নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রেম আমার রব, সে-ই আমার সব।

ধর্ম আমার প্রেম, প্রেম আমার ধর্ম।

ইভা_110

প্রেম আমার রব, সে-ই আমার সব।ধর্ম আমার প্রেম, প্রেম আমার ধর্ম।

ইভা_110 › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবার তুরস্কের কপালে নেমে আসছে আফগানিস্থানের পরিণতি

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৬

আমেরিকার সাথে যে দেশই তথাকথিত সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানে জোট বেধেছে তারা আমেরিকান সন্ত্রাসের স্বীকারে পরিণত হয়েছে। আজ পাকিস্থান আমেরিকার যন্ত্রণায় ফরিয়াদ করছে কিন্তু বাঁচার উপায় খুঁজে পাচ্ছে না। আজ আফগানিস্থান শেষ হয়েগেছে । ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দামের ইরান - ইরাক যুদ্ধে সবচেয়ে ঘনিষ্ বন্ধু ছিল আমেরিকা । সে-ই আমেরিকায় সাদ্দামকে হত্যা করে তার দেশকে লুট করে নিয়েছে। আজ সেখানে গণতন্ত্র থাকলেও আমেরিকার পোষ্য কুত্তা আল-কায়দার হাতে প্রতিদিন খুন হচ্ছে ইরাকী জনগন আর এই খবরগুলো পাশ্চাত্যের মিডিয়াতে ইসলামী সন্ত্রাস হিসেবে ইসলাম বিদ্বেষী আতঙ্ক ছড়ানো হচ্ছে।



মুসলিম বিশ্বের প্রনক্তিগত দিক থেকে তুরস্কের অবস্থান ছিল শীর্ষে সেই শান্তি থাকা সত্ত্বেও আমেরিকান চক্রান্তে এবং ওহাবী রাষ্ট্রগুলোর উৎসাহে সে-ই একই মরণ ফাদে পা রেখেছে।

'আমেরিকা যার বন্ধু তার সমস্যার শেষ নাই ' কথাটি সত্যে পরিণত হতে যাচ্ছে তুরস্কের বেলায়ও।'



তুরস্কের অদানা প্রদেশে ইঞ্জারলিক ঘাঁটিতে অবস্থিত মার্কিন সেনারা পবিত্র কুরআন শরীফ অবমাননা করায় এবং ওই ঘাঁটির মসজিদের মিম্বর জ্বালিয়ে দেয়ায় দেশটির জনগণ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। বিক্ষোভকারীরা কুরআন ও মসজিদ অবমাননার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ন্যাটো ও মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে। বিক্ষোভকারীরা সেদেশে অবস্থিতি মার্কিন সামরিক ঘাঁটি বন্ধ করে দেয়া এবং ন্যাটো জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়া দাবি জানিয়েছে।



আমাদের সংবাদদাতা জানিয়েছেন, তুরস্কের ‘আনাতোলি যুব ইউনিয়ন’র সদস্যরা সেদেশের দক্ষিণে অবস্থিত আমেরিকার ইঞ্জারলিক সামরিক ঘাঁটির সামনে সমবেত হয়ে ন্যাটো ও মার্কিন বিরোধী শ্লোগান দেয়। এর আগেও তুরস্কের জনগণ সেদেশে মার্কিন সেনাদের ইসলাম অবমাননার প্রতিবাদ জানিয়ে মার্কিন বিরোধী বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিল। আজকের বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী অদানা শহরের ‘আনাতোলি যুব ইউনিয়ন’র প্রধান আব্দুল্লাহ কারান শাল এক বক্তৃতায় তুরস্কে মার্কিন সেনা উপস্থিতি এবং তাদের ইসলাম ও মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডকে সেদেশের সরকার ও জনগণের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি মার্কিন সেনাদের ইসলাম অবমাননার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ইঞ্জারলিক ঘাঁটি বন্ধ করে দেয়া, মুসলিম এ দেশটি থেকে মার্কিন সেনাদের বহিষ্কার করা এবং ন্যাটো জোট থেকে তুরস্কের বেরিয়ে যাওয়ার দাবি জানান।



‘আনাতোলি যুব ইউনিয়ন’র প্রধান আব্দুল্লাহ কারান শাল বলেছেন, মুসলিম দেশগুলোর শিল্পোন্নত আটটি দেশের সমন্বয়ে গঠিত ডি-এই জোটে’র সদস্য দেশগুলোর উচিত নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক শক্তিশালী করার মাধ্যমে আমেরিকাসহ পাশ্চাত্যের দেশগুলোর ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দেয়া। তিনি আরো বলেছেন, তুরস্কে ন্যাটোর ‘পেট্রিয়ট’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন পরিকল্পনা থেকে সরে আসার ব্যাপারে দ্রুত সরকারের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।



তুরস্কের নাগরিক সংগঠনগুলোও মার্কিন সেনাদের ইসলাম অবমাননার নিন্দা জানিয়ে দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেয়ার দাবি জানিয়েছে। সরকার বিরোধী ‘ন্যাশনাল মুভমেন্ট’ দলের নেতা দৌলাত বাগচে লি ইসলাম অবমাননার নিন্দা জানিয়ে দ্রুত এ ঘটনা তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। তিনি এ ব্যাপারে সরকারের নীরবতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানান।



উল্লেখ করা যায়, গত সপ্তায় একদল মার্কিন সেনা ইঞ্জারলিক ঘাঁটিতে অবস্থিত মসজিদে ঢুকে কুরআন শরীফ ছিঁড়ে ফেলে এবং মসজিদের মিম্বারে অগ্নি সংযোগ করে। ঘাঁটিতে কর্মরত শতশত তুর্কি শ্রমিক প্রতিদিন ওই মসজিদে নামাজ পড়ে। এর আগেও মার্কিন সেনারা ইরাক ও আফগানিস্তানসহ আরো বেশ কয়েকটি আরব দেশে ইসলাম অবমাননা করেছে।



বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন সেনারা খ্রিস্টান মিশনারিদের প্রভাবে কিংবা অনেক সময় উন্মত্ততা প্রদর্শন করতে গিয়ে কাণ্ড-জ্ঞান হারিয়ে কুরআন শরীফ ছেড়া কিংবা ইসলাম অবমাননার মত ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। পাশ্চাত্যের খ্রিস্টান ধর্মীয় নেতারা পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ইসলাম প্রসারে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে এবং কীভাবে ইসলামের প্রসার ঠেকানো যায় তা নিয়ে ব্যাপক চিন্তা-ভাবনা শুরু করে দিয়েছে। এ জন্য সম্প্রতি তারা ইসলাম বিরোধী ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছে।



তুরস্কের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতার অংশ হিসেবে আমেরিকা ১৯৮০ সালে ইঞ্জারলিকে সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করে এবং এটি মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সবচেয়ে বড় ঘাঁটি। এ ঘাঁটিতে ন্যাটো ও মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। কৌশলগত কারণে ইঞ্জারলিক সামরিক ঘাঁটি আমেরিকা ও তার মিত্রদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধ বিশেষ করে ইরাক ও আফগানিস্তান যুদ্ধে ইঞ্জারলিক ঘাঁটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এ কারণে এ ঘাঁটি উচ্ছেদে জনগণের দাবি সরকার পূরণ করতে পারবে কিনা তাতে ব্যাপক সন্দেহ রয়েছে। সম্ভবত এ কারণেই তুর্কি সেনাবাহিনী মার্কিন সেনাদের হাতে ইসলাম অবমাননার ঘটনা অস্বীকার করেছে। #

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৬

রৌহান খাঁন বলেছেন: আমেরিকার পোষ্য কুত্তা আল-কায়দা B:-) B:-) :-B :-B

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

ইভা_110 বলেছেন: আল -কায়েদার জনক হল এই দেশগুলো :

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৮

মরু বালক বলেছেন:


.
.
.
তবে এটা জেনে রাখা দরকার যে, তুরস্ক কারো নিকট ভিক্ষা করেনা।

ইরান সিরিয়ার কিছু লোক স্থানীয় পর্যায়ে কিছু সমস্যা করছে বলে মনে হয়।এবং উস্কে দিচ্ছে,

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

ইভা_110 বলেছেন: moru balok @

ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে সিরিয়া
Click This Link

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৫

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: পুরাই সহমত আর + দিলাম

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

ইভা_110 বলেছেন: ধন্যবাদ মিজান সাহেব।

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৩

বাংলার হাসান বলেছেন: যুক্তিপূর্ন লেখা

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

ইভা_110 বলেছেন: ধন্যবাদ banglar_hasan সাহেব।

৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৪

লোনলিফাইটার বলেছেন: াক টার্কি।গুড জব।ুদির ভাই জামাত রক্ষা করবি বাংলাদেশে?নিজের োগা সামলা X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X(( X(( X(( X(( X((

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯

ইভা_110 বলেছেন: নিজের োগা সামলা
ধন্যবাদ

৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

রাফা বলেছেন: দালালী করে কেউ বেশদিন টিকে থাকতে পারেনা।তুরস্কের পতন অনিবার্য।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১২

ইভা_110 বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫

বীরেনদ্র বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতি বড়ই বিচিত্র। তুরস্ক ন্যাটোর সদস্য, ইজ্রায়েলের সাথে কুটনোইতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম মুসলিম রাস্ট্র। তুরস্ক ইউরোপিয়ান ইউনিয়ননের সদস্য হওয়ার জন্য উদগ্রীব। অটোম্যান তুর্ক, কামাল আতা তুর্ক এর সময় থেকেই তুরস্ক অনান্য আরব রাস্ট্র থেকে আলাদা এবং মুসলিম দেশ গুলোর মধ্যে অগ্রসরমান দেশ।

সুতরাং তুরস্ক তার মতই চলে। ন্যাটো থেকে সামরিক সাহায্য নেওয়া মানেই আফঘানিস্তান এই উপসংহার কতটা বাস্তব সম্মত?
দোষ দিতে হবে পশ্চিমাদের দিন, কিন্তু নিজেদের দিকটাও দেখুন

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

ইভা_110 বলেছেন: তুর্কি জাতির পিতা আতা তুর্ক তুরস্কের ধর্মীয় পরিচ্ছদকে উলঙ্গে করে ফিরিঙ্গী সংস্কৃতির পোশাকে আবৃত করেন। যিনি ছিলেন পাশ্চাতের পূর্ণগোলাম। আপনারা ভাল করেই জানেন তুর্কি ভাষার অক্ষর ছিল আরবী অক্ষর কিন্তু পাশ্চত্যিয়করন করতে গিয়ে তুর্কি জাতি তাদের মাতৃভাষাকে বিলুপ্ত করে আজ ল্যাটিন অক্ষকে ভাষার পরিবর্তন ঘটায়। অথচ কাদা-মাটির দেশের বাঙ্গালী সেদিন পাক-উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে ছিল। আতা তুর্কের কথা ছিল কোন জাতি যদি সভ্যতা ও প্রগতির আলো দেখতে চায় তাহলে তাকে আপাদমস্তক ফিরিঙ্গী সাজতে হবে তাদের তাদের মা-বোনদের পর্দকেও ছিনিয়ে নেয়া হয়েছিল এই তো কিছু দিন আগ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্দা পরা নিষেধ ছিল। এমন একটি দেশকে আপনি কোন দৃষ্টিতে ইসলামী দেশ বলবেন ?!
একই কাজ ইরানে রেজা শাহ পাহলাভীকে দিয়ে করতে চেয়েছিল পাশ্চাত্যের ইসলাম বিদ্বেষী শক্তিগুলো কিন্তু সেদিন ইরানে আলেম সমাজ তার মোকাবেলায় রুখে দাঁড়ান ফলে আজ ইরানের ইসলামী বিপ্লব।
অতএব তুর্কিজাতি বিভিন্ন সময়ে তাদের ঐতিহ্যকে হারিয়ে ফেলেছে এবং আজ তারা আমেরিকার দাবার ছকে পা রেখেছেন যেকোন মুহুর্তে চোরা বালুতে ডুবে যাওয়ার সম্ভবনা তারা সৃষ্টি করেছেন।
ন্যাটো বা ইসরাইল যতই তুর্কির বন্ধু হোক না কেন তারা এটা জানে তুর্কি একটি মুসলিম দেশ তাই তার পরিণতি যদি ইরাকের সাদ্দাম হোসেনের মত হয় তাতে ওরা বেশী সন্তুষ্ট থাকবে।

৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: **র পুত তুরস্কের গুষ্টি মারি!!! মরুক শালা জানোয়ারের বাচ্চারা!! মাতবর সবগুলা মরব!! X( X( X(


আর মরু বালক, তুরস্কের দালাল, ছাগলামি করিস কেন??

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

ইভা_110 বলেছেন: ধন্যবাদ দিকভ্রান্ত পথিক ভা্ই ! দালালীর যুগ শেষ । পৃথিবীর মানুষের চোখ ক্রমেই তিক্ষ্ম হচ্ছে সত্য-মিথ্যা বোঝার ক্ষমতা বাড়ছে আর অন্যায় করে কেউ বা কোন জাতিই ইতিহাসে রেহাই পাইনি, ভবিষ্যতে কেউ পাবেও না। মানুষ অর্থের লোভে, দলগতকারণে কিংবা কোন স্বার্থগত কারণেও নিজেকে বিকিয়ে দিলেও তার বিবেককে কখনও বিক্রি করতে পারে না।
নিশ্চয় সত্যের জয় হবেই একদিন।
ধন্যবাদ।

৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: তুরস্কের ৯৯% মানুষ ইউরোপ আমেরিকার দেশগুলোতে রাজনৈতিক আশ্রয় পাবার স্বপ্নে দিনরাত বিভোর থাকে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১

ইভা_110 বলেছেন: এবার স্বপ্ন কাটবে । আমেরিকার ফাঁদে পা দিয়ে সাদ্দাম, মুরারক, বিন আলী, . .. সবাই টের পাইছে ।

১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৮

মিতক্ষরা বলেছেন: "দালালী করে কেউ বেশদিন টিকে থাকতে পারেনা।তুরস্কের পতন অনিবার্য।"



এখনও উল্টোটাই দেখা যাচ্ছে। ২০১১ তে তুরষ্ক ছিল ইউরোপের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল ইকোনোমির দেশ - ৮.৫ %। নেটে একটু নাড়া দিলেই বুঝবেন তুরষ্ক কি ভাবে এগোচ্ছে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩

ইভা_110 বলেছেন: "দালালী করে কেউ বেশদিন টিকে থাকতে পারেনা।

ইরান /ইরাক যুদ্ধের আগে এদু'টি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কোন পর্যায়ে ছিল জানেন ?!

মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সবচেয়ে ধনী দেশ ছিল এরা কিন্তু যুদ্ধ তাদের কোমর ভেঙ্গে দিয়েছে। সেই তুলনায় তুরস্ক কিছুই নয়। তুরস্ক বর্তমানে তেল+গ্যাস+বিদ্যুত .. ইরান থেকে কিনেন তা জানেন কী ?! বর্তমান বিশ্বে একবার আমেরিকার ছকে যুদ্ধে পড়লে শেষ।
ওদিকে সামরিক দিক থেকে সিরিয়ার সেনাবাহিনী যথেষ্ট শক্তিশালী যাদের কয়েক দশক ফিল্ডের অভিজ্ঞতা রয়েছে ।

১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৪

মিতক্ষরা বলেছেন: পোস্টের লেখকের উদ্দেশ্যে:

তুরষ্কে রয়েছে নির্বাচিত সরকার। এরা যথেষ্ট বিচক্ষন। তাই আফগানিস্তানের মত পরিনতি হওয়াটা খুব সহজ নয়।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০০

ইভা_110 বলেছেন: আপনি কী জানেন তুরস্কের জনগণের ২৫ % হল আলাভী সম্প্রদায়ের মানুষ এবং তারা আদর্শগতভাবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে সার্পোট করেন ?! শুধু তাই নয় ২০% হল কুর্দী যারা দীর্ঘদিন ধরে তুর্কী সরকারের সাথে মুক্ত হওয়ার জন্য যুদ্ধে লিপ্ত।

তারা বিচক্ষন কলে প্রতিবেশী দেশের সাথে আমেরিকার উষ্কানীতে এভাবে লড়ুক মূর্তি ধারণ করত না!!

যুদ্ধ কোন পক্ষের জন্যই সুফল বয়ে আনে না।

তথাকথিত পরাশক্তিরা অস্ত্র বিক্রি এবং আমেরিকার মজলুম জনগণকে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোপ প্রকাশকে দমিয়ে রাখতে তারা বিভিন্ন দেশে দেশে যুদ্ধ বাধিয়ে দিয়ে যুদ্ধের হাওয়ার দোহাই দিয়ে জনগণকে দোমিয়ে রাখেন।

১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

মিতক্ষরা বলেছেন: এই সাইটে দেখুন, তুরষ্কের ইকোনোমির উপরে প্রতিবেদন:

http://www.cnbc.com/id/48552347

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

ইভা_110 বলেছেন: আপনি কী জানেন তুরস্কের জনগণের ২৫ % হল আলাভী সম্প্রদায়ের মানুষ এবং তারা আদর্শগতভাবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে সার্পোট করেন ?! শুধু তাই নয় ২০% হল কুর্দী যারা দীর্ঘদিন ধরে তুর্কী সরকারের সাথে মুক্ত হওয়ার জন্য শান্তিবাহিনী গঠন করে যুদ্ধে লিপ্ত।

তারা বিচক্ষন হলে প্রতিবেশী দেশের সাথে আমেরিকার উষ্কানীতে এভাবে লড়ুক মূর্তি ধারণ করত না!!

যুদ্ধ কোন পক্ষের জন্যই সুফল বয়ে আনে না।

তথাকথিত পরাশক্তিরা অস্ত্র বিক্রি এবং আমেরিকার মজলুম জনগণকে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোপ প্রকাশকে দমিয়ে রাখতে তারা বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ বাধিয়ে দিয়ে যুদ্ধের দোহাই দিয়ে মিডিয়াগুলো জনগণকে দোমিয়ে রাখার দায়িত্ব ব্যস্ত থাকে। আর এভাবেই মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে সন্ত্রাসী হিসেবে উপস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।

আপনাকে আর আমাকে পরস্পর যুদ্ধে টরম উৎসাহের সাথে লড়াই করার জন্য আমাদের ভিতরের ছোট ছোট ভেদাভেদ বা মতপার্থক্য গুলো উষ্কে দেয়। যেমন ; সিরিয়ায় রাজতন্ত্র সরকার, ওরা শীয়া, ওরা সুন্নী ওরা পীর পন্থী . . .। আপনি ভাবেন তাইতো ইসলামে রাজতন্ত্র নাই মার গুলী মার। আমি ভাবি বেটা ওরা শিয়া ! আর আমাগের হুজুরে কইছে যে শীয়ারা কাফের আমি বলি এই পাইছি সুযোগ ধর সালারে ধর । এভাবেই বৃহত্তর মুসলিম উম্মাহকে ধ্বংস করা হচ্ছে ।

আর আমাদের এই দ্বন্দ্বে সুযোগে যারা আমাদের কমন শত্রু ক্রিশ্চিয়ানরা গনহারে বাংলাদেশের মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করছে সেদিকে কারো কোন মনযোগ নেই, কাফের দেশগুলো নির্বিচারে মুসলমানদের হত্যা করেচলেছে সবাই চুপ।
নি:সন্দেহে ইহুদী, খুষ্টান ও কাফেরদের চেয়ে যারা এক আল্লাহকে মানে, যারা মহানবীকে (স.) শেষ নবী মানে যারা কুরআনে মহান আল্লাহর একমাত্র অবিকৃত গ্রন্থ হিসেবে স্বীকার করে তারা আমাদের কাছে উত্তম । কি বলেন ঠিক বলিনি?

১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: হ্যালো রেডিও তেহরানের ভাড়া খাটা ইভা ১১০। তোমাদের ইরানের অনুশোচনা করা উচিত, যে একদিন জাতিসংঘে এই তুরস্কই ইরানের পরমানুর উপর রেসুলুশানে ভেটো দিয়েছে।

কিন্তু সিরিয়ায় শিয়া আসাদ সরকারের গনহত্যায় সমর্থন না দেওয়ায় ইরানের মিডিয়া গুলো আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছে তুরস্কের বিরুদ্বে।

তেল অবরোধের কারনে ইরান কারো কাছে তেল বিক্রি করতে না পারলেও তুরস্ক ঠিকই ডলারকে বাইপাস করে স্বর্ন দিয়ে ইরান হতে তেল খরিদ করে, যা ইরানের অর্থনিতীকে সমৃদ্ব করে।

ধিক্কার!! ইরানের অকৃতজ্ঞতাকে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২০

ইভা_110 বলেছেন: আপুমনি ! আপনার জ্ঞানের গভীরতা দেখে অবাক হলাম। চলতি বিশ্ব সম্পর্কে কতটা তথ্য গ্যাপে আছেন তা আপনার লেখায় ফুটে উঠেছে। আপনি ণিখেছেন ইরানের পরামণু বিষয়ে তুরস্ক ইতিবাচক ভুমিকা পাল করেছে আর আজ ইরান কেন তার সিরিয়ার বিরুদ্ধে যে ভুমিকা নিয়েছে তাকে সার্পোট করছে না ?!

আপনি ভাল করেই জানেন আমেরিকা এবং ইসরাইল তাদের স্বার্থ হাসিলে তুরস্ককে ব্যবহার করছে অন্যদিকে সিরিয়া কোন মুসলিমদেশকে কোনদিন কোন হুমকী দেয়নি একটি শান্তির দেশ সিরিয়া তাই তার শত্রুদের অহেতুক আশ্রয় দিয়ে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে কেন বৈরী সম্পর্ক তৈরী করবো।
আর আপনাকে কে বলেছে সিরিয়া শীয়া রাষ্ট্র ? সিরিয়ার জনগণের ৬০% সুন্নী সম্প্রদায়ের মানুষ, ২০% আলাভী সম্প্রদায়ের মানুষ আর মাত্র ২% শিয়া .. তাহলে ।

তুরস্ক শুধু তেল নয় আরও অনেক ক্ষেত্রে ইরানের মুখাপেক্ষী তাজানেন কী ?
আপনি নিচের লেখা দুটি পড়লে সিরিয়ার বিষয়টি আও ভাল করে বুঝতে পারবেন।
ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে সিরিয়া ( ২য় পর্ব)
Click This Link

১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: একটি চরম ভাবনার কথা বলেছেন: আমেরিকার পোষ্য কুত্তা আল কায়েদা।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

ইভা_110 বলেছেন: নি:সন্দেহে আল-কায়েদা বিশ্বে আমেরিকা ও ইসরাইলের স্বার্থ রক্ষা করে গোপন হত্যা, সন্ত্রাসী কর্মতৎপরতা ও যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে।

১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: অটোমান সাম্রাজ্য নামে কিছু পড়েছেন জনাব ?

বাংলা সাম্রাজ্য বলে কিন্তু কোন কালে ছিল না, তুর্কিদের ধোয়া তুলসি পাতা মনে করবেন না ।

ওরা সাহসী কম না । ইসরাইল উপেক্ষা করে ত্রান সামগ্রী দেওয়ার সাহস ইরান একলা করা না ।

আর বাংলাদেশ কোন কালে করতে পারবে কিনা সন্দেহ ।


দালালী কেউ করছে না, সবাই নিজের নিজেরটা বুঝতে চেষ্টা করছে ।

একমাত্র বাংলাদেশী সরকার এর মত দালাল না হলেই হল ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

ইভা_110 বলেছেন: জ্বী ভাই ভাল করেই শুনেছি।
আপনি কী জানেন , আতা তুর্ক তুরস্ককে সেকুলার রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন ? এমন এখনও তাদের প্রশাসনিক অবকাঠামো ধর্মনিরপেক্ষতন্ত্রের উপর ভিত্তি করে ?!

তাই তারা কখনও ধর্মীয় চেতনা থেকে ঐকাজ করবে না। ওটা ছিল মুসলিম বিশ্বের তুরস্কের একটা স্থান করার সুযোগ সৃষ্টির পরিকল্পনা।

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: দূর হোক আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদ শক্তি
সারা জগতে এরা লুটেরা নেই আজ মানবতার মুক্তি
মিশে রয় প্রান পনে আবার সুযোগ যদি মিলে
হায়না আর রাক্ষসের মত চুষে নেয় গিলে ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৯

ইভা_110 বলেছেন: দূর হোক আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদ শক্তি
সারা জগতে এরা লুটেরা নেই আজ মানবতার মুক্তি



কাব্যিক ছন্দে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু!

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২০

এজাজ৫৭ বলেছেন: ইসলামি বিশ্ব যত দিন পর্যন্ত প্রযুক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ না হবে তত দিন পর্যন্ত আমেরিকা তাদের ধ্বংস ছাড়া আর কিছু ভাববে না।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২২

ইভা_110 বলেছেন: বর্তমান বিশ্বের পেক্ষাপদে মুসলিম উম্মার সবচেয়ে জরুরূ হল ঐক্য । আর প্রযুক্তি দরকার আছেই। ধন্যবাদ।

১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ইসলামি রাষ্ট্রগুলোর এক হওয়া দরকার নিজেদের স্বার্থেই।
Click This Link

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩

ইভা_110 বলেছেন: ইসলামি রাষ্ট্রগুলোর এক হওয়া দরকার নিজেদের স্বার্থেই।
ধন্যবাদ।

১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

ধমাধম বলেছেন: মুচলিম জাহানের েমুন োবোসঠা কেনু কেনু কেনু?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.