![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবি এবং কবিতার জন্য মগ্ন এ মন।
ও দিকে তখনও উকিল সাহেবের কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে- ‘আপনি বিশ্বাস করবেন না ভাই। সারারাত দু’চোখের পাতা আমরা এক করতে পারিনি কেউ। কীভাবে যে রাতটা গেছে! সম্ভব-অসম্ভব সব জায়গায় ফোন দিয়েছি- ছেলের কোন পাত্তা নেই। তারপর আপনার এখানে এসে দেখি এই অবস্থা। বলেন তো কেমনটা লাগে!’
বলতে বলতে তিনি উঠে দাঁড়ান। তাঁর কোর্টে যাবার সময় পেরিয়ে যাচ্ছে। তিনি মুহিবের মায়ের দিকে তাকিয়ে বলেন-
‘শোন আমি কোর্টে যাচ্ছি। তোমার ছেলেকে তুমি বাসায় নিয়ে যাবে না কোথায় ফেলে রাখবে সেটা তোমার ব্যাপার।’ কথা শেষ করেই তিনি ঘর থেকে বেরিয়ে যান। এবার সবাই একটু হাঁফ ছেড়ে নেয়। বাপরে ভদ্রলোক কী রাগী! মুহিবের বাবার রাগ দেখে ইরাদের বাসার সবাই এতক্ষণ ভারি অস্বস্তিতে ছিল। দেখতে দেখতে ইউডিজির অন্য তিন সদস্য- শাওন-প্রান্ত-ফাইজাও ইরাদের বাসায় চলে আসে। ইরা ওদের খবর দিয়েছে সাথে সাথেই। ওদের দেখে ইরার মা ভাঁপা পিঠা ও পায়েসের আয়োজন করেন।
বিস্তারিত জানতে আজই ক্রয় করুন.............।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১১
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: প্রকাশনীঃ স্টলঃ মূল্যঃ জানাইয়েন।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কি ধরণের উপন্যাস, প্লটের মুল বিষয় কি, কোন ধরণের টাইম-লাইনে, এসব না দিলে বই সম্র্কে ধারণা করা কঠিন।