![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবি এবং কবিতার জন্য মগ্ন এ মন।
ইবনে হাজার আসকালানী (রহ) যখন প্রধান বিচারপতীর পদে সমাসীন তখন একটি মজার ও শিক্ষনীয় ঘটনা ঘটে।
একদিন তিনি কায়রো শহরের যে পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন তার পাশে ছিল জনৈক ইহুদীর তেলের মিল । ক্লান্ত শ্রান্ত দেহে তিনি তেলের মিলে কাজ করছিলেন । প্রধান বিচারপতিকে পথ দিয়ে যেতে দেখে সেই ইহুদী এগিয়ে এলেন । তিনি ইবনে হাজার আসকালানীকে বললেন “আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে , প্রশ্নটি হলো আপনাদের নবী কি সত্যই বলেছেন , এ পৃথিবী মুমিন মুসলমানদের জন্য দোযখ স্বরূপ আর অবিশ্বাসীদের জন্য বেহেশত স্বরূপ ? ”
ইবনে হাজার আসকালানী (রহ) বললেন – হ্যা তিনি ঠিকই তা বলেছেন ।
সেই ইহূদী লোকটি তখন বলল : “সেটা যদি হয় তাহলে আপনি আমাকে বলুন আপনি কোন দোযখে আছেন এবং আমি কোন বেহেশতে আছি” ।
ইবনে হাজার আসকালানী (রহ) তৎক্ষনাৎ বললেন, “আল্লাহ তা’আলা মুমিন, বিশ্বাসীদের জন্য বেহেশতে যে নেয়ামতরাজী , অফুরন্ত সুখ-শান্তি রেখেছেন তার তুলনায় এই পার্থিব জীবন বিষাদময়, দোযখ-স্বরূপ । আর অবিশ্বাসীদের জন্য যে ভয়াবহ শাস্তি , ভীতি এবং দুর্বিষহ জবীন দোযখে রয়েছে তার তুলনায় এই পৃথিবী তাদের জন্য বেহেশত-স্বরূপ ।
ইবনে হাজার আসকালানী (রহ) এর জবাব শ্রবণ করে সাথে সাথে ইহুদি লোকটি বলল “আমি আজই ইসলাম গ্রহণ করব, আমাকে ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আশ্রয় দিন”।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: আমি বলবো আপনি বিজ্ঞানের কিছুই জানেন না । এর বেশী বলা অহেতুক ।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমিন। আল্লাহ যেনে প্রত্যেক অমুসলিমকে এই ভাবে হেদায়েত দান করেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫০
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: আমিন
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ একমাত্র হেদায়েত দানকারী।
তিনি যাকে ইচ্ছা হেদায়েত দান করেন
আর কাউকে করেন গোমরাহ।
তর্ককারীদের ব্যাপারে
তাই সাবধান থাকতে হবে
আমাদের।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫০
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: অবশ্যই ভাই
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভুলে যাও বিশ্বের সব জাতি, ধর্ম, বর্ণের সকল ভেদা ভেদ! কেবল নিজের লক্ষ্য ও গন্তব্য ঠিক করে নাও!
উপরের কথাটা তো ঠিক না। শুধু নিজেকে নিয়ে ভাবলে হবে?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: ভাইজান ! আমি তো আমার গন্তব্য খুঁজে পেয়েছি । খুঁজে পেয়েছি এক মহান সত্যের পথ এবং মত । শান্তির ছায়া । যে কথা বলে অসহায়ের । যে কথা বলে সবার । আর যারা ইসলামের নাম দিয়ে সমাজে তথা সম্রাজ্যে হানাহানি মারামারি করে তাঁরা অবশ্যই ভুল পথে আছে । ইসলাম কেবলই শান্তির পথ ও মত ।
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
বারিধারা ২ বলেছেন: ১ নম্বর মন্তব্যকারীর মন্তব্যও বাক চাতুর্যতায় পরিপূর্ণ - কিন্তু তাতে ২ ও ৩ নম্বরের বিশ্বাস এতটুকুও টলেনি। আখিরাতে যে ব্যক্তি বিশ্বাস করবে, তার কাছে আস্কালানীর উপরোক্ত বাণী বিজ্ঞানের চেয়েও বেশি সত্য মনে হবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: আহা ! তাঁদের জন্যই আফসোস
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৪
কাতিআশা বলেছেন: ভালো পোস্ট।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্যি এ ধরণের কথা মানুষ এখনও বিশ্বাস করে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
দুঃখী জাহিদ বলেছেন: বিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে নিদর্শন
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ধর্মগুলোতে বাকচাতুর্য প্রখর। বিজ্ঞানে তার লেশমাত্র নেই।
চাতুর্যের ঝলকানি, স্বর্গের লোভ আর নরকের ভীতির কারণেই সাধারণ মানুষ ধর্মের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। আর কোন কারণ না হলেও চলে।