নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরন্ত -- ওমর শরীফ পল্লব।। ফেসবুকে আমাকে খুঁজে পাবেন এখানে- ospallab [অ্যাট] hotmai.com

দূরন্ত

আমি ওমর শরীফ পল্লব। ব্লগিং শুরু করি প্রায় এক যুগ আগে। এখনো লেখালেখিটাই ভালো লাগে। এছাড়া ভালো লাগে বন্ধুদের নিয়ে মজা করতে, ঘোরাঘুরি করতে, নানা ধরনের বিষয় পড়তে।

দূরন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর জনসংখ্যা কী অতিরিক্ত? (জনসংখ্যা-শেষ পর্ব)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:১২



জাতিসংঘের পরিসংখ্যান মতে, পৃথিবীর ৮৫ থেকে ১০০ কোটি মানুষ খাদ্যাভাবের মধ্যে বাস করে। ফাও-এর পরিসংখ্যান মতে প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার লোক ক্ষুধায় বা খাদ্যাভাবজনিত নানা সমস্যায় মারা যায়। বিশুদ্ধ খাবার পানি পায় না পৃথিবীর ১.১ বিলিয়ন মানুষ।

এ অবস্থায় পৃথিবীর জনসংখ্যা অতিরিক্ত নাকি আরো মানুষ ধারণ করার মতো ক্ষমতা আছে পৃথিবীর? এ প্রশ্নে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থার নিজস্ব মতামত আছে। তবে বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠনসহ সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকের ধারণা হচ্ছে পৃথিবীর জনসংখ্যা অতিরিক্ত। কিছু বিজ্ঞানী জানান, পৃথিবীতে ছয় বিলিয়ন মানুষের ধারণক্ষমতা আছে।

পৃথিবীর মানুষ সর্ম্পকে আশাবাদীরা জানান, পৃথিবীর এ অবস্থা খুব বেশীদিন থাকবে না। দারিদ্র্য কমছে। প্রতিদিন এক ডলারের কম আয় করে এমন মানুষ আগামী ২০ বছর পর অর্ধেক হয়ে যাবে। আধুনিক প্রযুক্তির প্রচলন বাড়ায় ফসল উৎপাদন বাড়ছে। এসব হিসাব দেখিয়ে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা জানান, পৃথিবীর বর্তমান জনসংখ্যা ধারণক্ষমতার মধ্যেই আছে।



ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ ফান্ড এবং গ্লোবাল ফুটপ্রিন্ট নেটওয়ার্ক পৃথিবীর জনসংখ্যা এবং পৃথিবীতে অবস্থান বিষয়ে গবেষণা করে। তারা জানায় ২০০৩ সালে পৃথিবীতে মানুষের ইকোলজিকাল ফুটপ্রিন্ট বা পরিবেশে মানুষের অংশগ্রহণ পৃথিবীর মোট সম্পদের চেয়ে প্রায় ২৫% বেশি। এ হিসাব অনুযায়ী ২০৫০ সাল পর্যন্ত পৃথিবীতে মানুষের ইকোলজিকাল ফুটপ্রিন্ট হবে ১০০% বেশি। এ হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৩০% বেশি মানুষ আছে।



পৃথিবীর জনসংখ্যার গ্রাফ চিত্র। গ্রাফে ডান পাশের কালো অংশ হচ্ছে সাম্প্রতিক মানুষের মারাত্মক সংখ্যাবৃদ্ধি









আগের পর্বগুলো:



১. কাজ চাই, কাজ চাই (জনসংখ্যা- ১)



২. ১২ বছরে ১০০ কোটি উৎপাদন (জনসংখ্যা- ২)



৩. ছয় বিলিয়নের মাইলফলক (জনসংখ্যা-৩)



৪. আফ্রিকার জনসংখ্যা তিন গুণ বাড়ছে (জনসংখ্যা-৪)



৫. ৪৭টি দেশ বনাম ৩ জন ধনী (জনসংখ্যা-৫)



৬. জনসংখ্যা এবং জীবনযাত্রার মান (জনসংখ্যা-৬)



৭. হংকং ও সিঙ্গাপুর (জনসংখ্যা- ৭)



৮. ভারত ও চীন (জনসংখ্যা- ৮)



৯. চীনের এক সন্তান নীতি (জনসংখ্যা-৯)



১০. চীনের ধনীরা কৌশলে "একসন্তান নীতি" ফাঁকি দিচ্ছেন (জনসংখ্যা-১০)

এবং এ পর্ব.....

১১. পৃথিবীর জনসংখ্যা কী অতিরিক্ত?

(শেষ)

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:২১

আলমগীর কুমকুম বলেছেন: জনসংখ্যা নিয়ে গবেষনা ভাল লাগলো। বই বের করবেন নাকি?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:২৫

দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। বই বের করার কোনো ইচ্ছা আপাতত নেই।
শুভেচ্ছা রইলো।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:৪৩

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: প্রিয় দূরন্ত আমার একটা বিশেষ অনুরোধ আপনার কাছে। আপনি শেষ পোষ্টে জনসংখ্যার সব গুলো পোষ্ট এ্যাড করতে পারেন। আমি লেখাটা প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ( শেষ পোষ্ট)। তাহলে সবগুলো লেখা এক পোষ্টে পাবো।


ধন্যবাদ ও ভালো থাকুন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:৫৩

দূরন্ত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। অবশ্যই রাখবো।
শুভেচ্ছা রইলো।
ভালো থাকবেন।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:১৭

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: চিটি আপু কথার সাথে একমত। এটা ভালো একটা গবেষণাধর্মী পোষ্ট। সবার পড়া উচিত।
আগেরগুলো লগ ইন না করে পড়েছি মন্তব্য রাখা হয়নি। ইদানীং আলসে হয়ে গেছি। না লিখতে ইচ্ছে করে না মন্তব্য।:(

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:২৫

দূরন্ত বলেছেন: দূর। এসব তেমন কিছু না।
যাই হোক, পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:২৪

কঁাকন বলেছেন: ভয়াভ অবস্থা

সামনে তো মনে হয় কেয়ামত

ভালো থাকুন

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:২৭

দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকুন।
শুভেচ্ছা রইলো।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৩০

ত্রিশোনকু বলেছেন: অনেক আগে আমাদের গ্রামে প্রয়ই আম জনতা উপোষ দিত। তখন দেশের লোক সংখ্যা ছিল ৫ কোটিরও কম।

এখন (১৯৭৫-এখন) আর কেউ ত দেয় না। হত-দরিদ্ররাও একবেলা পেট পুরে খায় এবং তাদের সংখাও কম আগের চেয়ে--কি কি কিরন থাকতে পারে?

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৩৫

দূরন্ত বলেছেন: অতীতে খাদ্যাভাব ছিলো একথা বলার কোনো যুক্তি নেই। বরং ছিল, গোয়াল ভরা গরু, গোলা ভরা ধান.....
একথা সত্যি যে, ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন নীতির কারণে বেশ কিছু দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। আপনি চাইলে সেগুলোর কারণ বিশ্লেষণ করে বিস্তারিত পোস্ট দিতে পারেন। আমি অবশ্যই পড়বো।
কৃষিভূমি কমলে খাবার উৎপাদন কমবে অবশ্যই (কৃষি জমির ধারণক্ষমতা অসীম নয়)। আর জনসংখ্যা বাড়ালে অতি সহজ হিসাবেই মাথাপিছু খাবার কমবে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:০৯

জানজাবিদ বলেছেন: ভাল একটা সিরিজ লিখেছেন, অনেক কিছু জানলাম। আগামীতেও ভাল লেখা আশা করছি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১৫

দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
চেষ্টা করবো অবশ্যই।
ভালো থাকবেন।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১১

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: জনসংখ্যারে দক্ষ মানব সম্পদে পরিনত করতে পারলে কোন সমস্যা নাই!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১৬

দূরন্ত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের নেতারা এদিক দিয়ে বড়ই আনাড়ি।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১৬

ডাঃ এন এইচ সার্জা বলেছেন: ভালো লাগল । সামনে কি নিয়ে লিখছেন??

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১৯

দূরন্ত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। এখনো ঠিক করিনি। বেশ কয়েকটা মুভি মাথায় ঘুরছে। সেগুলোর রিভিউ লিখতে পারি।
শুভেচ্ছা রইলো।

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:০৬

আতিকুল হক বলেছেন: আমার মনে হয় মুল সমস্যাটা এখনো বিপনন ব্যবস্হায়।

পন্যের অবাধ চলাচলের মতো শ্রমের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করতে পারলে সহনীয় পর্যায়ে চলে আসতো আমার মনে হয়। কিন্তু ধনী দেশগুলোই তো এটা চাইবে না।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:০৩

দূরন্ত বলেছেন: বিপনন ব্যবস্থা অবশ্যই একটা বড় সমস্যা।
এ ছাড়াও আরো কিছু ব্যাপার আছে যেমন, উন্নত দেশগুলোতে কতো শ্রমিককে চাকরি দেয়ার সুযোগ আছে? আমাদের মতো দেশগুলোতে যেখানে কোটি কোটি বেকার মানুষ কাজ খুজছে।
আমার মতে, শ্রমের অবাধ চলাচল এখনো সম্পূর্ণ অবাস্তব একটা বিষয়। আমি ব্রিটেনে আছি। এখানে কয়দিন আগে বিদেশী শ্রমিকদের কারণে ব্রিটিশদের জব কমে যাচ্ছে, এমন অভিযোগে আন্দোলন হলো। পার্লামেন্টেও এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের শ্রমিকদের জন্য ব্রিটিশরা ছাড় দিতে বাধ্য। কিন্ত অন্যান্য দেশের শ্রমিকরা (বিশেষ করে আমরা) খুবই ঝুকির মধ্যে।
আর আমার মূল আলোচনার বিষয় যেহেতু জনসংখ্যা। তাই এখানে শুধু ওই বিষয়টাতেই আলোচনা করেছি। অন্য বিষয়গুলো (বা সমস্যাগুলো) এখানে আনার সুযোগ ছিলো না।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫০

ত্রিশোনকু বলেছেন: "লাইনটা পরিচিত বলে মনে হচ্ছে।"

হবার কথা নয়। ওটা ছিল পর্যবেক্ষন। আমাদের গ্রামের নাম শাহবাজপুর, সরাইল থানা, ব্রাম্মনবাড়িয়া জেলা। ওখনে এখনও অনেক বয়োবৃদ্ধ বেঁচে আছেন, যারা আমার কথাটা সমর্থন করবেন।

আমার কথাটা একটা পর্যবেক্ষনের ফসল।ব্রিটিশ আমলে গনবিরোধী নীতির জন্যও তা হতে পারে।

"কৃষিভূমি কমলে খাবার উৎপাদন কমবে অবশ্যই"

দ্বিমত।

ইরি ধান আবিষ্কারের আগে একর প্রতি ফলন আর এখনকার একর প্রতি ফলনের বিশাল ব্যাবধানটার দিকে আপনার দৃস্টি আকর্ষন করছি।

তবে কৃষি উৎপাদন বাড়ে গাণিতিক হারে আর জন সংখ্যা বাড়ে জ্যামিতিক হারে...এ যুক্তিতে আমার হেরে যাবার সম্ভাবনাই বেশী।

"আপনি চাইলে সেগুলোর কারণ বিশ্লেষণ করে বিস্তারিত পোস্ট দিতে পারেন।"

আসলে এ ব্যাপারে আমার পড়াশোনা খুবই সীমিত। আমার গ্রামের ব্যাপারটা জানা ছিল--আপনার পোস্টটা পড়লাম, মনে হ'ল একটা সদুত্তোর পাবো -তাই লেখা।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।



১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৪৩

দূরন্ত বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম আপনি কোনো সাহিত্য থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন। এজন্যই কথাটা বলা।

সবকিছুর পরেও আপনি নিশ্চয়ই স্বীকার করবেন যে, জনসংখ্যা সমস্যাটা পৃথিবীর জন্য অত্যন্ত ভয়াবহ আর এ কারণে বহু ক্ষতি হচ্ছে। ভবিষ্যতে এ হারে বাড়তে থাকলে তার ফলাফল হবে মারাত্মক।

মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কয়দিন রুটি-রুজির ধান্দায় একটু ব্যস্ত ছিলাম। এজন্য উত্তর দিতে দেরী হলো।

শুভেচ্ছা রইলো।

১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:৩০

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ভয়াবহ ছবি।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৪৭

দূরন্ত বলেছেন: পৃথিবীর ৮৫ কোটি মানুষ খাদ্যাভাবের মধ্যে বাস করে। প্রতিদিন ২৫ হাজার লোক ক্ষুধায় বা খাদ্যাভাবজনিত নানা সমস্যায় মারা যায় ..... তথ্যগুলোও ভয়াবহ নয়কি?

ছবিটা যদি না দিতে হতো তাহলে আমি খুব খুশি হতাম। ঠিক একই ভাবে ভয়ংকর এ তথ্যগুলো যদি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হতো তাহলেও খুব ভালো লাগতো।

শুভেচ্ছা রইলো।

১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৫৯

নুশেরা বলেছেন: বছর কয়েক আগে কক্সবাজার-টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়েছিলাম। একেবারে মশার মতো ঝাঁকে ঝাঁকে আদমসন্তানের পয়দা সেখানে। ইচ্ছাকৃতভাবে। "জনবল" বাড়ানোর জন্য। জন্মশাসনের জন্য নিযুক্ত চিকিৎসক প্রহৃত হন; জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীর ধ্বংসসাধনে শত্রুধ্বংসের আনন্দ পায় ক্যাম্পবাসী।

এই টপিকটা মারাত্মক। বাস্তবতা ভয়াবহ। সিরিজটার জন্য দূরন্তকে অভিবাদন। দুটো পর্ব পড়লাম। সবগুলোই পড়ব নি:সন্দেহে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৫৩

দূরন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপনার তো দারুণ অভিজ্ঞতা। আশা করি সেসব তথ্য আমাদের সাথে বিস্তারিত শেয়ার করবেন।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৩১

ঘনাদা বলেছেন: চমৎকার কাজ!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৩৭

দূরন্ত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.