![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা এখন আরাকান চিনি না। আমরা চিনি রাখাইন। আর এর বাসিন্দারাকে বলা হয় রাখাইন। ভিন্ন ভাষা ও ধর্মের বিশেষ করে মুসলমানদের বলা হয় রহিঙ্গা। এক সময় বাংলা সাহ্যিকে সমৃদ্ধ করেছে এই আরাকানের কবিরা। আলাওল হল তাদের শ্রেষ্ঠ। যাই হোক, এখন আমরা প্রায় শুনি। ওখানে মাঝে মাঝে কি যেন হয়।আর ওই উদ্বাস্তুগুলো আমার দেশে এসে ঝামেলা বাধায়। জাতিসংঘের মতে, দুনিয়ার সবচেয়ে অত্যাচারিত জাতির নাম রোহিঙ্গা। এদের দুটি প্রধান দোষ। এরা ধর্মে মুসলমান আর এদের ভাষা বাংলা। তাই এদের ওই দোষে মরতে হচ্ছে পাখির মত। হয়। হয় বরবর সেনা বাহিনীর গুলিতে আর না হয় বোদ্ধা ন্যাড়াদের চাপাতির কোপে। এরা যে স্বভাবে তুলসি পাতা সেটা আমি বলবো না। আপনার সামনে যদি প্রতি নিয়তেই আপনার বাপ-চাচা-সন্তানকে হত্যা করা হয়, আপনার মা- মেয়ে-স্ত্রীর সম্ভ্রমহানি করা হয় তাহলে ! আপনি ধৈয্য ধরবেন এই তো? ও সরি ওটা তো পৃথিবীর সবচেয়ে নিরীহ ধর্মের লোকেদের কথা বলছি !! বোদ্ধ শান্তির ধর্ম, বোদ্ধারা তো ঈশ্বরের দূত। কাজেই এটা তাদের জন্য জায়েজ।
আর এই জায়জ কাজের জন্য যে কারণগুলো প্রত্যক্ষভাবে জড়িত,
১. জাতিসংঘ কিছু বলছে না?
২.যে ধর্মের জন্য এত কিছু তাদের স ধর্মের কেউ কিছু বলছে না।
৩. এদের বলা হচ্ছে বাঙালী তাই এরা ওখানকার সন্ত্রাসী। বাঙালা ভাষাভাষী ২৪ কোটির উপর জনগোষ্ঠীও প্রায় নীরব।
৪. জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী প্রত্যেক স্বজাতির স্বাধিনভাবে বাঁচার অধিকার আছে। তো কেউ কেন একবারও বলছে না, মায়ানমারের যখন এতই উগ্র জাতীয়তাবাদী চেতনা, তো অন্য ধর্ম ও ভাষার জন্য স্বাধীন আরাকান দিয়ে দাও।
৫. স্বাধীনতা তো দূরের কথা মুসলমান নামধারী কেউ কোথাও কিছু করলেই বদনাম হয় তার ধর্মের। বলা হয় জঙ্গি। আর কই বোদ্ধ ধর্ম ও তার অনুসারী এই অস্ত্রধারী জালিমদের কর্মকান্ড জঙ্গিদের কারয কেউ ছাড়িয়ে গেছে। কেউ তো এই বর্বরদের একবারও সন্তাসী পর্যন্ত বলছে না?
৬. সেই একাত্তরের আমাদের মহান স্বাধীনতার সময় ইয়াহিয়া যেমন বলেছিল এদের মানুষ আমাদের দরকার নেই এদেশের মাটি আমাদের দরবার। আর জিন্নাহ ওই আরাকানকে নিদের করতে অস্বীকৃতি জানানোই ছিল তাদের জন্য কাল। বিশ্ব মানবতা আজ একবারও বলব না, আজাদ আরাকান দেও। ?
৭. তাদের জন্য আমাদের দেশে যে এত সমস্যা হচ্ছে আমার দেশও তেমন কুটনৈতিক তৎপরতা দিয়ে শান্তির মা ছুচিরকে চাপ দিতে পারছে না।
আর সমাধান?? সবচেয়ে সহজ সমাধান হল ওই ১১ লাখ রহিঙ্গাকে মেরে সাগরে ভাসিয়ে দেয়া। আর না হয় তাদের জন্য স্বাধীন আরাকান প্রতিষ্ঠা করা। জাতিসংঘ এ বিষয়ে মাথা ঘামাবে না এটা নিশ্চিত । শুধু ভেলকি দেখাবে। জানোয়ারগুলোকে আরো উস্কে দিবে । আর রক্তে রন্জিত হবে আলাওল, কোরায়শী মাগধ ঠাকুরদের সাহিত্যের চারণ ক্ষেত্রটি বারবার।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭
খালিদ আলম বলেছেন: সারভাইভাল অফ দ্যা ফিটেস্ট। নিজেদের অস্বিত্বত্বের লড়াইয়ে যে যেমন তার সাথে তেমন ভাবে থাকতে বাধ্য করে। তারা ভাল পরিবেশ পেলে নিশ্চয় এমনটি হত বা হবে না।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬
মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: বর্বরতার কোনো নমুনা দেখাতে পারবেন ? রোহিঙ্গারা কোথায় বর্বরতা করেছে গরু খাওয়ার জন্য পিটিয়ে আপনার বিশ্বাসী লোকেরা যখন মানুষ মারে তাও আবার মিথ্যা রটিয়ে তখন বর্বরতা হয়না ? মিথ্যা হামলার অজুহাত দেখিয়ে আরাকানে মুসলিম নিধন চলছে তখন মানবতাবাদী রা সব ঘুমে আছে , আর অস্ত্র সহ উপজাতি সন্ত্রাসী ধরা পড়লে তথাকথিত মানবতাবাদী কবি চুসিল রা পারেনা আমাদের পুলিশ সেনাবাহিনীকে গিলে খেতে। , রোহিঙ্গারা বাংলাদের মতো জাতিগত মিল সেজন্য এথনিক আইডেন্টিটি মুছতে পারবেনা বলে বর্মীরা পুরা প্রদেশের নাম বদল করে রাখাইন রাখছে , আর এখন আমরা বলতে পারি আমাদের এখানে যারা রাখাইন আছে তাদের ওখানে চলে যাওয়া উচিত হবে , সরকার তাদের নাগরিত্ব যদি বাতিল করে , তা কি অন্যায্য হবে , তবে আমাদের দেশের তথাকতিত চুসিল রা কিন্তু শহীদ হয়ে যাবে , কিন্তু রোহিঙ্গা দের ক্ষেত্রে তা হয় না , ওই ধরণের একজন উপরের মন্তব্য করি কবি ছড়াকার চুসিল রুকু , এদের চিনে রাখুন , এরাই বর্ণ চোরা এরা একদিন আমাদেরকেও রোহিঙ্গাদের মতো বাংলাদেশ ছাড়া করবে ,
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
রুহুল আমিন খান বলেছেন: রুরু বলেছেন: রোহিঙ্গারা জাতি হিসেবে এখনো বর্বর
ঘেটুর পোলা এভ্রিহোয়ার
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২২
রুরু বলেছেন: রোহিঙ্গারা জাতি হিসেবে এখনো বর্বর।