নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে...

C:\Users\asusmobile\Desktop\FF.jpg

কেএসরথি

ভালো আছি, ভালো থেকো...আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো!

কেএসরথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কানাডা দিলাম পাড়ি - ছবিব্লগ - ৩

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

*********************************************

কানাডা দিলাম পাড়ি -ছবিব্লগ - ১

কানাডা দিলাম পাড়ি -ছবিব্লগ - ২

*********************************************



ইস্তানবুল থেকে টরন্টো যেতে প্রায় ১১ ঘন্টার মতো লাগবে। ঢাকা থেকে ইস্তানবুল আসার যাত্রাটা খুব বেশি আরামদায়ক হয়নি। এর জন্য টার্কিশ এয়ারলাইন্সের ছোট-খাট প্লেন, তাদের ভাবলেশহীন কেবিন ক্রু এবং তাদের ঠান্ডা/শক্ত অখাদ্য কেই 'ধন্যবাদ' দিতে হয়।



তবে ইস্তানবুল থেকে টরন্টোর প্লেনটি আগের প্লেনটির চেয়ে বিশাল বড়। যাত্রা শুরু হবার কিছুক্ষন পরই কেবিন ক্রুরা যাত্রীদের "টার্কিশ ডিলাইট" পরিবেশন করলেন - যেহেতু টার্কিশ ডিলাইট দেয়া মাত্র আমি সেটাকে সেকেন্ডে সাবাড় করে ফেলেছি, তাই সেটার ছবিটা দিতে পারলাম না। ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত এই ছবিটা দিয়ে তাই কাজ চালালাম:







খুবই মজার এক বস্তুু, ভেতরে পেস্তাবাদাম ও জেলী, বাইরে চিনির পাউডারের মিশ্রন - ভাবলাম আরেকটা চাই, কিন্তু ভদ্রতার কারনে চাইলাম না :|



প্লেনের নিচে একটা ক্যামেরা লাগানো থাকে, যেটার সাহায্যে যাত্রীরা ঠিক তাদের পায়ের নিচের দৃশ্যটাই দেখতে পারবেন।







একটু পরই ভূখন্ড ফেলে আবার মেডিটেরিয়ান সাগরের উপর দিয়ে যাত্রা। নীলাভ এক সাগর যেটার বর্ননা দেয়া যাবে না, ক্যামেরাতেও আসলো না ঠিক মত।







কি বিস্তৃত এই মহাসাগর, যতদূর চোখ যায়, কিছু নেই শুধু পানি আর পানি। ভাবলেই অবাক লাগে, কি করে এটার উপর দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা আমরা উড়ে যাই।



এক ঘন্টার মতো হয়েছে, তারপর দেখলাম এয়ার হোস্টেস এসে একটা কেয়ার প্যাকেজ দিয়ে গেলেন। তার সাথে আরো দেয়া হলো খাবারের মেনু: চিকেন, বিফ, ভেজিটেরিয়ান, ডেজার্ট, সালাড - সবই ছিল। সাথে বেভারেজ মেনুও দেয়া হলো: তাতে কোক, পেপসি, জুসের সাথে সাথে ওয়াইন, জিন, ভদকা, রাম, বিয়ারও আছে - সবই ফ্রি! :|







আর ছবিতে যে টিনের পেন্সিলের বক্স দেখা যাচ্ছে, সেটা হলো কেয়ার প্যাক। এটার ভেতরে পেলাম - লিপ বাম (ঠোট শুকিয়ে গেলে), পায়ের মোজা (নরম তুলোর মতো), ঘুমানোর জন্য স্লীপ মাস্ক, ফ্রেশ টাওয়াল/টিস্যু (ভেজা যাতে মুখ মোছা যায়)।



অনেক বড় জার্নি তারপরও খুব একটা খারাপ লাগছিল না। জানালার বাইরে তাকিয়ে দেখি সূর্য তখন মাথার উপর, প্লেন উঠে গিয়েছে মেঘের উপরে। সূর্যের আলো মেঘে প্রতিফলিত হচ্ছে - বেশিক্ষন তাকালে চোখে ধা ধা লেগে যায়।







এভাবেই সময় কাটে, আর আমি বসে বসে আমার ভবিষ্যৎের কথা ভাবি। কিছু কিছু যাত্রী নিজের সিট থেকে উঠে গিয়ে হাটাহাটি করছেন, এদিক ওদিক কথা বলছেন। আমি সেটা করতে চাচ্ছি না, কারন আমার পাশে বসে আছে এক দম্পতি, দুজনকে ডিংগিয়ে যাওয়াটা বড়ই ঝামেলার কাজ।



একটু পর দুপুরের খাবার দেয়া হলো। যা ভেবেছিলাম আগের থেকে অনেক ভালো। লান্চে পেলাম, চিকেন সাশলিক এর সাথে পালং শাক (শাকটাকে আবার মাখন দিয়ে ভাজা হয়েছে, মন্দ না), সাথে ইয়া বড় দুই ক্যপসিকাম (ঝাল নেই মরিচ) ও গরম ভাত। আরো আছে গ্রীক দই (পানসে মজা নাই), স্যামন মাছ, ভ্যানিলা কাস্টার্ড, পানি। আরো দিয়েছে বিশাল বড় এক বানরুটি ও জেলি, পনির। আমি ভাবছি এত কিছু কে খাবে! উত্তর 'আমি'।







খাওয়া শেষ করে বুঝলাম আমি ভীষন ক্লান্ত। হয়ত তখন অপেক্ষাকৃত ভালো সিটে বসেছি দেখে অথবা ভাল খাবার খেয়েছি বলেই কিনা চোখ বুজে যাচ্ছিল। মাথার উপর তাকিয়ে দেখি পিংক রংয়ের একটা আলো জ্বলছে। আলোটা ধীরে ধীরে বেগুনি হয়ে গেল, তারপর আবার পিংক। যখন আমাদের লাউন্জে পিংক হয়, তখন আমাদের সামনের লাউন্জে বেগুনি হয়ে যায়, এসব দেখতে দেখতে কখন যে ঘুমের রাজ্যে ডুব দিলাম!







হঠাৎ শব্দে ঘুম ভেংগে গেল। দেখি এয়ার হোস্টেস আমাদের পাশের যাত্রীদের জুস দিচ্ছেন। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি ১২টার মতন বাজে, কিন্তু এটা কি দুপুর ১২টা, নাকি রাত ১২টা? কোথায় ১২টা বাজছে বাংলাদেশে নাকি ইস্তানবুলে, নাকি টরন্টোতে? সময়ের কোন হিসাব আর নেই, যেন একটা চক্রে পড়ে আমি ক্রমাগত ঘুরছি আর ঘুরছি। ঘোর লাগার মতন!



জুসটুস খেয়ে একটু ফ্রেশ লাগল। মনেও পড়ল আমি প্রায় ২৪ ঘন্টার উপর না ঘুমিয়ে আছি। কারন যেদিন ভোরে রওনা দিলাম তার আগের রাতেও ঘুমাইনি। তার উপর আবার এখন ১৫ ঘন্টার উপর প্লেন যাত্রা - এখন এসে সেটার মজা টের পাচ্ছিলাম।



একটু পর আবার দেখি খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। বুঝলাম না ব্যাটারা এত খাওয়া দেয় কেন। মানে এত তাড়াতাড়ি তো কারোই ক্ষিদে লাগার কথা না। ২/৩ ঘন্টা পর পরই খাওয়াচ্ছে।







এবার খাবার হিসেবে দেয়া হলো টমাটো পাস্তা সাথে বেগুন ফ্রাই। আমি তো ভাবলাম, একি প্লেনে উঠে বেগুন খাব?! কিন্তু নাহ বেগুনটা খুবই মজার ছিল, ছোট ছোট বেগুন টুকরো ঘিয়ে ভাজা। আরো দেয়া হলো, চিংড়ির সালাদ (সাদামাটা), ক্যারামেল পায়েস (চিনিকে পুড়িয়ে পায়েসের উপর ছেড়ে দেয়া হয়েছে, মজার জিনিস), বিস্কুট, পানি, জুস।



জানালার বাইরে সেই মেঘের রাজ্যে পৃথিবী চাদরময়.....







মেঘের উপরে লান্চ করার মজাই আলাদা! :)



একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন, জানালার কাচে বরফকণা জমে আছে।



এরই মাঝে পাশের দম্পতির সাথে টুকটাক কথা হলো। তাদের বয়স ৪৫-৫০ এর মতো হবে। আলবেনিয়া থেকে আসছেন, দুজনেই কানাডিয়ান নাগরিকত্ব পেয়ে গেছেন। কানাডায় আছেন প্রায় ১৮ বছর। ভদ্রলোক বললেন "আমাদের ২৪ বছরের একটি ছেলে আছে। এখন আমাদের দুজনের থেকে বেশি কামায়", ভদ্রমহিলা সাথে সাথে বলে উঠলেন "নাহ আমাদের চেয়ে বেশী কামায় না, ও ফাজলামী করছে"। তারপর দেখলাম এই আলবেনিয়ান দম্পতি নিজেদের ভাষায় ছেলের ও তাদের আয়-উপার্জন নিয়ে হিসেব-নিকেশ শুরু করলেন। বুঝলাম তারা আসলেই অনেক সুখী।



প্লেন ল্যান্ড করার আগে একসময় আমাকে বললেন "দেখ তোমাকে একটা উপদেশ দেই - এখানে এসেই একটা কলেজ/ইউনিভার্সিটিতে ঢুকে পড়, একটা কোর্স করে ফেল। এটা তোমাকে পরে অনেক কাজে দিবে"। হুমম।



এরপর বসে বসে ১০ মিনিট ম্যান অফ স্টিল দেখি তো আবার ১০ মিনিট ষ্পাইডারম্যান, কিছুক্ষন হ্যাংওভারও দেখলাম। আবার খবরও দেখলাম। সবচেয়ে বেশি দেখেছি এই চ্যানেল টি। এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন, আপনি ঠিক ঐ মূহুর্তে কোন দেশের কোন এলাকার উপর দিয়ে যাচ্ছেন। এটাও বুঝবেন কতদূর যেতে হবে, কতক্ষন লাগবে আপনার গন্তব্যে পৌছতে।







কিউবেক-এর উপর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এটা কানাডার ফ্রেন্চ স্পিকিং একটি প্রভিন্স। অর্থাৎ এখানে থাকলে আপনার ফ্রেন্চ জানাটা অপরিহার্য।



মনিটরের নিচের রিমোট কন্ট্রোলার টি খুলে ফেলা যায়। ওটা আপনি রিমোট হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন, আবার গেম খেলার জন্য কন্ট্রোলার হিসেবেও চালাবেন।



টরন্টো থেকে কয়েক ঘন্টা দূরে থাকতেই আকাশ অন্ধকার হয়ে এলো। বৃষ্টি বৃষ্টি ভাব, কয়েক ফোটাও মনে হয় দেখলাম জানালার পড়তে।











একেবারে মেঘের মাঝে ঢুকে গেছে প্লেন, বুঝতে পারছিলাম ধীরে ধীরে নিচে নামছি।







আর একটু পরই টরন্টোর মাটি দেখতে পেলাম। ছোট ছোট রাস্তা, বাড়ীঘর সবই দেখা যাচ্ছিল। উপর থেকে দেখে যা বোঝা যাচ্ছিল তাতে মনে হচ্ছিল দেশটাই মনে হয় সবুজে ঢাকা। আর মাইলের পর মাইল খালি পড়ে আছে।











মূল টরন্টোর একাংশ। রেসিডেন্শিয়াল (থাকার জন্য) এরিয়া। পুতুল ঘরের মতো সাজানো।







হাইওয়ে দিয়ে ছুটে চলছে গাড়ীর বহর







পাইলট মাইকে জানালেন আমরা টরন্টো পিয়ারসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করতে যাচ্ছি।







প্লেন ল্যান্ড করার পর ধীরে ধীরে সবাই নামলাম, কোন সমস্যা ছাড়াই। আমি আবার শুরু করলাম সেই 'দে ছুট' প্রক্রিয়া। এটার সুফল পেয়েছি পরে, ইমিগ্রেশন লাইনে আমার সামনে ছিল মাত্র ২ জন। যারা নামার পরই একটু বিরতি নিয়েছেন (বাথরুম, খাওয়া) তারাও এসেছেন, কিন্তু তাদের সামনে রয়েছে ২০-২৫ জনের বিশাল এক লম্বা লাইন। এতবড় জার্নি করে এসে আবার লাইনে দাড়ানোটা এক বিরক্তিকর ব্যাপার। তাই আমি বলব, ওসব বাদ দিয়ে তাড়াতাড়ি ইমিগ্রেশন শেষ করে ফেলুন। তারপর ঘুরাঘুরি।



পুরো এয়ারপোর্ট ইন্টারনেট WiFi এর আওতায়। শুধু আপনার ফোনের WiFi অন করুন, তারপর গুগল ব্রাউজ করুন। দেখবেন, গুগল না এসে অন্য একটি সাইট আসবে, তাতে আপনাকে বলা হবে "অমুক ব্যাংকের সৌজন্যে আপনার ফোন এখন ফ্রি ইন্টারনেট সেবা গ্রহন করবে, আপনি কি সেটা মেনে নিচ্ছেন?" Yes চাপুন, তারপরই ফ্রি ইন্টারনেট পাবেন।



হাটতে হাটতে গোছানো এয়ারপোর্টের একাংশ দেখতে পেলাম। একজায়গার দেখলাম সারি সারি আইপ্যাড, প্রিন্টার সাজানো আছে। এই রকম সব মিলিয়ে ১০০ টার বেশি আইপ্যাড সাজানো, কিন্তু সেই রকম ব্যবহার কেউ করছেনা। কারন সবার নিজের কাছেই আইপ্যাড/আইফোন আছে।







এই সাইন অনুসরন করে হাটতে থাকুন...









...একসময় এসে এই গেটের সামনে দাড়াবেন



"Welcome To Canada"







এরপর ইমিগ্রেশন পার হলাম। বলতে গেলে সবচেয়ে কম সময় লেগেছে কানাডার ইমিগ্রেশনে। একজন মহিলা অফিসার আমার কাগজ দেখলেন, আমার ইমিগ্রেশন নম্বরটা কম্পিউটারের ইনপুট করতেই সব ফাইনাল। তারপর আমাকে অভিন্দন জানিয়ে বললেন "Congratulations, you are now officially a permanent resident of Canada, your card will arrive in 6-8 weeks."। তারপর আমাকে একটা রুমে গিয়ে আমার SIN নম্বর করতে বললেন, এই SIN নম্বর অনেকটা আমাদের ন্যাশনাল আইডি নম্বরের মতো, তবে আমাদেরটার মতো এতো ফেলনা নয়। এটি হবে আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত নম্বর এবং কানাডাতে সব জায়গায় এটার প্রয়োজন পড়বে।



SIN নম্বর পাবার ৫ মিনিটের মাঝেই পেয়ে গেলাম, আবারও আগে এসেছি বলে, এরপর আমাকে কিছু নতুন অভিবাসীদের জন্য লেখা কিছু বই, ডায়রী দেয়া হলো। এসব ডায়রীতে সব ফোন নম্বর, ঠিকানা, পড়াশোনা, চাকুরীর সম্পর্কে কোথায় খোজ নিতে হবে - সব লেখা আছে।



এরপর ব্যাগেজ ক্লেইম থেকে নিজের লাগেজ দুটো খুজে নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম এয়ারপোর্ট থেকে। একটা ট্যাক্সি নিয়ে রওনা দিলাম গন্তব্যে। আমি যাচ্ছি টরন্টো থেকে ৪৫ মিনিট দুরের এক শহরে। আপাতত ওখানেই আমার আবাস।















পৌছতে রাত ৮টার বেশী বেজে গেল। কিন্তু আকাশে তখনও আলো। মনে হয় সন্ধা হবে হবে, অথচ ঘড়ির কাটা ৯ ছুই ছুই। সারা শহর যেন ঘুমিয়ে পড়েছে, এখানে ৭ টার পরই সব কিছু থেমে যায়।







বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে বারান্দায় এসে বসলাম। ধীরে ধীরে মনটা খারাপ হতে লাগল। এই তো, কালই সবার কাছে ছিলাম, আর আজ হাজার হাজার মাইল দূরে, দুনিয়ার ঠিক অপর প্রান্তে। বাবা মা, ভাই সবাই কে অনেক মিস করছিলাম। কিন্তু সবাইকে ফেলে আসা শুধু মাত্র একটা নিয়ন্ত্রিত জীবনের জন্য। কে জানে ভাগ্যে কি লেখা আছে।



শুধু জানি আমার ডাক এসেছে, আমি হাজির হয়েছি, এর বেশি কিছু বোঝার ক্ষমতা তো আমার নেই।



(শেষ)



ছবি: নিজ (টার্কিশ ডিলাইট, ইন্টারনেট)

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: লেখা ভালো লাগেনি; ছবিগুলো মোটামুটি।

কানাডায় কেন?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

কেএসরথি বলেছেন: আমারোও ভালো লাগেনি।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: সাবলীল বর্ণনা । ভালো লাগল। কানাডায় কি একেবারেই চলে গেলেন ?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭

কেএসরথি বলেছেন: এই মূহুর্তে সেই রকমই পরিকল্পনা।

চেয়ারম্যান কে ধন্যবাদ।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

শ্রাবণধারা বলেছেন: অভিনন্দন কেএসরথি ভাই। অভিবাসী জীবনের শুরুর দিকের ঘটনাগুলো নিয়ে সামনে লিখবেন আশা করি। শুভকামনা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

কেএসরথি বলেছেন: সে রকম একটা ইচ্ছা আছে। ধন্যবাদ।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

টু-ইমদাদ বলেছেন: জানি ব্যস্ত হয়ে যাবেন, তারপরও টু বি কন্টিনিউ করতে থাকেন . . .

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

কেএসরথি বলেছেন: কিছুটা ছোটাছুটি করতে হচ্ছে। চলে যাচ্ছে দিন।

ধন্যবাদ।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: চমৎকার বর্ননা। এক কথায় আপনার সাথে কানাডায় চলে গেলাম। কিন্তু লেখার শেষে শেষ দেখে খারাপ লাগল। আশা করি সামনে আপনার নতুন জীবন নিয়ে লিখবেন। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য কাপ্রিসিয়াস।

৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: আপনার কাছ থেকে ওখানকার সবকিছুর আপডেট পাওয়া যাবে নিয়মিতভাবে যদি না আপনি এখানেই থেমে যান। খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্ট।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

কেএসরথি বলেছেন: চেষ্টা করব, দোয়া করবেন।

৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৭

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো আপনার বর্ননা কে এস সারথী। লেখাতে মনে হলো আপনার আবেগ আর মনের কথাগুলোই উঠে এসেছে এক এর পর এক ধারাবাহিক ভাবে। আগের পর্বগুলোও পড়েছি । আপনার অভিবাসী জীবন সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়ে উঠুক সেই কামনায়
+

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯

কেএসরথি বলেছেন: সুন্দর কমেন্টেরে জন্য ধন্যবাদ জুন আপু।

৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

এম এ আহাদ.... বলেছেন: অভিনন্দন কেএসরথি ভাই। খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্ট। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০০

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য আহাদ।

৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

জনাব মাহাবুব বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা। প্লেনের বর্ণনা এত দীর্ঘভাবে কেউ দেয়নি।

আপনার শুভ কামনা করছি।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০২

কেএসরথি বলেছেন: আসলেই দীর্ঘ হয়েছে :) । ধন্যবাদ ।

১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: লান্চে পেলাম, চিকেন সাশলিক এর সাথে পালং শাক (শাকটাকে আবার মাখন দিয়ে ভাজা হয়েছে, মন্দ না), সাথে ইয়া বড় দুই ক্যপসিকাম (ঝাল নেই মরিচ) ও গরম ভাত। আরো আছে গ্রীক দই (পানসে মজা নাই), স্যামন মাছ, ভ্যানিলা কাস্টার্ড, পানি। আরো দিয়েছে বিশাল বড় এক বানরুটি ও জেলি, পনির। আমি ভাবছি এত কিছু কে খাবে! উত্তর 'আমি'

লাষ্টের 'আমি' বলাটা মজা লেগেছে । :P :#)

আকাশভ্রমনের সুন্দর বর্ননা । পড়ে এবং ছবিগুলো দেখে উপভোগ্য একটা অনুভূতি হলো ।

প্রিয়জনহীন পরবাসে থাকাটা পানসে মনে হয় ।

আপনার উদ্দেশ্যের শুভ কামনা রইল । :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৩

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য

কলমের কালি শেষ যেন না হয় । :)

১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬

হাসান রাজু বলেছেন: টরন্টোতে পৌঁছে গেলেন তার মানে কি "কানাডা দিলাম পাড়ি" শেষ ?
অসাধারন লিখেছেন ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৫

কেএসরথি বলেছেন: আরো কিছু লেখার ইচ্ছা আছে। দেখা যাক।

ধন্যবাদ ।

১২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভালো লাগল আপনার িরিজটা !! কেমন আছেন? কি করছেন ?

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৭

কেএসরথি বলেছেন: একটা ছোটখাট চাকুরী করছি। কোন রকম চলে যাচ্ছে। :)

১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

মোজাহিদুর রহমান ব বলেছেন: ++++++

লেখা এবং ছবিগুলো অসাধারন । কাজ বাজ কেমন কি করছেন জানান
সাথে আছি

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৭

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

সোহানী বলেছেন: মানি না ... লিখা শেষ মানি না.... পরবর্তী কানাজার জীবন নিয়ে লিখার অনুরোধ করছি। কারন এতো চমৎকার ভাবে ... এতোটা সাবলীলভাবে ... এতোটা ডিটেইলস্ কোথায় পাবো????

আর আপনার টার্কিস এয়ারলাইন্সের বর্ননা ১০০% সঠিক... এক বিন্দু ও এদিক সেদিক নেই কারন গত বছর আমি ইস্তাম্বুল গেছি টার্কি এয়ারলাইন্স এ।

টার্কি এয়ারলাইন্স কে আপনি পছন্দ করছেন না... তাহলে পরের বার এ্যামিরেটস্ এ যাবেন তাহলে টের পাবেন যাত্রী সেবা কাকে বলে। এরা তো আমাদের মানুষই ভাবে না। কারন ক'মাসে আগে আমি বার্লিন গেছি এ্যামিরেটস্ এ । তখন পার্থক্য ধরতে পেরেছি।

পরবর্তী লিখার অপেক্ষায়.............

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৮

কেএসরথি বলেছেন: আপনার প্রসেসিং কতদূর? ধন্যবাদ।

১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: প্লেনের জানালা থেকে তোলা বাইরে মেঘের ছবি অদ্ভুত সুন্দর।
আপনার প্রবাস জীবন ভাল কাটুক।

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৯

কেএসরথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

আসলেই সুন্দর। চিন্তা ভাবনা করার জন্য ভালো একটা জায়গা।

১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: এতো তাড়াতাড়ি শেষ করে দিলেন? আমিও মানিনা।
লেখা যত পড়ছি আর ভাবছি শেষ হয়ে গেলেই মনটা খারাপ হয়ে যাবে তাই ধীরে ধীরে পড়ছিলাম। :( আপনার সাথে যেন আমিও কানাডা চলে গেলাম। অনেক অনেক শুভ কামনা। ইমিগ্রেশন ভিসা নিয়ে লিখতে ভুলবেন না যেন।

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

কেএসরথি বলেছেন: :)

একটা লেখা ড্রাফটে পড়ে আছে। অনেকটা ল্যাটকা-খিচুড়ি অবস্থা।
লেখতে লেখতে হঠাৎ মনে হলো আমি রাবিশ কিছু লিখছি।
ব্যাস ওটা ড্রাফটে চলে গেল কয়েক মাসের জন্য।
একটু ফ্রি হলেই (কয়েক দিনের ছুটি হাহা) আপলোড করব।

১৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০০

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

কেএসরথি বলেছেন: আরেক ঈদ চলে এলো। ঈদ মুবারাক।

১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার প্রবাস জীবন ভাল কাটুক।লেখা এবং ছবিগুলো ভালো লেগেছে...

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৬

পরিবেশক বলেছেন: দারুন বর্ণনা। Recently আমিও apply করেছি। total point 71। সম্ভাবনা কেমন?

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

কেএসরথি বলেছেন: ৬৭ হলেই চলে। কিন্তু মনে রাখতে হবে এই ৬৭ কে যেন কোন ভাবে ভাংগা না যায়। মানে ৬৭ কে যেন কোন ভাবেই ৬৬ না করা যায়।

৬৬ হলেই ডাব্বা-কাইত!

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

বিডি আইডল বলেছেন: আছেন কোথায়? কোন সাহায্য লাগলে ইমেইল কইরেন

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

কেএসরথি বলেছেন: হ্যামিলটনে আছি ভাই। ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

খেলাঘর বলেছেন:
সবকিছু ফেলে চলে গেলেন?

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

কেএসরথি বলেছেন: :(

২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৮

খেলাঘর বলেছেন:


কি কারণে চলে গেলেন দেশ ছেড়ে?

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

কেএসরথি বলেছেন: এর উত্তর তো দিতে পারব না।

২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

ডাঃ নেয়ামত-উল্লাহ-হাসান বলেছেন: ভালো লাগল. আমি হোমিও সেমিনারে আসব জুন-২০১৫..আপনার পরামরশ কামনা করি.

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

কেএসরথি বলেছেন: হাসান ভাই সেমিনার তো এতদিনে শেষ।
ভ্রমন নিয়ে কিছু লেখেন।

২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৩৪

পলাশ রহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে...

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

কেএসরথি বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার।

২৫| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৪২

প্রিয়ম ৭৫ বলেছেন: রথি ভাই, পর্ব ৪ এর জন্য এখনো অপেক্ষায় আছি। জানিনা আর কতদিন?
আমি ম্যানিটোবার জন্য অ্যাপ্লাই করেছি, দোয়া করবেন। একটা জব অফার লেটার হলে ভালো হয়। আপনার কাছ থেকে পরামর্শ চাচ্ছি কিভাবে এই সোনার হরিন সংগ্রহ করা যায়? আরেকটি বিষয় হলো, আমার পাসফোর্ট যেহেতু ম্যারিড লিখা তাই স্বাভাবিকভাবে আমাকে সেভাবে অ্যাপ্লাই করতে হয়েছে। আমি যদি ভিসা পায় এবং যদি কোন কারনে ফ্যামিলি ছাড়া যেতে হয় অর্থাৎ যদি একা কানাডায় যায় তাহলে ফ্যামিলী না আনার কারনে কোন সমস্যায় পড়তে হবে কিনা। একটু জানাবেন প্লীজ....

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫০

কেএসরথি বলেছেন: ম্যানিটোবা তে এ্যাপ্লাই করেছেন - মানে কি পিএনপি? আমার খুব একটা ধারনা নেই পিএনপি নিয়ে (আর যেগুলো আছে সেগুলো ২ বছর পুরোনো ধারনা)।

পাসপোর্টে ম্যারিড থাকলেও আপনি একা একা ভ্রমন করতে পারবেন।

২৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৯

নুরুল পলাশ বলেছেন: এটা শেষ হ‌তে পা‌রে না। তারপ‌রের কা‌হিনী চাই

২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪২

নুরুল পলাশ বলেছেন: Skilled woker visa তে অ্যাপ্লাই ক‌রেছি গত ন‌ভেম্ব‌রে,২০১৪। মে‌ডি‌কে‌লের জন্য ব‌সে অা‌ছি। অার কোন খবর নাই। অাচ্ছা এখন কি ৪ বছর লা‌গে? গত এ‌প্রিল,২০১৪ তে যে FSWP চালু হ‌য়ে‌ছে তা‌তে ১২-১৫মাস প্রসে‌সিং টাইম বলা ছিল। মে‌ডি‌কে‌ল ও ভিসার জন্য তাই কত‌দিন লাগ‌বে অা‌রো বুঝ‌তে পার‌ছি না। একটু পরামর্শ দি‌বেন

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

কেএসরথি বলেছেন: আপনি ভালো সময় এ্যাপ্লাই করেছেন। কারন জানুয়ারী ২০১৫ থেকে সব নিয়ম বদলে গেছে।

এখন পর্যন্ততো দেখে মনে হচ্ছে ৪ বছরই লাগবে (৩ বছর ৪ মাস তাদের অফিসিয়াল রিপোর্ট অনুযায়ী)।

২৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:১৪

syful বলেছেন: আমার খালাতো থাকে টরেন্টো । কাজ কাম নাকি কম.৩৪+ আবার masters করছে।মেইন সমসসা অনেক ঠাণ্ডা ।ভাল থাকবেন।

২৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: Canada has officially entered into "Recession" from today, the 1st of September, 2015

৩০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পড়লাম, দেখলাম, জানলাম, সেই সাথে অনেক অনেক ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

৩১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

কালীদাস বলেছেন: টার্কিশের সার্ভিস আমার কাছে খারাপ লাগেনি, ওদের ইমিগ্রেশনটাই যা অদ্ভুৎ আরকি!! আপনি কবে গেছেন জানিনা, ঢাকারুটে তো মুটামুটি বড় প্লেনই চালায় ওরা, ওদের ছোট প্লেন সব চালায় ইউরোপিয়ান রুটে :( এমিরেটসের বিহেভ ঢাকা রুটে ভাল লাগেনি আমারও। মুটামুটি খেদিয়ে প্লেনে ওঠায়/নামায়। অন্যান্য রুটে অবশ্য স্ট্যান্ডার্ড খারাপ না :) তারপরও প্লেন জার্নি খুবই বোরিং, ওঠা আর নামার সময় ছাড়া।

৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সাবলীল বর্ননা। প্রবাসী জীবনের জন্য শুভকামনা রইলো।

৩৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আপনি এখন কানাডায় থাকেন ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.