নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন সুন্দর করে সাজাও । আমি নারী তাই কথাও বলি নারীদের নিয়ে।

কামরুননাহার কলি

আমার নাম কামরুননাহার কলি, আমি একজন ভার্সিটির ছাত্রী। আমার সখ লেখালেখি আর বই পড়া। আমি দেশকে ভালোবাসি, ভালোবাসি দেশের মানুষদের।

কামরুননাহার কলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

“স্বার্থপর মানুষ”

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০২



একজন মানুষ হয়ে অন্য আরেকজন মানুষের ক্ষতি করা! এরকম অন্যায়ের বিচার কেনো হয়না? আচ্ছা মানুষ হিসাবে আমাদের কতটুক দায়বোধ, মানুষত্ব, দায়িত্ব-কর্তব্য আছে? মানুষ হয়ে নিজের ছাড়া অন্যের জন্য আমরা কতটুক দায়িত্ব পালন করি? মানুষ হিসাবে আমরা মানুষের জন্য কতটুক উপকারে আসি?

আচ্ছা একজন সৃষ্ট্রিকে শরীরের গঠন দেখলেই কি আমরা তাকে ‘মানুষ’ হিসেবে উপাধি দিতে পারি? তাহলে কেনো দেই? আমরা মানুষকে দুই ভাবে ভাগ করতে পারিনা? ১) যারা অমানুষ তাদের উপাধি হবে হিংস্র পশু ২) যারা ভালো তারাই শুধু মানুষ হিসাবে উপাধি পাবে। এরকমটা কি হতে পারে না? কেনো পারে না?

এই পৃথিবীতে কেউ কি আছে যে, মানুষের দুটি ভাগ করবে? এই পৃথিবীতে কেউ কি আছে, যারা খারাপ মানুষদের সমাজ থেকে আলাদা করে দিবে? এই পৃথিবীতে কেউ কি আছে, খারাপ মানুষদের ঘৃর্ণার পাত্র হিসেবে একঘরে করে রাখবে? কেউ কি আছে?

উপরের কথা গুলো কেনো বললাম আমি? আমার কি হয়েছে? বিশ্বাস করুন আমি পাগল হয়ে গেছি, আমার মন ঘৃর্ণায় ভরে গেছে, আমি দিশেহারা হয়ে গেছি। আমি কি করবে আমি ভেবে পাচ্ছিনা। এই সমাজ আমাকে পাগল বানিয়ে দিয়েছে, আমাকে দিশেহারা করে দিয়েছে, আমার মন ঘৃর্ণায় ভরিয়ে দিয়েছে। বিশ্বাস করুন এই পৃথিবীতে যদি আমি এমন একটা উপায় খুজে পেতাম যেখানে আমি আমার পরিবার-পরিজনদের নিয়ে চলে যেতে পারবো তাহলে সেখানেই চলে যেতাম।

তাহলে উপরের কথাগুলোর ব্যাখ্যা শুনুন-
আমি আমার পরিবার,পরিজন, সংসার জীবনে বেশ সুখি। বলতে পারেন পৃথিবীর শেষ্ট্র সুখি মানুষ আমি আর আমার পরিবার। আমি আমার পরিবারের মানুষগুলোকে চিনি জন্মের পর থেকেই। কিন্তু আজও পর্যন্ত অন্যায় কাকে বলে, অশান্তি কাকে বলে তা খুজে পাইনি। এমনকি আমর পূর্বপুরুষদেরও না। যদি থাকতো তাহলে আসেপাশের মানুষই বলে দিতে আর আমি সেটা জানতে পারতাম। কারণ সত্যিটা কখনো লুকিয়ে থাকে না। তাই আমি ঘরে শান্তি পেলেও বাহিরের জগতে আমার মন অশান্তিতে ভরা, কিন্তু কেনো? কারণ সমাজ আমাকে এই অশান্তি থেকে মুক্তি দিতে পারে না, পারবে না, আর কোনদিন সেটা সম্ভবও হবে না।



পড়া শেষে আমি একটা জব করি। জবটা সরকারি বড় একটি প্রতিষ্ঠানে নাম প্রকাশ করতে চাই না। কিন্তু আমর জবটা সরকারি না কারণ আমি গ্রাজুয়েশন শেষ না করার আগেই আমি জবটা পেয়েছি। জবের পজিশনটা ভালোই ছিলো- ‘কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন’ হিসেবে। জবটা অনেকদিন ধরে করি, পড়াশুনার পাশাপশি।

বলে রাখা ভালো- অনেকেই হয়তো বলবে পড়াশুনা আবার জবও! তাহলে মনে হয় ফ্যামিলি গরিব! হ্যা আমার ফ্যামিলি গরিব মধ্যবিত্ত। প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ানোর ক্ষমতা আমার বাবার দুর্নীতি যুক্ত, ঘুষের টাকা নেই যে আমি হাই-হিল ভাবে পড়াশুনা করবো, ঢাকার শহর ফ্ল্যাটে থাকবে আর উড়ে উড়ে চলবো। তাই আমার ব্যাকগ্রাউন্ট খুবই সাদাসিদে। নিজেকে গুটিয়ে চলতে খুব ভালোবাসি, নিজেকে সাহসিক হিসেবে পরিচয় দিতেও ভালোবাসি, নিজেকে সাধামাটা রাখতেও পছন্দ করি, নিজের উপর্জনায় খেতে, চলতে পছন্দ করি, অন্যের উপর নির্ভর করতে একেবারেই পছন্দ করিনা। এবং অন্যেকেও অন্যের উপর নির্ভরশীল দেখতে পছন্দ করি না।

কারণ ছোটবেলা থেকেই আমার একটা ইচ্ছা ছিলো যে আমি পড়াশুনা করবো, অনেক বড় হবো, পাশাপাশি জব ও করবো। সেই আশাটি সৃষ্ট্রিকর্তা পুরণ করে দিয়েছেন। ১১ বছর বয়সে মাকে কথা দিয়েছিলাম- ‘মা আমি তোমাকে অনেক বড় ভালো একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে তারপর টাকা দিবো” সেই দিনের সেই কথাটি সৃষ্ট্রিকর্তা কবুল করেছেন নিজ হাতে আমার ভাগ্যে লিখে দিয়েছেন। তাই ১৯ বছর বয়সেই আমি আমার টার্গেটে চলে আসতে পেরেছি। ১৯ বছর বয়সে আমি চাকিরি পেয়েছি, তারপর ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছি। এখন ভার্সিটি শেষ পর্যায়ে চলে আসছে।

কিন্তু আমার সাথে যে মানুষগুলোরা অন্যায় করছে তার প্রতিদান কে দিবে? শুধু মাত্র নিজেদের ভালোর জন্য, নিজেদের স্বার্থের জন্য অন্যের পেটে লাথি মেরে, অন্যের আহার কেড়ে নিয়ে ভালো থাকতে পারবে তো? একজন মানুষ নিজের প্রোমেশনন পাওয়ার জন্য, নিজের পরিচিত মানুষ আমার স্থানে আনার জন্য- আমার এবং আমার সাথের তিন জন ব্যক্তির চাকরিটা খেয়ে ফেলবে। এটা কেমন নিয়ম বলতে পারবেন?

কেনো মানুষ এতো খারাপ হয় বলুন না? আমার সাথে দুই বার একমনটা হয়েছে আমার স্থানে তাদের পরিচিতজনদের চাকরি দিয়ে আমাকে বাদ দিয়ে দিবে। কারণ আমার মামা নেই, চাচা নেই, খালু নেই। আমি একা তাই আমার সাথে এতো বড় অন্যায়, আমার আহার কেড়ে নেওয়া তাদের কাছে কিচ্ছু না।

এটাই যদি হয় তাহলে এদের বিচার এই সামাজে কেনো হয় না? বলুন না। এদের এতটাই ক্ষমতা যে তারাই দেশের রাজা আমরা কিছু না। তারা ভিতরে হিংস্রটা লুকিয়ে মানুষের মুখোশ পরে থাকে। আমার সবার কাছ থেকে সম্মান ভিক্ষা চায়। অন্যেরা তো সম্মান করেই না তাই সম্মান হাত পেতে পেতে ভিক্ষা নেয়। এরকম সবাই হয় কেনো বলতে পারেন?

এটাতো সামান্য একটা বাস্তব ঘটনা। এরকম হাজার হাজার অন্যায় অবিচার করে যাচ্ছে, করছে এদের বিচার কেনো হয় না বলুন না। কেনো এদের এমন শাস্তি দিচ্ছে না যেটা দেখে আর কেউ এমন অন্যায় করবে না। আমি খুব নিরুপায়, আমার চাকরি টা চলে গেলে কি করবো, এই আজব শহরে থাকা, খাওয়া, বাস করা, পরিধান করা, পড়াশুনা করা হবে তো? আমার এই প্রশ্নগুলোর উত্তর কার কাছে পাবো।

এই আজিব শহরে যে এতো এতো খারাপ মানুষ লুকিয়ে থাকে তাদের কেউ খুজেও বের করে না, দেখেও দেখেনা, বলতে যেয়েও বলেনা। তাই আমার মনটা ঘৃর্ণায় জর্জরিত হয়ে গেছে। সত্যিটা বললেও মানুষ নানা কথা শুনায়, সত্যিটা বলতে গেলে তখন সমাজের কীট হয়ে যায়। আর স্বার্থলোভি মানুষগুলো সমাজে ভালো থাকে, সুখে থাকে। হায়রে স্বার্থপর মানুষ। পৃথিবীতে আর কতদিন রাজত্ব করবি তোরা।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১১

এম এ হানিফ বলেছেন: মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব কথাটা মাঝে মাঝে মিথ্যা মনে হয়।



সুন্দর মুখের আড়ালে লুকিয়ে থাকে পশুর হৃদয় ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫০

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আচ্ছা আমরা কি পারিনা এদের মতো কীটদের ধ্বংস করে দিতে? কেনো পারিনা ভাই্।

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এটা সত্যি যে,আমাদের সমাজে বর্তমানে আকৃতিতে অনেক মানুষ তবে প্রকৃত মানুষের সংখ্যা খুবই কম। আর মানুষে মানুষের মাঝে এখন সম্পর্ক তৈরী হয় বা গড়ে উঠে নিজস্ব স্বার্থের ভিত্তিতে।

আমাদের মত নিম্ন মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েদের যাদের মামা-খালু-দুলাভাই নেই তাদের সবারই এরকম
অবস্থার মধ্য দিয়ে পড়াশোনা এবং জীবন অতিবাহীত করতে হয়।আর চলার পথে নিম্ন মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েরাই সবচয়ে বেশী বৈষম্যের শিকার হয় তা চাকরী বা ব্যবহারিক জীবনে। কারন , সবাই জানে তাদের প্রত্যাঘাত করার ক্ষমতা নেই।
তারপরেও এগিয়ে যেতে হয় কারন জীবন থেমে থাকার নয়। আর এ ক্ষেত্রে স্রষ্টার উপর বিশ্বাস রেখে এবং অবস্থার পরিবর্তনের জন্য স্রষ্টার রহমত কামনা করে ধৈর্য ধারন করতে হবে ভাল দিনের আশায় । কারন আল্লাহ বলেছেন,"আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করব বিপদ-আপদ,বালা-মুসিবত,ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে।যদি তুমি ধৈর্য ধারন কর তাহলে পরিণামে তুমি জয়ী হবে।আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন"।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম ভাই আল্লাহর পথে এখন চেয়ে আছি।

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮

এম এ হানিফ বলেছেন: আমাদের চেয়ে তাদের শক্তি সামর্থ বেশি, হয়ত তাই পারি না।

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আপনার জন্যে খারাপ লাগছে
আসলে আমাদের সমাজে ভালো মানুষের তুলনায় স্বার্থপর মানুষ নামে হিংস্র প্রানীর সংখ্যাই বেশি যার কারনে আমরা যারা নিন্ম মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান তারা পদে পদে বৈষম্যের শিকার হই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমাদের দোষই তো আমরা নিম্ন মধ্যবিত্ত।

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




বাংলাদেশে ও আরো অনেক দেশে সরকারী চাকুরী করলে বুদ্ধিমত্তা বিলোপ হয়ে যায় ক্রমেই

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যত টাকা বেতন পেয়ে থাকেন, তত টাকা কি আপনি সরকারের জন্য আয় করেন?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আঙ্কেল একটা কথা মনে রাখবেন- বাংলাদেশে পিওনেরাও ক্লিনারদের কাছে রাজা সাজে। তাই বাংলাদেশে শ্রমিক নির্যাতন এটা আজীবন ছিল এবং থাকবে। আমরা শ্রমিক ছোট খাটো আমাদের কাজের তুলনা আমাদের দিয়ে অনেক বেশি কাজ করা আমাদের বসরা্। কিন্তু এর বিনিময় আমরা কিছুই পাই না শুধু পাই অবেহেলা আর কাজের পেশার বসদের কাছে। কিন্তু সেই সব বসেরা গাল গল্প বলে কাটিয়ে দেয় সময়। আর সরকার তাদের কি কি সুবিধা দিলো আর দিলো না সেটা নিয়েই পড়ে থাকে সারাক্ষণ। এটা আমার অভিজ্ঞতা। আমাদের মতো নিম্নমানের শ্রমিকদের দিয়ে তারা কাজ আদায় করে নিয়ে তাদের নাম ফুটায়। দিন শেষে আমরা কিছুই না। এমন ভান করে যেনো সব কাজই বস করেছে আমরা গালগল্প করে বেরিয়েছি।

আমি এই বয়সে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি সরকারি মানুষদের দিয়ে সেটা আজীবন মনে থাকবে। আমি যে কাজ করি তা দিয়ে সরকার এবং জনগনের কতটুক আয় হয় তা আমি জানিনা। আমার অভিজ্ঞাতা দিয়ে বলবে আমি সরকার বা জনগনের জন্য কোন আয়ই করতে পারি না লস ছাড়া। এটা আমার দোষনা এটা কর্তপক্ষের দোষ। তবে এই টুকো জানি সরকারের বা জনগনের কোন আয় হয় না লস ছাড়া। কারণ সরকারি কোন প্রতিষ্ঠানই উন্নত করতে পারেনা সরকারি চাকরিজীবীরা। তারা শুধু লসই করে যায়। আর নিজেরা লাভবান হয়। তাই সরকারের আয় করতে হলে সরকারকে আরো কঠিন হতে হবে। তা না হলে সরকারি খাতে কখনো আয় হবে না। দেশ কখনো উন্নত হবেনা।

আমি যখন সরকারি প্রতিষ্ঠানে আছি সেহেতু আমি জানি এরা কতভাবে দেশের এবং জনগনের আর সরকারের ক্ষতি করে যাচ্ছে। ধ্বংস করে দিচ্ছে সরকারি খাতগুলো। কোন লাভ করছে না তারা লস ছাড়া। কোটি কোটি অপচয় হচ্ছে, কোটি কোটি টাকা সরকর সরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যয় করছে অথচয় লাভ হচ্ছে না। শুধু মাত্র এই টুকো বললাম।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি সঠিকভাবে ৮ ঘম্টা কাজ করেন, আপনার অফিসে কেহ কি সঠিকভাবে ৮ ঘন্টা কাজ করে?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমি ১০ থেকে ৫:৩০ একটানা কাজ করে যাই। এর মধ্যে খাওয়া নামাজ পড়া দুটো চলে।

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব মানুষই স্বার্থপর তবে কেউ বেশী কেউ কম

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হতে পারে ভাই।

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট টা পর পর দুইবার পড়লাম।

শুধু একটা কথাই বলবো- মানুষ খারাপ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ভাইয়া, ‍শুধু খারাপ না অনেক খারাপ। মানুষ লোভে পরে অন্ধ হয়ে যায়।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৭

সোহানী বলেছেন: কলি, তুমি করে বল্লাম। যে বাস্তবতার কথা বললা সে অন্যায়ের বাস্তবতা দেশের আনাচে কানাচে। আর সেটা যদি হয় কোন মেয়ের তাহলে তা হবে কোটিগুন। আবার পিছনে যদি কোন বেকিং না থাকে তাহলেতো বলতে গেলে তুমি সকাল বিকাল লাথি খাবা। এবং সে লাথি ফিরিয়ে দেয়াতো দূরে থাক কাঁদতেও পারবে না।

শোন, আমার এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড নাই বা বল্লাম। শুধু বলি, আমার ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড ও যথেস্ট শক্ত। তারপরও যে লাথিগুতা জীবনভর মোকাবেলা করছি তার ইয়াত্তা নাই। তাই এক সময়ে বিরক্ত হয়ে দেশের বাইরে চলে আসলাম। জাহান্নামে যাক দেশের সেবা। বহুত হইছে, আগে জীবন বাঁচাই।

তবে তোমারে বলি, এভাবে পারবা না। কৈাশলী হও। বড় কোন নেতা ধর। যে লোক তোমারে ধাক্কা দিচ্ছে, তারচেয়ে বড় নেতা ধরো। এছাড়া দেশে টিকে থাকা খুব কঠিন, এছাড়া কোন উপায় নাই।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপু কোন সমস্যা নেই তুমি করে বললে। আপু এরকম কোন পরিচিত নেই যে কাউকে ধরবো। ঢাকায় তো আমি নতুন তাছাড়া আমার পরিচিত এরকম নেতাও যে কাউকে বলবো।

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনার লেখা আগে পড়েছি কিনা আমার সঠিক মনে নেই। আপনার লেখা ভালো হয়েছে। ভালো মন্দে মানুষ। তবে মন্দ মানুষের দৌড়ঝাপ বেশী তাই তাকেই সমাজের সর্বক্ষেত্রে সবার সামনে - সবার প্রথমে দেখা যায়।

পোস্টে লাইক+++ সহ নববর্ষের শুভেচ্ছা নিবেন।




০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমার লেখায়+ দেওয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

১২| ২৫ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:২১

ফড়িং-অনু বলেছেন: বাংলাদেশে আমি মানুষ দেখেনি, দেখেছি- দুই ঠ্যাং ওয়ালা ডানা বিহীন প্রাণী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.