নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহাপ্রলয়ের সাক্ষী হতে চাই

© এই ব্লগের কোন লেখা আংশিক বা সম্পূর্ণ আকারে লেখকের অনুমতি ব্যতীত অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

ফেলুদার চারমিনার

চাঁদ বহু দূরে, তুমি দূরে নও

ফেলুদার চারমিনার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডেডপুল: দ্যা আলটিমেট ব্যাডঅ্যাস

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০২



"ডেডপুল", অ্যামেরিকান কমিক মার্ভেলের এক ফিকশনাল ক্যারেকটার। তাকে হিরোও বলা যাবে না, ভিলেইনতো নয়ই। টেকনিক্যাল ভাষায় বলা যায়, ডেডপুল হলো অ্যান্টিহিরো। এখন প্রশ্ন হলো হোয়্যাট দ্যা ফুচকা ইজ অ্যান্টিহিরো? তাইলে প্রথমে সংজ্ঞায়িত করতে হবে, হিরো কি জিনিস? হিরো হইলো হিরো, ভিলেইনকে ধরো, ধইরা মারো তক্তা, ঠুকো পেরেক টাইপ জিনিস, তবে সব শেষ করিয়াও আইন নিজের হাতে তুলিয়া নিবেন না তিনি কিংবা সে ভিলেইন হইলেও সে তো মানুষ, আসুন তাকে শোধরানোর আরেকখান চান্স দেই এইটাইপ অ্যাট্রিবিউট যার আছে সেই হিরো। বাট অ্যান্টিহিরোর সাথে তার তফাৎ হইলো, মোরালিটি কিংবা আইডিওলজির। অ্যান্টিহিরোরা এইসব কনভেনশনাল সততা, ন্যায়, ফেয়ার জাজমেন্ট, বিবেকের দংশন এইগুলোর পরোয়া করে না।

এই ডেডপুল কিন্তু তথাকথিত সেই স্বর্ণযুগের কমিক ক্যারেক্টার না, বরং রিলেটিভলি মডার্ণ। ১৯৯১ এ প্রথম দ্যা নিউ মিউট্যান্টস#৯৮ এ আবির্ভাব হয় ডেডপুলের। ফার্স্ট অ্যাপিয়ারেন্সে সুপারভিলেইন হলেও আস্তে আস্তে অ্যান্টিহিরো হিসেবেই গ্র্যাজুয়ালি ডেভেলপ হতে থাকে তার চরিত্রটি। ডেডপুলের আসল নাম ওয়েইড উইলসন। যুবা বয়স থেকে আই মিন ডেডপুল হবার পূর্বে সে ছিলো "মার্সেনারি", অর্থাৎ "টাবিখা" অর্থাৎ টাকার বিনিময়ে খাদ্য, মানুষ কোনো প্রকার প্রব্লেমে পড়লে, কেউ কাউরে জ্বালাইলে ব্যাটা গিয়া সাইজ দিয়া আসতো। বিনিময়ে টাকা নিতো। শুধু তাদেরকেই মেরে ফেলতো, যাদের এই দুনিয়ায় বেঁচে থাকার ন্যুনতম অধিকার নাই। কমিক বই ঘাঁটলে তার মার্সিনারি লাইফের অনেক উদাহরণ পাওয়া যাবে। সেদিকে আর যাচ্ছি না। যাদের জানবার আগ্রহ আছে সিম্পল গুগল সার্চ করলেই বের কর‌তে পারবেন। ওয়েইড উইলসনের মা ক্যান্সারে মারা যান। একসময় উইলসনের শরীরেও দানা বাঁধে ক্যান্সার। তখন সে রোমান্টিক্যালি ইনভল্ভড ভেনেসা নামের এক প্রস্টিটিউটের সাথে, টার্মিনাল ক্যান্সারের জন্য ভেনেসার সাথে তার ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে ওয়েইড। একদিন বন্ধু উইজেলের বারে যায় ওয়েইড, তখন তার কাছে এক স্যুটেড বুটেড লোক আসে, আশ্বাস দেয় ক্যান্সার সারিয়ে দেয়ার। নিজেকে পরিচয় দেয় এক বিশেষ ফেসিলিটির রিক্রুটার হিসেবে, যাদের কাজ হচ্ছে শুধু ক্যান্সার নিরাময়ই নয় সাথে সুপারপাওয়ার ফ্রি টাইপ প্যাকেজও আছে। অনেকটা সুপারহিউম্যান এনহান্সমেন্ট প্রজেক্টের ব্যাপার স্যাপার আর কি। অনেক অনিচ্ছা স্বত্বেও ভেনেসাকে ছেড়ে সেই ফেসিলিটিতে জয়েন করে ওয়েইড, পরিচয় হয় অ্যায়াক্সের সাথে। শুরু হয় অ্যায়াক্সের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এক্সপেরিমেন্টাল প্রসিডিউর। শরীরের মিউট্যান্ট সেলগুলোকে অ্যাক্টিভেট করাতে বিভিন্ন রকম টর্চার টেকনিকের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় ওয়েইডকে, যার একেকটার চাইতে একেকটা ভয়াবহ। এই অ্যায়াক্স হইলো একটু স্যাডিস্টিক কিসিমের। একসময় সে ওয়েইডকে জানায় এই ফেসিলিটির মূখ্য উদ্দেশ্য সম্পর্কে। আর তা হলো, মিউট্যান্ট সেলগুলো ট্রিগার করলে তার ক্যান্সার সেলগুলো মরে যাবে, আর তার শরীরে আসবে সুপারপাওয়ার। তখন তাকে সুপার স্লেভ বানিয়ে খোলা বাজারে অকশান করে আইপিএল স্টাইলে বিক্রি করে দেয়া হবে। বাই দিস টাইম, ওয়েইড অ্যায়াক্সের আসল নাম জেনে ফেলে। ফলাফল অ্যায়াক্স তাকে একটা ইনকিউবেটরে ঢুকিয়ে অক্সিজেনের লাইন কেটে দেয়, এক্সট্রিম পর্যায়ে গিয়ে তার সারা শরীর ডিসফিগারড হয়ে যায়। তারপর অ্যায়াক্স ওরফে ফ্রান্সিস জানায়, মিউট্যান্ট সেল ট্রিগার করেছে, সে এখন ক্যান্সার মুক্ত। তারপর এক ফাইটিং সিকোয়েন্স শেষে কোনোরকমে প্রাণে বেঁচে সেইখান থেকে পালিয়ে যায় ওয়েইড। এইরকম বদখত ডিসফিগারড ফেস নিয়ে কিভাবে ভেনেসার সামনে যাবে, ততোদিনে আবার পেরিয়ে গেছে অলমোস্ট দুই বছর। আশেপাশের মানুষজন যেই তাকে দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠে।

ভাঙ্গা মন আর ডিসফিগারড খোমা নিয়ে বন্ধু উইজেলের সেই বারটায় ফিরে যায় ওয়েইড। রিভেন্জ আর ভেনজেন্সের তাড়নায় বন্ধু উইজেলের পরামর্শে নতুন মিশন ঠিক করে ওয়েইড। স্যুট বা কস্টিউম যাই বলেন না কেন আপাদমস্তক ঢেকে সেই ফ্রান্সিস ওরফে অ্যায়াক্সকে খুঁজে বের করতে হবে এবং তাকে দিয়ে ডিসফিগারড ফেস ঠিক করাতে হবে। এইভাবেই লাল কালো কস্টিউমে ওয়েইড উইনস্টন উইলসন হয়ে উঠে ডেডপুল। ডেডপুল নামটাও এসেছে আচমকা,অদ্ভূতভাবে। উইজেলের যেই বার ছিলো, সেইখানে যখন কোনো বারফাইট হতো তাতে কে আগে মারা যাবে এইটা নিয়ে বাজি ধরা হতো, সেইটার নাম দেয়া হয়েছিলো ডেড পুল।

মুভি নিয়ে আর গল্প করবো না, সেইটা আপনারা নিজেরাই টিকেট কেটে দেখে আসবেন। ডেডপুল আর ডেডপুল মুভিকে ঘিরে কিছু অন্যরকম ডিসকাশানে যেতে চাই। কমিক রিডার্সদের মাঝে ডেডপুল ভীষণরকম জনপ্রিয় এক চরিত্র। তার ব্যাডঅ্যাস অ্যাটিচিউড, মারদাঙ্গা অ্যাকশান, ইভেন তার কথাবার্তাও মারদাঙ্গা টাইপের, খুবই স্মার্ট আর উইটি। তার আরেকখান স্পেশালিটি আছে, যেইটাকে ইংরেজীতে বলে "ব্রেক দ্যা ফোর্থ ওয়াল"। এইটা ডেডপুলের সিগনেচার জিনিস। রাইটাররা ডেডপুলের কমিকসে কিছু কিছু ডায়ালগের মাধ্যমে কমিক ওয়ার্ল্ডের সাথে রিয়েল ওয়ার্ল্ডের একটা সেতু বন্ধন করতেন। যেমন ধরুন, আপনার সামনে একটা মঞ্চ নাটক হচ্ছে, আপনি দর্শক। এখন সেই নাটকের কোনো চরিত্র যদি আপনার সাথে কাহিনীর প্রয়োজনে কোনো ডায়ালগ থ্রো করে কিংবা কমিউনিকেট করে সেইটা হইলো ব্রেকিং দ্যা ফোর্থ ওয়াল। ডেডপুলে এই টাইপ রেফারেন্স প্রচুর। ডেডপুল মাঝে মাঝেই ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে দর্শকের সাথে কমিউনিকেট করে, এক পর্যায়ে দেখা যায়, ক্যামেরার গায়ে চু্ইয়িংগামও লেগে আছে। আর প্রায়শই অন্য ইউনিভার্সের রেফারেন্স বা উদাহরণ টানে বিভিন্ন ডায়ালগের মাধ্যমে। যেমন, ঐ ফ্যাসিলিটির যেই স্যুটেড বুটেড লোকটির কথাই ধরা যাক, সিনেমার এক পর্যায়ে তাকে এজেন্ট স্মিথ হিসেবে সম্বোধন করে ডেডপুল। এই এজেন্ট স্মিথ হলো দ্যা ম্যাট্রিক্সের সেই সুপার ভিলেইন, যার অ্যাপিয়ারেন্স অনেকটাই সেই স্যুটেড বুটেড লোকটার মতোন। কিংবা নেগাসনিক টিনএজ ওয়ারহেডকে এলিয়েন থ্রি মুভির রিপ্লের সাথে তুলনা করে মক করার ব্যাপারটিও বলা যায়। এইরকম গাদা গাদা উদাহরণ আছে। ফল্টি টাওয়ার্স সেই ব্রিটিশ টিভি সিরিজ, লর্ড অফ দ্যা রিংগসের ফ্যাট গ্যান্ডাল্ফ, স্টার ওয়ার্স, ইভেন লিয়ান নিসনের টেকেন, ১২৭ আওয়ার্স আর সবশেষে পোস্ট ক্রেডিটসে ফেরিস বুয়েলার্স ডে অফের ডিরেক্ট রেফারেন্স। আরো হয়তো অনেক কিছুই ছিলো। খোলা চোখে এগুলো মোটামুটি নজরে এসেছে আমার। বাই দ্যা ওয়ে, মুভিটা যারা হলে দেখবেন, দয়া করে পোস্ট ক্রেডিটস পুরাটা শেষ করে আসবেন। দুইটা সিকোয়েন্স আছে, ভীষণরকম মজা পাবেন।



এইবার মুভিটির ব্যাপারে হালকা পাতলা রিভিউ দেই। মুভিটা মারাত্মক এন্টারটেইনিং। রেটেড ভার্সন কেটেকুটেই যে মজা পেয়েছি, পুরোটা দেখতে পারলে যে কি হতো সেইটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আমি জানতাম ডেডপুল ক্যারেক্টারটা এমুনই, তবে ব্যাটা যে এই লেভেলের ফাজিল কোনো আইডিয়া ছিলো না, ডার্টি মাইন্ডেড, ভায়োলেন্ট, রিভেন্জফুল, মারাত্মক একরোখা সাথে হামবড়া ভাব, আর হোপলেসলি রোমান্টিক। চরিত্রায়নের পুরাই জগাখিচুড়ি, বাট ডেফিনিটলি ইন এ টেরিফিক ওয়ে। মুভিটার স্টোরিটেলিংটাও মারাত্মক। প্রেজেন্ট টাইমলাইন আর ফ্ল্যাশব্যাকের জুক্সটাপোজিংটা খুবই চমৎকারভাবে মিশেছে। মুভিটার স্টার্টিংয়েই নড়েচড়ে বসেছি। আর বাকিটা ইতিহাস, ধুমধাড়াক্কা রোলার কোস্টার রাইড। অ্যাকশান সিকোয়েন্সগুলো ব্রিলিয়ান্টলি এক্সিকিউটেড ছিলো, সাথে চোখ ধাঁধানো সিজিআই। মুভিটার একটাই নেগেটিভ দিক যেইটা আমার কাছে মনে হয়েছে, আর তা হলো ডেডপুল যতোটা ব্যাডঅ্যাস, ভিলেনটা ঠিক সেইরকম জমে নাই। তবে ডেডপুল একাই কোপাইছে, সাথে আবার এক্স ম্যান থেকে কলোসাস আর নেগাসনিকতো ছিলোই। নেগাসনিকরে আমার হেব্বি লাগছে। আর সব মিলিয়ে, ইট'স এ ড্যাম গুড ফার্স্ট এন্ট্রি ইন এ ফ্র‌াঞ্চাইজি।




স্ক্রিপ্ট, হিউমার, প্লেন্টি অফ সেক্স জোকস সব মিলিয়ে ব্যাপক হেসেছি মুভিটা দেখতে গিয়ে। স্ক্রিপ্টের কিছু কিছু ব্যাপারে রীতিমতো টাস্কি খেয়েছি। গ্রীণ ল্যান্টার্ন আর উইলভারিনকে যেইভাবে পচালো ডেডপুল তাতে পুরাই গড়াগড়ি অবস্থা। ওপেনিং ক্রেডিটসে যেইভাবে গড'স পারফেক্ট ইডিয়ট, এ হট চিক, অ্যান এন্টায়ারলি সিজিআই ক্যারেক্টার লেখাগুলো পড়ছিলাম তাতে পুরাই ভিমড়ি খাওয়ার যোগাড়। ব্যাপারটা অনেকটা মর্নিং গ্লোরি শোওস দ্যা ডে-এর মতোন ব্যাপার। ঐটা দেখেই আন্দাজ করছিলাম গোটা মুভিতে না জানি কি হবে! "Whose balls did I have to fondle to get my own movie? Can't tell ya — but it rhymes with Pulverine!" এইটা ছিলো ওয়ান অফ দ্যা ফানিয়েস্ট ডায়ালগ। আর "Please don't make the super-suit green. Or animated!" এইটাতো পুরাই সেল্ফ এক্সপ্ল্যানেটরি। গ্রীণ ল্যান্টার্ন আর রায়ান রেনল্ডসের সেই ডিজাস্টার কে বা ভুলিতে পারে। মজার ব্যাপার হইলো, গ্রীণ ল্যান্টার্ন আবার ডিসি কমিকসের। মুভিতে অনেক ইস্টার এগ ছিলো। কিছু আর্টিকেল ঘাঁটতে গিয়ে দেখি, স্পাইডারম্যান, ব্যাটম্যান, এক্সম্যানের প্রফেসর জেভিয়ার কাউকেই ছাড়েনি ডেডপুল। সিনেমার সেরা ডায়ালগ ছিলো, "With such a big mansion it's funny how I only ever see two of you. It's almost like the studio couldn't afford another X-Man!"


মুভিটার একটা দৃশ্য দেখে ভিতরে ভিতরে ভীষণরকম উত্তেজিত ছিলাম। জনপ্রিয় টিভি সিরিজ হাও আই মেট ইয়োর মাদার এ একটি এপিসোডে অভিনয় করেছিলেন ডেডপুলের নায়িকা মরেনো বাকারিন। সেইখানে একটা সিকোয়েন্সের সাথে ডেডপুলের একটা সিকোয়েন্সের হুবহু মিল খুঁজে পেয়েছি। এইটা কি ইন্টেনশনাল ছিলো নাকি আমার উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা খোদা মালুম। নীচে ছবি দিলাম সেই এপিসোডের, আপনারা এইবার মিলিয়ে দেখুন। আই এম ড্যাম শিওর এইটা একটা রেফারেন্স ছিলো।







যারা মুভিটি এখনও দেখেন নি, এক মুহূর্ত দেরি না করে হলে গিয়ে দেখে আসুন। এইরকম স্টাইলিশ, রিফ্রেশিং, মারদাঙ্গা উপভোগ্য মুভি খুব কমই দেখেছি। অলরেডি গ্রোবাল বক্স অফিসে ধুমাইয়া বিজনেস করছে মুভিটি। মাত্র ৫৮ মিলিয়ন ডলার বাজেটের এই মুভিটি যে অচিরেই ব্লকবাস্টার হতে চলেছে সেইটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না, আর মুভিটি দেখবার সময় চোখ কান খোলা রাখবেন, গুরু স্ট্যান লির একটা ক্যামিও আছে। কোনো মুহূর্তই যেনো মিস না হয়। আর শুরুতে ডেডপুলকে নিয়ে হিরো/অ্যান্টিহিরো যেই বয়ানটা দিলাম তার রেফারেন্সেও মুভিটায় একটা দৃশ্য আছে, মার্সেনারি থাকাকালীন অবস্থায় এক টিনএজ মেয়েকে ডিস্টার্ব করার কারণে পিজা ডেলিভারি বয়কে শাসানি দেয় ওয়েইড। টিনএজ মেয়েটা যখন তাকে ধন্যবাদ দিয়ে বলে, ইউ আর মাই হিরো, তখন ওয়েইড উইলসন তাকে শুধরে দিয়ে বলে, দ্যাট ইজ সামথিং আই এম নট।


আজ এ পর্যন্তই।

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অনেক দিন পর অসাধারণ একটা মুভি রিভিউ পড়লাম।

খুবই আগ্রহ বোধ করছি মুভিটা দেখার জন্য। ডাউনলোড দিলাম। :)

শুভকামনা রইল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৬

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: হোয়াই ডাউনলোড? হলে গিয়ে দেখে আসুন :)

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৭

বিজন রয় বলেছেন: ভাল রিভিউ।
+++

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৬

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক দিন পর লিখলেন!! মুভিটা অবশ্যই দেখতে হবে। এট লিস্ট লাস্টে যেভাবে বললেন, তাতে দেরী করার কারন খুঁজে পাচ্ছি না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৭

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: হুমম, মুভিটা এতোটাই জোস যে লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না :)

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

আরজু পনি বলেছেন: ফেলুদা !!!
বেশি খুশিতে মানুষ কেঁদে ফেলে...
আপনার নতুন পোস্ট দেখে...আপনি ব্লগে আবার নিয়মিত হতে যাচ্ছেন ভেবে সত্যিই আমার চোখে পানি চলে আসছে ...

আমি পরে আবার আসবো এই পোস্ট...



সিনেমাখোর পাগলা প্রিয় ব্লগারদের অনেক মিস করি :(

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৮

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: লেখার তাগিদ সবসময়ই ফিল করি, কিন্তু ব্যস্ততা আমায় দেয় না অবসর :(

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

অশ্রুকারিগর বলেছেন: দূর্দান্ত ! অনেকদিন পর একটা প্রিভিউ + রিভিউ পড়লাম। কমিক হিরো মুভিগুলো খুব একটা দেখিনা , এক্স মেন আর স্পাইডারম্যান দেখছিলাম এই জ়িবনে। আরেকটা কথা , ওয়েড উইলসন নামটার সাথে কি এরো সিরিজের স্লেড উইলসনের কোন সম্পর্ক আছে ?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: নোপ, অ্যারো, স্লেড উইলসন তো ডিসি কমিকসের চরিত্র, ডেডপুল হলো মার্ভেলের, পারলে ডেডপুলটা সিনেপ্লেক্সে দেখে আসুন, পস্তাবেন না :)

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৬

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: এক ভাইয়ের কাছ থেকে জানলাম, ডিসির স্লেড উইলসন ওরফে ডেথস্ট্রোক থেকেই অনুপ্রাণীত হয়ে ডেডপুল এর ক্রিয়েটর ডেডপুল বানান। তার কাছে ডেথস্ট্রোক এতোটাই ভালো লেগেছিলো যে মার্ভেলে এমন একটা ক্যারেক্টার রাখতে চেয়েছিলো, একটু গুগলও করে নিতে পারেন যদি ইন্টারেস্টেড হন :)

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

রিকি বলেছেন: সিমপ্লি ওয়াও..... অনেক অনেক গোছানো লেখা। দেখার লিস্টে রাখলাম :)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ম্যাডাম :)

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অপ্স। চমৎকার লেখা।
হলে গিয়ে দেখতে পারবো না। কিন্তু দেখব যে করেই হোক। সুন্দর লিখেছেন

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ, ভালো প্রিন্টের ডাউনলোড লিংক আসলে অবশ্যই দেখে নিবেন :)

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: যা বুঝলাম...এই মুভি পুরোপুরি উপভোগ করতে গেলে আরো অনেক কিছু সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে, যেগুলি আমার মধ্যে নেই। তবে দেখে ফেলতে পারি মুভিটা তারপরেও। রিভিউ বরাবরই আপনার ক্লাশের। শুভেচ্ছা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: আমার মনে হয় অনেক রেফারেন্স এই পোস্টে কাভার করেছি, নেট ঘাঁটলে আরো অনেক পাওয়া যাবে, তবে মুভি দেখার সময় ঐগুলা ফাইন্ড আউট করা মনে হয় না খুব কষ্টকর হবে, বেশ সহজপাচ্য মুভি, খুবই এন্টারটেইনিং :)

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আজকে দেখে আসলাম। ইস্টার এগে ভরপুর। ভালই ছিল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৫

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: শুধু ভালো না, এই বাজেটে এইরকম আউটপুট চাট্টিখানি কথা না :)

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দুপুরের শো'তে আজকে দেখে আসলাম। এই মুভি সিনেমা হলে দেখার জিনিস। কেউ মিস কইরেন না প্লীজ। ২০০/২৫০ টাকা জোগাড় করে দৌড় দ্যান।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: কঠিনভাবে সহমত :)

১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ওয়াও চমৎকার রিভিউ। মুভিটা দেখার চেষ্টা করতে হবে।

পোস্টে প্লাস।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৯

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫২

আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: চমৎকার রিভিউ । উপায় নেই, ব্লুরে বের হলে দেখতে হবে ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৯

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার রিভিউ

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

আহসানের ব্লগ বলেছেন: চিটাগং হল নাই তাই হল প্রিন্ট ই সই ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: :(

১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১

শফিক আসাদ বলেছেন: আপনার রিভিউ পড়তে ব্লগে এলাম। ডেডপুল মুভির মতো আপনার রিভিউ-ও ফাটাফাটি হইছে ভাই। দেখবো অবশ্যই।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাই :)

১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: এই মুভিটা হলে গিয়ে দেখবো। অলরেডি সব রেকর্ড ব্রেক করে ফেলসে। নাইস রাইট আপ সুদীপ দা।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: থ্যাংক্স ব্রাদার :)

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

কাউসার রুশো বলেছেন: চমৎকার :)
খুব দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: দেইখ্যা ফালাও :)

১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

দারাশিকো বলেছেন: সেই চারমিনার! পড়ে খুব ভালো লাগলো। তবে হামা ভাইয়ের মত বলতে হচ্ছে - এই ছবি দেখার জন্য যা জ্ঞান দরকার তার ঘাটতি আছে - শীঘ্রই দেখবো আশা করছি। এইটাইপের পোস্টগুলা রেগুলার তো লিখতেই পারেন, নাকি?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: রেগুলার বলতে ছয় মাস-এক বছর পর পর আর কি ;)

১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

ইমরান নিলয় বলেছেন: বেশি সুন্দর লিখসেন। দেখার জন্য ওয়েট করছি।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

হাবিবউল্যাহ বলেছেন: এত কষ্ট করছেন একটা ডাওনলোড লিঙ্ক তো দিয়া দিলেই পারতেন।
আমাদের যাদের ঘর থেকে বের হওয়া নিষেধ তাদের উপকার হইত।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: হল প্রিন্টে এই মুভি দেইখ্যা কি করবেন?

২১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

স্নিগ বলেছেন: ভালো লিখসো, দাদা! HIMYM-এর পয়েন্টটা দারুণ লাগলো।
পোস্ট "ব্যাপক সৌন্দর্য" হইসে!!+++

কাউসার রুশো ভাইয়ের সাথে সুর মিলিয়ে বলছি: চমৎকার :)
খুব দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে

=p~ =p~ =p~

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ইচ্ছা দমায়ে রাখতে পারে নাইক্কা, হল প্রিন্টেই দেইখ্যা ফালাইচে =p~

২২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:১৬

কালনী নদী বলেছেন:
ছবিটার ট্রেইলার দেখেই আমি মুগ্ধ। ডেডপুলের তিনটা ছবি শেয়ার করলাম আশা করি খারাপ লাগবে না। আনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিশেষত ডেডপুলকে নিয়ে লেখার জন্য :)

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: দারুন ছবি দিলেন ভাই, ব্যাপক ভালো লাগলো :)

২৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

আরজু পনি বলেছেন:

পুলাপাইন নিয়া দেখার আয়োজন করছিলাম, ভালো প্রিন্ট পাই নাই :(

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০১

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ভালো প্রিন্ট কিন্তু অনেক আগেই চলে আসছে, আশা করি দেখে ফেলেছেন এতোদিনে :)

২৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮

ইলুসন বলেছেন: মোট দুইবার ডাউনলোড করলাম। দুইটারই সাউন্ড খুব বাজে। মেজাজ খারাপ!

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৩

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: মেজাজ খারাপের অবসান নিশ্চয়ই এখন ঘটে গেছে।

২৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

টুকিঝা বলেছেন: দেখার ইচছা ছিলই, আপনার রিভিউ পড়ে সেটা আরো বেড়ে গেল।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৫

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: দেখা কি হয়েছে?? দেখে কেমন লাগলো জানালেন না কিন্তু :)

২৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩১

রাজসোহান বলেছেন: মুভি ছিলো ফাটাফাটি। ডায়ালগ থ্রোয়িংয়ে জমজমাট :D

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৮

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: রাইট :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.