![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাকী পথিক চলেছি পথের সন্ধানে, পথের শুরু জানি শেষটা জানিনা। শুধু জানি হাটতে হবে অনেকদুর। দুর্গম আমার পথ বেছে নিয়েছি স্বেচ্ছায় তাই এর দা্যও আমার
প্রসংগ পিলখানা,
৫'ই জানুয়ারীর নির্বাচনে আলীগের বিজয়ে টিভি মিডিয়া'তে সুশীলগন উচ্ছাশিত হয়ে, বারংবার তাচ্ছিল্যর হাসি দিয়ে বলেন যে আলীগের কৌশলে বিএনপি ব্যার্থ হয়েছে। কিন্তু যে কথাটি তারা চেপে যান সেটা হলো, এটা কৌশল নয় বরং সম্পূর্নভাবে কূটকৌশল। এবং এই কূটকৌশলের অন্তর্গত একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্র মূলক রক্তপাত হচ্ছে ৫৭ জন অফিসারের প্রানহানী এবং তাদের পরিবারের উপর রাতের আধাঁরে চালানো নির্যাতন। তারা যখন টিটকারির হাসি দিয়ে কথা বলেন প্রকারন্তরে তারা এই শহীদ'দের রক্ত'কেও অপমান করেই কথা বলেন।
পাদটীকা:
ঐ সময় বাজারে একটা কথা প্রচলিত ছিলো যে বিডিআর পিলখানার সময় যদি কোনভাবে সশস্ত্র বাহীনি বিদ্রোহ করে প্রধানমন্ত্রী'র আদেশের বাইরে চলে যায় তাহলে ইন্ডিয়ান ফোর্স নাকি চলে আসত। তখনকার প্রেক্ষাপটে এটা অবিশ্বাস্য শোনালেও ৫'ই জানুয়ারীতে প্রকাশ্যে ইন্ডিয়ার সহায়তায় সম্পূর্ন জন সমর্থনহীন একটি সরকার গঠন করে বাংলাদেশের মানুষকে কাচাঁকলা দেখানোর পর অবশ্যই সন্দেহ জাগে যে হ্য়ত প্রচলিত গুজব আংশিক নয় পুরোপুরি সত্যি ছিলো।
''গলা ফাটানো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গোষ্ঠী'' নানা কারনে গলা ফাটিয়ে কান ঝালাপালা করলেও পীলখানার ব্যাপারে তারা নীরব কবি। সম্ভবত ধুঁতির কোচায় টান পড়ে খুলে যাওয়ার সম্ভাবনায় ভীত।
পীলখানা হত্যাকান্ডের পর পরই জেএমবি'র ঘাড়ে দোষ চাপানোর আয়োজন চলছিলো কর্নেল (অবঃ) ফারুক খানের নেতৃত্বে। কিন্তু তখনও আলীগ সরকারের এতটা শক্ত অবস্হান ছিলো না যে এই ভাবে পার পেয়ে যাবে (মাইন্ড ইট, কনভার্সেশন ইন সেনাকুঞ্জ)। কিন্তু তারপরে বাহিনীর ভিতরে যেই পরিমান সাফ সুতোরো হয়েছে তাতে এখন শুধু জেএমবি নয় বরং মরহুম জিয়াউর রহমান'কে এই ঘটনার প্রকৃত দোষী সাব্যাস্ত করে মরনোত্তর ফাসিঁ দিলেও তাতে টু করার মত কোন অবস্থা নেই।
আলীগ সমর্থকরা বলেন যে না আলীগ সরকার এই ঘটনা ঘটায়নি। আমি নিজেও তাদের সাথে একমত। আলীগের জীবনেও সাহশ হতনা এরকম একটা হত্যাকান্ড ঘটানোর। কিন্তু হত্যাকান্ডের মাষ্টার মাইন্ড তো ছিলো সাউথ ব্লকে। আর তৎকালীন সরকার ছিলো শুধুমাত্র হত্যাকান্ড সংঘটনে যাতে কোনরকম বিঘ্ন না ঘটে সেই দায়িত্বে। মানে সুপারভাইজার আর কি।
আর 'পীলখানা হত্যাকান্ড' কোন বিদ্রোহ নয় বরং এটা ছিলো সম্পূর্নভাবে একটা পরিকল্পিত কিলিং মিশন। তাই একে 'পীলখানা বিডিআর বিদ্রোহ' বলার কোন যৌক্তিকতা খুজেঁ পাই না।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৬
পাঠক১৯৭১ বলেছেন:
"একাকী পথিক চলেছি পথের সন্ধানে, পথের শুরু জানি শেষটা জানিনা। শুধু জানি হাটতে হবে অনেকদুর। দুর্গম আমার পথ বেছে নিয়েছি..."
-এগুলো গ্রাম্য মাতব্বরের প্রোফাইলে শোভা পায়।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৫
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ইউ হ্যাভ এনি প্রবলেম? ইফ নো, দ্যান ইউ মাইট লীভ মাই ও্য়ে এ্যান্ড রান টু গো টু সাউথ ব্লক।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: Suddenly, you started to speak in english, whats wrong? You continue your way, I am doing OK in my way: we have nothing in common.
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩৬
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: আওয়ামী লীগ জড়িত থাকার সম্ভাবনা কম। তবে আওয়ামী লীগের কিছু নেতা জড়িত থাকলে অবাক হব না। সিপাহীদের অসন্তোষকে কাজে লাগিয়ে একটা মহল তাদের হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করেছে।
আওয়ামী লীগ বরাবরই সেনা বাহিনীর শক্তিকে ভয় পায়। এক এগারোর পরে সেই ভয় আরো জোরদার হয়েছে। কোন সন্দেহ নেই যে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় সেনা বাহিনীর শক্তি কমেছে এবং তার বেনেফিসিয়ারী হয়েছে আওয়ামী লীগই। তারপরেও সঠিক তথ্যপ্রমান ছাড়া আওয়ামী লীগকে সরাসরি দায়ী করার পক্ষপাতি আমি না।
ভারতের সহয়তায় আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসেছে - এর সাথে আমি একমত না। বিএনপি জনগনের আস্থা অর্জন করতে পারে নি এবং তাদের কর্মীরা মাঠ পর্যায়ে ভূমিকা রাখতে পারে নি। সেজন্যই আওয়ামী লীগের পক্ষে নাম-কা-ওয়াস্তে ইলেকশন করেও ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪১
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: এখানে আলীগ জড়িত এবং কতটুকু জড়িত তও আমি স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছি। আপনি যদি না জেনে থাকেন সেটা আপনার ব্যাপার। এবং এই কারনেই হাসিনা-কে সেনাকুঞ্জে তোপের মুখে পড়তে হয়েছিলো।
আর এইসব ব্যাপারে সরাসরি তথ্যাপ্রমান আপনি কখনোই পাবেননা। এগুলো অ্যানালাইসিসের ব্যাপার। সরাসরি তথ্যাপ্রমান থাকলে তো আর সেটা ষড়যন্ত্র হয় না।
আর আপনি যদি বলেন যে বিএনপি জনগনের আস্থা অর্জন করতে পারেনি সেটা আপনার সম্পূর্ন ভুল ধারনা। একটা নিরপেক্ষ ইলেকশন দিয়েই দেখুন কি অবস্থা হয়। সরকার যেই পরিমান দমন পীড়ন চালিয়েছে তার সাথে ৭১ এর পাকিস্থানী বাহীনি ছাড়া আর কারো তুলনা চলে না।
আর আলীগ যে এইবার ইন্ডিয়ার খুটির জোরে লাফাচ্ছে সেটা প্রকাশ্যে সত্যি। এরপরেও যদি আপনি বলেন যে না আমি আরও তথ্য প্রমান চাই সেটা আপনার ব্যাপার।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ইন্ডিয়া যদি এইবার সাপোর্ট বন্ধ করে দিত তাহলে আলীগ-কে পথে বসতে হত থালা হাতে নিয়ে।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪৮
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: আপনি যে এনালাইসিসের কথা বললেন সেটা তো আর গনিতের এনালাইসিস না যে রেজাল্ট সব সময় একই থাকবে। আপনার আর আমার এনালাইসিস কখনোই এক হবে না। আর "ইন্ডিয়ার ফোর্স চলে আসত" - এটা তো কোন এনালাইসিসের মধ্যে পড়ে না। আওয়ামী লীগকে ইন্ডিয়া অবশ্যই ফেভারেবল পার্টি মনে করে, এই ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু ইন্ডিয়ার ফোর্স আসা অতি বাড়াবাড়ি কল্পনা।
আর বিডিআরের ঘটনায় আওয়ামী লীগ পুরোপুরি ব্যার্থ - সেটা আমিও মনে করি। কিন্তু সরকার সেখানে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছে সেটা আপনি কিভাবে জানেন? তবে আওয়ামী লীগের কিছু নেতা জড়িত থাকা অসম্ভব না, সেটা আমি আগের মন্তব্যেই বলেছি।
বিএনপির জনসমর্থন থাকলে ঐসব ইন্ডিয়া ফিন্ডিয়া কিছু না, মানুষ ঠিকই আওয়ামী লীগকে তাড়িয়ে দিত। ফেয়ার ইলেকশন হলে বিএনপি জিতত ঠিকই, সেটা সেটা তাদের ক্রেডিটে না, আওয়ামী লীগের ডিসক্রেডিটে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আমি কখনোও বলতেও জাইনি যে আপনার অ্যানালাইসিস আমার সাথে মিলতেই হবে। আপনিও আপনারটা বলতে পারেন। আর জনগনই ডিসাইড করবে কারটা গ্রহন করবে।
তবে রাজনীতি'র ব্যাপারে আপনার জ্ঞান মনে হয় একটু কমই। কারন আপনার ব্লগেই সেইটা স্বীকার করেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৫
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: মগজহীনদের ভাবনা।
অপরাজনীতি করে হাসিনা অপরাজনীতিবিদ খালেদাকে লাথি মেরেছে।
চোরাচালানের ঘুষের সাথে জড়িত হয়ে, ও বিডিআরদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে পিলখানার অফিসারেরা প্রাণ হারায়েছে।