নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিয়াং মাই এর পথে

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪


অভ্যর্থনারত শহর চিয়াং মাই
“আচ্ছা আপনি কবে থেকে এই জগতে আসার কথা ভেবেছেন’? এক সময় টিভিতে কোন শিল্পীর ইন্টারভিয়ু নেয়ার সময় উপস্থাপকদের গৎবাধা এই প্রশ্নটি থাকতোই ।এটা শুনলেই আমার এক কাজিন ঠাট্টা করে বলতো,‘দেখবে উনি এখনি বলবে,“ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল এই জগতে আসার”।আমার কাজিনের কথা সত্য প্রমান করে অতিথি এই উত্তরটাই দিত। অর্থাৎ আমাদের দেশের বেশিরভাগ শিল্পীই হঠাৎ করেই যে এ জগতে এসেছে এমনটি খুব কমই ঘটেছে।

চিয়াং মাই এর পথে ছুটে চলা ট্রেন
সেই সব শিল্পীদের মত যদি আমার ভ্রমন বাতিক নিয়ে কেউ কোনদিন এমনধারা প্রশ্ন করতো তবে আমিও হয়তো উত্তরে বলতাম, “সেই ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়ানোর”। অবশ্য বাবার বদলীর চাকরীর কারনেও এ শখটি যেন আমার রক্তে্র ভেতর মিশে গিয়েছিল বলা যায়।পরবর্তী জীবনে জীবনসংগীও আমার মতই মন মানসিকতার, ফলে যা হবার তাই হলো উঠলো বাই তার কটক যাই প্রবাদ এর মত অবস্থা ।এই বাই অর্থাৎ বাতিকের কারনে অজ্ঞাত অখ্যাত কটকের মতও কত জায়গায় যে গিয়েছি তার ইয়াত্তা নেই । সেখানে কি জানি কেনো বহু বছর ধরে পরিকল্পনা করেও বিভিন্ন বাধায় থাইল্যান্ডের উত্তর সীমান্তে পাহাড় ঘেরা বিখ্যাত পর্যটন নগরী চিয়াং মাই যাওয়া বার বার পিছিয়ে যাচ্ছিল। মনে হলো স্বপ্নের শহর পাহাড় কন্যা চিয়াং মাই যেনো অধরাই থেকে যাবে আমাদের কাছে।প্রতিজ্ঞা করলাম না আর দেরী নয় এবার যাবোই যাবো।

শীতের সময় এখানে সেখানে গাছ ভরে ফুটে থাকা সিয়ামিজ সাকুরা বা ওয়াইল্ড হিমালয়ান চেরী
গ্রীস্ম,বর্ষা আর শীত এই তিন ঋতুর অঞ্চল চিয়াং মাই এ পর্যটনের জন্য সেরা সময় ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারীর শেষ পর্যন্ত শীতের তিন মাস। আমরা ফেব্রুয়ারীর মাঝামাঝি যাওয়া আসা বাদ দিয়ে ছয়দিনের জন্য যাবো বলে ঠিক করলাম। ঢাকা থেকেই হোটেল বুকিং, ট্রেন ভাড়া সব কিছুর ব্যবস্থা হলো অনলাইনে।

রাজা চুলালংকর্ন ( পঞ্চম রামা) ১৮৬০ খৃঃ সিয়াম অর্থাৎ থাই স্টেট রেলওয়ের প্রতিষ্ঠাতা
পর্যটনের সেরা সময় বলে ব্যাংকক থেকে চিয়াং-মাই আভ্যন্তরীন রুটের প্লেনের কোন টিকেটও মেলেনি। বিলাস বহুল নৈশ বাসের টিকিট পাওয়া যাচ্ছিল কিছু কিছু যার ভাড়া প্রায় প্লেনের কাছাকাছি। তবে যত এসি হোক আর আরামদায়কই হোকনা কেনো চলন্ত কোন যানবাহনে নির্ঘুম আমি একা বসে থাকি । আর এই এক রাত জাগার মাসুল শরীর পরবর্তী তিন দিন ধরে আদায় করে নেয়। তাছাড়া ঐ সব বাসের সাস্পেনশনের কারনে ক্রমাগত দুলুনীও আমাকে অসুস্থ করে তোলে।


ব্যাংকক চিয়াংমাই হাইওয়ের একটি অংশ

শেষপর্যন্ত আমার সবচেয়ে পছন্দের ট্রেনে যাবো বলেই সিদ্ধান্ত হলো। বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক বিভুতিভুষনের পথের পাঁচালীর অপু দুর্গার স্বপ্নের ট্রেনের মতই যার খোলা জানালা দিয়ে হু হু বাতাস এসে সব উড়িয়ে পুড়িয়ে একাকার করে দিয়ে কু ঝিক ঝিক শব্দ তুলে তার গন্তব্যে ছুটে চলবে। এর চেয়ে উপভোগ্য আর কিছু আছে বলুন? এ ছাড়াও নেটের তথ্য অনুযায়ী এটি একমাত্র এক্সপ্রেস ট্রেন যাতে সেই কাক ডাকা ভোর থেকে পরের প্রায় চারটি ঘন্টা এক অনিন্দ্য সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনার সাথী হয়ে চলতে থাকবে।
ব্যাংকক থেকে চিয়াং-মাই নন এসি এই ট্রেনের মাথাপিছু ভাড়া ৫৮১ বাথ। মধ্য ফেব্রুয়ারীর এক রাতে আমরা দুজন ট্যাক্সি করে হোটেল থেকে রওনা হোলাম ব্যাংককের প্রধান ট্রেন স্টেশন হুয়ালামফং এর উদ্দেশ্যে।


রাতের ব্যাংকক

দেশটিতে গত কয়েক বছর ধরে সামরিক শাসন চলছে তার উপরে পিতৃসম রাজা ভুমিবলের মৃত্যু ব্যবসা বানিজ্যে নিয়ে এসেছে কিছুটা মন্দাভাব। বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন যে একটু বাধাগ্রস্ত তা পরিস্কার নজরে আসে থাইল্যান্ডের প্রধান প্রবেশ দরজা সুবর্নভুমি এয়ারপোর্টে নামলেই। আগেরমত সেই ঝা চক চকে ভাব নেই।অর্থনৈতিক মন্দায় সবকিছুতেই একটু মলিন অবস্থা যা দেখা গেলো রাস্ট্রীয় মালিকানাধীন State Railway of Thailand (SRT) এর প্রধান স্টেশনেও। তারপরও টার্মিনাল বা প্ল্যাটফর্মের কোথাও সামান্যতম নোংরা-ময়লার অস্তিত্ব নেই। সারাক্ষন ধুয়ে মুছে পরিস্কার রাখার আপ্রান চেষ্টা করে চলেছে পরিচ্ছন্ন এই জাতিটি।


টার্মিনালের এক অংশে সিয়াম রেলওয়ের আধুনিকায়নের জনক প্রয়াত রাজা ভুমিবলের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন ।

বহু লোকের উপস্থিতি থাকা সত্বেও ট্রেন টার্মিনালে সরগরম যাকে বলে সে রকম কিছু দেখলাম না। বেশিরভাগ দেশের মানুষের কাছেই সময় বাচানোর জন্য যানবাহন হিসেবে ইদানীং ট্রেনের চেয়ে বাসের কদর বেশি। তারপরও ভাড়া কম বলে স্থানীয় লোকজনের কাছে পছন্দের যানবাহন ট্রেন তা রেলওয়ে থাইল্যান্ড এর পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা যায়। ২০১৪ এর হিসাব অনুযায়ী এ সংস্থাটি ৪৪ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহন করেছে।

অপেক্ষারত যাত্রী

আমরাও চেয়ারে বসে প্রতীক্ষারত। তাকিয়ে দেখলাম সেখানে কোন হৈ হল্লা নেই, নেই কুলীদের হাঁকা-হাঁকি ডাকাডাকি, কানের কাছে ঝালমুড়িওয়ালার কৌটায় মুড়ি চানাচুরের মিলিত ঝাকুনির ঝুম ঝুম শব্দ। উপরে ঝোলানো বড় ডিসপ্লে বোর্ডে ট্রেনের নাম ও প্ল্যাটফর্ম নম্বর দেখামাত্র চেয়ার ছেড়ে যাত্রীদের নিঃশব্দ প্রস্থান । একটু পরেই সেখানে আমাদের ট্রেনের নামটি ভেসে উঠলে নির্ধারিত বগির নির্ধারিত সিটে গিয়ে বসলাম। সিটি বাজিয়ে সময়মত অর্থাৎ রাত দশটায় আমাদের ট্রেন ছাড়লো ৭৫১ কিঃমিঃ দুরের চিয়াং মাই এর উদ্দেশ্যে।

আমাদের ট্রেন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষায় ।

স্লিপার কোচ তাই ট্রেনে উঠতেই একজন এটেন্ডেন্স এসে সদ্য কাচা ঝকঝকে পরিস্কার সাদা চাদর আর বালিশের কভার দিয়ে বিছানা করে দিল।সাথে সাবানের সুন্দর মিষ্টি মৌ মৌ গন্ধ মাখানো প্যাকেট করা একটি কম্বল। ফ্যান চলছে তাও বেশ গরম লাগছিল। জানালার কাচ উপরে সামান্য খোলা ছিল, সেখান দিয়ে মাঝে মাঝে বাইরে থেকে সামান্য ঠান্ডা বাতাস এসে গা জুড়িয়ে দিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ভেবেই পেলাম না কম্বল দিয়ে কি হবে!


বিছানার পাশে অবহেলা ভরে পরে থাকা প্যাকেট করা কম্বল

শহর এলাকা পার হতেই জানালার বাইরে ঘুটঘুটে আঁধার নেমে আসলো।কাঁচে নাক ঠেকিয়েও কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না। বাধ্য হয়ে নজর দিলাম ভেতরে। আমাদের পুরো বগিটাই মনে হলো পর্যটকদের জন্য নির্ধারিত। এদের মাঝে আমরা দুজন ছাড়া আর সবাই ইউরোপ অথবা আমেরিকান ব্যাগ প্যাকার্স। পাশের কম্পার্টমেন্টটাই হলো রেস্টুরেন্ট। খানিক পরে সেখান থেকে এক হাসিখুশী মহিলা মেনু এনে জানতে চাইলো রাতে কিছু খাবো কিনা? যদিও বেশ কিছু শুকনো খাবার সাথে ছিলো তারপরও মুরগী,সবজী আর স্টিকি রাইসের একটি থাই খাবার দেখে লোভ সামলাতে পারলাম না, ২০০ বাথ তার দাম।

ছবিটা ২০১৫ এর হলেও খাবারটা ঠিক এমনই ছিল।

রাত প্রায় বারোটা বাজে, সব যাত্রীরাই যে যার মত খেয়ে দেয়ে পর্দা টেনে শুয়ে পড়লো, চার বার্থের কুপে নীচের দুদিকের বার্থ দুটো ছিল আমাদের দুজনার জন্য । চেয়ে দেখি পাশে উপরের বাংকের শ্বেতাংগ লোকটি শুয়ে শুয়ে চিয়াং মাই এর উপর লেখা একটি বই গভীর মনযোগ দিয়ে পড়ছে। শুধুমাত্র এই জ্ঞ্যানটুকু লাভের কারনেই তারা যে কোনো জায়গায় গিয়ে পরিপুর্নভাবে সে স্থানটিকে দেখে আসতে পারে। আমাদের মত টাউট বাটপারের পাল্লায় খুব কমই পরতে হয় তাদের।


ছুটে চলা ট্রেনের জানালা দিয়ে তোলা

কখন ঘুমিয়ে পড়েছি জানিনা তবে মাঝ রাতে প্রচন্ড শীতে যখন ঘুম ভেঙ্গে গেলো তখন বিছানার কোনে অবহেলায় ছুড়ে দেয়া কম্বলের মাহাত্য অনুধাবন করতে পারলাম। কাঁপতে কাঁপতে জানালার কাঁচ পুরোটা বন্ধ করে কম্বল মুড়ি দিয়ে আবারো ঘুমানোর চেষ্টা করছি, কিন্ত ফল হলো না, ঠান্ডায় বার বার ঘুম ভেঙ্গে যাচ্ছে। শুয়ে শুয়েই টের পাচ্ছি ট্রেনটি কখনো তার গতি বাড়িয়ে দিচ্ছে, কখনো বা দুলে দুলে যাকে বলে ঢিমে তেতালে এগিয়ে চলেছে নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে।


সব কিছুতেই থাইদের রুচির পরিচয় বহন করে যা চিয়াং মাই স্টেশন এর নামফলকেও লক্ষনীয়

চলবে ---

১০০ বাথ = ২৪৫ টাকা ।

ছবিঃ হাইওয়ের ছবিটি ছাড়া বাকি সব আমাদের ক্যামেরা ও মোবাইল ফোনে তোলা ।
কপিরাইটঃ লেখকের বিনা অনুমতিতে এই লেখা ও ছবি যে কোন মিডিয়ায় পুর্ন অথবা আংশিক প্রকাশ অগ্রহনযোগ্য ।

মন্তব্য ১২৭ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জুনআপু, আপনার সাথে আমাদেরও কিছুটা বেড়ানো হচ্ছে। এটি কি প্রথম পর্ব?
পুরা ভ্রমন কবে নাগাদ পাব। অপেক্ষায় থাকলাম।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: বেড়ানো আর পঠন এক সাথেই চলুক মোস্তফা সোহেল B-)
জী এটা প্রথম পর্ব । চলবে লিখতে মনে ছিল না :(
দেখি কবে নাগাদ পুরোটা লিখতে পারি , তবে অচিরেই পাবেন সে ভরসা দিলাম :)
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রথম মন্তব্যের জন্য ।

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপু দুবার মন্তব্য হয়ে গেল কি করে বুঝতে পারছি না । যা হোক একটি সাথে এটিও মুছে দিয়েন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

জুন বলেছেন: মুছে দিয়েছি , তবে মন্তব্য খরার দিনে এত মন্তব্য মুছে দিলে কি চলবে :-*
আবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

ওমেরা বলেছেন: আমি অনেকটা ঘরকুনো টাইপের বেড়ানো যা হয় তা বাধ্য হয়ে তবে ভ্রমন কাহিনী পড়তে আমার ভালই লাগে । ধন্যবাদ

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

জুন বলেছেন: আর আমি আপনার বিপরীত ওমেরা । দেশ বিদেশের নানান জায়গা দেখে আনন্দ পাই :)
পোষ্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনার তো খুব মজা আপু। অনেকেরই স্বপ্ন থাকে দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াবার কিন্তু সবার সুযোগ হয়না।
খুব ভালো লাগল আপনার চিয়াং মাই ভ্রমণের গল্প।
শুভ কামনা আপু।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য প্রথমেই জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ উম্মে সায়মা । আমিতো পাই পাই করে পয়সা জমাই আমার স্বপ্নের ভ্রমনের জন্য । শাড়ি গয়না কোন কিছুর প্রতি আমার তেমন আকর্ষন নেই । অনেক মানুষকে চিনি তারা শুধু আফসোসই করে কিন্ত সামর্থ্য থাকা সত্বেও বের হতে চায় না :)
আর যাদের সুযোগ হয় না তাদের জন্যই আমার এই লেখা যেন এর মাধ্যমে তারা কিছুটা হলেও জানতে পারে ।
আপনার ভালোলাগার কথা শুনে খুব খুশী হোলাম । সামনের পর্বগুলোরো সাথী হবেন সেই প্রত্যাশায় :)
শুভকামনা সতত --

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

পুলহ বলেছেন: পাহাড়ি কণ্যা চিয়াং মাইকে দেখার অপেক্ষায়...
শুরুর দিকের হিউমারটা ভালো লেগেছে। ছবিগুলোও ঝকঝকে।
শুভকামনা জানবেন আপু ! ভালো আছেন আশা রাখি !

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর পুলহকে আমার লেখায় পেয়ে কিযে ভালোলাগছে বলে বোঝাতে পারবো না :)
ছবিগুলো খুবই সাদামাটা ক্যামেরায় তোলা ভাই । অত ঝক ঝকে হয়নি। ক্যানন আর মোবাইলে আর কি আশা করা যায় :(
তাছাড়া হয় তীব্র রোদ অথবা কুয়াশা ছিল আরেক বাধা ।
যাই হোক তারপর ও ছবি ও বর্ননা ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আছি মোটামুটি । আপনিও ভালো আছেন আশাকরি ।
এই সিরিজে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)
শুভেচ্ছান্তে ।

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৪

মানস চোখ বলেছেন: শুরুর পর্বটা অসাধারণ!!!
আশা করছি বেশ কয়েকটা পর্ব পাব! চিয়াং মাই ভ্রমণ করেছি ২০০৮ সালে একদিন এক রাতের খুব ছোট ভ্রমণ ছিল।
এক দিনে আর কি দেখা যায়। তার পরেও 'আম্ব্রেলা মার্কেট', নাইট বাজার, পাহাড়ের উপরের মন্দির (যেখান থেকে পাখির চোখে পুরো চিয়াং মাই শহর দেখা যায়) দেখেছি। শহরের মাঝখান দিয়ে বয়ে চলা নদীটাও খুব ভালো লেগেছে। শীতের চিয়াং মাই নিশ্চয়ই খুব সুন্দর!!
আপনার লেখায় নস্টালজিক হব !!
খুব সুন্দর পোষ্ট 'জুন' আপা!!
পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম!!
ভালো থাকবেন !!!

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জুন বলেছেন: মানস চোখ বহুদিন পর আপনাকে আমার ব্লগ বাড়িতে দেখে খুব ভালোলাগলো ।
জী বেশ কিছু পর্ব হবে । তবে অনেকে হয়তো বিরক্ত হতে পারে । আপনি যা যা দেখেছেন তা আমার ভ্রমন সুচীতেও ছিল । যে মন্দিরটির নামটি আপনি মনে করতে পারেন নি তার নাম দই সুথেপ আর নদীটির নাম পিং :)
খুব আশা করছি পরের পর্বগুলোতে সাথে থাকবেন আর আমার ভুল হলে ধরিয়ে দেবেন :)
আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন সেই কামনাই করি ।

৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: ভ্রমন পোস্ট দেখলেই ছুটে আসি। আর জুন আপু তো বরাবরই ++++
আমি চাই যতক্ষন আমার বিরক্তি না আসবে ততক্ষন পোস্ট চলতেই থাকবে শেষ হওয়া চলবে না।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৭

জুন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে দারুন অনুপ্রেরনা পেলাম বাকি বিল্লাহ । অনেকদিন পর আসলেন । ব্যস্ত ছিলেন হয়তো :)
সাথে থাকবেন সিরিজটিতে সেই প্রত্যাশাই রইলো ।
শুভকামনা অনেক .।।।

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

রানা আমান বলেছেন: আপনার সাথে আমারও বেড়ানো হয়ে যাচ্ছে ,খুব সুন্দর পোষ্ট ।
পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম ।
ভালো থাকবেন ।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২০

জুন বলেছেন: আপনারা যারা নানা কাজে ব্যস্ত থাকেন, ঘুর ঘুর করার সময় পান না , কিম্বা আমার মত বেকার জীবন যাপন করেন না তাদের জন্যই আমার এই কষ্ট করে লেখা :)
পরের পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
অনেক ধন্যবাদ ।

৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: আপনার চোখে দেখা পাহাড় কন্যার বাকি অংশ পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
প্লিজ একটু তাড়াতাড়ি লিখবেন, আর সয্য হচ্ছে না। সুন্দর সুন্দর ছবি গুলো ও দিবেন।
অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৫

জুন বলেছেন: খুব তাড়াতাড়ি দেবার চেষ্টা করবো সঞ্জয় নিপু । অনেক ব্যস্ততার মাঝে ব্লগিং শুধু নিজের শখ টুকু জিইয়ে রাখার জন্য ।
সাথে থাকবেন শব পর্বেই সেই প্রত্যাশা রইলো । সুন্দর ছবি হবে কি না জানি না তবে আপ্রান চেষ্টা করবো তো বটেই ।
আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যে ।

১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

জাহিদ হাসান বলেছেন: থাইল্যান্ড বেড়ানোর শখ আমার বহুদিন ধরেই। কিছু টাকা হলেই চলে যাবো।
ব্যাংকক এখন পর্যটকদের স্বর্গ । তবে বিশেষ এক শ্রেণীর পর্যটকদের। এরা আসে
ইউরোপ-আমেরিকা থেকে। আর কিছু বলতে রুচিতে বাধছে।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪১

জুন বলেছেন: আশাকরি খুব শীঘ্রই আপনার মনোবাসনা পুরণ হোক জাহিদ হাসান । টাকা হলেই ঘুরে আসবেন ।
ব্যংকক বহু বছর ধরেই পর্যটকদের জন্য স্বর্গ রাজ্য । এদের আছে নীল অতল সমুদ্র মেখলায় ঘেরা অনুপম ফুকেট দ্বীপপুঞ্জ যা একবার গেলে বার বার যেতে ইচ্ছে করবে । আছে চিয়াং মাই এর মত পাহাড় ঘেরা স্বর্গপুরী সেখানেও আপনি বার বার যেতে চাইবেন ।
আপনি যাদের কথা উল্লেখ করেছেন সেই বিশেষ শ্রেনীর পর্যটক ছাড়াও প্রতি বছর আমাদের মত লক্ষ লক্ষ সাধারন পর্যটক যাদের মাঝে ইওরোপ আমেরিকার পর্যটক ও সপরিবারে আসে থাইল্যান্ডের অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে ।
সেই বিশেষ শ্রেনীর পর্যটকরা একটি নির্দিষ্ট এলাকাতেই থাকে । আর রেড লাইট জোন বোধহয় পৃথিবীর সব দেশেই আছে। ইউরোপের কিছু কিছু দেশে যা দেখেছি তাতে মনে হয় পুরো দেশই লাল আলোয় আলোকিত। শুধু শুধু থাইল্যান্ডের দোষ দিয়ে কি হবে ? এদেশে সারা রাত মেয়েরা একা একা চলা ফেরা করলেও কিছু ঘটেছে এমন শুনি নি । প্রতিবেশী দেশের অবস্থাই বা কি বলেন জাহিদ হাসান?
থাইল্যান্ডে কোন মেয়ের গায়ে ইচ্ছাকৃত ভাবে স্পর্শ করলে জিরো টলারেন্স। হয় জেল না হয় দেশ থেকে সাথে সাথে বের করে দেয়া ।
যাই হোক এসব নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা করছি :)

১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কবে যে কোথাও বেড়াতে যাবো কে জানে। রিযিক টানে না ক্যারে

খুব সুন্দর পোস্ট আপি ভাল লাগায় ভরপুর

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

জুন বলেছেন: একটু সময় নিয়ে বেড়িয়ে পড়েন কাজী ফাতেমা দেখবেন সত্যি একদিন অনেক জায়গায় ঘোরা হয়ে যাবে ।
ভালোলাগায় ভরপুর জেনে আমার মনটাও ভালোলাগায় ভরপুর হয়ে গেলো ।
সাথে থাকবেন শেষ অবধি সেই প্রত্যাশা রইলো ।
শুভকামনা ।

১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ইন্ট্রটা লেখার অসাধারণ হয়েছে।
থাইনামগুলো গাট্টাগোট্টা। নামগুলো বাদে পড়েছি তাই।
বরাবরের মত সুন্দর লিখেছেন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: আরন্যক রাখাল আপনার মন্তব্যগুলো আমাকে লেখালেখিতে ভীষন ভাবে অনুপ্রানিত করে তা হয়তো আপনি জানেন না ।
থাই নামগুলো একবার উচ্চারন করতে পারলে তারপর কিন্ত সোজা :)
প্রশংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আশাকরি আমার এই সিরিজে আপনাকে নিয়মিত পাবো ।
শুভেচ্ছান্তে ---

১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ছবি দেখে ও বিবরণ পাঠে মনে হল সত্যিই চিয়াংমাই অর্ভথনারত ।
অসাধারন সব ছবি বিশেষ করে চলার পথে ট্রেনের জানালা দিয়ে ট্রেন ও
বাইরের প্রকৃতির ছবি এক সাথে তুলা সে এক অসাধারন দক্ষতাপুর্ণ কাজ ।

টার্মিনালের এক অংশে সিয়াম রেলওয়ের আধুনিকায়নের জনক
প্রয়াত রাজা ভুমিবলের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন এর কথা জানতে পেরে
ভাল লাগছে ।

এটাতো চিয়াংমাই যাওয়ার ভ্রমন বিবরণ ,ফিরতি যাত্রার বিবরনে
নিশ্চয়ই আরো অনেক বেশি ভ্রমন অভিজ্ঞতার বিবরণ ও ছবি
দেখব বলে আশা করি । আশা করি চিয়াংমাই এর স্থানীয় লোক
সংস্কৃতি সম্পর্কে একটি সুন্দর সচিত্র ভ্রমন বিবরণী দেখতে পাব ।

সুন্দর আনন্দময় ভ্রমনটির জন্য শুভেচ্ছা রইল ।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৩

জুন বলেছেন: আপনার অসাধারন পান্ডিত্যপুর্ন মন্তব্যে পোষ্টের গুরুত্ব কতটা বেড়ে যায় তা বোধহয় আপনি কল্পনাও করতে পারেন না ড: এম আলী । মনে হলো প্রতিটি ছবি আর লেখা মনযোগ দিয়েই দেখেছেন ।
শুধু টার্মিনালই নয় সেদেশের সমস্ত সরকারী বেসরকারী ভবনেই প্রয়াত রাজার প্রতি রয়েছে তাদের অন্তর থেকে সশ্রদ্ধ নিবেদন ।
এখনো তো চিয়াং মাই শহরেই প্রবেশ করিনি B-) আরো অএক পথ বাকি । তারপর ছদিন ধরে ঘুর ঘুর করে তারপর তো ফিরে আসা । আশা করি ততদিন পর্যন্ত আমার সাথে থেকে চিয়াং মাইকে পরিপুর্নভাবে দেখবেন সেই প্রত্যাশায় :)
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনার জন্যও

১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
শামুকের সঙ্গে খোলসের যে সম্বন্ধে এই শহরের সঙ্গে আমারও যেন তাই।
তবে আপনার সাথে এই ভ্রমন যেন সেই অভাব পূরন করে দিল। অন্য ভ্রমন কাহিনী থেকে আপনার লেখায় আন্তরিকতার ছাপ অনেক বেশী পাই।
অসাধারন পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ জুন আপু ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: শামুকের সঙ্গে খোলসের যে সম্বন্ধে এই শহরের সঙ্গে আমারও যেন তাই
হা হা হা ভালো বলেছেন মুশি-১৯৯৪ । তবে কোন শহর তাতো বলেন নি।
আমি আন্তরিকভাবেই লিখতে চেষ্টা করি যা আমি নিজ চোখে দেখি । ভনিতা বা ফাকি দিতে চাইনি কখনো । তাছাড়া এ আমার ডায়রী ও বলতে পারেন , মাঝে মাঝে উলটে পালটে দেখি পাছে ভুলে না যাই :)
আপনার মন্তব্যেও যথেষ্ট আন্তরিকতা আর সহমর্মিতার ছাপ খুজে পাই । আশাকরি আমার এই চিয়াংমাই ভ্রমন সিরিজে আপনাকে পাশে পাওয়ার আশা করতে পারি ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মনযোগী পাঠ আর আন্তরিক মন্তব্যে।

১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট । ভাল লাগা রইল ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো দৃষ্টিসীমানা ।
আশাকরি সিরিজে থাকবেন সাথে ।

১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


থাইল্যান্ড গত ৩ দশকে অনেক ব্যয় করেছে ইনফ্রাস্ট্রাকচারে, এখন ব্যয় কমে আসছে, এতে কিছুটা অর্থনৈতিক মন্দাভাব; আবার, ইউরোপীয়ানরা ক্রমেই ওদিকে কম যাবে; নতুন যারা যাচ্ছেন, ওরা ৩য় বিশ্বের মানুষ, তাদের হাতে বাড়তি ডলার খুব একটা নেই।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: চাঁদ্গাজী আপনার সোজা সাপটা মন্তব্য আমার ভালোই লাগে । ইনফ্রাস্ট্রাকচার কমে আসলেও একেবারে শেষ হয়নি । ব্যংককের বিখ্যাত ট্রাফিক জ্যাম সমাধানে রাজা ভুমিবল ২০০৬ এ নিজস্ব অর্থায়নে নিজের নকশায় ব্যংককের হৃদপিন্ড ছাও ফ্রায়া নদীর উপর দুটি অনিন্দ্য সুন্দর ব্রীজ নির্মান করেন ।
সামরিক শাসন বহাল থাকা আর এতে বিদেশের সাথে তাদের আমদানী রপ্তানী কমে যাওয়া । তার উপর রাজার মৃত্যুতে এক বছর ব্যাপী শোক পালনই তাদের অর্থনৈতিক মন্দার মুল কারন ।
আর ৩য় বিশ্ব বলতে কি বোঝাতে চাইলেন বুঝলাম না । আমেরিকা ১ম, ইউরোপ ২য় আর বাকি বিশ্ব ৩য় ?? এটা তো ব্যবহার হয় রাজনীতির প্রেক্ষিতে । তবে যদি অর্থনৈতিক প্রেক্ষিতে বলতে চান তবে এ পর্যন্ত আমার দেখা থাইল্যান্ড, ক্যাম্বোডিয়া মায়ানমারের প্রকৃত ট্যুরিষ্ট স্পটে (আবার ও বলছি বিনোদন কেন্দ্রে নয় ) লক্ষ লক্ষ ১ম আর ২য় বিশ্বের মানুষই দেখেছি ।৩য় বিশ্বের মানুষ সব সময় আমরা দুজনই শুধু থাকি ।
জাপানীজ, দক্ষিন কোরিয়া আর চাইনীজ যদি আপনার মতে ৩য় বিশ্ব হয় তবে তারা থাইল্যান্ডে প্রচুর সংখ্যায় বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যময় স্থানে ঘুরে বেড়াচ্ছে । তাছাড়া এখানে রাজনৈতিকপরিস্থিতি শান্ত ও নিরাপদ ছাড়াও পর্যটক বান্ধব বলে আপনার ১ম ও ২য় বিশ্বের প্রচুর পর্যটক বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে সপরিবারে আসে ভ্রমনে। গভীর রাতেও আমরা একাকী রাস্তায় হাটি । এখন পর্যন্ত কোন কিছু ঘটেনি আল্লাহর রহমতে । আর বিনোদনের জন্য যারা যায় তাদের কথা যদি বলেন তবে সেখানে ৩য় বিশ্বের লোকজনদেরই দেখতে পাবেন । আপনার মতে তাদের হাতে টাকা নেই, তাই বলেই হয়তো তারা ব্যংককের কিছু নির্দিষ্ট স্থানে টাকা উড়িয়ে যায় । শোকাহত থাইল্যান্ডে এবছরেো লক্ষ্যমাত্রা ৩২ মিলিয়ন ট্যুরিষ্ট।
আশাকরি আমার এ সিরিজে সাথে থেকে বরাবরের মতই বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্যে উৎসাহিত করবেন সেই প্রত্যাশায় :)
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা সাথে থাকার জন্য ।

১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। মনে হলো আমিও বেড়াচ্ছি আপনাদের সাথে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।


ধন্যবাদ বোন জুন।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

জুন বলেছেন: থাকুন হেনা ভাই, আপনার মতন একজন গল্পকার সাথে থাকলে বিরক্তিকর দীর্ঘ পথও কখন ফুরিয়ে যাবে টেরই পাবোনা :)
পরের পর্বে আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের প্রত্যাশী আমি । আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনার জন্য ।

১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




বরাবরের মতোই ঘরকুনো পাঠককে " কোয়ালিটি রি-ফুয়েলিং" করা পোস্ট ।
এ রি-ফুয়েলিং আমাকে তো বটেই !

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

জুন বলেছেন: আপনার জটিল কঠিন মন্তব্যটি আমার মাথার উপর দিয়ে চলে গেলো আহমেদ জী এস ।
যাইহোক তারপর আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন পোষ্টটি দেখার জন্য । সিরিজের সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় ।
শুভেচ্ছান্তে ----

১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

ভাবুক কবি বলেছেন: ভ্রমনের ইচ্ছে থাকলেও সাধ্য হয়নি সেসব যায়গায় যাওয়ার। তবে আপনার ছবিগুলো নতুনকরে ভ্রমনের ইচ্ছে বাড়াচ্ছে।
খুব ভাল ছবি ব্লগ। এমন কিছু চলুক.।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১১

জুন বলেছেন: স্মৃতিশক্তি বেইমানী করছে ভীষন , তাই বুঝতে পারছি না আপনি কি আমার ব্লগ বাড়িতে নতুন মেহমান কি না ভাবুক কবি ! :)
তাই হয় তবে স্বাগতম ।
পোষ্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
সাথে থাকবেন আগামী পর্বেও সেই প্রত্যাশা রইলো।
শুভেচ্ছা সকালের ।

২০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , এই ছয়দিন দিনের মধ্যে প্রতিদিন একবার করে এসে চিয়াং মাই দেখে যাব ।
তবে পরিপুর্ণ দেখতে পারবনা শুধু বাহিরটা দেখে যাব, ভিতরের এক্সক্লোসিভ ভিউগুলি আপনার কাছে হতে দেখব বলে আশা রাখছি ।আজকে দেখে গেলাম চিয়াং মাই এর ৬০০ বছরের পুরাতন Wat Chedi Luang মন্দিরটি । এর সাথে নাকি রয়েছে অনেক রাজার ইতিহাস ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

জুন বলেছেন: হা হা হা ভালোই বলেছেন ছয়দিন এসে চিয়াং মাই দেখে যাবেন :)
দেখতে থাকুন আর আমি লিখতে থাকি ড: এম আলী ।
আপনি যার ছবি দিএছেন সেখানে আধাবেলা কেটেছে ঘুর ঘুর করে । তার বিবরনীও আসছে তবে আমার তোলা ছবি দিয়ে ।
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় রইলুম । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার সামান্য লেখায় আপনার এত আন্তরিকতায় ।

২১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: থাই খাবার আমার খুব পচ্ছন্দের । রান্না শিখবো ভাবচি। থা্ই চাইনিজ ইতালিয়ান অ্যারাবিয়ান ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

জুন বলেছেন: কিছু কিছু থাই খাবার মজা তবে ফিস সসের বহুল ব্যবহারে অনেক খাবারই বাংগালী মুখে রোচে না রাতুল । শিখতে পারো বেশ সোজা । চিয়াং মাইতে ট্যুরিষ্টদের জন্য একটা ইভেন্ট আছে থাই রান্না শেখার :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সিরিজটিতেও বরাবরের মত সাথে থাকবে সেই প্রত্যাশায় :)
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।

২২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৪

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর লেখা আর ছবি। ভালো লাগল।

চলুক.....

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

জুন বলেছেন: চলুক .....বলেছেন যখন তখনতো অবশ্যই চলবে । বহুদিন ধরে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন সুমন কর । এ সিরিজেও পাশে থাকবেন সেই প্রত্যাশী :)
ধন্যবাদ ও শুভকামনা অনুক্ষন ।

২৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ৩/৪বার ব্যাংকক গিয়েছিলাম সেই আশির দশকের প্রথমভাগে।। কিন্তু দৌড় মোল্লার মত।। মানে ঐ যাওয়া পর্যন্তই পর্যন্তই।। আর ঘুরাঘুরিও ছিল সীমিত।। সৌন্দর্য উপভোগেরও চোখ ছিল না।। (আজো বোধহয় নেই)।।
আপনার লেখায় খুজে পাই সেই চোখ।। এত সুন্দর পুংক্ষানুপুংক্ষ ( বানানটা?) ভাবে প্রতিটা জিনিষ ফুটিয়ে তোলেন সাথে সুন্দর সব ছবিও।!! সত্যি খুব ভাল লাগে।।
ভাল থাকুন, সর্বদা।।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮

জুন বলেছেন: কোন কাজে গেলে আসলেও ঘুরে দেখার সময় হয় না সচেতনহ্যাপী তা আমি জানি । সীমিত থাকায় হয়তো উপভোগের সুযোগ পান নি । আর যারা সাথী ছিল তারা সমমনের না হলেও সমস্যা ।
আমার অতি সাদামাটা লেখায়ও যে আপনি সৌন্দর্য্য খুজে পান তা আপনার উদার মনের জন্যই । আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের মত কিছু পাঠকের কাছে যারা বহুদিন ধরে সাথে থেকে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন । আগামী পর্বগুলোতেও থাকবেন আমি জানি :)
আপনিও ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন সেই কামনাই করি । আর পোষ্টটি পড়ে মন্তব্য রাখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভকামনা সতত ।

২৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ছবি ও লেখা দুটোই ভালো লাগলো বেশ+++

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ধ্রুবক আলো । সাথে থাকুন :)

২৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:২৯

আখেনাটেন বলেছেন: ভাল লাগল পোষ্ট।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

জুন বলেছেন: ভাল লাগল জেনে আমারো অনেক ভালোলাগলো আখেনাটেন । সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

২৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন:



ট্রেন একটা ভীষণ রোমান্টিক বাহন! তোমার লেখার মায়াময় ট্রেনে ভালোলাগায় ভ্রমন শুরু করলাম আপু!
অনেক ভালো থেকো।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

জুন বলেছেন: আমাকে ভালোবাসো বলেই আমার সবকিছুই তোমার পছন্দ মনিরা আর তার জন্য আমি যে কতখানি কৃতজ্ঞ তা বলে বোঝাতে পারবো না । রোমান্টিসিজম নয় মনিরা , হাটি হাটি পা পা করে চোখ মেলে বোঝার যখন বয়স তখন দেখি এক রেল স্টেশনের পাশেই আমাদের বাসা । সেই তখন থেকেই তাকে আমি ভালোবেসে ফেলেছি । তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো আর সাথে থেকো সব সময়ের জন্য :)

২৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

সোহানী বলেছেন: অসম্ভব পছন্দ আমার ট্রেন জার্নি। তো ওদের ট্রেনের কামড়াগুলো কি নীচে ও আছে... আমাদেরতো সিটের উপর বাংকার বা শোয়ার জায়গা।

আমি দু'বছর আগে জেনেভা থেকে বার্লিন গেছিলাম ট্রেনে.... প্লেনে সুযোগ থাকলে ও যাইনি কারন সে ট্রেনের জার্নি সত্যিই অসাধারন ছিল। বোকার মতো ছবি তুলি নাই তাই পোস্ট ও দেয়া হয় নাই............ পুরো সাড়ে সাত ঘন্টা আমি খুবই এনজয় করছিলাম চারপাশের দৃশ্য।

ভালো লাগা সহ +++++++++++++

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

জুন বলেছেন: অনেক ব্যস্ত সময়ের মাঝেও সময় করে আসার জন্য অশেষ ধন্যবাদ সোহানী ।
দিনে নিচের সিটগুলোই বিছিয়েই রাতে শোবার বিছানা করে দেয় আর উপরের বাংকগুলো দিনের বেলা প্লেনের কেবিনের মত ঠেলে উপরে উঠিয়ে দেয় ।
আসলেই ছবি তুল্লে আমরাও সেই অসাধারন ট্রেন জার্নি দেখতে পেতাম।
মনে আছে স্কুলে থাকতে রচনা লিখতে দিলেই কেন জানি জার্নি বাই ট্রেনটাই বেশিরভাগ সময় লিখতাম :|
ভালোলাগাসহ এত্তগুলো প্লাসের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । যত ব্যাস্তই থাকুন না কেন আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশী :)
আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন।

২৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: খুব ইচ্ছে হয় আপনার মত এভাবে বিন্দাজ ঘুরে বেড়াতে ।

অসাধারণ বর্ণনায় ফুটে উঠেছে আপনার ট্রেন ভ্রমণ । খুব ভাল লাগলো । এমন চলন্ত বিছানায় শুয়ে থাকার লোভ হচ্ছে !!!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: খুব ইচ্ছে হয় আপনার মত এভাবে বিন্দাজ ঘুরে বেড়াতে
ককাশে একবার শুরু করলে দেখবে মন সারাক্ষন চাইবে কৈ যাই কৈ যাই । দেখো একবার :)
পোষ্ট ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো । সাথে থেকো আগামী পর্বগুলোতেও ।
বিছানা চলন্ত না , ট্রেনটা চলন্ত :P
শুভেচ্ছা জেনো ।

২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত অজানারে হল জানা আপনার সাথে ঘুরে ঘুরে!!! ইয়ত্তা নেই :)

আর এমন দারুন লেখনি পাঠেই যেন পূর্ন দর্শন হয়ে যায়!

অন্তহীন কৃতজ্ঞতা আমাদেরও ভ্রমন সংগী করায় :)

++++++++++

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

জুন বলেছেন: চিয়াং মাই সম্পর্কে জানা এখনো শেষ হয়নি ভৃগু । এখনোতো ট্রেনেই আছি B-)
আশাকরি পুরো সফরে আপনাকে সাথে পাবো আর পাবো আপনার মুল্যবান মতামত :)

আন্তরিক ধন্যবাদ পোষ্ট পাঠে আর মন্তব্যে । শুভকামনা জানবেন ।

৩০| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাসে চড়তে ভাল লাগেনা আর প্লেনের টিকিট পাননি তাই ট্রেনে ভ্রমনের পরিকল্পনা, আর তাতেই তো অমন চমৎকার একটা ছবিময় বাঙময় একবারে পড়ার মত একখান ভ্রমন কাহিনী পেলুম! অপুর্ব সব ছবি আর ঝরঝরে বর্ণনায় সুখপাঠ্য একটি লেখা । আপনার ছবি তোলার হাত দারুণ, আগেও দেখেছি। দারুণ উপভোগ করলুম। ধন্যবাদ।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

জুন বলেছেন: সত্যি ঢাকাবাসী বছর কয়েক আগে বার দুয়েক ঢাকা থেকে গ্রীন লাইন/ সোহাগে কক্সবাজার যাতায়ত করেছিলাম । শেষ বার আমার অবস্থা দেখে পরিচিত একজন বলেছিল 'ভাবী আপনিতো মরেই যাচ্ছিলেন, আর কখনো এত পথ বাসে যাতায়ত করবেন না' ।
কেন যে ঢাকা কক্সবাজার ট্রেন চালু হয়না ! দূর দেশের কথা বাদই দিলাম এমনকি ইন্ডিয়া থাইল্যান্ডে এমন কোন জায়গা নেই যেখানে ট্রেন লাইন নেই । বৃটিশরা যতটুকু লাইন বসিয়েছিল সেটুকুই আছে । নতুন লাইনতো দুরের কথা পুরনোগুলোই সব আমরা রক্ষা করতে পারিনি বাস আলাদের দাপটে।
অনেক প্রশংসা করে মন্তব্য করেছেন ঢাকাবাসী যা দেখে সত্যি ভালোলাগছে । শুভকামনা জানবেন আর শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

৩১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

শোভন কুমার বর্ধন বলেছেন: পোষ্টি অসাধারন সুন্দর দেখেে এবং পড়ে ভালো লাগলো।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

জুন বলেছেন: পড়তে ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো শোভন কুমার বর্ধন :)
শেষ পর্যন্ত এই ভ্রমনে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
শুভেচ্ছান্তে --------

৩২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

পুলহ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জুন আপু, আমার আগের পোস্টটা ড্রাফট করে ফেলেছি দেখে সেখানে আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে পারি নি। তার জন্য আন্তরিক দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী।
এখানেও আরো একটা জিনিস জানার ছিলো- কিন্তু সামুতে কমেন্ট এডিট করার ব্যবস্থা নাই দেখে পরে আর লেখা হয়ে ওঠে নাই। আচ্ছা, কটক জায়গাটা আসলে কোথায়? আদৌ কি এরকম কোন জায়গা আছে বাস্তবে?
ভালো থাকুন সর্বদা ।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

জুন বলেছেন: আমার খুব জানার ইচ্ছে কেন এত সুন্দর লেখাটি আপনি ড্রাফট করলেন পুলহ ??
এমনধারা পিশাচ নিয়ে ভৌতিক লেখা ভয় পেলেও পড়তে খুব ভালোলাগে । আর আপনি লিখেছিলেন ও দারুন মুন্সীয়ানায় ।
কেন করলেন জানাতে অসুবিধা না থাকলে --------

আপনার প্রশ্নের জবাব হলো ঃ- এই প্রবচন টি অনেক পুরনো । ভারতের তখনো এমনকি এখনো এক অবহেলিত দরিদ্র একটি প্রদেশ উড়িষ্যার সাবেক রাজধানীর নাম কটক। সে সময় যে অল্প সংখ্যক মানুষ ভ্রমনে যেতো তাদের বেশিরভাগের তালিকায় থাকতো নৈনিতাল, দার্জিলিং, সিমলা এমন শৈল শহর ছাড়াও বিভিন্ন তীর্থ ক্ষেত্র। কটক নামটি এখানে তুচ্ছার্থে ব্যাবহৃত হয়েছে বলে আমার বিশ্বাস ।
আপনিও ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন :)
শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

৩৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪১

সারাফাত রাজ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আপু, বরাবরের মতোই সুন্দর। অথবা তারচাইতে আরো বেশি সুন্দর। পরের পর্বগুলোর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

জুন বলেছেন: আপনার সুন্দর প্রানখোলা প্রশংসায় ভরা মন্তব্যটিও তেমনি সুন্দর সারাফাত রাজ । আপনার পুরনো ঢাকা নিয়ে একটা চমৎকার পোষ্ট দেখলাম, ব্যস্ততার কারনে নিজের পোষ্টের মন্তব্যের উত্তর দিতেও দেরী হচ্ছে , যাবো শীঘ্রই ।
পরের পর্বগুলোতে আপনার মুল্যবান মতামতের অপেক্ষায় ।
ভালো থাকুন ।

৩৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



গুগলমামুর বাড়ীতে গিয়ে আজ দেখলাম
Wat Phra Singh ।

এর ভিতরটা দেখব আপনার বাড়ীতে
চিয়াং মাই ভ্রমন আনন্দ দায়ক হোক ।

শুভেচ্ছা রইল

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী আপনি যদি এমনি করে গুগুল মামুর থেকে নেয়া এডিট আর ফিল্টার করা এমন ঝকঝকা ছবি দেন তাহলে আমার সাদামাটা কাঁচা হাতের তোলা ছবি কে দেখবে :(( এ মঠের ছবি আমার কাছেও আছে, তবে :(
প্রতিদিন আসেন খোজ খবর নিয়ে যান অনেক খুশী হই আপনার ভনিতাহীন সত্যিকারের আন্তরিকতায়। আগামীতেও সাথে থাকবেন অবশ্যই :)

৩৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

নায়না নাসরিন বলেছেন: আপনার সাথী হোলাম প্রিয় আপু :)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: কই ডুব দিয়ে থাকেন শুনি ? সাথী হয়েছেন জেনে খুব ভালোলাগলো :)
সাথী থাকবেন সিরিজেও সেই প্রত্যাশাটুকু রইলো নায়না নাসরিন।

৩৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ট্রেনের রাস্তাকি মাটি থেকে নিচে।
পাশে ওটা কি মাটি নাকি গাছ? ১২ নং ছবি।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১২

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়েছেন দেখে অনেক ভালোলাগলো সামিউল ইসলাম বাবু ।
আপনি যে ছবির কথা উল্লেখ করেছেন তাতে ট্রেনটি মাটির উপর দিয়েই যাচ্ছিল তবে দুটি পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে ।
দু পাশে উচু টিলার মাঝে ঝোপ জঙ্গল গাছ সবই আছে যেমন আমাদের দেশেও দেখা যায় চিটাগাং বা সিলেট যেতে ।
মনযোগী পাঠের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা । সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৩৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছুটে চলেছি চিয়াং মাইয়ের পথে - মুগ্ধতা ছবি ও বর্ণনায় !!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৪

জুন বলেছেন: থাকবেন শামসুল হক । আপনাদের মত পাঠকদের অনেক মিস করি । কই যে হারিয়ে যান মাঝে মাঝেই । এখন থেকে নিয়মিত দেখতে পাবো সেই প্রত্যাশায় রইলুম :)

৩৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সেই ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়ানোর

তাই!!!:)

তবে তোমার দলে যোগ দেয়ার মতো মানুষ কিন্তু নেহাত কম নেই আপি!:)


বেশ কিছু ছবি বড়ই সুন্দর ছিল আর অধিকাংশ ছবিই ছিল সুন্দর। তবে ট্রেনের জানালা দিয়ে তোলা ছবিটার কথা আলাদা করে বলছি! ওটা দেখে আমার মাথাটা কেমন যেন ঘুড়ে গেছে !! হয়তো রাতে ভালেঅ ঘুম হয়নি তাই!!:)


পোস্টে প্লাস!:)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

জুন বলেছেন: আপনি দেখবেন আমি সত্যি বলেছি কি না বিলিয়ার রহমান ? ধরুন যখনই কোন অভিনেতা বা গায়ককে প্রশ্ন করা হলো "কবে থেকে এই জগতে আসার পরিকল্পনা ছিল" ? অমনি অবধারিত উত্তর "আমি সেই ছোট বেলা থেকেই অভিনয় করতে চেয়েছি"
হা হা হা .
=p~
ছবিগুলো ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো কিন্ত বর্ননা ! বর্ননা ভালো হয়নি :-*
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আর সেই সাথে রইলো পুরো সিরিজে থাকার প্রত্যাশা :)

৩৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

"চিয়াং মাইয়ের পথে..." আহা কী আকর্ষণীয় নাম দিয়েছেন, জুন আপা! বর্ণনাও স্বভাবসিদ্ধ প্রাঞ্জল। পড়লেই বুঝা যায় যে, ভ্রমণ করা আপনার ছোট্টকালের স্বপ্ন ছিল। আচ্ছা এবিষয়ে আপনার কোন গুরু ছিল কি? আশা করছি, কৌহূহলী মনকে তৃপ্ত করবেন :)

শুধু থাইল্যান্ড নিয়ে আপনি নির্দ্বিধায় একটি মহাগ্রন্থ প্রকাশ করতে পারেন... আশায় রইলাম

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

জুন বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল আপনার নামটি এবার কপি পেষ্ট করে দিয়েছি । আর ভুল হবার সম্ভাবনা নেই B-)
অনেকদিন এমুখো হন নি দেখে ভাবলাম আমার সেই অপরাধ বুঝি এখনো ক্ষমা করতে পারেন নি /:)
না কোন গুরু নেই, নেই কোন অনুপ্রেরনাদাতা বা দাত্রী । সেই শিল্পীদের মত বলতে হয় ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইবনে বতুতা হওয়ার :P
এসেছেন যখন তখন যত কাজই থাকুক না কেন নিয়মিত আপনাকে ব্লগে পাবো সেই প্রত্যাশা রইলো :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আন্তরিক মন্তব্যে ।

৪০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ,বুঝে গেছি । তবে সাথে আছি।
কামনা করি ভ্রমন হোক আনন্দ দায়ক।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

জুন বলেছেন: ডঃ এম এ আলী আমি আন্তরিক দুঃখিত আর সেই সাথে লজ্জিত আমার প্রতি মন্তব্যে । আপনি চিন্তা করেন কেমন চোখ ধাধানো ছবি দিচ্ছেন যা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি । আর সেখানে আমার ছবিগুলো :(
সাথে থাকবেন আপনার বিজ্ঞতা এবং মনযোগ নিয়ে সেই প্রত্যাশাটুকু রইলো ।
আরেকবার আসলে তবেই বুঝবো আপনি যে কিছু মনে করেন নি ।

৪১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চেরি ফুল দেখার সখটা আজো আমার পুরণ হয়ে উঠেনি, ব্যাংকক চিয়াংমাই হাইওয়েটা মনে হয় পাহাড়ি পথ, তাইনা? খুবই চমৎকার। খাবারের ছবি দেখে এখনই খেতে ইচ্ছে করছে, আর খাওয়ার পর ট্রেনের বিছানায় শুয়ে পড়ে কু ঝিক ঝিক শুনতে পারলে মন্দ হতো না। শেষের ট্রেনের ছবিটা বেশ চমৎকার।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

জুন বলেছেন: ঐ অঞ্চলে সায়ামিজ সাকুরা বা হিমালয়ান ওয়াইল্ড চেরী ফুলের প্রাচুর্য্যের জন্য অতখানি কৌতুহল হয়নি খুব কাছে গিয়ে নাগালের বাইরে থাকা ফুলের ক্লোজআপ শট নিতে সাদা মনের মানুষ । তাছাড়া মাথায় সব সময় ছিল যে আমার হাতে ক্যাননের ছোট একটি ক্যামেরা আর মোবাইল যাতে খুব দুরের ছবি খুব একটা ভালো উঠবে না। তবে আপনার জন্য নেট থেকে খুব কাছ থেকে নেয়া একটা ছবি দিলাম :)

ব্যংকক থেকে চিয়াংমাই ৬৮৮ কিমি । আমার জানা মতে বেশিরভাগ পথই সমতল ।
আসলেই ট্রেনের সেই কু ঝিক ঝিক আওয়াজ সব দেশে শব কালে একই রকম ।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । সিরিজটির সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
সকালের শুভেচ্ছা :)

৪২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি, বর্ণনায় বরাবরের মতই অনবদ্য পোস্ট।
ব্লগে ৭ম বর্ষ পুর্তির শুভেচ্ছা নিন।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৮

জুন বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য । বছর পুর্তির অভিনন্দনের জন্য আবারো ধন্যবাদ ।
সাথে থাকুন সিরিজটির গিয়াস লিটন সেই আশায় :)

৪৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভালো লাগলো । B:-)

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো শাহরিয়ার কবীর ।
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৪৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এখন চিয়াংমাইতে সম্ভবত রাত ৩.৫০ মি সকলেই এখন সেখানে গভীর ঘুমে আছেন শুধু Wat Prasingh এর বেদীমুলে ভিক্ষুরা ধ্যনে মগ্ন। শুনেছি Wat Prasingh মন্দিরটি নাকি শহড়ের কেন্দ্র স্থলে অবস্থিত , তাই চিয়াংমাই ভ্রমনকালে এটা কোন পর্যটকের দৃস্টি এড়ায়না । কোন Wat মন্দিরের রয়াল মন্দিরের মর্যাদা পেতে হলে নাকি মন্দির অধিক্ষেত্র এলাকায় কমপক্ষে তিনজন স্বনামখ্যত ভিক্ষুর বসবাস থাকতে হবে, জানিনা এটা কতটুকু সত্য । ছবিতে দেয়া মুর্তীটি নাকি ১৩৪৫ সনে সেখানকার প্রাচীন রাজা তার পিতার সন্মনার্থে নির্মান করেছিলেন । মুর্তীটির নীচে নাকি তার বাবার চিতা ভস্ম সমাহিত আছে । Wat Prasingh এর ইতিহাস কিছু পাওয়া গেলে জানালে খুশী হব ।

শুভেচ্ছা রইল

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৬

জুন বলেছেন: আপনি ও আমার মতই চিয়াং মাই এর প্রেমে পরেছেন দেখছি ড: এম আলী :) আমারো আপনার মত কাজের ফাকে ঘুরে ফিরে সেই পাহাড়ী কন্যার কথাই মনে পরে ।
আপনার দেয়া ছবিতে মুর্তিটি কোথায় দেখতে পাচ্ছি না তো !
আমরা একদিন শহরের কেন্দ্রের ওল্ড সিটিতে ঘুরে ঘুরে এত মঠ দেখেছি তা বলার নয়। ব্যতিক্রমী যেগুলো সেগুলো ঘুরে দেখেছি ।এখানে কোন মন্দিরই পরিত্যক্ত না । প্রায় সবগুলোতেই প্রার্থনা চলছিল । তাছাড়া সহ পর্যটক তাদের ধর্মীয় পবিত্রতা রক্ষার কথা চিন্তা করে আর একই নকশার কারনে অনেকগুলোতে যাওয়ার আগ্রহ ছিল না ।
আপনার মুল্যবান সংযোজনে আমার লেখাটি সমৃদ্ধ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । আমার সৌজন্যহীন কথায় মনক্ষুন্ন হননি জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো ডঃ এম আলী ।

৪৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪২

নস্টালজিক বলেছেন: ঘুরে বেড়ানো, তারপর ফিরে এসে শব্দচয়ন-সেও এক ভ্রমণ। সব মিলে আনন্দভ্রমণ।

শুভেচ্ছা, জুন।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

জুন বলেছেন: সুন্দর আর সাথে আন্তরিক মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা নষ্টালজিক। বেশ অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালোলাগলো :)
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

৪৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ , গতকাল মুর্তীটির ছবি দেয়ার সাহস হয়নি ।
আজকে দিয়ে গেলাম ।



শুভেচ্ছা রইল । কামনা করি চিয়াংমাই ভ্রমন আনন্দময় হোক ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

জুন বলেছেন: ড: এম আলী আপনার ছবিটা দেখে মুগ্ধ হোলাম। কত যে বুদ্ধ মুর্তি দেখেছি, কোনটা যে কোন মন্দিরে ভাবতেই মাথা গুলিয়ে যায়। তারপর ও লেখার সময় অনেক চিন্তা ভাবনা করে লিখি যাতে আপনাদের ফাকি না দেই।
আপনার মেয়েকে অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে এই জগতে নিয়ে এসেছিল। আর সেই সুবাদে কত কিছু জানা যে হলো। সেই উত্তর মেরু থেকে বানরের পিঠা ভাগ পর্যন্ত।
আমি তো চিয়াং মাই থেকে চলে এসেছি। এখন বসে বসে আপনাদের সাথে স্মৃতিচারণ করছি। সাথে থাকবেন আর নতুন কিছু সংযোজন করে আমার লেখাকে আরো সমৃদ্ধ করবেন সেই প্রত্যাশাটুকু রইলো।
শুভকামনা সকালের :)

৪৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০১

বিমান দর্শন বলেছেন: চিয়ান্মাই কি ট্রেনে গেলেন ? ব্যাংকক থেকে চিয়ান্মাই এর টিকিট কিভাবে কাটলেন ? ঢাকা থেকে না ব্যংকক থেকে ? কেমন ভাড়া ও কত সময় লাগে জেতে ?

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

জুন বলেছেন: স্বাগত জানাই আমার ব্লগে বিমান দর্শন :)
আপনার সব প্রশ্নের উত্তর আমার এই পোষ্টেই দেয়া আছে । তারপর ও বলি আমরা যেহেতু পিক সিজনে গিয়েছিলাম তাই অনলাইনে আগেই টিকিট কেটেছি ঢাকা থেকে । আপনি ব্যংককের হুয়ালামফং স্টেশন থেকেও কাটতে পারবেন । অশোক বিটিএস থেকে মেট্রোতে আপনি হুয়ালামফং নামলে একেবারেই কাছেই রেল স্টেশন । আমি ঢাকা থেকে ব্যংকক হয়ে গিয়েছি ।
আমাদের এই নন এসি এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া ৫৮১ বাথ । আমাদের টিকিট কুরিয়ারে এক অফিসে পৌছে দেয়ার জন্য দুটি টিকিটের দাম পড়েছে প্রায় ৩২০০ বাথ ।
প্রায় বারো ঘন্টা সময় লাগে ।
আশাকরি আপনি খুব শীঘ্রই চিয়াং মাই গিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ , আশাকরি সিরিজটিতে সাথে থাকবেন ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮

জুন বলেছেন: দুঃখিত বিমান দর্শন একটি সংখ্যা লিখতে ভুল হয়েছিল । অন লাইন বুকিং এবং ডেলিভারী কস্ট সহ টিকিটের দাম পড়েছে প্রায় ২০০০ বাথ :``>>

৪৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৫

মুরশীদ বলেছেন: এসব লেখায় আমার স্মৃতিকেও ঝালিয়ে নেয়া যায় । ভালোলাগা থাকলো ।

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য :)

৪৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩য় বিশ্ব শব্দটা ১৯৬০ সালের দিকে রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিল, আজও আছে। ক্যাপিটেলিস্ট ১ম বিশ্ব, সোস্যালিস্টরা ২য় বিশ্ব, নিরপেক্ষ দেশ সমুহ ৩য় বিশ্ব।

চীনারা টাকা ব্যয় করে না; তারা জুয়ায় টাকা ব্যয় করে; বর্তমানে থাইল্যান্ড মালয়েশিয়ান, ভারতীয় ও ইন্দোনেশিয়ানরা আসছে; ওরা কম টাকা ব্যয় করে; ইউরোপের অনেককে এখন ব্রাজিলমুখী।

২৬ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

জুন বলেছেন: জী একদা এমন একটি বিশ্ব ছিল বটে চাঁদগাজী। তবে আজকের পৃথিবীতে মনে হয় এমন কিছু নেই। এখন আছে সবল আর দুর্বল। বিভিন্ন তথ্য যোগ করে আমার লেখাটিকে অন্যমাত্রা দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি আগামীতেও আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য পাবো।

৫০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন: সাথে ্আছি,

২৬ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩

জুন বলেছেন: স্বাগত আমার ব্লগে শাহীন -৯৯।
আমিও একান্তভাবে আশাকরি আগামীতেও আমার সাথে থাকার।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা মন্তব্যের জন্য।

৫১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

দীপান্বিতা বলেছেন: আপনার ব্লগে এলেই মন ভাল হয়ে যায় --- কত সুন্দর সুন্দর ঘোরেন আপনারা! :)
দারুন লাগল

২৬ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

জুন বলেছেন: আর আপনার ব্লগে গেলে আমার দীপান্বিতা । কি অসাধারন ধৈর্য্য নিয়ে মহাভারত লিখে চলেছেন ।
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন সিরিজটির :)

৫২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

বর্ষন হোমস বলেছেন:
যাওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু সামর্থ্য নেই।

যাহোক পড়ে ভাল লাগল।আচ্ছা আপনি কি বাংলাদেশের বাইরে কোথাও থাকেন?

২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১১

জুন বলেছেন: যাবার ইচ্ছে আছে শুনে ভালোলাগলো বর্ষন হোমস । ব্যাক্তিগত জীবনে অনেকের তো ইচ্ছেই নেই।
আমি দেশেই থাকি আবার মাঝে মাঝে বাইরেও থাকি :)

৫৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




হা...হা...হা... আমার ঐ দু'লাইনের সরল সহজ মন্তব্যটিকে আপনি জটিল কঠিন একটি মন্তব্য বললেন, যা নাকি আপনার মাথার উপর দিয়ে চলে গেছে ! হাসালেন । আপনার মাথায় বিদূষীর ( যেটা আমি প্রায়ই বলে থাকি আপনার সম্পর্কে ) যে মুকুটখানি সু‌উচ্চ মিনারের মতো সেঁটে আছে তাতে আমার মন্তব্যখানি না বোঝার কথা নয়, আটকে থাকার কথা ।
ভাবে সপ্তমীতে লেখা হয়তো মন্তব্যটি।
তবুও আমার প্রিয় লেখিকা যদি সে কথা না-ই বুঝতে পারেন তবে , " দরকার হলে পাহাড় মোহম্মদের ( সঃ) কাছে আসবে" এই সূত্র ধরে মন্তব্যকারী আমি নিজেই অবুঝ লেখিকাকে বোঝাতে চেষ্টা করছি ----
বরাবরের মতোই ঘরকুনো পাঠককে " কোয়ালিটি রি-ফুয়েলিং" করা পোস্ট । এখানে বলতে চেয়েছি, আমার মতো যাদের সাধ আছে সাধ্য নেই ( অনেককেই দেখলুম আমার মতো এই আক্ষেপ করেছেন ) তাদেরকে আপনার সাথে সাথে ঘুরিয়ে আনলেন সাধ্যের বাইরের একটি ঐতিহাসিক জায়গা থেকে ( যা আপনার প্রতিটি পোস্টই করে থাকে ) । এটাতেই আমাদের অসাধ্যটা অনেকখানিই আর অপূর্ণ থাকেনা । নিজেরা না হয় চর্মচোখে না-ই দেখতে পেলুম , আপনার চোখে তো দেখা হলো । সেটাই আমাদের নিরস সময়গুলোকে ভরিয়ে তুলেছে । অর্থাৎ কোয়ালিটি রি-ফুয়েলিং হয়েছে আমাদের ।

এ রি-ফুয়েলিং আমাকে তো বটেই ! এটা এজন্যে বলা --------
আপনার হাত ধরে ধরে ছবি আর লেখার ছন্দে ছন্দে এই যে ঘুরে এলুম তের নদীর ওপার থেকে , তাতেই তো আমার অকেজো সময়টা হিমালয়ান চেরীর মতো রঙিন হয়ে উঠলো । ব্লগ পাতায় ট্রেনের জানালা দিয়ে তোলা ছবির মতো চকিতে আপনার দেয়া এই ভ্রমন পোষ্টগুলো লোভনীয় তো বটেই আবার এ আশাটাও জিইয়ে রাখে যে, আপনার হাত ধরেই আবার একদিন ঘুরে আসতে পারবো আমার অদেখা আরো কোন দেশে । এটাও তো আমাকে অনেকটা ( হয়তো অনেককেই) রি-ফুয়েলিং করে অর্থাৎ অনুপ্রানিত করে ব্লগপাতায় এসে কিছু সাধের দেখা পেতে ।

ঠিকমতো বোঝাতে পেরেছি কিনা জানিনে ।

ভালো থাকুন । সাথেই আছি আপনার লেখার হাত ধরে ....

২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

জুন বলেছেন: আপনার মাথায় বিদূষীর ( যেটা আমি প্রায়ই বলে থাকি আপনার সম্পর্কে ) যে মুকুটখানি সু‌উচ্চ মিনারের মতো সেঁটে আছে তাতে আমার মন্তব্যখানি না বোঝার কথা নয়, আটকে থাকার কথা
হা হা হা ,আপনার মন্তব্য পড়ে আমিও আপনার মত একটু হাসি দিলাম আহমেদ জী এস =p~
আপনার মতন একজন শব্দ আর বাক্যে যিনি ব্লগকে মুগ্ধ করে রেখেছে তার লেখায় নিজেকে বিদুষী শুনে একবার গর্ব বোধ করছি আবার চিন্তায় পড়ে যাচ্ছি । যা দেখিলাম তাহা কি সত্য নাকি মিথ্যা :`> ভালোকরে আবার চোখটা কচলে দেখি নাহ সত্যি :)
পাহাড় মোহাম্মদ ( সঃ ) এর কাছে আসবে এতখানি মর্যাদায় আমার মত এক নগন্য ব্লগ লেখিকাকে ভুষিত করায় মাথা নত হয়ে আসলো কৃতজ্ঞতায় ।
আমার লেখায় কোয়ালিটি রিফুয়েলিং হচ্ছে আপনাদের মত ঘরকুনো পাঠকেদের এ কথা ভাবতেই মনে হলো লেখা আমার স্বার্থক।
শুভকামনা রইলো মন্তব্যের যাদুকর । সাথে থাকুন সিরিজের এ আমার আন্তরিক প্রত্যাশা আপনাদের মত বিজ্ঞ পাঠকদের কাছে ।
সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন এই শুভকামনা সকালের :)

৫৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: কিছুদিন আগে দক্ষিন কোরিয়া যাওয়ার পথে থাইল্যান্ড এয়ারপোর্ট এ ট্রানজিট এর জন্য থাকতে হয়েছিল ১দিন। তবে থাই ভিসা না থাকাতে ইম্ম্রিগ্রেশন আমাকে একটুখানি সময়ের জন্য থাইল্যান্ড এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেয় নী।তাই ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনার পোস্ট পড়তে হল। তবে আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে অনুপেরনা জোগায়। আমার নিজের কোরিয়া ভ্রমন নিয়ে লিখবো ইনসাল্লাহ। ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০২

জুন বলেছেন: একদিন ট্রানজিট কলিমুদ্দি দফাদার :-* পলিটিক্যাল কারনে ইদানীং থাইল্যান্ডও তাদের দেশে প্রবেশের জন্য ভিসা দেয়ার ব্যাপারে খুবই কড়াকড়ি করছে । আশাকরি খুব শীঘ্রই আপনি একদিন থাইল্যান্ড ঘুরে আসতে পারবেন ।
সেই কদিন না হয় আমার লেখার সাথেই থাকুন :)
কোরিয়া নিয়ে লিখুন তো আমি অবশ্যই আপনার পাঠক হবো । ভ্রমন পোষ্ট পড়তে আমার খুব ভালোলাগে ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । শুভরাত্রি ।

৫৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কয়েকদিন অনিয়মিত হয়ে এত সুন্দর একটা ভ্রমণ কাহিনী মিস করেছিলাম। আজ দেরিতে হলেও ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম। প্রিয়তে থাকবে এই সুন্দর ভ্রমণ কাহিনীটি। পরের পর্বের অপেক্ষা

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

জুন বলেছেন: নিয়মিত হয়েছেন বলেই আমার এই অপাংতেয় লেখাটি দেখতে হলো নয়ন ;)
পরের পর্ব আর দু একদিনের মধ্যেই দেবো আশা করছি । সাথে থাকুন আর অনেক ভালোথাকুন সেই প্রত্যাশায় । পোষ্ট পড়া মন্তব্য আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৫৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: লাইক

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

জুন বলেছেন: লাইক দেয়া অর্থাৎ পোষ্টটি দেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সৌমিক আহমেদ খান । সিরিজটিতে সাথে থাকবেন আশাকরি :)

৫৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শেষ পর্বে মন্তব্য নিচ্ছেন না কেন ? বলতে অসুবিধা হলে বলতে হবেনা ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

জুন বলেছেন: শেষ পর্বটি ছিল পরীক্ষামুলক ড: এম আলী তাই ভাবলাম এতে আর মন্তব্য নিয়ে কি হবে :(
ঐ পর্বের প্রতিটি ছবি এক একটির বিশাল ইতিহাস । অবশ্যই শেয়ার করবো একে একে আপনাদের সাথে সব ইতিহাস ।
আশাকরি নববর্ষ অনেক আনন্দে কাটিয়েছেন প্রিয়জন সান্যিধ্যে :)
নতুন বছরটিও শুভ হোক এই কামনায় ।

৫৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:০৪

সালমান০৫২ বলেছেন: দারূন লিখেছেন। আমি আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম এই তো দু দিন হল। অনেক দিনের সাধ আমার পুর্ন হল। আমি ব্লগে লিখছি। যতই দেখছি ততই পুলকিত হচ্ছি। এখানে তো সবই আছে। আমার পড়তে ভাল লাগে। ভ্রমণ কাহিনী আমার পছন্দের বিষয়। অনেক আগে একবার ব্লগে সাইন ইন করার চেষ্টা করছিলাম ফীচার ফোন থেকে পারিনি। যাইহোক, অবশেষে আমি আপনাদের সবার সাথে আছি। থাইল্যান্ড কে খুব পরিচ্ছন্ন দেশ মনে হল।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০০

জুন বলেছেন: স্বাগত আমার ব্লগে সালমান০৫২ :)
আশাকরি নববর্ষ অনেক প্রত্যাশা আর আনন্দ নিয়ে এসেছে আপনার জীবনে ।
দারুন লিখেছি কি না জানি না , তবে আমার চেষ্টা থাকে আমি যতটুকু স্বচক্ষে দেখেছি তার পুংখানুপুংখ বিবরন দিয়ে যারা দেখার সুযোগ পাননি তাদের না দেখার ঘাটতিটুকু পুষিয়ে দিতে । জানি অনেকে হয়তো এত বিশাল কেচ্ছা শুনতেও ( পড়তেও) বিরক্ত বোধ করে । যাই হোক ভ্রমণ কাহিনী আপনার পছন্দের বিষয় জেনে অনেক খুশী হোলাম । আমার বিরক্তিকর লেখাগুলো পড়ার একজন পাঠক অত্যন্ত পাওয়া গেল কি বলেন ! :)
সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
হ্যা থাইল্যান্ড অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন দেশ তবে বর্তমানে সামরিক শাসন থাকায় অর্থনৈতিক অবস্থা একটু বেকায়দায় । তারপর ও আমার ভালোলাগে কারন এখনও আমাদের মত নৈতিকতা হারিয়ে ফেলেনি । দেশপ্রেম চুড়ান্ত রকম ।
আবারো ধন্যবাদ জানাই মন্তব্যের জন্য । শুভেচ্ছান্তে ।

৫৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

১২৩৪ বলেছেন: আপনাকে দেখে অনেক অনেক ভালো লাগছে। আমার কথা আপনার মনে আছে কিনা জানি না। যাই হোক দারুন পোস্ট। অনেক ভালো লাগা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

জুন বলেছেন: একই কথার প্রতিধ্বনি আমিও করছি এক দুই তিন চার । ভুলে যাওয়া কি ইতিহাসের লোকজনদের সাজে বলুন :) বহু যুগ পরে যেনো দেখলাম আপনাকে । পোষ্ট ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো সেই আগের নিঃস্বার্থ দিনগুলোর মতই । আবার আসুন । মিস করি আগের সবাইকে । নববর্ষের শুভেচ্ছা ।
মোবাইল থেকে কিছুতেই আপনার নামটা বাংলা সংখ্যায় লিখতে পারলাম না :(
শুভকামনা রইলো ।

৬০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৬

রাজীব বলেছেন: চিয়াংমাই যাবার পরিকল্পনা অনেক দিনের। কিন্তু এখনো সুযোগ হয়ে ওঠেনি।
ব্যাংককের প্রধান ট্রেন স্টেশন হুয়ালামফং দেখে কিছুটা হতাশ হয়েছিলাম, কারন হাওড়া বা মুম্বাই স্টেশনের চেয়ে এটি অনেক ছোট। তবে তাদের ট্রেন কিন্তু খুব সময় মেনে চলে।
পর্বটি ছোট হয়ে গেছে। আরো বেশী লিখলে ভালো হতো। মাত্রতো ভ্রমনের মজা পেতে শুরু করেছিলাম।
ট্রেন সবসময়েই আমার প্রিয় বাহন। আমার প্রিয় শখ, ট্রেনের জানালা দিয়ে প্রকৃতি দেখা সামনে থাকবে চা বা কফির ধুমায়িত কাপ আর হাতে পছন্দের বই, সাথে হেডফোনে প্রিয় গান।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪২

জুন বলেছেন: ঘুরে আসুন চিয়াংমাই রাজীব । আমার কাছে বেশ ভালোলেগেছে । কথা বার্তাও বলতে পারবেন স্বাচ্ছন্দে । সেখানকার বেশিরভাগ লোকজন ইংরাজী বুঝে এবং বলতে পারে ।
আসলে এরা ট্রেন মনে হয় খুব কম ব্যাবহার করে । এসি সহ ভ্যান বা বড় আরামদায়ক এসি বাসে চড়ে থাকে যাতায়তের জন্য ।
ব্যংকক শহরের কিছু নির্ধারিত জায়গা হলে মেট্রো বা স্কাই ট্রেন সুবিধা । তাই ট্রেন সহ তাদের স্টেশন গরীব আত্মীয় বলতে পারেন ।
আমারও প্রিয় ট্রেন আপনার মত একই কারনে ।
এটি কয়েকটি পর্বে লেখা রাজীব । এখানে শুরু হলেও শেষ হয়েছে আপাতত গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলে । আশাকরি দেখবেন সে পর্যন্ত । আর এর আগের পোস্ট ওয়াট রঙ খুন ও কিন্ত চিয়াং মাই এর উপরে লেখা ।
অশেষ ধন্যবাদ আমার প্রিয় সিরিজটি পড়তে শুরু করার জন্য :)
শুভেচ্ছান্তে ---

৬১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: জার্নি বাই ট্রেন - শীর্ষক রচনা লিখে কেমন নম্বর পেতেন (২৭ নং প্রতিমন্তব্য)?
ধারণা করি, আপনি আমারই মত বানিয়ে বানিয়ে সব লিখতেন। :)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

জুন বলেছেন: দশে তো মিনিমাম আট পেতামই খায়রুল আহসান। কারন ট্রেনের সাথে আমার আবাল্য প্রেম ।
এখনো ট্রেনকেই ভালোবাসি :)

৬২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ট্রেনভ্রমণ আমার আশৈশব দুর্বলতা ও আকর্ষণ। আগামী নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে থাইল্যান্ড যাবার আশা রাখি, দুই বন্ধু মিলে, সপত্নীক। কিন্তু বন্ধুপত্নীর লম্বা ট্রেনভ্রমণে অনীহা, তিনি জঙ্গল টঙ্গল তেমন পছন্দ করেন না। তাই দুটো রাতের জন্য আমাদের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে। ওরা যাবে পাতায়া, আমরা চিয়াং মাই। তারপর আবার ফিরে আসবো ব্যাংককে।
নন এসি ট্রেনে নভেম্বরে কি গরম লাগবে? গুগলে দেখলাম, নভেম্বরে চিয়াং মাই এর তাপমাত্রা ঊর্ধ্বে ৩০- আর নিম্নে ২০্+। ব্যাংককে গিয়ে চারদিন পরে ট্রেনের টিকেট পাওয়াটা কি দুর্লভ হবে? চিয়াং মাই থেকে আবার ব্যাংকক (হুয়ালামফং) আসার ট্রেন কখন ছাড়ে? সেটাও কি রাত দশটায়?
ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। ছুটে চলা বাঁকা ট্রেনের ছবিটা খুবই মনোহর। জীবনের বহু বাঁকের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

জুন বলেছেন: নন এসি ট্রেনে নভেম্বরে কি গরম লাগবে? আপনার প্রশ্নের জবাব আমার পোষ্টেই আছে খায়রুল আহসান । মাঝ রাতে প্রচন্ড শীতে যখন ঘুম ভেঙ্গে গেলো তখন বিছানার কোনে অবহেলায় ছুড়ে দেয়া কম্বলের মাহাত্য অনুধাবন করতে পারলাম। কাঁপতে কাঁপতে জানালার কাঁচ পুরোটা বন্ধ করে কম্বল মুড়ি দিয়ে আবারো ঘুমানোর চেষ্টা করছি, কিন্ত ফল হলো না, ঠান্ডায় বার বার ঘুম ভেঙ্গে যাচ্ছে। সেই শীতে শ্রীকান্তের যে র‍্যাপার দেখে নতুনদা নাক সিটকিয়ে ছিল সেটাই মুড়ে দেয়ার অবস্থা :)
আপনি ঢাকা থেকেই চিয়াং মাই যাবার ট্রেন টিকিট অন লাইন বুকিং দিতে পারেন কারন তখন তো পিক সিজন । গিয়ে পছন্দসই ট্রেনে টিকিট পাবেন কি না বলতে পারছিনা । আমরা যেই ট্রেনে গিয়েছিলাম ওটাতে যেতে পারেন । তাহলে ভোরের দৃশ্য দেখতে পারবেন । আমাদের ট্রেন চিয়াং মাই থেকে ছেড়েছিল বিকেল তিনটে নাগাদ, পরদিন খুব ভোরে ব্যংকক পৌছে যাই । আপনি কষ্ট করে এই পোষ্টটা আরেকবার পড়তে পারেন । তাহলে ডিটেইলস জানতে পারবেন । চিয়াং মাই নেমে হোটেলে পৌছেই পরদিন চিয়াং রাই ভ্রমনের একটি প্যাকেজ নিয়ে নিবেন । তাহলে সুবিধা হবে। রাজা ভুমিবলের মৃত্যুতে থাইবাসী এই এক বছর শোক পালন করলো । ২৬ অক্টোবর শেষকৃত্যের মধ্য দিয়ে যা শেষ হবে। সুতরাং এর পর পর্যটকদের ভীড় বাড়বে বলেই আমার ধারনা।
অশেষ ধন্যবাদ আমার কাছ থেকেও টিপস নেয়ার জন্য । ঘুরে আসুন, উপভোগ করুন চিয়াং মাইকে ।

৬৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার লান্না,(Lanna (lan na), the land of a million rice fields, ) গৌরবময় এক সাম্রাজ্যের ইতিহাস পোস্টে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

জুন বলেছেন: আচ্ছা দেখবো অবশ্যই । তবে আপনি আমার বর্তমান পোষ্টে আপনার চিরায়ত সুন্দর একটি মন্তব্য করে আসবেন বলে আশা করছি খায়রুল আহসান :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.