নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজত ইসলামের মহাসমাবেশ: প্রধান ইস্যু কি কেবল নারী সংস্কার কমিশন বাতিল ?

০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১১:১৪


হেফাজত ইসলাম মে মাসের তিন তারিখ এক বিশাল সমাবেশ আয়োজন করে। সমাবেশ থেকে সরকারের কাছে প্রায় বারো দফা দাবী তুলে ধরা হয়। সরকার যদি বারো দফা দাবী মেনে না নেয় তবে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে বলে হুশিয়ারি দেন বক্তারা। মজার ব্যাপার হইলো এই সমাবেশ কে কেন্দ্র করে পলাতক আম্লিকের শুভাকাঙ্ক্ষীরা, কথিত মধ্যবিত্ত আঁতেল ও সুযোগ সন্ধানী নারী সমাজের এক অংশ যারা পাশ্চাত্য সংস্কৃতিকে ধারণ করে বলে দাবী করে(দিন শেষে উপমহাদেশীয় মেন্টালিটি) তারা খুবই সরব ছিলো সোশ্যাল মিডিয়ায় ! কয়েকটি পক্ষ মিলে একসাথে দাবী তুলেছে হেফাজতে ইসলাম চায় নারীরা ঘরবন্দি হয়ে পড়ুক । এরপর রাজু ভাস্কর্যের সামনে অজানা এক চক্র ইচ্ছাকৃতভাবে কথিত শেখ হাসিনার পুত্তুলিকা রাখে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য। অর্থাৎ জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নেয়া বা সাপোর্ট করা একটা বিশাল অংশ হেফাজতের সমাবেশ নিয়ে আতঙ্ক অনুভব করছে। অনেকে ইহাকে জুলাই অভ্যুত্থান পন্ডকারী সমাবেশ বলছেন। সরকারের পক্ষ থেকে কি এই সমাবেশ যাতে না হয় তার জন্য কোনো চেষ্টা ছিলো ?

হেফাজতে ইসলামের বারো দফা দাবীর মধ্যে কেবল নারী সংস্কার কমিশন বাতিল ছিলো না বরঙ আরো অনেক প্রসঙ্গ উঠে এসেছে যা নিয়ে কেউ আলাপ করছে না। এই যেমন ধরেন, বিগত আম্লিক সরকারের আমলে হেফাজতে ইসলামের অনেক নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ভুয়া মামলা দেয়া হয়েছিলো। এগুলো এখন পর্যন্ত সরকার বাতিল করে নাই। হেফাজতের মুরুব্বিদের আশংকা নির্বাচিত সরকার এলে এসব মামলা নিয়ে পলিটিক্স হতে পারে। তারা নির্বাচনের আগেই সকল মিথ্যা মামলা বাতিল করতে বারবার সরকারের সাথে বসে। শেষমেশ কাজ হচ্ছে না দেখে মহাসমাবেশ ডেকে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। হেফাজতের মুরুব্বিদের অভিযোগ সবার মামলা বাতিল হচ্ছে কিন্তু হেফাজতের মামলা কেন বাতিল করা হচ্ছে না? প্রধান উপদেষ্টার মামলা কি ডিশমিশ করা হয়নি ? বিএনপির অনেক শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের মামলা থেকে অব্যহতি দেয়া হয়েছে কিন্তু হেফাজতের মামলা বাতিল হচ্ছে না। সরকারের সাথে দফায় দফায় মিটিংয়ে যদি হেফাজতে ইসলাম আশ্বস্ত হতো তবে এরকম সমাবেশ হয়তো হেফাজত ডাক দিতো না।

হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে সুপরিচিত ওয়াজী এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি খুব সম্ভবত নারী সংস্কার কমিশনের যারা অংশ ছিলেন তাদের নিয়ে মন্দ কথা বলেছেন। উহা অবশ্যই তার দৃষ্টিভঙ্গি জনিত সমস্যা, আবার কেউ বলতে পারেন তিনি নারী বিদ্বেষী। সবই মানিয়া লইলাম কিন্তু আব্বাসী হুজুর তো 'মানবিক করিডোর ' দিয়ে প্রক্সি যুদ্ধে যাতে বাংলাদেশ না জড়ায় তার জন্য সরকার কে সাবধান করেছেন। উনার বক্তব্যের এই অংশটুকু কি নিউজ মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় হাইলাইট পেয়েছে ? কোথাও পায় নি কারণ হুজুরদের দের কে মানুষ ধরেই নেয় তারা কেবল নারী, সুদ, ঘুষ এবং অন্য হুজুরের বদনাম করতে জানেন। আর কিছুই জানেন না। তাদের দেশ নিয়ে বলা ভালো কথার ভ্যালু নেই। জামায়াতে ইসলামী নিজেদের জান্নাতি দল হিসাবে মনে করে। কিন্তু জামায়াতের আজহারী হুজুর কি এমন একটা বয়ান দেয়ার সাহস করেছেন মানবিক করিডোর নিয়ে ? আমাদের বেশিরভাগের মন্তব্য হবে আব্বাসী হুজুর এইটা কেবল বলার জন্য বলেছে। হেফাজতে ইসলামের কি এমন ঠেকা পড়লো যে তারা 'মানবিক করিডোর' নিয়ে কথা বলতে হবে ? তবুও তারা কথা বলেছে কিন্তু মিডিয়ায় কেবল হেফাজতে ইসলামের নারী বিদ্বেষী বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে । হেফাজতে ইসলামকে কেন সমাবেশ করে এমন নারী বিদ্বেষী বক্তব্য দেয়ার সুযোগ করে দেয়া হলো ?

সরকার দেশ সংস্কারের জন্য বিভিন্ন সংস্কার কমিশন গঠন করেছে কিন্তু তারা শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করেনি। অথচ বাংলাদেশের যে সেক্টরে সবচাইতে বেশি সংস্কার করার প্রয়োজন ছিলো তা হচ্ছে শিক্ষা সংস্কার ! কত মিডিয়াম, কত ধরণের শিক্ষা ব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রচলিত আছে তা অনেকেই জানে না। কুশিক্ষার কারণে সমাজে ধনী-গরীব, নারী-পুরুষের পরস্পরের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গী চেঞ্জ হচ্ছে না। হেফাজতে ইসলাম বাদেও বাংলাদেশের অনেক মানুষ নারীদের নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টভঙ্গী প্রদর্শন করে। তাই যদি পরিবার-সমাজের কোনো সেনসিটিভ বিষয় নিয়ে সংস্কারের প্রয়োজন হয় তখন সবার আগে এরকম সংস্কার গ্রহণের জন্য সমাজ প্রস্তুত কিনা তাও দেখতে হবে। আর এর জন্য প্রয়োজন যুগের সাথে উপযোগী শিক্ষা ক্যারিকুলাম অন্তর্ভুক্ত করা। শিক্ষার মতো এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কোনো সংস্কার কমিশন গঠন না করে সরকার চেয়েছে নারী সংস্কার কমিশনের মাধ্যমে নারীর উন্নয়ন ঘটাতে। এই সংস্কার কমিশনে বিবিধ ধর্মের বিশেষজ্ঞ কোনো নারী ছিলেন না। তাই যখন নারী কমিশনের সুপারিশ সবার সামনে এলো বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে তা নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব দেখা যায়। কারণ এর সাথে ধর্মীয় বিধিবিধান জড়িত।

নারী সংস্কার কমিশনের যে সব সুপারিশ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে সর্বত্র তা কতখানি যৌক্তিক ? সুপারিশে ধর্মের সাথে যে সব সংস্কার কন্ট্রাডিক্ট করে সেগুলোকে ঐচ্ছিক প্রস্তাব হিসাবে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমানে এক্সিসটিং কোনো রাজনৈতিক দল এসব সুপারিশে একমত হওয়ার সম্ভাবনা জিরো। কারণ তাদের চিন্তা করতে হবে ভোটব্যাংকের কথা। তাই হেফাজতে ইসলামের উচিত ছিলো সে পর্যন্ত সময় নেয়া কিন্তু তারা পুরো বিষয়টা নিয়ে ওয়াকিবহাল না হয়ে তাদের মহাসমাবেশে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল করার দাবী তুলে নিজেদের উপরে থাকা ভুয়া মামলা বাতিল করা কেন গুরুত্বপূর্ণ তা সরকার-জনগণের কাছে সঠিক ভাবে তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে।

সরকার নিজেই সমস্যা সৃষ্টি করে তা সমাধান করতে না পেরে আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও কিংস পার্টির নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ কে পাঠিয়েছে যাতে পরিস্থিতি তাদের আয়ত্তের বাহিরে না যায়। তারা দুইজন হেফাজতে ইসলামের কাছে বেশ গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব । কিন্তু সরকারের নির্বুদ্ধিতায় দেশ এখন পুরোপুরি মৌলবাদের কব্জায় এই ন্যারেটিভ প্রচার করা আরো সহজ হয়েছে ।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১১:৩৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


দেশের ইসলামী দলগুলো একত্রিত হচ্ছেন।

তাই, তাঁদেরকে মৌলবাদী বলে গালি দিয়ে সরকারকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা হচ্ছে।

০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১১:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম কোনো রাজনৈতিক দল না। তাদের কিছু নেতা রাজনীতির সাথে জড়িত।

২| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১১:৩৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




আমি নারী কমিশনের পুরো ৩১৮ পৃষ্ঠার সুপারিশ পড়েছি। যদিও সব অংশে সুপারিশ ছিলো না। কিছু পৃষ্ঠা ছিলো কার্যপ্রণালী, আর কিছু আছে যাঁদের ইন্টার্ভিউ নেওয়া হয়েছে তাঁদের নাম।

সেখানে যেমন ভালো কথা আছে, তেমনি ভেজালি কথাও আছে। সেই ভেজালি কথাগুলো নারী কমিশনের দেওয়া উচিৎ হয় নাই। তাই, তাঁদের মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১১:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হেফাজতের সমাবেশের মূল উদ্দেশ্য নারী সংস্কার কমিশন ছিলো না। তারা অনেক আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো সমাবেশ করবে। এর মধ্যে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ মিডিয়াতে প্রকাশ হতে থাকে। এরপর তারা মহাসমাবেশে এই ব্যাপারে কথা বলার সিদ্ধান্ত নেয়।

৩| ০৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:০৪

Sulaiman hossain বলেছেন: কোনোভাবেই নারী কমিশনের এসমস্ত বাজে আইন মেনে নেওয়া যায়না আর ঐসমস্ত বুদ্ধিজীবীরা হল আবু জাহলের অনুসারী, যারা যিনা ব্যাভিচারের দরজা খুলে দিতে চায়। আজকে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ব্যাভিচারিদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে হিমসিম খাচ্ছে, পত্রিকা খুললেই ধর্ষণের খবর আগে চোখে পড়ে।।বাংলাদেমকে ওরা জাহান্নাম বানাতে চায়।এর প্রতিবাদ শুধু হুজুররা না সমগ্র দেশবাসির করা উচিত। কিন্তু দেশের অধিকাংশ মানুষ ই মোটা কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে আছে। এরা সবকিছু খোয়াই য়ে তারপর ঘুম থেকে জাগ্রত হবে

০৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:০৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই সংস্কার কমিশনের তেমন কোনো সুপারিশ কার্যকর হবে না। চিন্তা করিয়েন না।

৪| ০৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:১৩

যামিনী সুধা বলেছেন:



আমি এজন্য বলছি যে, দেশকে এরা ইয়েমেনে পরিণত করেছে।

০৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এরা কারা ? আপনি তো এই পোস্ট দেখে আমার মুন্ডুপাত করার কথা! আজ শরীর ও মন ভালো আছে?

৫| ০৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


২০১৩ সালে হেফাজত যে ধ্বংস যজ্ঞ চালিয়েছে ২০২৪ সালে কোটাবিরোধীরা সেই রকম ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।
তাদের কোন বিচার হয়নি।

০৫ ই মে, ২০২৫ ভোর ৫:৩৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এখন হেফাজতের পৌষ মাস। সবার মামলা বাতিল হবে কিন্তু তাদের টা হবে না এরকম বৈষম্য তারা মানবে না।

৬| ০৫ ই মে, ২০২৫ ভোর ৬:৪২

কামাল১৮ বলেছেন: নারী পুরুষের সমান অধিকার থাকবে।দুই জনই মানুষ।মানবধিকার দুইজনের জন্যই প্রয়োজন।জাতিসংঘের মানবধির সংজ্ঞা মেনে চললেই আর কোন সমস্যা থাকে না।মেনে চলবো বলে আমরা স্বাক্ষর করে এসেছি।

০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমরা তো কত কিছুই মানার শপথ নেই। কিন্তু মানি কয়টা?

৭| ০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: হেফাজত নামক বিষ কে পশ্রয় দেবার জন্যে হাসিনার শাস্তি হওয়া উচিৎ। কওমি মাতা হইতে গিয়া পাব্লিকের পাছায় আইক্কা ওয়ালা বাশ নিজে দেশ ছাড়া।

০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম ও কম যায় না। তারা চেয়েছিলো শেখ হাসিনা একশ বছর রাজত্ব করুক !

৮| ০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


২০১৩ সালে হেফাজত যে ধ্বংস যজ্ঞ চালিয়েছে ২০২৪ সালে কোটাবিরোধীরা সেই রকম ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।
তাদের কোন বিচার হয়নি।


@মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,

৫ মে ২০১৩ শাপলা চত্বরে হেফাজতের যেসব নীরিহ নিরস্ত্র আলেম ওলামাদেরকে রাতের অন্ধকারে খুন করা হয়েছিল, এখন তার হিসাব নেওয়ার পালা। হেফাজত পলাতক ফ্যাসিস্টদের কাছ থেকে তা এখন কড়ায় গন্ডায় বুঝে নিবে, এতে সন্দেহ নেই। দেশের বাইরে গিয়ে পালিয়ে কত দিন থাকবে তারা? ফ্যাসিস্টদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবেই ইনশাআল্লাহ। ফ্যাসিস্টের দোসরদের বিচারও অবশ্যই হওয়া উচিত।

০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:২৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাতিলের বিষয়টি ছাড়াও আর কোনো বিষয়ে কথা বলেছে কি? তাদের মামলা তুলে নিতে হবে - এটা কি অন্য কোনো বিষয়ে কথা বলা হলো?

হেফাজতে ইসলামের সিলেবাসে যেন কেবল দুটো বিষয়ই আছে - নারী আর নাস্তিক। আমার মনে হয় না এই দুটো বিষয়ের বাইরে এরা আর কোনকিছু সম্পর্কে জানে।

০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হেফাজতের প্রধান দাবী ছিলো মামলা তুলে নিতে হবে। এর জন্যই সমাবেশ করবে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মাঝে দিয়ে নারী সংস্কার কমিশন সমস্যা এসে পড়ে।

১০| ০৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: সংস্কার চাই, মামুনুল হকদের উগ্রতা অসহ্য!

০৫ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:১৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মামুনুল হকের সংস্কার চান নাকি আবার ? :D

১১| ০৫ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১:০১

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: হেফাজত লীগের টাকা খেয়ে এই সমাবেশ ঘটিয়েছে শুনলে অবাক হব না। কারন তাদের নেতাদের মুখে কেবল না্রী কমিশন নিয়েই জ্বালাময়ী বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। শাপলা চত্বরে গনহত্যার বিষয়টা সেভাবে সামনে আসেনি। আমাদের ভুলে যাওয়ার সুযোগ নাই যে , এতিমের রক্তের উপড় দাড়িয়ে হেফাজত শেখ হাসিনাকে কওমি জননী উপাধি দিয়েছিল। ইন্টারিম যদি এই ভন্ড বকধার্মিক বেইমানদের টাইটে না রাখে তাহলে এই ষঢ়যন্ত্রকারীদের পক্ষে যে কোন দেশবিরোধী চক্রান্ত সম্ভব।

০৫ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১:৪১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হেফাজতের দূর্বল জায়গায় হাত দিয়েছেন। শেখ হাসিনা শতবছর ক্ষমতায় থাকলেও কোনো সমস্যা নেই হেফাজতের মুরুব্বি বলেছে। খালি ইসলাম বিদ্বেষী কাজ যাতে না করে সেদিকে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন। ইসলামের হেফাজত বলতে এই দলটি কেবল বুঝে মূর্তি না বানানো, নারী নিয়ে ক্যাচাল ইত্যাদি। অথচ শেখ হাসিনার দল পুরো দেশ লুটেপুটে খাচ্ছে উহা তাদের কাছে ইসলাম বিরোধী মনে হয় না !


আপনার কমেন্ট পছন্দ হয়েছে।

১২| ০৫ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:২৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নারী সংস্কার কমিশন ইচ্ছাকৃতভাবে ঝামেলা বাধানোর চেষ্টা করেছে; তাদের বাতিল করাই সঠিক হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.