|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন
মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে মেয়েদের ব্যাপারে ইসলাম কি ধারণা পোষণ করে তা সফি হুজুর মনে হলো নতুন করে মডারেট মুসলিমদের দেখিয়ে দিয়েছেন। মডারেট মুসলিমরাই সফির কথা শুনে আঁতকে উঠছেন। নাস্তিকেরা নয়। নাস্তিক যাদের চিনি তারা আগেই জানে শফিদের মুখ থেকে কি বচন বের হতে পারে। তবে শফি হুজুরদের মতো অশিক্ষিত লোকদের মধ্যে ভণ্ডামি কম। পাকিস্তানের তালেবানদের মধ্যেও ভণ্ডামি কম। এরা যা বিশ্বাস করে তাই বলে।
মডারেট মুসলিমরা শফিদের চেয়ে বড় ভণ্ড। এরা ধর্মে বিশ্বাস করে বেহেশতে যাওয়ার জন্য। দুনিয়াতে ধর্মের কোনো নিয়মই মানে না এরা। তারা ইসলামকে প্রগতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক না করে মিলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এবং জীবনধারণ করে একজন নাস্তিকের মতোই। শুধু বিশ্বাস দিয়ে পরে হলেও এরা একটা পর্যায়ে বেহেশতে যেতে চায়। এরা চতুর মানসিকতার। এরা ঈশ্বরকেও ধোকা দিতে চায় এবং বিশ্বাস দিয়ে মাসে-চান্দে নামাজ পড়ে বেহেশতে যেতে চায়।
মাঝে মধ্যে এদের কাছে প্রশ্ন করতে মন চায়, আচ্ছা তোমরা যে এই মানসিকতা পোষণ করো এসব কি তোমাদের ঈশ্বর বোঝে না?? হয় নাস্তিক হও নাহয় শফি হুজুরের কথা মতো চলো। নাস্তিক হলেও ঈশ্বরকে পরোকালে কইতে পারবা তোমার বেহেশতের লোভ আমার নাই। যা ভেবেছি তাই মেনেছি। ভণ্ডামি করি নাই।
যাইহোক, শফি হুজুরের কথা সংক্ষেপে যা দাড়ায়, মেয়েদের কাজ হলো বাড়িতে থেকে পোলাপানের গু-মুত সাফ করা। ওরা কেন বাইরে যাবে? ওদের পড়াশোনার কাজ কি?
মডারেট মুসলিমদের কেও কেও তর্ক করতে পারেন যে, মেয়েদের ঘরে বন্দী করার ব্যাপারে ইসলাম কিছু বলে নাই, কারন বিবি খাদিজা ব্যবসা করতেন। কিন্তু তারা এটা বোঝে না যে, বিবি খাদিজা ওই সময়ের একমাত্র ব্যতিক্রম উদাহরণমাত্র। এবং বিবি খাদিজাকে নারীদের জন্য মডেল করা হয়নি। ফাতিমা থেকে শুরু করে সমাজের সব মেয়ে ছিল ঘরের মধ্যে ।
মেয়েরা পড়াশোনা করে ব্যাবসা বানিজ্যে এগিয়ে যাবে, সম্পদের মালিক হবে সে ব্যাপারে ইসলামে কোনো সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা নেই। বরং ফাতেমাকে নারীদের জন্য মডেল করা হয়েছে। খাদিজাকে নয়। সত্য এটাই । এটাই ইসলাম।মডারেট মুসলিমদের অনুরোধ করি, আপনারা দয়া করে ফাতিমার জীবনী পড়ে নিয়েন।
আপনারা ভণ্ডামি না করে হয় নাস্তিক হোন। যদিও নাস্তিক হতে যোগ্যতা লাগে। ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া দীর্ঘদিনের লোভ আর ভয়ের জগতকে লাত্থি মেরে মুক্ত মানুষ হওয়ার ক্ষমতা দুর্বল আর লোভী মানুষের নেই।
সেই ক্ষমতা অর্জন করতে না পারলে শফি হুজুরকে ভক্তি শ্রদ্ধা করে তার কথা মতো চলুন। তাহাকে গুরুভক্তি করুন। দিবানিশি পদধূলি নিন। তার কথা মতোন, নারীদের ঘরে রাখুন ফাতেমার মতো। বাচ্চাদের গু-মুত পয়পরিস্কার এবং স্বামী সেবার মধ্যেই নারীদের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ রাখুন।
আপনারা এখন বেজায় শিক্ষিত হয়ে পড়েছেন। তাই শফি হুজুরের কথা আর ভালো লাগে না, নাকি? ভণ্ডামি ছেড়ে লাইনে আসুন। যদিও অসত্যমগ্ন বাঙালীর পেটে উচিত কথা বদহজম হয়।
সর্বশেষ 'ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড' শিরোনামে আমি একটি ধারাবাহিক সিরিজ লিখছি। সিরিজটি দ্বিতীয় পর্ব পর্যন্ত লিখেছি। সেখানে আপনাদের ভণ্ডামি নিয়েও কিছু কথা রয়েছে। যাইহোক যারা লেখাটি পড়েননি তাদের পড়ার আহবান জানাই। নিজেকে ও নিজের সমাজকে চিন্তে পারবেন। বদহজম হলে বমি করে উগড়ে দিয়েন।
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link
২৭ টি 
+২/-০২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
আতা2010 বলেছেন: পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মুসলমান ওই ব্যক্তি, যার যবান ও হাত হতে অপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।”
ক্বওমীওয়ালাদের তথাকথিত নেতা আহমক শফীর আহ্বানে গত ৫ মে ঢাকায় তা-বলীলা সম্পাদিত হলো। ইসলাম হিফাযতের নামে তারা যে ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করলো, তা সচেতন মুসলমান উনাদেরকে শঙ্কিত করেছে। আসলে তাদের অপকর্ম সাধারণ মানুষদেরকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় করছে। যা বলাই বাহুল্য।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, হেফাজত ওরফে হেক্বারত গোষ্ঠী সেদিন কয়েকশ গাড়ি পুড়িয়েছে। অনেকগুলো দালানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিপুল পরিমাণ গাছ উপড়ে ফেলেছে। দিন এনে দিনে খাওয়া অসংখ্য লোকের মুখ আর তলপেটে লাথি মেরেছে। কুরআন শরীফ ও বাইতুল মোকাররম মসজিদে আগুন দিয়েছে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার অবমাননা করেছে। নাঊযুবিল্লাহ! আর এসব অপকর্ম তাদের মুসলমানিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
অর্থাৎ অপরের অনিষ্ট হতে বিরত থাকা মুসলমান হওয়ার পূর্বশর্ত। তাহলে যারা দেশ ও জাতির কোটি কোটি টাকার ক্ষতি করলো, অসংখ্য হকারকে রিক্ত হস্ত করলো, তারা মুসলমান থাকে কি করে?
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তা যা বলেছেন। তবে ওইদিন কওমীদের ভেতরে জামায়াতের আছর ছিল।
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: হূম ।
৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যারা ভণ্ডামি করে
আল্লাকে ভুলে তার সৃষ্টি কে বড় বানায়
কুফুরিতে লিপ্ত থাকে
তারা অরদেখ নয় আস্ত ভণ্ড
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভণ্ডামির সংজ্ঞা কি?
বিশ্বাসের সঙ্গে কাজের মিল নাই। নাস্তিকদের ভণ্ড বলা যাবে না। আবার শফি হুজুরদেরও ভণ্ড বলা যাবে না। তালেবানদেরও ভণ্ড বলা যাবে না।
মডারেট মুসলিমরাই বড় ভণ্ড। এরা স্বার্থের জন্য ধর্মের ব্যাখ্যা পরিবর্তন করে।
৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
নষ্ট ছেলে বলেছেন: যে নাস্তিকরা আস্তিক ভাব ধরে থাকে তাদের কি মডারেট নাস্তিক বলা যাবে? নাস্তিক হয়েও সব ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠান নিয়মিত পালন করে, ধর্মীয় রীতিতে বিয়ে করে, ছেলেদের সুন্নতে খতনা করায়....
এদের কি ভন্ড মনে হয়?
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জি অবশ্যই।
যারা বিশ্বাসের দিক থেকে নাস্তিক । কিন্তু আচরণে আস্তিক তারা ভণ্ড। এরকম নাস্তিকের সংখ্যা কম নয়। তবে এদের বেশিরভাগই ভয়ে সমাজের ও পরিবারের চাপে এটি করে থাকে। এদের জীবনযাত্রা নিরাপদ হলে এবং সমাজ ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করলে হয়তো বাস্তবতা ভিন্ন হতো।
৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড সিরিজটা চলুক !
দারুন লেখা !
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। চলবে.......সময় পেলেই মেরে দিব তৃতীয় পর্ব । আরও কিছু কওয়ার আছে।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২২
অংকনের সাতকাহন বলেছেন: একটা সময় ছিল, যখন সব রীডিং পড়ে পড়ে মুখস্হ করতাম। বুঝাবুঝির ঝামেলার কি দরকার? মুখস্হ হলেই তো হল। রেজাল্ট ভালো করি, সবাই আদর করে, পিঠ চাপড়ে বলে- সাবাশ! একদিন স্যারের কি হল- হঠাৎ জিজ্ঞেস করে বসলেন অমুক কবিতাটার পঞ্চম লাইন থেকে বল। আমার তো আর কিছুতেই পঞ্চম লাইন থেকে মাথায় আসেনা। সেদিনের লজ্জা আমায় একটা শিক্ষা অন্ততঃ দিয়েছে- রীডিং পড়ে হাফেজ হয়ে লাভ নেই। বুঝে অন্ততঃ সমঝদার হও, সেটাই অধিকতর উত্তম তোমার জন্য।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার শিক্ষাটা ভালো
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: চুতমারানির পোলা ভণ্ড তুই আর তোর বাপ , খনকির পোলা কয়বার রিপোষ্ট দিবি ?????
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তোর গুয়ায় যতদিন আগুন জ্বলবে ততদিন রিপোস্ট চলতে থাকবে।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
এ জাফর বলেছেন: তো লেখক কোন তরিকার তা কি জানবার পারি?
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভণ্ড ভণ্ড ..
ভন্ড! থাকুক। যে যেমনে চলে .. চলতে দেন।
১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২১
মুঘল সম্রাট বলেছেন: সহমত।
আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই। মোহাম্মদ (সা: ) আল্লাহর রাসুল।
১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
কসমিক রোহান বলেছেন: আল-কুরআন এবং হাদীস এর আলোকেই তিনি (আল্লামা শফী) তার বক্তব্য দিয়েছেন। আমাদের আল-কুরআন এবং হদীসকে জানতে হবে রুট লেভেল থেকে বিশুদ্ধভাবে, অতপর নিজেই বুঝতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্।
ইসলাম কে গোড়া বা রুট লেভেল থেকে জানতে হবে, মাঝখান থেকে ইসলাম কে বোঝা যাবেনা।
আলিফ , বা , তা, ছা থেকে শুরু করা যেতে পারে, বুঝতে পারবেন।
মাঝখান থেকে বুঝা যাবেনা কিছুই।
ইসলাম কে শিখতে হবে এমন কারো কাছে থেকে যার ইসলামী ইলম এসেছে উর্দ্ধক্রমে স্বয়ং রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কাছ থেকে।
আপনি কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যেতে পারেন। একদম রুট লেভেল থেকে শিখতে পারবেন।
অন্যথায় একজন আলেম এর কাছে যান, যিনি রুট থেকে ইসলাম জেনেছেন।
আমরা যারা জেনারেল সাবজেক্ট এর স্টুডেন্ট তাদের মেন্টালিক সেটাপ এবং লজিক তৈরী হয়েছে আলাদা ভাবে যা আমাদেরকে আমাদের নিজেদের পছন্দমত লজিক গ্রহণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আমাদের সুবিধা অনুযায়ী লজিক আমরা মানি।
কোন কিছুর উপর ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে অনুমান করে লজিক স্থাপন করলে সেটা অধিকাংশ সময়েই ভুল হয়।
একটা ছোট্ট ভুলেই অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
তাই সাবধানী থাকা শ্রেয়।
ধন্যবাদ।
১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
মুঘল সম্রাট বলেছেন:
মডারেট মুসলিমদের বলছি, আপনারা ভণ্ডামি না করে হয় নাস্তিক হোন । নাহলে শফি হুজুরকে ভক্তি শ্রদ্ধা করে তার কথা মতো চলুন। আপনারা এখন বেজায় শিক্ষিত হয়ে পড়েছেন। তাই শফি হুজুরের কথা আর ভালো লাগে না??
১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
গরম কফি বলেছেন: মডারেট মুসলমান আর নন প্রকটিস মুসলমান দুয়ের মাঝে পার্থক্য না বুঝে বিশাল ক্যাচাল ফেদেছেন আর হুজুগেরা মাথা দুলাচ্ছে ....
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি মেলা বুঝেছেন। আপনার বচনটি ন্যাংটা করে বলে আমাদের ধন্য করুন।
১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার মতে মত মিলাই মর্ডারেট মুসলিমরা যদি ভন্ড হয়, তাহলে মর্ডারেট নাস্তিকরাও ভন্ড। কেনো বললামঃ
আপনাকে প্রায়ই দেখা যায় প্রগতিশীলতার ঝান্ডা নিয়ে বিপ্লব খেলাইতেছেন। বুঝলাম আপনেরা জরায়ুর স্বাধিনতা চান। ইসলাম নারীরে বাইন্ধা রাখছে, মাওলানা কইছে নারীরা গু মুত ফালাইবো, আপনার খারাপ লাগছে।
পান্না মাস্টারেরা যখন দেড় শতাধিক ধর্ষনের ঘটনায় নারীর শরিরে কামুকতা ফালায় তখন আপনের প্রতিক্রিয়া কোথায়? আপনার পুরা ব্লগ খুজলাম কিচ্ছু লেখান নেই সেই ব্যাপারে।
পান্না মাস্টার নামের শুয়োরের বাচ্চার ব্যাপার কি আবার আপনেরা ফ্যাশন ভাবেন কি না, কে জানে।
শফির গোষ্টি উদ্ধার করলেন, পরিমলেরটা করবেন না, ঐ শুয়ার তো আরো বড় খারাপ ওগুলা আপনাগো চোখে লাগেনা। আব্রু লেহাজের কথা বলেই মথা খারাপ হইয়া যায়। কারন মাথা ঠান্ডা করার কাচামালের অভাব পরবে তো, এক জিনিষে তো আবার আপনারা টেষ্ট বেশি দিন পান না।
অথবা, পারসোনা বিউটি পার্লারে চেঞ্জ রুমে ক্যামেরা রাখে তেতুলের শুটিং জায়েজ আপনাদের জন্য। ভন্ডামি ছারেন মিয়া দৈত চরিত্র বাদ দেন।
প্রতিক্রিয়াশীল মোল্লারা নারীদের ঘরের মাঝে বাইন্ধা রাখতে চায়। আর আপনেরা তার বিরুদ্ধে লেইখা মহান কাজ করিতেছেন।
যেখানে পান্না মাষ্টার মানিক পরিমল চৌধরি সুয়োরেরা ঘোত-ঘোত করে, সেখানে আপনার মা বোন বা বৌরে ছেরে দিতে পারেবনে লেগিংস আর সর্টস পরাইয়া? আপনেরা পারতেও পারেন,কারন নাস্তিকরা হইলো দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মৌল বাদী। আপনাদের গুরু মহাসয় বলেছিলো না তিনি মা আর বৌয়ের মধ্যে পার্থাক্য খুজে পায় না, সব শুয়োর একই লাইনে ঘোত ঘোত করে।।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আপনাকে রাম ছাগল ছাড়া অন্য কোনো বিশেষণে ভূষিত করতে পারছি না বলে দুঃখিত।
মনে করুন ১০ জন খারাপ।
এর মধ্যে একজনকে নিয়ে লেখার মানে কি এটা দাড়ায় যে, অন্যগুলোর পক্ষে যাওয়া। ছাগল কি আর গাছে ধরে? প্রতিটি ঘরে ঘরে আপনার মতো ছাগল জন্ম না হয় সেই প্রত্যাশা করে আপনাকে একটি সতর্ক বাণী দেই।
কথা না বুঝে কথা বলতে আসবেন না।
ভণ্ড রাম ছাগল কোথাকার ।
১৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
গরম কফি বলেছেন:
হা হা ..আপনার কথার স্টাইল আর বদলালো না !
খুব সিম্পল ব্যাপর কিন্তু আপনার এন্টেনার উপযোগি করে আরেক দিন আলাদা পোস্ট আকারে বিস্তারিতো দিবো ... যে কোন কিছুই খুব বেশি সিরিয়াস ভাবে টানাটানি করা দরকার আছে বলে মনে হয়না ... কিছু সব বিবেক বিবেচনার উপরেও আস্হা রাখা যেতে পারে কি বলেন !
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দুনিয়াতে মানুষের উৎপত্তি নিয়ে আদম হাওয়ার মতো রুপকথার মতো সবই সিম্পল অনেকের কাছে। আমার কাছে নয়। কাজেই কষ্ট করে আমার এন্টেনার উপযোগী করতে গিয়ে আবোল তাবোল কথা বলে সময় নষ্ট না করলেও পারেন।
১৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
গরম কফি বলেছেন:
বিজ্ঞান যেখানে এখনও মানুষের উৎপত্তি নিয়ে ফাইনাল সিদ্ধান্ত নেয়নি সেখানে আপনি আমি কেউ না .. সভ্যতার উৎকর্ষের পিছনে ধর্মের অবদান আছে। তর্কের খাতিরে বিভ্রান্ত হওয়া বা করার কোন আবশ্যকতা নাই আপনি যদি কোন ধর্মকেই পছন্দ না করেন তবে নিরবতাই সবদিকে মঙ্গলকর । আপনাকে পছন্দকরি বলে বলছি ধর্ম না জেনে ধর্ম প্রচার যেমন ক্ষতি কর তেমনি নাস্তিকতা না জেনে সে বিষয়ে আলোচনা বা পাবলিসিটি দুই ঝুকি পূর্ন ।
শুভ কামনা ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কে কোন বয়ানটি ভুল দিলাম বলবেন কি?
কোন বিষয় বিভ্রান্ত করলাম বলবেন কি?
এভাবে মন্তব্য করাটা কিন্তু মোটেই যৌক্তিক নয়।
সুনির্দিষ্টভাবে বলুন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
আতা2010 বলেছেন: কুফরি আকীদামিশ্রিত ইসলামের লেভেলধারী এ মতবাদটি অত্যন্ত সুকৌশলে ইসলামের ক্ষতি করে চলেছে।
Click This Link
ইসলামের বিশেষ বিশেষ দিন আসলেই ইবলিশ শয়তানের কিছু চ্যালা প্যালার গায়ে আগুণ ধরে যায়।
Click This Link
কওমি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষদের দেখলে একটা তেলতেলে হাসি দেয়। তাদের সামনে হাত কচলায়। জি সার , জি সার করতে করতে মুখের ফ্যানা তুলে ফেলে।ইমাম-মুয়াজ্জিমরা ওদের মুখের উপরে কোন হক কথা বলতে পারেনা। বললে চাকরী নট।
Click This Link