নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বাসহীন পৃথিবী দোযখের সমান

ছন্নছাড়া বাঁধনহারা দস্যি একটা ছেলে ,, দিবানিশি ক্যামেরা চালায় আহার নিদ্রা ফেলে :) :)

আর.এইচ.সুমন

"সৌন্দর্য্য দেখতে কাউকে নিমন্ত্রণ করতে হয় না...." ওয়েব সাইট : (http://www.facebook.com/Sumontography ) ইমেল আইডি :-( [email protected] )

আর.এইচ.সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও একজন জিয়াউর রহমান । ইতিহাস কথা বলে ....

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৭

১৯৭৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরিকল্পনা এমন ভাবে করা হয়েছিলো যেখানে জিয়াউর রহমান যেন সামরিক প্রেসিডেন্ট নন , বেসামরিক পোশাকে সামরিক প্রেসিডেন্ট হতে পারেন । নির্বাচনকে সামনে রেখে জিয়াউর রহমান ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে থাকেন জনগনের সমর্থন আদায়ের জন্যে । যদিও তার ক্ষমতার উৎস ছিল সামরিক বাহিনী কারণ তিনি একাধারে সামরিক বাহিনীর প্রধান ও প্রতিক্ষা বাহিনীর কমান্ডার ইন চীফ ছিলেন ।



১৯৭৭ সালে তিনি শাষনতন্ত্রে কিছু পরিবর্তন আনেন নতুন সংশোধনীর মাধ্যমে , যেখানে ছিলো "বিসমিল্লাহে-রাহমানুর-রাহিম " সহ আরও কয়েকটি পরিবর্তন । এই সংশোধনীতে উল্লেক্ষযোগ্য যে পরিবর্তনটি আনা হয় তা হলো বাংলাদেশের জনগনকে এখন থেকে 'বাঙালী' নয় 'বাংলাদেশী' বলা হবে । ১৯৭২ সালে শেখ মুজিবর রহমান যখন তাঁর দেশবাসীকে বাঙালী হিসেবে উল্লেখ করেন তখন নয়া দিল্লীতে এই ব্যাপারে বেশ উদ্বেগ পরিলক্ষিত হয় । দিল্লীর কর্তা ব্যাক্তিরা মনে করতেন বাঙালী জাতীয়তাবাদের প্রভাব তাদের পশ্চিম বাংলাতেও পড়বে এবং তার ফল খারাপ হতে পারে ,যার কারণে জিয়াউর রহমানের সংশোধীত 'বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ' দিল্লীতে সমর্থন লাভ করে খুব সহজে ।



১৯৭৮ সালের নির্বাচনে জয় লাভের জন্যে এই কার্যক্রমগুলো অনেক ফলপ্রসু ছিল । তবে প্রেসিডেন্ট নির্বচনে নিশ্চিত জয় লাভের সম্ভবনা থাকা সত্বেও জিয়াউর রহমানের পক্ষে কিছু কারচুপি ও কৌশলের আশ্রয় নেওয়া হয় । সে সময় অভিযোগ ওঠে বিরোধী দল গুলোকে নির্বাচনে অংশ গ্রহনের জন্যে মাত্র ৪০ দিনের নোটিশ এবং ২৩ দিনের প্রচারনার সুযোগ দেওয়া হয় । অন্যদিকে নিজের নির্বাচনী প্রচারণার জন্যে সরকারী প্রশাসন যন্ত্রকে পুরোপুরি কাজে লাগান তিনি । টিভি- রেডিও এবং সংবাদপত্রকেও বাধ্য করা হয় বিরোধী দলগুলোর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জন্যে ।



ভোটের আগে জিয়া চাইতেন , তার পক্ষে যেন শতকরা ৭০ভাগ ভোট দেখানো হয় । তবে পরবর্তিতে নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন সত্যি কিন্তু তার এই প্রেসিডেন্ট হবার ব্যাপারটি অবৈধ বলে অভিযোগ ওঠে এবং এই অভিযোগের পেছনে এতই শক্তিশালী প্রমান ও তথ্য ছিলো যে তিনি এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দীতা করারই যোগ্য ছিলেন না ।



জিয়া কর্তৃক ঘোষনাকৃত প্রেসিডেন্সিয়াল অডির্ন্যন্স ১৯৭৮ অনুযায়ী --

সেই ব্যাক্তি প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দীতা কর‌তে পারবেন না -----




(১) যদি তার বয়স ৩৫ এর কম হয় ,

(২) যদি তিনি এম.পি নির্বাচনের অযোগ্য হয়ে থাকেন ,

(৩) যদি সংবিধান অনুযায়ী তিনি প্রেসিডেন্ট পদ থেকে বহিস্কৃত হয়ে থাকেন ,



এমনকি , সংবিধান অনুযায়ী সেই ব্যাক্তি প্রার্থী হতে পারবেন না , যিনি সরকারী চাকুরি থেকে বেতন গ্রহন করে থাকেন । অর্থাৎ সংবিধান অনুযায়ীও জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট প্রার্থীও হতে পারেন না কারণ ঐ সময়ে তিনি সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপুর্ন পদে অধিষ্ঠিত থেকে বেতন গ্রহন করতেন ।



জিয়াউর রহমান এই সব বাঁধা কাটিয়ে ওঠার জন্যে ২৯শে এপ্রিল ১৯৭৮ সালে ত্রয়োদশতম সংশোধনী পাস করান ।

(১) চীফ মার্শাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর কমান্ডার ইন চীফ হবেন এবং তিনি প্রত্যক্ষভাবে বা তার বাহিনী প্রাধনের মাধ্যমে এই সব বাহিনী নিয়ন্ত্রন, নির্দেশনা ও পরিচালনা করবেন ।



(২) চীফ মার্শাল এখন থেকে বেতনভোগী সরকারী কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হবে না ।



কিন্তু ১৯৭৮ সালের ২র মে নমিনেশন জমা দেবার আগেও এমনকি নির্বাচনের দিন পর্যন্ত সরকারী কাজপত্র অনুযায়ী তিনি চীফ অব আর্মী স্টাফ এর মত বেতন ভুক্ত চাকুরিতে বহাল ছিলেন এবং এইটা ছিলো সংবিধান অনুযায়ী নিয়ম বহির্ভুত এবং অবৈধ

এছাড়া জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে অদ্ভুতভাবে কয়েকটি গেজেট নোটিফিকেশন ইস্যু করেন । ২৮শে ফেব্রয়ারী ১৯৭৯ সালে গেজেট নোটিফিকেশন নং ৭/৮/ডি-১/১৭৫-১৬০; অনুযায়ী তিনি নিজেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে উন্নীত করেন ।



৯ই এপ্রিল ১৯৭৯ সালে গেজেট নোটিফিকেশন নং ৭/৮/ডি-১/১৭৫-২৭০; অনুযায়ী আগের নোটিফিকেশন বাতিল করে আবার নতুন ভাবে নিজেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে উন্নীত করেন যা ২৮শে এপ্রিল ১৯৭৯ সালে কার্যকর হবে ।



আবার ৯ই এপ্রিল ১৯৭৯ সালে অন্য একটি নোটিফিকেশন নং ৭/৮/ডি-১/১৭৫-২৭১; অনুযায়ী তিনি নিজেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদ থেকে অবসর গ্রহন করান , যা কার্যকর হবে ২৯-৪-১৯৭৮ সালে ।



এই সব বে-আইনী কার্যকলাপের কোন সুস্পস্ট ধারনা না পাওয়া গেলেও কারও বুঝতে বাকি থাকে না যে তিনি কি চাইছিলেন ?



ধরণা করা হয় এই সব কার্যকলাপের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান এমন অবস্থার সৃষ্টি করতে চান , যাতে তিনি সারা জীবন প্রেসিডেন্ট পদে বহাল থাকতে পারেন ।



পরবর্তিতে খোন্দকার মোশতাক বলেছিলেন - জিয়াউর রহমানের গণতন্ত্র একনায়কতন্ত্রের চেয়েও ভয়ংকর ছিলো ।







মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫০

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: Bhai, zia khomotai ashar jonno ba khomota tikie rakhar jonno ki senabahinir kaoke onnaibhabe hotta korechilen?

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০২

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: তা তো করেছিলোই .. এমনকি জেল হত্যার সাথেও সে জড়িত ।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩০

কাঠুরে বলেছেন: এখন আমাগ প্রধানমন্ত্রী কি চাইতেছে? জানবার মুঞ্চায়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: সিডাও জানা জাইবো কিছু দিন পর . যখন ইতিহাস আবার কথা বলবে ।

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪১

বিডি আইডল বলেছেন: জিয়াউর রহমানের বঙ্গবন্ধুর মত আজীবন প্রেসিডেন্ট থাকতে চাইছিলেন, এইটাই তো বলতাছেন??

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: বললে কি সমস্যা আছে ? ভাই বঙ্গবন্ধুর সাথে জিয়া তুলনা কইরেন না । কই আগরতলা আর কই জুতার তলা !

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

বাকাট্টা বলেছেন: এত পেচিয়ে কি বলতে চান?
বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়। শেখ মুজিব যেখানে ব্যর্থ সেখানে জিয়া সফল। তলা বিহীন ঝুড়ি থেকে জিয়াই দেশকে স্বনির্ভরতার দিকে নিয়েছেন। শেখ মুজিবের হাতে নিহত গনতন্ত্র কে জিয়াই জীবন দিয়েছেন। এমনকি শেখ মুজিব যে আওয়ামীলিগকে গলাঠিপে হত্যা করেছিলেন জিয়া তাকে জিবন্ত করেছেন।
এরকম অনেক উদাহরন দেওয়া যায় যেখানে মুজিব ব্যর্থ কিন্তু জিয়া সফল। তাই অতীত নিয়ে টানাটানি না করাই ভাল। এতে আপনাদের নেতাই ছোট হবেন। আমরা মুইজিবকে নিয়ে আপনাদের মত ঘ্যন্র ঘ্যনর করিনা। কিন্তু আপনারা শয়নে শপনে জিয়া,খালেদা, তারেক ও বিএনপি কে দুঃস্বপ্ন দেখেন কেন? এটা একটা মারাত্বক ব্যধি

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: হ্যা তা তো অবশ্যই ,,, নিশিদ্ধ জামায়াতিদের দেশের নাগরীকত্ব দিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে আপনারা দেশটাকে উন্নতীর মহাসাগরে ডুবায়ে দিয়েছেন । খাল কেটেছিলেন ঠিকই কিন্তু তা শুধু মাত্র কুমির আনার জন্যে ।

আর স্যাড বাট ট্রু আমি বাংলাদেশের একটি দলও পছন্দ করি না ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২০

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: তৎকালীন সাভারস্থ গণসাস্থ্য কেন্দ্রের ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রথমে আমরাও বিশ্বাস করেছিলাম জিয়া বাংলাদেশকে একটি প্রগতিশীল , সমাজতান্ত্রিক জনকল্যানমুখী রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলবেন । কিন্তু অচিরেই বোঝা গেল যে , এই সবই তার শ্লোগান মাত্র । সমাজ পরিবর্তনের চেয়ে তিনি তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে চেয়েছেন মাত্র ।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

ফ্রীডম@মিডনাইট বলেছেন: লেখক বলেছেন, " দিল্লীর কর্তা ব্যাক্তিরা মনে করতেন বাঙালী জাতীয়তাবাদের প্রভাব তাদের পশ্চিম বাংলাতেও পড়বে এবং তার ফল খারাপ হতে পারে ,যার কারণে জিয়াউর রহমানের সংশোধীত 'বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ' দিল্লীতে সমর্থন লাভ করে খুব সহজে"

দিল্লী'র কোন কর্তা রা এরকম ধারনা পোষণ করতেন তাদের নাম ধাম যদি জানাতেন...যে মতাদর্শ অনুসরন করুন না কেন , পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু লিখতে গেলে রেফারেন্স দিবেন বক্তব্য বা যুক্তির সাপেক্ষে। তা না হলে, এরকম ব্লগ সাইবার স্পেস এর কিছু জায়গা নস্ট করে মাত্র আর পাঠকের কিছু সময়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ভাই বই পত্র পড়েন জানতে পারবেন । কমেন্ট দেখে তো মনে হচ্ছে আপনি যথেষ্ট শিক্ষিত মানুষ । তাই অনুরোধ থাকবে । ইতিহাস জানতে খুব বেশি কষ্ট করা লাগবে না । ৮০ এড় দশকে ঐ সময়ের মুদ্রীত বই গুলার এখনকার মত বিকৃত ইতিহাস বহন না , একটু পড়ে দেখুন জানতে পারবেন ।

আর ইসলাম বলে - "তোমার যে কোন তথ্য / সংবাদ কোন ব্যাক্তির মাধ্যমে পেলে তা প্রচারের আগে নিজে যাচাই করে নিবে "
তো শিক্ষিত মানুষ হয়ে লাস্ট লাইন গুলা না লিখলেও পারতেন । :)

ধন্যবাদ .. আসলঐ সঠিক তথ্য জানার কোন বয়স লাগে না ভাই .

ধন্যবাদ সময় নষ্ট করে পড়ার জন্যে :) আর এই লিখাটি এন্থনী মাসকারেনহাসের বাংলাদেশ: লিগ্যাসী অফ ব্লাড থেকে কপি পেস্ট করা । মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে উনি বাংলাদেশ তথা তৎকালীন পুর্ববাংলা বা এই জোন এর একজন তুখোড় ও সাহসী সাংবাদিক ছিলেন :)Click This Link

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:০৭

বাকাট্টা বলেছেন: ফ্রীডম@মিডনাইট বলেছেন: লেখক বলেছেন, " দিল্লীর কর্তা ব্যাক্তিরা মনে করতেন বাঙালী জাতীয়তাবাদের প্রভাব তাদের পশ্চিম বাংলাতেও পড়বে এবং তার ফল খারাপ হতে পারে ,যার কারণে জিয়াউর রহমানের সংশোধীত 'বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ' দিল্লীতে সমর্থন লাভ করে খুব সহজে"

দিল্লী'র কোন কর্তা রা এরকম ধারনা পোষণ করতেন তাদের নাম ধাম যদি জানাতেন...যে মতাদর্শ অনুসরন করুন না কেন , পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু লিখতে গেলে রেফারেন্স দিবেন বক্তব্য বা যুক্তির সাপেক্ষে। তা না হলে, এরকম ব্লগ সাইবার স্পেস এর কিছু জায়গা নস্ট করে মাত্র আর পাঠকের কিছু সময়।


ফ্রীডম@মিডনাইট ভাইয়ের কথার উত্তর দিন লেখক

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ভাই বই পত্র পড়েন জানতে পারবেন । কমেন্ট দেখে তো মনে হচ্ছে আপনি যথেষ্ট শিক্ষিত মানুষ । তাই অনুরোধ থাকবে । ইতিহাস জানতে খুব বেশি কষ্ট করা লাগবে না । ৮০ এড় দশকে ঐ সময়ের মুদ্রীত বই গুলার এখনকার মত বিকৃত ইতিহাস বহন না , একটু পড়ে দেখুন জানতে পারবেন ।

আর ইসলাম বলে - "তোমার যে কোন তথ্য / সংবাদ কোন ব্যাক্তির মাধ্যমে পেলে তা প্রচারের আগে নিজে যাচাই করে নিবে "
তো শিক্ষিত মানুষ হয়ে লাস্ট লাইন গুলা না লিখলেও পারতেন ।

ধন্যবাদ .. আসলঐ সঠিক তথ্য জানার কোন বয়স লাগে না ভাই .

ধন্যবাদ সময় নষ্ট করে পড়ার জন্যে আর এই লিখাটি এন্থনী মাসকারেনহাসের বাংলাদেশ: লিগ্যাসী অফ ব্লাড থেকে কপি পেস্ট করা । মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে উনি বাংলাদেশ তথা তৎকালীন পুর্ববাংলা বা এই জোন এর একজন তুখোড় ও সাহসী সাংবাদিক ছিলেন । Click This Link

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

হারু মিয়া বলেছেন: পুরো ব্লগপোস্টটাই এন্থনী মাসকারেনহাসের বাংলাদেশ: লিগ্যাসী অফ ব্লাড থেকে কপি পেস্ট করা । উপরে এক আবাল দেখি কমেন্ট দিসে, বঙ্গবন্ধুর তলাহীন ঝুড়ি মার্কা বাংলাদেশ থেকে নাকি জিয়া দেশরে সমৃদ্ধ করসে! ১৯৭৬ এর জুলাই এ কোনোরকম বিচার বা কারণ ছাড়াই 'ক্রাচের কর্ণেল' কর্ণেল তাহেররে যে খুন করা হৈসিল, ঐটা কী এই আবাল জানে না ?
১৯৭৮ এ জিয়ার বিরোধিতা করায় ১১০০ এর উপরে সৈন্যকে বিনা বিচারে ফাঁসিতে ঝুলানোর ইতিহাস কী এই আবাল জানে না ? স্বাধীনতা পরবর্তী সবচেয়ে বেশী মুক্তিযোদ্ধা নিধনকারী জিয়াকে কী এই আহাম্মকে চিনে না ? বাল ছাল যত্তোসব । খাল কাইটা আর গোয়াজমরে নাগরিকত্ব দিয়া দেশ প্রগতিশীল বানায়া ফেলসে এই বোক্সোদ!

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: জানার কোন শেষ নেই .. :) জানতে হলে পড়তে হবে :)

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

লেখোয়াড় বলেছেন:
জ্বি।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: হমম

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: হারু মিয়া কি জানে না 'ক্রাচের কর্ণেল' মিয়া ২০ জনেরও অধিক অফিসার (যার মধ্যে একজন মহিলা ডাক্টার আর তার বাচ্চাও ছিলো) মারার জন্য দায়ী। এই খুন গুলার জন্য ওরে ২০ বারের অধিক ফাসীতে ঝুলানো যায়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ভাই কার্য উদ্ধার হয়ে গেলে সবাই শত্রু হয়ে যায় :)

১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

কোবা সামসু বলেছেন: নে ভাদা পরে শিক্ষা.....
Bangladesh 1972-1975

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.