নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পার্বত্য বান্দরবান ও আলীকদম

এইচ.আর.হিমন

আমি একজন স্টুডেন্ট। পাশাপাশি একটি জাতীয় ও ৩টি আঞ্চলিক পত্রিকায় লেখালেখি করি।

এইচ.আর.হিমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেরাই শুধু দায়ী নয়

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

লেখাটা অনেক আগের। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।



শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের সর্বত্র আজ নারীরা তাদের সুন্দর দেহ ও যৌবন নিয়ে কী না বড়াই করে

চলেছে। তাদের হিংস্র থাবায় নির্যাতিত হচ্ছে যুব সমাজ। ভাবতে অবাক লাগে, যুগ যুগান্তর ধরে এর

প্রতিকার নিয়ে আজও কেউ এগিয়ে আসেনি। নারীদের ফাঁদে পড়ে কত পুরুষই না প্রাণ হাড়াল, আর

জেলে ঢুকল। খুলনায় স্বামীর লিঙ্গ কেটে ফেলল, পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রেমের ছলনায় শামীমকে জীবন্ত

কবর দেওয়া হল। রাজবাড়ির আহম্মদ আলী, বাসন্তীর,প্রেমে পড়ে ১৪বছরের জন্য জেলে ঢুকল।

অথচ ওদের কোন বিচারই হয় না। দেশে বড় বড় নারী সম্মেলন হয়, আর আমাদের দেশে তথা-

কথিত বুদ্ধি জীবি এন জি ও রা নারী স্বাধীনতা আর নারী নির্যাতনের নামে বক্তব্য বিবৃতিতে মাঠ গরম

করে রাখেন। অথচ নিজেরা যে নির্যাতিত হচ্ছেন তা নিয়ে একবারও ভেবে দেখেন না। বর্তমানে

সাংবাদিকদের কাছে পত্র- পত্রিকায় আর সংবাদ পত্রে নারী নির্যাতনের সংবাদ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে

দাড়িয়েছে।

২০১০সালের ১০ই সেপ্টেম্বর তারিখের পত্রিকায় দেখলাম সিলেটের একজন অবিবাহিত মহিলা অবৈধ

যৌন মিলনের ফলে একটি সন্তান প্রসব করে। আইনের কাছে এখন সে পিতৃ পরিচয় চাচ্ছে। দৈনিক

আমারদেশ পত্রিকায় লিখেছে ময়মনসিংহের হাসনাহেনার স্বামী মারা যাওয়ার পর একটি বাসায় সে

ঝিয়ের কাছ করত। সে বাড়ির মালিক ছিল মোহাম্মদ আলী। ঐ বাড়ির ছেলে রোকনের সাথে দৈহিক

সম্পর্ক করে ১০মাস পর একটা মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়। যৌন μিয়ার কী এতই প্রয়োজন ছিল যে,

দুই সন্তানের মা হওয়া সত্বেও অন্যের সাথে দৈহিক সম্পর্কের?

রোকনকে ঘায়েল করতে না পেরে মোস্তাফা নামক এক নিরীহ যুবকের বিরুদ্ধে মামলা ঘায়ের করে

সম্পুর্ণ দোষ ঐ যুবক ছেলে দু’টোর উপর চাপাচ্ছে। পাপের বীজের ফসল নিয়ে এখন সে পিতৃ পরিচয়

চাচ্ছে। কিন্তু হাসনাহেনা যে অসতী। তার এই অবৈধ যৌন মিলনের বিচার দাবী কেউ করছে না।

এমন হয়েছে আজ এই স্বাধীন বাংলার অবস্থা।

যারা আমার এই কথাগুলো পড়ছেন তারা একটু ভেবে দেখুন, সারা রাত চুরি করে রাত শেষে ঐ চুরির

জিনিস সামলানোর জায়াগা না পেয়ে অন্যের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করছে। গর্ববতী হওয়ার আগে কিন্তু

ঐ যুবকের বিরুদ্ধে কাউকে কিছু বলেনি। তার আগে শুধু অবৈধ যৌন মিলনের তৃপ্তিই ভোগ করেছে।

আর ছেলেটির জীবন- যৌবন চুষে চুষে খেয়েছে। মেয়েটির সম্মতি ছাড়া কোন মতেই ছেলেটি যৌন

মিলনে লিপ্ত হতে পারেনি। কারণ সবাই জানে ঋরৎব পধহ হড়ঃ নঁৎহ রিঃযড়ঁঃ ধরৎ

অর্থাৎ বাতাস ছাড়া কখনো আগুন জ্বলে না। তা হলে কি ঐ মেয়ে দায়ী নয়? পড়–য়াদের প্রতি প্রশড়ব

রইল।

কিন্তুু দেখুন, সাংবাদিকরা ছেলেদের দোষারোপ করে মেয়ের পক্ষে লিখেছে। তাদের অন্তত এটা ভাবা

উচিত যে, এক জন নারী তার সতীত্ব রক্ষার্থে লম্পট যুবকদের হাতে প্রাণ দিবে কিন্তুু মান নয়। তা

হলে কি ঐ ধরনের মেয়েদের সতী বলে চালিয়ে নেওয়া যাবে? এটা আমার আরেকটি প্রশড়ব।

এবং আমার সাংবাদিক এবং অন্যানড়ব দের প্রতি যেমন বিভিনড়ব স্যাটেলাইট চ্যানেল যারা পরিচালনা

করেন তাদের প্রতি আমার একটা অনুরোধ নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে না ছুটে তারা নিজেরা যে,

নির্যাতিত হচ্ছেন তা নিয়ে একটু ভেবে দেখেবেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

এইচ.আর.হিমন বলেছেন: . :||

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.