![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা বলি। বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থেকে পথ চলি।
কালিহাতির পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে কাল তিনজন মানুষকে হত্যা করা হলো, আমি সেই "বর্বর" ঘটনাটি উল্লেখ করতে বিব্রত বোধ করি।
শুধু এ টুকুই বলবো, আমি মুক্তিযুদ্ধকালীন অসংখ্য অনুরূপ ঘটনাকে কোনো অংশে খাটো করে দেখিনা, তবে কালিহাতির এই ঘটনা মুক্তিযুদ্ধকালীন ঘটনার চেয়ে কোনো অংশে খাটো নয়, আমি সেটাই বলছি। একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কী করে এই "বর্বর" কান্ড একজন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সংঘঠিত হতে পারে, সেটা আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে কুলোয় না!
আমার মনে হয়, স্বাধীন বাংলাদেশে পাঞ্জাবি পশুদের রয়ে যাওয়া উত্তরসুরীরা তাদের পূর্বপুরুষদের মতই চারিত্রিক দোষাবলী এখনও বহন করে। ওরা পাকিস্তানিদের ধর্ষণকামী বির্যৌত্থিত উত্তরপুরুষ। গত পয়তাল্লিশ বছর ধরে এ সুজলা-সুফলা বাংলার জল-হাওয়া ওদের পিতৃপুরুষদের কাছ থেকে প্রাপ্ত চরিত্রের কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারে নি। পারেনি মা আর মায়ের সম্ভ্রম রক্ষায় জাতি ধর্ম নির্বিশেষে এ দেশের সন্তানেরা কতবড় ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত, তার ধারণা ওদের অবর্জনাপুর্ন মস্তিস্কে ঢুকিয়ে দিতে।
কাজেই ওদের বিচারও হতে হবে বিশেষ ট্রাইবুনালে, নিয়মিত আদালতে নয়, এটাই সময়ের দাবি।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
হালদার গৌতম বলেছেন: আমি যেটুকু জানতে পেরেছে এ রকম:
ছেলের সামনে মা ধর্ষিত হয়েছে বলে পুলিশ প্রথমে স্বীকার করেনি [আমার জানা নেই পুলিশ এখনও একট স্বীকার করেছে কিনা?] এবং ঘটনার গুরুত্ব লঘু করে দেখা কিংবা দেখার চেষ্টা করা সহ অপরাধীদের প্রতি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নমনীয় মনোভাবের কারণে বিশাল জনসংখ্যা স্বতস্ফুর্ত প্রতিবাদে ফেটে পরে।
এটা ভেবে নেওয়া অমূলক নয়, মূলত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি চরম অনাস্থার কারণে এই জনরোষ, যা একদিনে তৈরী হতে পারে না। স্থানীয় প্রশাসনের ইচ্ছাকৃত কিংবা অনিচ্ছাকৃত যেভাবেই হোক, দীর্ঘদিনের দুর্বলতার প্রতিফলন এই জনবিস্ফোরণ।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বিপন্ন মানবতা এ কেমন বর্বরতা?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
হালদার গৌতম বলেছেন: এটাই বাস্তবতা।
এই বাংলা, সোনার বাংলা প্রতিনিয়ত চলে যাচ্ছে শকুনের থাবার তলে। আর নির্বিবাদ অসহায় মানুষগুলো দুরে দাড়িয়ে দেখছে আর চোখের জলে শান্তনার ভাষা খুঁজে বেড়াচ্ছে।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: কেয়ামত হইতে আর বেশি দিন বাকি নাই ভাই
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
হালদার গৌতম বলেছেন: কেয়ামত যদি আজকেই হতো, অন্তত লজ্জা থেকে বেছে যেতে পারতো ঐ মা আর তার সন্তান। আমি ভাবতে গেলেই বোবা হয়ে যাই কত বড় রূঢ় আর নির্মম আঘাতে প্রতিনিয়ত বিক্ষত হবেন ওই মা আর তার সন্তান, যতদিন পৃথিবীতে বেছে থাকবেন তারা একজনও। এর থেকে কেয়ামত হওয়া! সে তো ওদের জন্য চিরমুক্তি।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭
মহান অতন্দ্র বলেছেন: দুঃখজনক।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমজনতা কখনো ভুল করে না...মাস আজকে মব হয়েছে পুলিশের কারনেই!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
হালদার গৌতম বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আমজনতা কখনই ভুল করে না, তবে অন্যের ভুলের মাসুল সব সময়েই আম জনতার পিঠে চাপে। এটাই বাস্তবতা, নির্মম বাস্তবতা।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধর্ষনের কোন ঘটনা ছিলনা।
view this link
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কোন মৃত্যুই কাম্য হতে পারেনা। পুলিশ বাড়াবাড়ি করে থাকলে অবস্যই তার বিচার হওয়া উচিত।
তবে এজাবত প্রাপ্ত সংবাদে জানাযায় -
ছেলের সামনে মাকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিদের তাৎক্ষনিক গ্রেফতার ও মামলা হয়েছিল।
কিন্তু এরপরও জনতা দির্ঘ সময় রাস্তা অবরোধ, ২ শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে, পরে থানা আক্রমন করা হয়। একটি ছোট থানায় দাংগা পুলিশ থাকেনা, থানা পুলিশের কাছে রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস থাকেনা। স্বল্পসংখক রাইফেলধারি পুলিশের পক্ষে এত মারমুখি বিক্ষোব সামাল দেয়া সম্ভব হয়নি।