| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
![]()
আলমারী খুলে কাপড় ভাজ করছে নীলা । অনেক দিন হয় গোছানো হয়নি।কাপড়গুলো শুধু বের করে পড়েছে আবার খুলে ভাজ করে গুজে রেখেছে। এক্কেবারে যা তা অবস্থা।
আজ বাসায় কেউ নেই, রান্না বান্নার ঝামেলা কম, তাই ভাবলো এটাই সুযোগ আলমারীটাকে মানুষ করার।
গুন গুন করে গাইছে লতার গাওয়া একটি প্রিয় গান... 'যা...রে যারে উড়ে যারে পাখী... ফুরালো গানের মেলা শেষ হয়ে এল বেলা....' এক সময় গান শোনা আর অল্প সল্প গাওয়ার অভ্যাস ছিল।
সংসারের যাঁতাকলে অনেক কিছুর সাথে এরও সমাপ্তি ঘটেছে।
কত হাবিজাবি শাড়ী যে জমেছে, কাউকে দিয়ে দিলেই হয় ভাবছে নীলা।
কিন্ত প্রত্যেকটাই মনে হয় কোনো না কোনো স্মৃতি জড়ানো।
এটা বিয়ের বেনারসী শাড়ী, এটাতো সারা জীবনের স্মৃতি।
এ শাড়ী কি কাউকে দেয়া যায় !
এই পার্পল বালুচরীটা প্রথম বিবাহ বার্ষিকীতে দেয়া, এটাও দেয়া যাবেনা।
এই শাড়িটা ছেলে তার আট বছরের জন্মদিনে টাকা পেয়ে জোর করে নীলার হাতে দিয়ে বলেছিল 'আম্মু এটা দিয়ে তুমি একটা শাড়ী কিনো',একটা কোটা শাড়ি কিনেছিল সে।
এমন নানান স্মৃতির চিন্হগুলো ভাজ করে করে রাখছে নীলা.... 'আকাশে আকাশে উড়ে, যা ফিরে আপন নীড়ে, শ্যামল মাটির বনছায়...।
হঠাৎ চোখে পড়লো র্যাপিং পেপারে মোড়ানো একটা শাড়ির বক্স !
কি ব্যাপার এটা দেখছি খোলাই হয়নি! তাড়াতাড়ি করে বক্সটার সুতো খুলে ঢাকনাটা তুলতেই ভুত দেখার মত চমকে উঠলো নীলা!
বাক্সের ভেতর তুঁত রঙের এক অপরূপ কারুকাজ করা মসলিন শাড়ি। হাতটা আস্তে করে রাখলো অপুর্ব সুন্দর এই শাড়িটার উপর। নরম মসলিন এখনও তেমনি নরম আছে প্রথম দিনের মতই ।
কত বছর আগের কথা ,কেমন আছে সে! নীলার কথা কি মনে আছে তার ! নাকি নীলাও তার মন থেকে স্মৃতির অতলে হারিয়ে গেছে ।
হাত বুলিয়ে শাড়ি থেকে ধুলা ঝাড়ার মত মন থেকেও ধুলার পর্দা সরিয়ে বের করছে সেই কত বছর আগের কথা।
কি জেদ তাঁর, জন্মদিনে একটা শাড়ী সে কিনে দেবেই। নীলার কোনো বাঁধাই সে মানবেনা। তাও আবার নীলাকেও সাথে যেতে হবে।
শাড়ির দোকানে এসে ফোন 'কি ব্যাপার এখনও আসলে না! আমি কখন থেকে বসে আছি'।
নীলা দৌড়ে গিয়ে লিফ্ট দিয়ে নেমে গাড়ীতে উঠে ড্রাইভারকে বল্লো 'জোরে চালাও'। শাড়ির দোকানটা বাসার কাছে, হেটেই যাওয়া যায়।
এতটুকু ধৈর্য্য যেন দুজনের কারোই নেই।
এক মিনিটে গন্তব্যে পৌছে দোকানের দরজাটা টেনে খুলেই দেখতে পেল, সে বসে আছে। তাকে দেখেই এক মুখ হাসি নিয়ে চেয়ার থেকে উঠে আসলো।কাছে এসে সবার চোখ এড়িয়ে একটু আলতো করে জড়িয়ে ধরে বল্লো,'এত দেরী কেন শুনি ! কখন থেকে বসে আছি!
'কই দেরী হলো! তোমার ফোন পাওয়ার সাথে সাথেই তো দৌড়ে আসলাম'।
নীলার ভীষন লজ্জা লাগছে আবার খুব ভালোও লাগছে।সে কোনোদিকে চাইতে পারছেনা, মনে হচ্ছে সবাই তার খুশী ঝলমল মুখ দেখেই বুঝি বুঝে ফেলবে ওকে সে কত ভালোবাসে।
ডিসপ্লে করা শাড়িগুলো একটার পর একটা সে তুলে ধরছে আর বলছে ' এখন বলো কোনটা তোমার পছন্দ'?
নীলার একটাই কথা, 'বাদ দাও আমার শাড়ির দরকার নেই, আমি শুধু তোমাকে দেখবো বলে এসেছি'।
তার একটাই কথা 'তোমাকে নিতেই হবে' ।
অনেক দেখার পর নীলা যখন এই মসলিন শাড়িটায় হাত দিয়েছে তখন সে বল্লো 'এটা তোমার পছন্দ হয়েছে ঠিক আছে এটাই নেবো'
নীলা লজ্জা পেয়ে বল্লো 'না না আমি এমনি দেখছিলাম'।
কে শোনে কার কথা। নিজেই শাড়িটা হ্যাঙ্গার থেকে নামিয়ে প্যাকেট করে দিতে বল্লো সেলসম্যানকে ।
কিন্ত বেশ দামী দেখে নীলার খারাপ লাগছিল।। শাড়িটা প্যাকেট করে দিতেই সে তার হাতে দিয়ে বল্লো 'এই নাও তোমার জন্মদিনের উপহার'।
নীলা রেখে দিয়েছে শাড়িটা আলমারীতে। ওর সাথে যেদিন বাইরে যাবে সেদিন পড়বে।
'নীলা চলোনা আজ দুজনে মিলে বাইরে কোথাও খেতে যাই'।
কিন্ত সেখানে কি এমন পার্টি শাড়ি পড়ে যাওয়া যায় , পড়া হলোনা।
'নীলা নিউ মার্কেটে আসো না, তোমার সাথে দেখা হবে, কতদিন তোমাকে দেখিনা!'
মার্কেটে কি এমন শাড়ী পড়ে যাওয়া যায় !
কত ছোটোখাটো জায়গায় ঘোরাঘুরি হলো, লেকের পাড়ে হেটে যাওয়া । চন্দ্রিমায় বাদাম খাওয়া , কোনো জায়গাই যেন এই দামী শাড়ি পড়ার উপযুক্ত না।
শাড়িটা যত্নের সাথে আলমারীর তাকে রাখা আছে আর এই রঙের সাথে মিলিয়ে পড়ার জন্য নানা রকম চুড়ি, কানের দুল, মালা। কত দোকান ঘুরে ঘুরে কিনে এনেছে সে এগুলো।
এর মধ্যে কি হলো ! সামান্য একটু ভুল বোঝাবুঝি, একটু কথা কাটাকাটি , সব কিছু ভেঙে গেল যেন তাসের ঘরের মত। ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনে আলাপ মনে হয় স্বপ্ন। কত হাজার এস এম এস, এখন ভাবলে মনে হয় কল্পনা। ।
তারপর স্মৃতির চোরাবালির নীচে সব কিছু আস্তে আস্তে ঢেকে যাওয়া। শাড়িটাও যেন হারিয়ে গেল কত শত শাড়ির ভাজে।
আজ এত বছর পরে সেই শাড়িটা কোথা থেকে এসে সবকিছু উলট পালট করে দিয়ে গেল নীলার জীবনে।
শাড়িটা বুকে জড়িয়ে ধরে একাকী বাসায় হাহাকার করে কেঁদে উঠলো নীলা, যার সাক্ষী হয়ে রইলো শুধু অফ হোয়াইট কালারের দেয়ালগুলো আর চোখের পানিতে ভিজে যাওয়া সেই মসলিন শাড়িটা।
***
১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫১
জুন বলেছেন: কি জানি নিশ্চয় পাওয়া যায় তবে আগের মত নেই।
নীলা তো সুখেই ছিল এই শাড়িটাই তো যত সর্বনাশের কারণ :-&
২|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমার লিঙ্কস
* প্রিন্স হাইয়ান
১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৬
জুন বলেছেন: লিন্কস কি ভাবে দিতে হয় আমি জানিনা শুন্য ।
ও বলে দিল এমন করে করেন তাই শুধু ওরটাই হলো
।
৩|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০০
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে জুন। নীলার কষ্ট ছুয়ে গেলো আমাকে। সত্যি! আলমারীতে বেশীর ভাগ শাড়ীর সাথেই কিছু না কিছু স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। তবুও আমি কদিন পর পর শাড়ী বিলিয়ে দেই।
একটুর জন্য ১ নং প্লাসটা ফসকে গেলো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৫
জুন বলেছেন: সুরন্জনা প্লাস দাও খুশী লাগে
কিন্ত তার চেয়েও বেশী ভালোলাগে তোমার মন্তব্য গুলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।
৪|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০২
রাতমজুর বলেছেন:
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৫
জুন বলেছেন:
৫|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: মসলিন কাপড় কি পাওয়া যায়? কেমন দাম?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৪
জুন বলেছেন: আড়ং থেকে শুরু করে সব বুটিক শপ,
সব শাড়ির দোকানে পাওয়া যায় শুন্য।
৬|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৫
দূর্যোধন বলেছেন:
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৫
জুন বলেছেন:
৭|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৭
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: শাড়ির ভাজে ভাজে সুখের আবার কষ্টের কান্নারা লুকিয়ে থাকে। কখনো তা বেড় হয়ে পরে। কখনো বের হয়না।
খুব খারাপ লাগলো নীলার কথা শুনে।
ভালো লিখেছ জুন। খুব ভালো- অল্প কথায় সুন্দর প্রকাশ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জিশান তোমার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলেই প্রতিটি জিনিসের সাথেই সবার কত সুখ দু:খের স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
ভালো থেকো।
৮|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: মসলিন শাড়ীও নাই আগের জামানার মত। মানুষগুলা, স্মৃতিগুলাও নাই। মসলিন শাড়ীটারে একটা ভঅ রূপক হিসেবে ইউজ করতে পারতেন। পেলাচ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৫
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান তোমার মন্তব্যের জন্য।
ঠিকই বলেছো শাড়ির সাথে সবই হারিয়ে গেছে।
মসলিন শাড়ীটারে একটা ভঅ
তোমার এই লাইনটার অর্থ বুঝলামনা হাসান। টাইপো মনে হয়।
+ এর জন্য ধন্যবাদ।
৯|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২২
আহাদিল বলেছেন: ভালো লাগল গল্পটা।
কেন যেন মনে হয় দুঃখটা বড় নয়, ভালবাসাটাই।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আহাদিল।
১০|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৮
নীল ভোমরা বলেছেন:
নীলার কষ্টে নীল-এর মনটা বেদনায় আরও নীল হলো!
লেখাটা মন্দ হয়নি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪০
জুন বলেছেন: একেবারে খারাপ যে হয়নি তার জন্য অনেক ধন্যবাদ নীল ভোমরা।
১১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩০
শোশমিতা বলেছেন: কষ্ট ছুয়ে গেলো
গল্প চমৎকার +
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শোশমিতা ভালোলাগার জন্য।
১২|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ স্যরি, আমি কৈতে চাইসিলাম "মসলিন শাড়ীটারে একটা ভালো রূপক হিসেবে ইউজ করতে পারতেন"
যেমন ধরেন আগেকার দিনের যেই মসলিন ছিলো সেইটা এখন আর নাই। ঐটা একটা ছোট্ট পানদানীতে ঢুকায়া রাখা যাইতো। সেইরকম স্মৃতিরাও গুটিসুটি মাইরা পৈড়া আছে কোন এক সংকীর্ণ পরিসরে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৭
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো হাসান এখন মনে হচ্ছে আমি এটা অমন করে লিখতে পারতাম ।
সত্যি বলতে কি আমি এভাবে ভাবিনি মোটেও। এটাই বিখ্যাত হাসান মাহবুবের সাথে আমার পার্থক্য।
অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্য ।
১৩|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: জুন গল্প ভালো লেগেছে। তবে গল্পের নামটা পছন্দ হয় নাই। বরাবরের মতোই সাবলীল লেখা আপনার। গোছানো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:০১
জুন বলেছেন: জানোই তো আমার সব কিছু হুট হাট করে লেখা। ৫ মিনিটস চিন্তা ভাবনা আধা ঘন্টায় শেষ । আমি ভেবে ভেবে কিছুই লিখতে পারিনা, ইভেন নাম পর্যন্ত না।
তুমি একটা নাম বলোতো নাজমুল কি দেয়া যায় ! মনে রেখো মসলিন শাড়িটা কিন্ত কেন্দ্রীয় চরিত্র।
১৪|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ব্লগে অণুগল্প পড়িতে বড়ই আরামদায়ক।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:২২
জুন বলেছেন: তাই নাকি তায়েফ, খুব ভালোলাগলো জেনে,
তবে আমার গল্পটা কেমন হলো সেটাতো বল্লেন না
১৫|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪১
দীপান্বিতা বলেছেন: মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প +++
.
.
.
তবে শাড়ি পড়া খুব ঝামেলার!
ইদের শুভেচ্ছা ![]()
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছো দীপান্বিতা শাড়ী পড়া অনেক ঝামেলা।
তাইতো আমি সবসময় সালোয়ার কামিজ পড়ি।
শুধু পার্টি ড্রেস শাড়ি।
১৬|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
মন ছুঁয়ে গেল।
চলতি পথে গানের একটি লাইন, টিভিতে দেখা পুরনো নাটক, অথবা স্কুলের মাঠ দেখলে শত শত স্মৃতি উড়ে আসে। গল্পকারদের অধিকাংশই ছেলে, স্মৃতিচারণগুলো মোটামুটি পরিচিত - আপনার গল্পে জানলাম শাড়ীর ড্রয়ারও এলবামের মতো স্মৃতি জাগিয়ে তুলতে পারে।
গল্পের সবল দিকটি হলো যাকে নিয়ে স্মৃতি চারণ করেছেন তার অনেককিছুই উহ্য রেখেছেন। পাঠককে ভাবতে বাধ্য করছেন যেটা ছোট গল্পের সবচেয়ে বড় মজা। সংলাপেও অনেক সংযত।
ভিন্নমতে কথা জিজ্ঞেস করলে বলবো, বক্স বা পার্পলের মতো ইংরেজি শব্দগুলোর বাংলাটাই পছন্দ করতাম।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: তোমার ভালোলাগায় আমি অনেক খুশী হয়েছি হাসনাইন।
কি করবো বলো এই ধরনের কথ্য ভাষা আমি সবসময় ব্যাবহার করি যে।
শাড়ির বাক্স কথাটা কি ভালোলাগছে শুনতে বলো !
১৭|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ আরেকটা কথা না বললেই না, গল্পের সাথে ছবিটা কোনভাবেই যাচ্ছেনা। কোথায় এক মডেলের র্যাম্পওয়ার্ক আর কৃত্রিম হাসিমুখ, আর কোথায় হারিয়ে যাওয়া অকৃত্রিম সুখস্মৃতি! How can those two relate?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:০১
জুন বলেছেন: আচ্ছা যাও কাল সকালে বদলে দেবো, এখন ভীষন ঘুম পাচ্ছে আমার।
জানো শাড়ী পড়া একটা মেয়ের ছবি দিতে চেয়েছিলাম, কিন্ত ভদ্র ভাবে শাড়ী পড়া কোনো মেয়ের ছবি অনেক খুজেও পেলাম না। দেখি কাল চেস্টা করে।ধন্যবাদ তোমাকে ।
১৮|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ![]()
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫২
জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো তোমার মৎস কন্যা হাসান, কিন্ত এটা দেবো কেমন করে!
এর পরে তুমি আমার মাই ডকুমেন্টসে দিও। ওখান থেকে ছাড়া পোস্টে আপলোড করতে পারিনা আমি।
তুমিতো জানোই এ ব্যাপারে আমার জ্ঞান খুব সীমিত।
এখন যেটা দিলাম কেমন হলো?
মনে হয়না তোমার খারাপ লাগবে ।
১৯|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:২৯
ডেইফ বলেছেন: জীবনে প্রথম শাড়ী উপহার দেই নানুমনিকে।
কত যে খুশি হয়েছিলেন নানু। এরপর দেই মা'কে, প্রিয় একজনকে।
কাকতালীয়ভাবে ৩ জনের কেউই আজ নেই।
আপনার লেখাটা পড়ে পুরনো কিছু স্মৃতি মনে এসে গেল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫০
জুন বলেছেন:
আমার গল্প তোমার স্মৃতিকে জাগিয়ে তুল্লো কথাটা শুনে
মনটা খারাপ হয়ে গেল ডেইফ।
এর পর থেকে সবাইকে সালোয়ার কামিজ দিও।
তুমি কিন্ত কক্ষোনো আমাকে শাড়ি গিফট কোরোনা ডেইফ।
২০|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:৪৮
মাসুদ চৌধুরী বলেছেন:
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫১
জুন বলেছেন:
২১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩৪
কালীদাস বলেছেন: ++++++++++
কিন্তু শুরুতে ইন্ডিয়ান বেডির ফটু কেন?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কালীদাস এত্তগুলো প্লাসের জন্য।
তোমাদের অনুরোধে প্রিটি জিন্টার প্রিটি ছবিটা বদলে দিলাম।
২২|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫০
পুরাতন বলেছেন: গল্প খুবই ভালো লাগলো জুন... এখন তো একটা মসলিন কিনতে ইচ্ছা করতেছে ... এখনও কি আগের মত মসলিন পাওয়া যায়... যেইগুলা ভাজ করে ম্যাচবাক্সে ভরা যাবে ?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ পুরাতন ।
না এখন কি আর সেই মসলিন পাওয়া যায় ?
নামেই মসলিন, ম্যাচবক্স তো দুরের কথা শাড়ীর বক্সেই আটেনা!
২৩|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: কিছু কিছু স্মৃতি মানুষকে সারা জীবন শুধু কাঁদিয়েই যাবে।
অনেক ভালো লাগলো গল্পটা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২১
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রক্তিম কৃষ্ণচূড়া
২৪|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
হুপফূলফরইভার বলেছেন: শাড়ী গল্পে মাইনাস~
তাও আবার যেন তেন শাড়ী না~ একেবারে মসলিন শাড়ী~
খালি পোলাগো পকেট খালি করুনের কুগল্প~
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৩
জুন বলেছেন: মাইনাস দিয়েছো
আচ্ছা মনে রেখো
২৫|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৪
আকাশটালাল বলেছেন: আপনার এই লেখাটা আমার সত্যিই পছন্দ হইছে ![]()
আপনি মসলিন শাড়ি নিয়ে যে স্মৃতির কথা বললেন ওটা কত বছর আগের কথা গল্পতেতো সেটা উল্লেখ করেন নাই????
আচ্ছা, ধরেন এখনকার কোনো এক মাইয়া আজি হতে ২০ বছর পর আপনার এই গল্পটার মতন যদি স্মৃতিচারণ করে তাহলে গল্পের নামটা কি হবে???
"সেই জিন্সের প্যান্টটা"
![]()
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন:
তাইতো নীলার কছে জানতেই তো চাইনি কত কাল আগের ঘটনা !
ভালো বলেছেন আকাশটা লাল...
"সেই জিন্সের প্যান্টটা"
২৬|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
নতুনছেলে বলেছেন: অনেক ভালো হয়েছে গল্পটা, মন চুয়ে যাওয়ার মত গল্প।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন: আমারও মনটা ছুয়ে গেছে নতুন ছেলে।
ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
২৭|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: দারুণ গল্প! ছুঁয়ে গেল মন!
++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৮
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনসুর ভালোলাগার জন্য।
২৮|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪০
রাজসোহান বলেছেন: গফ হইসে ভালো
+
+
+
এইরকম আরো লিখবা নাইলে মাইনাস খাইবা
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩০
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ সোহান।
কিন্ত মাইনাস কেন
২৯|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৪
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: আপুনি, কস্টটা আমার নিজের মনে হয়-শুধু শাড়ির যায়গায় অন্য কোনো সৃতি হবে......
২৩ +
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০০
জুন বলেছেন:
তাই নাকি সত্য শুনে খুব কস্ট লাগছে।
আশাকরি সব ভুলে একদিন এগিয়ে যাবেন।
৩০|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৯
লুকোচুরি বলেছেন: জুনাপু, ছোট্ট একটি গল্প-কিন্তু বুকের ভিতর অনেক বড় কস্ট! এই কস্ট শুধু নীলাদেরই নয়- এমন কস্ট বোধকরি স্বার্জনীন! +
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০২
জুন বলেছেন:
প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই লুকোচুরি ভালোলেগেছে বলে।
আসলেই এধরনের দু:খ সার্বজনীন।
৩১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
জাকিয়া তানজিম বলেছেন: স্মৃতি জাগানিয়া গল্প বেশ ভাল লাগলো আপু ! যদিও এমন করে কেউ কখনো শাড়ি গিফ্ট করেনি..! অবশ্য মনে হয় ভালই হয়েছে, নীলার মত কষ্টে কাতর হওয়া থেকে বেচে গেছি
!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জাকিয়া।
কেউ কিছু না দিলেই ভালো ।
আমি কিছু পাওয়ার চেয়ে কিছু দিতেই পছন্দ করি।
৩২|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় জুন, একজন পাঠক হিসেবে নীলার কস্ট ছুঁয়ে গেছে আমাকেও। নীলা অবচেতণ মনেই শাড়িগুলো পরিস্কার করতে করতে "সেই শাড়ি"টা পেয়ে ক্ষণিকের জন্য নস্টালজিক হয়েছেন, বেদনা বিধুর হয়েছেন......। হয়ত নীলার মতই, কিম্বা আরো বেশী মনো কস্ট হৃদয় ধারন করে সেই তিনিও, যিনি শাড়িটা নীলাকে গিফট করেছিলেন-তিনিও অন্যরকম একটা কস্ট ধারন করে আছেন-নীলাকে কেন্দ্র করে। যার নাম হতে পারে "স্মৃতি অমলিন" কিম্বা "স্মৃতি তুমি বেদনা" হয়ে। অথবা যিনি শাড়িটা দিয়েছিলেন-তিনি আরো বেশী স্মৃতি কাতর বলেই তাঁর "প্রত্যাহিক ভাবনায়"-নীলাকে ভেবে কস্টগুলোকে "প্রত্যাহিক কস্ট কস্ট সুখ" করে নিয়েছেন জীবনের সকল ব্যাস্ততা, সকল যন্ত্রনায়। আমার ধারনা অমন কিছু "বিশেষ দিনের, সময়ের স্মৃতির" নামই ভালোবাসা। যে ভালোবাসা কস্ট দেয়না-সেটা আসলে ভালোবাসাই না!
হয়ত ভাবছেন-আমি "ভালোবাসা বিশেষজ্ঞ" হয়ে এইসব আঁতেল বক্তব্য দিয়ে নিজেকে জাহির করার চেস্টা করছি। আসলে ওসব কিছুইনা। আমার ধারনা, অমন কিছু স্মৃতি ধারন করে প্রায় অনেকেই কস্ট পাচ্ছেন.........।
সেই শাড়ি ওয়ালাকে নীলা যদি ভুলতে নাইই পারেন-তাহলে তিনি কস্টকে ধারন করুন নিজের স্বামী, সন্তান পরিজনের ভালোবাসার অন্তরালে-একান্তই নিজের করে। কারন কস্ট কখনো কখনো নিজেকে একধরনের সুখ এনে দেয়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: জুলভার্ন গল্পটা আমার সম্পুর্ন কল্পিত। কেন জেনো মনে হলো এমনও তো ঘটতে পারে কারো জীবনে। আর তাই ভেবেই লেখা। কল্পিত নীলার জন্য আমারও অনেক কস্ট লেগেছে।
তবে আমি আপনার সাথে একমত না, কারণএকমাত্র বিষাদ গ্রস্ত ছাড়া আর কারো দু:খ ভালোলাগতে পারেনা। আমারতো নয়ই।
ভালো থাকুক সবাই যার যার অবস্হানে।
আপনিও ভালো থাকুন সবসময়।
৩৩|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০
সাইমুম বলেছেন: ++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৪
জুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাইমুম প্লাসের জন্য
কিন্ত আপনাকে মাইনাস আমার পোস্ট নিয়ে কোনো বন্দনা না করার জন্য
৩৪|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫২
নীল ভোমরা বলেছেন:
প্রীতি জিন্তা মসলিন শাড়ীটা নিয়ে ভেগেছে নাকি?! আপনি সাহারা বিবি বরাবরে নালিশ করতে পারেন। উনি নিশ্চয়ই ল এনফোর্স সংস্থাগুলিকে প্রয়োজনীয় 'নির্দেশ' দিয়ে দেবেন!
সেই মসলিন শাড়ীটার সর্বশেষ স্ট্যাটাস কি?!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: প্রিতি জিন্টার শাড়িটা মসলিন ছিলনা বলে অনেকে আপত্তি তুলেছে।
হাসান তো ছবি বদলানোর জন্য একটা মৎস কন্যার ছবি পর্যন্ত উপহার দিয়েছে
শেষমেষ সত্যি মসলিন পড়া রবি বর্মার আঁকা এক রমনীর ছবি দিয়ে আমি কিন্চিত শান্তিতে আছি :#>
৩৫|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আইইউবের সামনের অন্জ্ঞনটায় একবার ওর সাথে ঘুরতে গিয়ে এমন একটা শাড়ী চোখে পড়েছিলো। বলেছিলাম ওকে এটা পড়লে কেমন হবে? ও বললো ও নাকি শাড়ী পড়ে না। ভেবেছিলাম আমি ওকে কিনে দেবো। তিনদিন পর যখন কিনতে যা্ই তখন ওটা আর ওখানে ছিলো না। কি নামে যে কাউকে জিজ্ঞেস করবো সেটাও বুঝলাম না। জামা কাপড়ের নাম কোয়ালিটি সম্পর্কে আমার আইডিয়া খুব কম। তার কিছু দিন পরই ব্রেক আপ! আর কোনো দিন শাড়ি কেনা হলো না!
ভালোই হলো, ওকে শাড়ি কিনে দেই নি, আমার কখনোই ভালো লাগবে না ও এভাবে কাদছে!
ওর চোখের অশ্রুগুলো আমার মাথাটা নষ্ট করে দেবে!
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০০
জুন বলেছেন:
তাই উদাসী, আমারও কখনো ভালোলাগেনা কারো কস্ট আর কান্না।
তোমার জীবনের সাথে কিছুটা মিলে গেল কি ! যদি তাই হয় তবে আমি দু:খিত, তোমাকে নস্টালজিক করে তোলার জন্য।
ভালো থেকো।
৩৬|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১২
মে ঘ দূ ত বলেছেন: দারুণ!
নীলা যে গানটা শুনছিল সেটি আমারও প্রিয়। ![]()
স্মৃতি কি আর হারায়! এসব অভিজ্ঞতা নিয়েই তো মানুষের জীবন। কোথায় যেন পড়েছিলাম, ওহ মনে পড়েছে, একবার এক প্রপেসর তার শেষ ল্যাকচারে বলছিলেন (উনি ক্যান্সার আক্রান্ত ছিলেন) যে, তার জীবনে যদি কিছু অতৃপ্তি থেকে থাকে তবে সেগুলো হবে কখনো কিছু করতে চেয়েও পিছপা হয়ে ফিরে আসা। কেন সেই কাজটা তিনি তখন করলেন না এই আফসোস নিয়েই তিনি চিরতরে চলে যাবেন।
কথাটা বলছিলাম এ জন্য যে, এই যে নীলা আর তার প্রিয়-র মাঝে ভুল বুঝাবুঝি হয়ে সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে গেল কিন্তু এর পরেও সম্পর্কটার থেকে অনেক প্রাপ্তি আছে। আছে অনেক মিষ্টিমধুর কিছু মুহুর্ত। সেগুলো তো আর মিথ্যে হয়ে যায়নি। তার শেষ বয়সে সে হয়তো এই ভেবে তৃপ্তি পাবে যে, অন্তত একজনকে সে তার সমস্ত সত্ত্বা দিয়ে ভালবেসেছিল। ![]()
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: মেঘদূত তোমার মন্তব্য পড়ে সেই প্রফেসরের জন্য আমার চোখে পানি এসে গেল। কি সুন্দর করে লিখেছো তুমি, সত্যিই তো কি আফসোস ...।
দিলেম যা রাজ ভিখেরীরে স্বর্ন হয়ে এল ফিরে
এখন কাঁদি চোখের জ্বলে দুটি নয়ন ভরে ,
তোমায় কেন দিইনি আমার সকল শুন্য করে!
রবীন্দ্র নাথের এই কবিতাটা আমার অত্যন্ত প্রিয় মেঘদূত।
নীলা যেন ঐটুকুতেই শান্তি পায়। কারন সে যে সত্যি ভালোবেসেছিল তাকে।
৩৭|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২০
অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: ==+++++++++++++++++++++++++++++++
Click This Link
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩৯
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সীমু এত গুলো প্লাসের জন্য।
দেখেছি একটু পরে মন্তব্য করবো।
৩৮|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩০
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: সম্পর্ক এত ঠুনকো হয়ে যাচ্ছে কেন? ডিজিটাল যুগ বলেই হয়ত। আগের দিনে হয়ত, অনেক বড় বড় মন কষাকষিতেও সম্পর্ক ভাঙতো না, বরং নতুন উদ্যমে মজবুত হয়ে গড়ে উঠত। মন খারাপ লাগছে আপা অচেনা এক নীলা আর তাঁর সেই মানুষটার জন্য।
গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে। শুভেচ্ছা আপা।
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমিনুল ভালোলাগার জন্য।
তুমি সত্যি কথাই বলেছো। ছোটোবেলায় যে কোনো ইলেকট্রনিকস জিনিস কিনলে বলতো লাইফ টাইম গ্যারান্টি।
আজকাল দোকানদার রা একথা শুনলেও হাসবে।
সব কিছু ই দুদিন বাদেই অবসোলিট।
মানুষের মধ্যে সম্পর্কটাও আজকাল তেমন ঠুনকো হয়ে দাড়িয়েছে।
৩৯|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৮
সায়েম মুন বলেছেন: আপুর গল্পেও নীলা এসেছে
খুলে যাক গুছিয়ে রাখা সুখস্মৃতির দেরাজ--শাড়ীর ভাঁজ থেকে-------------
অনেক ভাল লাগলো গল্প
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন:
ভালোলাগলো বলে অনেক ভালোলাগলো মুন।
অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।
আমার কিন্ত মনেই নাই তুমি যে নীলারে লইয়া একখান গফ লেখছিলা আর হেইডা যে কত খ্রাপ হইছিল
নামটা ডিলিট কইরা দিমু নাকি
৪০|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩১
নস্টালজিক বলেছেন: ভালো লাগলো জুন !
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৫
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নস্টালজিক ভালোলাগার জন্য।
৪১|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪২
সায়েম মুন বলেছেন: নামটা কপি পেষ্ট করছেন ঠিকাছে। তাই বলে গফটাও
আমার গফ এমনিতেই খ্রাপ হয়। তাই বইলা এভাবে বল্তে হপে
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
জুন বলেছেন: মুন আমি তোমার আগের মন্তব্যের জবাব দেই নাই
কে দিল
পুলি পিঠা খাওয়া ভুত টা নয়তো
আমার নীলা দামী শাড়ি নিয়া কান্তাছে
আর তোমার নীলা নীল নদীতে পা চুবাইয়া বইসা আছে
কপি পেস্ট কেমনে হইলো
৪২|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৯
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প? মোটেও পড়বো না, তারাতারি ভাইগা যাই
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১২
জুন বলেছেন:
কি বলেন এত রোমান্টিক তাও মন খারাপ
কিছু না বলেই চলে যেতে হবে
৪৩|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৪
সাইমুম বলেছেন: বন্দনা প্রত্যাশা করছেন? তাইলে শুনুন। মসলিন খুব পাতলা কাপড়। এখন বানাতে হলে ন্যানো প্রযুক্তি লাগবে। পাতলা হবার কারণে এটাকে বলা হতো 'হাওয়াই ইন্দ্রজাল'।
কিছু মসলিন পানিতে ছেড়ে দিলে চোখে দেখা যেতো না। এগুলোর নাম ছিল 'আবরোয়া খাস'। আবার 'মলমল খাস' নামের মসলিন ঘাসের উপর শুকাতে দিয়ে দেখা গেছে, ওটা গরুর পেটে চলে গেছে
৭ থেকে ১১ বছর বয়সী মেয়েরা মসলিনের সুতা কাটতো। মেয়েদের বয়স ১১ পেরুলেই মসলিন সুতো কাটার উপযোগী সে আর থাকতো না। কারণ বারোতে পা দিলে নাকি মেয়েদের হাতের আঙ্গুল কিছুটা শক্ত হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, সুতো কাটতে হতো সেহেরীর সময় থেকে সূর্য ওঠার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত। কারণ সূর্য ওঠার পর রাসায়নিক বিক্রিয়ার কারণে মসলিনের সুতো কাটা সম্ভব ছিল না। ঘটনা এখানেই শেষ নয়, মসলিনেরর সুতো কাটতে হতো ঘরের ভেতর তৈরি করা মাটির গর্তে। সাধারণ আলোতে নয়।
যাক এসব কথা। মসলিন তৈরির যন্ত্র এখনও ঢাকা জাদুঘরে রয়েছে। আমি নিশ্চিত, মসলিনের এই চরকা দিয়ে আধুনিক বিজ্ঞানীরা একটা চটের বস্তাও বানাতে পারবে না, মসলিন তো দূরের কথা।
ইস! কমেন্টের সবটাই পণ্ড। কারণ গল্পটাই পড়া হয়নি। ঠিক আছে, 'মাইনাস' এড়াতে গল্পটা পড়ে কমেন্ট দেবো, ক্যামন????
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
জুন বলেছেন: গল্প না পড়েই এত বড় কমেন্ট সাইমুম :-&
মসলিনের বন্দনা শুনতে চাইনি, এগুলো আমি সব জানি
আমার পোস্টের বন্দনা শুনতে চেয়েছিলাম
৪৪|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: @সাইমুমকে মসলিন নিয়ে এতসুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে গেলাম।
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: আমি তোমাকে আর দুটো পয়েন্ট বলি স্বদেশ,
তা হলো মসলিন বহু প্রাচীনকাল থেকেই এতই নামকরা ছিল যে মিশরে ফারাওদের মমি কে আবৃত করার জন্য এটা ব্যবহৃত হতো।
কমদামী যে মসলিন গুলো তৈরী হতো তার বিভিন্ন রোমান্টিক নাম ছিল যেমন নয়নসুখ, নীলাম্বরী ইত্যাদি...
৪৫|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩২
সাইমুম বলেছেন: এটা গল্প নয়, শব্দের কারুকাজে আড়াল করা ডাহা আত্মজীবনী। সুতরাং গল্পটা ভালো-মন্দের অনেক বাইরে।
মাফ কইরা দেন আমারে। আমি কমেন্ট করতে পারবো না।
তবে পড়ে খুব মজা পেলাম। কারণ মসলিনবিদ এই লেখক বানানের দিক থেকে ভীষণ উদার, অনন্ত আকাশের মতো প্রাণ খোলা। কখনো 'আলমারি' এর দিকে তাকান আবার কখনো 'আলমারী' খোলেন। একবার 'শাড়ি' পরেন। পর মুহূর্তে 'শাড়ী' পাল্টান।
মাফ কইরা দেন আমারে। আমি কমেন্ট করতে পারবো না।
স্মৃতি জাগানিয়া শাড়িটি অবশেষে খুঁজে পেলেন। আশা করি পার্টি দেবেন। সব ব্লগার দাওয়াত পাবে।
প্রিয় ব্লগাররা শুনুন, লেখক স্মৃতির প্রান্তরে হারিয়ে গিয়ে হঠাৎ শাড়িটা খুঁজে পেলেন। নিজেকেও নতুন করে আবিষ্কার করলেন। বুঝতে পারলেন, এটাই তো জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ, যা আবেগে ভাসায়। এমনকি অবাধ্য অশ্রুই বইয় দিতে পারে দু নয়ন জুড়ে।
আচ্ছা, এটা কি সেই মসলিন শাড়ি যা একদিন জুন পরতে চেয়েছিল। নাকি লেখকই সেই জুন, যিনি একদিন আপনজনের আবেগ দেখে নিজেই মসলিন শাড়ি বনতে চেয়েছিল।
(প্রজাপতি নিয়ে চীনা দার্শনিক চুয়াং জুর বিখ্যাত প্যারাডক্স অবলম্বনে কমেন্টটি করলাম)।
না না, মাফ কইরা দেন আমারে। আমি কমেন্ট করতে পারবো না।
তবে এটা হলপ করে বলতে পারি, ২০১২ একুশে মেলায় জুনের গল্পগ্রন্থ প্রকাশ পাবে। অনারারিয়াম পেলে গ্রন্থটির প্রুফটা দেখে দিতে পারবো।
আমি ঈগল দৃষ্টিতে ২০১২ একুশে মেলার দিকে তাকিয়ে রইলাম। জানি না, কপালে এক খানা বই ফ্রি রয়েছে কিনা
আচ্ছা গল্প বড় না জীবন বড়? আমার কাছে মনে হয়, জীবনটা গল্পের চেয়েও অদ্ভুত। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন:
:-& :-& :-& :-&
৪৬|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০২
সাইমুম বলেছেন: ডরাইছেন? ইন্নালিল্লাহ! ঠিক আছে, বই কিনে নেবো। আগে প্রকাশ করেন।
হঠাৎ রিমান্ড প্রসঙ্গ কেন টানলেন? কোনো সিগনাল দিলেন নাকি?
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: না আপনি ভুল বুঝেছেন সাইমুম, আমি যেহেতু নিজ নামে ব্লগিং করি তার জন্য অনেক সময় ইচ্ছে থাকা সত্বেও পলিটিক্যাল পোস্টে কমেন্ট করিনা।
রিমান্ড কথাটা আমি ফান করে বলেছি। দেখছেন না বাংলাদেশে সব আইন প্রয়োগকারী সংস্হা শুধু রিমান্ডে নেয়।
সাইমুম আমি কিন্ত খুব সরল সহজ, কোনো প্যাঁচ বুঝিনা।
সুতরাং সিগনাল দেয়া টেয়াও বুঝিনা, মনে যা আসে তাই লিখি।
৪৭|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৭
সাইমুম বলেছেন: আমি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে টানা লিখি না। বিষয় পাল্টাই। এখন যা নিয়ে লিখছি, তা বেশ স্পর্শকাতর। এই ফাঁকে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা হচ্ছে।
ভালো করে বোঝার পর রিপোর্ট করবো ভাবছি।
পলিটিক্যাল পোস্ট সবার কমেন্ট করা ঠিক নয়।
আমি যা নিয়ে লিখছি, তা জাতীয় স্বার্থ সম্পর্কিত। অনেকেই আমার পোস্ট পড়ছেন (মানে আমার ব্লগে ঢুকছেন)। কিন্তু সবাই কমেন্ট করছেন না। সম্ভবত এটা বোঝার চেষ্টা করছেন, আমি কোথায় গিয়ে থামতে চাইছি।
আমি ইচ্ছে করেই পোস্টগুলোতে অনেক ফাঁক-ফোকড় রেখে দিচ্ছি। কেউ পাল্টা প্রশ্ন করলে যেন ভালো করেই জবাব দিতে পারি।
আমার বিশ্বাস, একটু মনোযোগ দিয়ে বিষয়গুলো নাড়াচাড়া করতে পারলে আরো অনেক কিছু জানতে পারবো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৩
জুন বলেছেন:
সাইমুম লিখে যান আমি না হয় পাঠক হয়েই থাকবো।
৪৮|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪১
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ছোট খাট কারণে অনেক বড় সিদ্ধান্ত নেয়া...... ট্র্যাজ়িডি শুরূ......... অভ্যাসমত দিন চলছে চলছে...... হঠাৎ সিনেমার মতন সব কিছু ভেসে আসে......!!
খুব ভাল হয়েছে ম্যাম।
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৮
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফারহিন ভালোলাগার জন্য।
৪৯|
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
মসলিন আজ হারিয়ে গেছে কালের বিবর্তনে,
স্মৃতিগুলো শুধু বাঁধা পরে আছে মনের আবর্তনে।
২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৭
জুন বলেছেন:
ঠিকই বলেছো পাকা
সব কিছু পড়ে আছে
চারিদিক ফাকা
৫০|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৭
প্রিন্স_হাইয়ান বলেছেন: হঠাৎ ঘাটতে ঘাটতে এরকম পুরনো জিনিস পেলে আমরা সবাই চলে যাই সেই সব দিনগুলোতে, এক ঝটকায় ওটার সাথে জড়িয়ে থাকা হাসি-কান্না আনন্দ-বেদনা মনের আংগিনায় ভেসে ওঠে...............
ভালো লেখার বড় গুন হলো সেটি যদি মন খারাপ করা লেখাও হয় তবুও পাঠক সেটির অন্তঃস্থ শিল্পশক্তিতে শিহরিত হয়, এবং এই শিহরন ভালো লাগারই।
গল্প ভালো লেগেছে। শুভেচ্ছা............
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৫
জুন বলেছেন: ওহ প্রিন্স, তোমার এত সুন্দর মন্তব্যে আমি ভীষন খুশী হয়েছি।
ভালো থেকো সবসময়।
৫১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০১
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আপু
পাকার সাথে আপনার ছন্দ,
আসছে শুধুই ফাকা।
এত ফাকার গল্প শুনে,
মনটা করছে খা খা।
গায়ের পথ দু ধারে গাছ,
চলছে আঁকাবাঁকা,
আপনার গল্পও ঠিক তেমনি,
হয়েছে ঝাকানাকা।
ফাকা আমার সবই ফাকা,
ঘুরছে জীবন চাকা।
মাঝে মাঝে নিজেকে লাগে
খুব বেশিই একা।
তবুও...।।
দুঃখ সুখের স্মৃতি নিয়েই,
আমাদের বেঁচে থাকা।
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫২
জুন বলেছেন: এত হতাশ কেন পাকা ....
সারাজীবন তো থাকবেই দোকা ..।
শেষে কাঙালীনি সুফিয়ার মত গাইবে
একা ছিলাম ভালোই ছিলাম
এখন দেখি কেহ নাই
কোন বা পথে নিতাইগন্জে যাই...
গানের লিরিকসে ভুল হতে পারে এ্যডভান্স ক্ষমা চেয়ে রাখলাম :#>
৫২|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩৬
নীল_পরী বলেছেন: ১০০ তম মন্তব্য আমার। নায়িকার নাম দেখি আমার নামের সাথে মিলে গেছে! বাহ!!
গল্প এবার নিয়মিত পাবো মনে হচ্ছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৫২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীল_পরী।ঈদ মনে হয় ভালোই কাটলো।
আর বোলো না তাড়াহুড়া করে লেখা গল্প, অনেকের গল্পের নায়িকার নামের সাথে মিলে গেছে
মুন তো আমাকে নামের কপি পেস্টের ইলজাম দিয়ে গেছে
৫৩|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৩
""শ্রাবণী"" বলেছেন: মন খারাপ করানো গল্প।
তবে ভালো লেগেছে।
একটা প্রশ্ন মাথায় ঘুরছে। প্রশ্নটা করে ফেলি, নীলার ছেলেটা আট বছরের তাহলে শাড়ী কিনার ব্যাপাড়টা ৯-১০ বছর কিংবা তারও আগের। তখন কি বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা হাজার হাজার এস এম এস করতো?
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৪
জুন বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেবার জন্য দু:খিত "শ্রাবনী"।
আমি তো সারা জীবনই অন্কে কাঁচা
গল্প লেখার সময় এত হিসাব তো করিনি
এখন কি ছেলেটার বয়স দু বছর কমিয়ে দেব :-&
৫৪|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫০
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: আপনার হাতের লেখা খুব ভাল, ভীষণ ভাল লাগল পড়ে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৭
জুন বলেছেন:
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তওসিফ
হাতের লেখা
৫৫|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫১
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: দুঃখিত, আমি লেখার হাত বোঝাতে চেয়েছিলাম।
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৬
জুন বলেছেন:
ওহ আচ্ছা তাই বলুন লেখার হাত
৫৬|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৭
""শ্রাবণী"" বলেছেন: হিহিহি... ![]()
না আপু আজকে আমার কি যেন হয়েছে। মন খারাপ, মেজাজ খারাপ, সবকিছু সিরিয়াসলি নিচ্ছি, রাগ করছি...
ছেলের বয়স না কমিয়ে এস এম এস এর কথাটা বাদ দিয়ে দিতে পারেন। এমনিই তো ওরা ফোনে অনেক কথা বলতো, একসাথে ঘুরতো। এস এম এস না হয় নাই করা হতো। ![]()
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৮
জুন বলেছেন:
ছেলেকে ছোটো করতে রাজী আছি
কিন্ত এস এম এস ডিলিট করবোনা শ্রাবনী
আমার এস এম এস খুব ভালো লাগে :#>
৫৭|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৯
মিলে মিশে থাকি বলেছেন: শুরুতেই শাড়িগুলোর নাম মুখস্ত করতে গিয়ে একটু গুলিয়ে ফেলেছিলাম! পরক্ষণেই মসলিনের মায়াবী পরশে মুগ্ধ হলাম এবং ভাল লাগল। শুভেচ্ছা...।
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: আপনি আবার শাড়ীর নাম মুখস্ত করতে গিয়েছিলেন, ঘটনা কি
আপনার ভালোলাগায় আমি অনেক খুশী হোলাম
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
৫৮|
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প বলবো নাকি হারানো ব্যাথাকে জাগিয়ে তোলার গল্প বলব ঠিক বুঝতে পারছিনা।
জীবনে যে সব জিনিস গুলো হারিয়ে যায় সাথে সাথে তার স্হাবর বিষয়গুলোকেও বিসর্জন দিয়ে দেয়া উচিৎ যাতে পরে তারা আর কাঁদাতে না পারে ।
গল্প ভাল লাগল।
শাড়ী চমৎকার একটা ড্রেস। আমার কেন জানি শাড়ী কিনতে খুবই ভাল লাগে ![]()
![]()
২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ শামসীর।
আপনার শাড়ি কিনতে ভালোলাগে , কিন্ত তার হয়তো অন্য কোনো পোশাক পছন্দ তাহলেই তো প্রবলেম
৫৯|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৬
লিলি বিন্তে সো্লায়মান বলেছেন: ++++++++++
দুঃখের গল্প.....।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৫
জুন বলেছেন: হ্যা অনেক দু:খের গল্প
অনেক ধন্যবাদ লিলি।
৬০|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩০
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: এত চমৎকার লেখা, গল্প! মন্তব্যের আলাপচারিতা। অল্প সময় নিয়ে লেখা যদি হ্য় এত সুন্দর, হৃদয় ছোঁয়া তাহলে একটু বেশী সময় নিয়ে লিখবেন, প্লীজ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: নুরুনন্নেসা আপনার মন্তব্যে আমি অত্যন্ত খুশী হয়েছি যা আমি ভাষায় বুঝিয়ে বলতে পারছিনা।
আশাকরি আপনি আমার ব্লগের নিয়মিত পাঠক হবেন আর ভুল ত্রুটিগুলো তুলে ধরবেন।
৬১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: ভাল লাগলো, জুনাপু তুমি খুবই চমৎকার গল্প লেখো।
আরও লেখা চাই তোমার......
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ রেজোওয়ানা তোমার মন্তব্যের জন্য।
৬২|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩
সহেলী বলেছেন: স্মৃতি পিছু ছাড়ে না ,
কাছাকাছি চলে আসে ,
ফিরেও যায
যেতে যেতে ফিরে আসে ......
কত দিন আর কত রাত ...............
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১১
জুন বলেছেন: স্মৃতি ভীষন ভয়ংকর জিনিস, পিছু ছাড়েনা কখনও।
৬৩|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
সহেলী বলেছেন: মন উদাস হয়ে গেল
বলা হলো না গল্প ভাল লাগল !
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সহেলী আপনার এত সুন্দর মন্তব্যে আমি অত্যন্ত খুশী হয়েছি।
৬৪|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: কালে কালে তুমিতো দেখি জব্বর হয়ে উঠছো আপু।
সেই ফেব্রুয়ারীতে ব্লগে পা দিলে, আরেকটা ফেব্রুয়ারী আসার আগেই তোমার সৃষ্টি দেখে আমি সহ সবাই মুগ্ধ।
এতো মেধা নিয়ে রাতে ঘুম হয় কি করে?
কত অল্প কথায় গোটা জীবন এঁকে দিলে ব্লগের গায়ে।
শুভ কামনা আপু
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৭
জুন বলেছেন: সম্রাট ২০.২.২০১০ রাত ১০.৫০ আমার প্রথম পোস্ট ভাবছি কি হবে শিরোনাম হোক কিছ এলোমেলো কথা।
প্রথম মন্তব্য তোমার ২০.২.২০১০. রাত ১১.১৩ মিনিটে।
আমি কখনও ভুলিনি তোমাকে। এ পর্যন্ত যা লিখছি শুধু তোমাদের প্রত্যেকের অনুপ্রেরণায়।
তোমার জন্যও রইলো আমার অনেক শুভকামনা।
৬৫|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১২
শায়মা বলেছেন: খুব সুন্দর কষ্ট কষ্ট লেখা আপুনি।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯
জুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ শায়মা আপনাকে।
৬৬|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: আহা! শাড়িটা না দেখলেই তো ভাল হত। তাইলে খালি খালি এইসব কথা মনে হইত না।
![]()
যাই হোক গল্প হিসেবে অনেক ভাল হইছে। ++++
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো আদনান শাড়িটাই যত নস্টের গোড়া।
ভালোলাগলো জেনে অনেক খুশী হোলাম।
৬৭|
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
sraboni বলেছেন: অসাধারন!! খুব ভাল লেগেছে জুন আপু। অনেক দিন পর আপনার ব্লগে এসে চমৎকার একটা গল্প পড়লাম। ভাল লাগল।
আপু কেমন আছেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৬
জুন বলেছেন: ভালো আছি শ্রাবনী।তুমি কেমন আছো?
গল্প ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মাঝে মাঝে এসো, তোমাকে তো দেখিই না ।
৬৮|
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৩
আরফার বলেছেন: চমৎকার গল্প।
হঠাৎ হঠাৎ পুরানো কাগজ-পত্র, কাপড়-চোপড় হাতড়ে বেড়ালে অদ্ভুত ভালোলাগা-মন্দলাগার কিছু স্ম্বতি চোখের সামনে জ্বলজ্বল করতে থাকে। কিছু অদ্ভত সুন্দর স্মৃতির পাশাপাশি মনকে কাঁদানোর স্মৃতিও পটে ভেসে আসে। এই অনুভূতির আসলে তুলনা নেই। গল্পটা খুবই মর্মস্পর্শী।
যোগ চিহ্ন রইলো।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
জুন বলেছেন:
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আরফার।
৬৯|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৮
কাঠফুল বলেছেন: মন ছুয়েঁ যাওয়া চমৎকার একটি অনু গল্প +++++
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কাঠফুল ।
আমি সবসময়ই আপনার সুচিন্তিতিত মন্তব্যের প্রত্যাশায় থাকি।
আমি জানি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েই প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করেন।
ভালোথাকুন সবসময়।
৭০|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৯
সোমহেপি বলেছেন: .........
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২০
জুন বলেছেন:
কি টায়ার্ড সোম :-<
৭১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
কিছুক্ষণ বলেছেন: মন ছুয়েঁ গেল...
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কিছুক্ষন।
৭২|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৩
sraboni বলেছেন: খুব একটা ভাল ছিলাম না। এখন আছি ভাল। অনেক দিন ব্লগে বসা হয় না। তাই কারো বাড়ী যাই না আপু। এখন থেকে আর এমন হবে না আশা করি। এর মাঝে এত লেখা দিয়েছেন। একদিনে তো পড়ে শেষ করতে পারব না। আস্তে আস্তে পড়ছি। এবার কোথায় যাচ্ছেন আপু পর্যটনে?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: তুমিও অনেক কিছু লিখেছো শ্রাবনী, কিন্ত দেখা হয়নি নানা ঝামেলায়।
এখন দেখবো আস্তে আস্তে । নিকটা না থাকলে অনেক সময় দেখা হয়ে উঠেনা । নিয়মিত হাজিরা দিও তাহলে অন্তত পাশে থাকবে।
না এখন আর দেশের বাইরে আপাতত কোথাও যাচ্ছিনা। নেক্সট ইয়ার হয়তো যাবো। তবে দেশের ভেতর তো ঘোরা হবেই।
৭৩|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৮
সায়েম মুন বলেছেন: মাইনাসের কারণ জানতে চেয়ে পোষ্ট দিছিলেন। তাতে মনে হয় আরও মাইনাস বাড়ছে। পাগল কে নাও নাড়াইতে মানা করে লাভ আছে। কিছু পাবলিক খাইয়া কাম পায় না, মাইনাস দিয়া বেড়ায়।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৭
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো মুন। তাই দেখলাম এবার ।
৭৪|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৯
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
জুন, তোমার একটা পোষ্ট দেখলাম। মাইনাস নিয়ে চিন্তিত তুমি। কেন? মাইনাস পেলে কি হয়?
আমি তো ভাবছি একটা পোষ্ট দিব। যত খুসি মাইনাচ দেন। ![]()
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৭
জুন বলেছেন: জীসান তোমাকে পাশে পেয়ে ভালোলাগলো। আমি আসলে ব্লগের কিছুই বুঝিনা। লিখতে ভালোলাগে তার জন্য এখানে লিখি। এখানে লেখার সিস্টেম টা সোজা বিশেষ করে লেখার প্যানেলটা। আমি কোনো গ্রুপ কি না কি কিছুই বুঝিনা । যারা আমার পোস্টে মন্তব্য করে আমি তাদের উত্তর দেই। আর কঠিন ভাষা ব্যবহার আমার চরিত্রের বিপরীত। আমি কোনো রিকশাওয়ালা বা কাজের বুয়াকেও আপনি ছাড়া কথা বলিনা। সুতরাং বুঝতেই পারছো আমার অবস্হাটা । সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭৫|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ভাল লাগলো।কষ্ট তবু.....
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহী ভালোলাগার জন্য।
৭৬|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
জুন,
ধুর, কে মাইনাচ দিল কে দিল না, ওসব একটুও ভাববে না। এটা একটা ওপেন জায়গা - যতখুসি , যেভাবে খুসি অনেকে অনেক কিছু বলবে। এটা নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। কোন গ্রুপের কথা মাথায় এনো না।
এখানে যখন ছিলে না, তখন কি তুমি জুন ছিলে না ?
আবার এখানে থাকতেই হবে- এমন কোন বাধ্যবাধকতা আছে আমাদের ?
যা ভাললাগে - তা লিখতে থাকো। কে কি বল্লো তা নিয়ে ভেব না।
শুভকামনা ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৯
জুন বলেছেন: সেটাই জিশান নিজের আনন্দের জন্যই লিখবো আর তোমরা যারা ভালোবাসো তারা পড়লেই আমি খুশী।
৭৭|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
সোমহেপি বলেছেন: আগেরটা ছিল চিহ্ন।পড়ি নাই।
এখন পড়েছি।
শাড়ীটা দেবার পরে আমার তিনমাস খুব কষ্টে কেটেছিল।পকেটের আবর্জনা সব ঝেড়ে শাড়ীটা আমি কিনেছিলাম।তবুও তবুও কথা রাখেনি নীলা
নীলারা কথা রাখেনা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৬
জুন বলেছেন:
তাই নাকি নীলা রা কথা রাখেনা সোম !!
কি জানি ?
ভাগ্যিস আমার নাম জুন, নীলা নয়।
৭৮|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১১
সোমহেপি বলেছেন: জিটুন ইটাপু টুতুইটুমি কিটই?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: কি লিখেছো সোম আমি নীলা কি না ??
৭৯|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০১
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: আপু.......এমন অসম্পূর্ন রাখলেন কেন গল্পটা? কি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সেটা ইম্পর্টেন্ট না হলেও সেই ভুলের কারণে কিভাবে কি হোল সেটা বললে ভালো হোত।
আর শুন্য মসলিন শাড়ির জন্যে উতলা কত দেখছেন? ওর লাগবে।![]()
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৩
জুন বলেছেন:
পুরো করে লিখলে আর ভাবার অবকাশ থাকে কই বর্ষা !
কি নিয়ে লেগেছিলো মনে হয় নীলা নিজেও ভুলে গেছে।
শুন্য কে কিনতে হলে অনেকগুলো কিনতে হবে শাড়ী
দেখো নাই লিখেছে একটা গেলে আরেকটা আসবে
৮০|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৪
কালপুরুষ বলেছেন: তোমার লেখার হাত ভাল। স্মৃতির মায়া জড়ানো এই লেখাটাও ভাল লাগলো।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৮
জুন বলেছেন:
আপনার এই সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কালপুরুষ।
৮১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩২
এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন: লেখক বলেছেন: কি জানি নিশ্চয় পাওয়া যায় তবে আগের মত নেই।
নীলা তো সুখেই ছিল এই শাড়িটাই তো যত সর্বনাশের কারণ :-&
>> আপু, মানি, শাড়িটা ওর হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা/বন্ধুত্বের কথা মনে করিয়ে দিয়ে যাতনা দিয়েছে, কিন্তু ক্ষণিকের জন্য হলেওতো তাকে নিয়ে গেছে সুদূর অতীতে, যখন তার মনে একটা ভালবাসা ছিল। সব আকস্মিক ঘটনারই কিছু প্রতিদান থাকে।
লিখাটা ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন। ![]()
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন:
সত্যিতো এভাবে তো চিন্তা করেনি নীলা !
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ হালিম।
৮২|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৭
সুবিদ্ বলেছেন: স্মৃতি, তুমি বেদনা...
'আবে রাঁওয়া' নামে রিজিয়া রহমানের একটা উপন্যাস আছে, পড়েছেন আপা? ঢাকার মসলিনের স্বর্ণযুগটা অসাধারনভাবে তুলে এনেছেন তাতে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
জুন বলেছেন:
না পড়িনি সুবিদ ....
এমনি মসলিনের ইতিহাস পড়েছি।
অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য।
৮৩|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
হায় নীলা !!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০
জুন বলেছেন:
হায় হায় করছো কেনো সকাল
৮৪|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
রাজামশাই বলেছেন: হ বুঝছি - নিজের কথা লিখছো ![]()
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
জুন বলেছেন:
আসলেও সত্যি... কি করে বুঝলেন রাজামশাই
!
এতগুলো মানুষ একজনও বুঝতে পারলোনা
৮৫|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩২
সীমানা পেরিয়ে বলেছেন: ![]()
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন:
৮৬|
২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ১১:২৯
ফলে পরিচয় বলেছেন: লাস্টের দিকে এসে মন খারাপ হয়ে গেল। আমার সব সময় হ্যাপি এন্ডিং দেখতে ভালো লাগে। যাই হোক, সুন্দর একটা গল্পের জন্য +++++++
০১ লা জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমারও হ্যাপি এন্ডিং ভালোলাগে। কিন্ত সব কি আর হয় ??
৮৭|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি মূলতঃ কবিতা লিখি। ছোটগল্প লিখতে গেলে বড় হয়ে যায়, তাই গল্প খুব একটা লিখিনা। গতকাল একটা গল্প পোস্ট করেছিলাম, ফ্ল্যাশব্যাক। আপনি সেটা পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলেন। সেটার সূত্র ধরে আপনার ব্লগে এসে এ গল্পটা পড়ে গেলাম। সাত বছরের ব্যবধানে লেখা দুটো গল্পের মধ্যে আশ্চর্য রকমের মিল দেখে বিস্মিত হ'লাম। গল্প দুটোর সমাপ্তিটুকু একই ধরণের।
খুব ভাল লেগেছে আপনার এ গল্প। মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যগুলো পড়ে আবার ফিরে আসবো বলে আশা রাখছি।
পোস্টে ৫৬তম প্লাস + +
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
জুন বলেছেন: আমিও আপনার গল্প পড়ে আর কাকতালীয় মিল দেখে বিস্মিত হয়েছি খায়রূল আহসান ।
কিছু মনে না করলে বলি । যদি গল্প লিখেন তবে পাত্র পাত্রীর কিছু ডায়লগ ব্যবহার করবেন । এতে রচনার মত লাগবে না । দম ফেলার একটা সুযোগ আসবে পাঠকদের ।
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
৮৮|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, খুশী হ'লাম।
এতে রচনার মত লাগবে না । দম ফেলার একটা সুযোগ আসবে পাঠকদের। - ও তাই তো! পাঠকদের কথা তো স্বভাবগতভাবে হামেশা ভুলেই যাই। খালি নিজের কথাই বলে যাই।
মন্তব্যে উপকৃত হ'লাম।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: হা হা হা ভালো বলেছেন যে পাঠকদের কথা ভুলেই যান। ব্লগে লিখলে কি পাঠকদের কথা ভুল্লে চলে!! এটা ভুলবেন খাতায় লিখলে ![]()
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৮৯|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: নীলা তো সুখেই ছিল এই শাড়িটাই তো যত সর্বনাশের কারণ (১ নং প্রতিমন্তব্য)- সত্য ঘটনা? Truth is stranger than fiction!
মন্তব্যগুলো পড়ে দেখলাম, আপনার গল্পটা অনেকের সুপ্ত কষ্টকে উসকে দিয়েছে। গল্প সফল।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
জুন বলেছেন: একটা মজার ব্যাপার কি জানেন? আমি এ পর্যন্ত যতগুলো গল্প লিখেছি আপনি পড়েছেন কি না জানি না। তার প্রতিটিতেই আমার সহ ব্লগারদের আন্তরিক প্রশ্ন " আপু গল্পটা কি আপনার জীবন থেকে নিয়ে লেখা? "
আহা আমার জীবন কি এতই বৈচিত্রময়
অনেকের সুপ্ত কষ্টকে উসকে দেয়ার জন্য আন্তরিক দু:খিত খায়রুল আহসান।
৯০|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৩৬ নং প্রতিমন্তব্যে কবিগুরুর কবিতা থেকে ঐ তিনটে চরণের উদ্ধৃিতির জন্য ধন্যবাদ। ভাল লেগেছে।
ছোটোবেলায় যে কোনো ইলেকট্রনিকস জিনিস কিনলে বলতো লাইফ টাইম গ্যারান্টি। আজকাল দোকানদার রা একথা শুনলেও হাসবে। (৩৮) - আমিও হাসছি আপনার এ মন্তব্য পড়ে...
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প।তবে ব্যাপার না। একটা গেলে আরেকটা প্রেম হবে।
আচ্ছা আরেকটা কথা, আপু মসলিন কাপড় কি এখন পাওয়া যায়? আমি আসলে শাড়ি-টাড়ির ব্যাপারে কোনো ধারনা রাখি না।