![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাকী পথিক চলেছি পথের সন্ধানে, পথের শুরু জানি শেষটা জানিনা। শুধু জানি হাটতে হবে অনেকদুর। দুর্গম আমার পথ বেছে নিয়েছি স্বেচ্ছায় তাই এর দা্যও আমার
৫'ই জানুয়ারীর হাস্যকর নির্বাচনে জয়ী সরকার গঠন করার পরে কিছু কথা বলা দরকার।
প্রথম কথা, যারা নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সাফাই গেয়েছিলো ১৫'ই ফেব্রুয়ারীর ইলেকশন নিয়ে তারা সম্ভবত এখন শীতনিদ্রায় যাবে। কারন ১৫ ই ফেব্রুয়ারীর সরকার আর এই সরকারের কি পার্থক্য তা সম্ভবত ক্লীয়ার হয়ে যাচ্ছে অথবা অচিরেই ক্লীয়ার হয়ে যাবে। এই সাথে আরেকটি জিনিষ উপলব্ধি হলো, "কাদম্বিনী মরিয়া প্রমান করিয়াছিলো সে মরে নাই আর আওয়ামিলীগ ৫'ই জানুয়ারীর ইলেকশনে সরকার গঠন করিয়া প্রমান করিল বাকশালের চেতনা তাদের অন্তর হইতে কখনোই মুছিয়া যায় নাই"
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে কখনোই এরকম কোন সম্ভাবনা দেখি নাই যে এই সরকার কোনভাবেই পিছু হটবে এবং শেখ হাসিনার উপর এ বিষয়ে পূর্ন আস্থা জানিয়ে পোষ্টও করেছিলাম। এটার জন্য আলাদা কোন কঠিন সমীকরনেরও প্রয়োজন পড়ে না। গত পাচঁ বছরে তাদের কর্মকান্ডের দিকে খেয়াল করলেই এর বিশ্বাসযোগ্যতা ফুটে উঠবে। বিশেষ করে পিলখানা হত্যাকান্ডের ভার আর শেয়ার বাজার কেলেংকারী মাথায় নিয়ে জনগনের
কাছে জবাবদিহীতা করাটা অসম্ভব একটা ব্যাপার ছিলো। আর কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেয় ৫'ই জুনের হেফাজতের হত্যাকান্ড। এবং আমি নিজে ব্যাক্তিগত ভাবে তখনই কনফার্ম হয়ে যাই যে এই সরকার কোনভাবেই এমন কোন প্রক্রিয়ার মধ্যে যাবে না যেখানে জনগনের কাছে বিন্দুমাত্রও জবাবদিহীতা সম্ভাবনা থাকে।
আর শেষ কথা হচ্ছে এতদিন যারা সোজা ভাষায় কিংবা ঘুরিয়ে পেচিঁয়ে নানা ধরনের নীতি কথা শোনাত তাদের মুখোশ খুলে গেছে এবং ভবিষ্যতে আরও নগ্নভাবেই উন্মোচিত হবে যখন নাকি তারা জনগনের কাছে অগ্রহনযোগ্য সরকারের পক্ষে সরব হবে এবং গনতন্ত্রের বলি দেওয়ার ব্যাপারে কঠিন নীরবতা পালন করবে।
অনেকে মনে করে টিপিক্যাল অন্ধ দলীয় সমর্থকের মত খালি সস্তা প্রচারনার জন্যই হয়তো পোষ্ট করি। কিন্তু না, আজকে যে ভয়াবহ সিচুয়েশন সৃষ্টি হবে তার আলামত বহু আগে থেকেই পাচ্ছিলাম। এক্স্যাক্টলী কি হবে সেটা জানতাম না তবে খুব ভালোভাবেই বুঝতে পারছিলাম দেশে স্বাভাবিক গনতন্ত্র থাকবে না। এমন কিছু করা হবে যেখানে জনগনের সত্যিকারের ক্ষমতা ছলে-বলে কৌশলে ছিনতাই করাই হবে। তাই নিজের আবেগের তাড়নাতেই মাঝে মাঝেই কিছু পোষ্ট করতাম। আর একটা কথা না বল্লেই নয়, যারা মনে করেন দেশ বিক্রি করা মানেই শুধুমাত্র গুরুর মাংসের মত পাল্লায় উঠিয়ে কেজি দরে বিক্রি করা। তাদের বলবো ধারনা'টা একটু চেঞ্জ করেন। একজন পতিতা যখন রাতের অধাঁরে একাধিক খদ্দের এর কাছে নিজের শরীর বিলিয়ে দেয় তখন কিন্তু আমরা সাধারন ভাষায় একে শরীর বিক্রি করাই বলি। যদিও কোন খদ্দেরই পার্মানেন্টলী তার শরীর খানা কিনে বাসায় নিয়ে যায় না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কোনভাবেই ভুলে যাওয়া উচিত হবে না যে ৭১'এ মুক্তিযুদ্ধ শুরুই হয়েছিলো যখন গনতন্ত্র'কে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিলো পাকিস্তানী সামরিক সরকার থেকে।
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
সাবাব ইকবাল বলেছেন: ভাল লাগল... ধন্যবাদ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
মিতক্ষরা বলেছেন: Thank
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ওয়েলকাম
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
ক্যাচালবাজ বলেছেন: যাই বলেন, এখন কিন্তু রাস্তায় বেরুলে পুড়ে মরার ভয় কমে গেছে
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কারে বলেন???
তারা জ্ঞানপাপী!
তারা ৭১এ সোনাগাছিতে ছিল নয় মুরগী সাপ্লাই করতো পাকিদের- তাদের মূখেই চেতনার কথায় ফেনা উঠে! কারণ নিজের অপকর্ম ঢাকতেই তাদের জোর গলা!!!
আর যারা মাঠে প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধ করেছে- তাদেরতো চিল্লানোর কিছূ নাই...
সত্য আর মিথ্যা আজ দিবালোকের মতো স্পষ্ট!!!