![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাকী পথিক চলেছি পথের সন্ধানে, পথের শুরু জানি শেষটা জানিনা। শুধু জানি হাটতে হবে অনেকদুর। দুর্গম আমার পথ বেছে নিয়েছি স্বেচ্ছায় তাই এর দা্যও আমার
সামুতে যখন আসি তখন কি এক সোনালী দিন ছিলো যেন। সামুতে এসে এতটাই অভিভুত হয়েছিলাম যে যেই ফ্রেন্ড লিংকটি দেয় তাকে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ দেই। তখন চাকরী করতাম না। ছিলো অখন্ড অবসর। সারা দিন বাসায় পড়ে থাকতাম ফেবু, সামু আর টিভি নিয়ে। তখন ফেবুতে এতো আলোড়ন ছিলো না। সাধারনত ব্যাক্তগত ব্যাপারটাই প্রধান ছিলো তখন। তাই ব্লগেই কাটাতাম বেশিরভাগ সময়।
মনে আছে তখন সকাল বেলা থেকেই ব্লগটা গরম হয়ে যেত। যেমন দারুন ছিলো একেক্টা পোষ্ট তেমনি মজাদার ছিলো কমেন্টগুলো। অনেক সময় পোষ্ট পড়ার চাইতে কমেন্ট গুলো পড়তেই বেশি ভালো লাগতো। একেক জনের কমেন্ট দেওয়ার স্টাইল দেখলেই এত মজা লাগত যে বলার মতো না। আর তখন সবার মধ্যে একটা প্রচেষ্টা ছিলো যতটা সম্ভব ভালো পোষ্ট দেওয়ার। আর যেহেতু প্লাস/মাইনাস বাটন ছিলো তাই সেটাও অন্যরকম একটা মজা ছিলো। এটা ছাড়াও সামু তখন ছিলো যেকোন সংবাদের প্রথম উৎস। যেকোন খবর টিভি বা অন্য কোন মিডিয়াতে আসার আগেই সামুতে জ্বলজ্বল করতো। কোন জায়গায় বাস দুর্ঘটনা ঘটেছে, কোথাও মারামারি লেগেছে, ভুমিকম্প হয়েছে বা ছিনতাইকারি ধরা পড়েছে সব নিউজ চলে আসত প্রথম পাতায়। এগুলো ছাড়াও বিখ্যাত কমেডি পোষ্টগুলা তো ছিলই। যেখানে নাকি কমেন্ট ৫০ পার হয়ে যেত খুব সহজেই। আজকাল তো পোষ্টে কমেন্টই খুজেঁ পাওয়া যায়না। একজনের নাম পড়ছে এই মুহুর্তে তিনি হলেন ডিস্কো বান্দর। ঐ সময় যারা ছিলেন তারাই বলতে পারবেন ঐ নামের মাহাত্ব্য। উনাদের লেখার মাঝে আমার নিজের কোন লেখা দেওয়ার সাহস ছিলো না বলে দীর্ঘ তিন বৎসর শুধু পড়েই গিয়েছিলাম কিন্তু নিক নেই নি।
তখন একটা দিন সামু ছাড়া থাকলেই মনে হত না জানি কি মিস করে ফেল্লাম। দেখা যেত, লম্বা সময়ের জন্য অন্যকোন কাজে ব্যাস্ত থাকার দরুন সামুতে আসতে না পারলে একেবারে প্রথম পাতা থেকে শুরু করে একেবারে ১৪-১৫ পাতা পর্যন্ত যেয়ে থামতাম। আর এর মধ্যে কত যে পড়ার মত পোষ্ট পেতাম। আর এখন তো ৩-৪ পাতার পর আর যেতেই ইচ্ছে করেনা। তখন পোষ্টগুলো পড়তেই এত মনোযোগী থাকতাম যে নিজে ব্লগিং করার ইচ্ছেটাও খুব একটা হয়নি। মনে হতো যে এতগুলো পোষ্ট পড়ার সময়ই তো পাই না, তার মধ্যে আবার নিজে ব্লগিং করার সময় কোথায়। খুব মিস্ করি সেই সামু। এর মধ্যে অনেকগুলা ব্লগে ঢুঁ মেরেছিলাম কিন্তু কাজ হয়নি। ভালো লাগেনি কোনটাই। কারন সামুর রসের স্বাদ যে পেয়েছে তার কাছে কি আর অন্য কোন ব্লগ ভালো লাগে? তাই তো সামু এখনো টিকে আছে তার অতীত রোমান্থন করে।
২৭ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:৫১
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: হা হা হা আপনি কি সেই সুত্রই ফলো করলেন? আমি কিন্তু আপনারটা'তে রিয়েল কমেন্টই করেছি।
২| ২৭ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার অভিজ্ঞতা বা অনুভুতিটুকু শুনে । এখন আর আগের ব্লগাররা সামুতে আসেন না । আসলে সবকিছু এখন ফেসবুক মুখী হয়ে যাওয়ায় ব্লগের কদর কমে গেছে ।
২৭ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: হুম্ম এখন ফেসবুকেই সবাই হিট খাইতে চায়। তার মধ্যে ফলোয়ার অপশনটা আছে। লাইক আছে, কমেন্ট আছে। নিজের বাজার দর টা খুব সহজেই যাচাই করা যায়। আর গালাগালি থেকে অনেকটাই মুক্ত থাকা যায়। আর ঐখানে ডিসকাশনটা পুরাপুরি ভার্চুয়াল মুখোশে থাকে না বলে সবাই একটু রয়ে-শয়ে কমেন্ট করে।
৩| ২৭ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৩
এক নায়ক বলেছেন: ভাই এর জ্বলন্ত প্রমাণ আমি নিজে, বহুকাল(কয়েক মাস) পর আজ কি মনে করে যেন সামু তে ঢুস মারলাম, আর ঢুকেই দেখি যে আমার মনের কথাগুলোই আপনার লেখায় পেয়ে গেলাম।
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:০০
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: এইটা শুধু আপনার মনের কথা না ভাই, সামুর বেশির ভাগ মানুষের মনের কথা। তখন নিজে ব্লগিং করতাম না তাও সামুতে পড়ে থাকতে মজা পেতাম। আর এখন নিজে ব্লগিং করি তাও ঐ মজাটা পাই না। আর কি বলে বুঝাবো।
৪| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১২
তারেকবিডি বলেছেন: আপনার প্রতিটি কথার সাথে আমি একমত। আমার মনের কথা গুলোই যেন আপনি তুলে ধরেছেন।
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৭
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ভাই এইটা হগ্গলের মনের কথা।
একটা সময় ছুটির দিন কাটাইতে শুধু সামু আর ইউটিউব হইলেই চলতো আর কিছু লাগতোনা।
বাংলাদেশের ঐ সোনালী আশঁও আর নাই সামুর সোনালী দিনও আর নাই
৫| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: কারন সামুর রসের স্বাদ যে পেয়েছে তার কাছে কি আর অন্য কোন ব্লগ ভালো লাগে?
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন:
৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
বাজারে একটি কথা প্রচলিত যে,
আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করেছে বা করছে ৩টি প্রতিষ্ঠানঃ
১. মাথামোটা বামপন্থিরা
২. ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা
৩. পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ভারত ঘেষা নীতি
একইভাবে সামুকে ধ্বংস করেছে বা করেছে যারা, তারা হলোঃ
১. মাথা মোটা মডারেটর বা থিংক ট্যাংক
২. সাম্প্রদায়িক নাস্তিক (বামপন্থি)
৩. বা গোপন মিশন।
ধন্যবাদ।
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১১
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: দ্বীতিয়টার সাথে একমত হলেও প্রথমটার সাথে একমত হতে পারলাম না।
কারন আমার দৃষ্টিতে আলীগ দুর্বল হয়নি মোটেও বরং অনেক শক্তিশালী হয়েছে না হলে রাজপথে রক্তের বন্যা বইয়ে দেওয়ার পরেও এইভাবে গদিতে টিকে থাকে কিভাবে?
৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
টানিম বলেছেন: সামু বদলাইচে । ভালই বদলাইছে।
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১০
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ব্যাখ্যা দেন। যদি ব্যাখ্যা মনমত হয় তাইলে মাইনা লমু
৮| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
জনসমর্থন প্রায় শূন্য হওয়া সত্ত্বেও বিশ্ব বেহায়া এরশাদ কীভাবে ক্ষমতায় ৮ বছর টিকে ছিল? অথচ তার মিডিয়া সাপোর্টও ছিল না।
আওয়ামী লীগ মিডিয়া (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক), বিচারালয়, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সব পকেটে নিয়ে ও ভারতের আশ্রয় প্রশ্রয়ে বিরোধী দলমতকে দমন করে ক্ষমতা ধরে রেখেছে। আর ধ্বংস হয়েছে কি, হয় নি তা' নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিলে প্রমাণিত হয়ে যাবে। যেহেতু আওয়ামী নিশ্চিত জানে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে, তাই তত্ত্বাবধায়কে রাজী হচ্ছে না।
সাম্প্রতিক কালে বিখ্যাত সংবাদ মাধ্যম "নিউজউইক" এর কয়েকটি প্রতিবেদন দ্রষ্টব্য।
মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে আমার দেশ-এর মজলুম সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের সুপারন্যাচারাল পাওয়ার (অতি প্রাকৃতিক ক্ষমতা) রয়েছে মন্তব্য করে বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ সংবাদপত্র ইকোনমিস্টের এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, বন্ধ হওয়ার আগে আমার দেশ ‘হটকেক’র মতো বিক্রি হতো।
বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে প্রকাশিত ওই নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গণমাধ্যম পরিস্থিতি সম্প্রতি আরও খারাপ হয়েছে। সরকারের চাপের কারণে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
শনিবার ইকোনমিস্টের অনলাইনে প্রকাশিত ‘প্রেস ফ্রিডম ইন বাংলাদেশ, ইন দ্য বেস্ট ইন্টারেস্ট অব দ্য মিডিয়া (বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা : মিডিয়ার বৃহত্তর স্বার্থে)’ শীর্ষক নিবন্ধে এসব কথা বলা হয়েছে। নিবন্ধে মাহমুদুর রহমানের মুক্তি দাবি করে অনলাইন অ্যাকটিভিস্টদের একটি পোস্টারও প্রকাশ করা হয়েছে।
অন্যদিকে,
বাংলাদেশের অবিচারের দুর্গ - সুপ্রীম কোর্ট!!
শেখ নিউজ: দেশের বিচার ব্যবস্থা পুরোপুরি রাজনীতিকরণ হয়ে গেছে। বিচারকদের নৈতিক স্খলনজনিত এবং নাগরিক স্বার্থবিরোধী কর্মকান্ড প্রকাশ রাজনৈতিক বিচারকদের মতে শুধু বেআইনী নয়, উল্টো সংবাদ প্রকাশিত হলে পদ আঁকড়ে থেকে নাগরিকদের অপমানিত করাই শুধু নয়, সংবাদকর্মীদের জেল-জুলুমও প্রদান করেন তারা। অথচ পৃথিবীর সর্বত্র যেখানে পদত্যাগের নজীর রয়েছে সেখানে অপ-রাজনীতিকদের মত রাজনৈতিক নিয়োগপ্রাপ্ত এ বিচারকেরাও হয়ে পড়েন চক্ষু লজ্জাহীন। তবে আজো অনেক সৎ বিচারক রয়েছেন যাদের ক্ষমতাকে বেঁধে দিয়ে নাগরিক স্বার্থ রক্ষার দায়িত্ব বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। কিন্তু তথাকথিত আদালত অবমাননার অজুহাতে একটি দেশের নাগরিকদের শেষ আশ্রয়স্থল রাজনৈতিক সরকার কর্তৃক ধংস করে দিলেও যে সত্য উন্মোচন করা যাবে না এমন নীতি বিরুদ্ধ প্রচলিত কুসংস্কারটি ভাঙ্গতেই এ প্রতিবেদন।
সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি থেকে শুরু করে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক পর্যন্ত প্রায় সকলেই রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে রায় দেন এটি এখন ওপেন সিক্রেট। নিম্ন আদালত এখন সূপ্রীম কোর্টের দেয়া গাইড লাইন রাজনৈতিক কারনে উপেক্ষা করলেও কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এমন উদাহরন আওয়ামী সরকারের আমলে নেই । প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন ও আপিল বিভাগে দ্বিতীয় নম্বরে থাকা বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, আপিল বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক হলেন চিহ্নিত আওয়ামী লীগার এটা সর্বজন বিদিত। তারা বর্তমান সরকার ও আওয়ামী সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোয় প্রচলিত আইন কানুনের কোন ধার ধারেন না বলেই মনে হয়। যে কোন উপায়ে আওয়ামী লীগের পক্ষে রায় দিতে কসুর করেন না তারা। আইনকে তারা আওয়ামীকরন করে বিচার করে থাকেন। একটি গণতান্ত্রিক (যদিও নির্বাচনী প্রক্রিয়া ছাড়া কোন গণতন্ত্র কোথায়ও নেই) রাষ্ট্রে বিচার বিভাগের এমন অবক্ষয়ের সুনামী ইতিহাসে বিরল।
আপীল বিভাগে থাকা অন্য বিচারপতিদের মধ্যে সৈয়দ মাহমুদুল হোসেন, বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া ও নাজমুন আরা সুলতানা কখনো কখনো ন্যায় বিচারের চেস্টা করেছেন হাইকোর্ট বিভাগে থাকাকালীন সময়ে। আবার রাজনৈতিক মামলায় আওয়ামী লীগের পক্ষে কিভাবে রায় দেয়া যায় তার চেষ্টা করা এবং আওয়ামী লীগের পক্ষে রায় দিয়েছেন এরকম নজিরও রয়েছে। বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা বেগম খালেদা জিয়ার বাড়ি নিয়ে রায়টি সরকারের চাপে এবং আপিল বিভাগে যাওয়ার লোভে দিয়েছেন এটা সুপ্রিমকোর্টে মশহুর।
আপিল বিভাগে নব নিযুক্ত অপর দুই বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিঞা এবং বিচারপতি আনোয়ার উল হক চিহ্নিত আওয়ামী লীগার। তারা দুইজনও আওয়ামী লীগের পক্ষে রায় দিতে যতরকম যুক্তি রয়েছে তা রায়ে প্রয়োগ করার চেস্টা করেন বলেই সর্বজন বিদিত। হাইকোর্ট বিভাগে থাকাকালীন তাদের অনেক রায়ে এই নজির রয়েছে। তারাই এখন সর্বোচ্চ আদালত আপিল বিভাগের বিচারপতি।
প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন আপিল বিভাগের চেম্বার জজ হিসাবে দায়িত্ব পালনকালে স্টে জজ হিসাবে পরিচিত লাভ করেছিলেন। সবাই তাঁকে তখন স্টে জজ হিসাবে চিহ্নিত করেছিল। এই নামেই সূপ্রীম কোর্ট এলাকায় দূর্জনেরা তাঁকে ডাকতো। হাইকোর্ট বিভাগে সরকারের বিপক্ষে কোন আদেশ হলে মূহুর্তে এটা স্টে করে দিতেন বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন। কারন আপিল বিভাগের চেম্বার জজের সেই এখতিয়ার রয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগের যে কোন আদেশের বিরুদ্ধে তিনি স্টে দিতে পারেন। এই এখতিয়ারটির অপপ্রয়োগ করেছেন বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন। সেই ’স্টে জজ’ এখন বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি। বিচারপতি এস কে সিনহা চিহ্নিত আওয়ামী লীগার। তবে লেখাপড়া জানেন বা রায় গুছিয়ে লিখতে পারেন বলে সূখ্যাতি রয়েছে। বিচারপতি মোজম্মেল এবং বিচারপতি সিনহা জুটি হিসাবে আওয়ামী লীগের পক্ষে দীর্ঘ দিন থেকে আপিল বিভাগে কাজ করছেন। তাদের এই ঋন হয়ত আওয়ামী লীগ কখনোই শোধ করতে পারবে না।
আপিল বিভাগের এই অবস্থায় হাইকোর্ট বিভাগ আরো নাজুক পরিস্থিতিতে রয়েছে। খুনের মামলার প্রধান আসামী থেকে শুরু করে লন্ডনের হোটেলের বাবুর্চি, টেস্কোর কর্মচারিও এখন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি। এছাড়া ইসলামে নিষিদ্ধ আত্মীয়ার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের কারনে চার চারটি বিয়ে ভেঙ্গে যাওয়া একজন বিচারপতি এখন আমাদের বিচার করছেন।
বিচারপতি রুহুল কুদ্দুস বাবু হাইকোর্টে বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর শপথ পড়াতে রাজি হননি তৎকালিন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম। রুহুল কুদ্দুস বাবু রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র লীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্র লীগের সভাপতি হিসাবে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিপি নির্বাচিত হন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে চিহ্নিত ক্যাডার ছিলেন। ছিলেন একটি খুনের মামলায় প্রধান আসামী। এই মামলাটি নিয়ে হাইকোর্ট বিভাগে কোয়াশমেন্টের আবেদন করা হয়েছিল। হাইকোর্ট বিভাগ রায় দিয়ে বলে দিয়েছে মামলাটি নিম্ন আদালতে চলতে পারে। পুলিশি তদন্তের পর রুহুল কুদ্দুস বাবু সহ সংশ্লিস্টদের বিরুদ্ধে চার্জশীট হয়েছে। চার্জশীটভুক্ত বিচারাধীন মামলার প্রধান আসামী রুহুল কুদ্দস বাবুকে বিচারপতি নিয়োগ দেয়া হয়েছে। খুনের মামলার প্রধান আসামী এখন হলেন হাইকোর্টের বিচারক।
আওয়ামী আইনজীবী নেতা মেসবাহ উদ্দিনের মেয়ের জামাই জনাব খসরু হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর শপথ দেননি তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলূল করিম। খসরু সুপ্রিমকোর্টে ভাংচুরে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সুপ্রিমকোর্টের দরজায় লাথি মারা ছবি প্রকাশের পর শপথ দেয়া হয়নি তাদের। কিন্তু ৬ মাস পর বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম অবসরে গেলে প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পান বিচারপতি খায়রুল হক। তার নিয়োগের পর রুহুল কুদ্দুস বাবু এবং খসরুকে শপথ দেয়া হয়। নিয়োগের ৬ মাস পর শপথ নিয়ে তারা বিচারকের আসনে বসেন।
প্রধান বিচারপতি হয়েও বিচারপতি খায়রুল হক নিজের ভাই ব্যাঙ্কার মাইনূল হকের বিচার প্রভাবিত করতে রায়ের দিন সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে পরিদর্শনের নামে গিয়ে হাজির হন। প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল থেকে টাকা আত্মসাতের ঘটনাও পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছে।
বিচারপতি আলতাফ হোসেন বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার আগে লন্ডনে ছিলেন। যদিও সংবিধানে বলা হয়েছে ১০ বছর যাদের সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী হিসাবে আইন পেশার অভিজ্ঞতা রয়েছে তারাই বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার যোগ্য। সুপ্রিমকোর্টে আইনজীবী হিসাবে তালিকাভুক্তির পর আলতাফ হোসেন লন্ডনে চলে আসেন। তাঁর কোন মামলা পরিচালনার অভিজ্ঞতা নেই। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে নিয়োগ পান। ডেপুটি অ্যটর্নি জেনারেল হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর তিনি লন্ডন থেকে আবার বাংলাদেশে চলে আসেন এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে যোগ দেন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে বছর খানেক চাকরির পর তাঁকে বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। অনুসন্ধানে দেখা গেছে আলতাফ হোসেন লন্ডনে সুপার মার্কেট টেস্কো্তে চাকরি করেছেন। সুপার মার্কেটে টেস্কো্তে চাকরির অভিজ্ঞতা দিয়ে তিনি হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি পদে বসেন।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ফজলে রাব্বি মিয়ার মেয়ের জামাই খুশি। তিনিও লন্ডনে ছিলেন। খুশি লন্ডনে রেস্টেুরেন্টে ওয়েটার হিাসবে চাকরি করতেন। সুপ্রিমকোর্টে আইনজীবী হিসাবে তালিকাভুক্তির পর খুশি লন্ডনে চলে আসেন। লন্ডনে এসে চাকরি নেন রেস্টুরেন্টে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর চলে আবার বাংলাদেশে ফিরে যান। বাংলাদেশে ফিরে শ্বশুড়ের কল্যানে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে নিয়োগ পান। সেখান থেকে এক বছরের মাথায় হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন। খুশিরও সুপ্রিমকোর্টে আইনজীবী হিসাবে মামলা পরিচালনার ১০বছরের কোন অভিজ্ঞতা নেই বলে জানা যায়। বিচারপতি নিয়োগের পূর্ব অভিজ্ঞতা হলো লন্ডনে রেস্টুরেন্টে মানুষের সামনে খাবার পরিবেশন করা।
এছাড়া আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম সুজনের ভাতিজির জামাই, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের ভাতিজির জামাই বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন। তাদের যোগ্যতা হলো তারা কেউ আওয়ামী সংসদ সদস্যের ভাতিজির জামাই, আবার কেউ আওয়ামী বিচারপতি বা আওয়ামী আইনজীবী নেতার মেয়ে বা ভাতিজির জামাই।
এছাড়া বর্তমান সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া বিচারপতি জাহাঙ্গির হোসেন (বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কর্মরত) সম্পর্কে বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম স্কাইপিতে বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের ভাষায় জাহাঙ্গির হোসেন হলেন কট্টর আওয়ামী লীগার। তাকে সোনা জাহাঙ্গির হিসাবে সকলেই চিনেন। সোনা জাহাঙ্গির হিসাবে পরিচিতি পাওয়ার একটি শানে নজুল রয়েছে। বিচারাপতি জাহাঙ্গির হোসেন ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ঢাকা জেলা জজ আদালতে বিশেষ পিপি ছিলেন। তখন সোনা চোরাচালানী মামলার জন্য পরিচালিত বিশেষ জজ আদালতে তাঁর দায়িত্ব ছিল। এই আদালতের পিপি হিসাবে তিনি সোনা চোরাচালানির মামলায় আসামীদের সঙ্গে সমাঝোতা করে সোনা ভাগাভাগি করতেন বলে ব্যাপকভাবে আলোচিত। এজন্য তখন আদালত পাড়ায় তাঁর সম্পর্কে ঢি ঢি পড়ে যায়। সকলেই তাঁকে তখন সোনা জাহাঙ্গির হিসেবে ডাকা শুরু করে। এর পর থেকে আদালত পাড়ায় সকলেই তাঁকে সোনা জাহাঙ্গির হিসেবে চেনেন। বিচারপতি নিজামূল হক নাসিম স্কাপিতে এই বর্ণনা দিয়ে গিয়ে বলেছেন হের নাম হল সোনা জাহাঙ্গির। আওয়ামী লীগার এবং দুর্নীতিবাজ হিসাবে চিহ্নিত বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম।
ব্রিটিশ নাগরিক হয়েও বেআইনী বিচারকের পদ দখল করে আছেন আপীল বিভাগের বিচারক মোঃ ইমান আলী। তার ব্রিটিশ পাসপোর্ট নম্বর ৮০১২৩৬৮৮২।
বিচারপতি মোয়াজ্জেম হোসেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আরো ভয়াবহ। বাড়ি মাগুড়ায়। ওকালতি শুরু করেছিলেন যশোরে। যশোরে ওকালতির সময় তিনি একটি সম্ভ্রান্ত পরিবারে বিয়ে করেন। বিয়ের রাতেই তার বিরুদ্ধে ধর্ম নিষিদ্ধ আত্মীয়ার সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ তুলে পরদিনই বিবাহিত স্ত্রী তাঁর সঙ্গে সংসার করবেন না বলে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়। ভেঙ্গে যায় সেই বিয়ে। এ বিষয়টি ব্যাপক আলোচিত হয়ে পড়ে যশোর আইনজীবী মহলে। অন্য আইনজীবীরা তাঁর সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেয়। জানা গেছে এক রকম এক ঘরে হয়ে পড়েন মোয়াজ্জেম হোসেন। কেউ তাঁর সঙ্গে কথা বলেন না। লজ্জায় ক্ষোভে যশোর ছেড়ে ঢাকায় চলে আসেন তিনি। ঢাকায় এসে সুপ্রিমকোর্টে যোগ দেন। তাঁর এই বিয়েটির উকিল ছিলেন আবু বক্কর সিদ্দীক নামে সুপ্রিমকোর্টের একজন আইনজীবী। তিনি সুপ্রিমকোটে আইনজীবী সমিতি ভবনের (এনক্স বিল্ডিং) চার তলায় বসেন।
ঢাকায় আসার পরে আরেকটি বিয়ে করেন এই বিচারপতি। সেই বিয়ের কিছু দিন পরই স্ত্রী জেনে যায় তার চরিত্র সম্পর্কে। ধর্ম নিষিদ্ধ আত্মীয়ার সঙ্গে তখনো তিনি সম্পর্ক বজায় রাখছিলেন অভিযোগ তুলে এক পর্যায়ে বাপের বাড়ি চলে যান। এই স্ত্রীর বাড়িও যশোর অঞ্চলেই ছিল। তাঁর বিরুদ্ধে স্ত্রী মামলা করেন। এই মামলায় মোয়াজ্জেম হোসেন জেলে গিয়েছেন। এরশাদের আমলে আশির দশকে তিনি যশোর জেলে হাজতি হিসাবে ছিলেন স্ত্রীর মামলায়। এক পর্যায়ে এই বিয়ে ভেঙ্গে যায়। পরবর্তিতে ঢাকায় আরেকটি বিয়ে করেন। এই স্ত্রী বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে চাকরি করেন। বাড়ি হলো চাপাই নবাবগঞ্জে। এই স্ত্রী ইডেন কলেজে বাংলা বিভাগের শিক্ষক ও একটি ছাত্রী হলের প্রভোস্ট ছিলেন। বর্তমানে তিনি কবি নজরুল কলেজে রয়েছেন। এই স্ত্রীর দু’টি কন্যা সন্তান রয়েছে। এক পর্যায়ে তিনিও জেনে যান ধর্ম নিষিদ্ধ আত্মীয়া কুহিনুরের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়টি। এনিয়ে দুই জনের মধ্যে দীর্ঘ দিন ঝাগড়া হয়। কিন্তু মোয়াজ্জেম হোসেন সেই সম্পর্ক ত্যাগ করতে পারেননি। তখন শিক্ষিকা স্ত্রী তাঁকে ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হন। এই স্ত্রী বিষয়টি নিয়ে আইন ও শালিস কেন্দ্রে নালিশ করেছিলেন। এক পর্যায়ে স্বামী-স্ত্রীর সম্পক বিচ্ছেদ হয়। এই বিচ্ছেদের বিষয়ে ফয়সালা করে দিতে মধ্যস্থতা করেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুনের মামলার এক নম্বর আসামী রুহুল কুদ্দুস বাবু এবং বর্তমানে সুপ্রিমকোর্টের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান। দুই শিশু মেয়ে শিক্ষিকা স্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন। এম কে রহমান ও রুহুল কুদ্দুস বাবুর মধ্যস্থতায় তাদের ভরণ পোষন দেন মোয়াজ্জেম হোসেন। ভরন পোষনের নির্ধারিত টাকা তিনি প্রতিমাসে ডাকে পাঠান। তাঁর একজন ঘনিষ্ট আইনজীবী জানান, ডাকে টাকা পাঠান কারন ডকুমেন্টস্ হিসাবে রাখার জন্য। সম্পর্ক ত্যাগ করা শিক্ষিকা স্ত্রী যাতে কখনো বলতে না পারেন সন্তানের ভরণ পোষনের নির্ধারিত টাকা তাঁর কাছে পৌছানো হয়নি। বর্তমানে মোয়াজ্জেম হোসেন ধর্ম নিষিদ্ধ আত্মীয়ার সঙ্গেই লিভ টুগেদার করছেন বলে জানা গেছে।
ব্যক্তিগত জীবনে যে কেউ আইনের ব্যাত্যায় না ঘটিয়ে এগুলো করতে পারেন করুন কিন্তু বিচারকের মত এমন সাংবিধানিক পদ আঁকড়ে থেকে এমনতর নৈতিকতা বিরোধী কর্ম অব্যাহত রেখে মূলত নাগরিকদের অপমান করবেন এটি অগ্রহনযোগ্য।
এই হল আমাদের হাইকোর্ট বিভাগ ও আপিল বিভাগের কিছু বিচারপতিদের হল হকিকত। এরাই নাগরিকদের পয়সায় বেতন পান। আর এরাই আমাদের বিচার করছেন। নিজেদের দোষের উর্ধে রাখা বিচারকদের দায়িত্ব আর তথ্য পাওয়া নাগরিকের অধিকার।
আদালত সংক্রান্ত প্যারাটি Sheikh Mohiuddin Ahmed পরিচালিত শেখ নিউজ প্রতিবেদন: ”বিচার বিভাগের পোষ্টমর্টেমঃ রাজনীতিকরনের ফলে নাগরিকদেরই অপমান করা হচ্ছে”
আপনার বক্তব্য কী?
(এ মন্তব্যে আদালত অবমাননা হয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী)
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১২
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ভাই আমার কথাটা আপনি বুঝতে পারেন নাই। আমার কথা হইলো জনসমর্থন গোল্লায় যাক তারা তো টিকে আছে ক্ষমতায় এবং সামনেও থাকবে বলেই মনে হয়। সো সেই হিসাবে আপনি তাদের শক্তিশালী না বলে কি বলবেন?
৯| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২১
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
জন সমর্থন, আপনার ভাষায়, গোল্লায় নিয়ে "শক্তিশালী হওয়া" এবং গদিতে টিকে থাকাটা সার্বিকভাবে শক্তিশালী হওয়া বলা যায়?
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: অবশ্যই বলা যায়, কেন বলা যাবে না? আমেরিকার পক্ষে বিশ্ব জনমত কতটা আছে, কিন্তু মোড়লগিরি তো ঠিকই করে যাচ্ছে আবার আমারা তার কাছেও দৌড়িয়ে যাচ্ছি।
১০| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
ইউক্লিড রনি বলেছেন: সামুর অবস্থা এখন ঢাকা শহরের মত। কেউ কারোর দিকে তাকানোর টাইম নাই। সবারই সেলেব হওয়া চাই। ব্লগ লেখার আগে যে ব্লগ পড়তে হয়, এই জিনিস এদের মাথায় নাই।
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আমি কিন্তু দীর্ঘ একটা সময় শুধু পাঠকই ছিলাম। এমন কি মন্তব্যও পর্যন্ত করতাম না। এখন ভালো লেখা আসতে থাকলে হয়তো মাঠ ছেড়ে আবারো গ্যালরিতে বসতেই বেশী স্বাচ্ছন্দ বোধ করবো।
১১| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
কোবিদ বলেছেন:
সামুমে এখন নির্বাচিত পোস্ট মানেই অবহেলার পোস্ট
অন্য পোস্টে মন্তব্য থাকলেও নির্বাচিত পোস্টে মন্তব্য করতে
পাঠক বিরত থাকে। সম্ভবত এর কারন নিজের বিদ্যার বহর
প্রকাশ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা!!
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: নির্বাচিত পোস্টের হিসাবটাই আমি বুঝি না। কি দেখে নির্বাচিত হয় আর কি দেখে স্টিকি হয়।
১২| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
মুশাসি বলেছেন: আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম, আর এখন
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: এই লাইনটাই শিরোনাম হিসেবে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পরে চেন্জ করে দিয়েছি
১৩| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
হুমাযুন কবির সবুজ বলেছেন: সামুর রসের স্বাদ যে পেয়েছে তার কাছে কি আর অন্য কোন ব্লগ ভালো লাগেনা। সহমত।
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: শুধু এই কারনেই এখনো কোথাও মুভ করতে পারলাম না।
১৪| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কি হলো মনটা উদাস হয়ে গেলো নাকি?
১৫| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
ডি মুন বলেছেন: ++++
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কি এত খুশি কেন ভাই?
১৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
সাদাত হোসাইন বলেছেন: দিনগুলি আর সোনার খাঁচায় রইলোনা, সেই যে সামু'র নানান রঙের দিনগুলি...
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: খাচাঁ কখনোই ভালো না সেটা লোহারই হোক কি সোনারই হোক। আমরা চাই নীল আকাশের মত উন্মুক্ত বাধঁনহীন লেখার স্বাধীনতা।
১৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: সামুর সেই সোনালী দিনগুলো আজ আর নেই
এর পেছনে বলদ মার্কা মডুগুলানই দায়ী
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: হা হা হা মডুদের ব্যাপারে আমি নিশ্চুপ। কার ঘাড়ে কয়টা মাথা যে মডুদের ব্যাপারে কথা কবে?
১৮| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: মডুকি ফেরাশ্তা? একমাত্র জানা আপা ছাড়া কোন বলদ মডুকে আমি বিন্দু মাত্র গুরুত্ব দেইনা।
জানা আপাকে বার বার বলেছি যে এই বলদ মডুরাই আপনার এই সামুতে ডুবাবে, তাই হয়েছে। আজ কোন অবস্থানে সামু? কয়জন ব্লগার লগইন থাকে? কয়টা ভালো পোস্ট আসে, কয়টা কমেন্ট হয় আজকাল?? কিন্তু জানা আপা এসব বুঝেও বুঝেনা। মনে করে আমি উনার ক্ষতি করতেছি। না বুঝলে আমার/ বা আমাদের কি? সামুর ভাল বাসায় আমরা ছিলাম আছি থাকব।
১৯| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: সামুতে - সামুকে **
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: যেহেতু আমাদের চেয়ে জানা আপার ব্লগের প্রতি টানটা অনেক বেশী থাকবে তাই উনি উনার সামর্থ্যর সবটুকু নিশ্চয়ই ট্রাই করবেন।
ভুলে যাবেন্না নিশ্চয়ই, সরকার মহাশয়ের অবশ্যই নজর আছে ব্লগটির দিকে আর তারা নিজেরাই যদি মডু নিয়োগ দিয়ে থাকে তাহলে কি বলবেন?
২০| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪২
সোহাগ সকাল বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন। আসলে এখন পরিচয়ের অভাবটাই মেইন প্রোবলেম। অপরিচিত লেখকের লেখা আমরা পড়তেই চাইনা। ডিস্কো বান্দর চরম রম্য লিখতো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:২৭
বিলাল বলেছেন: ঠিক বলেছেন।