নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হার্ড নাট

সভ্য সমাজের অসভ্য নাগরিক।

হার্ড নাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

র‍্যাগ থেকে রাগ বাড়ে, পরিচিতি নয়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৭


আসলে কিছু কিছু মানুষ প্রচুর সন্মানহীনতায় ভোগে। এটা প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতি সবাইকে সমান সন্মান দেয়না।যিনি সন্মান পায় তিনি স্বাভাবিক, কিন্তু যিনি পায় না তিনি অস্বাভাবিক হয়েযায়। অস্বাভাবিকতা তাদেরকে সৃষ্টিশীল করে তোলে। যারা সন্মান পাওয়া থেকে বঞ্চিত তারাই সন্মান আদায়ের জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে।যেমন কেউ কেউ অস্ত্র ও ক্ষমতা দিয়ে সন্মান আদায় করে, কেউ আবার টাকা পয়সা খরচ করে সন্মান আদায় করে।
.
বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্মান থেকে বঞ্চিত সিনিয়ররা জুনিয়রদের র‍্যাগ দেওয়ার মাধ্যমে সন্মান আদায় করে।তারা অসাধারণ প্রতিভা দেখায় র‍্যাগের মঞ্চে। র‍্যাগের জন্য বেছেনেয় ক্রিয়েটিভ কিছু উপায়।
.
সিনিয়র র‍্যাগ দেওয়ার পর ভাবে পিচ্চিগুলা তাকে সেই পরিমানে ভয় পাইছে । আর পিচ্চিগুলা মনে মনে ভাবে হালার হাটুভাংগা "দ "। আসছে নেতামি করতে।নেতা এবং তার দলবল মজা লুটছে অন্যদিকে পাচ্ছে মেকি সন্মান। অথচ তারা দাড়িয়ে আছে সন্মান এবং সন্মানহীনতার মাঝামাঝি। সন্মানহীনতাই হয়তো র‍্যাগের অন্যতম কারন।
.
যা ই হোক, ইউনিভার্সিটি তে জুনিয়র ব্যাচকে র‍্যাগ দেওয়ার মাধ্যমে সন্মান আদায় করা যায়, তবে সন্মানিত হওয়া যায়না।
.
সত্যিবলতে অসভ্যতা তুমি সভ্যের মাঝেই গতিশীল।সভ্যতা বেশি কিছু বলছে না। চুপচাপ পশ্রয় দিচ্ছে অসভ্যতাকে। সভ্যতা দেখছে, সভ্যতা লিখছে অসভ্যের ইতিহাস।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৩

বিজন রয় বলেছেন: বন্ধ করে দেয়া উচিত।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৬

হার্ড নাট বলেছেন: কে করবে বন্ধ ?

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: হালকা পাতলা র‌্যাগ আমরাও খাইছি, দিছিও। এগুলারে ধরি না আমি। কিন্তু মাঝেমধ্যে অনেকেই বেশি বেশি করে ফেলে।
আচ্ছা, ধরেন এক সিনিয়র তার জুনিয়ররে খুব বাজে ধরণের র‌্যাগ দিলো। ছেলেটা পুরো শিক্ষাজীবনে এটা ভুলতে পারলো না। একসময় তারা চাকুরিতে ঢুকলো। জুনিয়র হৈলো ঐ সিনিয়রের বস। দারুণ একটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার দাঁড়াবে :#)

২৩ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৪

হার্ড নাট বলেছেন: অনেকে ব্যাক্তিগত ক্ষোভ থেকে র‍্যাগ দেয় । যেমন দুজন সিনিয়র দাঁড়িয়ে আছে ,একজনকে সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করা হল কেমন আছেন ভাই । অন্য জনকে পরে জিজ্ঞেস করা হল । এতে দ্বিতীয়জন মনে ক্ষোভ রাখবেন ।আর এই ক্ষোভ থেকেই তিনি র‍্যাগ দিবে । এটাই হয়ে আসছে । নিজের চোখের সামনেই দেখেছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.