![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামাজিক যোগাযোগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ফেসবুক।বাসার কাজের মেয়ে থেকে শুরু করে দেশের রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত প্রায় সবারই এক বা একাধিক ফেসবুক এ্যাকাউন্ট আছে।ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলতেও যেমন টাকা লাগে না,তেমনি ফেসবুক চালাতেও কোন টাকা লাগে না।বিনামূল্যেই আমরা এই জনপ্রিয় মাধ্যমটি ব্যবহার করতে পারছি।সেজন্য গ্রামীণফোন,রবি সিমকোম্পানি গুলোকে ধন্যবাদ দেয়া যেতেই পারে।
বর্তমান সময়ে অনেকেই ফেসবুকে আসক্ত।এমন অনেক ছেলেমেয়ে আছে যারা দিনের এবং রাতের অধিকাংশ সময় ফেসবুকেই অতিবাহিত করে।
আচ্ছা যদি এই ফেসবুকিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায় তাহলে কেমন হয়?আমার কাছে নিঃসন্দেহে ভাল মনে হচ্ছে।এক্ষেত্রে আপনি ফেসবুকিং করতে পারছেন আবার কিছু অর্থ উপার্জনও করতে পারছেন।শুধুমাত্র সময়কে পুঁজি করে আপনি এই কাজটি করতে পারেন।
-
ফেসবুকে ফেমাস আইডি এবং পেইজের (স্ট্যাটাসে অধিক লাইক,কমেন্টস পাওয়া আইডি এবং পেইজ) চাহিদা অনেক বেশি।
আপনি এক্ষেত্রে ফেসবুক আইডি এবং পেইজ বিক্রির কাজ করতে পারেন। এজন্য আপনাকে প্রথমে ফেসবুক আইডিটাকে বড় করতে হবে।অর্থ্যাৎ আইডিতে এ্যাকটিভ ফ্রেন্ড সংখ্যা বাড়াতে হবে।চ্যাট লিস্টে যেন ৮০০/১০০০ এ্যাকটিভ ফ্রেন্ড থাকে। আপনার আইডির প্রতিটা স্ট্যাটাসে যেন ২০০০/২২০০লাইক পড়ে।যত বেশি লাইক কমেন্টস পড়বে ততবেশি আইডির মূল্য বাড়বে।তবে অটো লাইক ব্যবহার করলে কিন্তু ধরা খেয়ে যাবেন।কারণ যিনি আপনার কাছ থেকে আইডিটা কিনবেন তিনি দেখেশুনেই কিনবেন।
-
এবার আসি পেইজের কথায়।ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের পেইজ আছে।গল্পের পেইজ,ভালবাসার পেইজ,ট্রল পেইজ,খবরের পেইজ,ফটোগ্রাফির পেইজ ইত্যাদি।ভেরিফাইড পেইজের মূল্য অনেক বেশি।যেসব পেইজের লাইক পন্ঞ্চাশ হাজারের উপরে সেসব সেসব পেইজ থেকে আপনি বেশ ভাল আয় করতে পারবেন।তবে পেইজে লাইক বাড়াতে বেশ শ্রম দিতে হবে আপনাকে।
এছাড়াও আপনি ফেসবুকে গ্রুপিং করতে পারেন।এজন্য আপনাকে একটি আকর্ষণীয় এবং সময় উপযোগী নাম দিয়ে গ্রুপ খুলতে হবে।গ্রুপের সদস্য সংখ্যা পন্ঞ্চাশ বা ষাট হাজারের বেশি করতে হবে।যত বেশি সদস্য হবে ততই ভাল। বড় বড় গ্রুপ,পেইজের চাহিদা অনেক বেশি।
আপনি হয়তো ভাবছেন আইডি,পেইজ,গ্রুপ এগুলো কিনবে কে? এগুলো আপনার মতই কেউ একজন কিনবে।সৌখিন ছেলেমেয়েরা কিনবে,যারা অনলাইনে বিভিন্ন ব্যবসার সাথে জড়িত তারা কিনবে।আপনি আইডি,পেইজ,গ্রুপ এগুলো ক্রিয়েট করুন, যথাসম্ভব বড় করুন। তারপর বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দিন। দেখবেন গ্রাহক চলে আসবে।
-
ফেসবুকে অর্থ উপার্জনের আরেকটি উপায় হচ্ছে সার্ভিসিং সেন্টার।আপনি যদি ডিজেবল হওয়া আইডি, ভেরিফাইয়ে পড়া আইডি,হ্যাক হওয়া আইডি গুলো ঠিক করতে অভিজ্ঞ হন তাহলে আপনি ঐ ক্ষেত্রগুলো থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কাছের মানুষজন,পরিচিত মানুষজনের কাছ থেকে একাজগুলোর জন্য আপনি টাকা চাইতে লজ্জাবোধ করতে পারেন।কিন্তু আপনি যেহেতু উপরিউক্ত কাজগুলোকে পেশা হিসেবে নিচ্ছেন সেহেতু আপনাকে কাজের বিনিময়ে চার্জ নিতেই হবে।আবার অনেকেই আপনার কাছ থেকে ফ্রী কাজ করে নিতে চাইবে।সেক্ষেত্রে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।আপনি চাইলে আপনার এলাকায় মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারের মত ফেসবুক সার্ভিসিং সেন্টার খুলে কাজ করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে সততার প্রয়োজন খুব বেশি।কারণ ফেসবুক এ্যাকাউন্টে অনেকের ব্যক্তিগত অনেক বিষয় থাকে,যা কেউই প্রকাশ করতে চান না।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: চিন্তাটা চিন্তা করে দেখতে হবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১১
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: যারা ফেসবুক এ্যাডিকটেড,তাদের জন্য এই কাজ উপযোগী।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১৭
অরুনালেখা বলেছেন: দারুণ,,,,,,,,,,!
২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১২
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
বিজন রয় বলেছেন: তাই?
২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: আজকাল অনেকেই এই কাজগুলো করছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৩৯
সাগর মাঝি বলেছেন:
.........
