নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিনলিপিঃ যাত্রা হলো শুরু.... কানাডার পথে- ১

০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:১৮

আমার অনেক বাল্যবন্ধু এখন সপরিবারে কানাডার নাগরিক। ওরা যখন মাঝে মাঝে দেশে বেড়াতে আসে তখন ওদের সাথে দেখা হয় এবং দেখা হলেই ওরা আমাকে কানাডা ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানিয়ে যায়। আমিও বলি, দেখা যাক, একদিন যাবো ইন শা আল্লাহ। কিন্তু ঐ পর্যন্তই। ভিসা পেতে হলে অনুন্নত দেশের নাগরিক হিসেবে যে দীর্ঘ প্রতীক্ষা এবং হাজার রকমের কাগজপত্র জমা দেয়ার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, সে কথা ভেবে ভিসার জন্য আবেদনের খুব একটা ইচ্ছা মনে কখনো জাগেনি। তবে কানাডা সফরের ব্যাপারে গুরুত্ব সহকারে ভাবা শুরু করলাম, যখন ২০১৭ সালে আমাদের বড় নাতনি আনায়া ওর বাবা মায়ের সাথে স্থায়ী অধিবাসী হিসেবে কানাডা চলে গেল। আনায়ার জন্মের মুহূর্ত থেকে কানাডা চলে যাবার পূর্ব পর্যন্ত আমি ওর সাথে অত্যন্ত নিবিড়ভাবে যুক্ত ছিলাম। জন্মের সময় হাসপাতালে কয়েকদিন ওর মাসহ অবস্থা্নের পর ও যেদিন আমাদের ঘরে এলো, সেদিন ঘরে খুশির বন্যা বয়ে গিয়েছিল, কারণ ও ছিল আমাদের প্রথম গ্র্যান্ডচাইল্ড। তখন থেকেই ওকে আমি অনেক নাড়াচাড়া করেছি। আমি আর ওর দিদা মিলে ওকে গোসল করাতাম, আমি কোলে নিয়ে গান আর ছড়া গেয়ে ঘুম পাড়াতাম, এমনকি আমিই প্রথম ওর মাথা ন্যাড়া করে দিয়েছিলাম। তাই ও কানাডা চলে যাবার পর আমি ওকে খুবই মিস করতাম। কয়েক বছর পর্যন্ত আমি ওর ছোট্ট বালিশ আর কোল-বালিশদুটোকে আমাদের বিছানায় রেখে ঘুমাতাম। আমার স্ত্রী পরে ওগুলো সরিয়ে ফেলেন। সেই আনায়াকে দেখার জন্যই আমি একদিন অনলাইনে কানাডা ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। দীর্ঘ আবেদনপত্র পূরণ করতে গিয়ে আমাকে রীতিমত হিমসিম খেতে হয়। আবেদনের নয় মাস পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে আমার এবং আমার স্ত্রীর ভিসা অনুমোদিত হয়। কিন্তু ততদিনে কানাডায় শীত পড়া শুরু হয়ে গেছে। প্রতিকূল আবহাওয়া এড়ানোর লক্ষ্যে সিদ্ধান্ত নেই আমরা এ বছরের মে মাসে যাবো, যখন কেবল গরম পড়া শুরু হবে। এ লক্ষ্যে জানুয়ারী মাসের দুই তারিখেই টিকেট ক্রয় করে ফেলি। কানাডাগামমী যাত্রীদের প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে যাত্রার চার মাস তিন দিন আগে টিকেট করেও অনেক উচ্চমূল্যে টিকেট ক্রয় করতে হলো।

আজ শুক্রবার, ০৫ মে ২০২৩। আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় এমিরেটস এর ফ্লাইটে আমরা কানাডার উদ্দেশ্যে রওনা হবার প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছি। এমিরেটস এর ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য অনুযায়ী ফ্লাইটের অন্ততঃ চার ঘণ্টা আগে বিমানবন্দরে পৌঁছানোর নির্দেশ রয়েছে। আমি পরিবারের সবাইকে বলে রেখেছিলাম যে জুম্মার নামাজ পড়ে এসেই লাঞ্চ সেরে বেলা তিনটার মধ্যে রওনা হবো। তিন মাসের জন্য যাচ্ছি, খুঁটিনাটি কত কিছুই না ম্যানেজ করে তবে যেতে হয়। একটা চেকলিস্ট বানিয়ে সে অনুযায়ী স্যুটকেস ৫/৬ দিন আগেই গুছিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু মে মাসের ১, ২ ও ৩ তারিখে পরপর তিন দিন ধরে আমাদের এক নিকটাত্মীয়ের মেয়ের বিয়ের নানা অনুষ্ঠানের কারণে গোছানো স্যুটকেস থেকে আমাদের দুই একটা কাপড় বের করে পরতে হয়। ফলে শেষ দিনে গোছানো স্যুটকেস পুনরায় গোছাতে হয় এবং এতে বেশ কিছুটা সময় ব্যয় করতে হয়। যাহোক, সব দিক সামলিয়ে বাসা থেকে ঠিক সাড়ে তিনটায় রওনা হয়ে আমরা চারটায় ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছালাম। দিনটা শুক্রবার ছিল বলে আমরা নিত্যদিনের যানজট থেকে রক্ষা পেলাম।

বেশ দ্রুতই বলা যায়, সাড়ে চারটার মধ্যে আমাদের চেক-ইন এবং ইমিগ্রেশনের সকল আনু্ষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো। ফ্লাইটের তখনো তিন ঘণ্টা বাকি। তাই সময় কাটানোর জন্য কিছুক্ষণ নিরিবিলি বসে ইন্টারনেট ব্রাউজ করলাম এবং একে একে অনেক আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধু্দের সাথে কথা বলে বিদায় সম্ভাষণ জানালাম। ঘড়ির কাঁটা ধরেই একে একে সব কার্যক্রম এগিয়ে চলতে থাকলো। একসময় এমিরেটস এর স্টাফ এসে বোর্ডিং গেটের দিকে অগ্রসর হবার আহ্বান জানালো। আমরা শেষ নিরাপত্তা বৈতরণী পার হয়ে বিমানে আসন গ্রহণ করলাম। ঠিক সাতটা একত্রিশ মিনিটে আমাদের বিমানটি ধীরে ধীরে চলা শুরু করলো। কিন্তু কিছুদূর এগিয়ে এসে রানওয়ের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বিমানটি অনেকক্ষণ ধরে স্থি্র হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো। একই সময়ে অনেকগুলো বিমান ওঠানামার জন্য তৈরি হয়ে গেলে এভাবে একেকটাকে রানওয়েতে আটকে রেখে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারগণ এক এক করে ওঠানামার অনুমতি দেন। অবশেষে সাতটা বাহান্ন মিনিটে আমাদের বিমানটি একটা লম্বা দৌড় দিয়ে নিঃসীম আকাশে উড্ডীন হলো। প্রায় পাঁচ ঘণ্টা উড্ডয়নের পর বিমানটি স্থা্নীয় সময় রাত দশটা চব্বিশ মিনিটে দুবাই বিমানবন্দরের রানওয়ে স্পর্শ করলো এবং একেবারে ঠিক কাঁটায় কাঁটায় রাত সাড়ে দশটায় যাত্রীদের প্রস্থানের জন্য বিমানের দরজা খুলে গেল। এমিরেটস এর (এবং সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সেরও) এমন অভাবনীয় সময়ানুবর্তিতা দেখে বিস্মিত না হয়ে পারা যায় না।

দুবাই বিমানবন্দরে আমাদের ট্রানজিট ঠিক পাঁচ ঘণ্টার। কানেকটিং ফ্লাইটের বোর্ডিং লাউঞ্জে এসে দেখি ফ্লাইটের তখনো চার ঘণ্টা বাকি। সৌভাগ্যক্রমে খুব সহজেই বিমানবন্দরের ফ্রী ওয়াই-ফাই সংযোগ পেয়ে গেলাম। সাথে সাথে ছেলেদেরকে দুবাই পৌঁছানোর আপডেট জানালাম। ওরা হোয়াটসএ্যাপে/মেসেঞ্জারে ফোন করলো, কিন্তু কোন পক্ষই কথা ঠিকমত শুনতে পারলাম না, ফলে কথা বোধগম্যও হলো না। অগত্যা চ্যাটের মাধ্যমেই কথোপকথন সারতে হলো। ফোনে কথা শোনা না গেলেও, বার্তা আদান প্রদানে কোন সমস্যাই হচ্ছিল না। বোর্ডিং লাউঞ্জে বসে কিছুক্ষণ ব্রাউজিং করলাম, ফেসবুকিং করলাম এবং ব্লগেরও কয়েকটা পোস্ট পড়ে নিলাম। কিছুক্ষণ পর বোর্ডিং এর আহ্বান জানানো হলো। মুহূর্তের মধ্যে একটা বিরাট লাইন দাঁড়িয়ে গেল, যার শেষ মাথাটা আরও তিনটা বোর্ডিং গেট অতিক্রম করে গেল। এত লম্বা লাইন দেখে বুঝতে পারলাম, কেন এখানে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টার ট্রানজিট রাখা হয়েছে। প্লেনটির শতভাগ আসন পূর্ণ ছিল। প্রায় নয়শত যাত্রীর চেক-ইন এবং নিরাপত্তা পরীক্ষা সম্পন্ন করতে করতে পাঁচ ঘণ্টা সময় নিমেষেই পার হয়ে গেল।


ট্রানজিট লাউঞ্জ, দুবাই বিমানবন্দর
০৬ মে ২০২৩
শব্দ সংখ্যাঃ ৭৮৩

এর পরের পর্বটি পাবেন এখানেঃ দিনলিপিঃ যাত্রা হলো শুরু.... কানাডার পথে – ২

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:৪৯

সুনীল সমুদ্র বলেছেন: চোখের সামনে স্পষ্ট করে তোলা অনুভূতি প্রবণ চমৎকার বর্ণনা। ... ভালো লাগলো খুব। .... কানাডায় পাড়ি দিয়েও সামহোয়্যার-এর সাথেই আছেন, এটাও ভালো লাগলো খুব। ... ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সবসময়।

০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবন প্রথম প্লাস- এর জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
আর মন্তব্যটা খুবই আন্তরিক এবং প্রেরণাদায়ক, তাই মন ছুঁয়ে গেল!

২| ০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:৫৩

করুণাধারা বলেছেন: নাতনি এবং নাতির সাথে অবস্থানকালীন সময় যেন আনন্দদায়ক হয়, প্রার্থনা রইলো। আশা করি কানাডার দিনলিপি নিয়মিত পাব, ছবিসহ।

আমার দুটো প্রশ্ন ছিল, যদি কয়েক ঘন্টার মধ্যে উত্তর দিতে পারেন তবে উপকার হয়।

১) এমিরেটসের ফ্লাইটে ডিপার্চারের চার ঘণ্টা আগে না পৌঁছে দেরি করে পৌঁছেছে এমন কাউকে দেখেছেন? তাকে ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল? আপনি ছিলেন মাত্র আধা ঘন্টা লেট!

২) দুবাই এয়ারপোর্টে ফ্রি ওয়াইফাই সংযোগ কি? কোন পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়া নিজে নিজে ওয়াইফাই পাওয়া যাচ্ছিল?

০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার আর্জেন্সি বিবেচনা করে ২ নম্বর মন্তব্যের উত্তরটাই আগে দিচ্ছি। আশাকরি ব্লগার সুনীল সমুদ্র বিষয়টি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

জ্বী, আমি মাত্র আধা ঘন্টা লেট ছিলাম। আমার চেয়েও যারা লেট করে প্রবেশ করেছিলেন, তাদেরকে ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল বলে আমার মনে হয়নি। তবে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার চাপ এড়ানোর জন্য কোনক্রমেই তিন ঘণ্টার কম সময় নিয়ে চেক-ইন কাউন্টারের লাইনে উপস্থিত হওয়াটা সমীচীন নয় বলে মনে করি।

জ্বী, দুবাই এয়ারপোর্টে ফ্রি ওয়াইফাই সংযোগ সহজলভ্য। কোন পাসওয়ার্ড এর প্রয়োজন হয় না। এবং অন্যান্য স্থানের ফ্রী ওয়াইফাই সংযোগের মত ঘন ঘন সংযোগ কাটে না। তবে সে সংযোগ দিয়ে ফোনে কথা বলতে পারবেন না, কিন্তু অতি সহজে এবং দ্রুত লিখিত মেসেজ আদান প্রদান করতে পারবেন, অনেকক্ষণ ধরে।

আমার ছেলে বিপদে আপদে দ্রুত এবং সহজে যোগাযোগের জন্য সেলফোন "রোমিং" করে নিতে বলেছিল। কিন্তু আমি ইচ্ছে করেই তা নেই নি। একটা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হবো, এমনটি আমার কখনোই মনে হয়নি।

অনুমান করছি, আপনিও হয়তো আপনার সন্তানদের সাথে মিলিত হতে যাচ্ছেন খুব শীঘ্রই। যদি অনুমানটা সঠিক হয়, আপনাকে অভিনন্দন এবং শুভকামনা জানাচ্ছি। যাত্রা নিরাপদ এবং ঝামােলাবিহীন হোক, শুভযাত্রা!!

৩| ০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১:৫১

শ্রাবণধারা বলেছেন: কানাডায় স্বাগতম, খায়রুল আহসান ভাই। আপনার পোস্টটা খুব ভালো লাগলো। আয়ানা এবং আপনার পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুবান্ধবদের সাথে আপনাদের মিলন শুভ হোক।

আপনার সাথে দেখা করতে পারলে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করবো।

আর হ্যা, দুবাইয়ে হোয়াট'স অ্যাপ বা মেসেন্জ্ঞারের ভয়েস কাজ করে না। তারা তাদের ফোন কোাম্পানী যাতে লোকসান না করে সে জন্য এই এক ব্যবস্থা করে রেখেছে।

১০ ই মে, ২০২৩ রাত ২:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
যদি কখনো আলাদাভাবে টরোন্টো যাই, তবে আমি অবশ্যই চেষ্টা করবো আপনিসহ যে ক'জন ব্লগারের সাথে দেখা করা সম্ভব, দেখা করতে। তবে সেটা কবে সম্ভব হবে, তা জানিনা। দেখা করা সম্ভব হলে আমিও নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করবো।

৪| ০৯ ই মে, ২০২৩ ভোর ৬:৩৭

সোহানী বলেছেন: খায়রুল ভাই..................... আপনি এখন কোথায়???? আমাকে ম্যাসেজ দেন এখানে। তারপর আমার ফোন নাম্বার দিবো।
[email protected]

১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি এখন রিজাইনাতে, ছেলের বাসায়। ভ্রমণজনিত ক্লান্তি ও অবসাদে আক্রান্ত। শীঘ্রই আপনার সাথে যোগাযোগ করবো।

৫| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ৭:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসাব,




বাহ.... ভ্রমনের তাৎক্ষনিক বর্ণনা।
মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশগুলোর এয়ারপোর্টে ফ্রি ওয়াইফাই পাওয়া যায় বটে তবে তা দিয়ে হোয়াট'স অ্যাপ, ভাইবার বা মেসেন্জ্ঞারে কথা বলা বেশ ঝকমারী। অবশ্য মেসেজ করা যায় ভালো ভাবেই।
"শ্রাবণধারা""সোহানী"র সাথে যদি দেখা হয় তবে আমার শুভেচ্ছা জানাবেন।

শুভ হোক আপনার ভ্রমন। কানাডায় সময়গুলো কেটে যাক "আয়ানা" ও তার বাবা-মায়ের সাথে আনণ্দ আর স্মৃতিময় হয়ে।

১৩ ই মে, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশগুলোর এয়ারপোর্টে ফ্রি ওয়াইফাই পাওয়া যায় বটে তবে তা দিয়ে হোয়াট'স অ্যাপ, ভাইবার বা মেসেন্জ্ঞারে কথা বলা বেশ ঝকমারী। অবশ্য মেসেজ করা যায় ভালো ভাবেই" - জ্বী, আপনার এ পর্যবেক্ষণটি একেবারেই সঠিক। প্রমাণ পেয়েছি একেবারে বাস্তব অভিজ্ঞতায়।

যদিও টরন্টো হয়েই এসেছি এবং টরন্টো হয়েই দেশে ফিরবো, তবুও যাওয়া আসার পথে তো কারও সাথে দেখা করা সম্ভব হয় না। তাই আলাদা করে যদি কখনো টরন্টো যাই, যা এখান থেকে আকাশপথে সোয়া তিন ঘণ্টার পথ, তবে তখন হয়তো "শ্রাবণধারা" ও "সোহানী"র সাথে এবং সেই সাথে আরও কয়েকজনের সাথে যোগাযোগ হলেও হতে পারে। যদি সেটা হয়, তবে অবশ্যই আপনার শুভেচ্ছাটুকুও তাদের জানিয়ে দিব।

আমার পরিষ্কার মনে আছে যে আমি ৫ নং মন্তব্যটির উত্তর দিয়ে তার পর ৬ নং মন্তব্যটির উত্তর লিখেছিলাম। এখন দেখছি সে উত্তরটা (৫ নং) উধাও! হয়তো ক্লিক করতে ভুলে গিয়েছিলাম। আজকাল প্রায়ই এমনটি হচ্ছে। এজন্য আমি অত্যন্ত দুঃখিত।

মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৬| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ৭:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,



দুঃখিত , আগের মন্তব্যে স্লিপ অব আঙুলের কারনে আপনার নামটি ঠিকভাবে আসেনি।

১২ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এটা কোন সমস্যাই নয়। ভালো থাকুন, শুভকামনা।

৭| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ৮:২৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের নিয়মিত ব্লগারদের একটা বড় অংশ ( মুলত নারী ব্লগার) কানাডায় থাকেন। আশা করি সবার সান্নিধ্য পাবেন আর তাদের নিয়ে চমৎকার সব গল্প শুনতে পাব আপনার কানাডার দিনলিপিতে।
আপনার লেখার গুনে সাধারণ বিষয়গুলো অসাধারণ হয়ে ওঠে। আপনার ভ্রমন সুন্দর ও সার্থক হউক।

১৩ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি এখন যে অঞ্চলে আছি সেখানে বোধহয় খুব বেশি ব্লগার নেই। যদি কখনো টরন্টো যাওয়া হয়, তখন হয়তো অনেকের সাথে যোগাযোগ হতে পারে।
প্লাস, প্রেরণাদায়ক মন্তব্য এবং আন্তরিক শুভকামনার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৮| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনার নিরাপদ ভ্রমন এবং সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। ভাল থাকুন সবসময়।

১৩ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার এই আন্তরিক শুভকামনাটুকুর জন্য। প্রীত হ'লাম।

৯| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকব।

১৩ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: চেষ্টা করবো, দুই এক দিনের মধ্যে এর পরের পর্বটাও পোস্ট করতে। তবে তার আগে, এ পোস্টের সবগুলো মন্তব্যের জবাব দিতে হবে।
মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১০| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপনাদের কানাডা ভ্রমণ আনন্দময় হোক।

১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনি কি কানাডার সাচকাচুয়ান প্রদেশে থাকেন? নাকি টরন্টোতে?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রশ্নটির জবাব আজ আমার এই পোস্টে পেলামঃ দিনলিপিঃ অবশেষে উইনিপেগ পৌঁছালাম (কানাডা জার্নাল-৬)
ধন্যবাদ, দেরিতে হলেও আমার জিজ্ঞাসার জবাব দেয়ার জন্য। আমার ধারণা ছিল, আপনি দীর্ঘদিন ধরে কানাডা প্রবাসী। প্রথমে এখানকার কোন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছিলেন, তার পর থেকে এখানেই থিতু হয়েছেন। হয়তো ভুলবশতঃ অন্য কারো সাথে আপনাকে জড়িয়ে ফেলেছি।

১১| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

শাওন আহমাদ বলেছেন: আশা করছি, কানাডা ভ্রমণের গল্প গুলোও আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।

১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমারও আশা আছে তাই। দেখা যাক, কতটুকু কী করতে পারি!
মন্তবের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর লিখা মাশাআল্লাহ। নাতনিদের সাথে সময় ভালো কাটুক
ঘুরে ঘুরে ছবি তুলবেন আর ব্লগে দিবেন

১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আচ্ছা।
প্লাস, প্রেরণাদায়ক মন্তব্য এবং শুভকামনার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৩| ০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার ভ্রমন সুন্দর ও আনন্দময় হোক।

১৫ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

১৪| ০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: কানাডার দিন গুলো আনন্দে কাটুক - এই কামনা করি ।

১৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভকামনার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

১৫| ০৯ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শুভকামনা রইলো। নিয়োমিতো আপডেট জানাবেন আমাদের।

১৬ ই মে, ২০২৩ ভোর ৫:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা করবো নিয়মিতভাবে কিছু কিছু করে আপডেট জানাতে।

১৬| ০৯ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জনাব আপনার ভ্রমন বিত্তান্ত অত্যন্ত চমৎকার পড়ে মুগ্ধ হলাম। আপনার গ্যান্ড চাইল্ডের জন্য দোয়া করি। আপনারা পৌছে গেছেন এতোদিনে। মহান রব আপনাদের ভালো রাখুন। নিশ্চয় সিরিয়াল করে পোষ্ট দিবেন কানাডার দিনলিপি। আগে একজন কানাডা সম্পর্কে অনেক বলতো সে এখন ব্লগ পাড়ায় নেই। আপনার পোস্টটি দেখলে হয়তো সে কোন ভাবে আপনার সাথে যোগা-যোগ করতে পারে।

১৬ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: এমন হৃদয়ছোঁয়া একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
কানাডার দিনলিপি নিয়মিতভাবে লিখার চেষ্টা করবো। একটু থিতু হয়ে নেই, তারপরে জানতে চেষ্টা করবো, কানাডার কে কোথায় থাকেন। সম্ভব হলে, এবং কাছাকাছি থাকলে কয়েকজনের সাথে যোগাযোগেরও চেষ্টা করবো। গতবছর মেলবোর্নে অবস্থা্নকালীন সময়ে একজন ব্লগারের সাথে দেখা হয়েছিল এবং আরও একজনের সাথে টেলিফোনে কথা হয়েছিল।

১৭| ১০ ই মে, ২০২৩ রাত ৩:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


কানাডায় ভ্রমন শুভ হোক এ কামনাই রইল ।

১৬ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৮| ১০ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

জটিল ভাই বলেছেন:
বরাবরের মতোই সুন্দর বাক্যায়ণ। নিরাপদ ও আনন্দঘন হোক আপনার যাত্রা।

১৬ ই মে, ২০২৩ রাত ৮:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুটো মাত্র বাক্য; দুটোই অনেক আনন্দের কারণ।
মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৯| ১২ ই মে, ২০২৩ রাত ১:২৯

শায়মা বলেছেন: আনায়া অনেক অনেক খুশি হবে ভাইয়া।

তার চাইতেও খুশি হবে তুমি........

১৬ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি একদম ঠিক ধরেছেন। আমরা উভয়েই অনেক, অনেক খুশি হয়েছি। আনায়ার দিদিমনিও। চোখে-মুখেই সবার খুশি ফুটে ওঠে।
মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২০| ১২ ই মে, ২০২৩ ভোর ৬:০৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: এত সহজ সুন্দর ভাষায় বর্ণনা যেন পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমিই ঘুরে এলাম আপনাদের সাথে!
আনায়ার সাথে সুন্দর সময় কাটুক এই কামনা করছি। অপেক্ষা করবো সুন্দর কিছু মুহুর্ত আমাদের সাথেও শেয়ার করবেন।

১৬ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অত্যন্ত প্রেরণাদায়ক এ মন্তব্যটির জন্য, শুভকামনার জন্য। প্লাসে প্রাণিত।
আমিও চেষ্টা করে যাবো সিরিজটি চালু রাখার, এবং মাঝে মাঝে কিছু ছবিও দেয়ার। তবে লেখার এবং তা পোস্ট করার মত সময় বের করা কঠিন। এ জন্য কিছুদিন করে বিরতির পর হয়তো তা করতে পারবো। ইতোমধ্যে বেশ কিছু জায়গায় গিয়েছি, আগামীতে সেসবের বর্ণনার সাথে সাথে ছবি সংযোজনের চেষ্টা থাকবে।

২১| ১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নিরাপদ ভ্রমণের জন্য শুকরিয়া। আশাকরি ভ্রমণজনিত ক্লান্তি শেষে আরও কিছু গল্প শেয়ার করবেন আমাদের সাথে। আনায়া কেমন আছে, কতটুকু বড় হয়েছে, কি কি পরিবর্তন এসেছে ছোট্ট বাবুটির জানাবেন। আর আমার দোস্ত ব্লগার সোহানীর সাথে দেখা হলে সেটা নিয়েও দারুণ একটা লেখা আশা করছি।

ভালো থাকুন সবসময়, আনন্দমুখর কাটুক কানাডা ভ্রমণের এই তিনটি মাস। একরাশ শুভকামনা।

১৭ ই মে, ২০২৩ রাত ১:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আশাকরি ভ্রমণজনিত ক্লান্তি শেষে আরও কিছু গল্প শেয়ার করবেন আমাদের সাথে" - জ্বী, অবশ্যই আমার তরফ থেকে সে চেষ্টাটুকু থাকবে। আনায়া ভালো আছে, ওর বয়স এখন ৮+। পরিবর্তনের মধ্যে প্রথম যেটা আমার চোখে পড়লো, সেটা হচ্ছে ও এখন বেশ রেস্পন্সিবল হয়ে উঠেছে। আরও অনেক ছোট থাকতেও সে অন্যদের প্রতি সহমর্মী ছিল। এখন সেটা আরও বেড়েছে। যেমন আজ সকালে ওকে আমি আর ওর দিদি মিলে দশ মিনিটের হাঁটা পথে স্কুলে দিয়ে আসলাম। আমাদেরকে 'বাই' বলে সে যখন স্কুলের ভারী দরজাটা টেনে প্রবেশ করতে যাবে, এমন সময় সে দেখতে পায় রাস্তায় গাড়ি থেকে একটা ছেলে নামলো, যে ওর চেয়ে দুই এক বছর বড় হবে। ছেলেটি একটি পায়ে আঘাতজনিত কারণে দুই বগলের নীচে দুটো ক্রাচ লাগিয়ে একটা পা শূন্যে ঝুলিয়ে আস্তে আস্তে হেঁটে যাচ্ছিল। আনায়া ওকে দেখে সেই ভারী দরজাটা অনেকক্ষণ ধরে টেনে ধরে একপাশে দাঁড়িয়ে থাকলো, যতক্ষণ পর্যন্ত না ছেলেটি দরজাটা অতিক্রম করলো। ছেলেটি ভেতরে প্রবেশ করার পর সে প্রবেশ করলো। এটা দেখে গর্বে আমার বুকটা ফুলে উঠেছিল। এখনো তাকে স্কুল থেকে বাসায় ফেরত আনা হয়নি। হয়তো আমিই যাবো ওকে আনতে, নয়তো ওর বাবা। আমি গেলে, প্রথম দেখাতেই ওকে এর এই ভালো কাজটির জন্য এ্যাপ্রিশিয়েট করবো।

আর যে অভ্যাসটার মোটেই পরিবর্তন হয়নি, সেটা হচ্ছে ওকে খাওয়াতে গেলে এখনও কমপক্ষে এক ঘণ্টা সময় ব্যয় করতে হয়!

টরন্টো গেলে হয়তো অনেকের সাথে দেখা হবে। সেটা হলে অবশ্যই একটা পোস্টও দিতে চেষ্টা করবো।

মন্তব্যে এত কিছু জানতে চেয়েছেন, খুবই ভালো লাগল। অনেক, অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য।

২২| ১৫ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

আমি সাজিদ বলেছেন: দেরিতে মন্তব্য করলাম। শুভকামনা।

১৭ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "দেরিতে মন্তব্য করলাম" - কোন অসুবিধে নেই। দেরিতে হলেও আপনি এসেছেন, পোস্ট পড়েছেন, মন্তব্য করেছেন এবং প্লাসও দিয়েছেন- এর অতিরিক্ত আর চাইবার কিছু থাকে না।
অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৩| ১৭ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার যাত্রা শুভ হোক স্যার।শেষ মুহূর্তে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয় ফুটিয়ে তুলেছেন। তিনমাসের সফর যেন আনন্দ উদ্ভাসিত হয়ে কাটে কামনা করি।সেই সাথে প্রত্যাশা করি আমরা আপনার লেখনীর মাধ্যমে অন্য এক কানাডাকে দেখতে পাবো। বংশের প্রথম গ্রান্ডচাইল্ড হিসেবে আনায়া দাদু দিদার সঙ্গে খুনসুটিতে ভরিয়ে তুলুক কামনা করি। অনেক আগেই পড়েছিলাম।ব্লগে ঢোকা আমার পক্ষে বেশ সমস্যার হবার কারণে আসা কমে গেছে।
আপনি পরের পর্বও পোস্ট করেছেন দেখালাম।
ভালো ভাবেই প্রবাসে কাটান কামনা করি।

১৭ ই মে, ২০২৩ রাত ৮:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনি পরের পর্বও পোস্ট করেছেন দেখালাম" - জ্বী, দুটো পর্বেই আপনি মন্তব্য করেছেন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার মন্তব্যসমূহে গভীর মনযোগ এবং নিবিড় পর্যবেক্ষণের স্বাক্ষর ফুটে ওঠে। আপনার আশা অনুযায়ী লিখার চেষ্টা করে যাবো।

২৪| ১৭ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:
অল দ্যা বেস্ট।
কানাডার ট্রিপ আনন্দময় হয়ে উঠুক।



১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: থ্যাঙ্কস!

২৫| ১৭ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আগন্তুক৬৯ বলেছেন: আপনি কানাডার কি ধরনের ভিসা নিয়েছেন যে ভিসা পেতে এত সময় নিলো। সেটা কি সুপার ভিসা, ইমিগ্র্যান্ট ভিসা না ভিজিটর ভিসা ছিল। বাই দ্যা ওয়ে দারুণ লিখছেন। খানিকক্ষণ আগে ২ পর্ব পড়লাম। অপূর্ব।

১৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমরা টেম্পোরারী রেসিডেন্ট ভিসায় এসেছি। ঐ সময়ে কভিডের কারণে অনেক ব্যাকলগ জমেছিল, উপরন্তু কানাডার সিঙ্গাপুরস্থ ভিসা অফিসে ভিসা প্রসেসিং স্টাফও কম ছিল। এ ছাড়াও অন্য কোন কারণও থাকতে পারে। আমার পরিচিতজনের মধ্যে অনেকের ভিসা পেতে এক বছরেরও বেশি সময় লেগেছে।

দুটো পর্বই পড়েছেন এবং দুটোই ভালো লেগেছে বলে জানিয়েছেন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অন্ততঃ একটা পর্বে মন্তব্য পেয়ে প্রীত হ'লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.