নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু হাসি,সামান্য কাশি,...খুক খুক...খুক......

সংসার আমার ভাল লাগে না ...সংসার হইলো বিষের কলশি ,আমি হইলাম দিওয়ানা...

লাভ ভাই

বড় মাপের গাধা কিংবা রঙ বদলানো গিরগিটি................

লাভ ভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইবার অপরাধীদের রুখে দিলো নরটন

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

সবার অন্তরালে বিশ্বের লাখ লাখ পিসিতে ভাইরাস ছড়াচ্ছিলো বামিটাল নামের সাইবার অপরাধ চক্র। সার্ভার বন্ধের মাধ্যমে এই চক্রকে আটকে দিলো অ্যান্টিভাইরাস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিমেনটেক। প্রতিষ্ঠানটির সাথে সহযোগীর ভূমিকায় ছিলো সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট।



সিমেনটেক জানিয়েছে, ২০০৯ সাল থেকে বামিটাল বটনেট নামের ভাইরাসটির মাধ্যমে আক্রান্ত পিসির নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করে হ্যাকার চক্রটি। ফলে ব্যবহারকারীকে তার কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটে না গিয়ে চলে যেতো অন্য একটি ওয়েবসাইটে। ওইসব ওয়েবসাইটে বেশি বেশি ক্লিক পড়ার ফলে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অসদুপায়ে অর্থ নিত এ হ্যাকার চক্র।



বিষয়েটি আঁচ করতে পেরে হ্যাকারদের ওয়েবসাইটগুলো যে সার্ভারের অধীনে চলত তা চিহ্নিত করে নরটন ও মাইক্রসফট। এর পর যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঞ্চলের আদালতে এসব সার্ভারের অধীন ডাটা সেন্টারে অভিযান চালানোর অনুমতি নেয়। তাদের সঙ্গে এ অভিযানে যোগ দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল পুলিশও।

যৌথ প্রচেষ্টায় উইহকিন, নিউজার্সি, মানাসাস, ভার্জিনিয়ার বিভিন্ন ডাটা সেন্টারে অভিযান চালিয়ে সফলতার সঙ্গে এসব সার্ভার বন্ধ করতে সমর্থ হয় নরটন ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠান সিমেনটেক ও মাইক্রোসফট।



প্রতিষ্ঠান দুটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, অনলাইন বিজ্ঞাপনের বাজার থেকে অবৈধভাবে অর্থ আয় করত বামিটাল বটনেটের সঙ্গে জড়িতরা। পিসিতে ভাইরাস প্রবেশ করানোর মাধ্যমে তারা ব্যবহারকারীদের পিসির নিয়ন্ত্রণ নিতে পারত। ফলে ব্যবহারকারীদের হ্যাকাররা নিজেদের তৈরি ওয়েবসাইটে নিয়ে যেত। এর মাধ্যমে হ্যাকারদের ওয়েবসাইটে বেশি ক্লিক পড়ত। মাইক্রোসফট আরও জানায়, অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেয়ার একটি পদ্ধতি রয়েছে। যেসব ওয়েবসাইটে বেশি ক্লিক পড়ে, সেগুলোয় বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। অবৈধভাবে ওয়েবসাইটে বেশি ক্লিক সংগ্রহ করানোর মাধ্যমে হ্যাকাররা তাদের ওয়েবসাইটে বেশি বিজ্ঞাপন পেত। ফলে তারা অবৈধ উপায়ে অর্থও আয় করত।



এছাড়া ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে বড় সাইবার হামলার জন্যও এগুলো কাজে লাগাত এসব হ্যাকার। যেসব পিসির ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে, সেগুলোর ব্যবহারকারীরা এখন সরাসরি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না। ইন্টারনেটের কোন ওয়েবসাইটে ক্লিক করলে তাদের মাইক্রোসফট ও সিমেনটেকের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশনা দেখানো হবে। ওই নির্দেশনার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা বিনামূল্যে মাইক্রোসফট ও সিমেনটেকের কাছ থেকে অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে পিসিকে ভাইরাসমুক্ত করতে পারবেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

শূন্য পথিক বলেছেন: ভালো।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.