বা লস হচ্ছে, তাহলে পোস্টটা সত্যিই যুক্তিযুক্ত হত।
কিন্তু, যে কোন উৎসবের জন্য আগে থেকেই বাজেট করা থাকে।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:১১
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: কমেন্টের উত্তরগুলা বিরক্তিকর লাগল।
তাই মাইনাস।
*****************************************
মাপ করবেন নিছক মজা করার জন্য এবাবে উত্তর দেওয়া।
২১| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:১৯
কানা বাবা বলেছেন:
ভাইজান জেইরমের অ্যাগ্রেসিভ মুডে কতা কৈতাচেন... ভুল 'প্রামাণ' করার ইচ্চা হউনের্কতা না কাউরই... জান্তে হৈলে অ্যাটিট্যুডে আরেট্টুস্ বিনাইন হৈতে হয় বুধয়...
পুস্টে পিলাচ্...
২২| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
ওরাকল বলেছেন: লেখক বলেছেন: চাকুরির চুক্তি পত্রে লিখা থাকলেই ধর্মীয় দৃষ্টি ভঙ্গি সাথে শত বিরোধ হালাল হয়ে যাবে!!!!!!!!!!!!
-- চাকুরির চুক্তি পত্রে আপনি প্রদেয় শ্রমের বিনিময়ে কী কী সুবিধা পাবেন তা লিখা থাকে। তাই এখান থেলে পাওয়া হালাল সব কিছুই
ধর্মীয় দৃষ্টি ভঙ্গি সাথে বিরোধ পূর্ন নয়।
একই বলে রবোট্রনিস ব্রেন !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!---- পোষ্ট পড়ে আপনার টা যে কোন শ্রেনীর তা সহজেই বুঝতে পেরেছি
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:০৯
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: ধর্মের সকল আনুষ্ঠানিকতায় কিছু ব্যবহারিক দিক আছে। রোজা রাখার মধ্য দিয়ে আল্লাহ কোন লাভ ক্ষতি হয় না। তিনি এমন ক্ষুদ্র নন যে কারও প্রশংসা বাক্যে বিগলিত হবেন।
রোজা পালনের মাধ্যমে মানুষের ব্যবহারিক জীবন । বাকি ১১ মাসে কিছু মৌলিক পরিবর্তন বা আদর্মিক মাত্রায় আনাই রোজার মুল উদ্দেশ্য।
কথা হচ্ছে রোজার সংযমী জীবন যাপনের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন ব্যয় কম হবার কথা কিনা? আমাদের সাশ্রয় হবার কথা কি না?
যদি আমাদের সাশ্রয় হয় , তবে তা আমাদের সফল সংযম সাধন অনেক প্রমান্য শর্তে একটি।
বোনাসে কোন দোষ নেই।যেমন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কুরবানী ঈদে বোনাস দেওয়া খুব জরুরী।
তবে ইফতারীতে মূল্যবান বৈদেশিক মূদ্রা আমদানি খেজুর খাওয়া সুন্নত হলে কিংবা একই থালায় ইফতার করা নবী করিমে (সাঃ) এর অনুসরণ হলে.................. তিনি কি উৎস থেকে অহরিত অর্থে ঈদ আনন্দ করতেন কিংবা রমজানে তাঁর ব্যক্তি জীবনে ব্যয় সাশ্রয় হত কি না এটা অনুসরন ও সুন্নত।
২৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:৩১
আউটসাইডার_আউটসাইডার বলেছেন: "লেখক বলেছেন: উৎসবে জন্য বোনাস আমি খুব সমর্থক। আমি মনে করি............... ১ লা বৈশাখ বাংলাদেশে এখন জাতি ধর্ম নির্বিশেষে বড় উৎসব। সে উপলক্ষে বোনাস দেওয়া উচিত।"
----আপনার এই মন্তব্যের সাথে একমত
২৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:৩৮
সাইলেন্সার বলেছেন:
দেশে বিদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন উপলক্ষে এমপ্লয়িদের বোনাস দেয়। বাংলাদেশে অনেক বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বছরের শুরুতে বোনাস দেয়। কিন্তু বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান মুসলিমদের উৎসব দুই ঈদে বোনাস দেয়। এ নিয়ে বিতর্কের কিছু নেই।
২৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৩০
পড়ুয়া_পড়ুয়া বলেছেন: এই বিষয়টি সত্যিই এমন করে ভাবি নাই আগে । ভিন্ন চিন্তার খোরাক দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভিন্ন চিন্তা ।
২৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৩৮
সাইফুর বলেছেন: নাই কাম তো খই ভাজ
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৩৭
তন্ময় হাসান বলেছেন: মাইনাস দিলাম।