জোকস ! জোকস ! জোকস ! জোকস ! জোকস !

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

*** দুইটা বালক একদিন খেলতে খেলতে সাগর

পাড়ে চলে এল। সেখানে তারা দেখতে পেল

স্বল্পবসনা মেয়েরা রৌদ্রস্নানরত। হঠাত

একটা বালক পিছন

দিকে দৌড়ে পালাতে লাগল। অন্য

বালকটি বুঝতে পারল না তার

কি হয়েছে এবং কেন

এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছে।সে তার পিছন পিছন

আরো জোরে দৌড়ে এসে তাকে ধরে ফেলল।

- কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিসকেন?

- মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব,

তখন জমে পাথর হয়ে যাব।

- আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।

- নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায়

শক্ত হতে শুরু করছিল।



*** মফিজের খুব দুঃখ, কারণ তার একটা হাত ছিল না...!

তাই মফিজ একদিন মনের দুঃখে ঠিক করলো ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা করবে...!

কিন্তু ছাদে উঠে মফিজ দেখে,

একটা লোক সমানে লাফাচ্ছে, আর লোকটির দুটো হাতই নেই...!

মফিজ ভাবলো, আমার একটা হাত নেই বলে আমি মরতে যাচ্ছিলাম...

আর এই লোকের দুটো হাত না থাকা সত্তেও কেমন আনন্দে লাফিয়ে যাচ্ছে...!?

মফিজ লোকটিকে জিজ্ঞেস করলোঃ ভাই আপনি এভাবে লাফাচ্ছেন কেন? আপনার কীসের এত আনন্দ??

দু হাত কাটা লোকটি জবাব দিলোঃ আরে ভাই কীসের আনন্দ? পাছাটা চুলকাইতাসে খুব, পারলে একটু হেল্প করেন মিয়া...!





*** বিটলু একদিন কমোডে বসে তার নতুন আইফোন 5 দিয়ে তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছিল. হঠাত্‍ তার ফোনটা হাত ফোসকে নিচে কোমডে পড়ে গেল.

দুঃখ কষ্টে বিটলু খুব কান্নাকাটি শুরু করল.

হঠাত্‍ পানি থেকে এক পরীর আগমন ঘটল. পরীটা বিটলুকে জিজ্ঞাস করল যে তার কি হয়েছে. বিটলু বলল যে তার আইফোন কোমডে পড়ে গেছে. তাই সে খুবই কষ্টে আছে.

পরীটা বলল থামো, দেখি আমি কি করতে পারি. এই বলে পরীটা তার লুমিয়া 920 বের করল আর নকিয়া বাথর

ুম স্ক্যানার অ্যাপটা ওপেন করে বিটলুর আইফোনটার খোঁজ করল. দেখল সেটা কমোডের নলে এক জায়গায় আটকে আছে.



এবার পরীটা তার গ্যালাক্সি এস 3 বের করল আর গুগল ম্যাপস্‌ ওপেন করে টার্ন বাই টার্ন নেভিগেশন অন করে গেট ডিরেকশন দিল. এবার সে বিটলুকে বলল, থামো, আমি এখুনি তোমার ফোন আনছি. এই বলে পরীটা কমোডে ডুবকি দিল. একটু পর পরীটা একটা গোল্ডেন আইফোন 5 হাতে নিয়ে এল.

এসময় হঠাত্‍ বিটলুর সেই সত্‍ কাঠুরের গল্প মনে পড়ে গেল. সে বলল, না, এটা আমার ফোন না.

পরীটা বলল, আরে গাধা, ধুয়ে দেখ, এটাই তোর.



*** সে অনেক বছর আগের কথা। আমেরিকা আর বাংলাদেশের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। দুই দেশের সেনারাই বাংকারে লুকিয়ে থেকে যুদ্ধ করছে। ফলে কারো গায়েই গুলি লাগছে না। তো এভাবে চলতে চলতেই বাংলাদেশি সেনারা একটা বুদ্ধি বের করলো....

তাদের মধ্য থেকে একজন আমেরিকান সেনাদের উদ্দেশ্যে বলল, 'ওই তদের মধ্যে জন কে রে?'

আমেরিকান বাংকার থেকে একজন বেরিয়ে এসে বলল, 'আমি জন!'

বাংলাদেশিরা তাকে গুলি করে মেরে ফেলল...

তারপর আবার ডাক দিলো

, 'ওই স্মিথ আছস?'

আরেকজন আমেরিকান জবাব

দিল, 'আছি!'

তাকেও গুলি করে মেরে ফেলা হলো...

এবার আমেরিকানরা চিন্তায় পরে গেলো। তারা ভেবে দেখল বাংলাদেশিদের সাথে বুদ্ধিতে পারা যাবে না। তাই তারা ঠিক করলো তাদের বুদ্ধি দিয়েই তাদের ঘায়েল করবে। এবার এক আমেরিকান সেনা চেচিয়ে উঠল, 'ওই মোখলেস আছস নাকি?'

বাংলাদেশি সেনারা বুঝল তাদের

বুদ্ধি ধরা খেয়ে গেছে। তাই তারা নতুন বুদ্ধি বের করলো। পাল্টা চেচিয়ে বলল,'ওই মোখলেস রে ডাকসে কেডা রে?!'

আমেরিকানটি বেরিয়ে এসে বলল, 'আমি ডাকসি!!'

তারপর ??

তারপর তাকেও গুলি করে মেরে ফেলা হলো!!! এভাবে বাংলাদেশীরা যুদ্ধে জিতে গেল







*** আমাদের পল্লী কবি জসিমউদ্দিন তার

"কবর"

কবিতাটা এখনকার যুগের ফেসবুক র্ভাসন

এইটা হইত।।।

এইখানে মোর X-Girlfriend শুয়ে, তেঁতুল গাছের

তলে.......

দুইটি বছর পেরিয়ে গেছে, একটুও পড়েনি মনে.......

কি করে পড়বে মনে তারে.........

এইটা যে কি ডেঞ্জারাস মাল শুধু আমার হৃদয়

জানে.........

বড় সাধ করে প্রেম করেছিলাম,

সুন্দর তাহার মুখ......... চাইনিজ

খাওয়াইতে না নিয়া গেলে, কেঁদে ভাসাইত বুক.........

এখানে- ওখানে ঘুরিয়া ভাবিতাম, টাকা কোথায়

পাই.........

প্রেমিকা আমার বড় আহ্লাদী,সারাদিন করে খাই

খাই.........

তাহারে নিয়া এখানে-ওখানে, ছুটিয়া যাইতাম

কতো.........

এইসব নিয়া বাপ-মা মোরে, গঞ্জনা করিত শত.........

ভাল রেস্টুরেন্ট এ

বইসা কথা কইতো কতো ছলে.........

সে খেত আর আমি ভাবতাম, টাকাগুলো মোর গেল

যে জলে......

হঠাৎ একদিন খবর পেলাম, এক বখাটে পোলার

সাথে.........

এত সাধের Girlfriend মোর,

পালিয়ে চলে গেছে......

কিছুদিন পর জানতে পারি, প্রেমিকা আমার হায়.........

স্বামীর হাতের নির্যাতনে, সে যে মারা যায়.........

আমারে ছাড়িয়া, নিঃস্ব করিয়া,

চলিয়া গিয়াছে যে.........

উচিত শিক্ষা পেয়েছে সে, তাহার স্বামীর হাতে......

১২ টি +৪/-০