| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চট্টগ্রাম হাঠাজারী থানার মন্দাকিনি খালের পাড়ের কোটিপতি এলাহীবক্সের ২য় ছেলে নাছির । পারিবারিকভাবেই আজন্ম জামাত-শিবিরের লোক । তারা ৪ বোন ৭ ভাই । এর একভাই নাজিম নিহত হয় সন্ত্রাসী হামলায় । ১৯৮১ সাল থেকে শিবির ক্যাডার নাসির আন্ডারওয়ার্লডে প্রভাব বিস্তার শুরু করে ।
চট্টগ্রাম জেলা এবং সিএমপির তালিকা ভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ৩৫ মামলার আসামী শিবির ক্যাডার নাছির ৭ আগষ্ট গ্রেপ্তারের পরে তার কাছে পাওয়া যায় -
- ১টা এম ১৬ রাইফেল
- ১টা ডিবিবিএল বন্দুক
- এম ১৬ এর ৩৭৩ রাউন্ড গুলি
- ৩টা ম্যাগাজিন ও এম১৬ এর সিলিং
র্যাব ৭ কে সহযোগিতা করে আরো ২ শিবির ক্যাডার জামাল মো: তুহিন এবং নাসিরূল ইসলাম শওকত যারা ১৮ ই মার্চ পতেংগা থেকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয় । শিবির ক্যাডার জামাল মো: তুহিন হল ৬ মামলার পলাতক আসামী ছিল হত্যা মামলা সহ এবং শিবির ক্যাডার নাসিরূল ইসলাম শওকত ২ টি হত্যা মামলার পলাতক আসামী । এই ২ জনের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে যা পাওয়া যায় তা হল :-
- ২টি একে ৪৭ রাইফেলের গুলি
- ৩ রাউন্ড থ্রি নট থ্রি
- ৩ রাউন্ড এম ১৬ রাইফেলের গুলি
- একে ৪৭ রাইফেলের ম্যাগাজিন
- গুলি রাখার ৩ টি ব্যাগ
- ২টা ভুয়া পাসপোর্ট
নাছিরের ভান্ডারের এটা খুব বড় নমুনা না মনে হয় । নাছির বাহিনীর মাসিক ইনকাম ছিল ৪০ লাখ টাকা , পুরোটাই নিরেট চাদাবাজী ।
এই উপার্জনের থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যায় হয় হেরোইন / প্যাথেডিন ব্যাবহরের জন্য । এটা নাছিরের ডেইলি রিকয়ারমেন্টের রেজাল্ট ।
এম১৬ হল আর্মস ওয়ার্ল্ডে একটা হট কেক । মেড ইন ইউএসএ । আর তা যদি হয় আন্ডার ওয়ার্লডে !
১৮ই মার্চে শওকত জানায় যে তাদের কাছে একটি এম১৬ , একটি ডাবল ব্যারেল বন্দুক এবং ২টা একে ৪৭ তাদের ভান্ডারে আছে ।তারা অংগীকার করেছিল যে এই ভান্ডার র্যাবের হাতে তুলে দেবে কিন্তু তা করেনি ।
১৮ ই মার্চ সন্ধ্যায় সন্ত্রাসীদের নিয়ে রয়াব অভিযান চালালে ফটিকছরির পশ্চিম ভুজপুর ইউনিয়নের রোসাইংগাঘোনার একটি বাড়ীতে দক্ষিন-পশ্ছিম দেয়াল ঘেষে গর্ত খুরে একটি একে৪৭ পাওয়া যায় । নাসির শওকতের অজান্তে এম-১৬ সরিয়ে রেখেছিল । ঐদিন আর এম-১৬ পাওয়া যায়নি ।
শিবির ক্যাডার জামাল বলেছিল - " তৈয়ব বাহিনীর কালা মাহাবুবের মাধ্যমে এম-১৬ রাইফেলটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকায় তৈয়ব বাহিনীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছি । "
মধ্যপ্রাচ্যে পালিয়ে যাবার জন্য জামাল এবং নাসির শওকত যথাক্রমে মো :তুহিন এবং হূমায়ুন আজাদ এর কাছ থেকে নকল পাসপোর্ট সংগ্রহ করে ।
নাছির বাহিনীর অস্রের আসল হিসাব নাছির নিজে ছারা আর পরিষ্কার ভাবে জানেনা ।যতটুকু জানা গেছে টা হল :-
৫টি একে ৪৭
২টি এম১৬
২টি দোনালা বন্দুক
২টি শাটারগান
২টি এলএমজি সহ আরো গোলাবারূদের ভান্ডার ।
নাছইরের চাচতো ভাই মোজাম্মেলের কাছে একটি একে ৪৭ রয়েছে বলে জানা গেছে । র্যাব ৭ ের হাতে ভাগিনা রমজান ধরা পরার পর মোজাম্মেল দুবাই পালিয়ে যায় ।
নাসিরের বড় বোন লিলি আন্ডারওয়ার্লডে এবং শিবিরের ক্যাডারদের কাছে ফুলন দেবী নামে পরিচিত । অনেকে তাকে "লিলু আপা " নামে চেনে । "লিলু আপা " নামে সে চট্টগ্রাম সরকারী কলেজের পাশে ১৪ বছর যাৎ থাকে এবং যে বারঈতে থাকে সেই বাড়ীর মালিক আজপর্যন্ত বাড়ীর ভারা পাননি ।
এই নাছির এবং ভাগিনা রমজান ২ জনেই নিজামী এবং সাঈদির লোক এবং তারা স্বীকার করেছে যে নিজামী এবং সাঈদি ধর্মের নামে হত্যা ,সন্ত্রাস করে ।
এই কি -- " আল্লার আইন চাওয়া আর সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠা ? !! "
২|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
টি-ভাইরাস বলেছেন: আপনার এই পোস্ট তার সুত্র কি সেটা দেন . মানে কি ঠিকে এত কিছু আপনে জানতে পারলেন
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১২
হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: hhhhmmmm............asking qsn to know or for doubt ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
ফিরোজ-২ বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।