নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার জন্ম ফরিদপুরের সালতা গ্রামে। বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী। আমার বাবা একজন কৃষক। বাবার সাথে বহুদিন অন্যের জমিতে কাজ করেছি।
ছবিঃ গুগল।
পৃথিবীতে প্রেম ভালোবাসা বলে কিছু নেই। প্রেম ভালোবাসা নাম দিয়ে মানুষ আসলে সেক্স করতে চায়। এই সহজ সত্যটা মেয়েরা বুঝতেই চায় না। তাই একই ভুল মেয়েরা যুগ যুগ ধরে করে আসছে। সেক্স যারা কন্টোল করতে পারে তারাই আসল পুরুষ। আসল পুরুষের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকজন। আসলে বিয়ের আগে পুরুষরা নারী সঙ্গ চায়। এটা স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। তাই ছেলে মেয়েরা প্রেম ভালোবাসা করে। আর প্রেম ভালোবাসায় হালকা যৌন সুড়সুড়ি সোসাইটি এলাউ করে। এই প্রেম ভবালোবাসার শেষ পরিনতি হলো বিছানা। বিয়ে নয়। চারিপাশে এরকম ঘটনা বহু ঘটছে। শরীর উপভোগ করার পর ছেলেরা কেটে পড়ে। কেউ কেউ শরীর উপভোগ করার জন্য বিয়ে পর্যন্ত যায়। সেই বিয়ে ছয় মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয় না।
আপনি যদি পর্ন ভিডিও দেখে থাকেন। তাহলে বাংলাদেশের ভিডিও গুলোতে খেয়াল করে দেখবেন, বহু ছেলে বিয়ের আগে তার গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করছে এবং সে তা গোপনে ভিডিও করে রাখছে। এবং এই ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দিচ্ছে। ভিডিও টা এমন ভাবে করা হয়, যেখানে শুধু মেয়েটাকেই দেখা যায়। প্রতিদিন এরকম ঘটনা কোথাও না কোথাও ঘটছেই। এরকম ঘটানা ঘটার পর মেয়েরা কাঁদে। সারা জীবন ধরে কাঁদে। পরিবারকে পোহাতে হয় মানসিক যন্ত্রনা। দুঃখজনক ব্যাপার হলো এই মেয়ের কান্না দেখে অন্য মেয়ে কিছু শিখে না। অর্থ্যাত একই ভুল মেয়েরা যুগ যুগ ধরে করেই যাচ্ছে। আমি বলব, এখানে বাপ মায়েরও অনেকখানি দোষ আছে।
আমার এক বন্ধুর গল্প বলি। তার সুখের সংসার। পরিবারে দুই ছেলে এবং সুন্দরী স্ত্রী। ঢাকায় থাকে। আমার বন্ধুর এখন তার স্ত্রীকে ভালো লাগে না। এমন কি তার সাথে সেক্সও করে না। বন্ধু বলে, বউ এর সাথে সেক্স করার চেয়ে হস্তমৈথুন করা বেশি আনন্দের লাগে। অথচ সে তার স্ত্রীকে ভালোবাসে। কারন স্ত্রী তাকে দুটা পুত্র সন্তান দিয়েছে। এখন আমার বন্ধুর নিজের স্ত্রী ছাড়া সব নারীকে ভালো লাগে। সুন্দর মনে হয়। এমনও হয়েছে বন্ধু তার স্ত্রীর সাথে মাসের পর মাস সহবাস করেনি। বন্ধু গোপনে হোটেলে যাচ্ছে। টাকার বিনিময়ে বেশ্যাদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করছে।
এযুগের মেয়েরা বেহায়া হয়। তাদের লজ্জা শরম খুব কম হয়। সবচেয়ে বেশি বেহায়া হয় সুন্দরী মেয়েরা। যে মেয়ে যত বেশী সুন্দর সে তত বেশী বেহায়া। কম সুন্দরী মেয়েরা বেহায়া কম হয়। টিকটক দেখলে বুঝা যায় আমাদের দেশের মেয়েরা কতখানি লজ্জহীন আর বেহায়া। এদের কি বাপ মা নাই? তারা দেখে না তাদের মেয়ে কি কি করে বেড়াচ্ছে অনলাইনে? শুধু জন্ম দিয়েই কি তাঁরা খালাস? পেট আর বুক বের করে দেখানোর নামই কি আধুনিকতা? এই কাজ যে শুধু টিনএজ মেয়েরা করে তা না। ত্রিশ চল্লিশ বছরের মহিলারাও করে। আসলে এই সমাজের সবর্ত্র পচে গেছে। এজন্য এদেশের মানুষেরাই দায়ী।
একটা গল্প বলি- একবার এক ছেলের খুব সেক্স করতে ইচ্ছা করলো। অথচ সে যে সেক্স করবে তার কাছের টাকা নাই। তখন ছেলেটা তার পরিচিত এক মেয়ের কাছে গিয়ে বলে, দেখো নিশি আমার খুব সেক্স করতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু হোটেলে যে যাবো আমার কাছে টাকা নেই। আমি কি তোমার সাথে সেক্স করতে পারি? প্লীজ। তাতে তোমার কোনো ক্ষতি হবে না। আমি কনডম ব্যবহার করবো। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি নিশি ছেলেটার সাথে সেক্স করতে রাজী হয়। নিশি ছেলেটাকে বলে দিয়েছে- তোমার যখন সেক্স করতে ইচ্ছা করবে আমার কাছে চলে আসবে। আমি নিজেও তাতে আনন্দ পাই। আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়াই ভালো।
১১ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫
কুশন বলেছেন: আপনি সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
আমি আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৫৩
হাবিব বলেছেন: আপনার ধারনা আংশিক সত্য হতে পারে। ভালোবাসা আছে। অবশ্যই আছে।
আধুনিক যুগের দোহাই দিয়ে যদি নষ্টামীতে মজে থাকে কেহ তার হয়তো কয়েক দিন ভালো লাগবে, দিন শেষে নৈতিকতা না থাকলে সবই পানসে লাগবে।
আপনি যে দু একটা গল্প বললেন এগুলোর কোন ভিত্তি থাকলেও থাকতে পারে। ১ম গল্পটি ব্লগার রাজীব নূরের কাছে শুনেছিলাম। ২য়টি লাখে একজন এমন থাকলেও থাকতে পারে।
সুন্দরী হলেই নষ্টা এমন ধারনা ঠিক নয়। আপনি যাদেরকে দেখে সুন্দরী বলছে সবই হলো দামী ক্যারেরা ফোনের কারসাজী।
বিয়ের পর বৌকে কয়েক বছরের মধ্যে ভালো লাগবেনা এমনটা হাদীসেও বলা আছে। (রেফারেন্স জানি না) কেন ভালো লাগবেনা, সবই যে শয়তানের ধোকা।
শয়তান তার সাঙ্গ পাঙ্গদের প্রতি সবচেয়ে বেশি খুশি হয় যখন কোন দাম্পত্য সম্পর্কে ফাটল ধরাতে পারে।