![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাকী পথিক চলেছি পথের সন্ধানে, পথের শুরু জানি শেষটা জানিনা। শুধু জানি হাটতে হবে অনেকদুর। দুর্গম আমার পথ বেছে নিয়েছি স্বেচ্ছায় তাই এর দা্যও আমার
যুদ্ধ-বিদ্রোহের দিন পালায় যাছে না, আগুন জ্বলার সময়ও আরো পাওয়া যাবে, আলোচনা-সমালোচনা সবকিছুই করা যাবে। কিন্তু সুস্থ্য মস্তিষ্কে চিন্তা করার সময় বার-বার আসে না। খুব দুঃখজনক হবে যদি আমাদের তারুণ্য আমাদেরকে বর্তমান ওমান, বাগদাদ-এই সমস্ত সহরের মত ধ্বংস স্তুপে নিয়ে চিন্তা করতে বসায়। এই শহর গুলোও এক সময় সুজলা, সুফলা, সবুজ ছিল। এই দেশগুলোর মানুষ দের মগজ আমাদের থেকে অনূর্বর ছিল; এই রকম মনে হয় না। আমদের দেশের মৌসুমী বাতাসের কল্যাণে, হিসেবে মগজ গুলোর এত বেশি উত্তপ্ত হবার কথা না। কিন্তু বাস্তবে দেখাযাছে উল্টো। এটা একটা চিন্তার কারণ হওয়া উচিত।
বছরের ১৭৫ দিন অপেক্ষাকৃত অল্পবয়স্ক স্কুলগামী "তারুন্যের" প্রাডোর রাজকিও পার্কিং এর ভিড়, আর ৫০ দিন ইউনিভার্সিটি গামী তারুন্যের রাজপথে হরতালের বিরাট দায়িত্বপালন; রাজপথের সত্যি হিমশিম অবস্থা (রাজপথ মনেহয় বলে: "এরই কাগু, আরে সাড়ি দে")! এ-দিকে Export Vehicle গুলোর নিস্কর্মার মত অভিসম্পাত করা ছাড়া আর কিই বা করার থাকতে পারে আমি জানি না।
জুটমিল গুলো গন্তব্যে পৌছে-গেছে।আশা করা যাছে রেডি-মেড গার্মেন্টসও শিগগির পৌছে যাবে!
সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার, এত কিছুর পর-ও, আমি BPL খেলা দেখে হাওয়াই-মিঠাই হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরি, রেস্টুরান্ট যেয়ে কতগুলো নীরপরাধ পাখির কাবার বানায় সঙ্গিনীর হাতে হাত রেখে "ভালো থাকি". আবার পরের দিন সকালে মাল্টি-নাশনাল সারদের হাওয়া বিক্রি করতে লেগে যাই বা টাকা গুনতে গুনতে আঙ্গুলগুলো খোয়ানোর যোগার করি (কাজের মধ্যে এই দুইটা খুব ভালো বুঝি) প্রমোশনও তো এই দিক দিয়ে বদ্ধতামূলক! কত কাজ!!!!! তারুন্যের জোর না থাকলে এমন করা যায়????
নির্বোধ অবচেতন মন মাঝে মাঝে শুধু একটু বিরক্ত করে, নজরুল ইসলাম বোধহয় ঠিক এই তারুন্যের কথা বলে নাই।
ফেসবুক
©somewhere in net ltd.