নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হারায়ে যাবে দিনগুলি রাখবেনা কেউ মনে তোমায়

আমার পরিচিত অনেকেই বলে আমার সাথে নাকি মানুষের চেয়ে জানোয়ারের মিল বেশী। তাই দয়া করে কেউ আমার কাছ থেকে মানুষের ব্যাবহার আশা করবেননা।

একাকী বাংলাদেশি

একাকী পথিক চলেছি পথের সন্ধানে, পথের শুরু জানি শেষটা জানিনা। শুধু জানি হাটতে হবে অনেকদুর। দুর্গম আমার পথ বেছে নিয়েছি স্বেচ্ছায় তাই এর দা্যও আমার

একাকী বাংলাদেশি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আন্দালিব রহমান পার্থ এখন আন্ডা হওয়ার অপেক্ষায়

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৫৫

আন্দালিব রহমান পার্থ রাজনৈতিক ভাবে সাড়া ফেলেন সংসদ অধিবেশনে শেয়ার বাজার কেলেংকারী নিয়ে যখন তীব্র প্রতিবাদ জানান। তার সেই বক্তব্য জনগনের মাঝে তীব্র সাড়া ফেলে। ইন্টারনেটে তার সেই বক্তব্য ছড়িয়ে পরে বিদ্যুতগতিতে। একের পর এক শেয়ার হতে থাকে। মানুষের মোবাইল, ল্যাপটপ আর ফেসবুকের ওয়ালে শেয়ার হতে থাকা এই ভিডিওতে উনি আওয়ামী দুর্নীতি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলেন সংসদ ভবনে বসে।মুক্তিযুদ্ধের সোল এজেন্ট দাবীদার আওয়ামী লীগ হয়েছিলো নগ্ন যদিও সেই নগ্নতা তাদেরকে বিন্দুমাত্র বিচলিত করেনি। এবং এর চেয়েও ভয়াবহ ব্যাপার হলো তার ঐ বক্তব্য খন্ডন করার মত কোনো বক্তব্য আসেনি সরকারী দলের তরফ থেকে। আরো মজার ব্যাপার হলো সেই বক্তব্যে আওয়ামী সুশীল লীগ তোয়াক্কা না করলেও জনগন সাংঘাতিক ভাবে গ্রহন করেছিলো। আর তার প্রমান মিলছিলো টক শো গুলোতে তার উপস্থিতি। তরুন রাজনীতিক হিসেবে নজর কাড়েন সবার। তার মেয়ে ভক্তর সংখ্যাও যে কম নয় তা বলাই বাহুল্য।



তার এই জনপ্রিয়তাই কাল হয়ে দাড়ায়। অনলাইন জগতে ছাগুদের মতই আরেকটি শক্তিশালী গ্রুপ আম্লীগ এ্যাক্টিভিষ্ট'দের মাথা খারাপ হওয়ার যোগাড় হয়। তারা যে কোন ভাবে আন্দালিব এর ক্রেডিবিলিটি নষ্ট করার অভিপ্রায়ে মাঠে নেমে পড়ে। তার উপর একের পর এক নেগেটিভ রিপোর্ট অনলাইনে প্রকাশিত হতে থাকে। সে কবে কোন মেয়ের সাথে ফষ্টি-নষ্টি করেছিলো, কবে কারে পিস্তল নিয়ে হুমকি দিছিলো সেইসব। যাই হোক তাদের সেই প্রচারনা সত্যি হইলেও হইতে পারে। যেহেতু আমরা সচেতন জনগন খুব ভালোমতই জানি যে, বাংলাদেশে যারা ক্ষমতাবান তারা নিজেরদের ক্ষমতা দেখাইতে খুবই মজা পায়। কিন্তু ঘটনা হইলো এই দালাল শ্রেনীগোষ্ঠি কিন্তু কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ করার জন্য এই সব রিপোর্টিং করে নাই। তাদের মেইন টার্গেট ছিলো যেহেতু আন্দালিব আম্লীগ রে বাশঁ দিছে সো তারেও বাশঁ দিতে হবে। যাই হোক লাভ খুব একটা হইলো না। পার্থ সমানে বক্তৃতা, বিবৃতি আর টক শো'তে সরকার'কে সমানে উপযুক্ত ব্যাম্বু দিয়েই চললো। আর এই কারনে সাধারন জনগনের মাঝে তার ইমেজ বিল্ডিং বেড়েই চললো। সাধারন মানুষ সবসময় প্রতিবাদ কারীদের ভক্ত থাকে সেই সুত্রেই তার গ্রহনযোগ্যতাও বেড়ে গেল।



এর মাঝেই ঘটে গেল ৬'ই মে রাতের ভয়াবহ হত্যাকান্ড যা নাকি অধিকাংশ মানুষ'কে হতভম্ব করে দেয়। তখন যখন সাধারন জনগন যাদের কথা শুনতে চায় তাদের মুখের কথা শুনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলো। কিন্তু বিস্ময়ের ব্যাপার হলো তখন অনেকগুলো প্রতিবাদী কন্ঠ কেনো যেনো বাতাসে হারিয়ে যায়। যেমন নাকি মানবাধিকার সংগঠনগুলোর নেতা-নেত্রীরা। বিশেষ করে মিজান সাহেব আর সুলতানা কামাল চক্রবর্তী। যারা নাকি অন্য সময়ে পান থেকে চুন খসলেও উত্তেজনায় উত্তেজীত হয়ে যায় তারা যেন কেমন নির্জীব হয়ে পড়লো। যাই হোক এদের সাথে তাল মিলিয়ে পার্থ সাহেবও হাওয়া হয়ে গেলেন। বুঝি উনার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। কিন্তু জাতির এই দুর্দিনে এইভাবে হারিয়ে যেয়ে উনি উনার মাতৃকুল আর শ্বশুরকুল রক্ষা করলেও জাতির কাছে কি আর মুখ উচুঁ করে দাড়াঁতে পারবেন? নাকি যেই আম্লীগের এ্যাক্টিভিষ্টরা উনাকে এতদিন আন্ডা বলতেন উনি এখন রাজনীতিতে সেই সিদ্ধ আন্ডায় পরিনত হবেন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৮

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: এদেশে কথা বলার লোক বহুত আছে কিন্তু কাজের লোক একটাও নাই।
এদেশের রাজনীতিবিদরা সামনে মাইক পাইলে ঝাপায়া পড়ে কিন্তু জনসেবার কথা আইলে উল্টা দিকে দৌড় মারে।

শেয়ার বাজার নিয়া এক ভাষন দিলেই নেতা হওয়া যায় না, জনগনের সেবাও করতে হয়। আজকে যদি আন্ডালিবের মত আর কোন এক তথাকথিত নেতা সংসদে দাড়ায়া বিশ্রি ভাষায় গালাগলী করে সেটা আরও বেশী হিট হইব।

কিন্তু উপরোক্ত কোন ভাষনেই জনগনের লাভ হইব না, এতে শুধু আন্দালিবদের মন্ত্রী হয়ে জনগনকে চুষার সম্ভবনা বাড়ব।

উল্লেখ্য : চিনি চোরের পোলার বড় গলা মানায়, বিরক্ত হই। চিনি চুরের পোলা এবং তথাকথিত নেতা আন্ডালিবের পকপকের চাইতে কাকের কাকা ডাকও বেশী ভাল লাগে।

ধন্যবাদ

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪১

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: শেয়ার বাজার নিয়া এক ভাষন দিলেই যেমন নেতা হওয়া যায় না তেমনি যেই নর্দমার কীটগুলা নেত্রীর আদরে পর পর দুইবার ঠিক একইভাবে শেয়ার বাজার নিয়া ডাকাতি করে তাদের-কে স্রেফ পায়ে বন্দুক ঠেকায়া গুলি করার দরকার।

২| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:১২

মতিউর রহমান১০০ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪১

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: আন্দালিব যখন শেয়ার বাজার নিয়ে আওয়ামী লীগকে বাশঁ দিত, খুব ভাল লাগত এ কারণে, এত গুছিয়ে কাউকে কথা বলতে দেখি নি। সেই আন্দালিব যখন রাজাকারদের বিচার ইস্যুতে "তবে", "কিন্তু" শব্দগুলো ব্যবহার করা শুরু করল, তখন থেকে আন্দালিবকে আর ভাল লাগল না। আরটিভির কোন এক টক শো-তে "রাজাকারদের বিচার ইস্যুতে" আন্দালিবের বক্তব্যের জবাবে মাহী বি চৌধুরীর সুস্পষ্ট বক্তব্যে আন্দালিবকে কেবল নিবার্কই হতে দেখলাম। আন্দালিবের কাছে প্রশ্ন চামচামীর রাজনীতি আর কতদিন?

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আন্দালিব কে নিয় আমার কোন আলাদা ফ্যাসিনেশন ছিলো না। কারন আমি জানি তার আত্নীয়তা হইলো শেখের বাড়ীর লগে। সো সেই হিসাবে তারে বিশ্বাস করার মত কোন ভরসা কখনোই পাই নি। কিন্তু একটা জিনিষ খুব ভালো লাগতো সে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারত। এইটা তার একটা বড় গুন ছিলো।এমনকি একদিন তানিয়া আমীরও তার সাথে কথায় না পেরে ত্যানা পেচাঁনি আরম্ভ করছিলো। হাসি লাগছিলো তানিয়া আমীরের কথা শুনে।

৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩০

বিডি আইডল বলেছেন: উপরে বিশাল ভাষণ দিলো একজন কমেন্টে আইসা..চোরন্জিতের মত!

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: করতে দেন....................... মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত আর আম্বালীগের দৌড় রাজাকার পর্যন্ত

৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: শেয়ার বাজার নিয়া এক ভাষন দিলেই যেমন নেতা হওয়া যায় না তেমনি যেই নর্দমার কীটগুলা নেত্রীর আদরে পর পর দুইবার ঠিক একইভাবে শেয়ার বাজার নিয়া ডাকাতি করে তাদের-কে স্রেফ পায়ে বন্দুক ঠেকায়া গুলি করার দরকার।

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

মোহাম্মদ হারুন বলেছেন: সাম্রতিক আমাদের দেশে যে কজন তরুণ উদীয়মান রাজনৈতিক ব্যাক্তি উঠে এসেছে তার মাঝে আন্দালিব পার্থ অন্যতম, আধুনিক তরুণরা হবার কথা উদীয়মান আর উন্নত চিন্তাচেতনার ধারক, সত্য সুন্দর উষ্কানী বর্জিত পরিষ্কার মার্জিত কথা ও বক্তব্য আশা করে আন্দালিব পার্থের মত একজন আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণ রাজনৈতিক ব্যাক্তির কাছে,


গত ৪মে ২০১৩ তারিখে শাপলা চত্ত্বরে ১৮ দলীয় জনসভায় এই তরুণ রাজনৈতিক ব্যাক্তির বক্তব্য শুনলাম ও দেখলাম, পার্থের পুরো বক্তব্যটা ছিল প্রধান মন্ত্রীকে সরাসরি ব্যাক্তিগত ভাবে আক্রমণাত্বক, সত্তি অবাক হলাম একজন আধুনিক ও উন্নত শিক্ষায় শিক্ষত এই উদীয়মান তরুণ তার মায়ের সমান বয়ষের এক জন মহিলাকে এই রকম উদ্যত ও অশ্লীণ ভাষায় বক্তব্যর মাধ্যেমে জাতির সামনে আপত্তি জনক মন্তব্য করা, এই রকম আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়া জাতি ও রাজনৈতিক ময়দানের জন্য মারাত্বক হুমকি, আন্দালিব পার্থ তিনি নিজেও একজন সংসদ সদস্য ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রী তিনি শুধু আওয়ামীলীগের সভানেত্রী নয়, তিনি একজন স্বাধীন দেশের বৈধভাবে নির্বাচিত প্রধান মন্ত্রী,


এবার দেখাযাক আন্দালিব পার্থে সেই দিন ৪ ই মে শাপলাচত্ত্বরের ১৮ দলের জনসভায় যে বক্তব্য দিয়েছিল, তার বিশেষ কিছু অংশ।

১) প্রধান মন্ত্রী পালাবার পথ পাবেনা না।
২) প্রধান মন্ত্রীর কাছে থেকে ইসলাম শিক্ষা নেওয়া যাবে না।
৩) যুদ্ধের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করে ফাইটার প্লেন কেনা হয় , কিন্তু রানা প্লাজা ধ্বংস স্তুপ হতে উদ্ধারের জন্য একটি “হেক স” কেনা হয়না।


আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে আন্দালিব পার্থের সেই বক্ত্যবের জবাব দিলাম এই ভাবে।

একটি গণতান্ত্রিক দেশে প্রত্যেক মানুষের ও নাগরিক সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও সমালোচনা করার অধিকার আছে, তার মানে এই নয় যে সমালোচনা করতে গিয়ে অশ্লীন ও উদ্যত ভাষায় দাম্ভিকতার সহিত যাই ইচ্ছা তাই বলে যাবে, একজন সংসদ সদস্য যখন প্রধান মন্ত্রীকে এই ভাবে আক্রমণাত্বক ও উষ্কানী মূলক ভাষায় সমালোচনা করে তখন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন কোন অবস্থায় উজ্জল হবেনা বরং কলঙ্ক ও নোংরা ময় হবে।



১)প্রধান মন্ত্রী পালাবার পথ পাবেন না। তার জবাব।

২০০১ সালেও আওয়ামীলীগ বি,এন,পির কাছে পরাজিত হয়েছিল, বর্তমান প্রধান মন্ত্রীর কাছে যদি পালাবার মানসিকতা থাকতো সেই ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর পালাত, বরং তারাই দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাদের মনে সততা আর ঈমানের শক্ত জোর নেই, আমরা দেখেছি ২০০৮ সালের নির্বাচনে বি,এন,পি যখন পরাজয় হবে নিশ্চিত হয় নির্বাচনের আগে বি,এন,পি নেত্রী খালেদা জিয়া তার দুই পুত্র তারেক রহমান ও আরফাত রহমানকে চিকিৎসার নামে বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে,

২) দেশের মানুষ প্রধান মন্ত্রীর কাছ হতে সব নিতে পারে কিন্তু ইসলাম শিক্ষা নিতে পারেনা, তার জবাব।

আন্দালিব পার্থের এই উক্তিটি ছিল মারাত্বক উষ্কানী মুলক ও মারাত্বক হিংসাত্বক। আমি মনে করি একটি একটি র্ধমীয় অনুভুতিতে আঘাত দেবার মত ও র্ধমীয় আবমাননা মূলক উক্তি করেছেন। আন্দালিব পার্থ যখন র্ধমীয় ও নীতির কথা উচ্চারণ করেন তখন হাসি পায় আর আনন্দ উপভোগ করি, তখন চিন্তা করি এক শৈরচারীর ও র্দুনীতিবাজ পিতার সন্তান আমাদের নীতি কথার ভুলি শোনায়। দেশের মানুষ কার কাছে ইসলাম শিক্ষা নিবে তা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার , এখান কারো জোর করার অধিকার নেই,
আমি মনে করি আন্দালিব পার্থের তার কাছে ইসলাম শিক্ষা নেওয়া উচিত , যে সৌদিয়া ওমারায় গিয়ে পরপুরুষের দ্বারা চেয়ার দাক্কা খায়, যে ইসলামের নামে উগ্রজঙ্গীবাদ মৌলবাদী কার্যক্্রম চালায়, যারা কোরআন শরীফে আগুন দেয় , ইসলামের নামে রাজনৈতিক ফায়দা আাদায় করে, যারা ৩০ লক্ষ মানুষেক হত্য করেছে।


৩) যুদ্ধের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করে ফাইটার প্লেন কেনা হয় , কিন্তু রানা প্লাজা ধ্বংস স্তুপ হতে উদ্ধারের জন্য একটি “হেক স” কেনা হয়না। উক্তিটির জবাব।

আমরা দেখেছি যখন এম,ভি কোকো নামে লঞ্চ ঢুবে শত শত মানুষের মৃত্যু হয় তখন সবাই বলি লঞ্চটি টিক ভাবে বানানো উচিত ছিল, টিক মত আইন মেনে চলা উচিত ছিল, আরো উন্নত লঞ্চ বানানো উচিত ছিল, যখন ১৯৭১ সালে পাকিস্তানীরা নিরস্ত্র বাঙ্গালীদের উপর আক্রমণ করেছিল তখন সবাই চিন্তা করেছিল ও অন্ত্র কেনার প্রয়োজনীয়তা আনুভব করে, ঠিক বর্তমানে রানা প্লাজার র্দুঘটনার পর আমরা সবাই বলতেছি উদ্ধারের জন্য কেন পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি কেন হয়নি, আন্দালিব পার্থে নিকট আমার প্রশ্ন রইল, আপনার বাবাও দীর্ঘ্য দিন ক্ষমতায় ছিল তখন এই রকম বড় ধরণের ভবন বিধ্বস্ত হলে তার উদ্ধারের জন্য কি কি যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশী দিন ক্ষমতায় ছিল পার্থের মিত্র বি,এন,পিতারা কি কি যন্ত্রপাতি কিনেছিল ভবন র্দুঘটানার উদ্ধারের জন্য।


উপসংহার বলবো ঐ দিন আন্দালিব পার্থে যে ভাবে উদ্যত ও হিংসাত্বক ভাবে আক্রমণাত্বক বক্তব্য দিয়েছিল তা কোন সভ্য ও উন্নত রাজনৈতিক লক্ষণ হতে পারেনা, আসলে আন্দলিব পার্থ বর্তমান সরকারের সফলতায় নিজে নিজে অর্ন্তজ্বালায় ভুগতেছেন, আসহায় হয়ে আন্তরের জ্বালায় প্রলাপ বকতে শুরু করছেন। কথায় আছে রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন, পার্থ সাহেব অতি মাত্রায় রেগেই উত্তেজিত হয়ে তাই প্রমাণ করলেন পার্থ খেলা শুরু হবার আগেই হেরে গেলেন।

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: রুচী বিবর্জিত কথা কি শুধু আন্দালিবের জন্য নিষিদ্ধ নাকি যার উদ্দেশ্য বলা হইছে তাদের জন্যও নিষিদ্ধ সেইটা একটু ক্লীয়ার করে বলবেন আশা করি।

আর দ্বিতীয় কথা হইলো আন্দালিব এর আত্নীয়তা হইলো শেখের পরিবারের লগেই। সেইটা মায়ের দিক দিয়াই কন আর বউয়ের দিক দিয়াই কন। আর তাপষের লগে নাকি হের সম্পর্ক বহুত আন্তরিকতার। সো যাদের লগে সম্পর্ক বেশী তাদের প্রভাব পড়বো নাকি আমার প্রভাব পড়বো আন্ডার কথার উপর?

৭| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

বিডি আমিনুর বলেছেন: ওই ব্যাটা বোঝবার পাড়ছে এই রকম মুখ চালাইলে রাজাকারের খাতায় নাম উঠতে বেশি সময় লাগবেনা , তাই তো সময় থাকতে বাল সরকারের ভয়ে অফ গেছে।

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: জ্বেনা শুধু রাজাকারের তালিকায় নাম উঠার ভয়ে না এর চেয়েও বড় কিছু হওয়ার কথা আমার হিসেবে। রাজাকারের খাতায় নাম উঠানোর ভয় থাকলে এতদিন ধইরা চালাইতো না। হয় খুব বড় ধরনের কোন থ্রেট দিছে আর না হয় বড় ধরনের কোন মুলা ঝুলাইছে। আরেক জন মাহী বি চৌধুরী তিনিও চুপ গেছেন কিন্তু।

৮| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

গ্যাম্বলার বলেছেন: আমাদের দেশে সেই ছেলে কবে হবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।

থিফ অব বাগদাদের পোলা- পার্থ আগে কাজে বড় হৌক.... :):)

২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কাজে যেমন বড় হওয়া লাগে তেমন রং হেডেড এর লগে পাল্লা দিতে হইলে কিছু মুখরা পোলাপাইনও লাগে।

কেউ কেউ আছে কাজ কইরা যাবো আমি আপনি টেরও পাবো না।

আবার কেউ কেউ মুখ দিয়া বাশঁ দিবো যাতে বেশী বাড় না বাড়তে পারে।

রাজনীতিতে সবই লাগে শুধু এক ফ্রন্টে যুদ্ধ চালাইলে হয় না।

৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

অজানা এক আমি বলেছেন: লেখক বলেছেন: শেয়ার বাজার নিয়া এক ভাষন দিলেই যেমন নেতা হওয়া যায় না তেমনি যেই নর্দমার কীটগুলা নেত্রীর আদরে পর পর দুইবার ঠিক একইভাবে শেয়ার বাজার নিয়া যারা ডাকাতি করে তাদের-কে স্রেফ পায়ে বন্দুক ঠেকায়া গুলি করার দরকার।


শেয়ার বাজার নিয়া যারা ডাকাতি করে তাদের-কে স্রেফ পায়ে বন্দুক ঠেকায়া গুলি করার দরকার।

২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ভাই শেয়ার বাজার নিয়া ক্ষোভটা আমার একটু সাংঘাতিক রকমের বেশী। আমার পরিবার এইটার সরাসরি ভুক্তভোগী ৯৮'এ। যদিও তখন ছোট ছিলাম। ঐ আমলেই প্রায় ১০ লাখ লস খায় আমার বাবা। তারপরে উনি ষ্ট্রোক করে ১৪ মাস অসুস্থ থেকে মারা যায়।

এইবারও যখন শুরু হয়ছিলো আমি আমার পরিচিত জন'কে বলে দিয়েছিলাম এই শুয়রের বাচ্চাগুলা এইবারও একই কাজ করবো। কিন্তু অনেকেই তখন আমার কথা পাত্তা দেয় নাই। বিশেষ করে যেই বলদগুলা নাকি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে আম্লীগের ধোকায় পড়ছিলো।

যাই হোক এর পরে কি হইছে সেইটাতো সবাই নিজেই দেখছে। এর পরেও যখন সুশীলগুলা যখন আম্লীগ'রে মুক্তিযুদ্ধের সোল এজেন্ট বানায় তখন আপনারা হাসিমুখে সহ্য করতে পারেন। কিন্তু আমি পারিনা।

১০| ২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

জহির উদদীন বলেছেন: হারুন ঘুড়িয়ে পেচিয়ে সুন্দর করে দালালি করতেও পারে...

২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ডাক্তার রুগী দেখবে, ইন্জিনিয়ার বাড়ী বানাবে, রিকশা আলা রিকশা চালাবে, সিনেমার নায়িকা'রা শরীরে বাকঁ দেখাবে, কি বুঝলেন?



যার যে পেশা সে তাই করবে।

১১| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

নীল আকাশ আর তারা বলেছেন: মজা পাইলাম =p~ =p~ =p~

২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: মজা নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.